নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

অন্ত্যজ বাঙালী, আতরাফ মুসলমান ...

বাংলার মাটি বাংলার জল, বাংলার বায়ু, বাংলার ফল, পুন্য হউক, পুন্য হউক, পুন্য হউক, হে ভগবান। বাংলার ঘর, বাংলার হাট, বাংলার বন, বাংলার মাঠ, পুর্ন হউক, পূর্ন হউক, পূর্ন হ্‌উক, হে ভগবান।রবীন্দ্রনাথ

ইমন জুবায়ের

জীবন মানে শুধুই যদি প্রাণ রসায়ন/ জোছনা রাতে মুগ্ধ কেন আমার নয়ন। [email protected]

ইমন জুবায়ের › বিস্তারিত পোস্টঃ

রোমান সভ্যতায় দাসপ্রথা

২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১০ রাত ১০:০২



রোমান সভ্যতার প্রসঙ্গে উঠলে সভ্যতাটির উজ্জ্বল কীর্তিসমূহই আলোচিত হয়, সচরাচর নিষ্পেষিত পদদলিত দাসদের অসহনীয় জীবনযাপনের কথা উঠে আসে না। অথচ দাস শোষন ছিল রোমান সভ্যতার অন্ধকার এক দিক। রোমান সমাজে দাসব্যবস্থা কেন টিকে আছে, তা নিয়ে কেউই প্রশ্ন তোলেনি। সেনেকা, রোমান ষ্টোয়িক দার্শনিক ও রাজনীতিবিদ একবার ভারিক্কি চালে বলেছিলেন কাউকে পুরোপুরি দাস করা যায় না। শরীর প্রভুর; মন তার নিজের। হোরাস, রোমান কবি, বলেছিলেন: সত্যিকার অর্থে কে স্বাধীন? জ্ঞানী মানুষ ছাড়া। জ্ঞানী মানুষ নিজের প্রভু বলেই স্বাধীন।







রোমান সভ্যতার অধিকাংশ দাসই যুদ্ধের মাধ্যমে প্রাপ্ত। যুদ্ধজয়ের পুরস্কার হিসেবে রোমান সৈন্যরা বন্দিদের ধরে আনত । পরাজিত সৈন্যদের দাসে পরিনত করত। কখনও বন্দি করে রাখত, কখনও -বা হত্যা করত। উপরোন্ত লোকে সন্তান বিক্রি করতে পারত। পাওনাদার ঋনগ্রস্থকে দাস হিসেবে গ্রহন করতে পারত। অবশ্য কেউই নিজেকে দাস হিসেবে বিক্রি করতে পারত না! একে রোমান সমাজে প্রবঞ্চনা মনে করা হত।







খ্রিস্টীয় ২য় শতকে অর্থাৎ রোমান সম্রাট হাদ্রিয়ানের (১১৭-১৩৮) সময়কালে রোম এর জনসংখ্যা ছিল বিপুল। প্রায় ১ কোটি ৫০ লাখ এর মতো। এর অর্ধেকই ছিল দাস। রোমান সমাজে ৬টি স্তর ছিল। ১. দাস। ২. মুক্তমানুষ। ৩. মুক্ত মফস্ সলের লোক।৪.সাধারন রোমান জনগন অথবা প্লেবিয়ানস। ৫. ইকুয়েটেস (অভিজাত অশ্বারোহী) এবং ৬. সিনেটর। বলাবাহুল দাসদের অবস্থান ছিল সমাজের সর্বনিু পর্যায়ে। এদের আলাদা পোশাক ছিল না। অন্যান্য সাধারন রোমানদের মতোই দাসেরা বিবর্ণ রঙের টিউনিক পরত। একবার দাসদের স্বতন্ত্র পোশাকের কথা উঠেছিল রোমান সিনেটে, অর্থাৎ রোমান আইনসভায়। একজন চতুর সিনেটর প্রতিবাদ করে বলেছিল,‘দুরাত্মারা তাহলে জেনে যাবে তারা সংখ্যায় কত ভারী’! দাসদের প্রতি এই ছিল তৎকালীন রাজনীতিবিদদের দৃষ্টিভঙ্গি।







রোমান সভ্যতা; লাল রঙের ...রোমান সভ্যতার কেন্দ্রে রোম ...



