নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

অন্ত্যজ বাঙালী, আতরাফ মুসলমান ...

বাংলার মাটি বাংলার জল, বাংলার বায়ু, বাংলার ফল, পুন্য হউক, পুন্য হউক, পুন্য হউক, হে ভগবান। বাংলার ঘর, বাংলার হাট, বাংলার বন, বাংলার মাঠ, পুর্ন হউক, পূর্ন হউক, পূর্ন হ্‌উক, হে ভগবান।রবীন্দ্রনাথ

ইমন জুবায়ের

জীবন মানে শুধুই যদি প্রাণ রসায়ন/ জোছনা রাতে মুগ্ধ কেন আমার নয়ন। [email protected]

ইমন জুবায়ের › বিস্তারিত পোস্টঃ

ইনকা সভ্যতা, পাথর নগর, স্প্যানিশ বর্বরতা ও মাচু পিকচুর সেই সূর্যদেবতার থান ...

২৬ শে জুলাই, ২০০৯ দুপুর ১:২৯



পাহাড়ের কোলে ইনকাদের পাথরনগর ...আধুনিকালের শিল্পীর চোখে আঁকা ....





Conquistadores শব্দটা স্প্যানিশ: শব্দটির অর্থ, বিজেতা। সেই স্প্যানিশ বিজেতারা ষোড়শ শতকে সমগ্র দক্ষিন আমেরিকায় তান্ডব চালিয়েছিল কেবলমাত্র অগ্রসর প্রাযুক্তিক রণকৌশলের কৃপায়। দক্ষিন আমেরিকাজুড়ে তারা সংগঠিত করে অবাধ লুন্ঠন- সে লুন্ঠনকৃত মালামালের পরিমান এতই অধিক পরিমানে ছিল যে- ইউরোপের অর্থনৈতিক ব্যবস্থাই নাকি গিয়েছিল বদলে! সে অপরিমেয় ধনসম্পদ ছিল ইনকাদের। যে ইনকারা মানবসভ্যতায় দান করেছে আলুর মতন এক পুষ্টিকর আহার্য । যে ইনকারা আন্দেজ পর্বতমালার দুর্গম গিরিশীর্ষে নির্মান করেছিল বিস্ময়কর সব পাথরনগর-কুজকো, কাজামারকা, মাচু পিকচু প্রর্ভতি ...যে ইনকারা ছিল আদ্যপান্ত রোম্যানটিক-যারা বিশ্বাস করত রুপা হল চাঁদের কান্না আর স্বর্ণ হল সূর্যের ঘাম ...



তো কোথায় ছিল ইনকাদের রাজ্য?

পশ্চিমে প্রশান্ত মহাসাগর। এরপর আন্দেজ পর্বতমালার পুবমুখি বিস্তার। পেরু নামে একটি দেশ। এই পেরুর পুবেই কুজকো নগর। এসবই আন্দেজ পর্বতমালার মধ্যে। যে আন্দেজ পর্বতমালাটির বিস্তার উত্তর-দক্ষিণে ২,৫০০ মাইল!

সেই কুজকো নগর ঘিরেই সূত্রপাত হয়েছিল কুজকো রাজ্যের (কিংডম অভ কুজকো) যা পরে হয়ে ওঠে দক্ষিণ আমেরিকার অন্যতম পরাক্রমশালী ইনকা সাম্রাজ্য। ইনকা সাম্রাজ্য ছড়িয়ে ছিল পেরু, বলিভিয়া, উত্তর আর্জেন্টিনা, চিলি ও ইকিউডোরে।







পেরুর মানচিত্র।



এত বিশাল সাম্রাজ্য সড়ক পথে যোগাযোগ রক্ষা করত ইনকারা। এই উদ্দেশ্যে ইনকারা নির্মান করেছিল বিস্ময়কর সড়ক; যাকে বলে, ‘ইনকা ট্রেইল’। কৃৎকৌশলের দিক থেকে যা ছিল সময়ের তুলনায় অনেক অগ্রসর। মনোরম উপত্যকা ও দুর্গম গিরির ভিতর দিয়ে চলে গেছে ইনকা ট্রেইল। আজও ধ্বংসাবশেষ দেখে চেনা যায়। মূল ২টি পথ ছিল- উত্তর-দক্ষিণে .. কোনও কোনও পথ ১৬০০০ ফুট ওপেের। ৪০, ০০০ কিলোমিটার। সামরিক ও বেসামরিক উভয়শ্রেনির লোকই চলাচল করত। আর চলত লামা ক্যারাভান। সাধারণ লোকের সে পথে চলতে হলে ইনকা সম্রাটের অনুমতি লাগত। পথের মাঝে ছিল সেতু। সেতুতে টোলব্যবস্থা ছিল।







ইনকা ট্রেইল







ইনকা ট্রেইল



ইনকাসাম্রাজ্য দীর্ঘস্থায়ী ছিল না। সাম্রাজ্যের সময়কাল ১২০০ থেকে ১৫৩৩। ১৫৩৩ সালেই তো স্প্যানিশ লুটেরারা এল ... ইনকা সাম্রাজ্যের প্রতিষ্ঠাতার নাম মানকো কাপাক। তিনি ও তার বংশধরের সময়েই ইনকা জাতি রচেছিল দক্ষিণ আমেরিকার বিস্ময়কর সভ্যতা। ইনকারা ওদের রাজ্যকে বলত তাহুয়ানতিনসুইউ। মানে চতুস্কোন ভূমি।









কুজকো । এখানেই সূত্রপাত হয়েছিল ইনকা সভ্যতার। কুজকো তে ছিল অতি সুসংগঠিত এক কেন্দ্রীয় সরকার। ইনকা সম্রাটও কুজকোতেই থাকতেন । তিনিই শ্রেষ্ট ইনকা। সব্বোর্চ শাসক। সম্রাটের অধীনে ছিল অভিজাতগন; এরা ছিলেন বিচক্ষণ, ইনকা সভ্যতার প্রাণ। সেকালে কুজকো ছিল এক অতুলনীয় ইনকা পাথরনগর। যে নগরে বাস করত ধনীরা । ধনীরা সমাধিতে ধনরতœ নিয়ে যেত। এই হয়েছিল কাল। সে কথায় আসছি পরে ...







কুজকোর পাথরের প্রাচীর; উন্নতির শীর্ষে ইনকা সাম্রাজ্যের জনসংখ্যা ছিল ৬০ লক্ষ।



ইনকা শাসকরা ছিলেন অভিজাত রাজকীয় বংশের। সম্রাটকে বলা হত ইনকা। পরে অবশ্য সভ্যতার নামই হয়ে যায় ইনকা। সম্রাটের অন্য নাম সাপা ইনকা। সাম্রাজ্য পরিচালনতা করত রাজকীয় পরামর্শসভা। পুরোহিত প্রাদেশিক শাসনকর্তা ও সেনাপতির সমন্বয়েই গড়ে উঠত রাজকীয় পরামর্শসভা। এরা সর্ম্পকে আত্মীয়। সম্রাটগন বিয়ে করতেন আপন বোনকে। পুত্রগনের মধ্যে উত্তরাধিকারী নির্বাচিত করতেন। সাধারণত বড় ছেলেই সম্রাট হত। ইনকা অভিজাতদেরও কাউন্সিল ছিল। তারা সাম্রাজ্য পরিচালনায় সাহায্য করত। সমস্যা হলে সম্রাট প্রধান পুরোহিত এর যিনি সাধারনত সম্রাটের আত্বীয় ছিলেন। এই চাচা কি ...অন্যকেউ ...যুদ্ধ পরিকল্পনায় সেনাপতিরা। সেনাপতিও বন্ধু কি আত্মীয়ই হত সম্রাটের ।







