নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
১. বেশ কয়েক বছর আগে কোন এক বাংলাদেশী আমেরিকান প্রবাসী(অবৈধ) দম্পতির অসুস্থ সন্তান সংবাদের শিরোনাম হয়েছিল। ঐ দম্পতি আমেরিকা ছাড়তে চাইছিল না। তাদের দাবী(আবদার) ছিল তাদের সন্তান অসুস্থ। তাই তার চিকিৎসার জন্য হলেও তাদের থাকার অনুমতি দেয়া হোক। তারা মানববন্ধন সহ অনেক কিছু করেছিল তখন। পরবর্তীতে তারা থাকতে পেরেছিল কিনা জানি না। কিছুদিন আগে অস্ট্রেলিয়াতেও এক দম্পতির অটিস্টিক সন্তানকে বহিঃস্কার করার ঘটনায় বাংলাদেশী পরিবার গোঁয়ার্তুমি করে ওখানে থাকার আবদার করেছে। এভাবে যখনই উন্নত দেশ থেকে কাউকে ফেরত পাঠানোর সময় হয় তখনই তারা জোর করে থাকার চেষ্টা করে বা আপিল করে।
২. আজকের প্রথম আলোর অনলাইনে একটা সংবাদে চোখ পড়ল। সেখানে লেখা হয়েছে, আমেরিকা থেকে ১১ জনকে বাংলাদেশে জোর করে ফেরত পাঠানো হয়েছে। কারণ তারা বৈধ কাগজপত্র দেখাতে পারেনি। আরো অনেকে অপেক্ষমান। খবরে আরো জানতে পারলাম যে তাদের কেউ কেউ নাকি দুই তিন দশক ধরে আমেরিকাতে বসবাস করছিলেন। একবার ভেবে দেখুন, এত বছরেও আমেরিকাতে থাকার বৈধ কাগজ বের করতে পারেনি। আবার নিজের জন্মস্থানেও ফেরত আসতে চাইছে না। এদের মানসিকতা কত খারাপ ভেবে দেখুন! ২০/৩০ বছর প্রবাসে থাকলে তো দেশে সেটেল্ড হওয়ার জন্য সব কিছু করে ফেলা যায়। তবু তারা ফিরতে চাইছে না। নিজের মাতৃভূমিকে এত অবজ্ঞা কেন? এদের কারণে যারা বৈধভাবে আছে তাদেরও সুনাম নষ্ট হয়।
৩. এনারা যখন ইউরোপ, আমেরিকায় যান তখন সবাইকে বলে বেড়ান ওসব দেশের আইন কানুন কত ভালো, আইনের চোখে সবাই সমান ইত্যাদি। অথচ যখন সেই আইন লঙ্ঘনের কারণে কাউকে নিজের জন্মস্থানে ফেরত যাওয়ার কথা বলা হয় তখন তারা কান্না শুরু করে দেয়। তখন আর আইনের কথা মাথায় আনে না। আবার এটার জন্য আরো কিছু অবৈধ প্রবাসীকে যোগ করে দল ভারী করে। সরকারের কাছে দাবী জানায় মানবিক হওয়ার জন্য, থাকার অনুমতি দেয়ার জন্য।
৪. অনেকে বলতে পারেন, আমি নিজে আমেরিকা যেতে পারিনি বলে হয়তো এনাদের সহ্য পারছি না ঠিক যেমন রাস্তায় আরেকজনের গাড়ি দেখলে আমাদের হিংসা হয়। ব্যপারটা মোটেও তা নয়। একজন মানুষ নিজের দেশ ছেড়ে সর্বোচ্চ কত বছর বাইরে থাকতে পারেন? আবার সেই নিজের দেশে ফেরত আসতে গেলে কেন এত টালবাহানা করবেন? আমি নিজেও দুই দফায় ৯ বছর ধরে প্রবাসী। প্রথম দফার জমানো টাকা দিয়ে শেয়ার মার্কেট এবং ব্যবসা করে লস খেয়ে দ্বিতীয় দফা পাড়ি জমানো। একটা দিনও মন থেকে বিদেশ করছি না। আমার কোম্পানী আমাকে দেশে ফেরত পাঠিয়ে দিলে আমার চেয়ে বেশী খুশী কেউ হবে না। দেশে ভালো চাকুরি বা বিকল্প ব্যবস্থা হলেই আমি ফেরত যাবো ইনশাআল্লাহ...
