নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমি সেই দিন হব শান্ত....

বিদ্রোহী ভৃগু

সকল অনাচার আর অনিয়ম জাগায় দ্রোহ.....

বিদ্রোহী ভৃগু › বিস্তারিত পোস্টঃ

চাই সরাসরি দুইস্তর বিশিস্ট প্রত্যক্ষ ভোটে নির্বাচিত একটি শক্তিশালী নির্বাচন কমিশন: নতুন বাংলাদেশের অঙ্গীকার

২৪ শে নভেম্বর, ২০২৪ দুপুর ২:৪৪

ভূমিকাঃ

ছাত্র-জনতার সফল জুলাই বিপ্লবের পর আজ বাংলাদেশ গণতন্ত্র, মৌলিক মানবাধিকার, আইনের শাসন ও প্রকৃত উন্নয়নের এক নতুন পথে যাত্র শুরু করেছে। নোবেল লরিয়েট ড। ইউনূসের নেতৃত্বে অন্তবর্তীকালীন সরকার দেশের খোলনলচে আমুল বদলে দিতে সংস্কারের উপর জোর দিয়ে কাজ করে যাচ্ছেন। ছয়টি সংষ্কার কমিশন গটন করেছেন। যার মধ্যে অন্যতম নির্বাচন ব্যবস্থা সংষ্কার কমিশন।

বিদ্যমান নির্বাচনী ব্যবস্থার সংস্কারের মাধ্যমে সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন নিশ্চিত করে বাংলাদেশে জনপ্রতিনিধিত্বশীল ও কার্যকর গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে সরকার নির্বাচন ব্যবস্থা সংস্কারের লক্ষ্যে প্রয়োজনীয় সুপারিশসহ প্রতিবেদন প্রস্তুত করার জন্য অন্তর্বর্তীকালীন সরকার নির্বাচন ব্যবস্থা সংস্কার কমিশন গঠন করেছে।

০৩ অক্টোবর ২০২৪ তারিখে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ কর্তৃক জারিকৃত এক প্রজ্ঞাপনের মাধ্যমে ড. বদিউল আলম মজুমদারকে প্রধান করে আট সদস্যবিশিষ্ট উক্ত কমিশন গঠন করা হয়।

সরকারের আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের লেজিসলেটিভ ও সংসদ বিষয়ক বিভাগ কমিশনকে সাচিবিক সহায়তা প্রদান করছে এবং নির্বাচন কমিশন সচিবালয় কাজের সুবিধার্থে কমিশনকে সহায়তা প্রদান করছে।

০১ অক্টোবর থেকে রাজধানীর আগারগাঁওয়ে অবস্থিত নির্বাচন ভবনে স্থাপিত কার্যালয়ে নির্বাচন ব্যবস্থা সংস্কার কমিশনের কার্যক্রম পরিচালিত হচ্ছে। নির্বাচন ব্যবস্থা সংস্কার কমিশন সংশ্লিষ্ট সকল মতামত বিবেচনা করে পরবর্তী ৯০ (নব্বই) দিনের মধ্যে প্রস্তুতকৃত প্রতিবেদন অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টার নিকট হস্তান্তর করবে।

যদিও সরকার ইতোমধ্যে নির্বাচন কমিশন গঠন করেছে- তবে তা কিন্তু প্রচলিত খাড়া-বড়ি-থোর: থোর-িবড়ি-খাড়াই রয়ে গেছে। এখানে জনমতের কোন প্রতিফলন নেই। বা নতুন বোতলে পুরাতন মদ টাইপও বলা যায়।
একই পদ্ধতি আমরা আগেও দেখেছি- কয়েকজন নির্বাচক কিছু নাম প্রস্তাব করেছে, সেখান থেকে কিমিটি বাছািই করে চূড়ান্ত করেছে। যা আগেও হয়ে এসেছে। এই পদ্ধতিতে জনগনের বিকল্প পছন্দের কোন স্থান নেই।

তাই নতুন বাংলাদেশের অঙ্গীকারে আমাদের প্রস্তাবনা চাই সরাসরি দুইস্তর বিশিস্ট প্রত্যক্ষ ভোটে নির্বাচিত একটি শক্তিশালী নির্বাচন কমিশন।

সেই বিবেচনায় সংস্কার কমিশনের সহায়ক ভাবনা হিসেবে পুরানো পোষ্টটি হালকা সংশোধনী সহ আবারও শেয়ার করছি। আপনাদের মূল্যবান মতামত ও পরামর্শ শিরোধার্য্য।

