নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
১. আইনস্টাইন পরবর্তী সবচেয়ে প্রতিভাবান বিজ্ঞানী হিসেবে স্বীকৃত স্টিফেন হকিং মাত্র ২১ বছর বয়সে 'মোটর নিউরন ডিজিস'-এ আক্রান্ত হন। ডাক্তার রা জানিয়েছিলেন বড় জোর ২-৪ বছর বেঁচে থাকবেন তিনি। তিনি পরলোকগমন করেন ৭৬ বছর বয়সে গত ১৪ই মার্চ। আমরা বিশ্বাসীরা যেটাকে 'স্রষ্টার ইচ্ছা' বলেই মনে করি। যদিও তিনি বলেছেন, "আসলে স্রষ্টা বলে কিছু নেই।" তিনি বিশ্বাস করতেন, the universe is governed by the laws of science(সূত্র - উইকিপিডিয়া)। কিন্তু তিনি নিজেই সেই বিজ্ঞানের আইনকে ভুল প্রমাণ করে প্রায় ৫০ বছরের বেশী অতিরিক্ত(!) বেঁচেছিলেন। যা কিনা এখনো আধুনিক বিজ্ঞানের ডাক্তারদের কাছেও বিস্ময়কর ও ব্যতিক্রম (Click This Link)
২. অবিশ্বাসীদের কথা অনুযায়ী স্রষ্টাকে নিজ থেকেই সম্মুখে এসে ঘোষণা দিতে হবে যে তিনি স্রষ্টা! এই পৃথিবী, ব্রহ্মান্ড, মহাকাশ কোন কিছুই তেনাদের বিশ্বাস করাতে পারছে না স্রষ্টা বলে কেউ একজন আছেন! মুসলমানদের পবিত্র কোরআন শরীফের সুরা আর রাহমানে ৩১ বার বলা হয়েছে, "অতএব, তোমরা উভয়ে তোমাদের পালনকর্তার কোন কোন অবদানকে অস্বীকার করবে?" এছাড়া আরো অনেক সুরা এবং অন্যান্য ধর্মেও স্রষ্টার অস্তিত্বকে স্বীকার করা হয়েছে।
৩. যদি সবকিছু বিজ্ঞানই হয় তাহলে স্টিফেন হকিং কীভাবে এত বছর বেঁচে ছিলেন? 'মিরাকল', 'প্রকৃতির খেয়াল', 'প্যারা নরমাল একটিভিটি' এসব স্বীকার করলেও অবিশ্বাসীরা স্রষ্টাকে স্বীকার করতে চায় না। যদি সবকিছু বিজ্ঞানই হয় তাহলে একই বিমান বিধ্বস্ত হলেও কীভাবে ৪৯ জন মারা যান, অথচ ২২ জন বেঁচে যান! ও, তেনাদের কেউ সামনের দিকে বসেছিলেন, কেউ জানালা ভেঙে বেরিয়েছিলেন! অভিজ্ঞ পাইলট কিংবা এটিসি কেন সেদিনই এত বিভ্রান্তিতে পড়বেন?
১৭ ই মার্চ, ২০১৮ রাত ১০:৫৮
বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: 'তোমাদেরকে সামান্য জ্ঞানই দান করা হয়েছে' (বনী ইসরাঈল ১৭/৮৫)
২| ১৭ ই মার্চ, ২০১৮ রাত ১০:৫৪
মোহাম্মদ সাজ্জাদ খান বলেছেন: নাস্তিকেরা স্রষ্টাকে অস্বীকার করেন, এটা তাদের একটা মানুষিক অসুস্ততা বৈ কিছু নয় |স্রষ্টাকে অস্বীকার করার মাধ্যমে তারা নিজেদের আধুনিক ভাবে, জ্ঞানী ভাবে | বাস্তবে এটা তাদের একটা অবাস্তব ভাবনা|স্টিফেন হকিং নি:সন্দেহে একজন জ্ঞানী ছিলেন, কিন্তু স্রষ্টা সম্বন্ধে জ্ঞান সঠিক ছিল না
১৭ ই মার্চ, ২০১৮ রাত ১০:৫৯
বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: তারা সবকিছুর ব্যাখ্যা খুঁজে, কিন্তু কি, কেন, কীভাবে নিয়ে চিন্তা করে না...
