নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

https://www.facebook.com/bicharmani

বিচার মানি তালগাছ আমার

বিচার মানি তালগাছ আমার › বিস্তারিত পোস্টঃ

নতুন ইসলামিক দলের উত্থানের জন্য শেখ হাসিনাকে ধন্যবাদ

২৪ শে নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১:২৩

১. ১৯৭১-এর পর বঙ্গবন্ধু জামায়াতের রাজনীতি নিষিদ্ধ করেছিলেন পরে জিয়াউর রহমান জামায়াতকে রাজনীতি করার অধিকার দেন। এ নিয়ে এখনো আওয়ামী লীগ তথা বামপন্থীরা জিয়াউর রহমানের নিন্দা করে।

২. নতুনভাবে রাজনীতিতে এসে জামায়াত প্রথমেই গোলাম আজম, আব্বাস আলী খানের মত চিহ্ণিত পাকিস্তানপন্থীদের দ্বারা দল চালানো শুরু করে। হয়তো তারা ভেবেছিল, শেখ মুজিবুরের পুরো পরিবারের(২ মেয়ে ছাড়া) মৃত্যুর পর আওয়ামী লীগও আর বাংলাদেশের রাজনীতিতে দাঁড়াতে পারবে না। তখন এমনিতেই বাকশাল, রক্ষী বাহিনী এবং ‘৭১ পরবর্তী অপশাসনের কারণে আওয়ামী লীগ নিন্দিত একটা দল। তাই তারা কমন সেন্স খাটিয়ে ‘৭১ এর ভুলের জন্য ক্ষমা চায়নি। বরং প্রতিবারই বলেছে, পাকিস্তানের পক্ষ অবলম্বন করে তারা ভুল করেনি। তবে তারা বাংলাদেশ সৃষ্টির পর বাংলাদেশের আইন কানুন মেনেই রাজনীতি, ব্যবসা সব কিছু করেছে। আরেকটু হলে গোলাম আজমের ছেলে সেনাপ্রধান হইতে রইছিল! সময় সুযোগ মত রঙ পাল্টে বিগ থ্রি’র সাথে রাজনীতিও করেছে। গোলাম আজম, নিজামীর মত স্বীকৃত পাকিস্তানপন্থীর হাতে দলের ভার থাকার পরও জামায়াতের নেতা কর্মীরা সবসময় একতাবদ্ধ ছিল। শুনতে খারাপ লাগলেও জামায়াতই বাংলাদেশে একমাত্র গণতান্ত্রিক দল!

৩. ক্ষমা তো চায়নি বরং জামায়াত নেতারা অনেক সময় উদ্ধত আচরণ করেছে। গোলাম আজম বলেছিলেন একবার, রাজাকার মানে হলো সাহায্যকারী, ‌আর রাজাকার বললে তাদের গায়ে লাগে না। অন্যদিকে ঘাদানিকরা গোলাম আজমের নাগরিকত্ব নিয়ে মামল‍া করে হেরে গিয়ে ‍গোলাম আজমকে আরো পাকাপোক্ত ভাবে রাজনীতিতে এনে দেয়। তবু সুযোগ সবসময় ছিল ’৭১-এর ভূমিকার জন্য ক্ষমা চাওয়া। পাকিস্তানের জেনারেল মোশাররফও এসে দুঃখ প্রকাশ করে গিয়েছিলেন তবু জামায়াত নেতারা এসবের ধারে কাছে যাননি। তারা আরো বলতো রাজাকার, আল বদর, আল শামসের সাথে তারা জড়িত নয়। সর্বশেষ মুজাহিদ বলে বসেন, বাংলাদেশে কোন যুদ্ধাপরাধী নেই(তিনি হয়তো বা পাকিস্তানের ১৯৫ জনকে বুঝিয়েছেন)। তবে এটা দেশের সাধারণ জনগণের সেন্টিমেন্টের সাথে যায়নি। কারণ, তখনকার সংগ্রাম পত্রিকাতে সব আছে। তারা পাকিস্তানের পক্ষে ছিল সিম্পলি এসব স্বীকার করলেও আজকের মত এত দুর্যোগ হতো না।

