নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

অন্ত্যজ বাঙালী, আতরাফ মুসলমান ...

বাংলার মাটি বাংলার জল, বাংলার বায়ু, বাংলার ফল, পুন্য হউক, পুন্য হউক, পুন্য হউক, হে ভগবান। বাংলার ঘর, বাংলার হাট, বাংলার বন, বাংলার মাঠ, পুর্ন হউক, পূর্ন হউক, পূর্ন হ্‌উক, হে ভগবান।রবীন্দ্রনাথ

ইমন জুবায়ের

জীবন মানে শুধুই যদি প্রাণ রসায়ন/ জোছনা রাতে মুগ্ধ কেন আমার নয়ন। [email protected]

ইমন জুবায়ের › বিস্তারিত পোস্টঃ

প্রাচীন মিশরে চোখের প্রসাধন

১৫ ই এপ্রিল, ২০১১ দুপুর ২:৫৮

প্রাচীন মিশরের যে সব চিত্র আমরা দেখেছি, সে সব চিত্রে প্রাচীন মিশরীয়দের চোখ আমাদের দৃষ্টি কাড়ে। এর অন্যতম কারণ চোখের ব্যাতিক্রমধর্মী মেকআপ বা প্রসাধন। এতে বোঝা যায় প্রাচীন মিশরীয় সমাজে চোখের প্রসাধনের ব্যাপারে মানুষ সচেতন ছিল- যা আধুনিক সময়ের সৌন্দর্যচর্চাকেও প্রভাবিত করেছে। এ প্রসঙ্গে প্রখ্যাত মিশরতত্ত্ববিদ Ottar Vendel বলেছেন,The very old Egyptian eye makeup is famous and has influenced modern fashion. প্রাচীন মিশরে চোখের প্রসাধন মিশরীয় সভ্যতার মতোই প্রাচীন। অভিজাত থেকে সাধারণ-সমাজের সব শ্রেণির নারীপুরুষ চোখে প্রসাধন ব্যবহার করত। তবে রহস্যময় প্রাচীন মিশরে চোখের প্রসাধন কেবল প্রসাধনই ছিল না, ছিল রহস্যময়তারও প্রতীক ...









প্রাচীন মিশরীয় দেবীর চোখেও রং ... Detail of the Goddess Selket from the Canopic Shrine, from the Tomb of Tutankhamun ..... যে সমাজে চোখের প্রসাধন নিয়ে এত উৎসাহ ... সে সমাজের দেবদেবীর চোখও যে রঞ্জিত হবে সে ব্যাপারে আর সন্দেহ কি ...



প্রাচীন মিশরীয়রা চোখে দুটি রং ব্যবহার করত। কালো এবং সবুজ। অবশ্য নীল রঙের ব্যবহারও দূর্লভ ছিল না। যা হোক। সবুজ ও কালো রং কেবল সৌন্দর্য নয় উর্বরতা এবং মৃত্যুর পরে পুর্নজন্মেরও প্রতীক- এমনই বিশ্বাস ছিল প্রাচীন মিশরের। প্রাচীন মিশরীয়রা যেনতেন করে চোখে রং লাগাত না, রঙের ছোপে থাকত নির্দিস্ট নকশা । নকশার আকার হত বাদাম কিংবা বেড়ালের মতো । এবং তা নিছক নকশাই ছিল না -ছিল ইন্দ্রজাল এবং আধ্যাত্বিকতার প্রতীকও। তখন একবার বলেছি- রহস্যময় প্রাচীন মিশরে চোখের প্রসাধন কেবল প্রসাধনই ছিল না, ছিল রহস্যময়তারও প্রতীক ...







ক্লিওপেট্রা ছবিতে সদ্য প্রয়াত এলিজাবেথ টেইলর। প্রাচীন মিশরে চোখের প্রসাধন এতই গুরুত্বপূর্ণ যে একালের চলচ্চিত্র পরিচালককে তা মনে রাখতে হয়েছে।



এবার দেখব প্রাচীন মিশরীয়রা রং কোথায় পেত। ম্যালাকাইট হল এক ধরণের খনিজ- যার পোষাকি নাম কপার কার্বনেট। এই ম্যালাকাইট থেকে প্রাচীন মিশরীয়রা পেত সবুজ রং । এবং গালেনা হল সীসার আকরিক। এই গালেনা থেকে প্রাচীন মিশরীয়রা পেত কালো রং । এই দুটি খনিজ পদার্থের সঙ্গে প্রাচীন মিশরের রাজবংশ পূর্ব সময়ে মিশরবাসী পরিচিত ছিল।







