![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সালাহ উদ্দিন আহমেদ গুম: অভিযোগ তুলে নি্যে গেছে র্র্যাব/ডিবি.......এরপর প্রধানমন্ত্রী বললেন "বস্তায় ভরে", আর শেখ সেলিম যোগ করলেন "পানির (সমুদ্রের) অতলে"।
প্রধানমন্ত্রীর বস্তা, শেখ সেলিমের পানি আর র্র্যাব/ডিবি যোগ করলেতো নারা্য়নগন্জের সাত খুনের ছবি ভেসে উঠে। সেখানে শ্বাসরোধ করে হত্যা করে, পেট চিরে, ইটের বস্তার সাথে বেধে লাশ পানিতে ডুবিয়ে দেয়া হয়েছিলো। দেখে ফেলায় হত্যা করা হয়েছিলো দুজন নিরহ লোককে।
সালাহ উদ্দিনের ক্ষেত্রেও তুলে নিয়ে যাওয়া হয়েছে নিরহ কাজের লোককে।
ময়লার বস্তায় সালাহউদ্দিন পাচার হয়ে থাকতে পারেন : প্রধানমন্ত্রী
লিংক: Click This Link
'সালাহ উদ্দিনকে সমুদ্রের অতলে লুকিয়েছেন খালেদা' : শেখ সেলিম
লিংক: Click This Link
২| ১৬ ই মার্চ, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:১৪
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: প্রত্যক্ষদর্শীর বর্ণনায় সে রাতের ঘটনা
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক ওই বাড়ির এক দারোয়ান জানান, বিএনপি নেতা সালাহউদ্দিনকে তুলে নেয়ার সময় পুলিশ ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয় দিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়। ওই বাসায় আর কোন নেতার যাতায়াত ছিল কিনা বা কে কে আসতেন তা আমাদের কাছে জানতে চায়। ওই দারোয়ান আরও জানান, একটি সাদা মাইক্রোবাসে জিন্স ও টি-শার্ট পরা সাত-আটজন যুবক বাড়ির মূল গেট খোলতে বলে। গেট খোলতে দেরি হলে তাদের পরিচয় জানতে চাইলে আমাদের চড়থাপ্পড় মেরে নিচতলার ছোট একটি কক্ষে আটকে রাখে। এরপর তারা দ্বিতীয় তলায় গিয়ে সালাহউদ্দিনকে গামছা দিয়ে চোখ বেঁধে ফেলে। সালাহউদ্দিন ওই সময় লুঙ্গি পরা ছিলেন। তারা সাদা মাইক্রোবাস করে ১১ নম্বর রোডের দিকে চলে যায়।
--
আরেক নিরাপত্তারক্ষী মোস্তাফিজুর রহমান জানান, আনুমানিক রাত সাড়ে ১২টায় ১৩/বি নম্বর রোডের ৪৯ নম্বর বাড়িতে ওই মাইক্রোবাসটি দাঁড়ায়। পরে ওই বাড়ির এক ব্যক্তিকে তারা তুলে নিয়ে চলে যায়। তাকে কেন ধরা হচ্ছে নিরাপত্তারক্ষী হিসেবে ওই মাইক্রোবাসের লোকজনের কাছে জানতে চাইলে তারা জানায়, আসামি হিসেবে তাকে ধরা হয়েছে। ওই নিরাপত্তারক্ষী জানান, তাদের গায়ে কোন বাহিনীর পোশাক ছিল না। তবে একজনের হাতে রাইফেল দেখা গেছে। ওই বাড়ির সামনের ৫১/সি নম্বর বাড়ির এক দারোয়ান জানান, দায়িত্বরত অবস্থায় সেদিন বাড়ির বাইরে একটি সাদা মাইক্রোবাসে করে কয়েকজন যুবককে আসতে দেখেন। তারা গাড়ি থেকে নেমেই বাড়ির নিরাপত্তারক্ষীদের মারধর শুরু করে। পরে শুনি ওই বাড়িতে আশ্রয় নেয়া বিএনপির এক নেতাকে ধরে নিয়ে গেছে।
---
ওই বাসায় থাকা গৃহকর্মী ফাতেমা জানিয়েছেন, আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা কয়েক দফায় তার কাছ থেকে তথ্য জানতে চেয়েছে। তবে তিনি এ প্রতিবেদকের সঙ্গে কোন কথা বলতে রাজি হননি। তিনি শুধু বলেন, আপনাদের সঙ্গে কথা বললে আমার ক্ষতি হবে।
-------
ভয়কংর অন্ধকারে ছুটে চলছে দেশ!!!!
হে আল্লাহ তুমি রক্ষা করো!!!!!!
৩| ১৬ ই মার্চ, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:১৫
আশিক আহমাদ বলেছেন: দুইয়ে দুইয়ে মিলিয়ে নিলে চার হয় ঠিক। কিন্তু মিলাবে কে ??
৪| ১৬ ই মার্চ, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:১৬
শতদ্রু একটি নদী... বলেছেন: চাদ্গাজী আঙ্কেল জোস কমেন্টার। সহমত
৫| ১৬ ই মার্চ, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:২০
দ্যা আহমেদ মামুন বলেছেন: আমি এই টুকু বললব, আমি যা দেখেছি যা বুঝেছি আমি আল্লাহকে বলে দিব।
©somewhere in net ltd.
১|
১৬ ই মার্চ, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:১২
চাঁদগাজী বলেছেন:
ভালো মিল।
জাতি অত সৌভাগ্যবান নয়।