নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

........................

...........................

বিগ মব

........................

বিগ মব › বিস্তারিত পোস্টঃ

হুমায়ুন আজাদ একটা সজারু (চৌর্যবৃত্তির এই বিষয়গুলো আমাদের জানাই ছিল না)

১৪ ই এপ্রিল, ২০১১ সকাল ১১:৫৩



এই লেখাটা মানবজমিনে (সম্ভবত) "হুমায়ুন আজাদ একটা সজারু " শিরোনামে প্রকাশিত হয়েছিল। লেখক আমাদের প্রিয় আহমেদ ছফা। নাস্তিকগুরু হুমায়ুন আজাদ যে আসলে একটা নোংরা চোর ছিল এই লেখাটা পড়লে সেইটা বুঝতে পারবেন।



আজকে ব্লগ জুড়ে ইসলাম ধর্ম নিয়ে গালাগালির পথ প্রদর্শক ছিলেন হুমায়ুন আজাদ। হুমায়ুন আজাদকে নিয়ে লেখা অনেক পোষ্টে নাস্তিকদের মায়াকান্না আর এই পোষ্টের বিষয়বস্তু পাশাপাশি রেখে তুলনা করলে বুঝবেন ব্লগের নাস্তিকদের আসল চরিত্র। একটা নিম্নশ্রেনীর চোরের জন্য যাদের নাকের পানি চোখের পানি এক হয়, তারা কতবড় মানুষরুপি শয়তান সেইটা বিচারের ভার আমি পাঠকদের উপরেই ছেড়ে দিলাম।




মূললেখা:



হুমায়ুন আজাদ একটা সজারু (চৌর্যবৃত্তির এই বিষয়গুলো আমাদের জানাই ছিল না)



হুমায়ুন আজাদ দ্বারা আক্রান্ত হয়েছেন রবীন্দ্রনাথ, নজরুল সহ অনেকেই। এই তালিকায় আছেন আহমদ ছফাও। আজাদ রবীন্দ্রনাথকে বড় মানের কবি বলে মনে করতেন না। নজরুলকে তুচ্ছ তাচ্ছিল্য করতেন। তার বচন বাচন দেখে মনে হতো বাংলা সাহিত্যে তার চেয়ে শক্তিশালী লেখকের জন্ম গত এক হাজার বছরে ঘটে নাই এবং আগামী এক হাজার বছরেও ঘটবে না। কিন্তু আহমদ ছফা গুমুর ফাঁক করে দিয়েছেন তার একটি লেখায়। নিজের মৌলিক রচনা বলে হুমায়ুন আজাদ যেগুলো দাবি করেছেন তার অধিকাংশই তার চৌর্যবৃত্তির ফল। বাইরের লেখকদের বঙ্গীয় সংস্করণ। আহমদ ছফার এ সংক্রান্ত লেখাটি ছাপা হয় ১৯৯৮ সালের ১ ডিসেম্বর, মানবজমিন পত্রিকায়।

লেখাটি নিম্নরুপঃ



'২১ ফেব্রুয়ারি এগিয়ে আসছে বোঝা গেল। হুমায়ুন আজাদ 'মানবজমিন' এ একটা উত্তেজক সাক্ষাৎকার দিলেন। ২১শে ফেব্রুয়ারির বাংলা একাডেমীর বইমেলায় যে আসল কনসার্ট শুরু হবে, এ সাক্ষাৎকারে তার শিক্রিনিধ্বনি শোনা গেল মাত্র। এটাও একরকম অবধারিত, মেয়ায় আজাদ সাহেবের একটা কিংবা একাধিক বই প্রকাশিত হবে। এ সাক্ষাৎকারটি সে অনাগত গ্রন্থ বা গ্রন্থাদির শুভ জন্মবার্তা যদি ঘোষণা করে, তাতে অবাক বা বিস্মিত হওয়ার খুব বেশি কিছু থাকবে না। মোটামুটি বিগত ৮/১০ বছর ধরে তিনি দিগ্বিজয়ের যে কলাকৌশলগুলো ব্যবহার করে আসছেন, সেগুলো সকলের কাছে সুপরিচিত।

