নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমি একজন মানুষ। ভালো মানুষ হয়তো এখনও হতে পারিনি তবে মন্দ কিছু করি না- কারো মন্দ কিছু করাতে বিশ্বাসও করি না। উপকার করতে না পারলেও কারো ক্ষতি অন্ততঃ করি না!!

বীরেশ রায়

সবার উপরে মানুষ সত্য! চেষ্টা করি সেই সত্যকে অনুসরণ করতে।

বীরেশ রায় › বিস্তারিত পোস্টঃ

মধ্যপ্রাচ্যে যৌন দাসী তথা নারী গৃহকর্মীর দেহ ভোগ ধর্ম স্বীকৃত একটি বৈধ ব্যাপার!??

২৫ শে জুলাই, ২০১৫ দুপুর ১:২৫

মধ্যপ্রাচ্যে বাহিরের দেশ থেকে আগত নারী শ্রমিকের অন্যতম ব্যবহার হল যৌন দাসী বা Sex Slave হিসেবে। মধ্যপ্রাচ্যের পুরুষদের কাছে যৌন দাসীদের দ্বারা যৌন কামনা নিবৃতি কোন পাপ কাজ নয়, এটা তাদের কাছে ধর্ম স্বীকৃত একটি বৈধ ব্যাপার!! আমরা গলা ফাটিয়ে লাভ কি!? বরং অন্য দেশে কামলা/নিম্ন মানের শ্রমিকের কাজ করতে যাওয়ার মানসিকতা ত্যাগ করতে হবে, করাতে হবে; নিজের দেশে শ্রম ও বুদ্ধি খাটিয়ে উৎপাদন মুখী হয়ে আয় করার মানসিকতা তৈরি করতে হবে। সরকার, প্রশাসন এবং রাজনৈতিক ও সমাজের গণ্যমান্য ব্যক্তি বর্গকে এ ব্যাপারে এগিয়ে আসতে হবে সার্বিক সহযোগিতা দিয়ে। সমাজের স্বল্প আয়ের বা নিম্ন মধ্যবৃত্ত বা নিম্নবৃত্ত অল্প শিক্ষিত বা অশিক্ষিত নারী-পুরুষরা আয়ের যথোপযুক্ত সুযোগ, পরিবেশ ও পথ না পেয়ে শ্রমিক হয়ে বৈধ কিংবা অবৈধ পথে বিদেশে যাওয়ার লক্ষ্য স্থির করে। কাজেই সবার আগে তাদেরকে আয়ের যথোপযুক্ত সুযোগ, পরিবেশ ও পথ দেখাতে হবে। তবেই নিম্ন মধ্যবৃত্ত বা নিম্নবৃত্ত অল্প শিক্ষিত বা অশিক্ষিত নারী-পুরুষদের বিদেশে যাওয়ার মানসিকতা দূর হবে। সমাজে সুবিধা ভোগীরা সব সময় মুখে নীতি কথার বুলি আওরায়, সুবিধাবঞ্চিতদের নিষ্ঠুর বাস্তবতাকে তারা নীতিকথা আর ধর্মের উপদেশ দিয়ে রসিকতা করে। কিন্তু দারিদ্রের দুষ্টচক্রের পরিধি থেকে তাদেরকে বের হবার পথ দেখাতে চায় না। পারলে কেউ কেউ তো সেই পথে জগদ্দল পাথর বসিয়ে পথ রোধ করতে চায়! প্রত্যন্ত অঞ্চলের গ্রামে-গঞ্জে রয়েছে কিছু সুবিধাভোগী, সমাজের শোষক শ্রেণির মানুষ- যারা সমাজকে চিরকালই বৈষম্যময় দেখতে চায়! সমাজের নিম্নবৃত্ত খেটে খাওয়া মানুষ গুলোর উন্নতি তারা চায় না। এই খেটে খাওয়া মানুষ গুলোকে নিজেদের স্বার্থে তাদের মতো করে চিরদিন তারা ব্যবহার করতে চায় ন্যায় কিংবা অন্যায় কাজে! এই সুবিধাভোগী শোষক শ্রেণির মানুষগুলো কখনো থাকে ধর্মের পতাকা তলে কিংবা কখনো থাকে রাজনৈতিক ছত্রছায়ায়। তাছাড়া বৈধ কিংবা অবৈধ ভাবে উপার্জিত অর্থ দ্বারা পালিত ক্যাডার বাহিনী তো আছেই, ভয় কি! দূর-দূরান্ত থেকে চাকুরী করতে যাওয়া প্রশাসনিক কর্মকর্তা-কর্মচারীরা তো সাক্ষী গোপাল মাত্র। তাছাড়া জনগণেরও একটা অংশ তো সেই সুবিধাভোগী দোষেই দুষ্ট! সমাজের, এলাকার, দেশের সার্বিক উন্নয়ন হবে কি করে? তাই সবার আগে চাই পরিবর্তন! মনের পরিবর্তন, মানসিকতার শুভ পরিবর্তন। একজনের-দশজনের-এক’শ জনের নয়- চাই সবার মনের পরিবর্তন! তবেই সম্ভব হবে দেশের, সমাজের সার্বিক উন্নয়ন। নিম্নবৃত্ত মানুষ দেখতে পাবে আয়ের যথোপযুক্ত সুযোগ, পরিবেশ ও পথ। তবেই নিম্ন মধ্যবৃত্ত বা নিম্নবৃত্ত অল্প শিক্ষিত বা অশিক্ষিত নারী-পুরুষদের বিদেশে যাওয়ার মানসিকতা হবে দূর।

