নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
১. চিন্তা করে দেখুন, একই বয়সের একদল ছাত্র প্রায় একই বয়সের আরেক দল ছাত্রের উপর দাদাগিরি করছে। মিছিলে না যাওয়ার জন্য বকা দিচ্ছে, দল না করলে হলে উঠতে দিচ্ছে না, নতুন ছাত্রদের উপর র্যাগিং করছে। কতটা অসহায় ঐ ছাত্রদের ও তাদের পরিবারের মানসিক অবস্থা হয় কখনো কি ভেবে দেখেছেন?
২. যে কোন মৃত্যুই দুঃখজনক। আর তা যদি হয় শিক্ষাঙ্গনে তা আরও মর্মান্তিক। অতীতে বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষার্থী হত্যার পর ছাত্র রাজনীতি নিষিদ্ধের দাবি উঠেছে। কিন্তু রাজনীতিবিদ, সুশীল সমাজ ও জ্ঞানপাপী শিক্ষকদের জন্য কখনোই তা বাস্তবায়ন করেনি কেউ। শেষমেষ আবরার ফাহাদের মৃত্যুর পর বুয়েট শিক্ষার্থীরা (পাশাপাশি সমাজের প্রতিষ্ঠিত বুয়েটিয়ানদের সহমত) এমন আন্দোলন করে বোধহয় স্বয়ং শেখ হাসিনাও মনে মনে চেয়েছেন বুয়েটে ছাত্ররাজনীতি নিষিদ্ধ হোক…
৩. ছাত্ররাজনীতি নিষেদ্ধের পর মাঝে একবার ছাত্রদল রাজনীতি করার ঘোষণা দিয়েছিল, তবে তা পাত্তা পায়নি। আর গোপনে ছাত্রলীগ কয়েকবার চেষ্টা করেছিল কার্য্যক্রম শুরু করতে কিন্তু প্রতিবারই শিক্ষার্থীদের আন্দোলনের মুখে পিছু হঠেছে। তবে এবার মনে হচ্ছে ছাত্রলীগ পেছন থেকে সাপোর্ট পাচ্ছে। আওয়ামী ফেসবুকাররাও উস্কানি দিচ্ছে রাজনীতি করার অধিকার দিতে হবে নাহলে বুয়েট নাকি মাদ্রাসা হয়ে যাবে। এর মধ্যে উপাচার্য্যও আমতা আমতা করে অনুমতি দিতে চাইছে (যদি সবাই রাজি হয় আর কি!)। শিক্ষামন্ত্রী ও ডিবি হারুনও এ ব্যপারে মন্তব্য করেছে। সব দেখে মনে হচ্ছে বুয়েটে আবার ছাত্ররাজনীতির অনুমতি দিতে পারে…
৪. ছাত্ররা রাজনীতি করতে চাইলে করুক ক্যাম্পাসের বাইরে গিয়ে মূল দলের সাথে। ক্যাম্পাসে কেন তারা সাধারণ ছাত্রছাত্রীদের শাসন করবে? উপাচার্যকে চোখ রাঙানি দিবে? হলে তালা দিবে? হল কি তাদের বাপের? কোন পিতামাতার বৈধ সন্তান হয়ে এমন কাজ কীভাবে করতে পারে কেউ? কিসের দেশের সেবা? কিসের ভবিষ্যতের রাজনীতিবিদ তৈরি? বিশ্বের কোন দেশে আছে এই ছাত্র রাজনীতি? কোন সুশীল, বুদ্ধিজীবি, রাজনীতিবিদের ছেলে ছাত্ররাজনীতি করে? এমনিতেই রাজনীতিবিদ, জনগণ, সিস্টেম-এর কারণে এই দেশ নিয়ে তেমন আশা ভরসা নেই, বুয়েটে যদি আবার ছাত্র রাজনীতি চালু হয় তাহলে আর কিছু বলার নেই…
০১ লা এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ১১:৪০
বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: সহমত। ২০২৪-এ এসে ছাত্র রাজনীতি, তাও কত কুৎসিত! চিরস্থায়ী বন্ধ হোক...