প্রাচীনকালে রাজারা অশ্বমেধযজ্ঞের মাধ্যমে নিজেদের একচ্ছত্র প্রতাপ ঘোষণা করতেন। আমাদের কারে যাঁরা রাজা হয়ে থাকেন, তাঁদের ভূখা-নাঙ্গা মানুষের ভোটের ওপর নির্ভর করতে হয়। আমাদের যুগে রাজা নেই, কিন্তু হুমায়ুন আজাদ রয়েছেন। বাক্যের মাধ্যমে ব্যক্তিত্ব হত্যার যে অভিনব কৌশলটি তিনি বেশ কিছুদিন ধরে সাফল্যের সঙ্গে ব্যবহার করে আসছেন, যা তাকে এমন একট ৗদ্ধত্যের অধিকারী তুলেছে, তাঁর সামনে সাহিত্য ব্যবসায়ী সমস্ত মানুষকে থরহরি বলির পাঁঠার মতো কম্পমান থাকতে হয়। এ সাক্ষাৎকারটিতেও হুমায়ুন আজাদ অনেক নামিদামী মানুষের উষ্ণীষ বাক্যের খড়-খড়গাঘাতে ধুলোয় লুটিয়ে দিয়েছেন। যাঁরা হুমায়ুন আজাদের আক্রমনের লক্ষ্যবস্তুতে পরিণত হয়েছেন, এক সময়ে তাঁদের অনেককে তিনি ওপরে ওঠার সিঁড়ি হিসেবে ব্যবহার করেছেন। উপকার করলে অপকারটি পেতে হয়- এই আপ্তবাক্যটি হুমায়ুন আজাদের ক্ষেত্রে পুরোপুরি সত্য হিসেবে প্রতিষ্ঠা পেয়ে গেল। শুয়োরের বাচ্চার যখন নতুন দাঁত গজায়, বাপের পাছায় কামড় দিযে শক্তি পরীক্ষা করে। হুমায়ুন আজাদের কোন উপকার আমি কোনদিন করিনি, তথাপি কেন তিনি অনুগ্রহটা করলেন, সেটা ভেবে ঠিক করতে পারছিনে। সত্য বটে, একবার তাঁকে আমি সজারুর সঙ্গে তুলনা করেছিলাম। সেটা একটুও নিন্দার্থে নয়। আসলেই হুমায়ুন আজাদ একটা সজারু। বাঘ, সিংহ কিংবা অন্যকোন হিংস্র প্রাণী নয়। লেখক হিসেবে আমি যে কত সামান্য সেটা অনেকের চাইতেই আমি অনেক বেশি ভাল জানি। অনেকে আমার নাম উল্লেখই করেন না। অন্তত হুমায়ুন আজাদ গাল দেয়ার জন্য হলেও আমার অস্তিত্বটা অস্বীকার করেননি, সেজন্য হুমায়ুন আজাদের কাছে আমার কৃতজ্ঞ থাকা উচিত। আর এটা একটুও মিথ্যে নয় যে, আমি জন্তু-জানোয়ার নিয়ে কাটাই। আমার জন্তু-জানোয়ারের সংগ্রহশালাটি যদি আরো বড় হত, সেখানে আজাদের জন্যও একটা স্থান সংরক্ষণ করতাম।

হুমায়ুন আজাদ এ সাক্ষাৎকারে নিজের অনেক পরিচয়ের কথা উল্লেখ করেছেন। যেমন তিনি একজন কবি, ভাষাবিজ্ঞানী, অধ্যাপক, উপন্যাস লেখক, প্রবন্ধকার, সমালোচক ইত্যাদি ইত্যাদি। তিনি তাঁর অনেকগুলো পরিচয় ঢেকেও রেখেছেন। সেগুলো হল- হুমায়ুন আজাদ হলেন একজন স্ট্যান্ডবাজ, পরশ্রীকাতর এবং অত্যন্ত রুচিহীন নির্লজ্জ একজন মানুষ। হুমায়ুন আজাদ কী পরিমাণ নির্লজ্জ সে সম্পর্কে তাঁর নিজের কোন ধারণা নেই। আমি কয়েকটা দৃষ্টান্ত দেব।

একবার হুমায়ুন আজাদ ভাষাবিজ্ঞানের ওপর থান ইটের মত প্রকান্ড একখানা কেতাব লিখে বাংলা একাডেমী থেকে প্রকাশ করলেন এবং যত্রতত্র বুক ফুলিয়ে বলে বেড়াতে লাগলেন যে, আমার সমান ভাষাবিজ্ঞানী বাংলাভাষায় কস্মিনকালেও আর একজন জন্মাননি। তার অনতিকাল পরে কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ে ড. মিলন কান্তি নাথ নামে আর একজন অধ্যাপক প্রবন্ধের পর প্রবন্ধ লিখে অকাট্য প্রমাণ হাজির করে দেখালেন যে, হুমায়ুন আজাদের এ ঢাউস বইটা আগাগোড়াই চৌর্যবৃত্তির ফসল। ওই রচনা যাঁরা পড়েছেন, বাংলা একাডেমীর কাছে কৈফিয়ৎ চেয়ে বসলেন, আপনারা এমন একটা বই কেন প্রকাশ করলেন, যার আগাগোড়া চৌর্যবৃত্তিতে ঠাসা? বাংলা একাডেমী হুমায়ুন আজাদের বই বাজার থেকে পত্যাহার করে নিলেন এবং বিক্রয় বন্ধ করলেন আর হুমায়ুন আজাদের কাছে ব্যাখ্যা দাবি করলেন, আপনি দায়িত্বশীল ব্যক্তি হয়েও কেন আগাগোড়া একটি নকল গ্রন্থ একাডেমীকে দিয়ে প্রকাশ করিয়ে একাডেমীকে বিব্রতকর অবস্থায় ফেললেন?