প্রসাধনরত প্রাচীন মিশরীয় নারী



রাজবংশ পূর্ব যুগ বা Pre-Dynastic Period -এর সময়কাল হল: ২৫০০০-৩০০০ খ্রিস্টপূর্ব। (প্রাচীন মিশরের যুগবিভাগ সম্বন্ধে দেখুন) ... ম্যালাকাইট পাওয়া যেত মিশরের পূবের মরুভূমিতে এবং সিনাই উপত্যকায়। আর গ্যালেনা পাওয়া যেত আসওয়ান এবং লোহিত সমুদ্রে।









ম্যালাকাইট। এটি সবুজ রং-এর উৎস।



সবুজ রং নতুন রাজবংশের (the New Kingdom) পর ব্যবহার কমে এসেছিল । নতুন রাজবংশের সময়কাল সম্বন্ধে ওপরে উল্লেখিত সময়কাল দেখুন।







গালেনা বা লেড সালফাইড। এটি কালো রং -এর উৎস। কালো রঙের অনেক ধরনের ভ্যারাইটি ছিল। যেমন: কাজল। ইংরেজিতে kohl, বাংলায় কাজল। সুর্মা কে আরবরা বলত al-kohl... যা থেকে উদ্ভব হয়েছে alcohol শব্দের ...



প্রাচীন মিশরীয়রা চোখের রং এর কাঁচামাল চামড়া কিংবা লিলেন-এর ছোট ঝুলিতে রাখত। পেস্ট কি পাউডার হিসেবে তৈরি (রেডিমেড) চোখের রং পাওয়া যেত। এসব পাওয়া যেত টিউবে বা অন্যান্য পাত্রে।







প্রাচীন মিশরের সুর্মাদানী।





রং রাখার পাত্র প্রাচীন মিশরের সমাধিসৌধে অঢেল পাওয়া গিয়েছে। আঙুল দিয়ে চোখের চারপাশে রং লাগাত । কখনও কাঠি হাতির দাঁত হাড় কাঠ বা ধাতু ব্যবহার করা হত। কাঠির ডগায় পেস্ট মেখে সামান্য পানি লাগিয়ে তারপর রঙিন পাউডারে ছুঁইয়ে নিত।









মিশরের বাইরে থেকেও রং আমদানী করা হত। বেনি হাসানে অবস্থিত মধ্যবর্তী রাজবংশের একটি সমাধিসৌধে দেওয়াল চিত্রে ৩৭ টি এশিয় ক্যারাভান কালো রং (কাজল? ) বহন করছে দেখা যায় ।






প্রসাধনের একটি গ্রহনযোগ্য সংজ্ঞা হল: The word "makeup" means to pretend and, in using cosmetics to hide pores, smooth complexions and attempt to change the color of our eyes, we a pretending to be something we are not, we are "making it up".....তবে প্রাচীন মিশরে চোখের প্রসাধন ব্যবহারের অন্য একটি বিশেষ ঐতিহাসিক প্রেক্ষাপট ছিল। কারণটি মিশরতাত্ত্বিক Ottar Vendel বিষয়টি ব্যাখ্যা করেছেন: প্রাগৈতিহাসিক কালে উত্তর দিক থেকে মিশরীয়রা নীল নদের উপত্যকায় এসেছিল । এদের গায়ের রং ছিল উজ্জ্বল গৌড় বর্ণের । নীল নদের উপত্যকায় প্রখর সূর্যালোকে তাদের খাপ খাইয়ে নিতে অসুবিধে হচ্ছিল । অস্বস্তিকর রোদ সইয়ে নিতে তারা তাদের চোখের চারপাশে রঙের প্রলেপ দিতে শুরু করে । এতে উন্মুক্ত সূর্যালোক মোটামুটি সহ্য করা যেত ।







প্রাচীন মিশরীয়রা এ ধরনের পাত্রে kohl বা কাজল রাখত।



সময়ের অগ্রগতির সঙ্গে সঙ্গে চোখের এই রং করা অভিজাত শ্রেণির নারীপুরুষ নিত্যদিনের অপরিহার্য কাজে পরিনত হয়। পরবর্তীকালে চোখের প্রসাধনে সবুজ ও কালোর ছোপ এবং নকশা যুক্ত হয় - যার কথা আমি আগেই বলেছি।







