নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
১. আমরা সমাজের যে কোন অসঙ্গতি হলেই বলি এরকম যদি মন্ত্রী, এমপি, রাজনীতিবিদদের সাথে হতো তাহলে তারা ঠিকই ব্যবস্থা নিতেন। যেমন -
* ঢাকার যানজট ও সিটি সার্ভিস নিয়ে বলা হয় "তারাও যদি সিটি বাসে চড়তেন"...
* পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের সেশন জট আর ক্যাম্পাস মারামারি নিয়ে বলা হয়, "তাদের সন্তানরাও যদি পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়তেন"...
* ছাত্র রাজনীতির মারামারির ব্যপারে বলা হয়, "তাদের সন্তানরাও যদি ছাত্র রাজনীতি করতেন"
* খুন, ধর্ষণের বিচার না পাওয়ার ব্যপারে বলা হয়, "তাদের পরিবারেও যদি এমন হত"...
* সমাজের যত অন্যায়, অনাচার যদি তাদের বেলায়ও ঘটত...
২. গত কয়েকদিনে পর পর কয়েকটি ঘটনায় কারো হাত, কারো পা, কারো জীবন চলে যাওয়ার পর এখন বলতেই হচ্ছে, "যদি তাদের পরিবারের কেউ এভাবে হাত হারাত, তাহলে হয়তো তেনারা রাস্তার পরিবেশ আরো উন্নত করতেন। শুধু গরু, ছাগল চেনা আর মদদীদের ড্রাইভিং লাইসেন্স দিতেন না, রাস্তায় ড্রাইভারদের অসুস্থ প্রতিযোগীতা বন্ধ করতেন, মালিকদের চাপ দিতেন ড্রাইভারদের নিয়ন্ত্রণ করার জন্য, রাজধানী তথা সারা দেশের জন্য সুন্দর একটা রুট তৈরি করতেন..."
৩. বাংলাদেশে যে কোন একটা ঘটনা ঘটলে তা পরপর ঘটতে থাকে। কিন্তু নীতি নির্ধারকরা এতই ব্যস্ত নিজের আখের গোছানোতে যে, কারোই হুঁশ থাকে না এসব ব্যপারে। কবে সেই সরকারপ্রধান আসবে যে বিরোধী দলের পেছনে সময় ব্যয় না করে দেশের পেছনে ব্যয় করবে? কবে সেই সরকারপ্রধান আসবে যে, তাঁর জনগণের কষ্ট নিজের কষ্ট হিসেবেই দেখবেন? কবে সেই সরকারপ্রধান আসবেন যিনি সুশাসন দিয়ে বলতে পারবেন, "ইয়েস, উই ক্যান"?...
(ভয়ংকর হাত কাটার ছবি ইচ্ছে করে দেইনি)
২৩ শে এপ্রিল, ২০১৮ রাত ৯:৩৭
বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: এটাই তো সমস্যা। তেনাদের সন্তানদের তো একটু বড় হলেই বাইরে পাঠিয়ে দেন। এই দেশে কী সেই পরিবেশ আছে নাকি? ছিঃ ছিঃ
২| ২৩ শে এপ্রিল, ২০১৮ রাত ৯:৩৩
করুণাধারা বলেছেন: যদি সত্যিই কোন মন্ত্রীর ছেলের হাত কাটা যেতে বাসের চাপায় তাহলে যা যা ঘটত:
১) তৎক্ষণাৎ এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে করে ছেলেকে প্রথমে সিঙ্গাপুর তারপর প্রাথমিক চিকিৎসার পর ইউরোপ বা আমেরিকায় নিয়ে যাওয়া হতো উন্নত চিকিৎসার জন্য।
২) বাস ড্রাইভার গুম হয়ে যেতো।
৩) ঐ কোম্পানীর বাসের রুট পারমিট বাতিল হত।
৪) সকল মন্ত্রীর সকল ছেলেদের জন্য একটি করে সরকারি গাড়ির বরাদ্দ হত।
২৩ শে এপ্রিল, ২০১৮ রাত ৯:৩৮
বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: তাও বটে! তবুও যদি হত হয়তো টনক নড়তেও পারে!