দাসদের অধিকাংশই অ-রোমান; অল্প সংখ্যকই ইতালিয় এবং লাতিন বলতে পারত। একটি ঘোড়ার যতটা আইনি প্রতিরক্ষা ছিল খ্রিষ্টীয় দ্বিতীয় শতকের পূর্বে একজন দাসের রোমান সভ্যতায় তাও ছিল না। খ্রিষ্টীয় দ্বিতীয় শতকের পরে সম্রাট হাদ্রিয়ান ঘোষনা করলেন যে ম্যাজিষ্ট্রেটের সম্মতি ব্যতীত প্রভু তার দাসকে হত্যা করতে পারবে না। মনে রাখতে হবে এই ম্যাজিষ্ট্রেটও প্রভুরই সমগোত্রীয়। কাজেই, ‘হাফ অভ রোম, দেয়ারফর, কনটিনিউজ ইন দ্য অ্যাবসুলুট পাওয়ার অ্যান্ড পজেশন অভ দি আদার হাফ।’ (উইলিয়াম স্টারনস ডাভিস; আ ডে ইন ওল্ড রোম)







প্রাচীন রোম এর একটি ভবনের কক্ষ







প্রাচীন রোম; এই বিস্ময়কর স্থাপত্যে নেপথ্যে ছিল দাসশ্রম



খ্রিস্টীয় ২য় শতকের রোম শহরে কর্মবিমূখ অলস ধনীদের প্রাচুর্য আর অপচয় চোখে পড়ত। এদের কারও কার অধীনে ছিল দেড়শতাধিক দাস। গ্রামেও এদের বিষয়সম্পত্তি ছিল। দাসরা সেখানেও খেটে মরত।







একটি রোমান কৃষিখামারে সাধারনত তিন ধরনের যন্ত্রপাতি থাকত। ১. মূকযন্ত্র; লাঙল, কাস্তে, কোদাল; ২.অর্ধ-মূকযন্ত্র; ষাঁড়, গাধা ইত্যাদি। এবং ৩. কথা বলতে পারে এমন যন্ত্র; দাস। শহরের দাসরা অপেক্ষাকৃত ভাগ্যবান। তারা প্রভুর বিলাসব্যসনের দেখভাল করত। গ্রামীন দাসদের জীবন ছিল কঠোর। তারা জমি চাষ করত। শহরের দাসদাসীর কাজের অবহেলা হলে গ্রামে পাঠিয়ে দেওয়া হত।







অভিজাত রোমান



দাসের মৃত্যু হলে নতুন দাস কেনা হত। রোম শহরে বসত দাসবাজার। সেপটা জুলিয়া, ফোরা এবং ভিটা লাটার পোর্টিকো ছিল বিখ্যাত দাসবাজার। এখানে সাদা বোর্ডের ওপর লাল চক দিয়ে ‘দ্বিপদী প্রাণীর’ বৈশিষ্ট্য বিস্তারিত লেখা থাকত, লেখা থাকত কখন নিলাম ডাকা হবে ইত্যাদি । গরু-ভেড়ার হাটের মতন দ্বিপদী প্রাণী কেনাবেচা হত দাসবাজারে। দাসবাজারে ভিড়, দাসের গায়ের ঘাম, ক্রেতাদের কনুয়ের গুঁতোগুঁতি লেগেই থাকত। ভিড়ে নানা দেশের লোক দেখা যেত: মিশরীয় তুর্কি আরব সিসিলিও থ্রাসিয় কাপ্পাডোসিয়ানস গ্রিক কেল্ট গল (ফরাসি) ব্রিট (ইংল্যান্ড) ও রাইন নদীর ওপাশের শ্বেতচুলো লোক দাসবাজারের ভিড়ে গিজগিজ করত। ভিড়ে নারীপুরুষ থাকত। তবে কিশোর- কিশোরীর আগমন দাসবাজারে ছিল নিষিদ্ধ । ফিলিস্তিনে তখন ইহুদিরা বিদ্রোহ করত। সম্রাট হাদ্রিয়ান সমর অভিযান পরিচালনা করেছিলেন। ইহুদিদের ধরে এনে দাসবাজারে বিক্রি করা হত।







দাসেরা লাইন করে দাঁড়াত পাথরের ওপর । নগ্নপ্রায়, পায়ে সাদা চক-এর মানে-এখুনি বিক্রি হবে। ক্রেতারা মাংসপেশি টিপেটুপে দেখত। হয়তো দাসেরা বালক। হয়তো এদের কারও বাড়ি ছিল কৃষ্ণসাগরের তীরে। হয়তো ওদের বর্বর অভিবাবকগন বিক্রি করে দিয়েছে। তেমনটাই হত সেই খ্রিষ্টীয় দ্বিতীয় শতকের রোমান সাম্রাজ্যে ...