হুমায়ুন আজাদের 'নারী' বহুল আলোচিত গ্রন্থ। আমি নিজেও এক কপি কিনেছিলাম। কিন্তু কিনে মুশকিলে পড়ে গেলাম। বইটি এতই জীবন্ত যে, মাসে মাসে রক্তশ্রাব হয়। অগত্যা আমাকে বইটি শেলফ থেকে সরিয়ে রাখতে হল। হুমায়ুন আজাদ দাবি করেছেন, এটা তাঁর মৌলিকগ্রন্থ। আমার একটুখানি সংশয় জন্ম নিয়েছিল তাহলে সিমোন দ্যা বোভেয়ার কী করছিলেন? পরবর্তী গ্রন্থ 'দ্বিতীয় লিঙ্গ' প্রকাশিত হওয়ার পরে আমার সব সংশয় ঘুচে গেল। হুমায়ুন আজাদ অত্যন্ত বিশ্বস্ততারসহকারে সিমোন দ্যা বোভেয়ারের বই বাংলাভাষায় নিজে লিখেন। সমস্ত মাল-মসলা সিমোন দ্যা বোভেয়ারের। হুমায়ুন আজাদ এই বিদূষী দার্শনিক মহিলার পরিচ্ছন্ন রুচি এবং দার্শনিক নির্লিপ্ততা কোথায় পাবেন? কুরুচি এবং অশ্লীলতাটুকুই এই গ্রন্থে হুমায়ুন আজাদের ব্যক্তিগত বিনিয়োগ। এ বিষয়ে আরো একটা কথা উল্লেখ করতে চাই। 'নারী' গ্রন্থটি যখন বাজেয়াপ্ত করা হল আমরা লেখকরা মিলে প্রস্তাব করলাম এ ধরসের গ্রন্থ নিষিদ্ধ করার বিরুদ্ধে মিছিল করে প্রতিবাদ জানাব। আদালতে মামলা করব। কিন্তু হুমায়ুন আজাদ পিছিয়ে গেলেন। তখন ধরে নিয়েছিলাম হুমায়ুন আজাদের সৎসাহসের অভাব আছে। 'দ্বিতীয় লিঙ্গ' প্রকাশিত হওয়ার পর আসল রহস্য বুঝতে পারলাম। মামলায় লড়ে 'নারী' গ্রন্থটি বাজারে বিক্রির ব্যবস্থা করা গেলেও আর্থিকভাবে হুমায়ুন আজাদের লাভবান হওয়ার সম্ভাবনা অল্প। কারণ এই লেখার যতটুকু চমক প্রথম বছরেই তা নিঃশেষ হয়েছিল। নতুন সংস্করণ প্রকাশিত হলেও পাঠকের বিশেষ চাহিদা থাকবে না। 'নারী' গ্রন্থটি নিষিদ্ধ হওয়ার সুযোগ গ্রহণ করে হুমায়ুন আজাদ নতুন একটা জালিয়াতি করলেন। সে একই বই ভিন্ন নামে ভিন্ন মোড়কে প্রকাশ করলেন। বাংলাদেশে মহাজ্ঞানী-মনীষী হতে হলে এই ধরনের কত রকম ফন্দি-ফিকির করতে হয়! কত রকম ফন্দি-ফিকির শিখতে হয়!

হুমায়ুন আজাদ একটা দাবি অত্যন্ত জোরের সঙ্গে করে আসছেন, তিনি পশ্চিমা ঘরানার পন্ডিত। এতদঞ্চলের নকলবাজ, অনুকরণসর্বস্ব পল্লবগ্রাহী বুদ্ধিজীবীদের সঙ্গে তাঁর কোন সম্পর্ক নেই। তাঁর 'আমার অবিশ্বাস' গ্রন্থটি প্রকাশিত হওয়ার পর এই দাবির যথার্থতা প্রমাণিত হল। প্রয়াত বৃটিশ দার্শনিক বার্ট্রান্ড রাসেল ঊনত্রিশ বছর বয়সে যে গ্রন্থটি 'Why I am not a christian' লিখেছিলেন, তার বঙ্গীয় সংস্করণ প্রকাশ করে সর্বত্র আস্ফালন করে বেড়াতে লাগলেন এটা তার মৌলিক কীর্তি। কী করে পশ্চিমা ঘরানার পন্ডিত হতে হয়, এ সময়ের মধ্যে হুমায়ুন আজাদ তার এক সহজ ফর্মুলা উদ্ভাবন করে ফেলেছেন। স্বর্গত পশ্চিমা লেখকদের লেখা আপনার মাতৃজবানে অনুবাদ করবেন এবং তার সঙ্গে খিস্তি-খেউর মিশিয়ে দেবেন। তাহলেই আপনি পশ্চিমা ঘরানার পন্ডিত বনে যাবেন।

