নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
১. প্রতি বছর ঈদ আর পহেলা বৈশাখ এলে দুই নেত্রীর কার্ড নাটক শুরু হয়। গত কয়েক বছর ধরে এটা চলছে। তবে কতটা মন থেকে আর কতটা লোক দেখানো সেটা সচেতন জনগণ মাত্রই জানে। আগে তেনারা সশস্ত্র বাহিনী দিবসে দেখা করতেন তাও অনেক বছর হলো দেখা করেন না দুই নেত্রী। অথচ ঈদ আর বৈশাখের বেলায় প্রতিযোগীতা হয় কে কাকে আগে কার্ড পাঠাবে।
২. উঠতে বসতে একজন আরেকজনকে ভদ্র-অভদ্র ভাষায় গালি, সমালোচনা(পড়ুন খিস্তি খেউর) করেন। এক একজনের কথা শুনলেতো ভদ্র লোকেরাও লজ্জা পেয়ে যায়। অথচ এই কার্ড নাটকের বেলায় দুইজন খুবই সুন্দরভাবে কার্য্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছেন।
৩. বি চৌধুরী প্রেসিডেন্ট থাকাকালীন ঈদের দিন প্রটোকল ভেঙে আবদুস সামাদ আজাদের সাথে দেখা করেছিলেন। অবশ্য পরে শেখ মুজিবের কবর জিয়ারতের ইচ্ছা পোষণ করেছিলেন বলে উনার পদটাই চলে যায়। কিন্তু খালেদা জিয়ার এখন সেরকম কোন চান্স নাই। কারণ, তারেক ছাড়া খালেদার পদ আর কেউ নিতে পারবে না।
৪. ওয়াজেদ মিয়ার মৃত্যুর পর খালেদা জিয়া শেখ হাসিনার সাথে দেখা করেছিলেন। আরাফাতের মৃত্যুর পর শেখ হাসিনা দেখা করতে গিয়ে ফেরত আসেন চামচাদের কারণে। অবশ্য ২১শে আগস্টের সময় খালেদা জিয়াকেও ফেরত আসতে হয়েছিল চামচাদের(ছাত্রলীগ) প্রতিবাদের কারণে।
৫. যদি সত্যিই ঈদের শুভেচ্ছা জানাতে চান, তাহলে খালেদা জিয়াকে বলছি - আপনি ঈদের দিন যান শেখ হাসিনার কাছে। মুসলমান হিসেবে আপনার দাম একটুও কমবে না। আপনি গিয়ে লজ্জা দিয়ে আসেন শেখ হাসিনাকে। যদিও শেখ হাসিনা জীবিত থাকতে তো আপনি আর ক্ষমতায় যেতে পারবেন বলে মনে হয় না, তবুও কথার কথা আপনি ক্ষমতায় গেলে উনিও আসবেন আপনাকে ঈদের শুভেচ্ছা জানাতে। আপনার তো হারানোর আর কিছুই নেই। অন্তত সহনশীল রাজনীতির জন্য তারেক-জয়ের বন্ধুত্বের পথ করে যান।
২৮ শে জুন, ২০১৬ রাত ১:৩৯
বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: কিচ্ছু হবে না...
২| ২৯ শে জুন, ২০১৬ সকাল ৭:০৫
কালনী নদী বলেছেন: এভাবে জাওয়াতে রাজনৈতিক প্রভাব পড়বে, তারপরও কাউকে না কাউকে শুরুটা করতে হবে। ভালো বলেছেন।
২৯ শে জুন, ২০১৬ রাত ৮:৩৮
বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: এখন আর হারানোর কিছু নেই খালেদা জিয়ার।
©somewhere in net ltd.
১| ২৮ শে জুন, ২০১৬ রাত ১:২৪
চাঁদগাজী বলেছেন:
সঠিক অনুধাবন, ভালো প্রচেস্টা