৪. এত বড় কলংক, এত অভিযোগ নিয়েও জামায়াতে ইসলামি হলো বাংলাদেশের প্রধান ইসলামিক দল। অন্য দলগুলো বেশীর ভাগ পীর, হুজুরদের মুরীদ, অনুসারি নির্ভর। বাংলাদেশের অনেক সাধারণ মুসলমান ইসলামিক দলকে সমর্থন করতে চায়। কিন্তু যখনই ‘৭১-এর ভূমিকার কথা মনে পড়ে তখনই তারা মুখ ফিরিয়ে নেয় জামায়াত থেকে। তবু ত‍াদের বিশাল এক ভোট ব্যাংক আছে। আর জামায়াতের মধ্যে একটা নীরব গ্রুপ আছে জামায়াতের সংস্কারের পক্ষে(সংস্কার মানে ‘৭১-এ যারা পাকিস্তানপন্থী ছিল তাদের বাদ দিয়ে দল গড়া), কিন্তু তারা দলীয় একতাবদ্ধের জন্য কখনোই মুখ খুলে না।

৫. জামায়াতের সবচেয়ে বড় ‘বেদনা’ গোলাম আজম মারা গিয়েছেন। নিজামী’র ফাঁসি না হলেও বয়স বিবেচনায় আজীবন কারাদন্ড ভোগ করতে হবে হয়তো বা। কাদের মোল্লা, কামারুজ্জামান, মুজাহিদের ফাঁসি হলো। সাঈদী আজীবন কারাদন্ড প্রাপ্ত। আর ৭/৮ জন আছে যাদের হয়তো ফাঁসি হবে। এরপর জামায়াত নিষিদ্ধ হবে অচিরেই। তখন আর পাকিস্তানপন্থী কোন নেতাও থাকবে না, আবার ‘জামায়াতে ইসলামী’ নামটাও থাকবে না। আওয়ামী লীগ, বামপন্থীরা আর জামায়াতকে মুক্তিযুদ্ধের বিপক্ষের দল বলে গালি দিতে পারবে না, বি এন পি-কে আর কথা শুনতে হবে ‍না জামায়াতের সাথে জোট করার কারণে। আওয়ামী লীগের বিরাট একটা রাজনৈতিক ইস্যুর মৃত্যু ঘটবে(ফাঁসি আর জামায়াত নিষিদ্ধ না করলে আরো অনেকদিন এই ইস্যু নিয়ে মাঠ গরম করতে পারত তারা)। ইমরান এইচ সরকারকে আর শাহবাগ দখল করতে হবে না। জামায়াত সমর্থকদের আর কটু কথা শুনতে হবে না।

৬. ’৭১-এর জন্য ক্ষমা না চাওয়ার মত বড় ভুল করা ছাড়া জামায়াত একটা বিচক্ষণ রাজনৈতিক দল। তারা ব্যাংক, বিশ্ববিদ্যালয়, হাসপাতাল করে বিশাল একটা অর্থনীতি একাই নিয়ন্ত্রণ করে। নাম বদল করে আবার একটা দল করতে তাদের বেশী সময় লাগবে না। বরং নতুন দলে অনেক ইসলামপন্থী যোগ দিবে কোন কলংক না থাকার কারণে। নতুন দল আগের জামায়াতের চাইতেও বেশী শক্তিশালী হয়ে যাবে। প্রাকৃতিক ভাবে এরশাদ বিদায় নিলে জাতীয় পার্টির অবস্থা হবে জাসদের মত। প্রাকৃতিক বা রাজনৈতিক ভাবে শেখ হাসিনারও সময় ফুরাবে। তাঁর আমলে ’নতুন জামায়াত’(হয়তো নতুন নামে) কাজ করতে না পারলেও এক সময় ‘নতুন জামায়াত’ বড় একটা ইসলামিক দলে পরিণত হবে। আর এর জন্য শেখ হাসিনাকে ’নতুন জামায়াত’র নেতা কর্মীরা ধন্যবাদ জানাবে......

