![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
জীবন মানে শুধুই যদি প্রাণ রসায়ন/ জোছনা রাতে মুগ্ধ কেন আমার নয়ন। [email protected]
কক্সবাজারের মানচিত্র। কক্সবাজারের যে রামু এই মুহূর্তে ক্ষুব্দ-নিস্তব্দ ২৯ সেপ্টেম্বরের অগ্নিদাহর পর, - রাখাইনরা এককালে সেই রামুর নাম রেখেছিল ‘হলুদ ফুলের গ্রাম’। যে সময়টায় কক্সবাজারের নাম কক্সবাজার হয়নি। যে সময়টায় কক্সবাজার ছিল আরাকান- এর একটি প্রদেশ ...পাঠ করুন:
At that time Ramu (present one of the thana (বর্তমানে উপজেলা)
of Cox’s Bazar) was province of Arakan. The Arakanese called Ramu "Panwa", which, in the Arakanese dialect means"the village of Yellow flower".( দেখুন http://www.ebbd.info/origin-of-rakhaing.html)
তো, কারা এই রাখাইন?
আরাকানই- বা কোথায়?
দক্ষিণ এশিয়ার মানচিত্রে আরাকান এর অবস্থান
রামুর পূর্ব দিকে বান্দরবান, দক্ষিণে উখিয়া; এই উখিয়ার পূর্ব দিকে ছিল আরাকান-যা পরবর্তী সময়ে বর্মিজাতি গ্রাস করে নিয়েছিল! এককালে ঐ আরাকানেই ছিল রাখাইন জাতির বাস। আরাকান রাজ্য পরবর্তীকালে কক্সবাজারে বাকখালি নদীর তীরবর্তী অঞ্চলে সম্প্রসারিত হয়েছিল।
পশ্চিমে কক্সবাজার ছাড়াও আরাকান রাজ্যের উত্তরে ভারত, পূর্বে বার্মা, দক্ষিণ-পশ্চিমে বঙ্গোপসাগর। প্রত্নপ্রস্তর যুগে উক্ত অঞ্চলে রাকসা গোত্রের মানুষ প্রথম বসতি স্থাপন করেছিল-পুরাতাত্ত্বিকদের এই অভিমত। ওই ‘রাকসা’ শব্দটিই কালক্রমে পরিবর্তিত হয়ে হল: ‘রাকখা’। ‘রাকখা’ শব্দ হতেই পরবর্তীতে 'রাখাইন' শব্দটি উদ্ভূত। রাখাইন শব্দটি সংস্কৃতভাষায় ‘রক্ষাপুর’ এবং পরবর্তীকালে ‘রাক্ষসপুরী’! খ্রিস্টপূর্ব সময়ে আরাকানে ধান্যবতী (ধান্য বা ধান দ্বারা আর্শীবাদ পুষ্ঠ) নামে রাখাইনদের একটি রাজ্য গড়ে উঠেছিল, যে রাজ্যটির আয়তন ছিল ২১,৬৯৪ বর্গমাইল।
এই আরাকান রাজ্যের সঙ্গেই এক মুগল যুবরাজের শেষ জীবনের দুঃসহ বেদনাদায়ক স্মৃতি জড়িয়ে রয়েছে। তিনি হলেন শাহ সুজা।
শাহ সুজা (১৬১৬-১৬৬০ খ্রিস্টাব্দ)
মুগল সম্রাট শাজজাহান (১৫৯২-১৬৬৬ খ্রিস্টাব্দ) অসুস্থ হয়ে পড়ার পর তাঁর ছেলেরা ক্ষমতার লোভে সংঘর্ষে লিপ্ত হয় । সম্রাটের মেজ ছেলে শাহ সুজা রাজমুকুট পরে রাজকীয় উপাধি গ্রহন করেন। অবশ্য সুজা প্রথমে যুবরাজ দারাশুকোর কাছে পরাজিত হন; এরপর ১৬৫৮ সালে যুবরাজ আরঙ্গজেবের কাছেও পরাজিত হন। সুজা বাংলায় চলে এলেও শেষ রক্ষা হয়নি। বাংলার সুবেদার মির জুমলা তাঁকে সসৈন্য অনুসরণ করেন। সুজা ২ বছর পর তাঁর কাছে পরাজিত হন। ফলে পরাজিত হতাশ সুজার আরাকান চলে যাওয়া ছাড়া অন্য উপায় ছিল না। সুজা প্রথমে ঢাকা এবং পরে নৌযোগে নোয়াখালি হয়ে চট্টগ্রাম পৌঁছলেন। সুজা কক্সবাজার হয়ে যে পথে আরাকান গিয়েছিলে সে সড়কটি "শাহ সুজা সড়ক" নামে আজও পরিচিত। সুজা কক্সবাজারের নির্জন সৈকত আর অনুচ্চ পাহাড় শ্রেণি দেখে মুগ্ধ হন। আর যে জায়গায় তিনি ঈদের নামাজ পরেছিলেন সে জায়গাটি পরে ডুলাহাজরা নামে পরিচিত হয়।
Thousand palanquins (carriers) carried the harem ladies and Shuja prayed Eid prayer at a place Edgoung (Eidgah) in Dulahzara which is still in Chittagong on the way to Arakan.
