নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

https://www.facebook.com/bicharmani

বিচার মানি তালগাছ আমার

বিচার মানি তালগাছ আমার › বিস্তারিত পোস্টঃ

জাতীয় উৎসবে সাম্প্রদায়িক/অসাম্প্রদায়িক শব্দ টাই বা আসবে কেন?

১৫ ই এপ্রিল, ২০১৯ সকাল ১১:১৫



১. পহেলা বৈশাখ এলেই ক্ষুদ্র একটা জনগোষ্ঠী নড়ে চড়ে বসে। তথাকথিত প্রগতিশীল, মুক্তমনা, ধর্ম নিরপেক্ষরা দাবী করে পহেলা বৈশাখ হল একমাত্র অসাম্প্রদায়িক উৎসব। ভাল কথা। সংখ্যাগরিষ্ঠ মুসলমান কখনোই বলেনি যে, পহেলা বৈশাখ ধর্মীয় কোন উৎসব। বরং ঐ সব তথাকথিত ক্ষুদ্র গোষ্ঠী বছরের পর বছর কিছু বিশেষ উপাদান যোগ করে জোর করে ঐতিহ্য, চেতনা ইত্যাদি নাম দিয়ে সাধারণ জনগণের উপর চাপিয়ে দিচ্ছে।

২. আমার প্রশ্ন হল, বাকী ৩৬৫ দিন আমরা জাতি হিসেবে কী এমন সাম্প্রদায়িক আচরণ করি যে, এই দিনকে এতটা হাইলাইট করতে হবে? আমরা কি –
• অমুসলিমদের ধর্ম চর্চায় বাধা দিচ্ছি?
• আমাদের দেশে কি শরীয়াহ আইন চালু হয়েছে?
• আমাদের দেশে কি অন্য ধর্মাবলম্বীরা তাদের উৎসবে ছুটি পায় না?
• আমাদের দেশে কি রাষ্ট্রীয়ভাবে কোন বৈষম্য করা হয় নন-মুসলিমদের সাথে?

৩. পহেলা বৈশাখে উৎসব হবে না কেন? এটা তো আবহমান কাল ধরে উৎসবই! মেলা, হালখাতা, খেলাধূলা, নৌকা বাইচ ইত্যাদি তো এমনিতেই ছিল। কিন্তু এটাকে নতুন করে, নতুন নামে, নতুন উপাদান দেয়া হচ্ছে কেন? ঐসব উপাদান না হলে চেতনা বিরোধী, ঐতিহ্য বিরোধী ট্যাগ দেয়া হবে কেন? ঐসব উপাদানের বিরোধীতা করলেই সাম্প্রদায়িক বলা হবে কেন?

৪. বরং, যেসব গোষ্ঠী ঐসব নতুন উপাদান ছাড়া, ঐসব স্থান ছাড়া, ঐসব খাবার ছাড়া পহেলা বৈশাখ পালন করতে নারাজ তারাই এক ধরনের মৌলবাদী, এক ধরনের সাম্প্রদায়িক। একটা বিজ্ঞানমনস্ক লোককে দেখলাম না এই দিনকে নিয়ে তৈরি করা অবৈজ্ঞানিক ব্যপারগুলো নিয়ে মতামত দিতে। একটা চ্যানেল মালিককে দেখলাম না উদ্ভট, বিকৃত মুখোশগুলো এড়িয়ে খবর প্রচার করতে। কেউই ট্যাগ খেতে চাইছে না। আমিও ছদ্মনামে লিখে পার পেয়ে যাচ্ছি…

মন্তব্য ৪২ টি রেটিং +৩/-০

মন্তব্য (৪২) মন্তব্য লিখুন

১| ১৫ ই এপ্রিল, ২০১৯ সকাল ১১:২৫

একে৪৭ বলেছেন: এত উত্তেজিতে হয়ে ছিলেন- যা লিখতে বসেছেন, তা লিখতেই ভুলে গেছেন।

১৫ ই এপ্রিল, ২০১৯ সকাল ১১:২৭

বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: অনেক কষ্টের একটা আই ডি। হারাতে চাই না...