রোমকেন্দ্রিক রোমান সভ্যতায় দাস নির্যাতনের তথ্যপ্রমাণ ঐতিহাসিকের কাছে আছে। তবে দাস নির্যাতন কতটা ব্যাপক ছিল সে সম্বন্ধে কিছু বলা যায় না। অসুস্থ বৃদ্ধ দাসদের ক্যাটো দি এলডার -রোমান রাজনীতিবিদ-বাড়ি থেকে বার করে দিতেন। ক্যাটো দি এলডার-এর কয়েকটি স্মরণীয় বাণী পাঠ করা যাক। 1. Anger so clouds the mind, that it cannot perceive the truth.2. From lightest words sometimes the direst quarrel springs.3. I think the first virtue is to restrain the tongue; he approaches nearest to gods who knows how to be silent, even though he is in the right.4. Patience is the greatest of all virtues.5 We cannot control the evil tongues of others; but a good life enables us to disregard them. ক্যাটো দি এলডার-এর কথা যত ভালো হোক; মনে রাখতে হবে ইনি অসুস্থ বৃদ্ধ দাসদের বাড়ি থেকে বার করে দিতেন।







দাসপ্রথা। সভ্যতার অভিশাপ!







সম্রাট হাদ্রিয়ান। ইনি নাকি সবচে মানবিক ছিলেন রোমান সম্রাটদের মধ্যে। তো তিনি একবার লোহার সরু পাত দিয়ে এক দাসের চোখ ...

আর মহিলারা?

নির্যাতনের জন্য রোমান রমনীগন শার্প আয়রন ইন্সট্রুমেন্ট ব্যবহার করত যৎসামান্য ভুলের জন্য ...রোমের শক্র পরাজিত সৈন্যরা আত্মহত্যা করত রোমানদের দাস হওয়ার চেয়ে।







দাসদের নেতা স্পার্তাকাস (খ্রিস্টপূর্ব ১০৯/৭১) এর নেতৃত্বে দাসবিদ্রোহ রোমান সাম্রাজ্যের ইতিহাসে এক অবিস্মরনীয় ঘটনা।



অতিরিক্ত দাস থেকে বিদ্রোহের আশঙ্কা বিরাজ করত রোমে। কঠোর আইন প্রনয়ন করা হয়েছিল। যদি কোনও দাস প্রভুকে হত্যা করে তো সে বাড়ির সব দাসকে হত্যা করা হত। একে বলা হত ল অভ কালেকটিভ রেসপনসিবিলিটি। অশোভন আচরণ করলে পিটানো হত, লোহা গরম করে পোড়ানো হত, কখনও হত্যা করা হত। রোম নগরের বাড়ির বাইরে লেখা থাকত: “অনুমতি ছাড়া বাইরে যাওয়া যাবে না। শাস্তি বেত্রাঘাত।” অনেক দাসই পালিয়ে যেত। ফেরারী দাস এর আশ্রয় দেওয়া ছিল বেআইনি। সে সময় রোমান সমাজে পেশাদার দাসপাকড়াওকারী ছিল। তারা পলাতক দাসদের ধরে আনত। তাছাড়া বিজ্ঞাপন বিলি করা হত। ফেরারি দাসদের ধরে দিতে পারলে মোটা অঙ্কের পুরস্কার জুটত।







ধরা পড়লে ভয়ানক নির্যাতন চলত দাসদের ওপর। কপালে গনগনে লোহা পুড়িয়ে ‘ফ’ অক্ষর লেখা হত। ফ= ফেরারি। কখনও গলায় ধাতুর কলার আটকানো থাকত। তাতে লেখা থাকত: “আমি পালিয়ে এসেছি। আমাকে ধর। আমাকে আমার প্রভুর কাছে নিয়ে গেলে পুরস্কার পাবে।”







রোমান দার্শনিক সেনেকা মনে করতেন দাসদের সঙ্গে ভালো ব্যবহার করলে দাসেরা ভালোভাবে কাজ করবে আর মন্দ ব্যবহার করলে মন্দ কাজ করবে। আর যেন প্রভুরা ভোজসভায় দাসদের না ডাকে। কেন? দাসদের নিম্নমানের খাবার দেওয়া হয় বলে!