৩| ২৩ শে এপ্রিল, ২০১৮ রাত ৯:৩৮
পলাশবাবা বলেছেন: যে মন্ত্রীর ছেলেরে বাংলাদেশের বাসে ঊঠতে হয়, আপনে তারে নিয়া মস্করা করেন।
আপনে কি চান ঠিক বুঝলাম না ।
২৩ শে এপ্রিল, ২০১৮ রাত ৯:৪০
বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: ক্যান, ওবায়দুল কাদের মহিলা সিটে বইসা সিটি সার্ভিসের সমস্যা বুঝার চেষ্টা করছিল না? মন্ত্রীর ছেলে বাসে না উঠুক, রাস্তায়ও তো চাপ খাইতে পারে!...
৪| ২৩ শে এপ্রিল, ২০১৮ রাত ৯:৫১
চাঁদগাজী বলেছেন:
৪৭ বছর ক্রমাগতভাবে সমস্যাগুলো "যোগ" হয়েছে; এখনও যোগ হচ্ছে; ফলে, অনেক সমস্যা, মন্ত্রী শাহজাহান, ওবায়দুল কাদের, লোটাস কামালদের দক্ষতার বাহিরে চলে গেছে। বাসে ওদের ছেলেমেয়েরা উঠবে না, দরকার হলে এমব্যুলেন্সে করে এয়ারপোর্টে যাবে; ফলে, মন্ত্রিরা কিছু করবে না।
এক মন্ত্রীর ছেলে কিন্তু একসিডেন্ট করে প্রাণ হারায়েছে, ঐ মন্ত্রী কোন পদক্ষেপ নেয়নি
২৩ শে এপ্রিল, ২০১৮ রাত ৯:৫৪
বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: হ্যাঁ জানি। জাহাঙ্গীর কবির নানকের। তখনও ভেবেছিলাম সড়ক পথের উন্নয়ন হবে। তবে বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে ও ঢাকার রাস্তায় এমন কিছু হলে টনক নড়বে কিনা জানিনা। তার উপর এনারা হলেন গোল্ডফিস মেমোরির। ৪৭ বছরে আসলেই অনেক কিছু সমাধান করার বাইরে চলে যাচ্ছে...
৫| ২৩ শে এপ্রিল, ২০১৮ রাত ১০:১৯
মো: নিজাম উদ্দিন মন্ডল বলেছেন: @"(ভয়ংকর হাত কাটার ছবি ইচ্ছে করে দেইনি)"
--- ওটা বুদ্ধিমানের কাজ করেছেন। তার জন্য থ্যাংকস।
৩ নাম্বার পয়েন্টটা দেরীতে হলেও সামনের দিকে সত্য হবে। আমি আশাবাদী।।
২৩ শে এপ্রিল, ২০১৮ রাত ১০:৩০
বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: এই দুই পরিবারের দ্বারা সেটা সম্ভব নয়...
