![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
জীবন মানে শুধুই যদি প্রাণ রসায়ন/ জোছনা রাতে মুগ্ধ কেন আমার নয়ন। [email protected]
পাহাড়, ঝরনা, নদী ও অনেক নৃগোষ্ঠীঅধ্যুষিত বান্দরবান জেলাটি বাংলাদেশের খুবই সুন্দর একটি স্থান। তবে আজও এই জেলার সৌন্দর্য পুরোটা আবিস্কার হয়নি বলেই মনে হয়। আজও সবাই বান্দরবান বলতে কেবল বান্দরবান সদর, রুমা, বগা লেক আর ক্রিওক্রাডংই বোঝে। অথচ বান্দরবান তো কেবল রুমা, বগা লেক আর ক্রিওক্রাডং নিয়েই তো নয়- বরং বান্দরবান আরও বড়- আরও সুন্দর; তীব্র সুন্দর। এদেশের প্রত্যেকেই যেন সে সৌন্দর্য উপভোগ করতে পারে সে জন্য সর্বপ্রথমে বান্দরবান জেলার মানচিত্রের পাঠ জরুরি।
বান্দরবান জেলার মানচিত্র। লক্ষ করুন-সাঙ্গু নদীটি বয়ে গেছে উত্তর থেকে পুব দিকে। রোয়াংছড়ির অবস্থান বান্দরবান ও রুমার মাঝখানে । রুমার দক্ষিণে থানচি; পশ্চিমে লামা। লামার দক্ষিণ-পুবে আলিকদম। সাঙ্গু ছাড়াও আরও একটি নদী রয়েছে বান্দরবানে- মাতামুহুরী। লামা আর আলিকদম হয়ে মাতামুহুরী নদী চলে গেছে দক্ষিণ পুবে। দক্ষিণ-পশ্চিমে নাইক্ষ্যংছড়ি। কাজেই বান্দরবান আজও দেশিও পর্যটকদের কাছে প্রায় অধরাই রয়ে গেছে।
কী ভাবে বান্দরবান ভ্রমনের পরিসর বাড়ানো যায়?
উত্তর ঐ একই। সরকারি উদযোগ, নিরাপত্তা ও বেসরকারি বিনিয়োগ। আগে নিরাপত্তার সমস্যা ছিল। আজ সেরকম উদ্বেগজনক পরিস্থিতি আর নেই। এ প্রসঙ্গে আমার সাম্প্রতিক একটি লেখা-
পাহাড়ে নেমেছে শান্তি
কবে যেন রক্ত ঝরেছিল শালগাছের গুঁড়িতে
ছিন্ন করেছিল বুলেট নিরীহ শালপাতাদের?
কবে যেন সাঙ্গুর রক্তিম জলে
ভাসানে গিয়েছিলেন ভয়ার্ত দেবতা বুঙঅ?
কবে যেন মৃত্যুর আগে সাপছড়ির গন্ধ
পেয়েছিল প্রতিরোধ যোদ্ধাটি ...
কবে?
এখন চারিদিকে ভালোবাসাময় রোদ্দুর ছড়িয়ে আছে।
এখন পূর্বেকার বিরোধসমূহ সব অবিশ্বাস্য বলে মনে হয়;
এখন শালগাছের পাতায় পাতায় প্রতিফলিত ঝলমলে রোদ
এখন পূর্ন শান্তি নেমেছে নদী ও পাহাড়ে ...