ইনকা যোদ্ধা।



ইনকা যোদ্ধারা অন্য নগর আক্রমন করে জয় করলেও স্থানীয় শাসনকর্তাকে হত্যা করত না যদি সে শাসনকর্তা ইনকা আইন মেনে চলত, বিদ্রোহ না করত, কর দিত আর শষ্য ভান্ডার মজুদ রাখত। ইনকাদের কর ব্যবহা ছিল কঠোর। মেয়েদের নির্দিস্ট পরিমানে কাপড় বুনতে হত। পুরুষেরা কাজ করত সৈন্যবিভাগে কি খনিতে। জনগনও কর দিতে হত। হাতে পয়সা না থাকলে রাষ্ট্রীয় কাজ করে শোধ করে দিত। কিংবা সুতা পোষাক তৈরি করে বিক্রি করে কর দিত। জনগনকে শষ্যের একাংশ রাখতে হত সংরক্ষণের জন্য। খাদ্যশষ্য মজুদের কলাকৌশল রপ্ত করেছিল বলেই ইনকা সভ্যতা নাকি অত উন্নত স্তরে পৌঁছেছিল-ঐতিহাসিকদের এই মত। সাম্রাজ্যজুড়ে ছিল স্টোরহাউজ। ৩ থেকে ৭ সাত বছরের খাদ্যশষ্য মজুত থাকত সেখানে। মাংসও শুকিয়ে নোনা করে রাখত।

চাষবাস হত উপত্যকায় আর পাহাড়ের ঢালে। ইনকাদের প্রধান খাদ্যই ছিল আলু ও ভূট্টা। আগেই বলেছি আমি মানবসভ্যতায় আলু ইনকাদের অবদান। আলু আর ভুট্টা ছাড়া খেত ওল। নীল শ্যওলাও নাকি খেত । কাঁচা। চাষ করত মরিচ । মাংসের মধ্যে খেত গিনিপিগ ও লামার মাংস। ।







লামা। আন্দেজ পর্বতমালা আর পেরু মানেই এই জন্তুটি ।





সামুদ্রিক। মাছও খেত। সাম্রাজ্যের পশ্চিমে প্রশান্ত সাগর। আর বিখ্যাত হ্রদ টিটিকাকা। ভূট্টা পিষে এক ধরনের পানীয় তৈরি করে খেত ইনকারা। পানীয়ের নাম: চিচা।









কেমন দেখতে ছিল ইনকারা? এরকম? এই সময়ের পেরুভিয়ান শিশু মুখে আদিবাসী আদিবাসী ছাপ রয়েছে ....







নাকি এরকম? এরা পেরুর নাগরিক;



ইনকারা পোশাক তৈরি করত লামার উল দিয়ে। সুতির কাপড়ও পড়ত। অভিজাতরা ধাতুর ঝুলিয়ে রাখত। মেয়েরা একধরনের শাল পরত-নাম মানতাস। নারীপুরুষ উভয়ই পরত স্যান্ডেল।

সাধারন ইনকাদের বাড়িগুলো হত ছোট। সবাই একসঙ্গে থাকত। যৌথপরিবার আর কি। বাড়ি তৈরি করত পাথর ও মাটির ইট দিয়ে ... আর মেশাত ঘাসকাদা। ধনীরা অবশ্য বড়সরো পাথরের সুন্দর প্রাসাদে বাস করত। তাই তো হয়! এরাই ছিল উপত্যকার জমির মালিক।

বিয়েটাও ইনকাদের ভারি অদ্ভূত। ২০ বছরের আগেই ছেলেদের মেয়ে চয়েস করতে হত। নইলে তার জন্যই মেয়ে দেখত গার্জেনরা। কোনও কোনও মেয়েকে ছোট থাকতেই বাগদত্তা হতে হত।বিয়ের দিন বর কনের হাত ধরে চন্দন বিনিময় করত। এরপর ভোজ। নতুন দম্পতিকে অন্যরাই ঘরদোর তুলে দেয় । যতক্ষন না তারা নিজের পায়ে না দাড়াচ্ছে ।

বহুদেবতায় বিশ্বাসী ছিল ইনকারা। ভিরাকোকা ছিলেন প্রধান দেবতা। তিনিই ছিলেন ইনকাদের স্রষ্টা। আরেকজন দেবতার নাম ছিল ইনতি। ইনি ছিলেন সূর্যদেব। ইনকাদের বলা হয়: "সূর্যের সন্তান।" ইনকা শব্দটি এসেছে এই ইন্তি শব্দ থেকেই। ইনকারা সূর্যপূজক বলেই উচুঁ পাহাড়ের ওপর তৈরি করত পাথরের মঞ্চ। ইনতিহুয়াটানা। ইন্তি শব্দটা লক্ষ করুন।





সূর্যমন্দির ইনতিহুয়াটানা



ইনকারা ছিল ধর্মপ্রাণ। তারা ভাবত যেকোনও মুহূর্তেই অমঙ্গল হতে পারে। কাজেই পুরোহিতদের ভূমিকা গুরুত্বপূর্ন ছিল ইনকা সমাজে। ইনকা সমাজে নারীপুরোহিতও ছিল। মেয়েরা ঋতুমতী হলে নারীপুরোহিতরা চুল আচড়ানো উৎসব করত। মেয়েটি তখন নতুন নাম নিত। সবচে সুন্দরী মেয়েটিকে পাঠানো হত কুজকোতে। মেয়েটি রাজকন্যা বা সম্রাটের স্ত্রী হবে!







ইনকা শিল্প





পাত্র









ইনকা সভ্যতার আলোচনায় স্প্যানিশ Conquistadores ফ্রানসিসকো পিজারোর নাম অনিবার্য। লোকটার জন্ম ১৪৭৬ খ্রিস্টাব্দে স্পেনের ত্র“জিললোতে। গরিব ঘরেই জন্ম। লিখতে পড়তেও শিখেনি। না শিখুক! তাই বলে এত খারাপ মানুষ হয়। বিশ্বের খারাপ মানুষের তালিকা করলে প্রথম দশে থাকবে! যাক। ১৫০২ খ্রিস্টাব্দে ওয়েস্ট ইন্ডিজের উদ্দেশে স্পেন ত্যাগ করে। হিসপানিওয়ালা (বর্তমানকালে হাইতি ও ডোমেনিকান রিপাবলিক) দ্বীপে বাস করে। এরপর ১৫০৯ সালে কলোম্বিয়া অভিযানে অংশ নেয় আলোনসো দ্য ওদেজার অধীনে। এরপর নানা ঘটনার পর লোকটা পৌঁছে পানামা। এখানেই সে প্রথম দক্ষিণের স্বর্ণসমৃদ্ধ ভূখন্ডের কথা জানতে পারে। ১৫২০ তে দক্ষিণ আমেরিকার পশ্চিম উপকূলে পরপর দুটো অভিযান চালায়। এ সময় সে ইনকাদের দেখতে পায় । যাদের অনেকে পরনে সোনার অলঙ্কার। সে লোভার্ত বোধ করে। পিজারো ভয়ঙ্কর এক ষড়যন্ত্র করে। জাহাজ ভর্তি করে সোনাদানা, লামা ও স্থানীয় ইনকা বন্দি করে নিয়ে স্পেনে ফিরে আসে পিজারো। স্পেনের রাজা তখন পঞ্চম চার্লস। পিজারো স্পেনের রাজা পঞ্চম চার্লস কে সব খুলে বলে এবং পেরু জয় করে পেরুর শাসক হওয়ার অনুমতি চায়। অনুমতি মিলল। রাজা পঞ্চম চার্লস বিষয়টির গুরুত্ব অনুধাবন করে অনুদানও দিলেন।









ফ্রানসিসকো পিজারো



পিজারো সৈন্যসামন্ত যোগার করে ১৫৩২ পেরু ফিরে আসে। ১৭৭ জন সৈন্য ও ৬২টি ঘোড়া নিয়ে পুবের কাজামারকা শহরে যাত্রা করেন। কেননা, ইনকা সম্রাট তখন আটাহুয়ালপা। তিনি ছিলেন কাজামারকা শহরে। ইনকা সম্রাট আটাহুয়ালপা জানলেও স্বাধীনভাবে ঘোরা অনুমতি দেন। সম্ভবত তিনি পিজারো ঈশ্বর ভেবেছিল। সূর্যের সন্তান।

যা হোক। ১৫৩২ সালের ১৫ নভেম্বর পিজারো শহরে পৌঁছে। সে খোলা চত্তরে আটাহুয়ালপা ও ইনকা অভিজাতদের ভোজে নিমন্ত্রন করে। পরের দিন অর্থাৎ ১৬ তারিখ। প্রায় নিরস্ত্র আটাহুয়ালপা ও ইনকা অভিজাতদের এলেন। স্পেনিয়রা পিজারোর নির্দেশে বর্শা, তরোয়াল, ক্রশবো ও অ্যারাবেক্স নিয়ে বিস্মিত অতিথিদের ঘিরে ফেলে। তারপর. আধ ঘন্টার ভিতর সবাইকে ছিন্নভিন্ন করে ফেলে!