প্রাক-কথনঃ

প্রতিবছর নির্বাচন এলেই আমরা পুরো জাতি এক অনিশ্চয়তায় হাবুডুব খাই। যখন যে দল ক্ষমতায় সে ক্ষমতা ছাড়তে চায়না। আর যে বিরোধী দলে স্ওে বিশ্বাস করতে চায়না, পারেনা! যার অবশ্যম্ভাবী পরিণতি আন্দোলন, হরতাল অবরোধ, গাড়ী পোড়ানো, ভাংচুর, সাম্প্রতিক পেট্রোল বোমা!!! ফলাফল প্রজাতন্ত্রের মূল ভিত্তি আমজনতার জীবন হানি। লাশের দীর্ঘ মিছিল। হাজার হাজার কোটি টাকার চলতি ক্ষতি- লক্ষ কোটি টাকার দীর্ঘ মেয়াদী ক্ষতি। সকল ক্ষেত্রে শিক্ষা, উন্নয়ন, বিদেশী বিনিয়োগ, দেশের সুনাম, স্থিতিশীলতা সর্বোপরি এগিয়ে যাবার বদলে প্রতি ৫ বছর পরপর জ্যামিতিক হারে যেন দেশ জাতি পিছিয়ে পড়ছি!

বিগত ১৭ বছরের ভোটাধিকার বঞ্চিত মানুষ একে একে দেখেছে নির্বাচনী প্রহসন। দেখেছে পেশি শক্তির ভোট, রাতের ভোট, দেখেছে আমি আর ডামি ভোট। অবশেষে ৫ আগষ্টে স্বৈরশাসন থেকে মুক্তির পর মানুষ আবার স্বপ্ন দেখতে শুরু করেছে। সেই স্বপ্ন পূরণে চাই সত্যিকারের মতপ্রকাশের, ভোটাধিকার প্রয়োগের, অর্থনৈতিক মুক্তির নিশ্চয়তা।

সবকিছুর আগে চাই জনতার পছন্দে নির্বাচিত একটি দেশপ্রেমিক সরকার। যার শুরুতে দরকার একটা সর্বদলীয়, সর্বজনগ্রাহ্য শক্তিশালী স্বাধীন নির্বাচিত নির্বাচন কমিশন।

একটি শক্তিশালী নিরপেক্ষ, সরাসরি দুইস্তর বিশিস্ট ভোটে নির্বাচিত একটি শক্তিশালী নির্বাচন কমিশনই হতে পারে সকল সমস্যার স্থায়ী সমাধান। যে আস্থা ও বিশ্বাসের অভাবে তত্বাবধায়ক বা অর্ন্তবর্তীকালীন সরকারের দাবী বা আন্দোলন সেই আস্থা বা বিশ্বাসের শূন্যতাটুকু পূরণ করলেই - তা সমস্যার সমাধান এনে দেবে বলেই সকলের বিশ্বাস। নিরপেক্ষ যেমন কারো পক্ষে হ্ওয়া সম্ভব নয়, তেমনি সরাসরি দলীয় পক্ষপাত পূর্ণ লোকদের মাধ্যমেও একটি অবাধ সুস্ঠু নির্বাচন করা অসম্ভব।

সেজন্যে চাই মধ্যমপন্থী সমাধান। যেখানে থাকবে ব্যালেন্স অব পা্ওয়ার। কারো কোন নির্দিষ্ট এক দিকে ঝুকে যাওয়ার কোন পথ থাকবে না। কোন একক দলীয় পছন্দের নিয়োগকৃত ব্যক্তি নয়- বরং সরাসরি দুইস্তর বিশিস্ট ভোটে নির্বাচিত একটি কমিশনার প্রানেল পরিচালনা করবে কমিশনকে। যাতে উভয় পক্ষের কারোই আর অভিযোগ করার কোন অবসর থাকবে না। আর কমিশন পরিচালনায় প্যানেল নির্ভর সিস্টেম ডেভেলপ করে দিলে, চাইলেও কেউ পক্ষপাত করতে সক্ষম হবেনা।

এমন একটি সর্বজনগ্রাহ্য নিরপেক্ষ শক্তিশালী নির্বাচন কমিশন গঠনে প্রস্তাবনাঃ
প্রধান নির্বাচন কমিশনার: ১ জন
নির্বাচন কমিশনার প্যানেল -
কমিশনার - ৭ জন (প্রতি বিভাগে ১ জন করে)
সহকারী কমিশনার - প্রতি বিভাগে ৩ জন করে। ২১জন।

বাকী জনবল প্রচলিত অর্গানোগ্রাম অনুযায়ী।

প্রাথমিক পর্যায়ে আগ্রহী কমিশনার প্রার্থীরা তাদের প্রার্থীতা জমা দেবেন। পরবর্তীতে সেপ এবং পেপ পর্বে মিলে যারা বিজয়ী হবেন তারাই নির্ধারীত মেয়াদে কমিশন পরিচালনা করবেন।
তবে এই মূল প্যানেল হবে সরাসরি দুইস্তর বিশিস্ট ভোটে নির্বাচিত।