২| ০১ লা এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ১১:৩৬
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
বাংলাদেশের প্রত্যেকটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান থেকে লেজুড় ভিত্তিক দলীয় সংকীর্ণ রাজনীতি চিরতরে উচ্ছেদ করা হোক ।
নিষিদ্ধ করা হোক ।
এখানে কেবলই জ্ঞান চর্চা হবে ।
রাজনীতি চর্চা করার জন্য অন্য জায়গায় আছে।
শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলোতে বিধিবদ্ধভাবে কেবলমাত্র ছাত্র কাউন্সিল থাকতে পারে ।
বাকিগুলো সবই অসভ্যতা।
০১ লা এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ১১:৪১
বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: লেজুড় ভিত্তিক কথাটা বাদ দিতে বলে সুশীলরা ছাত্র রাজনীতি রাখতে চায়। তেনারা বলে রাজনীতি থাকুক, তবে লেজুড় ভিত্তিক বন্ধ হোক। এটা অসততা। যে কোন ধরনের ছাত্র রাজনীতি বন্ধ করা উচিত...
৩| ০১ লা এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ১১:৫৪
নতুন বলেছেন: বিশ্বের বড় বড় শিক্ষা প্রতিস্ঠানে কোন ধরনের ছাত্র রাজনিতি আছে সেটা প্রধানমন্ত্রীকে জিঙ্গাসা করতে হবে?
আমেরিকা/ইউরোপের কোন বড় বিশ্ববিদ্যায়ে দুই দলের মাঝে হল দখলের কারনে গোলাগোলি হয়, ছাত্র মারা যায়?
৫২,৭১ এর চেতনা বিক্রি করে রাজনিতিক দলগুলি তাদের পেশি শক্তি বাড়াতে শিক্ষাপ্রতিস্ঠান থেকে লাঠিয়াল হায়ার করে মাত্র।
দেশের ছাত্রদের রাজনিতি চর্চা, নেতৃিত্ব শিক্ষার জন্য অন্য মাধ্যম বের করতে হবে।
কিন্তু ছাত্রদের ছাত্ররাজনিতির নামে রাজনিতিক দলের লাঠিয়াল বাহিনি বানারোর এই পথ বন্ধ করতে হবে্।
০১ লা এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:০৭
বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: ৫২, ৭১, ৯০ না যখন দুর্যোগ আসবে তখন এমনিতেই ছাত্ররা এগিয়ে আসবে। তার জন্য রাজনীতি করতে হবে না...
৪| ০১ লা এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:১৭
শাহ আজিজ বলেছেন: তালগাছ , চমৎকার একটা থাপ্পড় দিয়েছ , ধন্যবাদ তোমায় ।
০১ লা এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ২:৩৩
বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: লাভ নেই, তাদের লজ্জা শরম নেই...
৫| ০১ লা এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:২১
ফিনিক্স পাখির জীবন বলেছেন: ছাত্র রাজনীতির নামে যেটা দেশে চলছে, সেটা ভাল কিছু না। এটা হল রাজনৈতিক দলগুলোর লেজুড়বৃত্তি। এই ছাত্র সংগঠনগুলো ছাত্রদের উপর টর্চার করে, বিরোধী মতকে দমন করে আর যখনই সাধারণ ছাত্ররা সরকারের/সরকার ঘেষা কারো খারাপ কাজের বিরোধিতা করে, হয় তাদের ওপর হেলমেট পরে ঝাপিয়ে পড়ে নয়ত ভেতরে ঢুকে কথা চালাচালির নামে পিঠে ছুরি মারে।
এগুলো ছাত্র রাজনীতির কলংক। বাংলাদেশের স্বাধীনতা সংগ্রামে ছাত্র রাজনীতির যে উজ্জ্বল ইতিহাস আর ঐতিহ্য ছিল, সব ১৯৯০ এর পর থেকে চুড়ান্ত দলীয় লেজুড়বৃত্তির মধ্যে পড়ে ধুয়ে মুছে সাফ হয়ে গেছে।
০১ লা এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ২:৩৫
বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: সঠিক বলেছেন। ছাত্র রাজনীতির কোন দরকার নেই এই যুগে...