আমি তখন লিখেছিলাম যে, Conquistadores শব্দটা স্প্যানিশ: শব্দটির অর্থ, বিজেতা। সেই স্প্যানিশ বিজেতারা ষোড়শ শতকে সমগ্র দক্ষিন আমেরিকায় তান্ডব চালিয়েছিল কেবলমাত্র অগ্রসর প্রাযুক্তিক রণকৌশলের কৃপায়। আধুনিক ঐতিহাসিকগন তথ্যটি অস্বীকার করেন। তাদের মতে আধুনিক অস্ত্র নয় মাত্র ২০০ জনেরও কম সৈন্য দ্বারা ৬০ লক্ষ ইনকা অধ্যুষিত ইনকা সাম্রাজ্যের পরাজয়ের কারণ পিজারো নেতৃত্ব। দৃঢ়তা ও সৌভাগ্য! কেননা, স্পেনিয় বিজেতাদের হাতে ছিল মাত্র ২০টি ক্রশবো। বর্শা ও তরোয়াল। মাত্র তিনজনের হাতে ছিল আরকিউবাস। (বন্দুকই বলা যায়)

অপরপক্ষে ইনকাদের প্রধান অস্ত্র ছিল তীরধনুক।







আরকিউবাস







ক্রশবো



যাক। পিজারো সম্রাট আটাহুয়ালপাকে জীবিত রাখে। উদ্দেশ্য? মুক্তিপন আদায়।

সম্রাট আটাহুয়ালপা জীবনের বিনিময়ে এক বড় ঘর ভর্তি স্বর্ণ আর দুটো ছোট ছোট ঘর ভর্তি রুপা দিতে রাজি হলেন। সাম্রাজ্যের বিভিন্ন স্থান থেকে অভিজাতরা এসে সেসব ঘর সোনাদানায় পূর্ন করল।সে সম্পদের পরিমান নাকি আজকের দিনে ১০০ মিলিয়ন। আমি তখন লিখেছিলাম: দক্ষিন আমেরিকাজুড়ে তারা সংগঠিত করে অবাধ লুন্ঠন- সে লুন্ঠনকৃত মালামালের পরিমান এতই অধিক পরিমানে ছিল যে- ইউরোপের অর্থনৈতিক ব্যবস্থাই নাকি গিয়েছিল বদলে! সে অপরিমেয় ধনসম্পদ ছিল ইনকাদের ... ২৯ আগস্ট ১৫৩৩। সম্পদ পেয়ে পিজারো সম্রাট আটাহুয়ালপা কে খুন করে! পিজারো এরপর পেরুর আরও দক্ষিণে অগ্রসর হয়ে ইনকা সাম্রাজ্যের রাজধানী কুজকো করতলগত করে। কেউই বাধা দেয়নি।

পিজারো কুজকো লুন্ঠন শেষে ইনকাদের দাসে পরিনত করে।

১৫৩৫ খ্রিস্টাব্দে লিমা নামে নতুন শহর প্রতিষ্ঠা করে পিজারো। সেখান থেকেই পেরু শাসন করে। লিমা শহরের প্রতিষ্ঠা করে। এর পর স্পেনিয়দের মধ্য শুরু হয় তীব্র বিরোধ ও অর্ন্তদ্বন্দ । এরই পরিনামে ১৫৪১ খ্রিস্টাব্দে পিজারো ৬৬ বছর বয়েসে লিমায় নিজ প্রাসাদে খুন হয়।







তারপর?

তারপর ইনকা সভ্যতার স্মারক-সেই পাথর নগরগুলি দীর্ঘকাল লোকচক্ষুর অন্তরালে চলে যায়। সভ্যতাটি অরণ্যের গভীরে হারিয়ে যায়। লিমার মতন শহর ঘিরে পেরুর জনগনের জীবনধারা অব্যাহত থাকে। ইনকা সভ্যতার তো অবসান ঘটেছে!

১৯১১ সাল। হিরাম বিংহ্যাম নামে একজন মার্কিন ঐতিহাসিক পেরুর এখানেওখানে ঘুরছিলেন। ঘুরতে ঘরতে তিনি চলে এলেন কুজকোর ৮০ কিলোমিটার উত্তর-পশ্চিমে উরুবামবা উপত্যকায়। । ঘিরে বিশাল বিশাল পাহাড়। গভীর অরণ্য। পেরুর উরুবামবা নদী উৎসও নাকি ওই পাহাড়েই।





মাচু পিকচু







বিংহ্যাম পাহাড়ে উঠে এলেন। জায়গাটা সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে ৮,০০০ ফুট ওপরে। স্থানীয় লোকজনের কাছে শুনলেন জায়গাটির নাম: মাচু পিকচু, যার অর্থ, ‘পুরনো শীর্ষ’।







মাচু পিকচু





এখানেই বিস্ময়কর এক পাথুরে নগর আবিস্কার করলেন বিংহ্যাম; যা ধ্র“পদি ইনকা শৈলিতে রচিত। ঝকঝকে শুস্ক পাথরের প্রাচীর, সিঁড়ি দেওয়াল। একপাশে ইন্তিহুয়াতানা বা সূর্যমন্দির। বংহ্যাম টের পেলেন এই সেই ‘ইনকাদের হারারো নগর’। ইনকা সাম্রাজ্যের প্রতীক।







মাচু পিকচুর অবস্থান



বিংহ্যাম এর আবিস্কারের পর মাচু পিকচু নিয়ে ইউরোপআমেরিকায় ব্যাপক তোলপাড় তৈরি হল। এর পরপরই শুরু হল ইনকাদের নিয়ে ব্যাপক গবেষনা । জানা যায়, ১৪৩০ খ্রিস্টাব্দের দিকে মাচু পিকচু-র নির্মান শুরু হয়। ১০০বছর পর নির্মান কাজ থেমে যায়-যখন স্প্যানিশরা এল ইনকা সাম্রাজ্যে ।

মাচু পিকচু কী ভাবে যেন স্প্যানিশ ধ্বংসযজ্ঞ এড়িয়ে যায়!