মন্তব্য ৩৭ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৩৭) মন্তব্য লিখুন

১| ২৫ শে জুলাই, ২০১৫ দুপুর ১:৪১

বিদেশী বাঙালী বলেছেন: আপনি কি শিওর? আমি শুনেছিলাম এসব ক্ষেত্রে বিয়ে ঘটিত ব্যাপারও থাকে। মানে, বাড়ির কাজের মেয়েকে বিয়ে করে বৌ হিসেবেই উক্ত কাজ করা হয়।

২৬ শে জুলাই, ২০১৫ দুপুর ২:৫৩

বীরেশ রায় বলেছেন: Click This Link

২| ২৫ শে জুলাই, ২০১৫ দুপুর ১:৫২

লাবু২২ বলেছেন: আপনি আপ আপনার বক্তব্যে কোন দলিল বা প্রমান উপস্থিত করেন নি। হ্যাঁ, সেখানে যৌন অত্যাচার থাকতে পারে, কিন্তু আপনি কিভাবে বললেন সেটা ধর্মীয় স্বীকৃতি। কাজের নামে যৌন অত্যাচার পাশ্চাত্যে অনেক বেশি হয়। অথচ তা আপনাদের নজরই আসে নি।

২৬ শে জুলাই, ২০১৫ দুপুর ২:৫২

বীরেশ রায় বলেছেন: Click This Link

৩| ২৫ শে জুলাই, ২০১৫ দুপুর ২:১৬

রাতুলবিডি৫ বলেছেন: লাবু২২ বলেছেন: ..... সেখানে যৌন অত্যাচার থাকতে পারে, কিন্তু আপনি কিভাবে বললেন সেটা ধর্মীয় স্বীকৃতি। কাজের নামে যৌন অত্যাচার পাশ্চাত্যে অনেক বেশি হয়। অথচ তা আপনাদের নজরই আসে নি।

২৬ শে জুলাই, ২০১৫ বিকাল ৩:০৩

বীরেশ রায় বলেছেন: Click This Link

৪| ২৫ শে জুলাই, ২০১৫ দুপুর ২:২৮

মাজহার অপু বলেছেন: দাসীর সাথে দেহ ভোগ ইসলাম ধর্ম অনুযায়ী বৈধ একটা বেপার.। কুরআনের আছে।.। খুব সম্ভবত সুরা নিসায়.।