প্রসাধনরত প্রাচীন মিশরীয় নারী



রং গুঁড়ো করার পাথরের তৈজষপত্র প্রাচীন মিশরীয় সমাজে আভিজাত্যের প্রতীক হয়ে ওঠে । এসব তৈজষপত্র নানা আকার ও বর্ণের হত ।







আজও আধুনিক কালের নারী চোখের চারপাশে রংয়ের প্রলেপ দেয়। তবে এতে ইন্দ্রজাল এবং আধ্যাত্বিক ছোঁওয়া নেই, এ নিছকই ফ্যাশন ...







প্রাচীন মিশরের চোখের নকশা। অদ্ভূত না বলে উপায় কি।





ছবি; ইন্টারনেট



তথ্যসূত্র



Click This Link



Click This Link



http://www.love-egypt.com/cosmetics.html

মন্তব্য ৫৪ টি রেটিং +১৮/-০

মন্তব্য (৫৪) মন্তব্য লিখুন

১| ১৫ ই এপ্রিল, ২০১১ বিকাল ৩:২০

সাইমুম বলেছেন: ভালো লিখেছেন। তথ্যবহুল পোস্ট।

১৫ ই এপ্রিল, ২০১১ বিকাল ৩:৩৩

ইমন জুবায়ের বলেছেন: ধন্যবাদ।

২| ১৫ ই এপ্রিল, ২০১১ বিকাল ৩:২১

রিয়েল ডেমোন বলেছেন: দারুন তো।
কিন্তু ভাইয়া একটা জিনিস জানতে ইচ্ছে করছে।

চোখের মেকআপ কি মিসরীয়রাই প্রথম শুরু করে নাকি অন্য কোন জাতি?

১৫ ই এপ্রিল, ২০১১ বিকাল ৩:৩৬

ইমন জুবায়ের বলেছেন: চোখের মেকআপ এর ব্যাপারটা মিশরীয়দেরই কৃতিত্ব। ...প্রাগৈতিহাসিক কালে উত্তর দিক থেকে মিশরীয়রা নীল নদের উপত্যকায় এসেছিল । তারা ছিল উজ্জ্বল বর্ণের। রোদের তেজ কমাতে রং লাগাত ...
এই ঘটনা ঘটে ছিল আজ থেকে ৫০০০ বছর আগে। প্রথমে এটা ছিল প্রয়োজন, পরে সংস্কৃতির অংশ হয়ে পড়েছিল।
কাজেই ...
ধন্যবাদ।

৩| ১৫ ই এপ্রিল, ২০১১ বিকাল ৪:০৩

নীরব 009 বলেছেন: বাহ! খুব ভাল লাগল।আপনাকে অনেক ধন্যবাদ এ সুন্দর পোস্টের জন্য।



প্রিয়তে নিলাম।

১৫ ই এপ্রিল, ২০১১ বিকাল ৪:১৫

ইমন জুবায়ের বলেছেন: প্রিয়তে নেওয়ার জন্য ধন্যবাদ।
খুঁজতে খুঁজতে কত কি যে পেয়ে যাই।

৪| ১৫ ই এপ্রিল, ২০১১ বিকাল ৪:০৮

ভুত. বলেছেন: নতুন একটা ইতিহাস জানা হল।

প্রাচীন মিশরের চোখের নকশাটা খুব ভাল লাগল। আসলেই অদ্ভুত সুন্দর। সাথে চোখের মনির রংটাও খুব সুন্দর, নীল এবং সবুজের মিশ্রন।

১৫ ই এপ্রিল, ২০১১ বিকাল ৪:২১

ইমন জুবায়ের বলেছেন: এটা হল হোরাস আই। হোরাস ছিলেন প্রাচীন মিশরীয় সূর্যদেব। হোরাস সম্বন্ধে জানতে হলে বৃষ্টিধারার এই পোস্ট
Click This Link

আরও হোরাস আই- এর ছবির জন্য নীচের লিঙ্ক

Click This Link

৫| ১৫ ই এপ্রিল, ২০১১ বিকাল ৪:৩৪

ভুত. বলেছেন: লিংক দুটোর জন্য ধন্যবাদ। বৃষ্টি আপুর লেখাটা আগেই পড়েছি :)