এখন পর্যটকে পূর্ন পাহাড়ে ও নদীতে কাটছে নিরুদ্বিগ্ন দিন ও রাত।
এখন পূর্বেকার সব রক্তপাত দুঃস্বপ্নের মতো মনে হয়
পাহাড়ে নেমেছে শান্তি।
এ শান্তি অক্ষয় হোক।
২
বান্দরবান জেলার মানচিত্র আমাদের জানিয়ে দেয় -আমরা এখনও পাহাড়, ঝরনা, নদী ও অনেক নৃগোষ্ঠীঅধ্যুষিত বান্দরবান জেলাটি সম্পূর্নরুপে এক্সপ্লোর করতে পারিনি। এই ১০/১৫ বছর আগেও পর্যটকশূন্য চিম্বুক বা রুমা থমথম করত। এখন ওখানে ক্রমেই দেশিও ট্যুরিষ্টদের ভিড় জমে উঠছে। তবে এখনও বান্দরবান জেলার সৌন্দর্য আবিস্কার পুরোটা হয়নি। কী ভাবে বান্দরবানের রুপ পুরোটা দেখা যায়? লামা, থানচি ও নাইক্ষ্যংছড়িতে কি গড়ে উঠতে পারে না সরকারি ও বেসরকারি উদ্যেগে ট্যুরিষ্ট কটেজ? আলীকদমের একটি পাঙ্খো গ্রামে কি একবেলা বনমোরগের মাংশ দিয়ে ভাত খাওয়া যায় না? রোয়াংছড়ির খুমিদের গ্রামের উঠানে বসে আহারান্তে এক রৌদ্রময় দুপুরের আড্ডা কি হতে পারে না? মাতামুহুরী নদীতে কি সাদা রঙের স্টিমার ভাসতে পারে না? শুনেছি নাইক্ষ্যংছড়ি তে রয়েছে বিশাল বিশাল আনারস ক্ষেত। সে মনোরম দৃশ্য কি দেখবে না এদেশের অন্যরা? সবাই চা বাগান দেখতে সিলেটে যায়-দিনবদলের পালা শুরু হোক। আসলে বাংলাদেশ আমাদের অনেকটাই অদেখা। নতুন পথ খুলছে।
এই শান্ত নির্জন গ্রামে আছে অপার শান্তি
এই ঝরনার শীতল জলেও আছে শান্তি
এই গভীর নির্জনতা আপনাকে ডাকছে
ছবিগুলো ইন্টারনেট থেকে প্রাপ্ত ।
বান্দরবান জেলার মানচিত্র; বাংলাপিডিয়ার সৌজন্যে।
১৭ ই এপ্রিল, ২০০৯ সকাল ১১:২৬
ইমন জুবায়ের বলেছেন: করারই কথা।
২| ১৭ ই এপ্রিল, ২০০৯ সকাল ১১:২৭
সার্কিট বলেছেন: ভাল লাগলো, ধন্যবাদ। বান্দরবান জেলার আরো কয়েকটি টুরিস্ট স্পট : প্রান্তিক লেক, মেঘলা, ১২ মাইল, শৈল প্রপাত ইত্যাদি পর্যটকদের মুগ্ধ করবেই।
১৭ ই এপ্রিল, ২০০৯ সকাল ১১:৩১
ইমন জুবায়ের বলেছেন: প্রান্তিক লেক, মেঘলা, ১২ মাইল, শৈল প্রপাত -এই জায়গাগুলি বান্দরবান সদরের মানে শহরের আশেপাশে। কাজেই বান্দরবানের আরও গভীরে গেলে আরও সৌন্দর্যর দেখা মিলবে।
৩| ১৭ ই এপ্রিল, ২০০৯ সকাল ১১:২৭
ক-খ-গ বলেছেন: দুদিন আগে ফিরলাম বান্দরবান থেকে.......অনুভূতি প্রকাশের জন্য শব্দ অপ্রতুল
১৭ ই এপ্রিল, ২০০৯ সকাল ১১:৩২
ইমন জুবায়ের বলেছেন: এ আনন্দ ভাষায় প্রকাশ করা যায় না জানি।
৪| ১৭ ই এপ্রিল, ২০০৯ সকাল ১১:৩৫
পথিক!!!!!!! বলেছেন: এক বগা দেখতে যেয়েই আমি আজো মুগ্ধতার আবেশে আবেশিত...
পুরাটা দেখলে তো পাগল হয়ে যাবো
১৭ ই এপ্রিল, ২০০৯ সকাল ১১:৩৬
ইমন জুবায়ের বলেছেন: পাগল হওয়ার মতোই।
৫| ১৭ ই এপ্রিল, ২০০৯ সকাল ১১:৩৯
পথিক!!!!!!! বলেছেন: সার্কিট
apni aro vetore na gele bujben na ...o Beauty kahake bole
৬| ১৭ ই এপ্রিল, ২০০৯ সকাল ১১:৪৮
তয়ন নাজির বলেছেন: ভাই আপনার রাগ ইমন এর ভিডিও গুলো আসছেনা
দয়া করে লিন্ক গুলো আবার দিন
১৭ ই এপ্রিল, ২০০৯ সকাল ১১:৫৭
ইমন জুবায়ের বলেছেন: @ তনয় নাজির। আমার ব্লগে ভিডিও ঠিকই চলছে। একটু দেরিতে আসে যদিও। যা হোক আপনি এখান থেকে ইমন রাগ পছন্দমতো ডাউনলোড করে নিন।
Click This Link
৭| ১৭ ই এপ্রিল, ২০০৯ সকাল ১১:৫৭
ঋফায রহমান বলেছেন: ভাইয়া, অফ টপিক:
শেষ পোস্টটাতে শেষ মন্তব্য থেকে একটা গল্প বানাবো ঠিক করলাম।
আর মজার বিষয় হল যেটা ভেবেছি সেটা হবে একটা সায়েন্স ফিকশন।
আমি কখনো সায়েন্স ফিকশন লিখিনি।
এই প্রথম হবে।
দেখা যাক ভাইয়া কি হয়।
১৭ ই এপ্রিল, ২০০৯ দুপুর ১২:০৭
ইমন জুবায়ের বলেছেন: কোন্ শেষ পোষ্ট? কোন্ শেষ মন্তব্য?