২| ১৫ ই এপ্রিল, ২০১৯ সকাল ১১:৫৮

পাঠকের প্রতিক্রিয়া ! বলেছেন: আমাদের বর্তমান নেতারা বিভিন্ন ইস্যুতে জাতীকে ঐক্যবদ্ধ করার পরিবর্তে বিভক্ত করে ফেলে।


আমার গুরুর একটা ডায়লগ মনে পড়লো,
"ক্ষুধা লইয়া যাহারা রাজনীতি করেন, তাহারা ক্ষুধার্ত হইতে চাহেন না। ক্ষুধার্তের মত পরিশ্রমও করিতে চাহেন না। ইহাই পরিহাস।"-মাওলানা ভাসানী

[এখন ক্ষুধার জায়গায় এসেছে সাম্প্রদায়িক/অসাম্প্রদায়িক, মুক্তিযুদ্ধের চেতনা/রাজাকার]

১৫ ই এপ্রিল, ২০১৯ সকাল ১১:৫৯

বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: মূল্যবান কথা বলেছেন...

৩| ১৫ ই এপ্রিল, ২০১৯ দুপুর ১২:০০

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: বাংলা নববর্ষের সাথে সাম্প্রদায়িকতা/অসাম্প্রদায়িকতা শব্দ গুলো যুক্ত হওয়ার যৌক্তিকতা কী? আগে তো কখনো এই শব্দগুলো শুনিনি।

১৫ ই এপ্রিল, ২০১৯ দুপুর ১২:০২

বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: আপনাকে অনেক ধন্যবাদ। আমার পোস্টটাই তো সেজন্য। একটা গোষ্ঠী নতুন কিছু জোর করে গেলানোর চেষ্টা করছে...

৪| ১৫ ই এপ্রিল, ২০১৯ দুপুর ১২:৩১

আনু মোল্লাহ বলেছেন: 'অনেক কষ্টের আইডি হারাতে চাইনা' ------ কথাটা অনেক কিছু দেখিয়ে দিয়ে যায়।

১৫ ই এপ্রিল, ২০১৯ দুপুর ১২:৩৬

বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: মুক্তমনা বিরোধীদের নিয়ে লিখে এর আগে আইডি হারানোর নজির আছে...

৫| ১৫ ই এপ্রিল, ২০১৯ দুপুর ১২:৩৬

নজসু বলেছেন:



আমার লাইন হইয়া যায় আঁকাবাঁকা.............. :D

১৫ ই এপ্রিল, ২০১৯ দুপুর ১২:৪১

বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: হাতের লেখা ভাল না? =p~

৬| ১৫ ই এপ্রিল, ২০১৯ দুপুর ১:০১

আবদুল মমিন বলেছেন: পড়েছে ধন্য দেশের জন্য নন্দ খাটিয়া খুন
লিখে যত তার দিগুন ঘুমায় খায় তার দশ গুন ।

সময় ও পাত্র ভেদে সমাজের সকল যায়গায় এই নন্দরা সক্রিয় আছে ,যদিও দেশের বাদেশের মানুশের তরে এদের কোন অবদান থাকেনা

পাছায় আগুন দিয়েও এদের ঘুম ভাঙ্গানো যায়না কিন্তু লে হালুয়ায় এদের কে সকলের আগেই দেখবেন ।

১৫ ই এপ্রিল, ২০১৯ দুপুর ১:৫৮

বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: হাহাহা। ভালই বলেছেন...

৭| ১৫ ই এপ্রিল, ২০১৯ দুপুর ১:৪৩

ভুয়া মফিজ বলেছেন: বাংলাদেশই বোধহয় পৃথিবীর একমাত্র দেশ যেখানে অ-বিতর্কিত কোন ব্যাপার নাই। সবকিছুকেই বিতর্কিত না করা পর্যন্ত আমাদের পেটের ভাত হজম হয় না। X(

১৫ ই এপ্রিল, ২০১৯ দুপুর ১:৫৯

বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: বিশেষ করে এখানকার বুদ্ধিজীবি নামধারী ব্যক্তিগুলো সব কিছুতেই 'চেতনা' ব্যবসা খঁজে বেড়ায়...

