১| ১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ৮:১৯

চাঁদগাজী বলেছেন:



কোরবান করার টাকা যোগাড় করতে অনেক চাকুরীজীবিকে হিমশিম খেতে হচ্ছে; উৎসবে কি চাপে থাকা উচিত?

২| ১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ৮:২১

মার্কো পোলো বলেছেন: ঠিক ঠিক।

৩| ১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ৮:৫৩

মাহিরাহি বলেছেন: কোরবানী আসলেই একটি শ্রেনীর কান্নাকাটি বেড়ে যায়, হঠাত করেই তারা পশু দরদী হয়ে উঠে। গত বেশ কয়েক বছর ধরে এই ট্রেন্ড চলে আসছে। এবারও তার ব্যতিক্রম নয়।

৪| ১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ৯:০২

রক্তিম দিগন্ত বলেছেন: জবাই করার দৃশ্য আমিও দেখতে পারিনা। মাংসও খাই না।

সমস্যাটা আমার। ধর্মের না।


কোরবানীর মূল উদ্দেশ্য না দেখে মাংস খাওয়া, পশু হত্যার চিন্তা করে ধর্মকে দোষ দেওয়ার মানে কী??

৫| ১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ৯:০৩

নিরাপদ দেশ চাই বলেছেন: দেশে প্রচলিত কুরবানির প্রথা পরিবর্তন প্রয়োজন। গনহারে বাড়িতে বাড়িতে প্রকাশ্যে যেভাবে গরু কুরবান দেয়া হয় তা যস্থেষ্টই দৃষ্টিকটু। এতে ইসলামের কোন উপকারতো হচ্ছেই না বরং বিরোধিদের সমালোচনা করার অস্ত্র হাতে তুলে দেয় হয়।সভ্য মুসলিম এবং নন্মুস্লিম দেশে মসজিদ বা ফার্হাউজেই কুরবানির ব্যবস্থা করা হয়ে থাকে। একটা গরু কয়েকজন মিলে ভাগাভাগি করে দিয়ে থাকে।

৬| ১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ৯:৪৯

প্রবাসী একজন বলেছেন: কোরবানী অর্থ হল নিজের মূল্যবান সম্পদ গরীবের জন্য আল্লাহ উদ্দেশ্যে ত্যাগ করা....১৪০০ বছর আগে মানুষের মূল্যবান সম্পদ ছিল পশু... যার যত পশু সে তত সম্পদশালী...আজকে ২০১৬ তে মানুষের মূল্যবান সম্পদ কি?.... পশু নিশ্চয় নয়....অবশ্যই টাকা...সত্যিকার অর্থে গরু জবাই..খাওয়া এই সব কোন কিছু দিয়ে না সমাজের উন্নতি হয় না দেশের...সত্যিকার কোরবানী দিতে চাইলে নিজের গরীব প্রতিবেশীকে/ আত্মীয় কে টাকা দিয়ে কর্মসংস্থান অথবা আর্থিক উন্নতির ব্যবস্থা করে দিন । সেটাই হবে আসল কোরবানী।

আমরা কোরবানী = ত্যাগ না কইরা..কোরবানী = ভোগ কইরা ফেলছি।

৭| ১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ১০:০৩

উম্মু আবদুল্লাহ বলেছেন: কোরবানীর কোন তুলনা হয় না। কোরবানী কৃত পশুর রক্ত এবং মাংশ আল্লাহর কাছে পৌছায় না, পৌছায় আমাদের তাকওয়া।

পশু কোরবানীর বিধান ইসলামেই যে প্রথম এসেছে - তা নয়। বৈদিক যুগেও আমরা পশু যজ্ঞের উদাহরন দেখতে পাই।

পশুর জন্য মায়াকান্না অর্থহীন। ইকোসিস্টেমের নিয়ম অনুযায়ী বাচতে হলে মানুষকে পশু খাদ্যের উপরে নির্ভর করতেই হবে। হরিন খাদ্যের অভাবে বাঘ বিলুপ্ত হয়ে যাচ্ছে। জীব খাদ্যের জন্য অন্য জীবের উপর নির্ভরশীল - এটাই প্রকৃত সত্য।

কোরবানীর সময়ে পরিবেশ দূষন রোধ একান্ত কর্তব্য। মুসলিম দেশগুলোর সরকারকে এ বিষয়ে এগিয়ে আসতে হবে।

