নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
প্রতিদিন বিকেলের শেষ রোদে একটি বিড়ালের সঙ্গেই আমার ঘুরে-ফিরে দেখা হয়,
হেরাক্লিটাস ফিসফিসিয়ে বলে যান, এ বিড়াল সে বিড়াল নয়;
একই নদীতে দু'বার কেউ নামতে পারে না,
তবুও ফিরে আসে বিকেলের শেষ রোদ, যে রোদে বিড়ালটি দে জা ভু হতে পারে না।
কয়েকটি মাছের কাঁটার সফলতা বিড়ালের আমি কখনো দেখিনি,
ওরা কি এক অখন্ড নাকি নানা দেহে খন্ডিত- এসব নিয়ে আজো ভাবিনি।
তুষারের ধবল শুভ্রতায় দেখেছি শুধু আশ্চর্য অবলীলায় ঐশ্বরিক আলোড়ন,
দেখেছি বুদ্ধের ধ্যান; বুঝেছি- জাতিসংঘ, সমাজ, রাষ্ট্র-- এসবই নিষ্প্রয়োজন।
০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ১১:৪৪
বিপ্লব০০৭ বলেছেন: স্বীকৃতি পেলে কে না খুশি হয়!
২| ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ২:৫৮
এম এ কাশেম বলেছেন: ভাল লেগেছে।
কি যেন গভীরে লুকিয়ে আছে।
০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৪:৩৬
বিপ্লব০০৭ বলেছেন: গভীরে কি লুকিয়ে আছে সেইটা আরেকটু খোলাসা করার চেষ্টা করা যাক! অবশ্য যা লুকিয়ে আছে সেইটাকে ধরি ধরি করেও শেষপর্যন্ত ঠিক ধরা যাবে বলে মনে হয় না।
সারাদিন একটা বিড়ালের সঙ্গে ঘুরে-ফিরে কেবলই আমার দেখা হয়
গাছের ছায়ায়, রোদের ভিতরে, বাদামী পাতার ভিড়ে;
কোথাও কয়েক টুকরো মাছের কাঁটার সফলতার পর
তারপর শাদা মাটির কঙ্কালের ভিতর
নিজের হৃদয়কে নিয়ে মৌমাছির মতে নিমগ্ন হ’য়ে আছে দেখি;
কিন্তু তবুও তারপর কৃষ্ণচূড়ার গায়ে নখ আঁচড়াচ্ছে,
সারাদিন সূর্যের পিছনে-পিছনে চলছে সে।
একবার তাকে দেখা যায়,
একবার হারিয়ে যায় কোথায়।
হেমন্তের সন্ধ্যায় জাফরান-রং-এর সূর্যের নরম শরীরে
শাদা থাবা বুলিয়ে-বুলিয়ে খেলা করতে দেখলাম তাকে;
তারপর অন্ধকারকে ছোটো-ছোটো বলের মতে থাবা দিয়ে লুফে আনলো সে,
সমস্ত পৃথিবীর ভিতর ছড়িয়ে দিলো।
[বিড়াল, জীবনানন্দ]
৩| ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৯ সকাল ১১:৫৩
রাজীব নুর বলেছেন: সহজ সরল সুন্দর কবিতা।
০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৪:৩৭
বিপ্লব০০৭ বলেছেন: যা আপনার কাছে মনে হয়...
৪| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৫:৫০
স্বপ্নবাজ সৌরভ বলেছেন: ভালো লাগা রেখে গেলাম ।
ভালো থাকবেন।
০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ১০:৪৯
বিপ্লব০০৭ বলেছেন: ভালো লাগলো আপনার মন্তব্য পেয়ে।
©somewhere in net ltd.
১| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ১১:৪০
সাইন বোর্ড বলেছেন: ভাবনা ও প্রকাশ সুন্দর !