৫| ২৫ শে জুলাই, ২০১৫ দুপুর ২:৪২

লাবু২২ বলেছেন: ইসলামে যেই দাসীর কথা বলা হয়েছে তা আর বর্তমানে নেই। এখন প্রত্যেকের ঘর আছে সংসার আছে অর্থাৎ এখন সে কারো না কারো বৌ অথবা স্ত্রী। ক্রয় সূত্রে এখন কোন দাসী নেই। আর কোন গৃহ পরিচারিকার সাথে যৌন মিলন ইসলাম সমর্থন করে না ।

২৫ শে জুলাই, ২০১৫ বিকাল ৩:৪১

বীরেশ রায় বলেছেন: আগের দাস-দাসী ছিল এক বারেই ক্রয়কৃত যা সারা জীবন গায়ে-গতরে কাজ করে দিত আর একালে দাস-দাসীরা কাজ করে দিনে দিনে/মাসে মাসে কিংবা ৬মাস/বছরে বেতন নেয় এই যা পার্থক্য!! মানে নতুন বোতলে পুরাতন মদই!! মানুষ কিছুটা সচেতন হয়েছে তাই এখন সেটা পারে না। তারপরও আইএস দের এক্টিভিটিস দেখুন, তারা সেই পুরাতন যুগেই ফিরে যেতে চায়!!

২৬ শে জুলাই, ২০১৫ বিকাল ৩:০৩

বীরেশ রায় বলেছেন: Click This Link

২৬ শে জুলাই, ২০১৫ বিকাল ৩:০৪

বীরেশ রায় বলেছেন: http://bdn24x7.com/?p=260581

৬| ২৫ শে জুলাই, ২০১৫ বিকাল ৫:২১

লাবু২২ বলেছেন: ইসলাম প্রত্যক্ষ না হলেও পরোক্ষভাবে দাসী প্রথা অপছন্দ করত। এর জন্য তিনি নিজেই অনেক সংস্কার করেছেন। কাউকে বিয়ে করে কাউকে মুক্তি দিয়ে অথবা কাউকে নিজের পুত্র বানিয়ে এ ধরনের কু-সংস্কার দূর করেছেন। তারপর ও যদি বলেন ধর্মে এটা স্বীকৃতি দেয়, তাহলে কিছুই করার নাই।

"তারা সেই পুরাতন যুগেই ফিরে
যেতে চায়!!"
আপনি কি মনে করেন বর্তমানে নারীরা দারুন সুখে আছে ? তারা কি যৌন হয়রানি হয় না ? বরঞ্চ এই যুগে যৌন হয়রানি আরো বেশি হচ্ছে

২৫ শে জুলাই, ২০১৫ বিকাল ৫:৪৯

বীরেশ রায় বলেছেন: কাউকে নিজের পুত্র বানিয়ে’ মানে মুখে ডাকা সম্পর্ক তো আপনারা মানেন না !!
কাজের মেয়েকে/দাসীকে যদি আপনি বিয়ে করেন আপনার বর্তমান স্ত্রী কী সেটা মানবেন?
আপনার মন্তব্যের কিছু অংশ মনে হল আইএস সমর্থন সমর্থনের নামান্তর।

২৬ শে জুলাই, ২০১৫ দুপুর ২:৫৩

বীরেশ রায় বলেছেন: Click This Link

৭| ২৫ শে জুলাই, ২০১৫ রাত ৮:৪৩

লাবু২২ বলেছেন: "কাউকে নিজের পুত্র
বানিয়ে’ মানে মুখে
ডাকা সম্পর্ক তো
আপনারা মানেন না !!"

এই কথার মানে বুঝলাম না। মহানবী স: এর পালিত পুত্র যায়েদ কে তিনি তার নিজের পত্রের মতই ভালবাসতেন। তিনি এতই ভালবাসতেন যে যাদের আসল পিতা আসার পর ও সে তাদের সাথে যেতে চায় নি। তারপর তিনি বাজারে প্রকাশ্যে নিজের ছেলে বলে দাবি করলেন।

" কাজের মেয়েকে/দাসীকে যদি
আপনি বিয়ে করেন আপনার
বর্তমান স্ত্রী কী সেটা মানবেন?"

