নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

অন্ত্যজ বাঙালী, আতরাফ মুসলমান ...

বাংলার মাটি বাংলার জল, বাংলার বায়ু, বাংলার ফল, পুন্য হউক, পুন্য হউক, পুন্য হউক, হে ভগবান। বাংলার ঘর, বাংলার হাট, বাংলার বন, বাংলার মাঠ, পুর্ন হউক, পূর্ন হউক, পূর্ন হ্‌উক, হে ভগবান।রবীন্দ্রনাথ

ইমন জুবায়ের

জীবন মানে শুধুই যদি প্রাণ রসায়ন/ জোছনা রাতে মুগ্ধ কেন আমার নয়ন। [email protected]

ইমন জুবায়ের › বিস্তারিত পোস্টঃ

মিথিলার সীতা, মিথিলার বিদ্যাপতি ...

০২ রা জুলাই, ২০১০ দুপুর ১২:৫৫





মিথিলা। এই শব্দটি বাংলায় বেশ পরিচিত। এটি অনেকের নামও, বিশেষত মেয়েদের । এ কারণে প্রশ্ন জাগে মিথিলা-র প্রকৃত ইতিবৃত্ত কী। কোথায় এর উৎপত্তি? আমরা অনেকেই রামায়ন পড়েছি বলে জানি মিথিলা ছিল প্রাচীন ভারতের একটি নগরী। কিন্তু, ঠিক কোথায় ছিল মিথিলা? ...আরেকটি কথা। পঞ্চদশ শতকের মিথিলার এক কবির সঙ্গে মধ্যযুগের বাংলা কাব্যের সম্পর্ক ছিল অত্যন্ত ঘনিষ্ট ...মিথিলার আলোচনার সূত্রে সেই মৈথিলী কবি বিদ্যাপতি সম্পর্কে সংক্ষিপ্ত খোঁজ খবর নিতে হয় ...











প্রাচীন ভারতবর্ষের মানচিত্র । পূর্ব দিকে বিদেহ রাজ্যটির অবস্থান লক্ষ করুন। বিদেহ রাজ্যটির রাজধানী ছিল মিথিলা।খ্রিস্টপূর্ব ৬০০ নাগাদ প্রাচীন ভারতবর্ষে ১৬ টি রাজ্য গড়ে উঠেছিল। এই রাজ্যগুলির নাম:- অঙ্গ মগধ কাশী কোসল বজ্জি মল্ল চেদি বৎস কুরু পাঞ্চাল মৎস সুরসেন অস্মক অবন্তী গান্ধার ও কম্মোজ। একত্রে এই রাজ্যগুলি ষোড়শ মহাজনপদ নামে পরিচিত।



মিথিলা নগরের অবস্থান বের করতে হলে আমাদের ‘বজ্জি’ রাজ্যটির দিকে তাকাতে হবে। তৎকালীন সময়ে অর্থাৎ খ্রিস্টপূর্ব ৬০০ নাগাদ প্রাচীন ভারতের বজ্জি রাজ্যটি ছিল একটা যুক্তরাজ্য বা কনফেডারেশন। আটটি মৈত্রীবদ্ধ গোষ্ঠী (পালি ভাষায় অঠঠকূল) বজ্জির অন্তর্ভুক্ত ছিল। ‘এই গোষ্ঠীগুলির মধ্যে বিদেহগন, লিচ্ছবিগন, জ্ঞাতৃকগন এবং বজ্জি প্রধান।’ (দেখুন, সুনীল চট্টোপাধ্যায়। প্রাচীন ভারতের ইতিহাস। প্রথম খন্ড। পৃষ্ঠা, ১১৪) আগেই বলেছি। বিদেহ রাজ্যের রাজধানী ছিল মিথিলা। বর্তমান উত্তর বিহারের তিরহূত জেলা ও দক্ষিণ নেপালের জনকপুর মিলিয়ে গড়ে উঠেছিল প্রাচীন বিদেহ রাজ্য। সত্যমিথ্যা জানি না, মিথিলা নগরীরর পরিধী ছিল নাকি ৫০ মাইল।









নেপালের জনকপুরের মানচিত্র। প্রাচীন মিথিলা নগরের অবস্থান ছিল ধানুসা জেলায়।



স্মরনাতীত কালে বিদেহ রাজ্যে জনক নামে এক রাজা ছিলেন। আমরা মহাকাব্য রামায়নে এ তথ্যটি পাই। রাজা জনক ছিলেন রামের স্ত্রী সীতার পিতা। মিথিলা বিদেহ রাজ্যের রাজধানী হওয়ায় সীতার সঙ্গে মিথিলার একটি সম্পর্ক আবিস্কার করা গেল। তার মানে সীতা ছিলেন মিথিলাবাসী।