সেখানে, আজও আছে ইনকাদের সূর্যদেবতার থান।













মন্তব্য ১২২ টি রেটিং +৫৯/-০

মন্তব্য (১২২) মন্তব্য লিখুন

১| ২৬ শে জুলাই, ২০০৯ দুপুর ১:৩৯

নাজিম উদদীন বলেছেন: কাকতালীয় ব্যাপার, আজকেই একজনের সাথে কথা হল, সে মাচু পিকচু ঘুরে এসেছে। কোথায় যেন শুনছি ইয়োরোপীয়ানরা সাথে করে সিফিলিস এবং স্মলপক্স নিয়ে আসে, ঐসব রোগে আদিবাসীদের একটা অংশ কাবু হয়ে যায় এতে তাদের বিজয় সহজ হয়। পিবিএস এ ইনকা আর অ্যাজটেকদের নিয়ে খুব সুন্দর সিরিজ আছে।

২৬ শে জুলাই, ২০০৯ বিকাল ৪:৩২

ইমন জুবায়ের বলেছেন: ... ইয়োরোপীয়ানরা সাথে করে সিফিলিস এবং স্মলপক্স নিয়ে আসে, ঐসব রোগে আদিবাসীদের একটা অংশ কাবু হয়ে যায় এতে তাদের বিজয় সহজ হয়...
হ্যাঁ। এটাও একটা কারণ।।

২| ২৬ শে জুলাই, ২০০৯ দুপুর ১:৪৬

ধুম্রজ্বাল বলেছেন: সেই ৮২-৮৩ সালে আমাদের ভূগোল টিচার ডঃ ফখরুজ্জামান ইনকা আর মাচ্চাপিচ্চূর গল্প শুনিয়েছিলেন।

মরে যাবার আগে দেখে যাবো ইনশাআল্লাহ।

২৬ শে জুলাই, ২০০৯ বিকাল ৪:৩৪

ইমন জুবায়ের বলেছেন: অবশ্যই যাবেন। যা বুঝলাম অসাধারন জায়গা।
ধন্যবাদ।

৩| ২৬ শে জুলাই, ২০০৯ দুপুর ১:৪৯

চিটি (হামিদা রহমান) বলেছেন: দারুন একটা জিনিস তুলে ধরেছেন ইমন। এখনও ইনকা উপজাতি পেরুতে আছে। আমার এক কো-ওয়ার্কার আছে পেরুর, ওর কাছে ইকনাদের অনেক গল্প শুনি। ছবি গুলো দেখে মনে পড়ে গেলো।

সংগ্রহে রাখলাম।

২৬ শে জুলাই, ২০০৯ বিকাল ৪:৩৫

ইমন জুবায়ের বলেছেন: আমিও শুনেছি এখনও ইনকারা অল্পসংখ্যক হলেও আছে পেরুতে।
ধন্যবাদ।

৪| ২৬ শে জুলাই, ২০০৯ দুপুর ১:৪৯

একজন সৈকত বলেছেন: অনেক কিছু জানলাম চির রহস্যময় ইনকা সভ্যতা সমন্ধে...
প্রি্য়তে রাখলাম।

২৬ শে জুলাই, ২০০৯ বিকাল ৪:৩৬

ইমন জুবায়ের বলেছেন: ধন্যবাদ।

৫| ২৬ শে জুলাই, ২০০৯ দুপুর ১:৫৬

অরুনাভ বলেছেন: ভালো লাগছে আপনার লেখা........

২৬ শে জুলাই, ২০০৯ বিকাল ৪:৩৬

ইমন জুবায়ের বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ।

৬| ২৬ শে জুলাই, ২০০৯ দুপুর ২:০০

জুহো. বলেছেন: দারুন ! ইমন ভাই। আপনার অন্যান্য লেখার মতই তথ্যবহুল। ছবিগুলো দেখলে ওখানে যেতে মন চায়।

আপনার ইবনে সিনা নিয়ে লেখার কি খবর ?

২৬ শে জুলাই, ২০০৯ বিকাল ৪:৩৭

ইমন জুবায়ের বলেছেন: ওখানে অবশ্যই যাবেন একদিন।
লিখব ইবনে সিনা নিয়ে।
ধন্যবাদ। বাসায় আসবেন।

৭| ২৬ শে জুলাই, ২০০৯ দুপুর ২:০৮

অন্ধ দাঁড়কাক বলেছেন: এই কিছুদিন আগে ইনকাদের নিয়ে এক বন্ধুর সাথে কথা হচ্ছিলো। তারপরেই ভাবছিলাম একটু পড়ব ওদের সম্বন্ধে। আপনার লেখাটা পেয়ে খুব ভালো লাগলো। ধন্যবাদ।

২৬ শে জুলাই, ২০০৯ বিকাল ৪:৩৮

ইমন জুবায়ের বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ।

৮| ২৬ শে জুলাই, ২০০৯ দুপুর ২:১৮

শেরজা তপন বলেছেন: খুউব ভাল লিখেছেন। জানা ছিল কিছু জানলাম আরো অনেক কিছু।ওখানে ঘুরে আসার খায়েস আছে

২৬ শে জুলাই, ২০০৯ বিকাল ৪:৩৯

ইমন জুবায়ের বলেছেন: হ্যাঁ। চমৎকার জায়গা। ইচ্ছে আমারও হয় ...
অনেক ধন্যবাদ।

৯| ২৬ শে জুলাই, ২০০৯ দুপুর ২:১৯

ত্রিভুজ বলেছেন: চমৎকার একটা লেখার জন্য ধন্যবাদ। গুগল আর্থে একদিন সারাদিন বসে বসে মাচু পিকচু দেখলাম.. সাথে বিভিন্ন সাইট থেকে বিভিন্ন তথ্য পড়লাম। তখন পর্যন্ত উইকি বা বাংলা কোন সাইটে এত তথ্য ছিলো না। আপনার লেখাটা এই তথ্যের অভাব অনেকটা পুরন করবে। এধরনের লেখাগুলো আরে বেশি আসা উচিত।

২৬ শে জুলাই, ২০০৯ বিকাল ৪:৪০

ইমন জুবায়ের বলেছেন: আরও লিখব এমন সব বিষয়ে।
অনেক ধন্যবাদ।

১০| ২৬ শে জুলাই, ২০০৯ দুপুর ২:২৯

ঘাসফুল বলেছেন:

চমৎকার লাগলো লেখাটা :)

এখানে আজটেকদের নিয়ে একটা ডকুমেন্টারি আছে...

২৬ শে জুলাই, ২০০৯ বিকাল ৪:৪০

ইমন জুবায়ের বলেছেন: ধন্যবাদ।
হ্যাঁ। অ্যাজটেকদের নিয়েও লিখব।

১১| ২৬ শে জুলাই, ২০০৯ দুপুর ২:৩৭

আকাশ আমার সীমানা বলেছেন: জটিল। খুব সুন্দর লিখছেন। এক ঠেলায় প্রিয়তে।

২৬ শে জুলাই, ২০০৯ বিকাল ৪:৪১

ইমন জুবায়ের বলেছেন: তাহলে তো আপনাকে ধন্যবাদ জানাতেই হয়।

১২| ২৬ শে জুলাই, ২০০৯ বিকাল ৩:১৩

শয়তান বলেছেন: মাঝে মাঝে বিশ্বাস হতে চায় না এসব বিখ্যাত সভ্যতা এভাবে ধ্বংশ হয়ে গেছে তা মানতে । একটা উন্নত সভ্যতা বিজয় করে ফেলা এত সহজ ?