৮| ১৫ ই এপ্রিল, ২০১৯ দুপুর ২:০১

এ আর ১৫ বলেছেন: প্রশ্ন :: জাতীয় উৎসবে সাম্প্রদায়িক/অসাম্প্রদায়িক শব্দ টাই বা আসবে কেন?

উত্তর ::: জাতীয় উৎসবকে তথাকথিত মমিনরা হারাম ঘোষনা করছে এবং এই উৎসবের ভিতর পূজা আবিষ্কার করেছে তাই । তারা বলে নবী সাহাবারা কোন দিন এই উৎসব পালন করেন নি , তাই উহা হারাম এবং হিন্দুদের কালচার চর্চা , তাই মুসলমানদের উচিৎ উহা বর্জন করা এবং এর বিরুধে জিহাদ ঘোষনা করা ।
--- এই অপব্যাখার প্রতিবাদ করতে গিয়ে -- সাম্প্রদায়িক/অসাম্প্রদায়িক শব্দটা চলে এসেছে । ধন্যবাদ

১৫ ই এপ্রিল, ২০১৯ দুপুর ২:০৫

বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: ওদের 'আবিস্কার'গুলোকে 'তেনারা' বাদ দিয়ে উৎসব করলেই তো ল্যাঠা চুকে যায়...

৯| ১৫ ই এপ্রিল, ২০১৯ বিকাল ৩:১৭

ইনাম আহমদ বলেছেন: এসব ইসলামিক-অইসলামিক কোনো ব্যপার না। হুজুরদের যতো রাগ পহেলা বৈশাখ নিয়ে।
২০০১ সালে ছায়ানটে হুজুরদের দ্বীনী সৈনিকরা বীরবিক্রমে বোমাহামলা করে ভেবেছিলো দেশে ইসলামী খিলাফত কায়েম হবে।
দেশের মসজিদে-মসজিদে, শিবিরপন্থী শয়তানগুলোর বাড়ীতে উল্লাস বয়ে গেছিল, এবার নববর্ষ বরণের বিদআতী সংস্কৃতি বন্ধ হয়ে যাবে। সেইসব জানোয়ারগুলোর নাচানাচি এখনও মনে আছে।
কিন্তু বেহায়া বাঙালি জিহাদীদের বোমাহামলার পরও তার সংস্কৃতি ছাড়েনি। তাই তার অল্প কিছু পর থেকেই হুজুরেরা ঈমানযুদ্ধে নামলেন। এখন পহেলা বৈশাখ দেশে বহু ছাগলের কাছে ঈমানসংকট। জুম্মার খুৎবায় হুজুরেরা কান্নাকাটি করেন, বাংলার মাটিতে বাংলা সালের পরিবর্তে হিজরী সাল প্রবর্তিত হোক। উনাদের কেউ মানা করেনি যে পহেলা বৈশাখে সারাদিন মসজিদে নফল নামাজ পড়েন আর কোরআন তিলাওয়াত করেন।
ভালো সংস্কৃতি বন্ধ করার সাথে সাথে খা্রাপ সংস্কৃতি সে স্থান দখল করে। এককালে পহেলা বৈশাখে মেলা বসতো গ্রামে গ্রামে। যাত্রা হতো, পুতুলনাচ, খেলাধূলা, কতো কিছু। লোকজ সংস্কৃতির কতো উপাদান আগে চর্চা হতো। সব বন্ধ হচ্ছে। হুজুরদের ফতোয়ার তোড়ে ঈমানদার বাঙালি এখন এসব শিরক করেনা। তার জায়গায় পহেলা বৈশাখে প্যান্ডেল বসে, জোরে জোরে হিন্দী গান বাজে, ডিজে পার্টি হয়। ভ্যালন্টাইনস ডে আর পহেলা বৈশাখে পার্থক্য পাই না তেমন।
মাদ্রাসার শিক্ষকদের বৈশাখী ভাতা বন্ধ করে দেয়া উচিত। বৈশাখ হারাম, কিন্তু বৈশাখী ভাতা খাইতে আরাম, সেটা হবেনা।