মহানবী স:দ। দাসী কে বিয়ে করেছেন তার মানে এই না যে আমাদের সবাইকে স্ত্রী থাকা সত্তেও দাসী কে বিয়ে করতে হবে। তার মানে এটা যে দাসীরা আর নিচের স্তরের নয়। সে অন্যসব নারীর মত স্ত্রী হওয়ারো যোগ্যতা রাখে। অর্থাৎ তাদের মর্যাদা উঁচু করেছে।

" আপনার মন্তব্যের কিছু অংশ মনে হল
আইএস সমর্থন সমর্থনের নামান্তর।"

আই এস কে সমর্থন করার মত কোন লেখা আমি লেখি নাই। পুরো টাই আপনার বুঝার ভুল।
আর আপনাকে কবি গোলাম মোস্তফার "বিশ্বনবী " পড়ার জন্য অনুরোধ করছি। আশা করি পড়ে দেখবেন। ধন্যবাদ

২৬ শে জুলাই, ২০১৫ বিকাল ৩:০১

বীরেশ রায় বলেছেন: Click This Link

৮| ২৬ শে জুলাই, ২০১৫ সকাল ১১:৫৬

অগ্নিঝরা আগন্তুক বলেছেন: লেখকের যথেষ্ট জানার অভাব আছে তা তার কমেন্টের রিপ্লাই দেখলে বোঝা যায়। পড়াশোনা করে এসে ব্লগ লিখুন , অন্ধকারে ঢিল মেরে কিঞ্চিত লাভ হতে পারে কিন্তু তা ক্ষনস্থায়ী।

২৬ শে জুলাই, ২০১৫ দুপুর ১২:১০

বীরেশ রায় বলেছেন: মধ্য প্রাচ্যের পুরুষরা কি জিনিস ? এটা বোঝার চেষ্টা করুণ রেগুলার খবরের কাগজ ও সমসাময়িক মধ্য প্রাচ্যের ঘটনা প্রবাহ থেকে। অন্যান্য অঞ্চলের পুরুদের থেকে তাদের নারীদেহ ভোগের আগ্রহ ও ধরন ভিন্ন, এটা ধর্মীয় আবেগ থেকে দেখলে ভূল করবেন !

২৬ শে জুলাই, ২০১৫ দুপুর ১২:১৫

বীরেশ রায় বলেছেন: আইএস দের অনেক কর্ম কান্ড আছে যৌন দাসী ক্রয়-বিক্রয় ও উপহার নিয়ে!! রিসেন্ট তাদের ইতিহাস ভালো করে দেখুন!! রেগে যাবেন না , বাস্তব তা বোঝার চেষ্টা ক রুন!!!

২৬ শে জুলাই, ২০১৫ দুপুর ২:৫৩

বীরেশ রায় বলেছেন: Click This Link

২৬ শে জুলাই, ২০১৫ রাত ৯:২৫

বীরেশ রায় বলেছেন: ইসলাম ধর্মে দাস-দাসীর সংজ্ঞা কি এবং ইসলাম ধর্মের মাঝে দাস-দাসীকে কিভাবে ব্যবহা্রের নির্দেশ দেয়া হয়েছে সেটা সম্পর্কে ইসলাম বিষেশজ্ঞ রাই ভালো জানেন।আর আমার লেখায় আমি একটি বারও ইসলাম ধর্মকে উল্লেখ করি নাই আমি মধ্যপ্রাচ্যের পুরুষ চরিত্রের ধর্মের কথা বলেছি । আর লিংক দিয়েছি আইএস সংগঠনের পুরুষদের চরিত্র বোঝাতে তারা কি মধ্য প্রাচ্যের পুরুষ না? আর সৌদি ,কাতার, আরব আমিরাত, ইরাক, ইয়েমেন এসব দেশে বাংলাদেশ থেকে নারী গৃহকর্মী গিয়ে কি অবস্থায় ছিল কিংবা আছে সেটা তো আর আমাদের কারোরই অজানা নয়! মধ্য প্রাচ্যের পুরুষদের এই অযাচারের কথা বলায় আপনারা অনেকই এমন ভাবে তেড়ে এসে আক্রমণ করছেন যেন তারা আপনাদের মায়ের পেটের ভাই!!!! Please Don’t Take This Blog Post with Islamic communal sentiment!!!