৬| ০১ লা এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:২৪
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: বাংলাদেশের ছাত্র রাজনীতির মূল উৎস বা কেন্দ্র হলো ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়। যুগে যুগে ছাত্র রাজনীতিকরা অনেক ঐতিহাসিক অবদান রেখেছেন, ফলে সময়ের আবর্তনে ছাত্র রাজনৈতিক সংগঠনগুলো যে প্রতিটা রাজনৈতিক দলের মূল চালিকা শক্তি হিসাবে আবির্ভুত হয়েছে, তা নির্দ্বিধায় বলা যায়। ১৯৮২ সালে এরশাদ ছাত্র রাজনীতি বন্ধের ঘোষণা দেন। ইনিশিয়েটিভ নিয়ে তিনি তার নিজের 'ছাত্র সমাজ' বন্ধ করে দেন। তার এই ইনিশিয়েটিভ অন্য কোনো দল ফলো করে নাই। ফলে, এরশাদ অনেকখানিই পঙ্গু হয়ে যান।
বাংলাদেশের ছাত্র রাজনীতি হলো লেজুড়ভিত্তিক রাজনীতি। ছাত্র রাজনীতি বন্ধ করা নিজ দলের আত্মহত্যার শামিল। কোনো দলই এই সর্বনাশা পথে যাবেন, এমনটা ভাবার কোনো কারণ নাই।
আমাদের ছাত্র সংগঠনগুলো অতীতে যেরূপ ঐতিহাসিক সাফল্যের জন্ম দিয়েছিল, তা ভাবতে গেলে এখন অবাক হতে হয়। তাদের রাজনীতি ও কার্যক্রম আগের মতো নাই। সারাদেশে, বিশেষ করে শিক্ষাঙ্গনে সন্ত্রাসের মূল কারণ বর্তমান ছাত্র রাজনীতি। যখন যে দল ক্ষমতায় থাকে, সেই দলের ছাত্র সংগঠনের দৌরাত্ম্য আগের সব রেকর্ডকে ছাড়িয়ে যায়। সাধারণ ছাত্ররা কী পরিমাণ নিগ্রহ, নির্যাতন ও বঞ্চনার শিকার হন, তা আমাদের সবারই জানা। এ সংগঠনগুলো ছাত্রদের কল্যাণের জন্য কাজ করার পরিবর্তে ব্যক্তিগত স্বার্থসিদ্ধি ও মূল দলের অ্যাজেন্ডা বাস্তবায়নে তৎপর থাকে, আর সাধারণ ছাত্ররা তাদের নির্যাতনের শিকার হয় এবং সর্বদা আতঙ্কগ্রস্ত থাকে।
ছাত্র রাজনীতি চলতে পারে, তবে কোনো লেজুড়ভিত্তিক নয়। ছাত্রদের কোনো কেন্দ্রীয় সংগঠনও থাকার ততটা প্রয়োজন মনে করি না। প্রতিটা প্রতিষ্ঠানে স্টুডেন্ট কাউন্সিল থাকতে পারে, লাল আর সবুজ দল নামে দুটি প্যানেল, যা হবে ধর্ম-নিরপেক্ষ ও লেজুড়মুক্ত, যা প্রতিষ্ঠানের কল্যাণের জন্য, এবং ছাত্রদের মুখপাত্র হিসাবে কাজ করবে।
এমন স্টুডেন্ট কাউন্সিল গঠনের পক্ষে দেশব্যাপী জোরালো মতবাদ না গড়ে উঠলে লেজুড়ভিত্তিক রাজনীতি কোনোদিনই বন্ধ হবে না।
তবে, আমাদের রাজনৈতিক দলগুলো চাইলে লেজুড়ভিত্তিক ছাত্ররাজনীতির মধ্যে থেকেও সন্ত্রাস বন্ধ করতে পারে এবং ছাত্রদের কল্যাণের জন্য কাজ করতে পারে।
০১ লা এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ২:৩৮
বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: খালেদা জিয়াও একবার ছাত্রদলের রাজনীতি ৬ মাসের জন্য বন্ধ করার কথা বলেছিলেন যদি অন্য দল রাজি থাকে। কিন্তু কেউ রাজি হয়নি। শেখ হাসিনা একবার ছাত্রলীগের উপর বিরক্ত হয়ে তাদের নেত্রী হওয়া থেকে নিজেকে সরিয়ে নিয়েছিলেন, পরে সবাই আবার স্বাভাবিকভাবে ছাত্ররাজনীতি চালু রেখেছেন...