১ম স্তরঃ
নির্ধারিত নির্বাচক প্যানেল।(Selected Electoral Panel – SEP)
২য় স্তরঃ
পাবলিক ইলেক্টোরাল প্যানেল। (Public Electoral Panel – PEP)

১ম স্তরঃ

নির্ধারিত নির্বাচক প্যানেল।(Selected Electoral Panel – SEP) :
মোট ১৮ ক্যাটগরিতে মোট ৫৮৯০০ ভোটারের সমন্বয়ে নির্ধারিত নির্বাচক প্যানেল।(Selected Electoral Panel – SEP) গঠিত হবে। যাদের মেয়াদ হবে ২ টার্ম । পরবর্তীতে পরিবর্তনের ধারাবাহিকতায় নতুন প্রজন্মের সমন্বয়ে নতুন নির্ধারিত নির্বাচক প্যানেল।(Selected Electoral Panel – SEP) গঠিত হবে।

ক্যাটগরি সমূহ:
ক্যাটাগরি সদস্য সংখ্যা
১। নির্বাচিত সংসদ সদস্য ৩০০ (যেহেতু এই মুহুর্তে সংসদ কার্যকর নেই, বিকল্প সরকারী ১ম ও ২য় শ্রেণ কর্ম-কর্তা থেকে ৩০০ জন
২। রাজনীতিবিদ ( মাঠপর্যায়ে) - প্রতি দলের ইসি কমিটির সদস্যবৃন্দ (প্রত্যেক দল থেকে তালিকা নিতে হবে) ৯০০ জন(কমেবেশি)

** ৫০ ( নীচে প্রতি ক্যাটাগরিতে, প্রতি জেলায় ৫০ জন করে )
৩। ব্যবসায়ী প্রতিনিধি
৪। শিক্ষক প্রতিনিধি
৫। ছাত্র প্রতিনিধি
৬। চাকুরীজীবি প্রতিনিধি
৭। ধর্মীয় প্রতিষ্ঠান প্রতিনিধি
৮। সাংবাদিক প্রতিনিধি
৯। নারী প্রতিনিধি
১০। ক্ষুদ্র ব্যবসায়ী প্রতিনিধি
১১। কৃষক প্রতিনিধি
১২। শ্রমিক প্রতিনিধি
১৩। বিচারক প্রতিনিধি
১৪। প্রকৌশলী প্রতিনিধি
১৫। ডাক্তার প্রতিনিধি
১৬। যুব প্রতিনিধি
১৭। মিডিয়া প্রতিনিধি
১৮। প্রবীন প্রতিনিধি**

** ২ থেকে ১৮ পযর্ন্ত নির্ধারিত নির্বাচক প্যানেল(Selected Electoral Panel – SEP) প্রতিনিধি নির্বাচিত হবে জেলা ভিত্তিক। প্রতি ক্যাটাগরিতে ঐ শ্রেণীর মোট ৫০ জন নির্বাচক ভোটার থাকবেন। যারা প্রত্যক্ষ ভোটে কমিশনার প্যানেল নির্বাচনে ভোট দেবেন।

প্রতি জেলা থেকে পেশাভিত্তিক প্রতিনিধি হতে আগ্রহীরা আবেদন করবেন। সচেতন, সুস্থ, শিক্ষিত সাংবিধানিক ভাবে ভোটাধিকার প্রয়োগে সক্ষম প্রার্থী থেকে লটারী/ বা বাছাই পর্বের মাধ্যমে ৫০ জন র্নিধারন করা হবে।

@ আবেদনকারী নির্ধারীত সংখ্যার চেয়ে বেশি হলে ধারাবহিক শিক্ষার মানক্রমানুসারে নির্বাচন করা হবে।
@ তাতে সমানুপাতিক হলে গ্রেডিং ক্যাটাগরি বিবেচ্য হবে।
@ তাতেও সমানুপাতিক হলে অভজ্ঞিতা, কার্যক্রমে স্বচ্ছতা, সামাজিক অবদান বিবচ্যে হবে।
@ স্ব-শিক্ষিত হলে বিশেষ ক্ষেত্রে সাফল্যের রেকর্ডধারীদের ক্ষেত্রে শিক্ষাগত যোগ্যতা শিথিল যোগ্য। তবে রেকর্ডের যথাযথ প্রত্যায়ন পত্র দাখিল করতে হবে।
ভোট গ্রহন অনলাইনে ভোট, ইভিএম বা ব্যালট বা মোবাইলে (আমার ভোট আমি দেব- ঘরে বসে মোবাইলে দেব- লেখা দ্রষ্টব্য) প্রযোজ্য যে কোন মাধ্যমে হতে পারে।

