![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
এই সেই ‘সান ফ্রান্সিসকো স্টেট ইউনিভার্সিটি, যার ছাত্রাবাসের লন্ড্রি রুমে ১৯৮৪ সালের নভেম্বর মাসে একটি আবর্জনার বাক্সে এই জিলিয়ান সোবলকে নবজাতক হিসেবে কান্নারত অবস্থায় পাওয়া যায়। অচমকা কান্নার শব্দ শুনে এগিয়ে আসে এষ্টার রেইজার নামের এক শিক্ষার্থী। তাৎক্ষনিক এই নবজাতকের বাবা মা কিংবা জন্ম পরিচয় মেলেনি। কি আর করা। নিষ্পাপ এই সদ্যজাতকে দিতে হবে পৃথিবীতে বেঁচে থাকার অধিকার। এই রেজারই তাকে পিতৃ পরিচয় দিয়ে লালন পালন করেন। পরবর্তিতে জিলিয়ান যখন জানতে পারে তার জীবনের এমন ট্র্যজিডিক কাহিনী,তাতে সে বিন্দু মাত্র বিচলিত হয়নি কিবা সংকোচ বোধ করেনি। বরং তার এমন স্ট্রাগল লাইফকে সে নিয়ে এসেছে সত্যি এক অভাবনীয় ও বিস্ময়কর অবস্থানে। সে দিনের সেই অনাথ জিলিয়ান আজ সেই ‘সান ফ্রান্সিসকো স্টেট ইউনিভার্সিটি,থেকে স্নাতক ডিগ্রী লাভ করে পৃথীিবীর সকল মানবিক হৃদয়কে নেড়ে দিয়েছে।
২| ০৪ ঠা জুন, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৫৬
বেলায়েত হােসেন ইমন বলেছেন: আপনার মন্তব্যের জন্য কেন সাধুবাদ জানাবোনা বলুন ? বস্তুনিষ্ঠ সমালোচনার বড় প্রয়োজন সমাজে।
............ ধন্যবাদ..........
©somewhere in net ltd.
১|
০৩ রা জুন, ২০১৬ সকাল ১১:২৬
বৈশাখের আমরণ নিদাঘ বলেছেন: খুব বেশি বিস্ময়েরও তো না। বাজে ব্যাপার হচ্ছে তাকে কোথায় পাওয়া গেল, ভালো ব্যাপার হল তাকে অন্য কেউ আপন করে মানবিকতা যে মরে যায়নি প্রমান করেছে। আরও ভাল ব্যাপার হচ্ছে সে সব তুচ্ছ করে নিজেকে প্রমান করেছে।