২৬ শে জুলাই, ২০০৯ বিকাল ৪:৪৩

ইমন জুবায়ের বলেছেন: আসলে মধ্যযুগের সব সভ্যতাই ফল করেছে কোনও না কোনও সময়ে। ইনকাদের পতনের তিনটে কারণ দেখি।
১/ পক্স।
২/ স্প্যানীশ আক্রমন।
৩/ খাবারে বৈচিত্র না থাকা। ভুট্টার ওপর বেশি জোর দেওয়া ...ইত্যাদি

১৩| ২৬ শে জুলাই, ২০০৯ বিকাল ৪:৫৯

লুথা বলেছেন:

জোশ, আমিও জাইতে চাই ঃ(

২৬ শে জুলাই, ২০০৯ বিকাল ৫:০৪

ইমন জুবায়ের বলেছেন: যাবেন অবশ্যই।

১৪| ২৬ শে জুলাই, ২০০৯ বিকাল ৫:০১

সোহানা মাহবুব বলেছেন: যথারীতি চমৎকার লাগল।ইনকা সভ্যতা সম্পর্কে আগে পড়লেও জানলাম আরও অনেক কিছু।
বলাবাহুল্য, প্রিয়তে।
+++

২৬ শে জুলাই, ২০০৯ বিকাল ৫:০৪

ইমন জুবায়ের বলেছেন: ধন্যবাদ। আসলে ইনকাদের নিয়ে পৃথিবীজুড়েই ভীষন আগ্রহ।

১৫| ২৬ শে জুলাই, ২০০৯ বিকাল ৫:০৬

শয়তান বলেছেন: খাদ্যের বৈচিত্রের ব্যপারটা বুঝলাম না ।

২৬ শে জুলাই, ২০০৯ বিকাল ৫:১১

ইমন জুবায়ের বলেছেন: বিশেষজ্ঞরা প্রোটিনের ঘাটতির কথা বলে । লামা ও গিনিপিগের মাংশে মনে আমিষের পরিমান কম। আর ভূট্টা তো কার্বহাইড্রেড ....এতে ইনকা সাম্রাজ্যে ওভারঅল জনস্বাস্থ্যের অবনতি হয়। সেই সঙ্গে পক্সের প্রাদূর্ভাব ...কাজেই ...

১৬| ২৬ শে জুলাই, ২০০৯ বিকাল ৫:১৬

প্রচ্ছদ বলেছেন: দুর্দান্ত

২৬ শে জুলাই, ২০০৯ বিকাল ৫:১৯

ইমন জুবায়ের বলেছেন: ধন্যবাদ।

১৭| ২৬ শে জুলাই, ২০০৯ বিকাল ৫:৩৬

অনন্ত দিগন্ত বলেছেন: খুব ভাল লাগলো আপনার লেখাটি ... কয়েক বছর আগে পেরুর এক মেয়ের সাথে কথা হয়েছিল যে পড়াশুনা করতে এসেছিল এখানে ... তার সাথে ইনকা সভ্যতা নিয়ে বেশ কিছু কথা হয়েছিল ... আপনার লেখার মাঝে সবটুকু উঠে এসেছে তবে আরো কিছু ইতিহাস হয়ত আমি এ্যাড করতে পারি (যদিও এটা সবটুকু আমার তার কাছ থেকে শোনা)

খুব ভাল প্রতিক্ষা ব্যাবস্হা না থাকলেও রাজধানী মাচুপিকুকে তারা চারিদিক পানি দিয়ে ঘিরে রেখেছিল যাতে করে অতর্কিত হামলা কেউ না করতে পারে ... সে কোন ডেকোরেশনের জন্য ইনকা সম্রাজ্যে সোনার ব্যাবহার ছিল অতি সাধারন ব্যাপার ... শাসনব্যাবস্হা যেমনই হোক না কেন রাজা আতাহুয়ালপা কে ইনকার প্রজারা নিজেদের প্রানের চেয়েও বেশী ভালবাসতো ... তাই মুক্তিপণের জন্য যখন ফ্রানসিসকো পিজারো প্রথমে আতাহুয়ালপার দরবারের সবচেয়ে বড় হলের মেঝে ভর্তি সোনা-দানা চায় তখন তা রাজকোষ থেকে পরিশোধ করলেও পরবর্তিতে পিজারোর লোভ আরো বেড়ে যায় এবং সেই ঘরকে ভর্তি করার সাথে সাথে ২টি ঘর ভর্তি করে সম্পদ দেয়ার বিনিময়ে সে আতাহুয়ালপাকে মুক্ত করবে কথা দেয়ার পরে শুধু রাজকোষ নয়, সেই সাথে ইনকার আপামর জনগন তাদের সন্চিত সম্পদ আনা শুরু করে এবং ঘর দুটি ভর্তি করতে থাকে ... ঘরগুলোর ভর্তি হতেই রাজাকে হত্যা করার নেশা কাটাতে না পেরে পিজারো আতাহুয়ালপাকে মেরে ফেলার পরেই এ খবর চতুর্দিকে ছড়িয়ে পড়ে, তখনো তার প্রজারা দলে দলে সোনা-দানা নিয়ে আসছিল ... তারা সবাই সে মুহুর্তে পথ পরিবর্তন করে কোন এক দুর্গম পাহাড়ের গুহায় তাদের সব সম্পদ জমা করতে থাকে ... যার সন্ধান আজ পর্যন্ত মাত্র একজন পেয়েছিল ...

তিনি একজন পর্যটক ছিলেন (তার ডিটেইল মনে নেই এই মুহুর্তে), তিনি ইনকাদের আদিবাসীদের মাঝে ২০ বছরের বেশী কাটিয়ে তাদের সাথে মিশে গিয়ে ওদেরই এক সম্ভ্রান্ত পরিবারের মেয়েকে বিয়ে করার মাধ্যমে ঐ গোপন গুহার সন্ধান পেয়েছিলেন ... সেখান থেকে বেশ কিছু সম্পদ নিয়ে তিনি যখন তার আদি নিবাসে ফেরত আসেন তখন তিনি লিখেছিলেন তা অনেকটা এরকম-- আমি যা এনেছি, তা এক অথৈ সাগর থেকে এক ঘটি পানি আনার সমতুল্য। সেই সাথে ঐ গুহায় যাওয়ায় একটি সাংকেতিক নক্সাও তিনি তৈরী করেছিলেন যার মর্মার্থ আর কাউকে তিনি জানাননি এবং আজ পর্যন্ত কেউ তা উদ্ধারও করতে পারেনি।



২৬ শে জুলাই, ২০০৯ বিকাল ৫:৪২

ইমন জুবায়ের বলেছেন: এখনও অনেকেই বিশ্বাস করেন যে আন্দেজ পর্বতমালার গভীরে কোথাও লুকানো আছে ইনকাদের বিপুল ধনসম্পদ ...।
ভালো লাগল আপনার সংযোজন। সমৃদ্ধ হলাম।
অনেক ধন্যবাদ।

১৮| ২৬ শে জুলাই, ২০০৯ সন্ধ্যা ৬:৫৬

তায়েফ আহমাদ বলেছেন: আমি যখন ক্লাস সেভেনে পড়ি তখন একটা গল্পের বইয়ে ইঙ্কা সভ্যতা সম্পর্কে জানতে পারি। খুব শখ একবার সেখানে যাবার।
পোষ্ট যথারীতি লা-জওয়াব!

২৬ শে জুলাই, ২০০৯ রাত ৮:০৫

ইমন জুবায়ের বলেছেন:
আপনার জন্য আরও কিছু ছবি ...









১৯| ২৬ শে জুলাই, ২০০৯ সন্ধ্যা ৭:৩৯

নাজনীন খলিল বলেছেন:
প্রিয় পোস্ট।

২৬ শে জুলাই, ২০০৯ রাত ৮:০৬

ইমন জুবায়ের বলেছেন: শুভেচ্ছা।

২০| ২৬ শে জুলাই, ২০০৯ রাত ৮:০৮

ধূসর মানচিত্র বলেছেন: তায়েফ ভাইয়ের মত আমি আমার হাইস্কুল জীবনে প্রথম এক গল্পের বইয়ে(দ্রতপঠন) ইনকা সভ্যতা সম্প'কে জানতে পারি।
খুব ভাল লিখেছেন ইমন ভাই। আপনার কাছ থেকে এরকম আরো লেখা আশা করছি। ধন্যবাদ আপনাকে এরকম একটি লেখা উপহার দেওয়ার জন্য।

২৬ শে জুলাই, ২০০৯ রাত ৮:১০

ইমন জুবায়ের বলেছেন: আপনাকেও অনেক অনেক ধন্যবাদ।

২১| ২৬ শে জুলাই, ২০০৯ রাত ৮:৩১

লড়াকু বলেছেন: এই পোস্টের জন্যে যে এফোর্ট দিতে হয়েছে তার জন্যে প্লাস। পরে পড়ব।

২৬ শে জুলাই, ২০০৯ রাত ৮:৩৭

ইমন জুবায়ের বলেছেন: শুভেচ্ছা।

২২| ২৬ শে জুলাই, ২০০৯ রাত ১০:৪৬

আকাশ অম্বর বলেছেন: ইমন ভাই, অসংখ্য ধন্যবাদ লেখাটার জন্য।

২৬ শে জুলাই, ২০০৯ রাত ১০:৫৮

ইমন জুবায়ের বলেছেন: শুভেচ্ছা।

২৩| ২৬ শে জুলাই, ২০০৯ রাত ১১:৪৬

দীপান্বিতা বলেছেন: পড়লাম, খুব ভাল লাগল......... ‘ইনকা’ বলতেই চোখে ভাসে রহস্য –সোনা!......এখন যানলাম এর জন্যই ইনকারা লুপ্ত হয়ে গেল, সত্যি দুঃখের!......

