নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

অন্ত্যজ বাঙালী, আতরাফ মুসলমান ...

বাংলার মাটি বাংলার জল, বাংলার বায়ু, বাংলার ফল, পুন্য হউক, পুন্য হউক, পুন্য হউক, হে ভগবান। বাংলার ঘর, বাংলার হাট, বাংলার বন, বাংলার মাঠ, পুর্ন হউক, পূর্ন হউক, পূর্ন হ্‌উক, হে ভগবান।রবীন্দ্রনাথ

ইমন জুবায়ের

জীবন মানে শুধুই যদি প্রাণ রসায়ন/ জোছনা রাতে মুগ্ধ কেন আমার নয়ন। [email protected]

ইমন জুবায়ের › বিস্তারিত পোস্টঃ

আরও একুশটি হাইকু ...

২৯ শে এপ্রিল, ২০০৯ সন্ধ্যা ৬:২৪

‘এত্ত বড় ফুল।’

ছোট্ট মেয়েটি বলল

দু-হাত ছড়িয়ে।



এরকম তিন লাইনের জাপানি কবিতাকে ‘হাইকু’ বলে।

কোবায়য়াশি ইসা (১৭৭৩-১৮২৭) ছিলেন জাপানের বিশিষ্ট হাইকু কবি। ‘নরক’ কী জিনিস তা বোঝাতে মাত্র তিন লাইনে কোবায়য়াশি লিখেছেন-



হেমন্তের উজ্জ্বল চাঁদ

পুকুরের শামুকেরা চিৎকার করছে

হাঁড়িতে।



তাঁর অনবদ্য একুশটি হাইকুর বাংলা অনুবাদ আপনাদের জন্য উপস্থাপন করা হল -



ভালো লাগে

ছেঁড়া কাগজের জানালা দিয়ে

নক্ষত্রের নদী দেখতে।



বুদ্ধমূর্তির

নাকের কাছ দিয়ে

উড়ে গেল একটা চড়ুই।



তুষার গলছে।

শিশুসহ বন্যায়

ভেসে যাচ্ছে গ্রাম ।



বসন্তের বৃষ্টি।

গাছের নীচে

ফেলে দেওয়া চিঠি।



তিন দিনের চাঁদ

জড়িয়ে আছে

শীতে।





মাছিটি মেরোনা!

এর হাতগুলি নড়ছে,

এমন কী পাগুলোও!



লাল চাঁদ,

যদি

শিশুরা পেত।



হঠাৎ বৃষ্টিতে

লেংটা হয়ে

নগ্ন ঘোড়ার পিঠে চড়লাম।



এমন কী এক হাঁটু পানিও

সন্ধ্যাকে

শীতল করে দেয়।



বড় জোনাকি,

ছড়ছড় ...ছড়ছড়

নেই!



শামুক

ধীরে ধীরে উঠছে

ফুজি পাহাড়ে।



দূরের পাহাড়কে

এখান থেকে

মনে হয় বড় একটা মাছি ।



দরজায় দাঁড়িয়ে মুতি

তুষারের গায়ে

নিখুঁত গর্ত।



মেয়েটি কোমড়ে পোকার কামড় গুনছে

তার শিশুটি

স্তন চুষছে।



এতই ছোট যে-

মেয়েটির কোমরে পোকার কামড়ের দাগও

সুন্দর দেখায়।



বিড়ালটি

প্রসারিত হচেছ, হাই তুলছে

সঙ্গীনি খুঁজছে।



শিশুটি বাগানে

প্রজাপতি দেখে হামাগুড়ি দেয়-সরসর ... সরসর

হামাগুড়ি, সরসর ...সরসর ...



শোবার ঘরে মশার

বিনবিন

পুড়ল!