( উইকিপিডিয়া)
সুজার বহরে ছিল হাজার ‘পালকি’ বা ‘ডুলা’। এই কারণে কক্সবাজারের সঙ্গে ‘ডুলা হাজরা’ শব্দটি জড়িত । কক্সবাজারের নাম কক্সবাজার হওয়ার আগে এর নাম ছিল ‘পালঙ্কি’।
This name ‘Palonki’ is closely related with the Mughal history. Mughal Prince Shah Shuja was passing through this area with his companions as well as troops. While passing this locality, Shuja was attracted to the scenic and captivating beauty of the place. He commanded his forces to camp there as the entire convoy halted into this place. The entire convoy contained with thousands of ‘palki’/'palonki’s which were halted and kept after camping in that aria.This break of Shah Shuja’s ‘palonki’ convoy has led this areas name to be ‘Palonki’. Another local expression of ‘palonki’ is ‘dula’. Thousands of ‘palonki’s were kept at once which was sounded as “Hazar Dula” or, “Dula Hazra” (means, Thousands of Palonkis). Following this, an area near Cox’sbazar called ‘Dulahazra’, kept this story into its name
সুজা কক্সবাজারে মঙ্গোলয়েড চেহারার যাদের দেখেছিলেন তারা ছিল রাখাইন। কেননা, সুজার হাজার ‘পালকি’ বা ‘ডুলা’র বহর যেখানে যে বছরে থেমেছিল (১৬৬০ খ্রিস্টাব্দ ) তারও প্রায় ২৫ বছর আগে অর্থাৎ ১৬৩৩ খ্রিস্টাব্দে এক রাখাইন যুবরাজ সেখানে একটি গ্রাম প্রতিষ্ঠা করেছিলেন।
Today’s Cox’sbazar was named “Palonki” before it became Cox’sbazar. If we converge to a little 5/7 km south from Cox’sbazar town, there are some villages into that area and the entire locality over there is largely known as “Kolatoli” these days. Palonki was basically situated into that locality, where most of the residents where people from a tribe called “Rakhain”. ['Burmese Market' is very well known as a respective part of Cox'sbazar tourism for many decades. Most of here's merchants & their employees are basically from this 'Rakhain' tribe].
তখন বলেছি যে আরাকান রাজ্যের পূর্বে বার্মা; ঐতিহাসিক কালে দেখতে পাই বর্মী শাসক আরাকান গ্রাস করতে সামরিক অভিযান পরিচলনা করছেন। ১৭৮৪ সালে সাম্রাজ্যবাদী বর্মি শাসক বোধপায়া ২১,৬৯৪ বর্গমাইলের আরাকান রাজ্যটি ভেঙেয়া দু-টুকরো করে ফেললেন, এতে রাখাইনদের ভাগে জুটল মাত্র ১৮,৫০০ বর্গমাইল!
১৬৩৩ খ্রিস্টাব্দে আরাকানরাজ থিরি থুদাম্মা এক মন্ত্রী কর্তৃক নিহত হলেন । এতে আরাকান রাজ্যে নিদারুণ বিশৃঙ্খলা দেখা দেয়। সে সময় আরাকানের রাজধানী ছিল ম্রউক- উ। আরাকান যুবরাজ নাগ- থুনকিনে ছিলেন শান্তিপ্রিয় মানুষ। তিনি অরাজকতা এড়াতে আরাকান পরিত্যাগ করে পশ্চিমে অগ্রসর হয়ে ‘বাকলি’ (কক্সবাজারের বাকখালি নদী! মানচিত্র দেখুন। ) বাকখালি নদীর তীরে এলেন; এবং সেই নদীর পাশের একটি টিলার পাদদেশে আশ্রয় নিলেন। তারপর সেখানে আরাকান যুবরাজ ‘আয়ুঙ কিয়ে সা’ নামে একটি গ্রাম প্রতিষ্ঠা করলেন। রাখাইন ভাষায় এর অর্থ ‘শান্তির গ্রাম’।
এর ২৫ বছর পর হাজার ‘পালকি’ বা ‘ডুলা’সহ মুগল যুবরাজ শাহ সুজার বহর এই শান্তির গ্রামের কাছাকাছি থেমেছিল ...