৩| ১৭ ই মার্চ, ২০১৮ রাত ১০:৫৪
চাঁদগাজী বলেছেন:
বর্তমনা যুগেও মানুষ মহাবিশ্বের সৃষ্টি ও রূপান্তর নিয়ে ভাবতে ভাবতে ক্লান্ত হয়ে যাচ্ছেন; হকিং এসবের কিছু লজিক্যাল সম্ভাবনাকে মানুষের সামনে তুলে ধরেছেন, মানুষ এগুলোর মাঝে লজিক দেখছেন; কিন্তু কোনকিছুর নিস্পত্তি এখনো হয়নি
১৭ ই মার্চ, ২০১৮ রাত ১১:০২
বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: স্টিফেন হকিং বিশ্বাস করেন, অন্য গ্রহে প্রাণ থাকলেও থাকতে পারে। জাকির নায়েকও কোরআন শরীফ উদ্ধৃত করে বলেছেন, থাকলেও থাকতে পারে। এ বিষয়ে লজিক্যালি দু্জনই এক কাতারে...
৪| ১৭ ই মার্চ, ২০১৮ রাত ১১:০৫
জুনায়েদ বি রাহমান বলেছেন: তারা বুঝতে চান না, মানতে চান না। - এটাই তাদের সমস্যা।
১৭ ই মার্চ, ২০১৮ রাত ১১:২০
বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: জেগে ঘুমালে জাগানো কঠিন...
৫| ১৭ ই মার্চ, ২০১৮ রাত ১১:১১
রুদ্র নাহিদ বলেছেন: সবাইকেই স্রষ্টার অস্তিত্বে বিশ্বাস করতে হবে এমন না। সবারই ব্যক্তিগত মত প্রকাশের স্বাধীনতা আছে। যতক্ষন না অন্যের ক্ষতি হচ্ছে ততোক্ষণ ঠিক আছে। ধর্ম বিষয়টা ব্যক্তিগত হওয়া উচিত। কেউ মানবে, কেউ মানবে না।
১৭ ই মার্চ, ২০১৮ রাত ১১:১৮
বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ
৬| ১৭ ই মার্চ, ২০১৮ রাত ১১:২৫
চাঁদগাজী বলেছেন:
আপনি মনে হয়, এখানে ২ ধরণের পথকে এক বলার চেষ্টা করছেন:
১) জাকির নায়েক নিজের থেকে কিছু বলছে না, উনি ধর্মীয় লিখন থেকে বলছেন, উহা উনার কথা নয়; ধর্ম হলো বিশ্বাস।
২) হকিং নিজের জানা ফিজিক্স, অংক, এসট্রোনোমি, কসমোলোজির লব্ধ ধরণা থেকে বলছেন, এটা উনার নিজের কথা; মানুষের লব্ধ জ্ঞান
১৮ ই মার্চ, ২০১৮ রাত ১২:০৯
বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: না পথ নয়। পথ আলাদা। কিন্তু সিদ্ধান্ত একই অন্য গ্রহে প্রাণের অস্তিত্বের ব্যপারে...
৭| ১৭ ই মার্চ, ২০১৮ রাত ১১:৪৪
শাহিন বিন রফিক বলেছেন: চমৎকার একটি লেখা !
১৮ ই মার্চ, ২০১৮ রাত ১২:০৯
বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: ধন্যবাদ...
৮| ১৮ ই মার্চ, ২০১৮ রাত ২:০৭
আবু তালেব শেখ বলেছেন: স্রষ্টার অস্তিত্ব অস্বিকার কারি নিশ্চয় বোকা
১৮ ই মার্চ, ২০১৮ রাত ২:২২
বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: মেধাটাকে একটু কাজে লাগালেই চলত...