৯| ২৬ শে জুলাই, ২০১৫ বিকাল ৩:১৪

বীরেশ রায় বলেছেন: Avoid this blog post as a Communal Sentiment , Please!!!!!
ধর্মের মধ্যে ঢুকে পড়া খারাব অনেক দিক সব ধর্মেই যুক্ত হয়েছে। তাই সভ্যতার আলোকে বর্তমানে আমরা অনেক কিছু মানতে পারি না । তারপরও ব্যক্তি বিশেষের ব্যাপার আমরা স্ব স্ব ধর্মের কোন গুলো মানবো আর কোন গুলো ত্যাগ করবো!!

১০| ২৬ শে জুলাই, ২০১৫ বিকাল ৩:৩৪

অন্ধের যষ্ঠী বলেছেন: দেখুন দাসী আর চাকরানীর মধ্যে পার্থক্য আছে। দাসী ছিল বর্বর যুগে শক্তিশালী মানুষদের দ্বারা জোরপূর্বক অপহৃত বা দখলকৃত নারী যাকে তারা অত্যাচারের মাধ্যমে কাজ করাত বা টাকার বিনিময়ে বিক্রি করে দিত। আর চাকরানী ছিল সেই নারী যে কিছু খাওয়া পড়ার বিনিময়ে ধনী ও প্রভাবশালীদের বাড়িতে কাজ করত, এদেরকে খুব তুচ্ছ তাচ্ছিল্য করা হত এমনকি শারীরিক অত্যাচারও। কিন্তু এরা দাসী না। আর এখন গৃহকর্মী বা গৃহ পরিচারিকা হচ্ছে সেই নারী যে কারো বাড়িতে চুক্তি হিসেবে বেতনের বিনিময়ে নির্দিষ্ট কিছু কাজ করে, আর তাকে সেখানেই অবস্থান করতে হয়। এবার আসি এই বিষয়ে ইসলাম ও মুসলিম সমাজের কি অবস্থা। ইসলাম যখন আসে তখন দাসপ্রথা চালু ছিল। ইসলাম সব মানুষ সমান ঘোষণা করার পরও অদ্ভুত কারণে দাসপ্রথা বিলুপ্ত করেনি। হয়ত এটা সেসময় একটা কঠিন কাজ ছিল কিন্তু ইসলাম অন্তত মুসলমানদের মধ্যে এটা নিষিদ্ধ করতে পারত। তবে অনেক সাহাবী সে সময় নিজদের অধীনে থাকা দাসদের মুক্ত করে দিয়েছিলেন, অনেকে দাসীদের স্ত্রীর মর্যাদা দিয়ে বিয়েও করেছিলেন, কিন্তু তারপরো কথা থাকে। ইসলামে ক্রীতদাসীদের বিয়ে না করেই ভোগ করার সুযোগ দেয়া ছিল। একজন লোক তার অধীনে থাকা দাসীদের যত খুশী ভোগ করতে পারত। এবং সে্টা ২, ৫ বা ১০ জন হলেও সমস্যা ছিল না। অথচ বিয়ে করতে পারবে সর্বোচ্চ ৪ টা। আর দাসীদের সন্তান হলে সে পিতার পরিচয় পাবে কিন্তু তার মা দাসী হিসেবেই থাকবে। এটাই ছিল ইসলামের বিধান। সেই যুগে কেউ একজন এর সমালোচনা করলে উমার রা। তাকে কঠোরভাবে তিরস্কার করেন, আল্লাহ মুসলমানদের যে সুযোগ করে দিয়েছেন তার বিরোধিতা করায়। বর্তমানে দাসপ্রথা নেই, কিন্তু এটা ইসলামের কৃতিত্ব নয়, কারণ ইসলাম দাস প্রথা বিলুপ্ত করেনি, এর কৃতিত্ব আব্রাহাম লিঙ্কন নামে একজন আমেরিকানের। এই যুগে আই এস অরজাওকতা সৃষ্টি করে নিরীহ মানুষদের দাদ দাসী বানাচ্ছে এবং ইসলামের নিয়ম প্রয়োগ করে দাসীদের যৌন সম্ভোগ করছে। এটা মানবতার জন্য বিরাট লজ্জা। আর পালক বা দত্তক সন্তানের সাথে তাদের পালক বাবা মার কোন সম্পর্ক নেই, এটা প্রমানের জন্য নবী মুহাম্মাদ তার পালক ছেলের সদ্য তালাকপ্রাপ্ত স্ত্রী অর্থাৎ তার বৌমাকে বিয়ে করেছিলেন। অথচ আমাদের সমাজে এই কাজ কোন সুস্থ মানুষ করবে না। এমনকি চাচাত চাচা/ফুফু বা খালাত মামা/খালা কে বিয়ে করার ঘটনা কয়টা আমাদের সমাজে হয়? অথচ এসব কিন্তু ইসলামে বিলকুল হালাল। কিন্তু অনেকে জানেনা বলে উত্তেজিত হয়ে পড়ে।