লিঙ্ক দাও।
৮| ১৭ ই এপ্রিল, ২০০৯ দুপুর ১২:০২
খলিল মাহমুদ বলেছেন:
দেখুন তো এ দৃশ্যগুলো কমন পড়ে কিনা?
পাহাড়ের ঢালু
আকাশ ছুঁতে পাহাড়ি পথ
পাহাড়ের ঢালুতে একটা চমৎকার ঝুলন্ত ঘর
ঝুলন্ত ঘরে বসে চা খাওয়ার (পানের) স্মৃতি কি ভোলা যায়?
১৭ ই এপ্রিল, ২০০৯ দুপুর ১২:০৬
ইমন জুবায়ের বলেছেন: দারুন। পাহাড় নিয়ে আপনার কেমন একটা অনুভূতি আছে টের পাই।
৯| ১৭ ই এপ্রিল, ২০০৯ দুপুর ১২:১১
ঋফায রহমান বলেছেন: ভাইয়া এইযে:
মজার কাহিনী
Click This Link
১৭ ই এপ্রিল, ২০০৯ দুপুর ১২:১৪
ইমন জুবায়ের বলেছেন: হ্যাঁ, শুরু করা যায়।
সাইন্স ফিকশন?
বেশ ভালো। অপেক্ষায় রইলাম। তবে ঝটপট একদৃশ্য থেকে অন্য দৃশ্যে যেও না-সময় নিও। ধীরেসুস্থে।
১০| ১৭ ই এপ্রিল, ২০০৯ দুপুর ১২:১৪
সোজা কথা বলেছেন: খুব সুন্দর। যেতে মঞ্চায় এখনই।
সঙ্গে নিতে চাই অল্পওয়াটের একটা স্টেরিও বুমবক্স, জাকির হোসেনের তবলা আর চৌরাশিয়ার প্রিয় কয়েকটা সিডি। ...সম্পুর্ণ একা (একটু স্বার্থপরের মত বলছি) পাহাড় দেখতে চাই দুচোখ মেলে..দুরবীণ নয় খালি চোখে। ঘাস আগাছা দুর্বা ..যে পথমঞ্জরী দেখার সময় হয় না। ..
১৭ ই এপ্রিল, ২০০৯ দুপুর ১২:২২
ইমন জুবায়ের বলেছেন: চমৎকার।
১১| ১৭ ই এপ্রিল, ২০০৯ দুপুর ১২:১৫
শূন্য আরণ্যক বলেছেন: Click This Link
আপনার মেইল এ্যাড দিলে
জিমেইলে সেন্ড করতে পারি
১২| ১৭ ই এপ্রিল, ২০০৯ দুপুর ১২:১৭
ঋফায রহমান বলেছেন: ভাইয়া সায়েন্স ফিকশন কিন্তু পোস্ট নিয়ে না।
পোস্টটাতে শেষ মন্তব্য থেকে।
১৭ ই এপ্রিল, ২০০৯ দুপুর ১২:২১
ইমন জুবায়ের বলেছেন: বুঝেছি। বুদ্ধি শুধু মানুষের মাথাতেই থাকে -ছাগলের না।
১৩| ১৭ ই এপ্রিল, ২০০৯ দুপুর ১২:২০
প্রতিধ্বনি, তুমিতো বলেছেন: আহা !
১৭ ই এপ্রিল, ২০০৯ দুপুর ১২:২৪
ইমন জুবায়ের বলেছেন: তাই?