অস্টাদশ শতকের মধ্যভাগ থেকে বিদ্রোহ আর ক্ষমতার লড়াইয়ের জেরে আরাকানের রাজনৈতিক অবস্থার চরণ অবনতি হতে লাগল। সাধারণ মানুষের জীবন বিপন্ন হয়ে উঠল। ১৭৮৪ সনে বার্মিজ রাজা বোদপায়া আরাকানের সর্বশেষ রাজা থামাদা কে সিংহাসন থেকে উৎখাত করেন । এরপর থেকে আরাকান বার্মার একটি প্রদেশে পরিনত হয়। বার্মিজ বৌদ্ধ সৈন্যরা বৌদ্ধ আরাকানিদের উপর নিপীড়ন অব্যাহত রাখে। তারা, অর্থাৎ, আরাকানিরা ‘বাকলি’ নদীর পার্শে¦ আরাকান যুবরাজ নাগ- থুনকিনে প্রতিষ্ঠিত ‘আয়ুঙ কিয়ে সা’ গ্রামে চলে যেতে বাধ্য হয়। স্থানটি তৎকালীন ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির এখতিয়াভূক্ত ছিল। আরাকানিরা বলল, ‘আমরা আর আরাকানে ফিরে যাব না। ‘সো, ইষ্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি এনট্রাস্টেড ক্যাপটেন হিরাম কক্স উইদ অনরাস রেসপনসিবিলিটি অভ রিহ্যাবিলিটেটিং দেম ইন দ্যাট এরিয়া’।( দেখুন http://www.ebbd.info/origin-of-rakhaing.html)
এই ঐতিহাসিক বিষয়টি সর্ম্পকে রাখাইন মাতৃভাষায় ভাষ্য এইরূপ:
কক্সবাজারে রাখাইন জাতি পয়লা আহেসিলা ১৭৯৭ সালে। কাদাহার দেশ মিয়ানমারেত্ত। জাতিগত বিদ্বেষর শিকার অয়া তানু মিয়ানমারার আরাকান প্রদেমেকত্ত কক্সবাজারে আহানির পিসে তৎকালীন বৃটিশ ক্যাপ্টেইন হিরাম কক্স তানুরে এহাতে পুনর্বাসিত করেছিল। সময় আহাৎ এপেই বাজার অহানউ হঙ করেসিলা। সময় অহত্ত পর্যটন নগরী এহার নাঙহান কক্সবাজার বুলিয়া ফঙইল। এতার আগে কক্সবাজাররে ‘প্যানোয়া’ বা ‘পালংক্যি’ বুলিয়া মাতলা। রাখাইন ইতিহাসবিদর র মতে খ্রিস্টপূর্ব ৩৩২৫ সালে আরাকানর রাজা মারাইয়্যা রাখাইন জনগোষ্ঠীর জনকগো। রাখাইন এতা ধর্মীয়ভাবে বৌদ্ধ ধর্মালম্বী। তবে তানুর নিজর কৃষ্টি-কালচার আছে। এতারমা উল্লেখযোগতা অইতা সাং গ্রেং পোয়ে বা নববর্ষ উৎসব ...
(দেখুন: Click This Link)
ক্যাপটেন হিরাম কক্স এক আপতৎকালীন সময়ে ‘পালঙ্কি’ তে আবির্ভূত হয়েছিলেন। অধ্যাপক এন. এম. হাবিব লিখেছেন,
‘কিছুটা মানবিক কারণ এবং প্রধানত সর্বদক্ষিণের পতিত পাহাড়ি অঞ্চলকে আবাদ করার জন্যে আরাকান থেকে আগত বিপুলসংখ্যক শরণার্থীদের পুনর্বাসনের জন্যে ১৭৯৮ খৃঃ মতান্তরে ১৭৯৯ খৃঃ জুন মাসে ক্যাপটেন হিরাম কক্সকে জাভা থেকে এনে পাঠানো হয় এই অঞ্চলে।’(রোহিঙ্গা জাতির ইতিহাস; পৃষ্ঠা,২৩)
কক্সবাজারের বার্মিজ মার্কেট। ক্যাপটেন হিরাম কক্স বাকখালি নদীর তীরে একটি বাজার প্রতিষ্ঠা করেন; এতে বিপন্ন রাখাইনদের নানাবিধ অর্থনৈতিক সুবিধা হয়। উল্লেখ্য, ক্যাপ্টেইন হিরাম কক্স- এর নামেই সৈকত নগরী ‘কক্সবাজার’ নাম হয়েছে। ক্যাপটেন হিরাম কক্স কে বাখখালি নদীর তীরে সমাধিস্থ করা হয়েছিল...যে সমাধিটি পরে শনাক্ত করা যায়নি।
ইতিহাসে এই বিচিত্র প্রেক্ষাপটেই কক্সবাজার-আরাকান সীমান্তটি ক্রমশ আরেকটি জাতির ভাগ্যের নির্ধারক মঞ্চ হয়ে উঠছিল।
রোহিঙ্গা জাতি ...
সপ্তম শতকে কিংবা তারও আগে আরব নৌযান চট্টগ্রামের উপকূলে ভিড়েছিল। ওই সময়েই আরব নৌযান আরাকান রাজ্যের পশ্চিম উপকূলেও ভিড়েছিল।
সুতরাং, সপ্তম-অষ্টম শতকের দিকে কক্সবাজার সীমান্তসংলগ্ন আরাকান রাজ্যে মধ্যপ্রাচ্যীয় মুসলমান এবং স্থানীয় আরাকানি মিশ্রণে জাতির উন্মেষ হচ্ছিল। যে জাতিটি পরবর্তীকালে রোহিঙ্গা নামে পরিচিত। যাদের সর্ম্পকে বলা হয়:
They are branded as one of the most persecuted communities in the world by the UN, yet nobody knows their name. They are the forgotten people. Rohingya - The Forgotten People.Documentary: http://www.youtube.com/watch?v=rLlh2WpTqj0
পার্শ্ববর্তী রাজ্য বলেই আরাকানের সঙ্গে চট্টগ্রামের সর্ম্পক ঐতিহাসিক ঘনিষ্ট। অধ্যাপক এন. এম. হাবিব উল্লাহ লিখেছেন:
‘রোঁয়াই, রোয়াং চট্টগ্রামের জনগণের কাছে অত্যন্ত সুপরিচিত। এককালে চট্টগ্রামের মানুষ ‘রোয়াং’ যেতো অর্থ উপার্জনের জন্য। আরাকানের ‘ম্রোহং’ ছিল রাজধানী শহর। অতএব চট্টগ্রামের মানুষের ‘রোহাং’ গমনের ঐতিহ্য এখান থেকেই সৃষ্টি হয়েছিল বলে আমাদের ধারণা।’ (রোহিঙ্গা জাতির ইতিহাস। ভূমিকা।)
রোহিঙ্গা শব্দটির উদ্ভব রোহাং হতেই হয়েছিল। একদা ম্রউক- উ ছিল আরাকানের রাজধানী। পরবর্তীকালে এর নাম হয় ‘ম্রোহং'। এই শব্দ থেকেই রোহিঙ্গা শব্দটির উদ্ভব বলে ডক্টর মুহাম্মদ শহীদুল্লাহ মনে করতেন।
সে যা হোক। ক্রমশ ১৩/১৪ শতকের দিকে চট্টগ্রামের অধিবাসী, রাখাইন, বার্মিজ, বাঙালি, ভারতীয়, মধ্যপ্রাচ্য, মধ্য-এশিয়া এবং দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার মানুষদের মিশ্রণে এই মিশ্রজাতি পূর্নাঙ্গ জাতিতে পরিনত হল । রোহিঙ্গারা ধর্মে মুসলিম। পঞ্চদশ হইতে সপ্তদশ শতক অবধি আরাকানে রোহিঙ্গা অধ্যূষিত রাজ্য ছিল তবে ধানবতীতে বোধহয় রাখাইনরাই সংখ্যাগরিষ্ঠ ছিল।
বর্তমানে রোহিঙ্গরা স্থানীয় বৌদ্ধ রাখাইনদের দাপেটে এক রকম কোণঠাসা হয়েই রাখাইন রাজ্যের উত্তরাংশে মানবেতর জীবনযাপন করছে । সংখ্যায় তারা আরাকান রাজ্যের তিন ভাগের এক ভাগ; সব মিলিয়ে আট লক্ষ। (সূত্র: Click This Link)
ধর্মে মুসলিম হওয়ায় এবং বাংলাদেশ-আরাকানি সীমান্তের কাছাকাছি বাস করায় কুড়ি শতকে রোহিঙ্গাদের একটি আতঙ্ক-জড়ানো হিমশীতল বাক্যের মুখোমুখি হতে হল।
Burma for Burmese Only!
এবং বিশ্ববাসী দেখল :
Persecution of Muslims in Burma!
কী নিদারুণ মর্মান্তিক হতে পারে!
মহাত্মা গান্ধী বলেছেন,The greatness of a nation can be judged by the way its animals are treated.কিন্তু, বিংশ শতকের আগ্রাসী বার্মা কর্তৃক রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠীর নিপীড়ন প্রতক্ষ করলে মহাত্মাও লজ্জ্বিত হতেন বৈ কী! কেননা, Burma for Burmese Only এই সংকীর্ণ শ্লোগান তুলে মিয়ানমার সেনাবাহিনী ১৯৭৮ সালে 'Operation Nagamin Sit Sin Yay' (Dragon King) বাস্তবে রূপ দিয়ে যে জাতিগত নিধন আরম্ভ করল তাতে ১,৬৭,০০০আতঙ্কিত রোহিঙ্গা বাংলাদেশে আশ্রয় নিতে বাধ্য হয়। ওই সময়ে মিয়ানমার সেনাবাহিনী রোহিঙ্গাদের ব্যাপক খুন, ধর্ষন করেই ক্ষান্ত হয়নি, তারা মসজিদও ধ্বংস করে। (সূত্র:SAFHR: South Asian Forum for Human Rights)
এর পর উদ্বাস্তু রোহিঙ্গারা খুঁজতে থাকে প্রতিশোধের উপায়। এরই পরিপ্রেক্ষিতে বাংলাদেশের মাটিতে গঠিত হয় মিয়ানমারের আরাকানভিত্তিক জঙ্গী সংগঠন আর এস ও বা রোহিঙ্গা সলিডারিটি অর্গানাইজেশন ...
ছবি: ইন্টারনেট।
মানচিত্র :বাংলাপিডিয়া।
৩০ শে অক্টোবর, ২০১২ সকাল ১১:৫৭
ইমন জুবায়ের বলেছেন: সপ্তদশ শতকে বর্মিরা নির্যাতন করল রাখাইনদের। উল্লেখ্য এই দুই পক্ষই অহিংস বুদ্ধের অনুসারী। এর পর বৌদ্ধ রাখাইনরা নির্যাতন করল/ করছে মুসলিম রোহিঙ্গাদের ...
তাহলে কি দাঁড়াল?
আসামে বাঙালিরা টেরোরিষ্ট!
মায়ানমারে রোহিঙ্গারা টেরোরিষ্ট!
একুশ শতকে পৌঁছেও মানবজাতি সহনশীলতা অর্জন করল না ...
২| ৩০ শে অক্টোবর, ২০১২ সকাল ১১:৪৯
নুভান বলেছেন: ইতিহাসের নির্মম পরিস্থিতির শিকার এই রোহিঙ্গারা। দেয়ার ইজ নো কান্ট্রি ফর ওল্ড ম্যান।
৩০ শে অক্টোবর, ২০১২ সকাল ১১:৫৮
ইমন জুবায়ের বলেছেন: They are branded as one of the most persecuted communities in the world by the UN, yet nobody knows their name. They are the forgotten people.
৩| ৩০ শে অক্টোবর, ২০১২ সকাল ১১:৫২
শরৎ চৌধুরী বলেছেন: অত্যন্ত যথার্থ পোষ্ট, এই সময়ের জন্য। অনেকের চিন্তার ভিত্তি তৈরিতে সহায়তা করবে নির্ঘাত।
৩০ শে অক্টোবর, ২০১২ সকাল ১১:৫৯
ইমন জুবায়ের বলেছেন: Thanks!