১১| ২৬ শে জুলাই, ২০১৫ বিকাল ৩:৫৮

সুমন জেবা বলেছেন: কাজের নামে যৌন অত্যাচার পাশ্চাত্যে অনেক বেশি হয় ।এইটা কি ঠিক ..?

১২| ২৬ শে জুলাই, ২০১৫ বিকাল ৪:৫৮

জেকলেট বলেছেন: লেখক অধিক ধর্ম ভাইরাসে আক্রান্ত। তাকে অতিসত্বর ISIS নামক এন্টিভাইরাস দেয়া হউক। :D জাস্ট ফান

এইবার আসল কথায় আসি। আমি কিন্ত " লাইফ ওকের সাবধান ইন্ডিয়ার" নিয়মিত দর্শক। আমাকে মধ্য প্রাচ্যের পুরুষের কথা বলে ফাকি দিতে পারবেননা। আমি দেখেছি ইন্ডিয়ান পুরুষরা শশুর হয়েও কিভাবে ছেলের বউয়ের দিকে তাকায় বা ছেলের বউকে ভোগ করে আবার তাদের নাম ও আপনার নামের উপাধির সাথে মিলে যায়। আশাকরি ইশারাই কাফি।
আর আপনি একবার ISIS, একবার মধ্য প্রাচ্যের পুরুষ, একবার ইসলামকে নিজের সুবিধা মত টানতেছেন কেনো?? এই গুলান অনেক আগের ফর্মূলা!! এখন আর এইগুলান চলেনা।

আসল কথা হল মধ্য প্রাচ্য, ইন্ডিয়া, বাংলাদেশ বা পশ্চিমা বলতে কিছু না ঠিক যেমন অমর, আকবর বা এন্তনি নাম কোন ব্যাপার না। যারা পার্ভাট তারা যেখানেই থাকুক যে ধর্মের অনুসারিই হউক তারা তাদের কু-অভ্যাস গুলোকে ধর্ম, ঐতিহ্য বা সংষ্কৃতিরনামে ব্যভার করবেই।
আর ধর্মের কথা যদি বলেন তাহলে আরো ডিটেইলসে গিয়ে ব্লগিং হবে কিন্তু আমার মনে হয়না আপনার সেই রকমের কোন পড়ালেখা আছে।