হুমায়ুন আজাদ উপন্যাস, কবিতা অনেক কিছু লিখেছেন। সেগুলো সবটা একেবারে খারাপ সেকথাও আমি বলব না। মাঝে মাঝে নাড়াচাড়া করে দেখেছি, চিবানোর যোগ্য পদার্থ তাতে অধিক খুঁজে পাইনি। তথাপি হুমায়ুন আজাদ একজন সুপরিচিত লেখক। ভ্যালু তৈরি করতে না-পারুন, ন্যুইসেন্স ভ্যালু তৈরি করার ক্ষমতা তাঁর অপরিসীম। আমাদের উচ্চতর শিক্ষা প্রতিষ্ঠানসমূহে যে নৈরাজ্য, সন্ত্রাস এবং দুর্বৃত্তায়ন প্রক্রিয়া কার্যকর রয়েছে, হুমায়ুন আজাদের লেখার মধ্যদিয়ে সেগুলোরই অভিব্যক্তি ঘটেছে। এক কথায় হুমায়ুন আজাদকে আমি এভাবেই সংজ্ঞায়িত করতে চাই-

'স্বভাবে কবিতা লেখে, পেশায় জল্লাদ,

খিটিমিটি মানবক হুমায়ুন আজাদ।'



মানবজমিন

১ ডিসেম্বর, ১৯৯৮



সংক্ষেপিত -- By সাদাত হাসান

মন্তব্য ৪০ টি রেটিং +২৯/-০

মন্তব্য (৪০) মন্তব্য লিখুন

১| ১৪ ই এপ্রিল, ২০১১ দুপুর ১২:০৭

শামীম শরীফ সুষম বলেছেন: আমি নাস্তিক নই ...... হুমায়ূন আজাদ আমার উপাস্য নন । কিন্তু তার মানে এই না প্রিয় ভাইজান , আমি ইচ্ছেমত তার নামে যা ইচ্ছা তাই উগরে যাবেন ।

আপনি কি লাল নীল দীপাবলী পড়েছেন ? যদি না পড়ে থাকেন , তবে পড়ুন । নজরুল ও রবীন্দ্রনাথ বিষয়ক হুমায়ূন আজাদের ধারণা পরিষ্কার হয়ে যাবে আশা করি ।

'নারী' - যেদিন প্রকাশিত হয় , সেদিন হুমায়ূন আজাদ স্বকন্ঠে স্বীকার করেছিলেন , এটা 'দ্বিতীয় লিঙ্গ" এর অনুবাদ । একে তখন তিনি কিভাবে নিজের কাজ বলে চালিয়ে দিলেন আমার বোধগম্য নয় ।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলা বিভাগে যান , সেখানে ছাত্র থেকে পিয়ন - কাউকে জিজ্ঞাসা করবেন , হুমায়ূন আজাদ কি ছিলেন , তা আপনার বোঝার মত বোধ না থাকতে পারে , তাদের আছে ।

আগেই বলেছি , আমি নাস্তিক নই । আমি হুমায়ূন আজাদের ভক্তও নই , এমনকি অধিকাংশ বিষয়ে তার সাখে আমার দৃষ্টিভঙ্গির তারতম্য আছে । কিন্তু , তার মানে এই নয় , আপনি সাহিত্যিক হুমায়ূন আজাদকে অবজ্ঞা করবেন ... তার লেখা পড়ুন , বোঝার চেষ্টা করূন , সফল হবেন কিনা , তা আমার জানা নেই ।

'ছাগু" - শব্দটার সাথে কি পরিচিত ?


যান আয়না দেখেন ।

১৪ ই এপ্রিল, ২০১১ দুপুর ১২:২২

বিগ মব বলেছেন: আপনি ভূল করতেছেন, লেখাটা আমার না, আহমেদ ছফা এইটা লিখছিলেন। আপনার কথামত আহমেদ ছফাকেও তাইলে "ছাগু" উপাধি দিতে হয়।

সত্য কথা স্বিকার করে নেওয়ার মধ্যে আপনার এত দ্বিধা কেন?

১৪ ই এপ্রিল, ২০১১ দুপুর ২:৩৩

বিগ মব বলেছেন: ৮ নম্বর কমেন্টে "আশেক ইব্রাহীম " আপনার কথার উত্তর দিয়েছেন।

২| ১৪ ই এপ্রিল, ২০১১ দুপুর ১২:৫৭

আমি মাতাল বলেছেন: মহানবী (সাঃ) নিয়ে কটুক্তি (অলোচনা/সমালোচনা কোন ভাবেই না!) করলেও প্রথম পাতাতে সেই পোস্ট ঝুলে থাকে। নো প্রব। আর নাস্তিকতার ভেকধারী নাটের গুরু ভন্ড হোমো আজাদরে নিয়ে কিছু বললেই মার মার কাটা কাট।

ছাগু আহমেদ ছফা বাটপারটার আসল চেহারা খুলে দিছে।
কাজটা ঠিক করেন নাই।

১৪ ই এপ্রিল, ২০১১ দুপুর ১:০০

বিগ মব বলেছেন: হুমায়ুন আজাদ মনে হয় মডুর নানা লাগে ......... ;)

