নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

বিষক্ষয়

Bengal_gypsi

বিষক্ষয় › বিস্তারিত পোস্টঃ

বাংলাদেশি হত্যায় চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ পুলিশ: হেরে গেলো বিএসএফ

১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:১০



১৮ সেপ্টেম্বর ২০১৫:
জয়পুরহাটের সীমান্তের বাংলাদেশের ভেতরে ঢুকে ভারতীয় সীমান্ত রক্ষী বিএসএফ সদস্যদের আকস্মিক এলোপাতারি গুলি বর্ষণে একজন নিহত ও ৪জন আহত হয়েছেন।

আর কালিহাতীতে মা ও ছেলেকে বিবস্ত্র করে ছেলের সামনেই মাকে ধর্ষণের ঘটনায় ধর্ষকের বিচার দাবিতে শুক্রবার বিকাল ৪টার দিকে কালিহাতী উপজেলা সদরে টাঙ্গাইল-ময়মনসিংহ সড়ক অবরোধ করে এলাকাবাসী বিক্ষোভ শুরু করে। এক পর্যায়ে পুলিশের সঙ্গে তাদের সংঘর্ষ শুরু হয় এবং পুলিশের গুলিতে তিনজন নিহত হয়।
বাংলাদেশি হত্যায় চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ পুলিশ।

মন্তব্য ৪ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৪) মন্তব্য লিখুন

১| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:১৮

চাঁদগাজী বলেছেন:

এক পুলিশকে মানুষ পিটায়েছে মানুষ; বাংলাদেশ পুলিশের ভয়ে বাংলাদেশ থেকে শয়তানও পালায়ে গেছে।

পুলিশকে না পিটায়ে বিচার চাওয়ার মতো বুদ্ধি ানুষের থাকতে হবে।

২| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:২৪

শাহজাদা মারজান বলেছেন: X(

৩| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:২৪

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: শেইম পুলীশ শেইম!

৪| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:৩০

আমি আবুলের বাপ বলেছেন: জনতার বিক্ষোভের কারণ
ঘটনার মূল হোতা রফিকুল ইসলাম রমার বড় ভাই পৌর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক শফিকুল ইসলাম মঞ্জুর বাড়িতে ভাড়াটিয়া হিসেবে থাকতেন কালিহাতী থানা অফিসার ইনচার্জ মো.শহিদুল ইসলাম। আর এ কারণেই ওসির উপর প্রভাব খাটিয়ে শফিকুল ইসলাম মঞ্জু ধর্ষণের ঘটনা ধামাচাপা দেওয়ার চেষ্টা করে বলে এলাকাবাসীর অভিযোগ।

পুলিশের এরকম ভূমিকার বিষয়টি টের পেয়ে আল আমিন ও তার পরিবার পুলিশের উপর আস্থা হারিয়ে ফেলে। এলাকার মানুষ জানায়, মা-ছেলেকে বিবস্ত্র করা, ছেলেকে দিয়ে মা-কে ধর্ষণের চেষ্টা, পরে মা-কে ধর্ষণ-- এতোকিছুর পরও পুলিশ ধর্ষণ মামলা না নেওয়ায় তারা ক্ষুব্ধ হয়ে উঠে।

পুলিশের সঠিক তদন্ত ও দোষীদের ফাঁসির দাবিতে বৃহস্পতিবার বিকেলে মানববন্ধন ও বিক্ষোভ মিছিল করে এলাকাবাসী।

পুলিশ লাঠিচার্জ করে তাদের ছত্রভঙ্গ করে দেয়। সেসময় রমা ও হাফিজুরের লোকজন পুলিশের সঙ্গে যোগ দেয় বলে জানায় এলাকার মানুষ। এতে এলাকাবাসী বিক্ষুব্ধ হয়ে উঠে।

পরদিন শুক্রবার বিকেলে কালিহাতী ও ঘাটাইল উপজেলার বেশ কয়েকটি গ্রামের লোকজন প্রথমে হামিদপুর বাজারে আসলে পুলিশ তাদের বাধা দেয়। বাধা উপেক্ষা করে জনতা কালিহাতী বাসস্ট্যান্ড এলাকায় জড়ো হয়ে রমার বাড়ি ও থানা ঘেরাওয়ের চেষ্টা চালায়।

সেসময় প্রথমে লাঠিচার্জ করে পুলিশ। পরে টিয়ারশেল নিক্ষেপ করে এবং গুলিও চালায়

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.