মোট ভোটার = ১৮ * ৫০ * ৬৪ = ৫৭৯০০ জন।

২য় স্তরঃ
পাবলিক ইলেক্টোরাল প্যানেল। (Public Electoral Panel – PEP)

@ পেপ সদস্যগণ প্রতি গ্রাম ভিত্তিক নির্বাচিত হবেন। সাধারন, অরাজনৈতিক, শিক্ষিত, সচেতন, কোন মামলা মোকদ্দমা, দূর্নীতি, ব্যাংকঋণ খেলাপী নন এমন মানুষদের মধ্য থেকে নির্বাচিত হবেন। প্রয়োজনীয় তথ্য উপাত্ত ক্রসে চেক করে তা চূড়ান্ত করা হবে।
@ তাদের মোবাইল থেকেও তারা ভোটাধিকার প্রয়োগ করতে পারবেন।
@ সেপ (১ম স্তরের নির্ধারিত ভোটার) সদস্য নন এমন সচেতন, সুস্থ, শিক্ষিত সাংবিধানিক ভাবে ভোটাধিকার প্রয়োগে সক্ষম নূন্যতম এইচ এসসি/ এস এসসি পাস নাগরিক গণ আবেদনের যোগ্য বলে বিবেচিত হবেন।
@আবেদনকারী নির্ধারীত সংখ্যার চেয়ে বেশি হলে ধারাবহিক শিক্ষার মানক্রমানুসারে নির্বাচন করা হবে।
@ তাতে সমানুপাতিক হলে গ্রেডিং ক্যাটাগরি বিবেচ্য হবে।
@ তাতেও সমানুপাতিক হলে অভজ্ঞিতা, কার্যক্রমে স্বচ্ছতা, সামাজিক অবদান বিবচ্যে হবে।
@ স্ব-শিক্ষিত হলে বিশেষ ক্ষেত্রে সাফল্যের রেকর্ডধারীদের ক্ষেত্রে শিক্ষাগত যোগ্যতা শিথিল যোগ্য। তবে রেকর্ডের যথাযথ প্রত্যায়ন পত্র দাখিল করতে হবে।

@@ ২য় স্তরে (পিইপি / পেপ) মোট ভোটার সংখ্যা হবে প্রতি গ্রাম থেকে অনধিক ৫০ জন।
সর্ব মোট ভোটার : ৫০ * ৬৮০০০ (গ্রাম) = ৩৪,০০,০০০ জন।

২য় স্তরেও ভোট গ্রহন ভোট গ্রহন অনলাইনে ভোট, ইভিএম বা ব্যালট বা মোবাইলে (আমার ভোট আমি দেব- ঘরে বসে মোবাইলে দেব- লেখা দ্রষ্টব্য) প্রযোজ্য যে কোন মাধ্যমে হতে পারে।

১ম স্তরের নির্বাচনের ফলাফলের সাথে ২য় স্তরের ফলাফল যুক্ত হয়ে সমন্বিত ফলাফলে বিজয়ী ব্যক্তিই চূড়ান্ত ভাবে নির্বাচিত বলে ঘোষিত হবেন।

আমার বিশ্বাস এর ফলে রাজনৈতিক দলসমূহের পরস্পরের প্রতি যে অনাস্থা তা দূর হবে। গণ মানুষের ব্যাপক অংশগ্রহনের মাধ্যমে দুই স্তরের নির্বাচনের মাধ্যমে নির্বাচিত ইলেকশন কমিশন স্বায়ত্বশাসিত এবং স্বাধীন ভাব তার কর্ম নির্বাহ করবে।যা অবশ্যই পক্ষপাত বিহীন হবে বলে বিশ্বাস। কারণ চেক এন্ড ব্যালেন্সর জন্য কমিশন পরিচালনায় প্যানেল নির্ভর সিস্টেম ডেভেলপ করায় কেউ একক ভাবে কোন অন্যায় দূর্নীত কেরতে সক্ষম হবে না।এবং গণ মানুষের মা্ধ্যমে নির্বাচিত বিধায় তারা্ও দেশ ও জনতার প্রতি সাংবিধানিক কমিটমেন্ট যথাযথ বজায় রেখে কাজ করবে।
কারো বিরুদ্ধে সুনিদর্ষ্টি অভিযোগ পাওয়া গেলে কমিশন সর্বসম্মত ভাবে গ্রহনযোগ্য তদন্ত কমিটি গঠন করে তা সত্যাসত্য নিশ্চিত করবে এবং আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহন করবে।