১৩ ই অক্টোবর, ২০১৭ রাত ১:৫২
বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: আমার কথা হলো বাপু হয় বৈধ ভাবে থাকো নাহয় ভাগো। নিজের দেশেই তো যাচ্ছো, আন্দামান দ্বীপে না...
২| ১৩ ই অক্টোবর, ২০১৭ রাত ১:৪৯
সচেতনহ্যাপী বলেছেন: তিন নম্বরটাই মনে ধরেছে।।
১৩ ই অক্টোবর, ২০১৭ রাত ১:৫৪
বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: আমার খুবই রাগ লাগে এদের উপর যখন তারা রাস্তায় নামে জোর করে থাকার জন্য। আরে আমার বাংলাদেশ তোমাদের কাছে এতটাই ঘৃণার? বাংলাদেশে ফেরত যেতে এতটা অভক্তি?
৩| ১৩ ই অক্টোবর, ২০১৭ রাত ২:০৫
সচেতনহ্যাপী বলেছেন: আপনর বিতৃঞ্চা দেখে না বলা একটি কথা বলি।। আমার প্রায় শখানেক বন্ধু আছে অষ্ট্রেলিয়া/ইউরোপে।। তাদের মুখে গুনগান শুনি ঠিকই।। আইনেরও শ্রদ্ধা অনেক।। কিন্তু সেটাই যখন নিজের বিরুদ্ধে যায় তখনই ভজঘট!!
আমরা মধ্যপ্রাচ্যে বেশীর ভাগই লেবার শ্রেনীর হলেও এদের একটি নাড়ি আছে এবং সেটা পোতা আছে বাংলাদেশেরই োন অজ পাড়াগায়ে,শহরে!!
১৩ ই অক্টোবর, ২০১৭ রাত ২:০৯
বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: ইউরোপ, আমেরিকায় অর্থ উপার্জন করা যায় বেশী, পরিবার নিয়েও থাকা যায়। তবুও ২৫/৩০ বছর পরে সে দেশের সরকারের নির্দেশে ফেরত যেতে বললে তারা যেতে অনীহা প্রকাশ করে...
৪| ১৩ ই অক্টোবর, ২০১৭ রাত ২:২০
সচেতনহ্যাপী বলেছেন: জীবনের স্বাচ্ছন্দ্য আর সুখটাই বড় যে।। ঐযে বলেছি, নাড়ি।। এটাই অনেকের নেই
১৩ ই অক্টোবর, ২০১৭ রাত ২:২৪
বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: তেনারাও এই সব যুক্তি দেন। ছেলে মেয়ে এখানের পরিবেশে বড় হয়ে গিয়েছে, পড়ালেখার ক্ষতি হবে, স্বাস্থ্যের ক্ষতি হবে। যারা বিদেশে স্থায়ী ভাবে থাকার সিদ্ধান্ত নেন আমি তাদের পছন্দ করি না...
৫| ১৩ ই অক্টোবর, ২০১৭ রাত ২:৪১
ভ্রমরের ডানা বলেছেন:
আপনার লেখাটিতে আমার অনুবাদিত কবিতাটি রেখে গেলাম। এই মানুষদের জন্যেই হয়ত কবি ওয়াল্টার স্কট লেখেছিলেন-
প্রচণ্ড মৃত আত্মাটি নিয়ে সেখানে মানুষটি ধুঁকছে,
যে কখনোই বলেনি নিজের কাছে,
এ আমার একান্ত, একান্তভাবেই আমার স্বদেশ!
যার হৃদয় কখনো পুড়েনি অন্তঃ হতে,
যখন সে ফিরিয়েছে মুখ দেশের পথে,
বিস্ময়চিত্তে দাঁড়িয়ে থেকে বেলাভূমি বিদেশ!