১৫ ই এপ্রিল, ২০১৯ বিকাল ৩:৪৫

বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: কিছু বিষয় নিয়ে হুজুরদের আপত্তির যথেষ্ট কারণ আছে বৈকি! মন্তব্যর জন্য ধন্যবাদ...

১০| ১৫ ই এপ্রিল, ২০১৯ বিকাল ৫:০২

গরল বলেছেন: বাক্যটা হওয়া উচিৎ ছিল "বাঙালীর সব চেয়ে বড় উৎসবের দিন", এরাই আসলে অশিক্ষিত মোল্লাদের উস্কে দেয়। বাংলায় একটা কথা আছে না পাগলরে নাও ডুবানোর কথা মনে করিয়ে দিতে হয় না, মিডিয়াগুলো সেটা জানে না কারণ তারা বোধ হয় ইংলিশ মিডিয়াম থেকে পাশ করছে।

১৫ ই এপ্রিল, ২০১৯ বিকাল ৫:০৯

বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: সহমত। যতই অসাম্প্রদায়িক বলে চেঁচাবে আর বৃথা রূপ দেয়ার চেষ্টা করা হবে ততই এটা নিয়ে বিতর্ক বাড়বে...

১১| ১৫ ই এপ্রিল, ২০১৯ বিকাল ৫:৩৫

পাঠকের প্রতিক্রিয়া ! বলেছেন: গড়লের মন্তব্যটা সুন্দর হয়েছে।

ইনাম আহমদ, ছেলেটা একটু উগ্র টাইপের। ওর ব্যাকা ত্যাড়া কমেন্ট পড়লে মেজাজ ঠিক থাকে না।

আপনার প্রতিউত্তরগুলো রসকষহীন কেন?

১৫ ই এপ্রিল, ২০১৯ বিকাল ৫:৪৯

বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: এমনিতে পোস্ট দেয়ার পর থেকে ভয়ে ভয়ে আছি। কার না কার আবার চেতনা-তে লেগে বসে! এটা তো সিরিয়াস পোস্ট। তাই রস কষহীন প্রতি মন্তব্য...

১২| ১৫ ই এপ্রিল, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:৫০

অজ্ঞ বালক বলেছেন: ইনাম আহমদ ভালাই কইসে।

আমার কথাডা কই, ঈদে এই দেশের ৯০% মানুষ আনন্দ করলেও বাকি ১০% আঙ্গুল চুষ। আর পুজায় ৮% আনন্দ করলেও বাকিরা তো দুধভাত। অন্য ধর্মীয় উৎসবে একই ইস্যু। এইটা ধর্ম-জাতি নির্বিশেষে কমন প্ল্যাটফর্ম দেইখা এই কথাটা কওয়া হয় বোধ করি। তাতে মাথা গরম করার কিচ্ছু নাই। পান্তা খাইসেন? শুভ নববর্ষ - আগে কইতে ভুইলা গেসিলাম।

১৫ ই এপ্রিল, ২০১৯ রাত ৮:৩৮

বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: শুভ নববর্ষ ! সবাই উৎসব করুক মানা নাই। তবে হুজুরদের আপত্তি এমনি এমনি হয়নাই। কোন মূর্তির কি উদ্দেশ্য আর কোন মুখোশের কি মানে সেইটা বলে তেনারাই ভেজাল টা করেছেন। এগুলো ছাড়তে পারলে মনে হয় আপত্তি অনেক কমে যাবে...