সম্মানীত অভিজ্ঞ, জ্ঞানী, দেশ নিয়ে ভাবুক ব্লগার গণ, নির্বাচন ব্যবস্থা সংস্কার কমিশনের সম্মানীত সদস্যবৃন্দ, তরুন উপদেষ্টা গণ তাঁদের সুচিন্তিত মতামত দিয়ে বিষয়টির একটা পূর্ণ সমাধানে আসার পথ সন্ধানে বিনীত আহবান করা হলো।

মন্তব্য ৩০ টি রেটিং +৭/-০

মন্তব্য (৩০) মন্তব্য লিখুন

১| ২৪ শে নভেম্বর, ২০২৪ বিকাল ৩:৩১

জুল ভার্ন বলেছেন: একমত।

২৪ শে নভেম্বর, ২০২৪ বিকাল ৫:১১

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ ভায়া।

দেখি সংস্কার কমিশনের মতামত সাইটে লিংকটা পাঠিয়ে দেই। যদি দেখে!!

২| ২৪ শে নভেম্বর, ২০২৪ বিকাল ৫:১০

সৈয়দ কুতুব বলেছেন: নিজেদের চরিত্র পরিবর্তন না হইলে কোন কিছুতেই কিছু যায় আসবে না। বাঙালির সামনে গোল সেট করা উচিত be honest, then progress!

২৪ শে নভেম্বর, ২০২৪ বিকাল ৫:১৪

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: হুম।

আমাদের ধর্ম আছে, ধার্মিকের সংখ্যাও কম নয়- কিন্তু প্রয়োগিক জীবনে সৎ মানুষ খুঁজে পাওয়া কঠিন বৈকি!

৩| ২৪ শে নভেম্বর, ২০২৪ বিকাল ৫:৫২

মিরোরডডল বলেছেন:





সেই যে ইলেকশনের আগে এসেছিলো ভৃগু, তারপর আবার এই এলো।
সেই সময়ে নির্বাচন নিয়ে যে প্ল্যান ছিলো, প্ল্যান ওয়াইজ কিছু করতে পেরেছিলো? আই বিলিভ নট।

কেমন আছে ভৃগু?

২৪ শে নভেম্বর, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:১৫

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: হুম।
মাঝখানে একদম হারিয়েই গিয়েছিলাম। জীবনের টানাপোড়েনে!

সেই নির্বাচন- সেতো ইতিহাসের সেরা প্রহসন- আমি আর ডামি!!!
অদ্ভুত সব ঘটনার জন্ম হয় এই উর্বর সোনার মাটিতে!

হুম। শুকরিয়া। আছি ভাল। কেমন আছে আয়নাপুতুল??? :)

৪| ২৪ শে নভেম্বর, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:১১

মিরোরডডল বলেছেন:





সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন

এটাই এখন সবার চাওয়া।

প্রতি ৫ বছর পরপর জ্যামিতিক হারে যেন দেশ জাতি পিছিয়ে পড়ছি!

what a tragedy!!

উল্লেখিত প্রস্তাবনা কি সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের কাছে পৌঁছাবে?
বাংলাদেশের জন্য শুভকামনা, সামনের দিনগুলো যেন ভালো হয়।
সাধারণ মানুষের স্বপ্নগুলো যেন শুধুই স্বপ্ন হয়ে না থাকে, যেন বাস্তবে রূপ নেয়।

ভৃগু মনে হয় রাশ করে লিখেছে, বেশ কিছু বানান ভুল আছে, ঠিক করে নিবে।

২৪ শে নভেম্বর, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:১৩

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: সেই ট্র্যাজেডি বদলাতে ৫০ বছর পরও জীবন দিতে হয় হাজারো তরুন যুবাদের।

সংস্কার কমিশনের ওয়েবসাইট আছে মতামত দেয়ার।
দেখি দেখে কিনা? দেখে তো বোঝে কিনা ! বোঝে তো বোঝাতে পারে কিনা!
হিজারো যদি কিন্তুর পর টিমটিমে আশায়ই জীবন!

হুম খুব চটজলদি রিভাইস এডিট করেছি। পোষ্ট্ হারিয়েই গেসি। মডু ভায়ারে ধইরা কোনরকমে ফেরত পাইলাম :)

সময় করে ঠিক করে নেবখন। শুকরিয়া নজরে আনায়।

৫| ২৪ শে নভেম্বর, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:২৬

মিরোরডডল বলেছেন:





আয়নাপুতুল ভালোই আছে।
ইলেকশনের সময় আমিও ঢাকায় ছিলাম ডিসেম্বর জানুয়ারি।
বিচিত্র সব অভিজ্ঞতা নিয়ে এসেছি।
ভোটতো দেইনি, ঐযে ভৃগু বললো সেই নির্বাচন- সেতো ইতিহাসের সেরা প্রহসন- আমি আর ডামি!!!