২৭ শে জুলাই, ২০০৯ ভোর ৬:৪৬

ইমন জুবায়ের বলেছেন: হ্যাঁ, ইনকারা লুপ্তই হয়ে গেল!

২৪| ২৭ শে জুলাই, ২০০৯ সকাল ৯:৫৯

ফিরোজ-২ বলেছেন: পড়লাম, খুব ভাল লাগল......... ‘ইনকা’ বলতেই চোখে ভাসে রহস্য –সোনা!......এখন যানলাম এর জন্যই ইনকারা লুপ্ত হয়ে গেল, সত্যি দুঃখের!......

২৭ শে জুলাই, ২০০৯ সকাল ১০:১২

ইমন জুবায়ের বলেছেন: হ্যাঁ, ইনকারা লুপ্তই হয়ে গেল!

২৫| ২৭ শে জুলাই, ২০০৯ সন্ধ্যা ৬:০১

জুহো. বলেছেন: ইনকা সমন্ধে প্রথম জানতে পারি টিনটিন এর বই পড়ে ১৯৮০ সালে (Prisoners of the Sun-সূর্যদেবের বন্দী)। তখন থেকেই এক রহস্য ঘেরা দূর্গম জায়গা হিসাবে মনে স্থান করে নিয়েছে এটি। ভাবতে অবাক লাগে মাত্র কয়েক শ বৎসর আগ পর্যন্ত যে জায়গা টা মূল সভ্যতার অন্তরালে ছিল, সেখানে কিভাবে এত উন্নত এক সভ্যতা গড়ে উঠল !!

২৭ শে জুলাই, ২০০৯ সন্ধ্যা ৬:২৭

ইমন জুবায়ের বলেছেন: পেরুর পুবেই কুজকো নগর। সেই কুজকো নগর ঘিরেই সূত্রপাত হয়েছিল কুজকো রাজ্যের (কিংডম অভ কুজকো) যা পরে হয়ে ওঠে দক্ষিণ আমেরিকার অন্যতম পরাক্রমশালী ইনকা সাম্রাজ্য। ইনকা সাম্রাজ্য ছড়িয়ে ছিল পেরু, বলিভিয়া, উত্তর আর্জেন্টিনা, চিলি ও ইকিউডোরে।কুজকো তে ছিল অতি সুসংগঠিত এক কেন্দ্রীয় সরকার। ইনকা সম্রাটও কুজকোতেই থাকতেন । তিনিই শ্রেষ্ট ইনকা। সব্বোর্চ শাসক। সম্রাটের অধীনে ছিল অভিজাতগন; এরা ছিলেন বিচক্ষণ, ইনকা সভ্যতার প্রাণ। সেকালে কুজকো ছিল এক অতুলনীয় ইনকা পাথরনগর। যে নগরে বাস করত ধনীরা

আপনার প্রশ্নের কিছু হলেও উত্তর নিহিত ...

২৬| ২৮ শে জুলাই, ২০০৯ সকাল ১১:৪০

লুৎফর রহমান নির্ঝর বলেছেন: আপনার লেখাটিতে কমেন্ট করার জন্য অনেক কাল পরে লগইন করলাম। লোভ সামলাতে পারলাম না। আপনার সাথে কথা বলতে চাই। কেমন করে, কোথায়, কিভাবে আমাকে জানান। অনেক ধন্য হব।

প্রথম শ্রেণীর তথ্য। অনেক ধন্যবাদ।

২৮ শে জুলাই, ২০০৯ সকাল ১১:৪৩

ইমন জুবায়ের বলেছেন: [email protected]

২৭| ২৮ শে জুলাই, ২০০৯ দুপুর ১:২৭

জুহো. বলেছেন: না, ইমন ভাই। আমি বুঝাতে চেয়েছি গোটা উত্তর এবং দক্ষিন আমেরিকা যেখানে মূল ভূখন্ড থেকে বিচ্ছিন্ন এবং অজানা ছিল সেখানে প্রযুক্তি এত অগ্রসর হোল কি করে ? এশিয়া,ইউরোপ এমনকি আফ্রিকা সবই তো সংযুক্ত ভূখন্ড। অস্ট্রেলিয়ার aborigine কিম্বা North America'র রেড ইন্ডিয়ান রা তো কিছুই হতে পারিনি।

২৮ শে জুলাই, ২০০৯ বিকাল ৪:৫৪

ইমন জুবায়ের বলেছেন: আপনার প্রশ্নটা নিয়ে ভাবতে হবে।

২৮| ২৮ শে জুলাই, ২০০৯ সন্ধ্যা ৭:৪৭

অন্যরকম বলেছেন: চমৎকার পোস্ট! +
খুব ভাল লেগেছে পড়ে........ অনেক না জানা বিষয় জানতে পারলাম!

তবে মাত্র কয়েকশ সৈন্যের কাছে ৬০ লক্ষ লোকের সভ্যতা হেরে যাবে প্রায় বিনা যুদ্ধে, এই অংশটা ঠিক কেমন জানি খাপ ছাড়া লাগল!

২৮ শে জুলাই, ২০০৯ সন্ধ্যা ৭:৫৬

ইমন জুবায়ের বলেছেন: আপনি লিখেছেন- তবে মাত্র কয়েকশ সৈন্যের কাছে ৬০ লক্ষ লোকের সভ্যতা হেরে যাবে প্রায় বিনা যুদ্ধে, এই অংশটা ঠিক কেমন জানি খাপ ছাড়া লাগল!

এ নিয়ে বিস্তর লেখালেখি হয়েছে। চেঙ্গিস খানের প্রসঙ্গ এসেছে। চেঙ্গিস খান চিন বিজয় করেছিলেন। চিনের লোকসংখ্যা মঙ্গোলদের ৩০ গুণ!
যা হোক প্রসঙ্গে ফিরি।
আমি লিখেছি। পিজারো সৈন্যসামন্ত যোগার করে ১৫৩২ পেরু ফিরে আসে। ১৭৭ জন সৈন্য ও ৬২টি ঘোড়া নিয়ে পুবের কাজামারকা শহরে যাত্রা করেন। কেননা, ইনকা সম্রাট তখন আটাহুয়ালপা। তিনি ছিলেন কাজামারকা শহরে। ইনকা সম্রাট আটাহুয়ালপা জানলেও স্বাধীনভাবে ঘোরা অনুমতি দেন। সম্ভবত তিনি পিজারো ঈশ্বর ভেবেছিল। সূর্যের সন্তান।
এটাই আসল পয়েন্ট।
আর,পিজারো ইনকা সম্রাট আটাহুয়ালপা কে আসতে বলেছিল নিরস্ত্র এবং সৈন্য ছাড়া।
ইনকা সম্রাট আটাহুয়ালপা তাইই করেছিল।
পিজারে ইনকা সম্রাট আটাহুয়ালপাকে হত্যা না করে জিম্মি করে। ইনকারা অসম্ভব শ্রদ্ধা করত সম্রাট আটাহুয়ালপা কে। কাজেই ইনকারা পিজারোকে আক্রমন করেনি।
এই ছিল পিজারোর ট্রিক!!!