৪| ৩০ শে অক্টোবর, ২০১২ দুপুর ১২:০৫
দেশী মামা বলেছেন: কিছুটা দুঃখের সাথে জানাতে বাধ্য হচ্ছি ভাই - আপনার লেখা সচরাচর যেরকম সাবলীল , মসৃণ ভাবে পড়া যায় , সেই তুলনায় এই লেখাটা পড়ে আরাম পেলাম না । তথ্যের অভাব নেই কিন্তু পড়তে গিয়ে কেন যেন মনে হচ্ছে বারবার হোঁচট খাচ্ছি ।
তবে পরিশ্রমকে সবসময়ের মতই প্লাস ।
৩০ শে অক্টোবর, ২০১২ দুপুর ১২:১২
ইমন জুবায়ের বলেছেন: ধন্যবাদ।
৫| ৩০ শে অক্টোবর, ২০১২ দুপুর ১২:০৮
বুনো বলেছেন: @শরৎ দা, হাজার বছরের ব্যাপ্তিময়তায় রচিত এই সুন্দর পোষ্টটির কোন অংশটি আপনার কাছে বিশেষ গ্রাহ্য মনে হয়েছে তা জানাবেন কি?
যেখানে ক্ষনিকের দাঙ্গা, কলহ বা রাজনৈতিক অভিপ্রায় চূড়ান্ত মুহূর্তে জাতিসত্ত্বার বিভাজন ঘটায়, সেখানে চিন্তার ভিত্তি ১৩শতক থেকে ২০১২ এর যে কোন সময় স্থাপিত হতে পারে বৈ কি!
৬| ৩০ শে অক্টোবর, ২০১২ দুপুর ১২:৪৮
আবু সালেহ বলেছেন:
৩০ শে অক্টোবর, ২০১২ দুপুর ১২:৫৮
ইমন জুবায়ের বলেছেন:
৭| ৩০ শে অক্টোবর, ২০১২ দুপুর ১:৫২
তাজদীদ বলেছেন: চমৎকার ইতিহাস মেকার। ছেপ দিয়া জোড়া তালি লাগানোতে আমরা জগৎবিখ্যাত। এডিটর সাহেবকে সাধুবাদ।
৩০ শে অক্টোবর, ২০১২ দুপুর ১:৫৭
ইমন জুবায়ের বলেছেন: ধন্যবাদ।
৮| ৩০ শে অক্টোবর, ২০১২ দুপুর ১:৫২
ঝটিকা বলেছেন: মানুষের যখন দেয়ালে পিঠ ঠেকে যায়, তখন শেষ বারের মত মরণ কামড় মারে। রোহিঙ্গারাও হয়ত একদিন তাই করবে। কিন্তু তার আগেই তাদেরকে টেররিস্ট তকমা লাগানো হয়ে গেছে।
সব কিছুরই একটা আফটার শক আছে। রোহিঙ্গাদের ঘটনারও আফটার শক থাকবে এটা খুবই স্বাভাবিক। দু:খ জনক যে তা নির্দোষ বাংলাদেশের উপরেও পড়বে। ইতিমধ্যে পড়েছেও, যেমন রামুর ঘটনা। শুধু তাই না, এর ফল কিন্তু বিশ্বের অন্যপ্রান্তের দেশ গুলোর উপরেও প্রভাব ফেলে। যেমন যুদ্ধ বিদ্ধস্ত বিভিন্ন দেশের লোক জন পশ্চিমা রাষ্ট্রগুলোতে বিপুল পরিমানে ঢুকে পড়ে অনেক অবৈধ কাজে লিপ্ত হচ্ছে। ওরা কয়টাকে ঠেকাবে? তবুও কেন যে বিশ্ব নেতারা বোঝেনা!!!
৩০ শে অক্টোবর, ২০১২ দুপুর ১:৫৭
ইমন জুবায়ের বলেছেন: ধন্যবাদ।
৯| ৩০ শে অক্টোবর, ২০১২ দুপুর ২:১১
মামুন রশিদ বলেছেন: "ক্রমশ ১৩/১৪ শতকের দিকে চট্টগ্রামের অধিবাসী, রাখাইন, বার্মিজ, বাঙালি, ভারতীয়, মধ্যপ্রাচ্য, মধ্য-এশিয়া এবং দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার মানুষদের মিশ্রণে এই মিশ্রজাতি পূর্নাঙ্গ জাতিতে পরিনত হল ।"
অথচ ছাগুরা প্রচার করে এরা নাকি একশতবছর আগে ওখানে হিজরত করেছিল ।
ধন্যবাদ সময়োপযোগী পোস্টের জন্য ।
৩০ শে অক্টোবর, ২০১২ বিকাল ৩:৩১
ইমন জুবায়ের বলেছেন: ধন্যবাদ।
১০| ৩০ শে অক্টোবর, ২০১২ বিকাল ৩:১০
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: রোহিঙ্গারা জঙ্গী না বলেন নির্যাতিত অথবা স্বাধীনতা কামী। তাদের পীঠ দেয়ালে ঠেকে গ্যাছে আর পিছানোর সুযোগ নেই।