৩| ১৪ ই এপ্রিল, ২০১১ দুপুর ১:০৫

মেহদী১০ বলেছেন: হুমমমম পরলাম ।

৪| ১৪ ই এপ্রিল, ২০১১ দুপুর ১:১৬

বিগ মব বলেছেন: মডুর কাছে প্রশ্ন: "হুমায়ুন আজাদ কি আপনার নানা লাগে?" X(

বারে বারে প্রথম পাতা থেকে এই পোষ্টের লিংক সরায় দেয়ার মানে কি? এর পরে আমার আমারে জেনারেল কইরা দিলেন। হুমায়ুন আজাদের সত্যিকারের চেহারা মানুষ জানুক সেইটা আপনারা চান না কেন? X((

হুমায়ুন আজাদ একটা সজারু (চৌর্যবৃত্তির এই বিষয়গুলো আমাদের জানাই ছিল না)

১৪ ই এপ্রিল, ২০১১ বিকাল ৩:০৯

বিগ মব বলেছেন: হুমায়ুন আজাদ আসলেই মডুর নানা লাগে, এখন আমার কমেন্ট ব্যান করা হইছে, যাতে অন্যের পো্ষ্টে গিয়ে কমেন্ট না করতে পারি।

৫| ১৪ ই এপ্রিল, ২০১১ দুপুর ১:৩৮

ইলুসন বলেছেন: এতদিন আগের একটি নিউজ আপনি কোথায় পেলেন? আহমদ ছফার লেখা আমার ভাল লাগত। আহমদ ছফা যদি এটা লিখে থাকেন তাহলে এটা সত্য হতে পারে। যাইহোক আপনি যখন মানব জমিন পেপারের এই লেখাটি দিয়েছেন তখন আমার মনে হয় আপনার কাছে এটার হার্ড কপি আছে। সেটার একটা স্নাপ আপলোড করেন। আর তা না থাকলে নিশ্চয় আপনার কাছে কোন লিঙ্ক আছে। লিঙ্ক দিন। যদি তাও না থাকে তাহলে আপনি এটা কোথায় পেয়েছেন?

এবারের কথাগুলো মডারেটরদের জন্য। আপনারা মহানবীকে নিয়ে গালাগালি করা পোস্ট সরান না, প্রভা, চৈতির লিঙ্ক সরান না এটা সরাতে এত উৎসাহ কেন? এটা ভুল হলে আমরা পাঠকেরাই এটার ভুল বের করতাম। এখানে তো গালাগালি নেই যে প্রথম পেজ থেকে সরিয়ে দিতে হবে।

১৪ ই এপ্রিল, ২০১১ দুপুর ২:২৯

বিগ মব বলেছেন: এই লেখাটা সামুতেই ছিল, সাদাত হাসান নামের একজন এই ব্লগটা লেখছিলেন। বিভিন্ন সময় অনেক ব্লগারের প্রিয় ব্লগের তালিকায় এই লেখাটা দেখতাম, কিন্তু ক্লিক করলেই দেখা যেত সাদাত হাসানের একাউন্ট রিমুভ করে দেওয়া হয়েছে। অনেক দিন ধরে অন্যান্য ব্লগে লেখাটা খুঁজছিলাম। এভাবে খুজতে খুজতে গুগলের সার্চ রেজাল্টের ক্যাশ মেমরি থেকে লেখাটা উদ্ধার করি। মডারেটররা লেখাটা সরিয়ে দিলেও, কোন একটা সার্ভারের সার্চ মেমরির ক্যাশে লেখাটা পড়ে ছিল। (এটা কিভাবে হয় নেটওয়ার্ক বিশেষজ্ঞরা ভাল বলতে পারবে।)

লেখাটার ব্যাপারে নাস্তিকদের বেশ ভাল রকম রিয়্যাকশন হয়। আজকে মোট ৩/৪ বার লেখাটা প্রথম পাতা থেকে সরিয়ে দেওয়া হয়েছে।

হুমায়ুন আজাদকে নাস্তিকরা মহামানবের আসনে নিয়ে বসিয়েছে, এই লেখাটা তাদের মূল্যবোধের উপরে কুঠারাঘাত করে বলে আমার ধারনা। সামুর মডুদের লুকোচুরি খেলার কারনও সেটাই মনে হচ্ছে।

৬| ১৪ ই এপ্রিল, ২০১১ দুপুর ১:৫৭

আশীষ কুমার বলেছেন: লেখাটা অনেক আগে পড়েছি। সামুতেই এর কপি আছে। আজ মগারেটররা ঘুরতে যায়নি মনে হয়। দায়িত্বে পূর্ণ সচেতন।

১৪ ই এপ্রিল, ২০১১ দুপুর ২:৩০

বিগ মব বলেছেন: সামুতে প্রথমে সাদাত হাসান নামের এক ব্লগার নিয়ে আসেন। এখন সামুতে টার একাউন্ট সম্ভবত বাতিল করে দেওয়া হয়েছে।