৬| ২৩ শে এপ্রিল, ২০১৮ রাত ১০:২১
কানিজ রিনা বলেছেন: মন্ত্রী মিনিষ্টারারের ছেলের কেন বাসে হাত
কাটা যাবে বালাই শাট। তারা কেন বাসে
যাতায়াত করবে। তাদের সন্তাদের জন্য তো
পাজেরো প্রাডো রেডি থাকে কখন ঘর
থেকে বেড় হবে ড্রাইভাররা সজাগ থাকে
ট্রাফিক পুলিশ আগে থেকেই কল পায়
ওনাদের ছেলেরা বেড় হচ্ছে। রাস্তার সকল
ট্রাফিক সাধারন জনগনের যাতায়াত
আটকাইয়া পথ পরিস্কার করে রাখে।
কিকরে ওনারা বুঝবে সাধারন জনগনের
দুর্ভোগ। তাছাড়া প্রধান মন্ত্রী থেকে শুরু
করে যত ভিআইপি আছে পথে বেড় হলে
পথ পরিস্কার তাই তারা জ্যামের মর্ম
বুঝবে কেমনে, সে যে সরকাই থাকুক
সকলের বেলায় একই নিয়ম। তাদের
ছেলেরা দেশের বাইড়ে পড়াশুনা করে।
আসলে তাদের গাড়ি চালায় ড্রাইভার,
আর সাধারনে জন্য বাস চালায় ডাইবর।
এসব ডাইবররা সব মাতাল অশিক্ষত
ভুয়া লাইসেন্স দেয় চামচারা।
সাধারন ছেলেরা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ে
তারা আবার এসব সরকারের জন্য প্রান
দেয়। দেখেছেন কি তাদের ছেলেরা
দেশের জন্য প্রান দিতে? কত সহজ
আমাদের সাধারন জনগন দলের জন্য
প্রানও দিয়ে ফেলে নেতারা কত খুশি
হয়। একাত্তরে যত সাধারন মুক্তিকামীরা
এদেশ স্বাধীন করেছিল, নেতাদের ছেলেরা
কি প্রান দিয়েছিল? আজ এপ্রশ্ন মনে
মনে মনে বলি সাধারনরা মোটা চাউল
ষাট টাকা করে খেয়েও যেন ভাল হয়ে
চলি। খুব খুব সুন্দর উপস্থাপন করেছেন।
অসংখ্য ধন্যবাদ।
২৩ শে এপ্রিল, ২০১৮ রাত ১০:৩২
বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: একটা রাজনীতিবিদের ছেলেকে দেখা যায় না ছাত্র রাজনীতি করতে। অথচ নিজেরা সব ছাত্রদের ক্যাডার হিসেবে ব্যবহার করে। এই দেশে যতদিন সাম্যতা আসবে না ততদিন সমস্যা লেগেই থাকবে...
৭| ২৪ শে এপ্রিল, ২০১৮ রাত ১২:১৪
অর্ক বলেছেন: ছোটো প্রাসঙ্গিক পোস্ট! সত্য কথাই বলেছেন। মন্ত্রী শাহজাহান খান’র কাছ থেকে ২০১১ সালে খেলার একটা বিশেষ পুরষ্কার নেবার সৌভাগ্য হয়েছিল আমার। চমৎকার অমায়িক একজন মানুষ। ব্যক্তিগতভাবে ক্ষণকাল তাঁর সান্নিধ্যে এসে মনে হয়েছিল, এই লোক কিছুতেই অন্যায় করতে পারে না। তিনি এরকম বলেছিলেন "গরু ছাগল চেনা ড্রাইভিং লাইসেন্স ইত্যাদি"। অনেককে সেসময় উচ্চবাচ্য করতে দেখেছিলাম এটা নিয়ে। তারপর কোনও একটা অনুষ্ঠানে তিনি তাঁর বক্তব্যের স্বপক্ষে আত্মপক্ষ সমর্থন করে এরকম বলেছিলেন যে, "যারা (ইঙ্গিত মূলত ছিল নারী সাংসদ তারানা হালিমের দিকে ছিল। তিনি তখন মন্ত্রী ছিলেন না। তখন তাঁর ভাতিজা বা ভাগ্নে এরকম নিকট আত্মীয় সড়ক দুর্ঘটনায় মারা গিয়েছিল। দক্ষ অভিনেত্রীর মতোই চিৎকার চেঁচামিচি করতেন তিনি সবখানে।) তাঁর এই বক্তব্যের বিরোধিতা ও সমালোচনা করছেন, তাদেরকে বলবো, তাঁদের উচ্চশিক্ষিত ছেলেমেয়েদের ড্রাইভিং পেষায় যুক্ত করে দেখাতে। গরু ছাগল চেনা অল্প শিক্ষিত, অশিক্ষিত মানুষরাই তো ড্রাইভিং করবে ইত্যাদি ইত্যাদি। চমৎকারভাবে তিনি তাঁর আত্মপক্ষ সমর্থন করেছিলেন অকপটে।