সীতা। শিল্পীর চোখে।







বর্তমান জনকপুরের রত্নসাগর। কোনকালের রাজা জনক ও জনককন্যা সীতার স্মৃতি ধরে রেখেছে।




বিদেহ শাসকদের বলা হত জানকী। পান্ডিত্যের খ্যাতি ছিল। সরস্বতী ছিল বৈদিক যুগের নদী। নদীটির অবস্থান ছিল ভারতবর্ষের পশ্চিমে। বৈদিক যুগে নদীটি শুকিয়ে গেলে বিদেহগনের পূর্বপুরুষগন পূর্বযাত্রা করে গঙ্গার উত্তরে এসে বসবাস করতে থাকে। তার মূলত কৃষিকাজ করতেন। কথিত আছে, রাজা জনক সীতাকে হলকর্ষনের সময় লাভ করেছিলেন।









ভারতবর্ষজুড়ে জনপ্রিয় বিশ্বাস এই ... রাজা জনক সীতাকে হলকর্ষনের সময় লাভ করেছিলেন।





এভাবে সরস্বতী উপত্যকার সভ্যতা লালন করে মিথিলাকেন্দ্রীক বিদেহ রাজ্যটি বৈদিক সভ্যতার পীঠস্থান হয়ে ওঠে । বিদেহ নামটি এসেছে বি -দেহ থেকে। একজন মৃতরাজা থেকে ... উপকথামতে যার পুত্ররা একজন ঋষি কর্তৃক সৃষ্টি হয়েছিল । যে ঋষিটি মৃত রাজার দেহের ওপরে নানা কৃত্য অনুষ্ঠিত করেছিল।







রাম লক্ষ্মণ, সীতা (ডানে) ও হনুমান (বাঁয়ে)। রামায়নের এক কেন্দ্রীয় চরিত্র হলেন সীতা। মিথিলা নগরের সঙ্গে যার সম্পর্ক ঘনিষ্ট।



প্রাচীন মিথিলার সঙ্গে বঙ্গবাসীর তেমন সম্পর্ক নেই। তবে পঞ্চদশ শতকের মিথিলার এক কবির সঙ্গে রয়েছে। এই কবিটির নাম বিদ্যাপতি। সময়কাল? ১৩৭৪/১৪৬০ খ্রিস্টাব্দ। বিদ্যাপতির জন্ম মিথিলার সীতামারী মহকুমায় বিসফি গ্রামে। বৈষ্ণব। পারিবারি উপাধি ঠাকুর।









বিদ্যাপতি। মিথিলার এই কবিটি বাংলা ভাষাকে অত্যন্ত ভালোবাসতেন।





বিদ্যাপতি ছিলেন বৈষ্ণব। মৈথিলী, সংস্কৃত ও অবহ্টঠ ভাষায় বৈষ্ণব পদাবলী রচনা করেছেন । অবহটঠ ভাষা কি? পৃথিবীর যে কোনও ভাষাই পরিবর্তনশীল। প্রাচীন পালি-প্রাকৃত ভাষার সর্বশেষ স্তর হল অপভ্রংশ ভাষা। এই অপভ্রংশ ভাষা থেকেই উদ্ভব হয়েছিল অবহটঠ ভাষার। বিষয়টি এভাবে প্রকাশ করা যায়:



পালি-প্রাকৃত>অপভ্রংশ>অবহট্ঠ।



বিদ্যাপতি অবশ্য ব্রজবুলি ভাষাতেও লিখতেন । ব্রজবুলি হল মধ্যযুগীয় বাংলা সাহিত্যের দ্বিতীয় কাব্যভাষা বা উপভাষা।বিদ্যাপতিই ভাষাটির উদ্ভাবক। মৈথিলী ভাষার সঙ্গে বাংলা ভাষা মিশিয়ে ব্রজবুলি ভাষা সৃষ্টি করেছেন বিদ্যাপতি। ব্রজবুলি ভাষায় রাধাকৃষ্ণের লীলাবিষয়ক পদ রচনা করেছেন। ব্রজলীলা বর্ণিত হওয়ায় এর নাম ব্রজবুলি। ব্রজবুলি ভাষায় রাধার বয়োসন্ধি সম্পর্কে বিদ্যাপতি লিখেছেন-