৭| ১৪ ই এপ্রিল, ২০১১ দুপুর ২:২৫

রাসেল মেটামোরফোজ বলেছেন: আপনারা মহানবীকে নিয়ে গালাগালি করা পোস্ট সরান না, প্রভা, চৈতির লিঙ্ক সরান না এটা সরাতে এত উৎসাহ কেন? এটা ভুল হলে আমরা পাঠকেরাই এটার ভুল বের করতাম। এখানে তো গালাগালি নেই যে প্রথম পেজ থেকে সরিয়ে দিতে হবে।

৮| ১৪ ই এপ্রিল, ২০১১ দুপুর ২:২৭

আশেক ইব্রাহীম বলেছেন: হুমায়ুন আজাদ নারী গ্রন্থটিকে তার মৌলিক গ্রন্থ হিসেবেই দাবী করেছেন। এটা সত্যি। এমনকি তার বইয়ের ভেতরেই একথা উল্লেখ আছে। যে কোন সংস্করনে খুজলে পাওয়া যাবে।


এটা সত্যি যে 'নারী' গ্রন্থটিকে মৌলিক হিসেবে দাবী করাটা তার নির্বুদ্ধিতার চরম বহিপ্রকাশ। কিন্তু নারী'র অনেকগুলো অধ্যায় নিয়ে বা বলা ভালো সিমোন দ্য বোভোয়ারের 'দ্য সেকেন্ড সেক্স' এর যে অধ্যায়গুলো নারী গ্রন্থে যুক্ত হয়েছিল সেগুলো সহ বোভোয়ারের দ্য সেকেন্ড সেক্স এর অনুবাদ 'দ্বিতীয় লিঙ্গ' নামে প্রকাশ করায় হুমায়ুন আজাদের সততা বা মৌলিকতা নিয়ে প্রশ্ন করাটা খানিকটা ধন্ধ হয়ে দাড়িয়েছে। কারণ প্রথমত যে বইকে লেখক নিজে মৌলিক বলে দাবী করছেন সেই একই বিষয় নিয়ে একই টেক্সট আবার তিনি বোভোয়ারের অনুবাদ গ্রন্থ হিসেবে প্রকাশ করছেন। এটা হাস্যকর।

তবে এটা সত্যি যে হুমায়ুন আজাদ ছাড়া অন্য কেউ সিমন দ্য বোভোয়ারের 'দ্য সেকেন্ড সেক্স' অনুবাদ করেনি। এবং যে ভাবেই হোক এই গ্রন্থটি বাংলায় অনুবাদ করার জন্য হুমায়ুন আজাদ ধন্যবাদ পেতে পারেন। এর থেকে বেশি প্রশংসা পাবার দাবী হুমায়ুন আজাদ করতে পারেন না।

১৪ ই এপ্রিল, ২০১১ দুপুর ২:৩৪

বিগ মব বলেছেন: মূল্যবান এই মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ

৯| ১৪ ই এপ্রিল, ২০১১ দুপুর ২:৩৮

ধীবর বলেছেন: হু আযাদের আরেকটা পরিচয় আছে। মদখোর পাড় মাতালে। ওই করেই তো অক্কা পেয়েছে।

১০| ১৪ ই এপ্রিল, ২০১১ বিকাল ৩:০৮

বিগ মব বলেছেন: হুমায়ুন আজাদ আসলেই মডুর নানা লাগে, এখন আমার কমেন্ট ব্যান করা হইছে, যাতে অন্যের পো্ষ্টে গিয়ে কমেন্ট না করতে পারি।

১১| ১৪ ই এপ্রিল, ২০১১ বিকাল ৩:৪১

ইংলা বলেছেন: বিগ মব বলেছেন: হুমায়ুন আজাদ আসলেই মডুর নানা লাগে, এখন আমার কমেন্ট ব্যান করা হইছে, যাতে অন্যের পো্ষ্টে গিয়ে কমেন্ট না করতে পারি।



হাহাহাহ, ভালো হইছে।আমি রিপোর্ট করছিলাম। উচিত কাম। ফ্লাডিং করলে এমনই হয়। =p~ =p~ =p~ =p~

১২| ১৪ ই এপ্রিল, ২০১১ বিকাল ৪:০৮

আশেক ইব্রাহীম বলেছেন: আমি এই লেখা পড়েছি এবং মন্তব্য করেছি তার কারণ হুমায়ুন আজাদ এবং আমমেদ ছফা প্রসঙ্গ আছে তাই। নাস্তিক বা আস্তিকদের ব্যাক্তিগত রেষারেষী সম্পর্কে আমার কোন আগ্রহ নেই। নাস্তিকদের বা আস্তিকদের গুরু সম্পর্কে আমার কোন ধারণা নেই। এবং কোন আগ্রহও নেই।

১৩| ১৪ ই এপ্রিল, ২০১১ বিকাল ৪:২৮

স্পেলবাইন্ডার বলেছেন: এই লেখাটা অনেক আগেই পড়েছি। খুঁজলে ব্লগে ব্লগে এর কপি পাবেন। আপনার পোস্টটা আজকে কেন এবং কোন মডু সরিয়ে দিচ্ছে বুঝতে পারছি।