সেখানে আছে কি কোন প্রশান্তির প্রশ্বাস, যাও দেখ ভাল করে;
তার জন্য কোন বংশীবাদক কবি গাইছে না সুমিষ্ট স্বরে;
যতই হোক তার উঁচুতর পদভূষণ, সগর্বিত নাম
ইচ্ছেমতন দাবীকৃত সীমাহীন সম্পত্তি দাম;
পদবী, ক্ষমতা, সম্পদগুলো ছাড়া
সমস্ত ভেতর তার দুরাত্মায় ভরা,
পালাবে প্রসিদ্ধ হয়ে বেঁচে থাকার যত ইচ্ছে তার,
এবং মরার আগেই সে দুবার মরে হবে ছারখার
সেই সে জঘন্য বালুচরে গজিয়েছিল যেথায়,
অশ্রু বিনে, সন্মান বিনে, প্রশংসা বিনে সেথায়।
১৩ ই অক্টোবর, ২০১৭ রাত ২:৪৬
বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: ভালো হয়েছে অনুবাদ। ধন্যবাদ...
৬| ১৩ ই অক্টোবর, ২০১৭ সকাল ৮:০১
নিরাপদ দেশ চাই বলেছেন: অবৈধ হয়ে পুলিশের ভয়ে লুকিয়ে থেকে অড জব করে প্রচুর মানুষ বিদেশে মানবেতের জীবনযাপন করে , তারপরেও তারা দেশে ফেরত আসতে চায় নয়া। কেন চায় না সেটা বুঝতে হলে আপনাকেও তাদেরর জায়গায় নিজেকে বসাতে হবে।
১৩ ই অক্টোবর, ২০১৭ বিকাল ৩:৪১
বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: যারা ২০ বছর আমেরিকাতে থেকেও বৈধ হতে পারেনি বা দেশে ফেরার ব্যবস্থা করেতে পারেনি তাদের আমেরিকান স্টাইলে বলা হয় f... loser
৭| ১৩ ই অক্টোবর, ২০১৭ সকাল ১০:০৮
রানার ব্লগ বলেছেন: এত কথার কি আছে ট্রাম্প নিজেই তো এমিরিকার ইমিগ্রেন্ট, তার বাবা মা কেউ এমিরিকান না। নিজে ইমিগ্রেন্ট হয়ে অন্য ইমিগ্রেন্টদের ব্যাপারে কাঁদা ছোরা ছুরি করা ঠিক কি না এটা একবার ভাবুন। আর তার বাবা মা বৈধ উপায় ইমিগ্রেন্ট হয়েছিল কি না আমরা তা কেউ জানি না। যদি ইমিগ্রন্ট হিসেবে ট্রাম্প এমিরিকার প্রেসিডেন্ট হতে পারে তবে ওই ১১ বাংলাদেশীর এমিরিকায় থাকার অধিকার আছে।
১৩ ই অক্টোবর, ২০১৭ বিকাল ৩:৪৩
বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: ট্রাম্প কোন বৈধ বাংলাদেশীকে বের করেনি...
৮| ১৩ ই অক্টোবর, ২০১৭ সকাল ১১:২৮
গ্রীনলাভার বলেছেন: হাস্যকর। 'দেশে ভালো চাকুরি বা বিকল্প ব্যবস্থা হলেই আমি ফেরত যাবো ইনশাআল্লাহ...' - অন্য কারওর মুখ থেকে এটি শুনে সহ্য করতে পারছি না।
১৩ ই অক্টোবর, ২০১৭ বিকাল ৩:৪৬
বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: ২৫ বছর আমেরিকা থাকার পরও ব্যর্থতা আরো বেশী হাস্যকর...
৯| ১৩ ই অক্টোবর, ২০১৭ বিকাল ৪:০৯
কূকরা বলেছেন: দেশে ভাল চাকরির ব্যবস্থা না হলে কি করবেন?
১৩ ই অক্টোবর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৩২
বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: ফেরার চেষ্টা চলতে থাকবে। আলো আসবেই...
