নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

তাহারা সময়ের সেরা সন্তান

আমার সময়ের চাকা বন্ধ হইবে যেইদিন...

বিজ্ঞ পোকা

প্রয়োজন মানুষকে গিলিয়া খাইবার পূর্বে, মানুষ প্রয়োজন বুঝিতে পারেনা। যাহারা পারে তাহারা সময়ের সেরা সন্তান।

বিজ্ঞ পোকা › বিস্তারিত পোস্টঃ

আল্লহ এর নিকট প্রার্থনা করার উত্তম নিয়ম হলো তাঁর প্রশংসা করা এবং দোয়া কবুল না হওয়ার কারন রুজিতে হারাম থাকা।

১৫ ই আগস্ট, ২০১০ দুপুর ১২:৪৯

আল্লহর কাছে দোয়া চাওয়ার সর্বোত্তম পন্থা হচ্ছে সুরা ফাতিহা এর গঠন কৌশল ও মধুরতা।



পরম করুনাময় ও অতি দয়ালু আল্লহর নামে শুরু করছি।

১) সকল প্রশংসা আল্লহ তা'য়ালার যিনি সকল সৃষ্টি জগতের পালনকর্তা।

২) যিনি দয়াময় ও পরম দয়ালু।

৩) যিনি বিচার দিবসের মালিক।

৪) আমরা শুধু তোমারি ইবাদত করি এবং তোমারি সাহায্য প্রার্থনা করি।

[আয়াত ১ থেকে ৪ পর্যন্ত লক্ষ করলে দেখা যায়, আল্লহ এর প্রশংসা এবং গুণকীর্তণ বর্ণনা করা হয়েছে।]

৫) আমাদেরকে সরল পথ দেখাও,

৬) তাদের পথ যাদেরকে তুমি অনুগ্রহ দান করেছ।

৭) তাদের পথ নয়, যাদের প্রতি তোমার গজব নাজিল হয়েছে এবং যারা পথভ্রষ্ট হয়েছে।

[আয়াত ৫ থেকে ৭ হলো, আল্লহর কাছে প্রার্থনা। সেই প্রার্থনা যা আমাদের চূড়ান্ত লক্ষ]



এভাবেই আল্লহ আমাদেরকে শিক্ষা দিলেন যে, তাঁর নিকট প্রার্থনা করার পূর্বে এটাই উত্তম যে তাঁর প্রশংসা করা ( যেভাবে সম্ভব ), তারপর বান্দা তার চাওয়া পাওয়ার কথা বলবে তাঁর কাছে।



"হে আমাদের পালনকর্তা। সরল পথ প্রদর্শনের পর তুমি আমাদের অন্তরকে সত্য লংঘনে প্রবৃত্ত করোনা এবং তোমার নিকট থেকে আমাদিগকে অনুগ্রহ দান কর। তুমিই সব কিছুর দাতা।" - আল কুরআন। (আল-ইমরান) [৩:৮]



আল-ইমরানের এই আয়াতটা একটা দোয়া যা আল্লহ আমাদেরকে শিখালেন। এই দোয়ার প্রথমেই আছে, "হে আমাদের পালনকর্তা।"- মানে এখানে আল্লহর প্রসংশা করা হয়েছে।



এভাবে দোয়া করলে আল্লহ খুশি হন, আর এভাবে দোয়া করলে তা কবুল হবে ইনশাআল্লহ। যদি তারপরেও কবুল না হয়, তাহলে ভাবতে হবে, নিশ্চয়ই যা চাওয়া হচ্ছে তা ব্যাক্তি বা বান্দার জন্যে মন্গলজনক নয়। অথবা এমন হতে পারে যে, ব্যাক্তির রুজিতে হারাম রয়েছে। আল্লাহ সেই ব্যাক্তির দোয়া কবুল করেন না, যার রুযিতে হারাম আছে।



"তোমাদের মধ্যে কেউ যদি চায় যে তার দোয়া কবুল হোক, তবে সে যেন এটা নিশ্চিত করে যে তার রুযিতে হারাম কিছু নেই" - আল কুরআন।



নিশ্চয়ই তওবাকারীকে আল্লহ ক্ষমা করে দিবেন, অতএব যার রুজিতে হারাম আছে তার এক্ষুনি সতর্ক হওয়া জরুরী, কারন তওবা মৃত্যুর পর কবুল হবেনা। আর এ লিখা পড়ার পর জীবত থাকা যাবে কিনা তাও বলা যাবেনা। অতএব বুদ্ধিমান হলে এক্ষুনি বর্জন করা হোক। রুজি হতে হারাম অংশ বাদ দিলে যদি ক্ষুদার্থ থাকতে হয়, তবে তাই কি আগুন ভক্ষন করার চেয়ে ভাল নয়! সূদ হারামের অন্যতম একটা দিক, একে বর্জন করার জন্যে এই রমজানই হোক উত্তম সময়। আল্লহ সকলকে হেদায়াতের হাওয়ার অন্তরর্ভুক্ত করুন।



মন্তব্য ১ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (১) মন্তব্য লিখুন

১| ১৩ ই জুন, ২০১২ সকাল ১০:১৬

মূসা আলকাজেম বলেছেন: +++++

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.