ব্যাং

মনে হল

উগড়ে দিল মেঘ।



‘এত্ত বড় ফুল।’

ছোট্ট মেয়েটি বলল

দু-হাত ছড়িয়ে।



হেমন্তের উজ্জ্বল চাঁদ

পুকুরের শামুকেরা চিৎকার করছে

হাঁড়িতে।

মন্তব্য ২৮ টি রেটিং +৮/-২

মন্তব্য (২৮) মন্তব্য লিখুন

১| ২৯ শে এপ্রিল, ২০০৯ সন্ধ্যা ৬:৩৬

রুবাইয়াত ইসলাম সাদাত বলেছেন: অসাধারণ! তিনটি লাইনে কিভাবে মানুষ অনবদ্য এক ছবি এঁকে ফেলে!

২৯ শে এপ্রিল, ২০০৯ সন্ধ্যা ৬:৪০

ইমন জুবায়ের বলেছেন: সত্যি। মাত্র তিনটি লাইনে অনবদ্য এক ছবি এঁকে ফেলাই হল হাইকু।

২| ২৯ শে এপ্রিল, ২০০৯ সন্ধ্যা ৬:৩৬

পেপারওয়েট বলেছেন: জাপানীদের কাব্যপ্রতিভা এত নিরস তা জানা ছিলো না। আমার হাইকু সম্পর্কে আগ্রহই নষ্ট হয়ে গেল!!!

২৯ শে এপ্রিল, ২০০৯ সন্ধ্যা ৬:৪১

ইমন জুবায়ের বলেছেন: অবশ্য হাইকু সারাবিশ্বেই জনপ্রিয় হয়েছে।

৩| ২৯ শে এপ্রিল, ২০০৯ সন্ধ্যা ৭:০৬

সুখী মানুষ বলেছেন: হাইকু সম্পর্কে একটু ধারণা পেয়েছিলাম সুজিৎ সরকারের "কবিতা কেন কবিতা"য়। আপনার দেয়ে এতগুলো হাইকো পেয়ে হাতে চাঁদ পেলাম। ধন্যবাদ।

২৯ শে এপ্রিল, ২০০৯ সন্ধ্যা ৭:১৩

ইমন জুবায়ের বলেছেন: ধন্যবাদ।

৪| ২৯ শে এপ্রিল, ২০০৯ সন্ধ্যা ৭:১৮

রাজন রুহানি বলেছেন: আধুনিক কাব্যাকাশে হাইকুর উজ্জ্বলতর ভঙিমা আর সংক্ষেপন মাধুর্য ভিন্ন এক দিগন্ত উম্মোচন করেছে। জাপানিদের এই ফর্ম অন্য ভাষার কাব্যজগতে যেমন নতুনতর উৎসাহের অনুপ্রেরণা তেমনি চিত্রকল্পের দাবিতেও অনন্য।

অসংখ্য ধন্যবাদ ইমন।

২৯ শে এপ্রিল, ২০০৯ রাত ৮:৫৪

ইমন জুবায়ের বলেছেন: Thanks.

৫| ২৯ শে এপ্রিল, ২০০৯ রাত ১১:৪২

নাজিম উদদীন বলেছেন: ইমন ভাই কংগ্রাচুলেশানস !!

এই মাসে শতাধিক পোস্ট করার জন্যে।

আপনার ব্লগ আমি খুব এনজয় করি, সবগুলোই ভাল পোস্ট।

৩০ শে এপ্রিল, ২০০৯ ভোর ৬:২৯

ইমন জুবায়ের বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ।

৬| ৩০ শে এপ্রিল, ২০০৯ সকাল ৭:১৮

সোজা কথা বলেছেন: প্রথমবার আপনার ব্লগের হাইকু গুচ্ছ দেখে ভাবলাম লে হালুয়া মাত্র ৩ লাইনের জিনিস। রীতিমত হাইকুর ফ্যাক্টরী বানিয়ে ফেলবো জোড়া তালি দিয়ে ।কিন্তু এক জাপান প্রবাসী বাংলাদেশীর ব্লগ পড়ে ধাক্কা খেলাম। ( জানিনা আপনার কথা আপনার কমেন্টে দিচ্ছি কিনা) । হাইকু এত নিয়ম মেনে চলে যে লেখা দুরের কথা অনুবাদও দু:সাধ্য। নিচের হাইকু থেকে নিয়মের উদাহরণ দেই।