৯| ১৮ ই মার্চ, ২০১৮ রাত ২:১১
কানিজ রিনা বলেছেন: বস্তুবাদি দার্শনিক বিজ্ঞানীদের বিগব্যাং থিয়রী
পুর্ব ধারনা সব ভুল বলে একমতে স্বীকৃতিপত্র
দিয়ে বলেছেন কোন সেই শক্তি নিশন্দেহে
সে সতন্র সত্বা কোনও এক অস্তিত্ব সৃস্টির
সুপরিকল্পিত সুনিয়ন্ত্রিত মহাজগত নিয়ন্ত্রনে
মহাশক্তি প্রয়োগে নিয়ন্ত্রন করছেন। গোড়াবস্তু
বাদী মহানাস্তিক এনথনি ফ্লু স্বিকৃতি দিয়ে
একই মতে উপনিত হয়েছেন।
বস্তুবাদী বিজ্ঞানীরা হোল, হাবেল,আইনস্টাইন,
স্যার আর্থার এড়িংটোন,জর্জগামা,আর্নাড
ফ্রিন্সিয়া, হুইলসন, ডেনিস স্কিয়ামা,হিউক্লস,
পল ডেভিস,এরা সব জতির বিজ্ঞানী দার্শনিক।
পদার্থ বিজ্ঞানী ও বস্তুবাদী বিজ্ঞানী
সবার একমত প্রকাশ ও স্বীকৃতি কোন সেই
শক্তি যা শুনিয়ন্ত্রীত সত্বার অধিকার একমাত্র
সৃস্টি কর্তার। স্টিফেন্স হকিন্স বলেছেন
পৃথিবীর সভ্যতা থেকেও মহাশুন্যে আরও
উন্নত সভ্যতা থাকতে পারে বলে ধারনা
দিয়েছেন। তাতে ধরে নেওয়া যায় তিনিও
বুঝাতে অক্ষমতা রেখেছেন সৃস্টির রহস্য
সম্পর্কে।
তাই অবিশ্বাসীরা বিজ্ঞানী ডাঃ শমসের
আলির কোরআন ভিত্তিক বিজ্ঞান গবেশনার
বই গুল পড়লে বুঝতে সক্ষম হবে বলে
বিশ্বাস করি। ধন্যবাদ।
১৮ ই মার্চ, ২০১৮ রাত ২:২৩
বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: তাদের অন্তর সিল মারা। আপনার মন্তব্যর জন্য ধন্যবাদ...
১০| ১৮ ই মার্চ, ২০১৮ ভোর ৬:১৩
চাঁদগাজী বলেছেন:
মহাবিশ্বে আজ অবধি, প্রায় ৪০০ গ্রহের সন্ধান পেয়েছেন সায়েন্টিষ্টরা, যে গুলোর প্রাকৃতিক অবস্হা "জীবনকে সাপোর্ট" করার মতো, বা কাছাকাছি ; জাকির নায়েক এদের ব্যাপারে কোন কিছুই বলতে পারবেন না; কিন্তু হকিং এদের সম্পর্কে অনেক জানতেন। সেইদিক থেকে হকিং আলাদা
১৮ ই মার্চ, ২০১৮ ভোর ৬:১৯
বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: জ্বি। তাতে কোন সন্দেহ নেই...
১১| ১৮ ই মার্চ, ২০১৮ ভোর ৬:৪১
স্বামী বিশুদ্ধানন্দ বলেছেন: ধর্মের মূল ভিত্তি হচ্ছে সৃষ্টিকর্তার উপর কোনোপ্রকার শর্তহীন বিশ্বাস এবং মানুষ ধর্মের উপর নির্ভর করে যে কোনো প্রতিকূল অবস্থাতেই যে প্রশান্তি এবং বেঁচে থাকার অনুপ্রেরণা পায় তার সাথে বিজ্ঞানের তুলনা করা যায় না - বিজ্ঞানের অবদান এবং ধর্মের অবদানের প্রকৃতিই ভিন্ন | তাই বিজ্ঞানকে বিজ্ঞানের জায়গায় আর ধর্মকে ধর্মের জায়গায় থাকতে দিন | ধর্মের বিশালতা এবং মানব জীবনে এর অপরিহার্যতা প্রমানের জন্য বিজ্ঞানকে অহেতুক টেনে এনে ধর্মকেই ছোট করা হয় |
আরেকটি কথা, স্টিফেন হকিংস এবং তার বিজ্ঞানে অবদানের সমালোচনা করার আগে তার গবেষণা বোঝার মতো বা আত্মস্থ করার মতো পর্যাপ্ত জ্ঞান অর্জন করা দরকার | পদার্থ বিজ্ঞান, আপেক্ষিকতাবাদ এবং কোয়ান্টাম গ্রাভিটি ইত্যাদি বিষয়ে যথেষ্ট পড়াশোনা করা দরকার | কোনো রোগ সম্পর্কে গুগল করে একদিনে ডাক্তার হয়ে যাওয়ার মতোই বিশেষজ্ঞ পদার্থবিদদের মতো তার সমালোচনা করার পূর্বে ওই বিষয়ে যথেষ্ট পড়াশুনা করার প্রয়োজন রয়েছে |
১৮ ই মার্চ, ২০১৮ রাত ৮:০৯
বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: মতামতের জন্য ধন্যবাদ...