১৫ ই এপ্রিল, ২০১১ বিকাল ৪:৩৫

ইমন জুবায়ের বলেছেন: !:#P

৬| ১৫ ই এপ্রিল, ২০১১ বিকাল ৪:৩৫

মুভি পাগল বলেছেন:
মিশরীয়রা সৌন্দর্যের উপাদান হিসেবে অ্যালো ভেরা বা ঘৃতকুমারী ব্যবহার করত। ক্লিওপেট্রার এই ঘৃতকুমারী ব্যবহার সম্পর্কীয় কিছু এভিডেন্স ইতিহাসে পাওয়া যায়

১৫ ই এপ্রিল, ২০১১ বিকাল ৪:৪১

ইমন জুবায়ের বলেছেন: ধন্যবাদ তথ্যটির জন্য। বিষয়টি জানা ছিল না। ঘৃতকুমারীর ভেষজ গুনাগুনের কথা শোনা যায়। সম্প্রতি আবার শুনলাম এটির ব্যবহারে নাকি ক্যান্সার হতে পারে।
আবারও ধন্যবাদ।

৭| ১৫ ই এপ্রিল, ২০১১ বিকাল ৪:৫৬

শায়মা বলেছেন: বাপরে !!!

কাজল নিয়ে এত কিছু!!!!


যাই বলো এ প্রসাধন আমার খুবই প্রিয়।

থ্যাংকস টু দেম। :)

১৫ ই এপ্রিল, ২০১১ বিকাল ৫:০৫

ইমন জুবায়ের বলেছেন: হুমম। কাজল তো প্রিয় হতেই হবে।
ধন্যবাদ পৌঁছে যাবে টাইম মেশিনে।

৮| ১৫ ই এপ্রিল, ২০১১ সন্ধ্যা ৬:০০

আমি সুখ পাখি বলেছেন: ওয়াও দারুন পোস্ট ইমন ভাই।আপনার পোস্ট মানেই নিত্যনতুন তথ্য।ভালো লাগলো খুব।

১৫ ই এপ্রিল, ২০১১ সন্ধ্যা ৬:১১

ইমন জুবায়ের বলেছেন: :)

৯| ১৫ ই এপ্রিল, ২০১১ সন্ধ্যা ৬:০৯

বৃষ্টিধারা বলেছেন: নতুন জিনিস জানলাম ...... :)

কেমন আছ,ভাইয়া ? কেমন কাটলো বছরের প্রথম দিন ?

১৫ ই এপ্রিল, ২০১১ সন্ধ্যা ৬:১২

ইমন জুবায়ের বলেছেন: ভালো আছি।
বছরের প্রথম দিন ভালো কাটল।
:)

১০| ১৫ ই এপ্রিল, ২০১১ সন্ধ্যা ৬:২১

রাইসুল জুহালা বলেছেন: নীল নদের উপত্যকায় প্রখর সূর্যালোকে তাদের খাপ খাইয়ে নিতে অসুবিধে হচ্ছিল । অস্বস্তিকর রোদ সইয়ে নিতে তারা তাদের চোখের চারপাশে রঙের প্রলেপ দিতে শুরু করে । এতে উন্মুক্ত সূর্যালোক মোটামুটি সহ্য করা যেত ।

আহারে বেচারীরা! এত উন্নত সভ্যতায় কেউ তাদের জন্য সানগ্লাস/গগলস বানিয়ে দিল না কেন! দানিকেন না কার যেন এক থিওরি আছে যে মিশরের পিরামিডগুলি আসলে এলিয়েনরা এসে বানিয়ে দিয়েছিল। মাঝে মাঝে এদের কীর্তিকলাপ শুনলে আমার এই থিওরি বিশ্বাস করতে ইচ্ছা করে। কিভাবে যে এই এক গোষ্ঠীর লোক হঠাৎ করে বাকি বিশ্বের চেয়ে অন্তত চার/পাঁচ হাজার বছর এগিয়ে গেল, ব্যাপারটা বিষ্ময়কর।

১৫ ই এপ্রিল, ২০১১ সন্ধ্যা ৭:৪৫

ইমন জুবায়ের বলেছেন: হাঃ হাঃ হাঃ

১১| ১৫ ই এপ্রিল, ২০১১ সন্ধ্যা ৭:৫২

দীপান্বিতা বলেছেন: খুব ভাল লাগলো, ইমনভাই! ...নবববর্ষের শুভেচ্ছা নেবেন:)

১৫ ই এপ্রিল, ২০১১ রাত ৮:০৫

ইমন জুবায়ের বলেছেন: :) :)

১২| ১৫ ই এপ্রিল, ২০১১ রাত ১০:১৭

সৈয়দা আমিনা ফারহিন বলেছেন: চোখ সাজাতে কার না ভাল লাগে..!!