মুসলিমদের কে অবশ্যই এই কালচার ছাড়তে হবে তা হলো মুসলিমকে জঙ্গী বলা।
৩০ শে অক্টোবর, ২০১২ বিকাল ৩:৩২
ইমন জুবায়ের বলেছেন: ধন্যবাদ।
১১| ৩০ শে অক্টোবর, ২০১২ বিকাল ৩:২৪
মর্তের_বাস্তবতা বলেছেন: +++++++++
৩০ শে অক্টোবর, ২০১২ বিকাল ৩:৩০
ইমন জুবায়ের বলেছেন: ধন্যবাদ।
১২| ৩০ শে অক্টোবর, ২০১২ বিকাল ৩:৫৯
শাহ নেওয়াজ সুপ্রিম বলেছেন: ইমন ভাই, একটা বড়সড় ভুল আছে। রাখাইনদের মাতৃভাষার ভাষ্য বলে যে টেক্সট আর লিঙ্কটা দিয়েছেন সেটা আসলে বিষ্ণুপ্রিয়া মণিপুরী ভাষার উইকিপিডিয়া লিঙ্ক। রাখাইনদের ভাষা তো আলাদাই, তাদের বর্ণমালাও বাংলা বা বিষ্ণুপ্রিয়া মণিপুরী ভাষার মত নয়।
লেখা যথারীতি পরিশ্রমসাধ্য। ধন্যবাদ।
৩০ শে অক্টোবর, ২০১২ বিকাল ৪:২২
ইমন জুবায়ের বলেছেন: এমন টা হওয়ার কী কারণ! আমি তো উইকিতে রাখাইন লেখাই দেখলাম। এবং তার লিঙ্কও দিয়েছি। আমার প্রশ্ন হল রাখাইন ইতিহাস বিষ্ণুপ্রিয়া মণিপুরী ভাষার লেখার কারণ কী? জানাতে পারলে উপকৃত হতাম। কারণ রাখাইন ইতিহাস বিষ্ণুপ্রিয়া মণিপুরী ভাষায় বা মনিপুরী ভাষায় লেখা হয়েছে ভেবে চমৎকৃত হয়েছি।
ধন্যবাদ।
১৩| ৩০ শে অক্টোবর, ২০১২ বিকাল ৪:২৬
দারাশিকো বলেছেন: অনেক সময় নিয়ে ধীরে ধীরে পড়লাম পোস্টা।
দুটো খটকা লেগেছিল -
১. দারাশুকো নাকি দারাশিকো?
২. এতে রাখাইনদের ভাগে জুটল মাত্র ১৮,৫০০ বর্গমাইল! - ২১ হাজারের মধ্যে ১৮০০০ বর্গমাইল জায়গাকে 'মাত্র' বলেছেন তো তাই খটকা লাগল।
সামনের পোস্টে কি রোহিংগা সলিডারিটি অর্গানাইজেশন নিয়ে লিখবেন?
খুবই সময়োপযোগী পোস্ট। বাংলাদেশে রোহিঙ্গাদের প্রবেশের ঘটনায় নানারকম আলোচনা দেখা যায় তার অনেকগুলোই ভিত্তিহীন শুধুমাত্র এই সম্পূর্ন ইতিহাস না জানার অভাবে, এই পোস্ট যদি তাদের বোধদয় ঘটায়
ভালো থাকুন
৩০ শে অক্টোবর, ২০১২ বিকাল ৪:৪৫
ইমন জুবায়ের বলেছেন: আমি দারাশুকো এবং দারাশিকো এই দুটো শব্দই ব্যবহৃত হতে দেখেছি। যেমন শ্যামল গঙ্গোপাধ্যায়ের উপন্যাসের নাম শাহাজাদা দারাশুকো। এছাড়া কবি আসাদ চৌধুরী আরঙ্গজেব শব্দটি উচ্চারণ করেন আরঙ্গজেব।
আর ২১ হাজারের মধ্যে ১৮০০০ বর্গমাইল জায়গাকে 'মাত্র' বললে খটকা লাগারই কথা।
রোহিংগা সলিডারিটি অর্গানাইজেশন নিয়ে লেখার মত তথ্য পাব বলে মনে হয় না।
ধন্যবাদ।
৩০ শে অক্টোবর, ২০১২ বিকাল ৪:৫৬
ইমন জুবায়ের বলেছেন: এছাড়া কবি আসাদ চৌধুরী আরঙ্গজেব শব্দটি উচ্চারণ করেন আরঙ্গজেব। দুঃখিত। আরঙ্গজেব নয়, অউরঙ্গজেব হবে
১৪| ৩০ শে অক্টোবর, ২০১২ বিকাল ৪:৩৫
হানযালা বলেছেন: লেখাটা ভালো হয়েছে। কিন্তু রোহিঙ্গা সলিডারিটি অর্গানাইজেশন সম্পর্কে ভিতরে কিছু নাই কেন?
৩০ শে অক্টোবর, ২০১২ বিকাল ৪:৫৬
ইমন জুবায়ের বলেছেন: এ বিষয়ে তথ্যের অপ্রতুলতাই প্রধান কারণ ...