১৩| ১৫ ই এপ্রিল, ২০১৯ রাত ৮:৫৭

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: পহেলা বৈশাখ অসম্প্রদায়িক ভাল কথা।

দূর্গা পূজা সার্বজনীন, হোলি সবার . . .
এসব এলে আরেকটা শ্লোগানও আসে- ধর্ম যার যার উৎসব সবার!
তাও ভাল কথা।

ঈদ'ই কি তবে কেবলই সাম্প্রদায়িক? !!!!

৯০ ভাগ বিশ্বাসীর অনুষ্ঠান হয়ে যায় সাম্প্রদায়িক? আর ১০ ভাগের অনুষ্ঠান সার্বজনীন
অসম্প্রদায়িক! কেমতে কি?

এখানে কথিত হুজুর এবং মোল্লাদের ব্যার্থতা শতভাগ।
তারা ধর্ম এবং সংস্কৃতিকে একিভূত করতে পারেনি। আমার বিশ্বাস আমার সংষ্কৃতির সাথে কিভাবে মিশে রবে তা চিহ্ণিত করতে পারেনি। বরং উল।টো সব হারাম ফতোয়া দিয়ে নির্বাসনে পাঠীয়েছে। আর এই শূন্যতা পূরনেই অপ-সংষ্কৃতি মাঠের সিংহভাগ দখলে নিয়ে ধর্মকেই কোনঠাসা করে রেখেছে।

ইসলাম যেখানে গিয়েছে তার সাথেই মিলে মিশে দারুন এক বর্ণিল রং নিয়েই বেঁচে থেকেছে।
কিন্তু যেখঅনে অজ্ঞানতার অন্ধকার গ্রাস করেছে সেখানেই কট্টর মৌলবাদ মাথাচাড়া দিয়েছে।
যা আখেরে ধর্মেরই ক্ষতি করেছে।

আমি বাঙালী আমি মুসলিম । এখানটাতে, এই কনফ্লিক্টে দূরত্ব যত কমিয়ে আনা যাবে ধর্ম ততই শক্তিশালী হবে।
সংস্কৃতির রুপরেখা প্রণয়ন করে চলমান সময়ের সাথে শুধূ নয় ভবিষ্যতের ভাবনা নিয়ে যদি চলতে পারে তবেই আবার আসবে সোনালী সেই দিন- যখন মানুষ মুসলিমদের আচর, আচরণ ব্যবহার দেখেই নিজেকে একজন গর্বিত মুসলমান বানাতে ব্যাকুল হয়ে পড়ে। যেটা ইউরোপে ঘটছে। জ্ঞানী মহলে ঘটছে। মুক্ত জ্ঞানের চর্চায় ঘটছে উন্নত দেশসমূহে। আর অন্ধ পোষাকি, সংষ্কৃতিহীন, গোড়াদের ক্ষেত্রে বাড়ছে -অন্ধত্ব। বাড়ছে কট্টরপন্থা। যার পরিণতি শুভ নয়।





১৬ ই এপ্রিল, ২০১৯ সকাল ১০:২৭

বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: সুন্দর বলেছেন। কাঠ মোল্লারা এখনও 'শিক্ষিত' হয়ে উঠতে পারেনি। ইসলামিক মূল্যবোধ ঠিক রেখেই জাতীয় উৎসবে শামিল হওয়া যায়...

১৪| ১৫ ই এপ্রিল, ২০১৯ রাত ৯:০৪

উম্মু আবদুল্লাহ বলেছেন: অসাম্প্রদায়িক কোথায়? আনন্দবাজার তো তুলনা করল দুর্গা পুজার অষ্টমীর সাথে ।

http://worldbangla.com/2018/04/16/89085?fbclid=IwAR03lJhRfEdwFK6CHl7nT15alIE8XqjYijCJfu5_ZygTaFd2XYIfBbTjra0

১৬ ই এপ্রিল, ২০১৯ সকাল ১০:২৮

বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: গত বছরই দেখেছি এটা। এখানে এগুলো টেনে আনিনি বিতর্ক হবে এজন্য...