১৪| ১৪ ই এপ্রিল, ২০১১ বিকাল ৪:৪৮

kak বলেছেন: অসাধারন। সরাসরি প্রিয়তে

১৪ ই এপ্রিল, ২০১১ রাত ১১:৩০

বিগ মব বলেছেন: যাক, পরিশ্রম কিছুটা স্বার্থক হইছে।

১৫| ১৪ ই এপ্রিল, ২০১১ সন্ধ্যা ৬:০১

জহিরুল ইসলাম তাহা বলেছেন: রাসেল মেটামোরফোজ বলেছেন: আপনারা মহানবীকে নিয়ে গালাগালি করা পোস্ট সরান না, প্রভা, চৈতির লিঙ্ক সরান না এটা সরাতে এত উৎসাহ কেন? এটা ভুল হলে আমরা পাঠকেরাই এটার ভুল বের করতাম। এখানে তো গালাগালি নেই যে প্রথম পেজ থেকে সরিয়ে দিতে হবে।

১৬| ১৪ ই এপ্রিল, ২০১১ সন্ধ্যা ৬:২৫

কালোপরী বলেছেন: জহিরুল ইসলাম তাহা বলেছেন: রাসেল মেটামোরফোজ বলেছেন: আপনারা মহানবীকে নিয়ে গালাগালি করা পোস্ট সরান না, প্রভা, চৈতির লিঙ্ক সরান না এটা সরাতে এত উৎসাহ কেন? এটা ভুল হলে আমরা পাঠকেরাই এটার ভুল বের করতাম। এখানে তো গালাগালি নেই যে প্রথম পেজ থেকে সরিয়ে দিতে হবে।

১৭| ১৫ ই এপ্রিল, ২০১১ দুপুর ২:৫৪

উদাসীফাহিম বলেছেন: 'স্বভাবে কবিতা লেখে, পেশায় জল্লাদ,
খিটিমিটি মানবক হুমায়ুন আজাদ।

আপনাকে ধন্যবাদ অই আতেলের চুরি ধরিয়ে দিয়েছেন বলে।

প্রিয়তে

২১ শে এপ্রিল, ২০১১ দুপুর ১২:৩৩

বিগ মব বলেছেন: ধন্যবাদ

১৮| ২৩ শে এপ্রিল, ২০১১ রাত ৯:২৮

অনিক আহসান বলেছেন: হুমায়ুন আজাদ এর হামবড়া ভাব প্রসঙ্গে তাসলিমা নাসরিনও বেশ কিছু কথা লিখেছেন...
তবে আর যাই হোক হুমায়ুন আজাদ পরিস্কার মাথার মানুষ ছিলেন... তার ভক্তদের কাছ থেকে তার নিজের মৌলিক রচনাগুলির বিরুদ্ধে উঠা অভিযোগ প্রসঙ্গে উত্তর আশা করছি...

১৯| ২৩ শে এপ্রিল, ২০১১ রাত ৯:৫৬

মেঘনা পাড়ের ছেলে বলেছেন: সাধারনত জিনিয়াসরা একটু পাগলাটে/ ক্ষেপা/ আত্মকেন্দ্রিকই/ স্বার্থপর হয়। এই সীমাবদ্ধতার কারনে সে বাতিল হয়ে যায় না। হুমায়ুন আজাদ সময়ের আগেই জন্ম নেয়ায় আনেকের পক্ষেই তাকে বোঝা সম্ভব ছিলো না। তাদের জন্য দুঃখপ্রকাশ করা ছাড়া আমার কিছু করার নাই।

আর আহমদ ছফার লেখার রেফারেন্স উল্লেখ যে করলেন, আহমদ ছফা সম্পর্কে কতটুকু জানেন আপনি। আপনাকে অনুরোধ করব, আহমদ ছফার লিখা ও তাঁর সম্পর্কে লিখাগুলি ভালভাবে পড়ুন। আপনার অনেক ধোঁয়াসা কেটে যাবে।

২০| ২৩ শে এপ্রিল, ২০১১ রাত ১০:০৪

পরবাসী একজন বলেছেন: হমমম... পড়লাম
নাস্তিকদের গুরুজী বলে কথা ;)
এর থেকে ভালো আর কি আশা করা যায় বলেন ? B-)

২১| ২৩ শে এপ্রিল, ২০১১ রাত ১০:৫৭

ডাইনোসর বলেছেন:
একটা কথা আছে জ্ঞানীদের তর্ক বোকার জন্য নয়। নারী যখন নিষিদ্ধ হয় আহমদ ছফা আজিজ সুপার মার্কেটের সব বই বিক্রেতাদের বলে ছিলেন যেন নারী বিক্রি বন্ধ না করে। যখন কোন বিক্রি করতে রাজি হয়নি তখন ছফা বলে ছিলেন সব বই এন আমার রুমে রাখ। আমি ফুট পাতে বসে এই বই বেচব এটা আমার প্রতিবাদ। এবার বুঝুন।

ছফা যখন মারা যান তখন ফুল হাতে সবার সাথে আশ্রুনয়নে লাইনে দাঁড়িয়ে দেখতে যান হুমায়ন আজাদ।

চঞ্চল আশরাফের আমার হুমায়ুন আজাদ থেকে নেয়া।

এবার হিসেব মেলান। কোন এক পরিস্থিতিতে যে সমালোচনা হয় তা দিয়ে কোন লেখক কে মুল্যায়ন করা যায়না। ছফা এবং আজাদ দুজই আমার প্রিয়। আর যারা কেবল দন্দ লালাগতে চায় তাদের নিয়ে আমার বরাবরই সন্দেহ আছে । তারাকি আদৌ সাহিত্য বোঝে????