ধন্যবাদ।
১৫| ৩০ শে অক্টোবর, ২০১২ বিকাল ৫:৪৬
অরিন্দম007 বলেছেন: রোহিঙ্গা সলিডারিটি অর্গানাইজেশন সম্পর্কে তথ্য পাবেন খুন রাঙ্গা আরাকান বইয়ে । এই বইয়ের লেখক ফারুক হোসাইন খান মূলত ইনকিলাবে লিখতেন । এখন সম্ভবত বিদেশে থাকেন । তার এই বই নিষিদ্ধ ঘোষিত বই । আমি ২০০০ সালের দিকে পড়েছিলাম বইটি । আপনার অনেক তথ্যে অসঙ্গতি রয়েছে । আমি আপনাকে ৭ টা বই সংগ্রহ করার জন্য অনুরোদ করছি ।
১. মানবাধিকার ও রোহিঙ্গা শরণার্থী বাংলাদেশ প্রেক্ষিত
লেখক : ড. মাইমুল আহসান খান । (ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগের প্রাক্তন শিক্ষক ও ইলিনয় বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক )
প্রকাশক : বিশ্ব সাহিত্য ভবন ৩৯ /৪ বাংলা বাজার, ঢাকা ১০০০ ।
পরিবেশক : এমকো, ৩৭ আজিজ কো-অপারেটিভ মার্কেট, শাহবাগ, ঢাকা ১০০০ ।
২. রোহিঙ্গা জাতির ইতিহাস
লেখক : এন, এম, হাবিব উল্লাহ
বাংলাদেশ কো-অপারেটিভ বুক সোসাইটি , মতিঝিল ।
৩. A history of Arakan, Past and Present : Dr. Mohammed Yunus.
৪. প্রাচীন আরাকান রোয়াইঙ্গা ,হিন্দু ও বড়ুয়া বৌদ্ধ অধিবাসী,
আব্দুল হক চৌধুরী , বাংলা একাডেমী ,১৯৯৪ সালে প্রকাশিত ।
৫. ড. মুহাম্মদ এনামুল হক, পূর্ব পাকিস্তানে ইসলাম, ঢাকা, ১৯৪৮, পৃষ্ঠা ১৬-১৭)
৬. ইবনে বতুতার সফরনামা, মোহাম্মদ নাসির আলী অনুদিত , জ্যোৎস্না পাবলিশার্স,১২/১৩ প্যারিদাস রোড, বাংলাবাজার, ঢাকা- ১১০০ )
৭. East Pakistan District Gazetteeer, Chittagong, Government Pakistan,1970, pp. 110-110)
ওয়েব সাইট:
১. এসব ওয়েব সাইট দেখলে বুঝতে পারবেন : বার্মা শুধু বর্মিজদের ও বৌদ্ধদের জন্যই । এই নীতিই স্বাধীনতার পর বার্মা অনুসরণ করে যাচ্ছে । এজন্য শান, চীন, কারেন, কাচিন, রোহিঙ্গারা নির্যাতিত হয়েছে বা হচ্ছে । এজন্য এসব জাতি বিচ্ছিন্নতার পথ বেছে নিয়েছে । এই সাইটটা তার প্রমান :
http://www.freeburmarangers.org
২. রোহিঙ্গাদের সাইট যেটায় তথ্য নিয়মিত আপলোড হয় :
http://www.rohingyablogger.com
আশা করি, তথ্যবহুল লেখা লিখবেন ও অসংগতিপূর্ণ তথ্য পরিহার করবেন ।
৩০ শে অক্টোবর, ২০১২ বিকাল ৫:৫৩
ইমন জুবায়ের বলেছেন: Thanks!
১৬| ৩০ শে অক্টোবর, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:০৫
saifulchowdury বলেছেন: রোহিঙ্গারা আরাকানীদের উত্তসুরি কিনা বলতে পারি না, তবে চট্টগ্রামের অনেক বড় একটা অংশ জুড়ে আরাকানি রাজ্য ছিল, বিশেষ করে রাউজান, হাট হাজারি, রাঙ্গুনিয়া, রাঙামাটি, বান্দরবন, কক্সবাজার এলাকা গুলো আরাকান রাজ্যের অংশ ছিল। ।
৩০ শে অক্টোবর, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:৪১
ইমন জুবায়ের বলেছেন: ধন্যবাদ।
১৭| ৩০ শে অক্টোবর, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:৪৯
শাশ্বত স্বপন বলেছেন: এটার শিরোনাম এটা হলে ভাল হত-- আরাকান ও কক্সবাজারে রাখাইন ও রোহিঙ্গা জাতির ইতিহাস। লেখাটা প্রিয়তে নিলাম। অনুরোধ রইল আমার সংগ্রহে থাকা 'রোহিঙ্গা সমস্যা এবং রামু সহিংসতা....।' লেখাটি পড়ার জন্য।
৩০ শে অক্টোবর, ২০১২ রাত ৮:৪৩
ইমন জুবায়ের বলেছেন: ধন্যবাদ।
১৮| ৩০ শে অক্টোবর, ২০১২ রাত ৮:১০
অন্ধ আগন্তুক বলেছেন: ইমন জুবায়ের আরেকটি অসামান্য পোস্ট । শুধু পোস্টের বিষয়বস্তুর কারণেই নয়, বরং সমসাময়িক প্রেক্ষিতে এই লেখা অতি আবশ্যক !
৩০ শে অক্টোবর, ২০১২ রাত ৮:৪৩
ইমন জুবায়ের বলেছেন: ধন্যবাদ।
১৯| ৩০ শে অক্টোবর, ২০১২ রাত ৮:১২
অন্ধ আগন্তুক বলেছেন: তবে আরেকটা কথা ইমন ভাই , পোস্টের শিরোনামটা ঠিক কন্টেন্টের সাথে খাপ খাচ্ছে না । দেখতে পারেন আবার।
৩০ শে অক্টোবর, ২০১২ রাত ৮:৪৪
ইমন জুবায়ের বলেছেন: O.k.