মন্ত্রী শাহজাহান খান’র এই একটা গুণ সত্যি এ দেশে অত্যন্ত বিরল! তিনি সবসময় তাঁর বিরুদ্ধে সমস্তরকম সমালোচনার মুখোমুখি হন। আপনি এ ব্যাপারে যোগাযোগ করুন তাঁর সাথে যে আমি আপনার সঙ্গে এসব নিয়ে কথা বলতে চাই। তিনি সাড়া দেবেন, আপনার মুখোমুখি হবেন। অতো পুঙ্খানুপুঙ্খভাবে মনে নেই। কিন্তু মনে আছে যে, তিনি সেখানে এতো চমৎকারভাবে তাঁর বক্তব্যের স্বপক্ষে নিজের অবস্থান পরিষ্কার করেছিলেন যে, এরপর আর কোনও কথা থাকে না। আপনি ওই অনুষ্ঠানটি দেখেননি তাই সমালোচনা করছেন তাঁর সেই বক্তব্যের। তিনি ভুল কিছুই বলেননি। বরং কিছু মানুষের কর্মসংস্থান করতে চেয়েছিলেন। আমাদের তাঁকে, তাঁর নেতৃত্বের প্রয়োজন আছে। পুরো পোস্টের সাথেই সহমত। আসলে অনেক সমস্যা আমাদের নিজেদেরই সৃষ্টি। সবকিছুতে "সরকার সরকার" করা ঠিক যুক্তিসংগত নয়। তা আওয়ামী লীগ, বি এন পি যেই হোক। যে দেশে বিচারক ঘুষ খেয়ে মামলায় পক্ষপাতিত্ব করে ফলাফল দিতে পারে, (পত্রিকাদিতে এরকম পড়েছি। এটা আমার চাক্ষুষ দেখা নয়।) সে দেশের অবস্থা তো হরি বল, বলো হরিই তো হবে। সড়ক দুর্ঘটনা পৃথিবী’র সবখানেই কমবেশি হয়। আমি তো বলবো, আমরা বরং তুলনামূলক অনেক সীমাবদ্ধতা নিয়েও ভালো আছি। মন্ত্রী’র ছেলেমেয়ে পরিবার পরিজনও এর স্বীকার হতে পারে। কোনওটাই কাম্য নয়। তাড়াহুড়োয় করা দীর্ঘ মন্তব্যে ভুল রয়ে গেলে ক্ষমাপ্রার্থনা করছি।
ধন্যবাদ।
*আবার সংশোধন করে লিখেই ফেললাম। উত্তর দেয়া না হলে দয়া করে আগেরটা মুছে দিন। আন্তরিক শুভেচ্ছা আপনার জন্য।
২৪ শে এপ্রিল, ২০১৮ রাত ১২:৩৩
বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: মন্তব্যর জন্য ধন্যবাদ। আসলে অনিয়ম যেখানে নিয়ম সেখানে অনেক সময় তিক্ত সত্যও অনেকের খারাপ লাগে। ঠিক যেমন - আল্লাহর মাল আল্লাহ নিয়েছে বলে সমালোচিত হয়েছিলেন সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী। যদিও অতীব সত্য কথা। সমালোচনার জন্যই ঐ কথাটা এনেছি। যদিও আমরা প্রতিনিয়ত আল্লাহর রহমতেই ঐ গরু ছাগল চেনা, বা মাতাল ড্রাইভারদের দ্বারাই জীবন পার করছি! একই শহরে আমরাও ওভারব্রিজ ছাড়া রাস্তা পার হই কিংবা বাসের জানালায় হাত দিয়ে বসি কিংবা হেডফোন লাগিয়ে রেললাইনের উপর দিয়ে হাঁটি! তবে আমরা তুলনামূলকভাবে অনেক সীমাবদ্ধতা নিয়েও ভালো আছি বললেও দিন দিন পরিস্থিতি খারাপের দিকে যাচ্ছে। তাছাড়া ঢাকার রাস্তার একটা শৃঙ্খলা করার আসলেই সময় এসেছে...