৭| ০১ লা এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:২৮
আমি নই বলেছেন: দালাল দিয়ে ভরে গেছে দেশটা। বিশেষ করে শিক্ষক পদের দালাল গুলোর আচরন দেখলে বমি আসে। যদিও চাই সকল পর্যায়ে ছাত্র রাজনীতি চীরস্থায়ী ভাবে বন্ধ হোক কিন্তু জানি হবেনা। যিনি করতে পারবেন তিনিই চান না, আর দালালরাতো আছেই। এই ব্লগেও কয়েকটা পোগতিশীল দালাল আছে যারা মনে করে বুয়েট মাদ্রাসা হয়ে যাচ্ছে, তাও আবার আওয়ামিলীগের সময়।
০১ লা এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ২:৪০
বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: আজব লাগে, মুসলিমের কিছু কমন চিহ্ন দেখলে কিছু মুসলিমের মনে হয় মাদ্রাসা, জঙ্গি...
৮| ০১ লা এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১:২১
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: যাদেরকে ছাত্র মনে করে রাজনীতি করার অনুমতি দেওয়ার কথা ভাবা হচ্ছে তাদেরকে আসলে ছাত্র বলা যায় না। কারণ এদের মাঝে ছাত্রত্তের গুণ অনুপস্থিত।
০১ লা এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ২:৪০
বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: অনেকে নামকাওয়াস্তে কোথাও ভর্তি নিয়ে রাখে কিন্তু পড়ালেখা করে না, অনেকেই বিবাহিত, সন্তানের বাবাও...
৯| ০১ লা এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১:৫৯
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
ছাত্র রাজনীতি বন্ধ করতে চান, ভাল কথা।
সংগবদ্ধ ভাবে ছাত্রলীগের বিরুদ্ধে মারমুখি মিটিং মানেই বুয়েটে ছাত্ররাজনীতি বন্ধতো হয়ই নি বরং শক্ত ভাবে গেড়ে আছে।
বুয়েটে ছাত্ররাজনীতি বন্ধ হয় নি, বরং শিবির হিজবুতি ও জঙ্গিদের হেডকোয়ার্টার হয়ে দাড়িয়েছে। এভাবে একতরফা তো চলতে দেয়া যায় না।
বুয়েটে এবারও স্বাধীনতা দিবসের অনুষ্ঠান করতে দেয়নি শিবির। বিজয় দিবস ও পালিত হয় না। আর বুয়েটকে কওয়মি মাদ্রাসার চেয়েও খারাপ অবস্থা করে ফেলেছে। রাতে ক্যাম্পাসেই রুমে গোপন মিটিং হচ্ছে, আবার শিক্ষা সফরের নামে বান্দরবনের জংগলে টাঙ্গুয়ার হাওরে জঙ্গি তালিম চলে নিয়মিত।
এখনি এই অন্ধকারের শক্তি জামাতিদের রুখতে হবে
বুয়েট থেকে জঙ্গি উচ্ছেদ করা এখন ওয়াজিব হয়ে দাড়িয়েছে।
০১ লা এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ২:৪৩
বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: আওয়ামী লীগের আমলে বুয়েটে শিবির কার্য্যক্রম চালাচ্ছে আর ডিবি, ডিজিএফআই কিছু জানে না, এমনটা তো হওয়ার কথা নয়। হিজবুত তাহরীরের কার্য্যক্রমও তেনাদের রাডারে থাকার কথা। দেখি, তদন্ত করে যদি বের হয় শিবির, হেজবুত সক্রিয় তাদেরও খেদানো হোক...
১০| ০১ লা এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ২:১৪
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
ছাত্র মানে ছাত্র বা শিক্ষার্থী মানে শিক্ষার্থী।।
যখন ই কাউকে বলতে শুনবেন আমি সাধারণ শিক্ষার্থী, তখন ই বুঝে নিবেন ইনি নিষিদ্ধ অন্ধকার কোন সাম্প্রদায়ীক সংগঠন বা প্রতিক্রিয়াশীল জঙ্গি সংগঠনের সাথে জড়িত বা সমর্থক। প্রমান হচ্ছে ইসরাইলী গুপ্তচর নুরা।
০১ লা এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ২:৪৫
বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: নুরা পাগলাকে উপরে তুলেছে আপনার নেত্রী। শুধুমাত্র আই ওয়াশ। সে ওভাররেটেড...
১১| ০১ লা এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ২:৪৩
আমি নই বলেছেন: @হাসান কালবৈশাখীঃ সবচাইতে ভাল হয় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান গুলো বন্ধ করে দ্যান। জাতি যত অশিক্ষিত থাকবে তত গান্জাখোরি গল্প বোঝাতে সুবিধা হবে।
গোপন মিটিং বা*-ছালের নিউজ আপনার কাছে যায় আর ক্যাম্পাসে থেকে শিক্ষক পদের দালাল গুলো কি আংগুল চোসে? তেমন কোনো ঘটনা ঘটে থাকলে অবস্যই বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন ব্যবস্থা নিত। এখন আপনার গোয়েবলসীয় প্রপাগান্ডার বলি করার চিন্হিত সন্ত্রাসী গোষ্ঠিকে ক্যম্পাসে আমদানী করতে হবে?