২২| ২৩ শে এপ্রিল, ২০১১ রাত ১১:৩৫

মাহমুদহাসান বলেছেন: ছফা-আজাদ এর মতো সৈয়দ হক-আজাদ/শামসুর রাহমান-আজাদ বিতর্কও অনেক এক বইয়ের পাঠককে লাফালাফি করতে সাহায্য করেছিল, যদিও সেই বিশেষ শ্রেণীর পাঠক বোঝেননি সেই বিতর্ক কেন।

অনেক কিছুই বলার ছিল, বলতে ইচ্ছে করছে না। ব্লগারদের মানসিকতার কয়েকটি শ্রেণীবিভাগ আছে, সবার জন্য বিতর্ক নয়। শুধু এইটুকু বলব, ড. হুমায়ুন আজাদ সমালোচনার উর্ধ্বে কেউ নন, যেমন নন আহমদ ছফা বা শামসুর রাহমান। কিন্তু সেই সমালোচনার সুনির্দিষ্ট যুক্তি তো থাকা চাই, জানা থাকা চাই তাঁদের আদ্যোপান্ত, রচনার প্রকাশকাল এবং তার পিছনের কারণ। আহমদ ছফা বা ড. আজাদ বা সৈয়দ হক বা শামসুর রাহমান এই দেশকে যতটুকুই দিয়েছেন, ততটুকু যতক্ষণ না আমরা কেউ দিতে পারছি, ততক্ষণ তাঁদের যে কেউকে আক্রমণ করার চেষ্টা হাস্যকর চপলতা মাত্র।

২৩| ৩০ শে এপ্রিল, ২০১১ রাত ৮:২৮

নষ্ট কবি বলেছেন: হুমায়ুন আজাদের মত একটা কিছু লিখে দেখান-তারপর মন্তব্য করতে আসবেন

২৪| ০৬ ই এপ্রিল, ২০১২ সকাল ১১:২৮

রিফাত বিন সাদিক বলেছেন: এই চোরের এত ভক্ত??

২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ৯:৩০

বিগ মব বলেছেন: ho vai, chorer vokto nastikrao majhe majhe churi kore

২৫| ১৩ ই আগস্ট, ২০১২ রাত ১২:৫১

আমি হীরা বলেছেন: ঠেলা।

২৬| ১৪ ই আগস্ট, ২০১২ রাত ২:১৮

ছবির জীবন বলেছেন: /:) /:) /:)

২৭| ০৮ ই নভেম্বর, ২০১২ রাত ১১:৩৯

নিশাত শাহরিয়ার বলেছেন: পড়লাম , জানলাম , হাসলাম :D

২৮| ০৩ রা মার্চ, ২০১৩ দুপুর ১২:৫২

সাধারণ মুসলমান বলেছেন: সত্য কথার দিন নাই, দিন এখন তেলেসমাতির।

২৯| ২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৪ ভোর ৪:৫৯

একজন সৈকত বলেছেন:
রিফাত বিন সাদিক বলেছেন: এই চোরের এত ভক্ত??

হাসতেছি :) B-) :D

৩০| ১৭ ই মার্চ, ২০১৫ রাত ১১:০০

প্রবালরক বলেছেন: আসলে কি ঘটেছিল?
মানবজমিনের পক্ষ থেকে কেউ একজন সাক্ষাৎকার নিচ্ছিলেন হুমায়ুন আজাদের। আহমদ ছফা সন্বন্ধে আজাদের মুল্যায়ন কি - জানতে চান সাক্ষাৎকার গ্রহনকারী। আজাদের জবাব ছিল - ওতো একটা 'জন্তু'।
মানবজমিন তা ছেপে দেয়।
আহমদ ছফা এ লেখায় হুমায়ুন আজাদের উক্তির (গালির) জবাব দেন। পরদিন মানবজমিন তা ছাপে।

দৈনিক মানবজমিন তার কিছুদিন পর পদার্থ বিজ্ঞানের জনৈক অধ্যাপকের লেখা প্রকাশ করে। হুমায়ুন আজাদের পুরো সাক্ষাৎকার বিশ্লেষন করে তিনি ফাইনালি মন্তব্য করেন - "হুমায়ুন আজাদ আসলে অজ্ঞ - ভান করেন সবজান্তার"।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.