মন্তব্য ১৪ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (১৪) মন্তব্য লিখুন

১| ২৪ শে নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১:৩১

গেম চেঞ্জার বলেছেন: সুখস্বপ্ন দেখুক তারা........
স্বপ্ন দেখা ভালো।

২| ২৪ শে নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১:৫১

ছাসা ডোনার বলেছেন: মানুষ মাত্রই ভূল করে তাই দেরীতে হলেও শোধরানো প্রয়োজন। শুধু জামায়াত কেন সংবিধানে পরিবর্তন এনে ধর্মভিত্তিক কোন রাজনীতিক দল যেন নিবন্ধন না করতে পারে সেটা করা দরকার। বাংলাদেশ সবার যারা এদেশে জন্মিয়েছে সবার সমান অধিকার । কে কোন ধর্মের অনুসারী কারও কোন মাথা ব্যথা থাকবে না। হিন্দু হলেই বলতে পারবে না তুই ভারতীয় । আমরা সবাই মিলে যেন আজীবন সুখে শান্তিতে বসবাস করতে পারি এটাই যেন আমাদের সকলের কাম্য হয়।

৩| ২৪ শে নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ২:০৩

মু, আমজাদ হোসেন বলেছেন: জামায়াত শিবিরের বিশাল কর্মী সমর্থকরা মাওলানা মওদূদী কিংবা মিশরের শহীদ সাইয়্যেদ কুতুবের বই পড়ে ইসলামী আন্দোলন করাকে তাদের জীবনের গুরুত্বপূর্ণ একটি মিশন বলে বিশ্বাস করেছে । তাদের ইসলামী আন্দোলনের দু’টি দিক । এক, মানুষকে ক্লান্তিহীনভাবে মৌলিক ইসলামের দিকে আহ্বান করে যাওয়া । দুই, রাষ্ট্রের শাসনব্যবস্থায় ইসলামী বিধান প্রতিষ্ঠা করার মরনপন প্রচেষ্টা চালানো । দলের মৃত্যু ঘটলেও আদর্শ যদি মহৎ হয় তবে সে আদর্শকে ভিত্তি করে আবার নতুন দল তৈরী হয় ।

গোলাম আজম, নিজামী, মুজাহিদরা এদেশে ইসলামী আন্দোলনের অস্থায়ী নেতা মাত্র । তাদের অনুপস্থিতিতে জামায়াত-শিবিরের কর্মী সমর্থকরা ইসলামের যে আদর্শ বুকে লালন করে তার মৃত্যু হওয়ার কোন সম্ভাবনা নেই । তারা দু’দিন বাদে এমনিতেই পৃথিবী থেকে বিদায় নিত । মূলতঃ চৌদ্দশ বছর পূর্বে জন্ম নেয়া ইসলামী আন্দোলন বিশ্বের বুকে কোনদিনই থেমে ছিল না । কোথাও না কোথাও, কেউ না কেউ এ আন্দোলনকে চালিয়ে নিয়েই গেছে ।

জামায়াত-শিবিরের নামের সাথে মিশে থাকা শত কলংককে মেনে নিয়েও বিগত সময়ে যেভাবে তাদের উপস্থাপিত আদর্শের দিকে এ দেশের শিক্ষিত, সত্যসন্ধ ও আদর্শবাদি জনতা আকৃষ্ট হয়েছে, জামায়াত-শিবিরের নাম বদলে অন্য কোন নামে আবির্ভূত হলেও সে আকর্ষনে কোন ভাটা পড়বে না ইনশাআল্লাহ্ । প্রবল তথ্য প্রবাহের এই যুগে চক্ষুষ্মান মানুষদেরকে সত্য ও সুন্দরের পথ থেকে ফেরানো সত্যি বড় কঠিন ।