আমার অবশ্য ভোটার আইডিও নেই :|


২৪ শে নভেম্বর, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:১৬

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: কি??????
ভোটার আইডি নেই!!!!!!

আমি থমকে গেলাম! আমি চমকে গেলাম!!


ভাল থাকলে কিন্তু আকাশের ঠিকানায় চিঠি লিখতে হয়! মনে আছেতো ঐ গান!

৬| ২৪ শে নভেম্বর, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:৫০

আনু মোল্লাহ বলেছেন: বহুদিন পর আপনাকে দেখে ভালো লাগছে বিদ্রোহী ভৃগু।
আশাকরি ভালো আছেন।

২৪ শে নভেম্বর, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:১৭

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ ভায়া।

হুম, আমারও ভাল লাগছে। যেন অনেক দিনের পরে আবার পুরনো দিন ফিরে পাওয়া।

আলহামদুলিল্লাহ। ভাল।
আপনি ভাল তো।

৭| ২৪ শে নভেম্বর, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:২৮

মেঠোপথ২৩ বলেছেন: এসব বাস্তবায়নে সবচেয়ে বড় বাধা এখন বিএনপি। ফ্যসিবাদী ব্যবস্থা পুরোপুরি বজায় রেখে বিএনপি চায় স্রেফ ক্ষমতার হাতবদল।

২৪ শে নভেম্বর, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:৫৪

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: দুঃখজনক সত্য।

কারণ তাদের দলীয় পর্যায়ে রিফর্মেশনের কোন লক্ষনই দেখা যাচ্ছে না। সেই গতানুগতিক কমিটি গঠনেই আটকে রয়েছে চর্চা।

অবৈধ দখলদারিত্ব ঠেকাতে ঘাম ঝরে যাচ্ছে শীর্ষ নেতাদের, আন্ত:কোন্দলের বিষয়তো রয়েছেই।

নতুন চৌকস নেতৃত্বে বাছাইয়ে গণতান্ত্রিক প্র্যাকটিস, রুট লেবেলে থেকে কেন্দ্র পর্যন্ত এর নিয়মিত চর্চা, জ্ঞান, সততা, দেশপ্রেমের পরীক্ষার ব্যবস্থা, লেজুরবৃত্তির পূর্বতন চর্চা বন্ধ করা সহ যুগোপযোগী, তরাুণ্যের বিপ্লবের টিউনে নিজেদেরে টিউনড করা! আপাত কিছুই দৃশ্যমান হচ্ছে না।

এ অবস্থায় আপনি যেমন বললেন তেমন ঘটনা ঘটলে তা তাদের যেমন জাতির জন্যও তেমন হতাশার।

৮| ২৪ শে নভেম্বর, ২০২৪ রাত ৮:০১

মিরোরডডল বলেছেন:





একবার ভোটার আইডি করতে গিয়েছিলাম কিন্তু সরকারি অফিসে যা হয়।
আমার অনেক সময় নষ্ট করেছে কিন্তু কাজটা করে দেয়নি।
গড নোজ তাদের কি সমস্যা।
বিরক্ত হয়ে এরপর আর কখনও ট্রাই করিনি।

আচ্ছা ভৃগু, আমি শুনেছি ভোটার আইডিতে নাকি সবাইকে ডেডবডির মতো দেখায়।
তাও সদ্য লাশ না, কিছুদিনের পুরনো, কথা কি সত্যি?

ইফ সো, মৃত্যুর পর নিজেকে কেমন দেখাবে, সেটা দেখার সুযোগ থেকেতো আমি বঞ্চিত হলাম :)


২৪ শে নভেম্বর, ২০২৪ রাত ৮:২১

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: শুনেছি ভোটার আইডিতে নাকি সবাইকে ডেডবডির মতো দেখায়।
তাও সদ্য লাশ না, কিছুদিনের পুরনো, কথা কি সত্যি?

হা হা হা

কথা মন্দ বলেনি। কেউই বোধকরি নিজেকে চিনতে পারেনি আইডি হাতে নিয়ে!

এক অদ্ভুত থিউরিতে ইন্সটেন্ট লো রেজুলেশন ওয়েব ক্যামে ফটোগ্রাফির ক খ না জানা অপারেটর দিয়ে ছবি তুললে যা হয়।
তারপরও যদি ফটোশপের কারিশমা দিত- হয়তো কিছুটা নিজেরে খুঁজে পাওয়া যেত!!!

পাসপোর্ট অফিসেও সেইম- এমন ছবি তোলে- ছেড়ে দেমা কেঁদে বাঁচি!