দিনে দিনে উন্নত পয়োধর পীন ।

রাঢল নিতম্ব মাঝ ভেল খীন ।।

আবে মদন রঢায়ল দীঠ ।

শৈশব সকলি চমকি দেল পীঠ ।।

শৈশব ছোড়ল শশিমুখি দেহ ।

খত দেই তেজল ত্রিবলি তিন রেহ ।।

অব ভেল যৌবন বঙ্কিম দীঠ ।

উপজল লাজ হাস ভেল মীঠ ।।

দিনে দিনে অনঙ্গ অগোরল অঙ্গ ।

দলপতি পরাভবে সৈনিক ভঙ্গ ।।

তকর আগে তোহর পরসঙ্গ ।

বুঝি করব জে নহ কাজ ভঙ্গ ।।

সুকবি বিদ্যাপতি কহে পুন ফোয় ।

রাধারতন জৈসে তুয় হোয় ।।



ব্রজবুলি ভাষার উৎপত্তি বিদ্যাপতির হাতে হলেও ভাষাটি পরিপুষ্টি হয়েছে বাঙালি কবিদের হাতেই। ব্রজবুলি ভাষায় রবীন্দ্রনাথের একটি পদাবলী -



বসন্ত আওল রে !

মধুকর গুন গুন, অমুয়ামঞ্জরী

কানন ছাওল রে ।

শুন শুন সজনী হৃদয় প্রাণ মম

হরখে আকুল ভেল,

জর জর রিঝসে দুখ জ্বালা সব

দূর দূর চলি গেল ।



মরমে বহই বসন্তসমীরণ,

মরমে ফুটই ফুল,

মরমকুঞ্জ'পর বোলই কুহু কুহু

অহরহ কোকিলকুল ।



সখি রে উছসত প্রেমভরে অব

ঢলঢল বিহ্বল প্রাণ,

নিখিল জগত জনু হরখ - ভোর ভই

গায় রভসরসগান ।



বসন্তভূষণভূষিত ত্রিভুবন

কহিছে দুখিনী রাধা,

কঁহি রে সো প্রিয়, কঁহি সো প্রিয়তম,

হৃদিবসন্ত সো মাধা ?



ভানু কহত অতি গহন রয়ন অব,

বসন্তসমীর শ্বাসে

মোদিত বিহ্বল চিত্তকুঞ্জতল

ফুল্ল বাসনা - বাসে ।





তথ্য: ইন্টারনেট ও বাংলাপিডিয়া।

ছবি: ইন্টারনেট।

মন্তব্য ৪৮ টি রেটিং +১৭/-০

মন্তব্য (৪৮) মন্তব্য লিখুন

১| ০২ রা জুলাই, ২০১০ দুপুর ১:০০

কেলেভুষো বলেছেন: উডবি'র নাম মিথিলা!

০২ রা জুলাই, ২০১০ দুপুর ১:০২

ইমন জুবায়ের বলেছেন: বুঝলাম না।

২| ০২ রা জুলাই, ২০১০ দুপুর ১:০০

হতাশার স্বপ্ন বলেছেন: পুত্তম পিলাচ ...জানানোর জন্য থ্যাংকু

০২ রা জুলাই, ২০১০ দুপুর ১:০২

ইমন জুবায়ের বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ।
প্রথম প্লাস কিন্তু হল না :(

৩| ০২ রা জুলাই, ২০১০ দুপুর ১:০৭

১২৩৪ বলেছেন: ++++++ :) :)

০২ রা জুলাই, ২০১০ দুপুর ১:০৯

ইমন জুবায়ের বলেছেন: ধন্যবাদ।

৪| ০২ রা জুলাই, ২০১০ দুপুর ১:১৫

দুখী মানব বলেছেন: ভাই প্রিয়তে রাখলাম । ধন্যবাদ :D

০২ রা জুলাই, ২০১০ দুপুর ১:২০

ইমন জুবায়ের বলেছেন: ধন্যবাদ

৫| ০২ রা জুলাই, ২০১০ দুপুর ১:২০

অবাক মানুষ বলেছেন: চমৎকার পোস্টে তরল মন্তব্যের সমাহারে মন খারাপ হয়। আপনাকে অভিনন্দন। আশা করি চালিয়ে যাবেন। ধন্যবাদ।