৪| ২৪ শে নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ২:৪৩

শতদ্রু একটি নদী... বলেছেন: আপনার কথা অনেকাংশেই ঠিক। জামাতের আভ্যন্তরীন গনতন্ত্র মনে হয় বাংলাদেশের অন্য যেকোন দলের চেয়ে বেশি। ওরা দেশের মোট ভোটের শতকরা হিসেবে সামান্য হলেও সংখ্যার হিসেবে কম নয়। ওদের সবচেয়ে বড় শক্তি নিজেদের মধ্যে ওরা খুবই একতাবদ্ধ। তবে আশার কথা হচ্ছে শতকরা হিসেবে ওদের ভোট দিনদিন কমছেই। ৯১ এর নির্বাচনের পর সব কয়টা নির্বাচনের হিসাব এর প্রমান।

দল হিসেবে নিষিদ্ধ করে আলটিমেটলি কোন লাভ নাই। একটা রাজনৈতিক দল হিসেবে নিবন্ধিত হতে বেশি কিছু লাগেনা। জামাতে ইসলামী বাংলাদেশ থেকে ইসলামী জামাত বাংলাদেশ টাইপের কিছু একটা খুলে বসবে। যেই লাউ সেই কদুই হবে। চিহ্নিত শত্রুর চেয়ে নতুন নামের লাইসেন্সপ্রাপ্ত দল সংগঠিত হতে পারবে আরো বেশি। ওদের মধ্যপ্রাচ্য থেকে আসা অর্থ আর নিজেদের আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোর কারনে অয় যেকোন দলের চেয়ে ওরা সামর্থ্যবান। এইসব ভেঙ্গে দিতে হবে।

সরকারের উচিত প্রথমে নিজ দলের ২০০৭ সালের দিকের সংস্কারবাদীদের দল থেকে তাড়ানো। এরা সুসময়ের বন্ধু, দুঃসময়ে পল্টি নেয়। বিএনপির উচিত তারেকের মত বাজে চরিত্রের মানুষের কবল থেকে নিজেদের বের করে আনা। একটা দল ধ্বংস করতে এর মত একজনই যথেষ্ঠ।

সবচেয়ে বড় কথা হচ্ছে জামাতকে ধ্বংস করে ফেলা সম্ভব হবেনা। এইজন্য নিজেদের শক্তিশালী হতে হবে যাতে ওদের প্রভাব এবং কিছু করবার ক্ষমতা এমনিতেই কমে আসে, নিক্রিয় হয়ে থাকে। নতুন প্রজন্মের উপর অদের প্রভাব আগের চেয়ে অনেক অনেক কম। এই প্রজন্ম অন্ধভাবে কিছুতেই বিশ্বাস করেনা।

৫| ২৪ শে নভেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৫৭

রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: ধর্মভিত্তিক কোন রাজনৈতিক দল থাকা রাষ্ট্রের জন্য সুখকর নয় । সবগুলোকে নিষিদ্ধ করা উচিত ।
তবে বাস্তবতা বলে, যোদ্ধাপরাধীরা বাদ গেলে দলটা ভালো অবস্থানে যেতে পারবে, সমর্থনও বাড়বে । কারণ, দেশের অনেক মানুষ ধর্মান্ধ! এরা বোঝে না বোঝেই জামাতে (নাম পরিবর্তন হলেও সমস্যা নেই) ভোট দিয়ে দেবে ।

৬| ২৪ শে নভেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৪৯

আব্দুল্যাহ বলেছেন: ভালো বলেছেন, বেশ কিছু বিষয়ে একমত।

৭| ২৪ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:০৪

বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: স্বপ্ন নয়, অলরেডি কাজ চলছে ভিতরে ভিতরে। ৥গেম চেঞ্জার