১৫ ই এপ্রিল, ২০১১ রাত ১০:৪০

ইমন জুবায়ের বলেছেন: হুমম।

১৩| ১৬ ই এপ্রিল, ২০১১ রাত ২:৫০

চাটিকিয়াং রুমান বলেছেন: নতুন কিছু জানলাম।

১৬ ই এপ্রিল, ২০১১ ভোর ৫:৪৩

ইমন জুবায়ের বলেছেন: ধন্যবাদ।

১৪| ১৬ ই এপ্রিল, ২০১১ দুপুর ১:১২

দূর্যোধন বলেছেন: শুভ নববর্ষ, ইমন জুবায়ের ভাই :)

১৬ ই এপ্রিল, ২০১১ বিকাল ৪:১০

ইমন জুবায়ের বলেছেন: শুভ নববর্ষ,

১৫| ১৬ ই এপ্রিল, ২০১১ বিকাল ৪:১৪

আরিফইসলাম বলেছেন: ইমন জুবায়ের ভাই, ভালো লিখেছেন।
তথ্যবহুল পোস্ট।
শুভ নববর্ষ।

১৬ ই এপ্রিল, ২০১১ বিকাল ৪:১৬

ইমন জুবায়ের বলেছেন: শুভ নববর্ষ।

১৬| ১৬ ই এপ্রিল, ২০১১ বিকাল ৪:৪৯

anisa বলেছেন: ইমন জুবায়র খুব ভাল লাগল
আজকালকার আইলায়নার মাশকারা সব কিছুই ম্লান করে দেয়..........
হিংসে হচ্ছে যদি পড়তে পারতাম
ভালো থাকবেন
রইলো আসন্ন বিকেলের শুভেচ্ছা

১৭ ই এপ্রিল, ২০১১ ভোর ৬:০০

ইমন জুবায়ের বলেছেন: শুভেচ্ছা রইল।

১৭| ১৬ ই এপ্রিল, ২০১১ সন্ধ্যা ৬:৩৯

অন্ধ আগন্তুক বলেছেন: বিষয়টা ইন্টারেস্টিং !

পোস্টে ভালোলাগা ইমন ভাই ।

১৭ ই এপ্রিল, ২০১১ ভোর ৬:০১

ইমন জুবায়ের বলেছেন: ধন্যবাদ।

১৮| ১৬ ই এপ্রিল, ২০১১ সন্ধ্যা ৭:১৩

ফাইরুজ বলেছেন: দারুন কিছু তথ্য জানলাম ইমন ভাইয়া।শুভ নববর্ষ ভাইয়া।

১৭ ই এপ্রিল, ২০১১ ভোর ৬:০২

ইমন জুবায়ের বলেছেন: ধন্যবাদ। শুভ নববর্ষ।

১৯| ১৬ ই এপ্রিল, ২০১১ রাত ৯:০৪

এ্যরন বলেছেন: অসাধারণ দারুন কিছু তথ্য জানলাম কিন্তু একটি বিষয়ে অধিকতর জানতে চাচ্ছি সুরমা থেকে এলকোহলের নাম করন সম্পর্কে। আবার ও আন্তরিক ধন্যবাদ।

১৭ ই এপ্রিল, ২০১১ ভোর ৬:০৩

ইমন জুবায়ের বলেছেন: তথ্য পেলে লিখব।
ধন্যবাদ।

২০| ১৬ ই এপ্রিল, ২০১১ রাত ১১:২২

কবির চৌধুরী বলেছেন: যুগে যুগে সাজ সজ্জা বিবর্তন হয়, স্বাভাবিক ভাবেই ঘুরে ফিরে আসে। এখন ঢাকার মেয়েরা সে অনুযায়ী বেশ মোটা করেই কাজল দেয়! ;)

১৭ ই এপ্রিল, ২০১১ ভোর ৬:০৪

ইমন জুবায়ের বলেছেন: এখন ঢাকার মেয়েরা সে অনুযায়ী বেশ মোটা করেই কাজল দেয়!
তাই নাকি?

