![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের (রাবি) শিক্ষক এ কে এম শফিউল ইসলামকে নারীঘটিত কারণেই হত্যা করা হয়েছে বলে মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা দাবি করেছেন। অপরদিকে তাকে আল-কায়দার সদস্যরা হত্যা করেছে বলে সম্প্রতি এক ভিডিও বার্তায় দাবি করা হলেও মামলার তদন্তকারি কর্মকর্তারা এই দাবি ভিত্তিহীন বলেছেন।
তদন্তের দায়িত্বে থাকা রাজশাহীর গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি) বলছে, নারীঘটিত কারণে শফিউল খুন হয়েছেন, তদন্তে এমন তথ্যপ্রমাণ মিলেছে। এ ঘটনায় এক নারীসহ মোট ১৮ জনকে গ্রেফতার করা হয়েছে।
প্রসঙ্গত, গত বছরের ১৫ নভেম্বর দুপুরে রাজশাহী নগরের চৌদ্দপাই এলাকায় সমাজবিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক শফিউলকে কুপিয়ে হত্যা করে দুর্বৃত্তরা।
সেসময় পুলিশ বলেছিলেন, তারা এ ঘটনায় জঙ্গিগোষ্ঠীকে সন্দেহের শীর্ষে রেখেছেন। এর পাঁচ মাস পর গত ০৩ মে রোববার যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক একটি ওয়েবসাইট সাইট ইন্টেলিজেন্স গ্রুপ জানায়, আল-কায়েদার ভারতীয় উপমহাদেশ শাখা (একিউআইএস) তার আগের দিন শনিবার ইন্টারনেটে এক ভিডিও বার্তা ছেড়েছে।
তাতে একিউআইএসের প্রধান অসীম উমর দাবি করেছেন, তার সংগঠনের সদস্যরাই বিজ্ঞানমনস্ক লেখক অভিজিৎ রায়, ব্লগার রাজীব, অধ্যাপক শফিউল ও পাকিস্তানের করাচি বিশ্ববিদ্যালয়ের এক শিক্ষককে হত্যা করেছে।
ওই ভিডিও বার্তার পর অধ্যাপক শফিউল ইসলাম লিলন হত্যা মামলাটি আবার আলোচনায় অসে।
এ বিষয়ে মামলার তদন্ত কর্মকর্তা রাজশাহী ডিবির পরিদর্শক আশিকুর রহমান বলেন, মামলাটির বেশ অগ্রগতি হয়েছে। হত্যার মূল রহস্য উদঘাটিত হয়েছে।
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের সেকশন কর্মকর্তা নাসরিন আক্তারের সঙ্গে অসৌজন্যমূলক আচরণ করেছিলেন অধ্যাপক শফিউল। এর জের ধরে তিনি খুন হন। এই খুনের ঘটনা ঘটাতে নাসরিন তার স্বামীকে প্ররোচিত করেন বলে তিনি আদালতে জবানবন্দি দিয়ে স্বীকার করেছেন।
এ ব্যাপারে পুলিশ জানায়, অধ্যাপক শফিউল হত্যায় নাসরিন ও তার স্বামীসহ মোট ১৮ জনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। তাদের মধ্যে গত ২২ নভেম্বর ছয়জনকে র্যাব গ্রেপ্তার করে।
তারা হলেন নাসরিনের স্বামী যুবদলের নেতা আবদুস সামাদ, কাটাখালী পৌর যুবদলের নেতা আরিফুল ইসলাম, ইব্রাহিম খলিল ওরফে টোকাই বাবু, সিরাজুল ইসলাম, আল মামুন ও মো. সবুজ শেখ।
নাসরিনের স্বামী আবদুস সামাদ অন্যদের সহযোগিতায় এ হত্যার ঘটনা ঘটিয়েছে বলে র্যাব দাবি করে।
- : Click This Link
©somewhere in net ltd.
১|
১০ ই মে, ২০১৫ সকাল ১১:৫১
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: যে কোন ভাবে মরলেই যেমন শহীদ হয়না! তেমনি আকাম কুকাম যাই করে মরুক তাতেই জঙ্গী গোষ্ঠির হাত আছে প্রচারণাও ঠিক নয়!
আর একটা নব্য ধারাতো ভালই চালু হচ্ছে- তথাকথিত নাস্তিক্যার গন্ধ থাকলেই- তারা যে কারণেই মরুকনা কেন... তারা বিজ্ঞান মনস্ক লেখক বলে চালানো কু-চেষ্টা! তা তার সাতৈ যাক বা না যাক!
আর ইসলামরে গালি দিলে যে ভাল ফিডব্যাক পাওয়া যায় তার জ্বজর্যমান প্রমানতো কার্টুনিষ্ট আরিফের সুইডেনে স্থায়ী থাকার সুযোগ! এরকম বহু আছে সব হয়তো গোচর নয়- কেউ জার্মানী! কেউ সুইডেন কেউ আমেরিকা!
কিন্তু খ্রীষ্টরে গালি দিয়ে কেউ মুসলিম দেশে আশ্রয় নিলে বা দিলে - দেখবেন- পুরা দেশটারেই দখলের পায়তারা করবে! কি বৈপরীত্য!!!