যে ঘর ছেড়ে
এসেছি, সেথা আজ
চেরী ফুটেছে ।


In my old home
which I forsook, the cherries
are in bloom.
- Issa (1762-1826)

(ক) তিন লাইনের ১৭ মাত্রার কবিতা, মাত্রা ভাগ ৫-৭-৫
যে / ঘ / র / ছে / ড়ে
এ / সে / ছি / সে / থা / আ / জ
চে / রী / ফু / টে / ছে

(খ) কবিতাটা দুটো লজিকাল ভাগে বিভক্ত থাকবে, যার মাঝে পাঁচিল বা সেতু হয়ে বসে থাকবে কিরেজি ব'লে একটা বস্তু। এটা অনুসর্গ বা অব্যয় জাতীয় কিছু, একটা চালু উদাহরণ হলো "কা", অনেকটা "কি রে তুই যাবি তো?"র 'তো' যেমন। ইংরিজিতে লোকে সিলেবল মেলাতেই গলদঘর্ম হয়, কিরেজির কাজ চালায় যতিচিহ্ন দিয়ে। অনেক অনুবাদক কমা দিয়ে তাকে অনুবাদ করে।

(গ) প্রত্যেকটি হাইকুতে একটা ক'রে কিগো থাকবে। এটা একটা ঋতুনির্দেশক শব্দ, আমাদের রাগগুলো যেমন অনেকক্ষেত্রেই ঋতু বা দিনের কোনো ভাগের সাথে জড়িত, হাইকুরাও তেমনি। তো এই কবিতায় গ্রীষ্ম শীত হেমন্ত কি বসন্তের নাম নেওয়া চলবে না, কে কার ভাশুর-ভাদ্রবৌ কে জানে, কাজেই ওই ইঙ্গিত ভরসা। অতএব আসবে চেরীফুল, ভোমরা, বরফ, ঝরাপাতা, চাঁদ, কুনোব্যাঙ, আগডুম বাগডুম নানা জিনিস। এইটে নাকি থাকতেই হবে। ইংরিজিগুলোয় থাকে না প্রায়শই। কিছু জাপানি হাইকুও কিগো-মুক্ত, তবে বিশুদ্ধবাদীরা সেগুলোকে অপছন্দ করে। অনুদিত বাংলায় কিগো বাদ দিতে দেখা যায়!

৩০ শে এপ্রিল, ২০০৯ সকাল ৮:২২

ইমন জুবায়ের বলেছেন: আসলেই হাইকুকে যত সোজা মনে করা হয় জিনিসটা অত সহজ নয়; বিস্তারিত আলোচনার জন্য ধন্যবাদ।

৭| ৩০ শে এপ্রিল, ২০০৯ সকাল ১১:৩৩

সোজা কথা বলেছেন: আরো কিছু তথ্য সংযোজন করছি । যাতে হারিয়ে না যায়।
১.
রবিঠাকুর জাপান ভ্রমণের পর বেশ কিছু দিন হাইকুর ঘোরে ছিলেন। যদিও হাইকুর রোবোটিক কাঠামো তিনি অনুসরণ করেন নি কিন্তু অণুকাব্যগুলোতে তার প্রভাব স্পষ্ট।





রবীন্দ্রনাথের হাইকুর দোভাষী (বাংলা এবং ইংরেজি) বই ছিল দুটো।

-Fireflies
-Stray Birds

আমাজনের লিংক Click This Link


২.
জ্বিনের বাদশা দেখলাম দারুন কিছু এক্সপেরিমেন্ট করেছিল বছর দুই আগে। যেখানে ৭/৫ মাত্রার বদলে ৭‌/৫ শব্দের হাইকু লিখেছে । দেখতে পারে ন।






৩০ শে এপ্রিল, ২০০৯ দুপুর ১:০২

ইমন জুবায়ের বলেছেন: বিস্তারিত আলোচনার জন্য ধন্যবাদ। ...