১০| ১৩ ই অক্টোবর, ২০১৭ রাত ৮:৩০
ধ্রুবক আলো বলেছেন: আসলে মূল ঘটনা হলো, আমেরিকান ডলার কে ছাড়তে চায়। দেশে তো পাওয়া যাবে না।
আপনার জন্য শুভ কামনা রইলো,
সুস্থ ও সালামতে দেশে ফিরে আসুন।
১৩ ই অক্টোবর, ২০১৭ রাত ৮:৩৪
বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: সবই মানলাম। কিন্তু তাকে তো এখন আইন মানতে হবে। আর তাকে তো ঘানাতে পাঠানো হচ্ছে না। পাঠানো হচ্ছে নিজের দেশে। দোয়া করবেন। ধন্যবাদ...
১১| ১৩ ই অক্টোবর, ২০১৭ রাত ৯:৩৮
প্রামানিক বলেছেন: দেশে যদি ভালো চাকরী না হয়?
১৩ ই অক্টোবর, ২০১৭ রাত ৯:৪৫
বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: চেষ্টা চলবে। আর ২০ বছরেও কিছু করতে না পারার মত বেকুব তো না...
১২| ১৩ ই অক্টোবর, ২০১৭ রাত ৯:৫২
চাঁদগাজী বলেছেন:
যারা আমেরিকা, বৃটেন, কানাডা ও অস্ট্রেলিয়ায় দীর্ঘ সময় বাস করছেন, তাদের অনেকেই দেশকে ভয় পেয়ে থাকেন; তারা টিকতে পারবে না, ভাবে।
১৩ ই অক্টোবর, ২০১৭ রাত ১০:২৮
বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: এই কারণেই আমার আপত্তি। বাংলাদেশকে এত ভয় কেন? যতটা ভয় তার চেয়ে বেশী হলো দেশের প্রতি ঘৃণা/অবজ্ঞা...
১৩| ১৩ ই অক্টোবর, ২০১৭ রাত ৯:৫৩
রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: বিদেশের আরাম-আয়েশে পড়ে স্বদেশের প্রতি লোকজনের শ্রদ্ধা-ভক্তি কমে গেছে।
১৩ ই অক্টোবর, ২০১৭ রাত ১০:৩০
বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: কবির ভাষায় সেই সব কাহার জন্ম নির্ণয় ন জানি...
১৪| ১৩ ই অক্টোবর, ২০১৭ রাত ১১:০৩
রাখালছেলে বলেছেন: আসলে মিথ্যা কথা বলে তারা এতদিন বিদেশে থেকেছে । নিজের দেশকে একফোটাও ভালবাসে না। খালি বিদেশ ভালবাসে । এদেরকে বাংলাদেশেও ঢুকতে দেয়া উচিত না ।
১৩ ই অক্টোবর, ২০১৭ রাত ১১:১৪
বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: খারাপও বলেননি। যেভাবে দেশে ফেরত আসতে গাঁইগুঁই করে এদের এদেশেও আসতে দেয়া উচিত না...
১৫| ১৩ ই অক্টোবর, ২০১৭ রাত ১১:২৬
কলিমুদ্দি দফাদার বলেছেন: আপনি এভাবে নাহ বলে প্রধানমন্ত্রী এর মত বলতেন বেশি টাকার লোভে মানুষ বিদেশ যায়। উন্নত দেশে যারা মাইগ্রেট ভিসা নিয়ে যায় অনেক ব্যংক এক থেকে দুই কোটি টাকা ব্যংক স্টেটমেন্ট দেখানো লাগে। এই টাকাতে দেশে অনায়াস ভাল ভাবে থাকা যায়, তারপর মানুশ কেন যায়???
১৩ ই অক্টোবর, ২০১৭ রাত ১১:৩১
বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: এটাও একটা পয়েন্ট। তবে এই পোস্টে যারা দীর্ঘদিন অলরেডি ছিল/আছে তাদের ব্যপারে বলা হয়েছে। তখন হয়তো মামা, চাচা ধরে গিয়েছিল কিন্তু ২০/২৫ বছরেও বৈধ হতে পারেনি...