উইলিয়াম স্টারনস ডাভিস এর "আ ডে ইন ওল্ড রোম" অবলম্বনে

মন্তব্য ৩৬ টি রেটিং +২২/-০

মন্তব্য (৩৬) মন্তব্য লিখুন

১| ২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১০ রাত ১০:০৯

রাজসোহান বলেছেন: অনেক কঠিন জীবন ছিলো

২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১০ রাত ১০:১৩

ইমন জুবায়ের বলেছেন: হ্যাঁ। রোমান সভ্যতায় দাসদের জীবন অনেক কঠিন ছিল।

২| ২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১০ রাত ১০:২৫

মিটুলঅনুসন্ধানি বলেছেন: গ্লাডিয়েটর....

২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১০ রাত ১০:৩৯

ইমন জুবায়ের বলেছেন: হ্যাঁ। গ্লাডিয়েটর...

৩| ২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১০ রাত ১০:২৭

মেঘ রোদ্দুর বলেছেন: The Roots মুভিটার কথা মনে পড়ল
অমানবিক
"রোমান সভ্যতার অধিকাংশ দাসই যুদ্ধের মাধ্যমে প্রাপ্ত"- এরা তাহলে ব্ল্যাক ছিল না?

২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১০ রাত ১০:৩৮

ইমন জুবায়ের বলেছেন: মানচিত্রে লক্ষ করবেন যে আফ্রিকায় রোমান সাম্রাজ্য বিস্তার লাভ করেছিল।ওখানকার বন্দিরা কৃষ্ণকায় ছিল। অন্যরা কৃষ্ণকায় ছিল না।
ধন্যবাদ। হ্যাঁ, রুটস এর কথা মনে পড়ে বৈ কী।

৪| ২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১০ রাত ১০:৩০

ডঃ জেকিল বলেছেন: ++

২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১০ রাত ১০:৩৮

ইমন জুবায়ের বলেছেন: ধন্যবাদ।

৫| ২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১০ রাত ১০:৪১

আকাশ_পাগলা বলেছেন: মেসোপটেমিয়ান সভ্যতার এসিরিয়ান গোষ্ঠীর কথা জানেন??

ইতিহাসে বিক্ষাত ওরা, শুধু ওদের নিষ্ঠুরতার জন্য। দাসদের উপর কী ধরণের অত্যাচার করা হত, এসিরিয়ানদের নিয়ে একটু ঘাটাঘাটি করলে দেখতে পারবেন।

রোমানদের কথা বাদ দেই, ইংল্যান্ডের শ দুয়েক বছর আগের একটা লেখা পড়লাম। ডায়েরী টাইপ লেখা। একটা জাহাজের ৭ ফিট বাই ৭ ফিট একটা রুমে পুরুষ আর মহিলা দাস মিলিয়ে ২ সপ্তাহ ব্যাপী ৪০ জন দাস রাখা হয়েছিল। এর মধ্যে একজন বৃদ্ধা বমি করলে, সেখান থেকে তেল আলাদা করে ওদের জন্য প্রদীপ জ্বালানো হত।

ভয়ংকর।

২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১০ রাত ১০:৪৪

ইমন জুবায়ের বলেছেন: ভয়ংকর।

৬| ২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১০ রাত ১০:৪৩

অদ্বিতীয়া সিমু বলেছেন: +++
ইতিহাস,অতীত, লোকসংস্কৃতি আমায় বার বার টানে...
লিখবেন কিশোর পত্রিকায়?
তবে যোগাযোগ করুন[email protected]