৮| ০৯ ই জুলাই, ২০০৯ সন্ধ্যা ৬:৩৪

হীরণ্ময় বলেছেন: প্রিয়তে গেল ! + !

০৯ ই জুলাই, ২০০৯ সন্ধ্যা ৭:২৬

ইমন জুবায়ের বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ।

৯| ১০ ই জুলাই, ২০০৯ সকাল ৯:১৬

লীনা দিলরূবা বলেছেন: হাইকু'র প্রতি আমার মারাত্মক দৌর্বল্য আছে। এখানে হাইকু নিয়ে তেমন একটা কাজ হয়নি। কেবল হাসনাত আবদুল হাই হাইকু নিয়ে একটা বই বের করেছিলেন, বেশ তথ্য বহুল বই। এর বাইরে নিয়ম মেনে হাইকু লিখতে গিয়ে মাঝপথে থেমে গেছেন অনেকেই। হাইকুতে ৫-৭-৫ থাকতেই হবে। যুক্তাক্ষর হলে একটি শব্দকে দু'টো হিসেবে ধরা হবে।

সোজা প্রিয়তে।

পড়াশোনা করে যদি কিছু হাইকু লিখা যায়:)

১০ ই জুলাই, ২০০৯ সকাল ৯:২৪

ইমন জুবায়ের বলেছেন: thanks.

১০| ১০ ই জুলাই, ২০০৯ সকাল ৯:৫৯

হারুন আল নাসিফ বলেছেন: প্রস্তাবানুবাদ:


ভালো লাগে দেখতে
ছেঁড়া কাগজের ফুটো দিয়ে
নক্ষত্রের নদী।

বুদ্ধমূর্তির
নাক ছুঁয়ে উড়ে গেল
একটা চড়ুই।

গলছে তুষার
বন্যায় ভেসে যাচ্ছে গ্রাম
সাথে শিশুরা।

বসন্তের বৃষ্টি
গাছের তলায় পড়ে
আছে একটি চিঠি।


তৃতীয়ার চাঁদ
জড়িয়ে আছে
শীতে।


মাছিটি মেরো না!
ওর হাতগুলো নড়ছে,
পাগুলোও!

লাল চাঁদ
শিশুরা পেত
যদি।

হঠাৎ বৃষ্টি
দিগম্বর, চড়ে বসি
নগ্ন ঘোড়ার পিঠে।

হাঁটুপানিও
সন্ধ্যাকে করে
সুশীতল।

বড় জোনাকি,
ছড়ছড় ...ছড়ছড়
নেই!

শামুক
উঠছে ফুজি পাহাড়ে
ধীরে ধীরে।

দূরে পাহাড়
এখান থেকে মনে হয়
বড় মাছি।

দরজায় দাঁড়িয়ে
হিসু- তুষারের গায়ে
নিখুঁত গর্ত।

মেয়েটি গুনছে কোমরে
পোকার কামড়
তার শিশুটি চুষছে স্তন।

এত্তো ফুটফুটে মেয়ে
কোমরে পোকার কামড়
তাও সুন্দর!

বিড়ালটি
প্রসারিত হচেছ, হাই তুলছে
খুঁজছে সঙ্গিনী।

শিশুটি বাগানে
প্রজাপতি দেখে হামাগুড়ি দেয়-সরসর ... সরসর
হামাগুড়ি, সরসর ...সরসর ...

শোবার ঘরে
মশার বিনবিন
পুড়ল!

ব্যাং
মনে হল
উগরে দিল মেঘ।

'এত্ত বড় ফুল।'
বলল ছোট্ট মেয়েটি
দু'হাত ছড়িয়ে।

হেমন্তের উজ্জ্বল চাঁদ
হাঁড়িতে চিৎকার
পুকুরের শামুক।

১০ ই জুলাই, ২০০৯ সকাল ১০:১০

ইমন জুবায়ের বলেছেন: সানন্দে গৃহিত।
অনেক ধন্যবাদ।

১১| ১০ ই জুলাই, ২০০৯ সকাল ১০:১২

হারুন আল নাসিফ বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ।

১২| ১০ ই জুলাই, ২০০৯ সকাল ১০:২০

হারুন আল নাসিফ বলেছেন: বুদ্ধমূর্তির=শৈলবুদ্ধের কেমন হয়?