৮| ২৪ শে এপ্রিল, ২০১৮ রাত ১২:৫২
নূর-ই-হাফসা বলেছেন: ভালোই হতো , তাহলে সিষ্টেমের উন্নতি হতো ।
২৪ শে এপ্রিল, ২০১৮ রাত ২:১৯
বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: উন্নত দেশগুলোতে প্রভাবশালীদের পরিবারের সদস্যরা কোন বাড়তি খাতির পায় না...
৯| ২৪ শে এপ্রিল, ২০১৮ সকাল ৯:৫৪
রাজীব নুর বলেছেন: পথে ঘাটে সাধারন মানূষদের ছেলে মেয়েদের'ই কষ্ট হয় । কোনো মন্ত্রীর ছেলে মেয়ের না। তাদের নিজস্ব গাড়ি আছে। তারা চলাচল করে রাজার হালে। একজন মন্ত্রীর ছেলে, মন্ত্রীর চেয়ে বেশি পাওয়ার দেখায়।
২৪ শে এপ্রিল, ২০১৮ রাত ৮:২৫
বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: কঠিন বাস্তবতা। এর পরিবর্তন দরকার...
১০| ২৪ শে এপ্রিল, ২০১৮ সকাল ১০:০১
ক্স বলেছেন:
২৪ শে এপ্রিল, ২০১৮ রাত ৮:২৬
বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: বিচার না হওয়াতে এরা নিজেদের জমিদার মনে করে...
১১| ২৪ শে এপ্রিল, ২০১৮ সকাল ১০:৫৪
মোস্তফা সোহেল বলেছেন: কাটা হাতের ছবিটা না দিয়ে ভাল করেছেন।
এদেশে সবাই নিজের আখের গোছাতে ব্যস্ত।কত টাকা হলে মানুষের মন ভরে তা আল্লাহই ভাল জানেন।
২৪ শে এপ্রিল, ২০১৮ রাত ৮:২৬
বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: আমার বাবা প্রায় বলতেন কিছু লোকের সম্পর্কে, "আল্লাহই তাদের সন্তুষ্ট করতে পারেনি তো বান্দাহ কীভাবে পারবে?"
১২| ২৪ শে এপ্রিল, ২০১৮ দুপুর ১২:৫২
মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন:
সাধারণেরাই এদেশে ভুক্তভোগী।
২৪ শে এপ্রিল, ২০১৮ রাত ৮:২৭
বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: যতদিন তেনারা ভুক্তভোগী না হবেন, ততদিন অবস্থারও উন্নতি হবে না...
১৩| ২৪ শে এপ্রিল, ২০১৮ বিকাল ৪:২৪
রক বেনন বলেছেন: মন্ত্রী মিনিস্টারের ছেলেরাই অন্যদের হাত কাটে! তারা জ্যামে পড়লে পকেট থেকে বন্দুক বের করে গুলি করে!
২৪ শে এপ্রিল, ২০১৮ রাত ৮:২৮
বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: হুমমম। নির্মম সত্য। মন্ত্রীর ছেলে তো না এক একটা রাজপুত্র...
১৪| ২৪ শে এপ্রিল, ২০১৮ রাত ৮:৪৫
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন:
বদলে যাক অচলায়ন
কাটুক আঁধার
কালবোশেখি তছনছ করে দিক
যত অনাচার আর অনিয়ম!