কেউ রাস্ট্রবিরোধী কর্মকান্ড করলে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন অবস্যই পুলিশের মাধ্যমে আইনগত ব্যাবস্থা নেবে। ছাত্র হয়ে আরএকজন ছাত্রকে বিচারের নামে অত্যাচার, হত্যা করাকে যারা সাপোর্ট করে তারা আর যাইহোক বাংলাদেশের শুভাকাংখি নয়। তারা দেশ বিরোধী দালাল...
০১ লা এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ২:৪৬
বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: আমার কথাও সেটাই। এতই যদি শিবিরি, হেজবুত সক্রিয় থাকে তাহলে ডিবি, ডিজিএফআই কী করছে? ছাত্রলীগও প্রমাণ নিয়ে আসে না কেন কে কে শিবির করে?
১২| ০১ লা এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৩:১৭
বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন:
একটু আগের খবর। সর্বনাশের শুরু...
১৩| ০১ লা এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৪:৪০
নতুন বলেছেন:
জামাত শিবিরের জুজু বাদ দেন ভাই।
পুলিশ, রেব, ডিজিএফ আই থাকতেও যদি জামাত/শিবির তাড়াতে ছাত্রলীগ লাগে তবে পুলিশ, রেবকে ছুটিয়ে পাঠিয়ে দেন।
এই রকমের আজুইড়া বানাহায় আবার বুয়েটের টাকা পয়শার ভাগাভাগীকে কামড়া কামড়ী শুরু হবে।
জনগন সবই বোঝে কিন্তু অসভ্যদের সাথে পাইরা উঠে না।
০২ রা এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ১০:২৫
বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: বেশীরভাগ ছাত্র ছাত্রী ও অভিভাবকই চায় না শিক্ষাঙ্গনে ছাত্র রাজনীতি থাকুক। এ কেমন দেশ যেখানে জোর করে ছাত্র রাজনীতি চালু রাখতে চায় সরকারী দলগুলো?
১৪| ০১ লা এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৪:৪৭
আমি নই বলেছেন: বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: একটু আগের খবর। সর্বনাশের শুরু...
বাচ্চাদের পড়াশুনা না করিয়ে ইন্টারের পর থেকেই ব্যবসা-বানিজ্য, কৃষি বা যেকোনো বিকল্প কর্মে লাগানই মনে হয় বুদ্ধিমানের কাজ হবে। অন্তত আদরের সন্তান অন্যের হাতে নিয়মিত লান্চিত হচ্ছে এই ভয়ে থাকতে হবে না। কি বলেন....
০২ রা এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ১০:২৭
বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: কিছু ক্ষেত্রে অবশ্যই এটা ভাবনার বিষয়। সন্তান উচ্চ শিক্ষা অর্জন করতে গিয়ে যদি মানসিক যন্ত্রণা ও লাঞ্চনার শিকার হয় তাহলে তো কোন অভিভাবক তার সন্তানকে বিশ্ববিদ্যালয়ে পাঠাবে না বিশেষ করে যাদের হলে থাকতে হবে...
১৫| ০১ লা এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৯:৩০
ঢাবিয়ান বলেছেন: @হাসান কালবৈশাখী , এক পাল বাদর যদি জঙ্গলে দৌড়ঝাপ করে বাঘ / সিংহকে বিড়াল বলে দাবী করে তবে তা সত্য হয়ে যাবে না। এই ব্লগে আপনাদের মত কিছু অন্ধ দলীয় সমর্থকের বুয়েটকে মাদ্রাসা, জঙ্গীদের আস্তানা বলে চেচানোর ফলাফলও সেই একই।
০২ রা এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ১০:২৯
বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: পর পর ৪ বার ক্ষমতায়, তারপরও এক জুজুর ভয় দেখিয়ে যাচ্ছে তেনারা...