১০ ই জুলাই, ২০০৯ সকাল ১১:৩১

ইমন জুবায়ের বলেছেন: মন্দ না। তবে পাঠক/পাঠিক শব্দটায় প্রথমে হোঁচট খেতে পারে। পরে, বোঝা গেলে, অনুবাদকের দক্ষতা টের পেয়ে মুগ্ধ হয়ে যাবে।
ধন্যবাদ।

১৩| ১২ ই জুলাই, ২০০৯ সকাল ১১:০১

হারুন আল নাসিফ বলেছেন: বিড়ালটি
আড়মোড়া ভাঙছে, তুলছে হাই,
খুঁজছে সঙ্গিনী।

শিশুটি বাগানে
প্রজাপতি দেখে দেয় হামাগুড়ি,
সরসর ...সরসর ...

১২ ই জুলাই, ২০০৯ সকাল ১১:১৯

ইমন জুবায়ের বলেছেন: nice; thanks.

১৪| ১২ ই জুলাই, ২০০৯ রাত ৯:৪০

হারুন আল নাসিফ বলেছেন: thanks.

১৫| ১৫ ই জুলাই, ২০০৯ সকাল ১০:৩২

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: হারুন আল নাসিফ বলেছেন: বুদ্ধমূর্তির=শৈলবুদ্ধের কেমন হয়?

হঠাৎ বৃষ্টি
দিগম্বর, চড়ে বসি
নগ্ন ঘোড়ার পিঠে।

গলছে তুষার
বন্যায় ভেসে যাচ্ছে গ্রাম
সাথে শিশুরা।


তৃতীয়ার চাঁদ
জড়িয়ে আছে
শীতে।

অসাধারন! সত্যি অসাধারন।

লীনা দিলরূবা বলেছেন: হাইকু'র প্রতি আমার মারাত্মক দৌর্বল্য আছে। এখানে হাইকু নিয়ে তেমন একটা কাজ হয়নি। কেবল হাসনাত আবদুল হাই হাইকু নিয়ে একটা বই বের করেছিলেন, বেশ তথ্য বহুল বই। এর বাইরে নিয়ম মেনে হাইকু লিখতে গিয়ে মাঝপথে থেমে গেছেন অনেকেই। হাইকুতে ৫-৭-৫ থাকতেই হবে। যুক্তাক্ষর হলে একটি শব্দকে দু'টো হিসেবে ধরা হবে।

ইংলিশ হাইকুতে ৫-৭-৫ এই লেখা হয় ওখানে ৩-৫-৩ অথবা ৩-৭-৩ স হ আরও কিছু ফরমেট আছে যেগুলো এখন বেশ ব হুল ভাবে ব্যাব হ্রত। আমার নিজের দেখা বেশ কিছু হাইকু ট্রেনে এসব ব্যাব হারের ফলে নিয়ম ভাঙ্গার বদলে এগুলোকে মৌলিকত্বের সাথে এ্যালাইন করার চেস্টা হয়েছে!

তবে বেশ প্রানবন্ত লেখা এটি। এই ব্লগে আপনেরা ছাড়াও আরও কয়েকজন চেস্টা করেছিলেন যেগুলো কোনো জাতেরই হয় নাই, বলেছিলাম আউল ফাউল জিনিস লেইখেন না, তাও চালায় গেছে!

আপনাদের বিশুদ্ধবাদীতাদের অবশ্যই একটা স্যালুট দেয়া দরকার!

১৫ ই জুলাই, ২০০৯ দুপুর ১২:২২

ইমন জুবায়ের বলেছেন: Thamks!

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.