২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১০ রাত ১০:৪৫

ইমন জুবায়ের বলেছেন: ধন্যবাদ। সময় করে যোগাযোগ করব।

৭| ২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১০ রাত ১০:৫৫

নাজিম উদদীন বলেছেন: কার্ক ডগলাসের স্পার্টাকাস দেখেছিলাম কিছুটা। সমাজে দাসপ্রথার মত সিস্টেম জাস্টিফায়েড হলে তখনকার মহৎরাও এর পক্ষে থেকে অমানবিক কাজ করেন। যেমন বাংলাদেশের অনেক গণ্যমান্য লোক হয়ত বাসায় কাজের লোকের সাথে ভাল ব্যবহার করেন না।

২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১০ রাত ১০:৫৮

ইমন জুবায়ের বলেছেন: হ্যাঁ।

৮| ২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১০ রাত ১১:০০

আকাশ অম্বর বলেছেন: সভ্যতার অভিশাপ! এখনও আছে। অন্যরূপে। অন্য অবয়বে।


শুভেচ্ছা, ইমন ভাই।

২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১০ রাত ১১:১৩

ইমন জুবায়ের বলেছেন: হ্যাঁ।সভ্যতার অভিশাপ! এখনও আছে। অন্যরূপে।

৯| ২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১০ রাত ১১:৪৬

আহমেদ রাকিব বলেছেন: ভালো লাগলো।

২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১০ সকাল ৭:২৭

ইমন জুবায়ের বলেছেন: ধন্যবাদ।

১০| ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১০ রাত ১:০৪

অবসরের গান বলেছেন: +++++++++++

২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১০ সকাল ৭:২৬

ইমন জুবায়ের বলেছেন: ধন্যবাদ।

১১| ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১০ রাত ১:০৬

তায়েফ আহমাদ বলেছেন: স্পার্টাকাস মুভীটা দেখেছিলাম।

২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১০ সকাল ৭:২৬

ইমন জুবায়ের বলেছেন: হুমম।

১২| ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১০ রাত ২:৫৬

রাহা বলেছেন: +

২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১০ সকাল ৭:২০

ইমন জুবায়ের বলেছেন: ধন্যবাদ।

১৩| ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১০ সকাল ৭:৪০

পন্ডিত বলেছেন: সেদিন একটা জার্নালে পড়ছিলাম খোদ চিনে এখনও এই ঘৃন্য দাস প্রথা রয়ে গেছে ।এমন কি আমাদের পাশের দেশ ভারতেও ছড়িয়ে ছিটিয়ে আছে দাস ব্যবস্থা । জাতিসংঘ করছে টা কি ?

২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১০ সকাল ৮:২৪

ইমন জুবায়ের বলেছেন: কথা তো সেটাই।

১৪| ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১০ সকাল ১০:০৬

রেজোওয়ানা বলেছেন: হোরাস, রোমান কবি, বলেছিলেন: সত্যিকার অর্থে কে স্বাধীন? জ্ঞানী মানুষ ছাড়া। জ্ঞানী মানুষ নিজের প্রভু বলেই স্বাধীন।

ভাল লিখেছেন। আর কয়েক বছর আগে এটা পেলে খুব ভাল হতো। টিউটেরিয়ালে ২০ এ ১৮ পেতাম।

অ ট এই প্রো পিকটাও ভাল হয়নি, আগের টাই (চক্র) ভাল ছিল।

২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১০ সকাল ১১:৫৭

ইমন জুবায়ের বলেছেন: :|

১৫| ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১০ সকাল ১০:২৯

ফিরোজ-২ বলেছেন: +++

২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১০ সকাল ১১:৪৮

ইমন জুবায়ের বলেছেন: ধন্যবাদ।

১৬| ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:২৩

ভাঙ্গন বলেছেন: গ্লাডিয়েটর

২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১০ রাত ৮:২৭

ইমন জুবায়ের বলেছেন:

১৭| ২৫ শে নভেম্বর, ২০১০ বিকাল ৩:১৮

পদ্ম।পদ্ম বলেছেন: .

২৫ শে নভেম্বর, ২০১০ বিকাল ৫:৩১

ইমন জুবায়ের বলেছেন: ধন্যবাদ।

১৮| ২২ শে মে, ২০১১ রাত ১২:৫৬

একজন হতভাগা বলেছেন: নির্মম :(

২২ শে মে, ২০১১ ভোর ৬:২৩

ইমন জুবায়ের বলেছেন: কথা তো সেটাই।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.