১৫| ১৫ ই এপ্রিল, ২০১৯ রাত ৯:০৬

উম্মু আবদুল্লাহ বলেছেন: আনন্দ বাজার লিখেছে : "কার সঙ্গে তুলনা করা যেতে পারে! কখনও মনে হচ্ছিল কলকাতার কলেজ স্কোয়ার বা একডালিয়ার পুজো মণ্ডপ। কখনও বা শান্তিনিকেতনের বসন্ত উৎসবের চেহারা। তা সে রমনার বটমূলের বৃন্দগানই হোক কিংবা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সামনের রাজপথে মঙ্গল শোভাযাত্রা। পুজো, বসন্ত উৎসবের মিলমিশে একাকার ঢাকার নববর্ষের সকাল।"

১৬ ই এপ্রিল, ২০১৯ সকাল ১০:২৯

বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: যত দোষ হুজুরদের!

১৬| ১৫ ই এপ্রিল, ২০১৯ রাত ৯:১৭

রাজীব নুর বলেছেন: ঈদ বা পূজার চেয়ে বৈশাখ বড়ফ উৎসব।

১৬ ই এপ্রিল, ২০১৯ সকাল ১০:৩০

বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: ঈদের চেয়ে বৈশাখ বড় উৎসব বলে আমি কখনোই মনে করি না...

১৭| ১৫ ই এপ্রিল, ২০১৯ রাত ১১:৩১

মাহমুদুর রহমান বলেছেন: ইসলাম এমন কোন বিষয়কে কখনওই সমর্থন দেয় না যা আল্লাহর বিরুদ্ধে যায়।

মঙ্গল শোভাযাত্রার মানুষগুলো সম্পূর্ণ জ্ঞানহীন।কারন সে নিজেই যদি হয় খারাপ এবং ভালো হওয়ার চেষ্টা না করে তাহলে মঙ্গলশোভাযাত্রা তার জন্য কি মঙ্গল বয়ে আনবে?

মঙ্গলের জন্য আল্লাহর কাছে দোয়া করা উচিৎ আমাদের।আল্লাহ বলেন তিনি দয়ালু ও মেহেবান।সুতরাং তাকে ছেড়ে অন্যের কাছে কি মঙ্গল আশা করবো যেখানে সত্যিকার অর্থেই কোন মঙ্গল নেই?

এটা মানুষের সৃষ্টি করা যাত্রা আর মানুষকেই এর থেকে বেরিয়ে আসতে হবে।কারন ভালো মানুষের জন্য মঙ্গলশোভাযাত্রার প্রয়োজন পড়ে না।কথায় আছে আপন ভালো তো দুনিয়া ভালো।

১৬ ই এপ্রিল, ২০১৯ সকাল ১০:৩২

বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: একটা বিশ্ববিদ্যালয়ের কয়েকজন খেয়ালী ছাত্র ছাত্রীর পাগলামীকে এখন জাতীয় ঐতিহ্যে পরিণত করা হয়েছে। তার উপর নপুংসক মিডিয়া, চেতনা ব্যবসায়ীরা মিলে এই ফালতু বিষয়টাকে আঁকড়ে ধরে নতুন মৌলবাদের সৃষ্টি করেছে...

১৮| ১৬ ই এপ্রিল, ২০১৯ রাত ৩:১৫

বলেছেন: এসব শ্লোগান তোলার পিছনে কারণ কি??

১৬ ই এপ্রিল, ২০১৯ সকাল ১০:৩২

বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: চেতনা ব্যবসা। ধর্ম নিয়ে চুলকানি...