৮| ২৪ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:১৪

বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: *আপাতত বাংলাদেশের অনেক মানুষ ধর্মভিত্তিক রাজনীতি নিষিদ্ধ সমর্থন করছে না। তবে সবার সমান অধিকার তো সংবিধানেই আছে। ৥ ডোনার

*কলংক মুছে গেলে আকর্ষণ আরো বাড়বে বলে মনে হয় ৥আমজাদ

*আসন সংখ্যার হিসাবে সরকার গঠন করার কারণে জামায়াতের ভোট ব্যাংকের দাম আছে। তবে ভোট কমছে সেটা সত্য। বাংলাদেশকে এগিয়ে নিতে হলে সব দলে সংস্কার খুবই জরুরী হয়ে দাঁড়িয়েছে। কিন্তু এখনই কেউ করতে রাজী নয়। গতকালই মহসিন আলীর আসনে তাঁর স্ত্রী নির্বাচিত হলেন। ৥শতদ্রু

*বাস্তবতা মানতেই হবে৥রূপক

(স্লো নেট স্পিডের কারণে ফুল ভার্সান ওপেন করতে পারছি না। তাই প্রতিউত্তর এক সাথে করলাম)

৯| ২৪ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:৫১

হোসেন মালিক বলেছেন: জামায়াতে ইসলাম যে নামেই আসুক না কেন, মৃত্যুর আগ পর্যন্ত সমর্থন দিয়ে যাব, শেষ রক্তবিন্দু থাকা পর্যন্ত দলটির কল্যাণ কামনা করে যাব। কে কাকে রাজাকার বলছে , কে আমাকে ছাগু বলছে তার পরোয়া করি না।

১০| ২৫ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ৩:৫১

চ্যাং বলেছেন: যদ্দুর জানি, জামায়াত একটি আদর্শবাদী দল। সুসংগঠিত ও ইসলামের চেতনায় উজ্জিবিত একটি সংঘ। এদের বিরুদ্ধে যে অপবাদ দেওয়া হচ্ছে তা টিকবে না। কারণ আসলেই এগুলোর সাথে জামায়াতের কোন সম্পর্ক নেই। ১৯৭১ সালে পাকিস্তানের পক্ষে অবস্থান নেয়াটা সেই সময়ের জন্য ছিল দেশপ্রেম। তাই ঐ ব্যাপারটাকে অপরাধ হিসেবে দেখাটা নিশ্চয়ই সুস্থ চিন্তনের পরিচায়ক নয়।

১১| ২৫ শে নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১২:১১

বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: ৥চ্যাং - আপনার সাথে একমত নই। বাস্তবতার সাথে থাকুন। ঐ সময়ের অপরাধ হয়েছে - জামায়াতও সেটা জানতে বলেই নিজের মাতৃভূমি ছেড়ে পাকিস্তান ফেরত যায়নি। কিন্তু ক্ষমা না চেয়ে ভুল করেছে তারা।

১২| ২৫ শে নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:৫৮

চাঁদগাজী বলেছেন:


" শুনতে খারাপ লাগলেও জামায়াতই বাংলাদেশে একমাত্র গণতান্ত্রিক দল! "

-প্রকৃতিতে মৌমাছিরা ও হায়েনারা দলের গণতন্ত্র মেনে চলে।

১৩| ২৫ শে নভেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:২৫

বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: আর বাংলাদেশের রাজনীতিতে জামায়াত !৥ চাঁদগাজী

১৪| ২৬ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১২:৫১

চাঁদগাজী বলেছেন:



ভুল তত্বের উপর বসে, সবকিছু ঠিক করলেও লাভ নেই।

দেখবেন, ওরা আবারও মানুষকে আক্রমণ করবে, মানুষ মারবে।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.