২৯| ২৮ শে জুলাই, ২০০৯ সন্ধ্যা ৭:৫৬

জটিল বলেছেন: এবারের আফসোসের কারণ ভুল জায়গায় জন্ম নেয়া , ভুল শতক তো বটেই !!
অসাধারণ ভাললাগল ...

২৮ শে জুলাই, ২০০৯ সন্ধ্যা ৭:৫৮

ইমন জুবায়ের বলেছেন: ভুল শতক তো বটেই !!!
এখানে সারা দিন বসে থাকা যেত! সারাদিন। সারাজীবন।


৩০| ৩১ শে জুলাই, ২০০৯ সন্ধ্যা ৬:৪৪

হুমায়রা হারুন বলেছেন: খুব ভাল লাগলো। এবার মায়ান ক্যালেন্ডারের বিষয়ে কিছু বলেন তাহলে জুহোর প্রশ্নের উত্তরও মিলবে।

৩১ শে জুলাই, ২০০৯ সন্ধ্যা ৬:৫৬

ইমন জুবায়ের বলেছেন: হ্যাঁ। গতকালই ওনার সঙ্গে এ বিষয়ে অনেকক্ষণ কথা হল। মায়া পঞ্জিকা নিয়ে পড়ছি। ভাবছি আলাদা পোস্ট দেব। ধন্যবাদ।

৩১| ০৫ ই অক্টোবর, ২০০৯ সন্ধ্যা ৬:৫৩

তরু বলেছেন: nice

০৫ ই অক্টোবর, ২০০৯ সন্ধ্যা ৭:৪৮

ইমন জুবায়ের বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ।

৩২| ০৫ ই অক্টোবর, ২০০৯ সন্ধ্যা ৭:১৮

কিরিটি রায় বলেছেন: লেখক বলেছেন: ভুল শতক তো বটেই !!!
এখানে সারা দিন বসে থাকা যেত! সারাদিন। সারাজীবন।

আর যদি পাশে রয় প্রিয়জন;) তবেতো কথাই নেই..

+

৩৩| ০৫ ই অক্টোবর, ২০০৯ সন্ধ্যা ৭:৪৯

ইমন জুবায়ের বলেছেন:

৩৪| ০৮ ই নভেম্বর, ২০০৯ রাত ৮:১৮

রাকিব বলেছেন: হাইতি আর ডোমেনিকান রিপাবলিকের পূর্ব নাম হিসপ্যানিওলা শুনে বেশ মজা লাগল। হিসপ্যানিকসরা ছিল বর্তমান স্প্যানিশভাষী মেক্সিকোর জনগোষ্ঠী। আর রবার্ট লুই স্টিভেনশন তার 'ট্রেজার আইল্যান্ড' বইতে সর্বপ্রথম একটি জাহাজের নাম হিসপ্যনিওলা রেখেছিলেন।

ফ্রান্সিসকো পিজারোর মূল উদ্দেশ্য ছিল ইনকা সভ্যতার এলডোরাডোর সন্ধান লাভ করা। কিন্তু তিনি পারেন নি।
Click This Link

০৮ ই নভেম্বর, ২০০৯ রাত ৮:৪৪

ইমন জুবায়ের বলেছেন: thanks.

৩৫| ১৬ ই জানুয়ারি, ২০১০ রাত ৮:৫৭

জলতরঙ বলেছেন: bhalo laglo.thnx

১৬ ই জানুয়ারি, ২০১০ রাত ৯:০১

ইমন জুবায়ের বলেছেন: thanks.

৩৬| ০৯ ই মে, ২০১০ রাত ৩:৩৬

রংধনু বলেছেন: ei lekhati prio te nite chai. option pacchi na keno?

০৯ ই মে, ২০১০ ভোর ৬:৫৫

ইমন জুবায়ের বলেছেন: লেখা যেখানে শেষ তার নিচে হলুদ রঙের স্টার থাকার কথা। সেখানে ক্লিক করেন।

৩৭| ০৯ ই মে, ২০১০ সকাল ৭:১১

দেশী পোলা বলেছেন: সারাদিন বসে থাকতেন কিভাবে? পেরু তে ভালই ঠান্ডা পরে, বসে থাকলে হাড় জমে যেত যে

০৯ ই মে, ২০১০ সকাল ৭:২০

ইমন জুবায়ের বলেছেন: হাঃ হাঃ হাঃ

৩৮| ১৪ ই জুন, ২০১০ সকাল ৯:৪২

০০৭৭৭৭৭ বলেছেন: ভাই কি বলে যে আপনাকে ধন্যবাদ জানই.............. আসাধারন পোস্ট......... দারুন পোস্ট............... বিস্ময়কর পোস্ট.............. অক্লপনীয় পোস্ট.............. অবিশ্বাসকর পোস্ট.................. তথ্যবহুল পোস্ট......... সর্ব শেষে সম্মানজনক পোষ্ট....................

আপনাকে আর ইনকার স্রষ্টাকে আমার থেকে সর্ব সম্মান জনক সালাম

১৪ ই জুন, ২০১০ সকাল ১০:২৬

ইমন জুবায়ের বলেছেন: আমার অশেষ কৃতজ্ঞতা গ্রহন করুন।

৩৯| ১৪ ই জুন, ২০১০ সকাল ৯:৪৪

০০৭৭৭৭৭ বলেছেন: ৯৩৩ বার পঠিত ৭৩ টি মন্তব্য

পোস্টটি ৩৩ জনের ভাল লেগেছে, ০ জনের ভাল লাগেনি



shuv 3

১৪ ই জুন, ২০১০ সকাল ১০:২৭

ইমন জুবায়ের বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ।

৪০| ১৪ ই জুন, ২০১০ রাত ৮:১৫

রেজোওয়ানা বলেছেন: Apner pankha hoiya galam.

১৪ ই জুন, ২০১০ রাত ৮:৫৬

ইমন জুবায়ের বলেছেন: Kon ki?

৪১| ১৪ ই জুন, ২০১০ রাত ১১:২৬

রেজোওয়ানা বলেছেন: Hum, akebara char pakhawala fan.

১৫ ই জুন, ২০১০ ভোর ৬:০০

ইমন জুবায়ের বলেছেন: =p~

৪২| ১৭ ই জুন, ২০১০ সকাল ১০:১৮

তৃষ্ণার্ত বলেছেন: এই পোস্ট এতদিনে আমার চোখে পড়ল ?!?!
আসলে এ বিষয়ে অন্যকারো আগ্রহ থাকতে পারে, ব্যাপারটা মাথায় আসেনি।
প্রিয়তে রাখলাম, পরে আরো ভালো করে পড়বো বলে।
ধন্যবাদ।

১৭ ই জুন, ২০১০ সকাল ১১:৪৭

ইমন জুবায়ের বলেছেন: থ্যাংকস

৪৩| ১৭ ই জুন, ২০১০ সকাল ১০:৪২

মনোয়ার পারভেজ বলেছেন: আপনার লেখা সবসময়ই তথ্যমূলক। দারুন ভালো লেখেন। আপনাকে আমার লিংক করলাম। ভালো থাকবেন। :)

১৭ ই জুন, ২০১০ সকাল ১১:৪৭

ইমন জুবায়ের বলেছেন: থ্যাংকস

৪৪| ২৮ শে জুন, ২০১০ রাত ১০:৫৬

মেঘেরদেশ বলেছেন: মন্টাজুমার মেয়ে বই তা পরে দেখতে পারেন।।সেবা প্রকাশনীর!ইঙ্কা সভ্যতা সম্পরকে লিখা।।sir H. Rider Haggard এর লিখা

২৮ শে জুন, ২০১০ রাত ১১:১৫

ইমন জুবায়ের বলেছেন: o.k.
thanks.