১২| ১৮ ই মার্চ, ২০১৮ সকাল ১১:৩৮
মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন:
যারা বিজ্ঞান-কে ই সব মনে করে তারা উত্তর দিক।
ধন্যবাদ।
১৮ ই মার্চ, ২০১৮ রাত ৮:১২
বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: তাদের ব্যাখ্যা খুবই সুন্দর। আগে ওটা ছিল, তারপর এটা হইছে...
১৩| ১৮ ই মার্চ, ২০১৮ দুপুর ১২:৫৪
করুণাধারা বলেছেন: পোস্টে ভালোলাগা।
মন্তব্যগুলো পড়লাম। ভাবছি আমিও একটা পোস্ট দেবো।
১৮ ই মার্চ, ২০১৮ রাত ৮:১৩
বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: ধন্যবাদ। লিখুন...
১৪| ১৮ ই মার্চ, ২০১৮ দুপুর ১:০৪
নতুন নকিব বলেছেন:
১ সপ্তাহ হল শ্রদ্ধেয় ব্লগার ১৯৭১ মুক্তি সামুতে এসেছেন। এসেই তিনি ঝগড়া বিবাদের পায়তারায় লিপ্ত হয়েছেন। তার ব্লগ পরিসংখ্যান দেখলে বুঝতে কষ্ট হয় না তিনি কোন মাপের ব্লগার। নিজের একটি পোস্ট লেখার মুরোদ যার নেই তার মুখে ইসলাম ধর্ম নিয়ে আবোল তাবোল বকে যাওয়া হাসির খোরাক যোগায় বৈকি।
১৯৭১ মুক্তি
পোস্ট করেছি: ০টি
মন্তব্য করেছি: ২৫টি
মন্তব্য পেয়েছি: ০টি
ব্লগ লিখেছি: ১ সপ্তাহ ১০ ঘন্টা
অনুসরণ করছি: ০ জন
অনুসরণ করছে: ০ জন
তার কথাবার্তা দেখে মনে হয় তিনি অসুস্থ। ধর্মীয় কোনো পোস্ট দেখলে বিশেষত ইসলাম ধর্মের পোস্টে বিদ্বেষপূর্ন তির্যক মন্তব্যে খেদোক্তি করে থাকেন তিনি। এটা তিনি কেন করে থাকেন, তিনিই ভাল জানেন। তবে, তার প্রতি আহবান, ধর্ম নিজে মানুন কিংবা না মানুন, অন্যকে বিরক্ত করছেন কেন? অনর্থক অন্যদের বিরক্তির কারন হচ্ছেন কেন? দয়া করে ফিরে আসুন, এগুলো থেকে আমরা বিরত থাকি। আন্তরিকতা, সহমর্মিতায় একে অপরকে আপন করে নিই। আপনার মন্তব্য মুছে দিতে পোস্ট লেখক বাধ্য হবেন, এমন বিরক্তকর মন্তব্য আপনি কেন করতে যাবেন?