২৪ শে এপ্রিল, ২০১৮ রাত ৯:১৪
বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: আশাবাদী না হয়ে উপায় নেই...
১৫| ২৪ শে এপ্রিল, ২০১৮ রাত ৯:৫৭
আখেনাটেন বলেছেন: আসলে এখানে সিস্টেমেই গণ্ডগোল। মস্তিষ্কে পচন ধরলে হাত-পা কাটা পড়লেও ব্যথা পাওয়ার কথা না।
২৪ শে এপ্রিল, ২০১৮ রাত ১০:০৪
বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: ক্রমেই সিস্টেম এমন অবস্থায় চলে যাচ্ছে আর ঠিক করা যাবে না...
১৬| ২৪ শে এপ্রিল, ২০১৮ রাত ১০:২৭
শামচুল হক বলেছেন: গরীব লোকেরা সাধারণত বিচার পায় না।
২৪ শে এপ্রিল, ২০১৮ রাত ১০:৩৩
বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: এটাই হয়ে আসছে যুগের পর যুগ। এটার পরিবর্তন ঘটানোর জন্য ২/১ টা তেনাদের লোকের ক্ষতি হতে হবে...
১৭| ২৬ শে এপ্রিল, ২০১৮ রাত ৮:৫২
Ashfi Tuhin বলেছেন: যেটা মন্তব্য করতে চাচ্ছিলাম তা আগেই করে ফেলেছেন, #আখেনাটেন।
আর আপনার লেখাতো অলটাইম আউটস্ট্যান্ডিং।।
২৭ শে এপ্রিল, ২০১৮ রাত ১২:৩২
বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: পাঠ ও মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ...
১৮| ৩০ শে এপ্রিল, ২০১৮ ভোর ৫:৩৮
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: গরীব মানুষ বাসের তলায় পিষে মরলো কি বাঁচলো তা দেখার কিংবা তা নিয়ে ভাবার মতো সময় মন্ত্রী কিংবা ঐ জাতীয় লোকদের নেই। তারা আছেন সুখে।
৩০ শে এপ্রিল, ২০১৮ ভোর ৫:৪২
বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: সেজন্যই তাদের পরিবারে এমন দুর্ঘটনা হওয়ার দরকার...
১৯| ০১ লা মে, ২০১৮ ভোর ৪:৩৮
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: যদির কথা নদীতে পড়ে, হাত কাটা যায় নিতো !!!
০১ লা মে, ২০১৮ ভোর ৫:২২
বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: না, এখনো সাধারণ জনগণের পালা যাচ্ছে...
২০| ০১ লা মে, ২০১৮ ভোর ৫:২৫
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: এই পালা চলমান, যদি কোনোদিন তুফান না আসে !!!
০১ লা মে, ২০১৮ ভোর ৫:৪০
বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: অবশ্যই একদিন তুফান আসবে। এত পাপ, অন্যায় করে বিনা বিচারে দুনিয়া থেকে বিদায় নেয়া যাবে না...
২১| ০১ লা মে, ২০১৮ ভোর ৬:০৩
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: সাধারণ মানুষ আশাবাদী। কিন্তু জাতিকে যারা পরিচালনা করে তারা তো আশার গুড়ে বালি ছিটিয়ে দেয়।
০১ লা মে, ২০১৮ ভোর ৬:১৪
বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: সাধারণ মানুষ তো আর দায়িত্বশীল পদে থাকতে পারে না। তাই তেনাদের মর্জির উপরই আমাদের ভালো থাকা না থাকা নির্ভর করছে...
©somewhere in net ltd.
১| ২৩ শে এপ্রিল, ২০১৮ রাত ৯:৩৩
কাওসার চৌধুরী বলেছেন:
এটা শুধু স্বপ্নে সম্ভব।
কারণ মন্ত্রীর ছেলে-মেয়েরা এ বঙ্গে থাকে না।