১৬| ০১ লা এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৯:৪১
নাহল তরকারি বলেছেন: শুধু বুয়েট কেন সকল শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ছাত্র রাজনীতি বন্ধ করা উচিত। এটা কোর্ট ও আইনসভার বুঝা উচিৎ। ছাত্ররা লেখা পড়া করবে। তারা দক্ষ হয়ে দেশ বিদেশে চাকরি করবে। প্রচুর টাকা কামিয়ে দেশে কে সম্বৃদ্ধির দিকে নিয়ে যাবে। এখন ছাত্র রাজনীতির বিপক্ষে কথা বললেই একটি বিশেষ দল “আন্দোলনরত ছাত্রদের শিবিরের ট্যাগ লাগিয়ে দিবে, রাজাগার এর ট্যাগ লাগিয়ে দিবে।” এসব করে বিশেষ দল পার পাবে না। এসব নোংড়া রাজনীতি জনগণ বুঝে। প্রধানমন্ত্রী তো সব বুঝে। তিনি কেন ছাত্র রাজনীতি বন্ধের হুকুম দিচ্ছেন না, আমি জানি না। ছাত্র রাজনীতি বন্ধ করলে প্রধানমন্ত্রীর কি এমন ক্ষতি হবে আমি বুঝতাছি না। রাজনীতি করবে যুব সংঘঠন, রাজনীতি করবে শ্রমিক সংগঠন, রাজনীতি করবে মুরব্বিরা। রাজনীতি এদের কাছে নিরাপদ। ছাত্ররা রাজনীতি করলে তারা গাজ্ঞাখোর, গুন্ডাম ধর্ষক হয়। আমি আমি ছাত্র রাজনীতি ঘৃণা করি। ছাত্রনেতাদের বাপ মাদের শরীলে থুথু মারি।
০২ রা এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ১০:২৮
বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: বেশীরভাগ মানুষেরই মত আপনার মত। কিন্তু কিছু সুশীল ৫২, ৭১, ৯০ এর ব্যবসা করে এটাকে চালু রাখতে চায়, অথচ নিজের সন্তানকে ১০০০ হাত দূরে রাখে এসব রাজনীতি থেকে...
১৭| ০২ রা এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:১৯
ধুলো মেঘ বলেছেন: এই ভিসিকে সামনে পেলে পেছন ঘুরিয়ে পাছায় ৮০ সিক্কা ওজনের একটা লাত্থি মারতাম। শুয়োরটা ক্যামপাসে ছাত্র রাজনীতি বন্ধ হওয়াতে দম বন্ধ হয়ে মারা যাচ্ছিল। এখন ছাগলীগের পান্ডা সময়োচিত এ্যাকশন নেয়ায় হাঁপ ছেড়ে বেঁচেছে। যদিও ছাত্রেরা আবদার করেছে আপিল করার, কিন্তু সেই আবদার শোনার মত মেন্টালিটি ভিসির নেই। সে এখন আদালতের আদেশের কাছে 'নিরুপায়' সেজেছে। এরকম হিপোক্রেসী দেখলে কার না মাথা খারাপ হয়!
০২ রা এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৪:০৭
বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: খুবই সত্য কথা। কীভাবে একজন ভিসি এরকম নপুংসক হতে পারে? এতগুলো ছেলে মেয়েকে একটা বাজে পরিবেশে ঠেলে দিচ্ছে...
১৮| ০২ রা এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১১:৫১
রাজীব নুর বলেছেন: ১৯৭২ সাল থেকেই আমাদের দেশে ছাত্র রাজনীতি বন্ধ করা উচিৎ।
০৩ রা এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ১০:৪৭
বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: যখন প্রয়োজন ছিল, তখন ছিল। এখন প্রয়োজন নেই, বাদ দিতে হবে...
©somewhere in net ltd.
১| ০১ লা এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ১১:৩৫
ফেনা বলেছেন: বাংলাদেশের শিক্ষার মান কিছুটা হলেও এই বুয়েট ধরে রেখেছে। কিন্তু এখন যদি আবার ছাত্র রাজনীতি প্রবেশ করে তাহলে এই দেশে শিক্ষার মান বলে কিছুই থাকবে না।
আমার মনে হয় বুয়েট কেন দেশের সকল শিক্ষা প্রতিষ্ঠান থেকে ছাত্র রাজনীতি চীরস্থায়ী ভাবে বন্ধ করে দেওয়া উচিৎ। তাতে দেশে শিক্ষার মান বাড়বে, বাড়বে মেধার বিকাশ।