ভাল থাকুন, ১৯৭১ মুক্তি। এই ব্লগে আপনার পথচলা শুভ হোক।
পোস্ট লেখককে ধন্যবাদ। পোস্ট পড়া হয়নি। সুযোগ পেলে পোস্টের উপর পরবর্তীতে মন্তব্যে আসার ইচ্ছে থাকলো। ভাল থাকুন সকলে।
১৮ ই মার্চ, ২০১৮ রাত ৮:১৬
বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: ধন্যবাদ। সীমার মধ্যে নাস্তিকরাও যুক্তিযুক্ত মতামত দিতেই পারে। কিন্তু এরা এক দৌড়ে চলে যায় আল্লাহ ও নবী'র বিষেধাগারে...
১৫| ১৮ ই মার্চ, ২০১৮ দুপুর ১:৩২
রাজীব নুর বলেছেন: কিছু পোষ্ট পড়া সহজ মন্তব্য করা বেশ কঠিন।
১৮ ই মার্চ, ২০১৮ রাত ৮:১৬
বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: মন্দ বলেননি...
১৬| ১৮ ই মার্চ, ২০১৮ দুপুর ১:৫২
ঢাবিয়ান বলেছেন: স্বামী বিশুদ্ধানন্দ বলেছেন:ধর্মের মূল ভিত্তি হচ্ছে সৃষ্টিকর্তার উপর কোনোপ্রকার শর্তহীন বিশ্বাস এবং মানুষ ধর্মের উপর নির্ভর করে যে কোনো প্রতিকূল অবস্থাতেই যে প্রশান্তি এবং বেঁচে থাকার অনুপ্রেরণা পায় তার সাথে বিজ্ঞানের তুলনা করা যায় না - বিজ্ঞানের অবদান এবং ধর্মের অবদানের প্রকৃতিই ভিন্ন | তাই বিজ্ঞানকে বিজ্ঞানের জায়গায় আর ধর্মকে ধর্মের জায়গায় থাকতে দিন | ধর্মের বিশালতা এবং মানব জীবনে এর অপরিহার্যতা প্রমানের জন্য বিজ্ঞানকে অহেতুক টেনে এনে ধর্মকেই ছোট করা হয় |
পুরোপুরি একমত
১৮ ই মার্চ, ২০১৮ রাত ৮:১৮
বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: বিজ্ঞান বিজ্ঞানের জায়গাতে আছে , থাকবে। এখানে শুধু একটা পয়েন্ট বোঝার চেষ্টা করা হয়েছে। সবকিছুর মূলে একজন স্রষ্টা আছে কি নেই। ধন্যবাদ...
১৭| ১৮ ই মার্চ, ২০১৮ বিকাল ৫:০৪
সাহরাব বলেছেন: সৃষ্টিকর্তার কাজ সৃষ্টি করা, বিজ্ঞানের কাজ সেই সমস্ত সৃষ্টিকে আবিষ্কার করা।
বিজ্ঞানীরা মহান স্রষ্টার সুনিপুন সৃষ্টির অনু পরিমান আবিষ্কার করেছে মাত্র, ঠিক যেমন স্টিফেন হকিং আবিষ্কার করেছেন গুটি কয়েক গ্রহ-নক্ষত্র, যা কিনা মহান আল্লাহ আগে থেকেই সৃষ্টি করে রেখেছেন।
বিজ্ঞান, শুন্য থেকে সৃষ্টির রহস্য কয়েকটি গাণিতিক সূত্রের মাধ্যমে অনুমান কিংবা ব্যাখ্যা করার সামর্থ্য রাখে মাত্র, কিন্তু শুণ্য থেকে সৃষ্টি করার সামর্থ্য রাখেনা। কারণ, শুন্য থেকে সৃষ্টি করেন একমাত্র আল্লাহ।
আশাকরি "সৃষ্টি কিংবা তৈরী" আর "আবিষ্কার" এই শব্দগুলোর সঠিক অর্থ বুঝতে পেরেছেন । কারণ অবিশ্বাসীরা এই শব্দগুলুর অর্থ এক মনে করে বিভ্রান্তি ছড়ায় ।
১৮ ই মার্চ, ২০১৮ রাত ৮:১৯
বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: বিজ্ঞানীরা নিজেরাই স্বীকার করেছেন এই ব্রহ্মান্ডের খুব সামান্যই তারা জানতে পেরেছেন...