অথচ সাধারন ষ্টুডিওতে ছবি গুরো কত স্বাভাবিক সুন্দর হয়। সেই ছবি নিয়ে স্ক্যান করে বসিয়ে দে!
না! তা করবে না! যত্তসব X(

সেই হিসেবে বলতে হয়- ভালই হয়েছে সুযোগ বঞ্চিত হয়ে :-B

৯| ২৪ শে নভেম্বর, ২০২৪ রাত ৯:১০

কামাল১৮ বলেছেন: ভালো গনতন্ত্র আছে আমাদের পাশের দেশে।সেটা ফলো করলেই হয়।ইসলাম গনতন্ত্রকে সমর্থন করে না।তাই মুসলিম প্রধান দেশে গনতন্ত্র নাই।স্বাধীনতার পর যত নির্বাচন হয়েছে সবই নির্বাচন বিতর্কিত।বর্তমান সরকারের আমলে যে নির্বাচন হবে সেটা নিয়ে এখনই বিতর্ক শুরু হয়ে গেছে।আপনার এই উদ্ভট ফর্মুলা পৃথিবীর কোথায় আছে।

২৪ শে নভেম্বর, ২০২৪ রাত ৯:৩৯

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: পাশের দেশের গণতন্ত্র! তারাই ভুগছে তার যাতনায়। তাদেরটা তাদের কাছেই থাকুক।

ইসলাম গণতন্ত্র এখানে আলোচ্য বিষয় নয়।

আর আমাদের দেশেরে সুষ্ঠু নির্বাচনে সমস্যা বলেই তো সমাধানের পথ খোঁজা। নির্বাচন কমিশন সব সময় দলীয় প্রেক্ষাপটে নিয়োগ হয় বলেই সমস্যা আরও বাড়ে। তার সমাধানে আমার ভাবনা আমি শেয়ার করেছি।

আপনার উদ্ভট লাগার কারণ আপনেই ভাল জানবেন। তো, আপনার মতে সর্বজন গ্রহণযোগ্য নির্বাচন কমিশন তবে কিভাবে গঠন করা যায়, জাতিকে জানিয়ে কৃতার্থ করুন। দেশ জাতি উপকৃত হোক।

১০| ২৪ শে নভেম্বর, ২০২৪ রাত ১১:০৭

শাহিন-৯৯ বলেছেন:


আপনার উপস্থিতি দেখে ভাল লাগছে।

লেখার বিষয় দ্বিমত করার সুযোগ নেই।

২৫ শে নভেম্বর, ২০২৪ সকাল ১১:৪৮

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ ভায়া

হুম। আপনাদের সবার মাঝে আসতে পেরে আমারও ভাল লাগছে :)

১১| ২৫ শে নভেম্বর, ২০২৪ রাত ১২:৫৮

জটিল ভাই বলেছেন:
সহমত জানাচ্ছি।

২৫ শে নভেম্বর, ২০২৪ সকাল ১১:৪৯

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: ধন্যবাদ ভায়া

১২| ২৫ শে নভেম্বর, ২০২৪ সকাল ৮:৩৩

জ্যাকেল বলেছেন: ধন্যবাদ, এটা অনেক ভালো একটা প্রস্তাব, এটাকে ইনফ্লুয়েন্সারদের কাছে পৌঁছানোর ব্যবস্থা করেন।

২৫ শে নভেম্বর, ২০২৪ সকাল ১১:৫১

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: আপনাদের সবার সহযোগিতা চাই।

সংস্কার কমিশনে মতামত পাঠানোর সাইটে পাঠিয়ে দিচ্ছি। যদি তাদের চেতনায় ধরে।

অনেক অনেক ধন্যবাদ ভায়া।

১৩| ২৫ শে নভেম্বর, ২০২৪ সকাল ১০:৪৯

সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন চায় সাধারণ মানুষ।

২৫ শে নভেম্বর, ২০২৪ সকাল ১১:৫৩

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: হুম।

কিন্তু আমাদের রাজনৈতিক সংষ্কৃতি, ত্রুটিপূর্ণ পদ্ধতি, সনাতনী ধ্যান ধারনা, প্রযুক্তির সাথে সমন্বয়ের অভাব
সব মিলিয়ে এক জটিল আবর্ত!

সমাধানের চেষ্টাই ভরসা। আর চাই আমজনতার আত্ম জাগৃতি।

১৪| ২৫ শে নভেম্বর, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:৪৭

জ্যাকেল বলেছেন: এইরকোম হইলে কেমন হয়?

