নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
বিবেক নামক ইন্দ্রিয়ের চোখ (বিবেকিন্দ্রিয়লোচন) দিয়ে চারিদিক দেখার চেষ্টা করছি
চাঁদ দেখার উপর ভিত্তি করে পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে রোযা রাখা, ঈদ উজ্জাপন করার তারিখের ব্যাপক পার্থক্য পরিলক্ষিত হচ্ছে। এক দেশ থেকে আর এক দেশে, ক্ষেত্র বিশেষে দুই/তিন দিন আগে পরে রোযা রাখা ও ঈদ উজ্জাপন করা হয়। এমনকি একই দেশেও বিভিন্ন তারিখে রোযা রাখা ও ঈদ উজ্জাপন করা হয়ে থাকে। এ নিয়ে কয়েক বছর ধরে আমাদের দেশেও ব্যাপক আলোচনা ও তর্ক-বিতর্ক চলছে। প্রকৃতপক্ষে এ সকল বিতর্কের অবসান হওয়া উচিত। এই লিংকে যান সরাসরিঃ ঐক্যের বিজয় হোক
২| ২৬ শে জুন, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৩৬
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: পৃথিবীর টাইমজোন ম্যাপে একটি চোখ বুলান!!!
রাত দিনের ব্যবধান দেখুন।
আমাদের ইবাদতে রাসূল সা: নির্দেশ কি চন্দ্র বর্ষে না সৌর বর্ষে?
চন্দ্র বর্ষের বাস্তবতা হলো আপনি প্রতিবছর রোজাকে ভিন্ন ভিন্ন ইংরেজী মাসে আসতে দেখেন.. নয়কি?
আপনাদের কথিত দাবী মানলে কবে না জানি দাবী করে বসেন রোজা প্রতিবৎসর একই মাসে হতে হবে!!!!!
এ সবই সৌর বৎসর ভিত্তিক ইহুদী খ্রীস্টানদের একই দিনে বড়দিন, ইত্যাদি পালন করতে দেখা ভাইরাস নয়তো!!!!!!
আপনি যদি বলেন-ইসলামের এই বিধান সৌর বৎসর অনুসারে পালন যোগ্য- হাদীস তথ্য প্রমাণ সহযোগে বলুন- সকলেই একদিনে রোজা ঈদ করতে পারবে।
অন্যথ্যায় এই দাবী- বাতুলতা, মূর্খতা এভং বেড়ে বললে অন্য কোন ষড়যন্ত্রের অংম মাত্র যা মুসলিমদের বিভক্ত করতে ব্যবহুত হচ্ছে!!!!
৩| ২৬ শে জুন, ২০১৪ রাত ৮:২৩
ভারসাম্য বলেছেন: প্রিয় বিদ্রোহী ভৃগু, আমি লিঙ্কে দেয়া লেখকের লেখাখানি পড়লাম। সেখানে তিনি উভয়দিকের পক্ষেই মোটামুটি ভারসাম্য রেখে তার মতামত ব্যক্ত করেছেন মনে হল। সেই তুলনায় আপনার মন্তব্য একটু আক্রমণাত্মক হয়ে গিয়েছে। আমার নিজেরও মত হল, পৃথিবীর যে কোন জায়গায় নতুন চাঁদ দেখতে পাবার বিশ্বস্ত খবর পাওয়া মাত্র, চাঁদের উদয়ের অভিমুখে সব স্থানেই রোজা শুরু করা বা ছাড়ার প্রচলন হওয়া উচিৎ। এখানে আমার আরেকটু সংযুক্তি হল, প্রযুক্তির কারণে এখন যেহেতু আগেই বলে দেয়া সম্ভব যে, পৃথিবীর কোন স্থানে সর্বপ্রথম খালিচোখে চাঁদ দেখা সম্ভব, তাই সেই অনুযায়ী সেই স্থান থেকে মাসের শুরু ধরে পশ্চিমের দিকের স্থানগুলোতে ক্রমান্নয়ে মাস শুরু ধরা যায় এবং পূর্বের দিকে পরদিন থেকে শুরু এভাবে। যাই হোক, আমার অভিমতও চুড়ান্ত নয় এবং এই অভিমত শরীয়ার দলিলের বাইরেও নয়। আমার মতে এই নিয়ে যৌক্তিক ব্যাপকভিত্তিক আলোচনা হওয়া উচিৎ এবং সর্বসন্মত একটা সিদ্ধান্তে আসা উচিৎ, যে কথাগুলোই লেখক তাঁর অন্য লেখাটিতে বলেছেন।
আমাদের সবাইকে একে অপরের প্রতি সহনশীল মনোভাব রেখে ঐক্যের দিকে আসতে চাওয়াই ঈমানের দাবী হওয়া উচিৎ।
শুভকামনা সবার জন্য।
©somewhere in net ltd.
১| ২৬ শে জুন, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৩১
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: সাধারনজ্ঞানহীন, বিভ্রান্তিকর এবং ওহাবীজমের ফরমায়েশি লেখা মাত্র!!!!!!
অক্ষাংশ, দ্রাঘীমাংশ নিয়ে সাধারন জ্ঞান থাকলে এই দাবী কেউ করে না।
আমরা রাত ৩টায় বিশ্বাকাপ দেখি তখন তারা বিকেলের রোদে খেলা করে!!
আমরা যখন মাগরিব পড়ি- সৌদি তখন জোহেরর আয়োজন করে!
সময়ান্তরের বাস্তবতা অস্বীকার করার কোন উপায় নেই। প্রতি ডিগ্রি দূরত্বে
এই এখন যখন আমরা কদিন পর ইফতারে বসবো.. রিয়াদে তখন বিকাল সাড়ে ৪টা!!!!
তো আপনার দুর্বল যুক্তি-কুযুক্তি অনুযায়ীতো মহা বিপদ হবার কথা!!! আমরা যখন পানাহার করছি, সৌদি তখন রোজা মুখে আছরের প্রস্তুতি নিচ্ছে!!!
কিংবা দেশেই ধরুন না- ঢাকায় যখন ইফতার শেষ রংপুরে তখনো আজানই হয়নি.. ধর্মেরতো তবে বারটাই বেজে গেল নাকি বলেন???
বাস্তবতায় আসুন- ওহাবী চাদপুরী গংদের বিভ্রান্তিকর একদিনে ঈদ-রোজা ইসলামী বিধান মতে কখনোই সম্ভব না। যেহেতু চান্দ্রবর্ষ মেনে ইবাদত করতে হয়।
ইহুদী খ্রীষ্টানদের সৌর বৎসর অনুসারে একদিনে ইবাদতে দাবী তোলা কি তাদের ষড়যন্ত্র নাকি? নইলে এভাবে মুসলিম জাতিকে বিভক্ত করার প্লানতো আর কারোরর থাকার কথা নয়।