ধন্যবাদ।
২০| ৩০ শে অক্টোবর, ২০১২ রাত ৮:৫৪
উত্তরাধুনিক বলেছেন: অনেক তাড়াহুড়ো করে লেখা, তথ্যের অসঙ্গতি, যথেষ্ট সংক্ষিপ্ত... তবু ও ভালো লেগেছে। তবে রোহিঙ্গারা শিক্ষা, সংস্কৃতিতে এত পশ্চাদপদ কেন ? সংখ্যায় মাত্র ৮ লাখ... বাংলাদেশের অনেক আদিবাসী জনগোষ্ঠীর জনসংখ্যা এর চেয়ে বেশী। তারা কক্সবাজারের স্থানীয় জনগোষ্ঠীর ও মাথাব্যাথার কারণ এটা বাংলাদেশের কজন লোক জানে?
৩০ শে অক্টোবর, ২০১২ রাত ৯:১৪
ইমন জুবায়ের বলেছেন: ধন্যবাদ।
২১| ৩০ শে অক্টোবর, ২০১২ রাত ৯:৪৪
হাদি উল বলেছেন: ++++++++++++++
৩০ শে অক্টোবর, ২০১২ রাত ৯:৪৭
ইমন জুবায়ের বলেছেন: ধন্যবাদ।
২২| ৩০ শে অক্টোবর, ২০১২ রাত ১০:৩০
জুহো. বলেছেন: রোহিঙ্গাদের ইতিহাস নিয়ে জানার ইচ্ছা হচ্ছিল। সেই ক্ষুধা কিছুটা মিটল।
তবে 'অন্ধ আগন্তুক' এর মত আমিও বলতে চাই--
পোস্টের শিরোনামটা ঠিক কন্টেন্টের সাথে খাপ খাচ্ছে না ।
ভাল থাকবেন ইমন ভাই।
৩১ শে অক্টোবর, ২০১২ সকাল ৮:১৬
ইমন জুবায়ের বলেছেন: ধন্যবাদ।
২৩| ৩০ শে অক্টোবর, ২০১২ রাত ১১:৩৫
ইলুসন বলেছেন: চমৎকার পোস্ট। আমি রোহিঙ্গাদের উৎপত্তি কিভাবে এটা নিয়ে অনেক কনফিউশনে ছিলাম।
৩১ শে অক্টোবর, ২০১২ সকাল ৮:১৬
ইমন জুবায়ের বলেছেন: ধন্যবাদ।
২৪| ৩০ শে অক্টোবর, ২০১২ রাত ১১:৪০
দারাশিকো বলেছেন: বস, অরিন্দম০০৭ এর জবাবে শুধু ধন্যবাদ বললেন??!!!
অসঙ্গতিগুলা কোথায় সেটা তো তিনি বলে গেলেন না, আপনিও কিছু বললেন না
বই গুলা যদি আপনি পড়ে ফেলেন তাহলে হয়তো তার চিহ্নিত অসংগতিগুলো ধরতে পারবেন, সেক্ষেত্রে আরেকটা পোস্ট দেয়ার কথা ভাববেন প্লিজ।
ভালো থাকুন।
৩১ শে অক্টোবর, ২০১২ সকাল ৮:১৭
ইমন জুবায়ের বলেছেন: অবশ্যই। ধন্যবাদ।
২৫| ৩০ শে অক্টোবর, ২০১২ রাত ১১:৫০
রেজোওয়ানা বলেছেন: সব কিছু মিলে ভাল লেগেছে পড়তে!
৩১ শে অক্টোবর, ২০১২ সকাল ৮:১৭
ইমন জুবায়ের বলেছেন: ধন্যবাদ।
২৬| ৩১ শে অক্টোবর, ২০১২ সকাল ৭:৪৭
এম এম ইসলাম বলেছেন: ভাল লাগল। ধন্যবাদ।
৩১ শে অক্টোবর, ২০১২ সকাল ৮:১৮
ইমন জুবায়ের বলেছেন: ধন্যবাদ।
২৭| ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১২ রাত ৮:০৪
নিশাত শাহরিয়ার বলেছেন: ভাল লাগলো
++++++++
০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১২ রাত ৮:২২
ইমন জুবায়ের বলেছেন: ধন্যবাদ।
২৮| ১১ ই নভেম্বর, ২০১২ রাত ১০:৫৫
তৌফিক জোয়ার্দার বলেছেন: আবারো ভাল লাগল। এ সমস্যার সমাধান কি হতে পারে বলে মনে করেন?
২৯| ১৭ ই এপ্রিল, ২০১৫ রাত ৩:১৭
শিপন মোল্লা বলেছেন: অনেক দিন পর ব্লগে এলাম, আসলে ইমন যুবায়ের ভাইকে মিস করি অনেক। ইনশাআল্লাহ ইমন ভাই ঐখানে শান্তিতেই আছে।
©somewhere in net ltd.
১|
৩০ শে অক্টোবর, ২০১২ সকাল ১১:৪৫
বুনো বলেছেন: কেন জানি শান্তির প্রশ্নটি আসলেই ধর্মের চেয়ে অস্ট্রালয়েড, মোঙ্গলয়েড বৈশিষ্ট্যের পার্থক্যই প্রকট হয়ে উঠছে; যদিও জানি এটি সম্পূর্ণ ভুল।
সুন্দর পোষ্টটির জন্য প্রিয় লেখককে অনেক ধন্যবাদ।