৮| ১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ১০:৫০

প্রবাসী একজন বলেছেন: লেখক ভাই....আমাদের সমাজে প্রচলিত জাকাত ব্যবস্থ্যা কোরান অনুযায়ী না। আর কোটি কোটি পশু জবাই করে সমাজে উন্নতি হয় না। আল্লাহ কোরান দিয়েছেন মানুষ কে উন্নত হওয়ার জন্য সেটা মেন নিয়ে।.... আল্লাহ যতবার নামাজের কথা বলেছেন ততবার যাকাত কে নামাজ এর সাথে ট্যাগ করেছেন।... তোমরা নামায পড়, যাকাত দাও.... আমাদের যদি ৫ ওয়াক্ত নামাজ পড়ার নিয়ম থাকে ৫ ওয়াক্ত আমাকে যাকাত দিতে হবে।...আর এ বব্যস্থা চালু হলে সমাজে দারিদ্র বলে কিছু থাকবে না। কোরবানী/ যাকাত/ সাদকাহ...সব গুল অর্থ এক--- গরীবে কে সাহায্য করা

৯| ১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ১১:১৮

মেহেদী রবিন বলেছেন: এই পশু হত্যার উৎসবের কারনেই কিছু গরীব মানুষ মাংস খাচ্ছে ফ্রীতে। যারা চেটাং চেটাং কথা বলছেন তারাও দাঁত বসাবেন সহাস্যে, মাংসের ঝোল গড়াবে কব্জিতে। ওনাদের কথা শুনলে মনে হয়, ছোট ছেলে মেয়েদের সামনে মাছ কাটাও নিষেধ। ওনারা মুরগি গরু জবাই না দিয়েই খান। আদিখ্যেতা !

১০| ১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ১১:৫৪

পথহারা মানব বলেছেন: ভাই ওই শ্রেনীর মানুষ কি খায় আমার জানতে মন চায়!! ওনারা কি মাছ, মাংস এমনকি শাক-সবজি বা গাছের ফলমূল ও খান না? অথচ সব কিছুরইত জীবন আছে!! অই সমস্ত মানুষকে ইগনোর করাই ভাল কারন কিছু মানুষের দিল আল্লাহ তায়ালা তাদের কাজের জন্য মোহর মেরে দিছেন সুতরাং এদের কে বুঝিয়ে লাভ নেই!

১১| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১২:৩৭

ইফতি সৌরভ বলেছেন: সে দিন একটা পোষ্টে দেখলাম এক উন্নত বিশ্বে শুধু মজা করার উদ্দেশ্যে নির্বিচারে ডলফিন হত্যা করছে এবং ডলফডলফিন গুলি পরে পচে ফেলে কারণ কেউ সেগুলো খায় না। এই পশুদরদি গুলোর কাউকে তো দেখলাম না ঐ উৎসবের বিরুদ্ধে কিছু বলতে ।

ধর্মের বিরুদ্ধে কথা বললেই কিছু আবাল মনে করে তারা সেইইই উন্নত হয়ে উঠেছে!!!! কিন্তু উন্নত বিশ্বেও তো এমন নীতি আছে সেগুলো চোখে পড়ে না তাদের। আর এ দেশে মানুষ এখনও রাস্তায় কলার খোসা ফেলে, পলিথিন দিয়ে ড্রেন বন্ধ করে - সেগুলো ঠিক না হলে একদিনে তারা খুব পরিষ্কার সচেতন হবে তা আশা করা বোকামি। তবু সবাই চেষ্টা করে পরিষ্কার রাখতে। আর ধর্মে বলা আছে, পরিষ্কার পরিচ্ছন্নতা ঈমাণের অঙ্গ

১২| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১২:৩৯

বিলিয়ার রহমান বলেছেন: অনেকে তেলাপোকা দেখলেই এমন একটা ভয় পায় মনে হয় যেন বাঘ দেখেছে

১৩| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ৮:৫৯

জাহিদ হাসান মিঠু বলেছেন:
যারা গরুর বংশদর তাদেরতো খারাপ লাগাটাই স্বাভাবিক।
তবে পাঠাবলির ব্যাপারে তাদের কোন অভিযোগ নেই !

মনে হয় পাঠা কোন পশুর মধ্যে পড়েনা।

ধন্যবাদ

১৪| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ৯:৫৯

প্রামানিক বলেছেন: এটা ফরজ না। যারা নিজেকে কষ্ট দিয়ে কোরবানী দিতে চায় তাদের কোরবানী কবুল হবে না...

সুন্দর কথা বলেছেন। ধন্যবাদ

১৫| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৩:৫৪

চাঁদগাজী বলেছেন:


৫০% লোকজনের আয়ের ভেতর গন্ডগোল আছে, এরা দরকারের বেশী উৎসব করে।