১৯| ১৬ ই এপ্রিল, ২০১৯ বিকাল ৩:১৬

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
২০০১ এ রমনা বটমূলে বোমা হামলা, এর আগে উদিচি অনুষ্ঠানে ও কমুনিষ্ট পার্টির জনসভায়। এইসব একের পর এক ভয়াবহ বোমাহামলা করে ভেবেছিলো ভয়ে আর কেউ পহেলা বৈশাখে ঘর থেকে বের হবে না ।

কিন্তু সাহসি বাঙালি মৌলবাদিদের বোমাহামলার পরও পহেলা বৈশাখ বর্ষবরণ বা তার আদী সংস্কৃতি ছাড়েনি।
এমনকি বোমা হামলার পর সেইদিনেও রাজপথ ত্যাগ করেনি। হামলাকারিদের বুড়ো আংগুল দেখিয়ে সব পালন করেছে। ভয়ে পিছিয়ে যায় নি।
এরপরের বছর থেকে শুরু হল ভিড়ের ভেতর নির্বিচারে যৌন হামলা চালানো। কিন্তু কাজ হচ্ছে না
২০১৫ থেকে শুরু হলো যৌন হামলা + ভিডিও ধারন। এরপর আপলোড, ভাইরাল, হলুদআলো সহ মিডিয়াগুলোকে উষ্কে দেয়া হলো। এবার যাবি কই?
এরপরও বেহায়া বাঙালি থামে না, থামছে না

তাই এ বছর থেকে হুজুরেরা গাঝাড়া দিয়ে সরাসরি ঈমানযুদ্ধে নামলেন।
ওয়াজে .. ওয়াজে .. জুম্মার খোদবায় ...
কিতাবে লেখা না থাকলেও ফতোয়া দিলেন, ফতোয়া বানাতে তো পয়শা লাগে না।
ঘোষনা দেয়া হল। পহেলা বৈশাখ হারাম।

১৬ ই এপ্রিল, ২০১৯ বিকাল ৫:৩১

বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: পহেলা বৈশাখ হারাম করেনি। পহেলা বৈশাখের নামে নতুন নতুন যে বিষয়গুলো করা হচ্ছে তা নিয়ে তাদের আপত্তি জানিয়েছেন। ঐ বিষয়গুলো নিয়ে তেনারাও গোঁয়ার্তুমি করছে। কেউ একজন যদি 'টিপ না পরলে বাঙালী না' বলে রায় দেয় আরেকজন তো তার বিপক্ষে দাঁড়িয়ে যাবেই। মঙ্গল শোভাযাত্রার বিরোধীতা কেন করা যাবে না?...

২০| ১৬ ই এপ্রিল, ২০১৯ রাত ১০:৪৮

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
মনগড়া হাদিস দিয়ে পহেলা বৈশাখ হারাম বলছে অনেক দিন জাবৎ।
view this link

মঙ্গল শোভাযাত্রার বিরোধীতা কেন করা যাবে না?
বিরোধিতা করা এক জিনিষ, আর হুমকি দিয়ে বোমা নিয়ে হামলে পড়া, 'কোমড়ে চাপাতি নিয়ে হাটাহাটি করে সুযোগ খোজা' আরেক জিনিষ।

'টিপ না পরলে বাঙালী না' বলে রায় কে দিল ? এমন কথা তো শুনি নি।

১৮ ই এপ্রিল, ২০১৯ সকাল ১০:৫৫

বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: প্রয়াত অভিনেতা খালেদ খান-এর স্ত্রী মিতা হক বলেছিলেন এই কথা। পহেলা বৈশাখের রাতে ৭১ টিভিতে টক শো-তে সুলতানা কামাল বলেছেন, যারা মঙ্গল শোভাযাত্রার বিরোধীতা করে তাদের আইনের আওতায় কেন আনা হয় না...

২১| ০৩ রা আগস্ট, ২০১৯ দুপুর ১২:২৫

খায়রুল আহসান বলেছেন: আমি বাঙালী আমি মুসলিম (১৩ নং মন্তব্য থেকে উদ্ধৃত) - এ দুটো পরিচয় নিয়েই আমি পরিতৃপ্ত। আমার উৎসব আমি আমার মত করেই পালন করতে চাই, কারো শিখিয়ে দেয়া পদ্ধতিতে নয়।

০৪ ঠা আগস্ট, ২০১৯ দুপুর ১:০১

বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ আপনাকে...

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.