১৪| ১৭ ই এপ্রিল, ২০০৯ দুপুর ১২:২২
ঋফায রহমান বলেছেন: কিন্তু সমস্যা হল আমি কেন জানি কোন কিছু ভাল পারি না।
হয় মোটামুটি না হলে খারাপ।
১৭ ই এপ্রিল, ২০০৯ দুপুর ১২:৩৮
ইমন জুবায়ের বলেছেন: তারপরও চেষ্টা কর। কোনও আইডিয়া ফেলতে নাই।
১৫| ১৭ ই এপ্রিল, ২০০৯ দুপুর ১:১৩
রাব্বি ! বলেছেন: ভাল লাগলো, বান্দরবানের গভীরে সিপ্পি পাহারের ভ্রমন এখন মনকে নাড়া দিয়ে যায় মাঝে মাঝে।
১৭ ই এপ্রিল, ২০০৯ দুপুর ১:১৭
ইমন জুবায়ের বলেছেন: সিপ্পি পাহারের ভ্রমন এই নামে বিস্তারিত লিখলে ভাল হয়। আমি আগে সিপ্পি পাহারের নাম শুনিনি। কীভাবে গেলেন -কী কী দেখলেন ছবিসহ লিখলে একটা পথ খুলে যাবে।
ধন্যবাদ। আপনার নিঝুম দ্বীপ পড়ছি।
১৬| ১৭ ই এপ্রিল, ২০০৯ দুপুর ১:৩৯
রাব্বি ! বলেছেন: সৌম্য বিস্তারিত লিখেছিল সিপ্পি নিয়ে, দেখুন:
Click This Link
১৭| ১৭ ই এপ্রিল, ২০০৯ বিকাল ৫:৩০
মাহফুজা সাদিয়া বলেছেন:
চমৎকার দৃশ্যগুলো। যাওয়া হয়নি কখনো।হয়ত যাবো..................
১৭ ই এপ্রিল, ২০০৯ সন্ধ্যা ৭:৩২
ইমন জুবায়ের বলেছেন: যাবেন, অবশ্যই।
১৮| ১৭ ই এপ্রিল, ২০০৯ সন্ধ্যা ৬:১১
সবাক বলেছেন: খলিল মাহমুদের দেয়া ছবিগুলো সর্বশেষটা কি উনার ছবি ?
১৯| ১৭ ই এপ্রিল, ২০০৯ সন্ধ্যা ৬:১২
সবাক বলেছেন:
ইমন জুবায়ের বাংলা ব্লগকে সমৃদ্ধ করছে। অনেক ধন্যবাদ জুবায়ের।
১৭ ই এপ্রিল, ২০০৯ সন্ধ্যা ৭:০৮
ইমন জুবায়ের বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ।
২০| ১৭ ই এপ্রিল, ২০০৯ সন্ধ্যা ৭:২২
কাকশালিখচড়াইগাঙচিল বলেছেন:
আপনে আমার এখানে আসেন বস। চ্রম জিনিস দেখাবো। আমি যতটা সমতলের ততটাই পাহাড়ী।
১৭ ই এপ্রিল, ২০০৯ সন্ধ্যা ৭:৪২
ইমন জুবায়ের বলেছেন:
২১| ১৭ ই এপ্রিল, ২০০৯ সন্ধ্যা ৭:৪৪
কাকশালিখচড়াইগাঙচিল বলেছেন:
আমি এখানে যাই না।
১৭ ই এপ্রিল, ২০০৯ রাত ৮:৫৫
ইমন জুবায়ের বলেছেন: কী এত অভিমান বৎস?
২২| ১৭ ই এপ্রিল, ২০০৯ রাত ৯:০৯
সৌম্য বলেছেন: থানছির বলিপাড়া থেকে পিছের পাহাড় পেড়িয়ে চ্যামাখালের দিয়ে কেওকারাডং যাবার একটা অজনপ্রিয় ট্রেক আছে। ওখানে জনেরাশ পাড়া নামের একটা চমতকার পাড়া পাইছিলাম।
আপনার প্রথম ছবিটা কোন পাড়ার?