১৬| ১৪ ই অক্টোবর, ২০১৭ রাত ১২:০৩
কালীদাস বলেছেন: যারা ইল্লিগালি যাওয়া তাদের ব্যাপারে আমি নিজেও ত্যাক্ত। তবে আপনার পোস্টে আপনি একটু বেশিই ঝেড়ে ফেলেছেন। কেন আসতে চায় না, কারণটা আপনার নিজের ভাষ্যেই এসে পড়েছে লেখাটায়। এরা অনেক বছর ধরে বাংলাদেশের বাইরে, বাংলাদেশের বর্তমানকার আর্থ-সামাজিক ব্যবস্হার সাথে এরা পরিচিত না। ইক্যুইভ্যালেন্ট এরা কখনই হতে পারবেনা দেশে আসলে। ওখানে অড জব করে যা পাচ্ছে, দেশে এসে সেই কাজ করতে পারবেনা, এতে সোশালি হেয় হবে সবার কাছে। আবার ওখানকার বিদ্যা এখানে বেঁচে খাওয়ার মত সৌভাগ্যও বেশিরভাগেরই হবে না। ওখানে যেভাবে হোক একটা কিছু করে খাচ্ছে, দেশে আসলে পাবে কই এই সুযোগ?
৩. এনারা যখন ইউরোপ, আমেরিকায় যান তখন সবাইকে বলে বেড়ান ওসব দেশের আইন কানুন কত ভালো, আইনের চোখে সবাই সমান ইত্যাদি ...
স্বার্থে ঘা লাগার আগ পর্যন্ত বাংলাদেশিরা সবসময়ই সাধু সাজতে চায়; এ নতুন কিছু না প্লাস এই যে ভাব মেরেছে যাদের সাথে, তাদের কি বলবে আসার পর?
অবশ্য নেগেটিভ এবং মানবিক সাইডও আছে কিছু। দেশের রিলেটিভরা মনে করে বিদেশে একজন আছে মানে সে ডলারের সাগরে সাঁতার কাটছে সারাদিন। মানবেতর জীবন কাটিয়ে প্রবাসীরা যখন দেশে ফেরে, তখন দেখে নিজের জন্মভূমিতে আর কেউ নেই পাশে দাঁড়াবার
১৪ ই অক্টোবর, ২০১৭ রাত ১:৩২
বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: আমার খালাতো বোনের শশুড়, শাশুড়ি দুইজনই মারা গিয়েছে আমেরিকাতে কিন্তু কবর দেয়া হয়েছে বাংলাদেশে। হয়তো আমার খালাতো বোনেরও মৃত্যু হবে আমেরিকায়। ঠিক আছে তারা যখন দেশকে ভুলে থাকার সিদ্ধান্ত নিয়েছে আমার আর কী করার আছে!
আমার আসলে রাগটা অবৈধদের উপর। ঐ দেশের সরকার যা বলবে তাইতো শোনা উচিত। ঐটাতো আমার দেশ না। আর যখন বোঝাই যাচ্ছে বৈধ কাগজ বের করা যাচ্ছে না, তখন তো নিজের দেশে যাওয়ার মত মানসিক ও অর্থনৈতিক প্রস্তুতিও থাকা উচিত। রিপোর্টেই বলা আছে , বাংলাদেশ এম্বেসি যদি তথ্য দিতে গড়িমসি করে তাহলে আরো কঠোর হবে সরকার। তাহলে দেখা যাচ্ছে, এইসব অবৈধ অভিবাসীর জন্য বৈধদের উপরও খড়গ নেমে আসতে পারে...
©somewhere in net ltd.
১| ১৩ ই অক্টোবর, ২০১৭ রাত ১:৪৮
ওমেরা বলেছেন: আমাদের এখানেও এরকম অনেক আছে ২০-২৫ বছর ধরে আছে কিন্ত বৈধ হতে পারছে , জীবন শেষ হয়ে যাচ্ছে কিন্ত দেশে যাবে না । ।এরকম জীবনের কোন মানেই হয় না ।