০২ রা জুলাই, ২০১০ দুপুর ১:২১

ইমন জুবায়ের বলেছেন: ধন্যবাদ

৬| ০২ রা জুলাই, ২০১০ দুপুর ১:৪৯

সোমহেপি বলেছেন: সোকেসে নিলাম নাইলে পরে পাইতাম না

০২ রা জুলাই, ২০১০ দুপুর ২:০০

ইমন জুবায়ের বলেছেন: !:#P

৭| ০২ রা জুলাই, ২০১০ দুপুর ২:০৭

মুরাদ-ইচছামানুষ বলেছেন: ধন্য

০২ রা জুলাই, ২০১০ বিকাল ৩:১৩

ইমন জুবায়ের বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ।

৮| ০২ রা জুলাই, ২০১০ দুপুর ২:০৯

দি ফ্লাইং ডাচম্যান বলেছেন: অনেক কিছু জানলাম! :)

০২ রা জুলাই, ২০১০ বিকাল ৩:১৫

ইমন জুবায়ের বলেছেন: !:#P

৯| ০২ রা জুলাই, ২০১০ দুপুর ২:১০

ম্দু বলেছেন: বরাবরের মতই একেকটা পোষ্ট যেন একেকটা মূল্যবান অলংকার...

০২ রা জুলাই, ২০১০ বিকাল ৩:১৭

ইমন জুবায়ের বলেছেন: অশেষ কৃতজ্ঞতা রইল।

১০| ০২ রা জুলাই, ২০১০ বিকাল ৩:৪৬

আবদুল্লাহ আল মনসুর বলেছেন: চমৎকার পোষ্ট।। +++

০২ রা জুলাই, ২০১০ বিকাল ৫:৪২

ইমন জুবায়ের বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ।

১১| ০২ রা জুলাই, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:৪৩

শ্রাবনসন্ধ্যা বলেছেন: ইতিহাস ব্যপারটা খুবই কাঠখোট্টা মনে হোত। এখনো মনে হয়............শুধু এই রকম পোস্টগুলো ছাড়া।
মিথিলা যে একটা জায়গার নাম, এটাই জানতাম না!

০২ রা জুলাই, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:৪৭

ইমন জুবায়ের বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ।

১২| ০২ রা জুলাই, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:৫০

শিরীষ বলেছেন: মিথিলার সীতা। জানা গেল অনেক কিছু। কাজে লাগবে।

০২ রা জুলাই, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:৫৭

ইমন জুবায়ের বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ। কবি।

১৩| ০২ রা জুলাই, ২০১০ রাত ১১:৫১

দীপান্বিতা বলেছেন: খুব ভাল লাগলো! :) ...এই মিথিলার বিদ্যাপতি বাংলার দ্বিজ চন্ডীদাসের সমসাময়িক। তবে, বিদ্যাপতি যেহেতু পাঁচজন শাসকের সভাকবি ছিলেন তাই তার মৈথিলি কাব্যে অলঙ্করণ বেশি মনে হয়। ইনি মৈথিল কোকিল নামেও পরিচিত। তার মৈথিলি পদগুলো বাংলা ভাষার সাথে মিশে গিয়ে মিষ্টি ব্রজবুলির উদ্ভব ঘটায়। চৈতন্যদেব বিদ্যাপতির পদ আস্বাদন করতে ভালবাসতেন।

০৩ রা জুলাই, ২০১০ রাত ১:২২

ইমন জুবায়ের বলেছেন: :)

১৪| ০৩ রা জুলাই, ২০১০ সকাল ১০:১৭

ডিস্কো ঘোড়া বলেছেন: মনে রেখেছেন তবে অনুরোধটা! ভালো লাগলো :) (বৌয়ের নাম মিথিলা)

০৩ রা জুলাই, ২০১০ সকাল ১০:৪২

ইমন জুবায়ের বলেছেন: দীর্ঘ সুখি দাম্পত্য জীবনের কামনায় ...

১৫| ০৩ রা জুলাই, ২০১০ দুপুর ১:৪৯

জুবেরী বলেছেন:
সুনীল চট্টোপাধ্যায়। প্রাচীন ভারতের ইতিহাস

লিংক দেবেন প্লিস................