১৭ ই এপ্রিল, ২০০৯ রাত ৯:২২
ইমন জুবায়ের বলেছেন: বলতে পারি না। ইন্টারনেট থেকে ডাউনলোড করা।
২৩| ১৭ ই এপ্রিল, ২০০৯ রাত ৯:৪০
কাকশালিখচড়াইগাঙচিল বলেছেন:
অভিমানের কিছু নাই, এটা পুইচকা-পুলাপাইনের জায়গা।
একটা কলেজ। ক্রিকেট খেলায়তেও তেমন আগ্রহ নাই বইল্লা, পাশের স্টেডিয়ামেও না।
তবে, সেদিন যে কফির কথা কইছিলাম, তার অধিকাংশই এর কাছাকাছি।
এলাকাটা বিশাল। পাশে একটা লেক আছে( অবস্থা খুব করুণ), সেখানে প্রতিবছর পরিযায়ী পাখিরা আসে, মনে হয় বালিহাঁস পোস্টম্যান। কফেটেরিয়ার নাম লেক-ভিউ।
একদিন মনে আছে, অনেক আগে ৩ বন্ধু টেবিল বাজিয়ে, হেরে গলায় গান ধরেছিলাম, অধিকাংশই, সদ্যজাত পদ। যেমন বুকেতে আগুন আমার ধিকি ধিকি জ্বলেরে, আঁধারে লুকাইয়াছে বিষাক্ত সাপিনী যে, এই রকম।
বা প্যারোডি করা তাৎক্ষনিক।
ভেবেছিলাম, মার খেতে হবে। আশ্চর্য করে দিয়ে আমাদের, কাফের ম্যানেজার পাঠিয়ে ছিলেন আরও এক প্রস্থ, কফি আর অন্যটেবিল থেকে, ঝোপ থেকে উঠে এসে তারা দিয়েছিলেন, মুঠোভর্তি টাকা( সেই বয়সে লজ্জায় লাল হওয়ার প্রতিভা ছিল, ফলে নিতে পারিনি কিছুই)।
আর আমার কফি খাওয়া, তার দেড় বছর পর, শুরু হয়েছিল।
১৭ ই এপ্রিল, ২০০৯ রাত ১০:১২
ইমন জুবায়ের বলেছেন: বাহ্
২৪| ১৭ ই এপ্রিল, ২০০৯ রাত ১০:২৪
কাকশালিখচড়াইগাঙচিল বলেছেন:
সব এক, আমরা শুধুই ফাল পারি, নিজের ঘারে
ত্রিপুরার সারিন্দা
অনেক নাচের একটা
ব্যাগপাইপার না???? দুন্দু।
১৭ ই এপ্রিল, ২০০৯ রাত ১০:২৯
ইমন জুবায়ের বলেছেন: জীবন, সংস্কৃতি -সবখানেই ...সংখ্যার দিক থেকে বেশি হলে বলে আমরাই শ্রেষ্ট ..
২৫| ১৭ ই এপ্রিল, ২০০৯ রাত ১০:২৫
কাকশালিখচড়াইগাঙচিল বলেছেন:
কীজানি কেমনে ১ম দুইটা নোট উল্টা-পাল্টা জায়গায় পরছে
১৭ ই এপ্রিল, ২০০৯ রাত ১০:৩০
ইমন জুবায়ের বলেছেন: ?
২৬| ১৭ ই এপ্রিল, ২০০৯ রাত ১০:৩১
নাজিম উদদীন বলেছেন: দেখা হয় নাই চক্ষু মেলিয়া।
১৭ ই এপ্রিল, ২০০৯ রাত ১০:৩৪
ইমন জুবায়ের বলেছেন: আসলেই তাই। আর ১০/১৫ বছরের মধ্যে জায়গাগুলি গুলিস্থান-সদরঘাট হয়ে যাবে।
২৭| ১৭ ই এপ্রিল, ২০০৯ রাত ১০:৩৩
কাকশালিখচড়াইগাঙচিল বলেছেন:
ছবির সাথের কথাগুলি, ত্রিপুরার সারিন্দা,অনেক নাচের একটা----------এইটা কইছি। যদিও বোঝা গেছে বিষয়টা, পড়লেই ধরা পড়ে।
২৮| ২৫ শে এপ্রিল, ২০০৯ দুপুর ২:১০
ঘাসফুল বলেছেন:
আহ্হারে - বান্দরবান বার বার যাইতে মনে চায়... কি জানি এক জাদু আছে ওখানে
২৫ শে এপ্রিল, ২০০৯ বিকাল ৩:১১
ইমন জুবায়ের বলেছেন: এক জাদু আছে ওখানে ...
©somewhere in net ltd.
১|
১৭ ই এপ্রিল, ২০০৯ সকাল ১১:২৫
হমপগ্র বলেছেন: যেতে ইচ্ছা করে!