২১| ১৬ ই এপ্রিল, ২০১১ রাত ১১:৩২

sraboni বলেছেন: এই প্রসাধনী সম্পর্কে একটা বইয়ে পড়েছিলাম। ভাল লাগল আপনার লেখাটিও পড়ে। প্রিয়তে নিলাম।

১৭ ই এপ্রিল, ২০১১ ভোর ৬:০৪

ইমন জুবায়ের বলেছেন: ধন্যবাদ, প্রিয়তে নেওয়ার জন্য।

২২| ১৭ ই এপ্রিল, ২০১১ ভোর ৬:৪৯

কামরুল হাসান শািহ বলেছেন: ভালো লিখেছেন। তথ্যবহুল পোস্ট।

১৭ ই এপ্রিল, ২০১১ সকাল ৭:৫৮

ইমন জুবায়ের বলেছেন: ধন্যবাদ।

২৩| ১৭ ই এপ্রিল, ২০১১ সকাল ১১:৫৫

গানচিল বলেছেন: July Morning - Uriah Heep
Click This Link

১৭ ই এপ্রিল, ২০১১ দুপুর ১:২১

ইমন জুবায়ের বলেছেন: ওহ!

২৪| ১৭ ই এপ্রিল, ২০১১ দুপুর ১২:৪৭

মরুর পাখি বলেছেন: চমৎকার তো---
ধন্যবাদ এ তথ্য শেয়ার কারার জন্য
মিশরীয় সভ্যতাতে আসলেই আধুনিকতার ছোঁয়া ছিল।
ভাবতেই অবাক লাগে।

১৭ ই এপ্রিল, ২০১১ দুপুর ১:২৩

ইমন জুবায়ের বলেছেন: নানা দিক থেকে মিশরীয় সভ্যতা অনেক উন্নত ছিল। নারীরা উত্তরাধিকারসূত্রে সম্পত্তি পেত, সম্পদ কেনাবেচা করতে পারত, স্বাধীন ব্যবসাবানিজ্য করতে পারত এবং নারীকে ধর্ষন করা হলে ধর্ষককে অস্ত্রপ্রচারের মাধম্যে নিবীর্য (খোজা) করা হত।
ধন্যবাদ।

২৫| ২০ শে এপ্রিল, ২০১১ বিকাল ৩:৫৯

মোঃ আরিফ উদ্দিন বলেছেন: জানার কোন শেষ নেই। আরও লিখুন। ধন্যবাদ।

২০ শে এপ্রিল, ২০১১ বিকাল ৫:২৯

ইমন জুবায়ের বলেছেন: ধন্যবাদ।

২৬| ২১ শে এপ্রিল, ২০১১ রাত ৮:০৭

রেজোওয়ানা বলেছেন:
মিশরীয় চোখের নকশাটা পছন্দ হইছে.....


ভালে কজ্জ্বলবিন্দুরিন্দুকিরণস্পর্ধী মৃণালাঙ্কুরো

দের্বল্লীষু শলাটুফেনিলফলোত্তংসশ্চ কর্ণাতিথি:

ধম্মিল্লস্তিলপল্লবাভিষণস্নিগ্ধ স্বভাবাদয়ং

পন্থান মন্থরয়তাবাগরবধয়বর্গস্য বেশগ্রহ:।

:) :)

২১ শে এপ্রিল, ২০১১ রাত ৮:২৪

ইমন জুবায়ের বলেছেন: নকশা পছন্দ হইছে ভালো কথা। কিন্তু আমার বলগে আইসা এই সব কি উলটা পালটা বলতেছেন? :| রিপোর্ট করব কিন্তু X((

২৭| ০৭ ই মে, ২০১১ দুপুর ২:২৩

মনিরুল ইসলাম বাবু বলেছেন: ইন্টেরেস্টিং বিষয় জানলাম

২৮| ০৭ ই মে, ২০১১ দুপুর ২:২৪

মনিরুল ইসলাম বাবু বলেছেন: অজানা বিষয় জানলাম

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.