প্রতি ৫০০ ভোটার মিলে একটি ওয়ার্ড। প্রতি ওয়ার্ড থেকে ১০ জন সিলেক্টর।
২ লাখ ৪০ হাজার সিলেক্টর। (১২ কোটি ভোটার থেকে)

12,00,00,000/400,000 = ৩০০ এমপি
প্রতি ১০ আসনে একজন সংরক্ষিত নারী এমপি।

এমপিরা কোন দলের প্রার্থী হইতে পারবেন না। তাদেরকে নিজ নিজ যোগ্যতায় নির্বাচিত হইতে হবে। এমপিরা মূলত নির্বাচিত হবেন নিজ যোগ্যতায়। আর রাজনৈতিক সরকার নির্বাচিত হইবে সরাসরি জনগণের ইচ্ছায়।
এমপিরা নিজ নিজ এলাকার উন্নয়নে অবদান রাখবেন সংসদের মাধ্যমে, মন্ত্রীদের/সরকারকে তারা জবাবদিহি করবেন সংসদ হইতে। যেহেতু নিজ দলের কেহ নন, তারা জবাবদিহি করতে পারবেন সঠিকভাবে।

৪ লাখ ভোটার = ১ আসন।
৮০০ সিলেক্টরের ব্লকচেইন সরাসরি ভোটে ১-১০ জন প্রতিনিধি ফাইনালাইজড হবে।
ব্লকচেইন মেনেজমেন্ট করবে বিশ্বসেরা কোন কোম্পানি (আমেরিকান হইলেই ভালো)।

প্রতিটি রাজনৈতিক দল(কিংবা জোট) তাদের মন্ত্রীসভা ঘোষণা করবে। মন্ত্রীসভা দেখে জনগণ ঠিক করবে কারা(কোন মার্কা ধান নাকি পাল্লা নাকি তালপাখা) সরকারে বসবে। সেইজন্য ন্যাশনাল ইলেকশন ডে তে ৩ টি ব্যালট দেওয়া হইবে।

১। ধানের শীষ/দাড়িপাল্লা/হাতপাখা ইত্যাদি (মন্ত্রীসভার জন্য)
২। আনারস/কলসি/আম (এমপি)
৩। গোলাপ ফুল/পদ্মফুল(সংরক্ষিত নারী)

২১ শে ডিসেম্বর, ২০২৪ রাত ৯:০৬

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: নাহ এক্কেরে খারাপ কন নাইক্যা ;)

হুম। আসলে আমরা সবাই বীতশ্রদ্ধ। প্রচলিত বস্তাপঁচা রাজনীতি আর রাজনৈতিক দলের আচরণে।

তাই এত ভাবনা। অথচ বিশ্বে বহু দেশই দারুন নূন্যতম সিস্টেম সঠিক রেখে বেশ ভােইতো চলছে। অথচ আমাদের নূন্যতম ভোটাধিকারটাও ১৭ বছর থাকে না।

অনেক ধণ্যবাদ ভায়া।

১৫| ২৬ শে নভেম্বর, ২০২৪ রাত ১০:১০

তাবরিযি বলেছেন: Point of Failure সংখ্যা অনেক বেশি। সিস্টেমটা অনেক সময় ও ব্যায় সাপেক্ষ। ৫৭৯০০ + ৩৪০০০০০ = ৩৪৫৭৯০০ জনের বাছাই, তথ্য যাচাই ও দাপ্তরিক প্রক্রিয়াকরনে এ প্রচুর অর্থ ও লোকবল ব্যায় হবে। প্রতি pep নির্বাচনে যদি ৪ জনের সম্প্রিক্ততা থাকে তবে এই প্রক্রিয়ায় মোট সম্পৃক্ত ব্যক্তি হয় ১২কোটির বেশি। এতো সংখ্যক মানুষের সম্পৃক্ততা স্বাভাবিক ভাবেই জাতীয় উৎপাদনশীলতায় নেতিবাচক প্রভাব ফেলবে এবং নানা রকম দ্বন্দ সৃষ্টি করতে পারে। আর নির্বাচন কমিশন এতো মানুষের সম্প্রিক্ততার মাধ্যমে গঠন কোনও অপটিমাল উপায় না। ৩৪৫৭৯০০ জন যদি অন্তত ১ ঘন্টা করে এই বিষয়ে ব্যায় করে তবে মোট ব্যায়িত সময় ১৪৪০৭৯ দিনের(৩৯৫ বছর) চেয়েও বেশি। এই বিষয়টা এতটাও গুরুত্ব পুর্ন মনে হয় না।

২১ শে ডিসেম্বর, ২০২৪ রাত ৯:০৮

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: হা হা হা

৩৯৫ বছর? সেই ছোডুবেলার গল্পখান মনে পড়লে। - ১টা বিড়াল ১ টা ইদুর খায় ১ মিনিটে। ১ লাখ বিড়াল ১ লাখ ইদুর খাবে কয় মিনিটে ;)

অনেক ধন্যবাদ অংশগ্রহণ ও মন্তব্যের জন্য। শুভকামনা রইলো

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.