১৮| ১৮ ই মার্চ, ২০১৮ বিকাল ৫:৫৪
তারেক ফাহিম বলেছেন: চমৎকার পোষ্ট++
১৮ ই মার্চ, ২০১৮ রাত ৮:২০
বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: ধন্যবাদ...
১৯| ১৮ ই মার্চ, ২০১৮ রাত ৮:০৯
অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য বলেছেন: বিশ্বাস করতে হলে কিছু না জানলেও চলে কিন্তু অবিশ্বাস করতে হলে ন্যূনতম হলেও কিছু জানতে হয়। মানুষ জন্ম থেকেই বিশ্বাসী; অবিশ্বাসী হয়ে উঠতে হয়। বিশ্বাসীদের সাথে অবিশ্বাসীদের পার্থক্য এখানেই।
১৮ ই মার্চ, ২০১৮ রাত ৮:২১
বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ...
২০| ১৮ ই মার্চ, ২০১৮ রাত ৮:৩৮
আমপাবলিক বলেছেন: স্রষ্টাকে অস্বীকার করা যায় কিন্তু মৃত্যুকে কি অস্বীকার করা যায়? এই স্রষ্টাই তো মৃত্যুর রুপ রেখা দিয়ে দিয়েছেন।
১৮ ই মার্চ, ২০১৮ রাত ৯:১৭
বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: ভাবনার অনেক কিছুই আছে এই দুনিয়ার...
২১| ১৮ ই মার্চ, ২০১৮ রাত ৯:৩৪
লিযেন বলেছেন: বিষয়টা চিন্তার
১৮ ই মার্চ, ২০১৮ রাত ৯:৪০
বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: নো ডাউট...
২২| ১৯ শে মার্চ, ২০১৮ সকাল ১০:৫২
রাজীব নুর বলেছেন: ডাক্তারেরা ভেবেছিলেন যে, তিন সামান্য সময় বেঁচে থাকবেন।
ডাক্তার বলেছিল তিনি আর দুই মাস বাঁচবেন। কিন্তু তিনি মারা গেল আরো ৫৪ বছর পরে।
মৃত্যুকে বিলম্বিত করা গেছে, একদিন আটকানোও যাবে।
তিনি মানব সমাজকে অনেক নতুন জ্ঞানের কথা বলে গেছেন, বিশ্ব সম্পর্কে সঠিক ধরণা দিয়ে গেছেন।
উনার শারীরিক অবস্হা ও গবেষণার প্রতি নিবেদিত-প্রাণ দেখে, বিশ্বের সবার মনে উনার জন্য সীমপ্যাথি ছিল।
মানুষকে বিজ্ঞানমনষ্ক করে মানব সভ্যতাকে অনেকটাই এগিয়ে দিয়ে গেছেন।
নতুন হকিংদের জন্ম হোক।
২৪ শে মার্চ, ২০১৮ রাত ৯:০১
বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: সামনে উনার চেয়েও প্রতিভাবান যে কেউ আসতেই পারে। এটা চলমান প্রক্রিয়া...
২৩| ০৪ ঠা মে, ২০১৮ বিকাল ৩:৫৩
জাহিদ হাসান রানা বলেছেন: ৪ মাসের উপর হয়ে গেল এখনো সামু আমাকে প্রথম পাতায় লিখতে দিচ্ছে না।এ বিষয় ব্যাপারে বেশ কিছু ঘটা-ঘাটি আমার হয়েছে।কিন্তু লিখতে পারছি না।কবে সামু আমার হাতের শিকল খুলে দিবে বলতে পারেন???
০৪ ঠা মে, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৪৮
বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: আমার ৬ মাস পর খুলেছিল। আরো লিখতে থাকুন তারপর মেইল করুন। আশা করি অনুমতি পাবেন...
©somewhere in net ltd.
১| ১৭ ই মার্চ, ২০১৮ রাত ১০:৩৯
সম্রাট ইজ বেস্ট বলেছেন: এসবের উত্তর আমার জানা নেই। কেউ কেউ হয়ত দেবেন।