৪৫| ৩০ শে জুন, ২০১০ রাত ৯:৪১

দুখী মানব বলেছেন: The adventures of Tintin- Prisoners of the Sun :D :D ইনকা সভ্যতার সাথে এই বয়টা পড়েই পরিচয়। অনেক কিছু জানতে পারলাম, ধন্যবাদ :)

৩০ শে জুন, ২০১০ রাত ৯:৫৬

ইমন জুবায়ের বলেছেন: thanks.

৪৬| ৩০ শে জুন, ২০১০ রাত ১০:১১

প্রতীক্ষা বলেছেন: :) :) :) :) ছবিগুলো অনেক সুন্দর! :P

৩০ শে জুন, ২০১০ রাত ১০:৪১

ইমন জুবায়ের বলেছেন: thanks.

৪৭| ০২ রা আগস্ট, ২০১০ দুপুর ২:৫৩

জনৈক আরাফাত বলেছেন: কখনও দেশের বাইরেই গেলাম না। কিন্তু পৃথিবীর দু'তিনটি জায়গায় যাবার খুব ইচ্ছে। তার মধ্যে মাচু পিচু একটি।

ধন্যবাদ পোস্টের জন্য।

০২ রা আগস্ট, ২০১০ বিকাল ৫:০৪

ইমন জুবায়ের বলেছেন: আমারও এমনই মনে হয়।
অনেক ধন্যবাদ।

৪৮| ১০ ই আগস্ট, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:৩৮

নাঙ্গাবাবা বলেছেন: ভাইরে... আজকা ২ বছর পর খালি আপনের এই পুসট এ কমেনট দেয়ার জন্য লগ ইন করলাম....। এই ধরনের মিথলজি তে আমার ব্যপক ইনটারেসট... :-B :-B যাই হোক ... খুব সুনদর পুসট...। ভালা পাইছি।

১০ ই আগস্ট, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:৫৬

ইমন জুবায়ের বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ।

৪৯| ২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১০ ভোর ৪:২৮

র হাসান বলেছেন: ছবিগুলো সুন্দর!




Bangladesh travel info for tourists and expats

০৯ ই মার্চ, ২০১১ বিকাল ৪:০৭

ইমন জুবায়ের বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ।

৫০| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০১১ বিকাল ৩:২৭

আরিফুল হক কল্লোল বলেছেন: ভালো লেগেচে।

০৯ ই মার্চ, ২০১১ বিকাল ৪:০৮

ইমন জুবায়ের বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ।

৫১| ০৯ ই মার্চ, ২০১১ দুপুর ১২:০৯

ঝুমকু বলেছেন: ছবিগুলো দেখে আমার মনে প্রথম যেটা আসল সেটা হল অত উপরে উঠল কেমনে পড়ে যেত না

০৯ ই মার্চ, ২০১১ বিকাল ৪:০৯

ইমন জুবায়ের বলেছেন: তাই তো। :)

৫২| ০৯ ই মার্চ, ২০১১ বিকাল ৪:৪০

আরাফাত৫২৯ বলেছেন: আমার খুব প্রিয় একটা সাবজেক্ট এটা ... অনেক অনেক রহস্য খুজে পাই এসবের ভিতরে।

আপনার লেখা আমার সবসময়ই ভালো লাগে।

পোস্টে প্লাস ও প্রিয়তে।

০৯ ই মার্চ, ২০১১ বিকাল ৫:০৪

ইমন জুবায়ের বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ।

৫৩| ০৯ ই মার্চ, ২০১১ বিকাল ৫:০৯

রেজোওয়ানা বলেছেন: এই পোস্টটা খুব চমৎকার হয়েছিল :)

০৯ ই মার্চ, ২০১১ সন্ধ্যা ৬:২২

ইমন জুবায়ের বলেছেন: =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~

৫৪| ০৯ ই মার্চ, ২০১১ রাত ৯:৩৪

বিষফোঁড়া বলেছেন: অসাধারণ পোস্ট ভাইয়া

০৯ ই মার্চ, ২০১১ রাত ৯:৪৬

ইমন জুবায়ের বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ।

৫৫| ১০ ই মার্চ, ২০১১ সকাল ৯:৫৬

রেজোওয়ানা বলেছেন: হাসতে হাসতে উল্টে পরে যাচ্ছেন কেন X(

১০ ই মার্চ, ২০১১ সকাল ১০:১৬

ইমন জুবায়ের বলেছেন: :|

৫৬| ১২ ই মার্চ, ২০১১ রাত ১২:৫১

পারভেজ রবিন বলেছেন: ফ্রান্সিসকো পিজারো, যার নাম শুনলে মনুষ্যত্বের দাবি ছেড়ে দিতে ইচ্ছে করে।

১২ ই মার্চ, ২০১১ সকাল ৭:১৩

ইমন জুবায়ের বলেছেন: আমারও এমনই মনে হয়।
অনেক ধন্যবাদ।

৫৭| ২২ শে মার্চ, ২০১১ রাত ১০:১৫

এক রাশ তরঙ্গ বলেছেন: প্রিয় পোস্ট!
ইনকা সভ্যতার ব্যাপারে আমার ভয়াবহ আগ্রহ, এমনকি আটলান্টিস বা ইজিপ্ট থেকেও বেশী। অনেক চমৎকার লেখা!!!

২২ শে মার্চ, ২০১১ রাত ১০:১৭

ইমন জুবায়ের বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ।

৫৮| ২২ শে মার্চ, ২০১১ রাত ১০:৩৩

সানজিদা হোসেন বলেছেন: ইনকা রাজধানীর আরেক নাম ছিল city of gold
এটা নিয়ে অসংখ্য মিথ চালু ছিল।কালের গর্ভে হারিয়ে যাওয়া এই শহর নিয়ে খুব সুন্দর কিছু animation movie আছে ।


আপনার পোষ্ট প্রিয়তে নিলাম

২২ শে মার্চ, ২০১১ রাত ১০:৩৯

ইমন জুবায়ের বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ।

৫৯| ২৭ শে জুন, ২০১১ দুপুর ২:১৩

ইশতিয়াক আহমেদ চয়ন বলেছেন: সুন্দর লিখেছেন।আপনার পোষ্ট আগে দেখি নি।ইনকা নিয়ে আমিও ২ টি পোষ্ট দিয়েছি।আমার ব্লগে আমণ্ত্রণ রইল।

২৭ শে জুন, ২০১১ বিকাল ৩:১৬

ইমন জুবায়ের বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ।

৬০| ০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ সন্ধ্যা ৬:৫৭

আমার শরৎ বলেছেন: ইনকা নামটি শুনলেই কি এক রহস্য হাতছানি দিয়ে যায় !!!

অনেক গুছানো ও এক নিঃশ্বাসে পড়ার মত একটি পোস্ট !!!! এরকম পোস্ট আরও চাই!

০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ রাত ৮:০০

ইমন জুবায়ের বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ।

৬১| ১৬ ই জানুয়ারি, ২০১২ রাত ১১:৩৩

সোহা৮০৮ বলেছেন: দারুন লিখেছেন। +++++++++++++++++

২৯ শে জানুয়ারি, ২০১২ ভোর ৬:৪৮

ইমন জুবায়ের বলেছেন: ধন্যবাদ।

৬২| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১২ রাত ২:৫০

রাশমী বলেছেন: কোথায় জানি পড়সিলাম ''ইনকা'' মানে সূর্যের সন্তান এই পোস্টের একমাত্র এ কথাটি জানতাম!! এমন কি এরা যে পেরু বাসি আমি জানতাম না!! তথ্যবহূল জ্ঞানমূলক পোস্ট!!! প্লাস টু দি পাওয়ার ইনফিনিটি!!!

২৯ শে জানুয়ারি, ২০১২ ভোর ৬:৪৯

ইমন জুবায়ের বলেছেন: ধন্যবাদ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.