০৩ রা জুলাই, ২০১০ দুপুর ২:৩৫

ইমন জুবায়ের বলেছেন: পিডিএফ নাই। শাহবাগে থাকার কথা। আমি ২ খন্ড প্যাপিরাস থেকে কিনছিলাম ২০০৬ এ।

১৬| ০৪ ঠা জুলাই, ২০১০ রাত ১২:৪৫

এস এম সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: প্রিয়+.........ভাল লেখা না হলে কি প্রিয় তে নিতাম B-))

০৪ ঠা জুলাই, ২০১০ রাত ২:১১

ইমন জুবায়ের বলেছেন: :-B :-B :-B

১৭| ০৪ ঠা জুলাই, ২০১০ দুপুর ১:০৩

রেজোওয়ানা বলেছেন: বাহ প্রাচীন রাজারা কত ভাল ছিল, নিজ হাতে হাল চাষ করতো!!!
সাধু সাধু.........

দেবী পৃথিবীর কন্যা লক্ষ্মীকে কন্যা রূপে পাওয়ার জন্য ধ্যান করেছিলেন জনক। তখন লক্ষ্মী, সীতার রূপে ভুমি কর্ষনের সময় লাঙ্গলের ফলায় উঠে আসেন। মৈথিলী নামেও তো ডাকা হয় তাকে.......

এখানে তো গৌতম বু্দ্ধ আর মহাবীরও কিছু দিন অবস্থান করেছিলেন.....

আর একটা কথা "অপভ্রংশ>অবহট্ঠ"....এটা কি?

০৪ ঠা জুলাই, ২০১০ বিকাল ৩:৩০

ইমন জুবায়ের বলেছেন: পৃথিবীর যে কোনও ভাষাই পরিবর্তনশীল। প্রাচীন পালি-প্রাকৃত ভাষার সর্বশেষ স্তর হল অপভ্রংশ ভাষা। এই অপভ্রংশ ভাষা থেকেই উদ্ভব হয়েছিল অবহটঠ ভাষার। বিষয়টি এভাবে প্রকাশ করা যায়:

পালি-প্রাকৃত>অপভ্রংশ>অবহট্ঠ।

মানে অপভ্রংশ ভাষা থেকে অবহট্ঠ ভাষা উদ্ভব হয়েছে।

১৮| ১৯ শে জুলাই, ২০১০ ভোর ৫:০৪

দাম বলেছেন: সীতা কার বাপ??

১৯ শে জুলাই, ২০১০ সকাল ৭:২০

ইমন জুবায়ের বলেছেন: :|

১৯| ৩১ শে জুলাই, ২০১০ দুপুর ২:০০

মাহী ফ্লোরা বলেছেন: পড়লাম,অনেক কিছু জানলাম।ভাল লাগলো।

৩১ শে জুলাই, ২০১০ দুপুর ২:০৮

ইমন জুবায়ের বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ। কবি।

২০| ৩১ শে জুলাই, ২০১০ বিকাল ৪:৪৬

মাহী ফ্লোরা বলেছেন: ইশ!মানুষ যে কেন লজ্জা দেই!
পোষ্টে কিন্তু মাইনাস দিয়া দিব... :P

৩১ শে জুলাই, ২০১০ বিকাল ৫:২৭

ইমন জুবায়ের বলেছেন: কবির ইচ্ছা।

২১| ৩১ শে জুলাই, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:৪১

মাহী ফ্লোরা বলেছেন: আবার X( X( X( (এইটা কপট রাগ!খুশিতে উড়ে যাচ্ছি :P )

৩১ শে জুলাই, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:৫৬

ইমন জুবায়ের বলেছেন: :)

২২| ২৮ শে জানুয়ারি, ২০১২ বিকাল ৩:২৫

গাধা মানব বলেছেন: অনেক কিছু জানলাম। :) :)



+++++++

২৮ শে জানুয়ারি, ২০১২ বিকাল ৩:৩৮

ইমন জুবায়ের বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ।

২৩| ২৮ শে জানুয়ারি, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:০০

সোহরাব সুমন বলেছেন: অনেক চমৎকার লেখা, অনেক কিছু জানলাম !

২৮ শে জানুয়ারি, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:০৭

ইমন জুবায়ের বলেছেন: :) ধন্যবাদ।

২৪| ২৮ শে জানুয়ারি, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:০৬

অপরিনীতা বলেছেন: ভাইয়া, খুব ভালো লাগল পড়ে... অনেক কিছু জানা হল.... আপনাকে ধন্যবাদ... :)

২৮ শে জানুয়ারি, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:০৭

ইমন জুবায়ের বলেছেন: ধন্যবাদ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.