২৬ শে জুলাই, ২০১৫ রাত ৯:২৯

বীরেশ রায় বলেছেন: আপনার সাথে একমত!!
আর আমার টপিকস মূলতঃ আমাদের নারী শ্রমিক যারা এই সব রাষ্ট্রে যায়!!
তাছাড়া---
ইসলাম ধর্মে দাস-দাসীর সংজ্ঞা কি এবং ইসলাম ধর্মের মাঝে দাস-দাসীকে কিভাবে ব্যবহা্রের নির্দেশ দেয়া হয়েছে সেটা সম্পর্কে ইসলাম বিষেশজ্ঞ রাই ভালো জানেন।আর আমার লেখায় আমি একটি বারও ইসলাম ধর্মকে উল্লেখ করি নাই আমি মধ্যপ্রাচ্যের পুরুষ চরিত্রের ধর্মের কথা বলেছি । আর লিংক দিয়েছি আইএস সংগঠনের পুরুষদের চরিত্র বোঝাতে তারা কি মধ্য প্রাচ্যের পুরুষ না? আর সৌদি ,কাতার, আরব আমিরাত, ইরাক, ইয়েমেন এসব দেশে বাংলাদেশ থেকে নারী গৃহকর্মী গিয়ে কি অবস্থায় ছিল কিংবা আছে সেটা তো আর আমাদের কারোরই অজানা নয়! মধ্য প্রাচ্যের পুরুষদের এই অযাচারের কথা বলায় আপনারা অনেকই এমন ভাবে তেড়ে এসে আক্রমণ করছেন যেন তারা আপনাদের মায়ের পেটের ভাই!!!! Please Don’t Take This Blog Post with Islamic communal sentiment!!!

১৩| ২৬ শে জুলাই, ২০১৫ বিকাল ৫:২১

লেখোয়াড়. বলেছেন:
@ইস্কান্দার মীর্যা............... আপনার ভাষায় একজন মালুই কিন্তু আমাদের পবিত্র কোরান বাংলায় অনুবাদ করেছিলেন।

আপনি পোস্ট নিয়ে অনেক কিছু বলতে পারতেন, কিন্তু ব্যক্তিগত আক্রমণ কেমন দেখায় তাই না?

১৪| ২৬ শে জুলাই, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৫৭

কর্ণেল সামুরাই বলেছেন: বহু মুসলিমেরই দাস বা স্লেভ ধরণা ক্লিয়ার নয় সেখানে বেদজ্ঞানী লেখক বীরেশ রায় ভুল করবেন এটা স্বাভাবিক। লেখককে দেখলাম রেফারেন্স হিসাবে আইআইএস এর লিংক দিচ্ছেন। একটা জঙ্গি সংগঠনের লিংক ধর্মীয় রেফারেন্স? সনাতনীদের তেত্রিশ কোটি দেবতার কেমনে আসছে তা রেফারেন্সের কোয়ালিটি দেখে আন্দায করা যায়।

যাহোক সোজাসাপ্টা জবাব দেই। অনেক মুসলিমেরও ধারণাটা ক্লিয়ার হওয়া জরুরী।

১. দাস কে? বাড়ির চাকরানী কি দাসী?
-- বাড়ির চাকরানীকে দাসী মনে করা আর গু’মাছি কে মৌমাছি মনে করা একই। দাস বা দাসী একটি বিশেষ শ্রেণী বা গোষ্টী যা সৃষ্টিলগ্ন থেকে প্রত্যেক সভ্যতা ও সমাজে ছিল। আধুনিককালে, ১৮৩৩ সালে আইন করে ব্রিটেন এই প্রথা বাতীল করে, মুসলিম শাসকগণ বহুআগ থেকেই দাসপ্রথা বিলুপ্তে কাজ করছিল এবং ইসলামই একমাত্র ধর্ম যেখানে দাসপ্রথা বিলুপ্তে উৎসাহ দেয়া হয়েছে।

২. দাসী আর চাকরানীর মধ্যে পার্থক্য কি?
-- চাকরানী হইল ভেতনভুক্ত কর্মচারী, দাসী সেটা নয়। অন্যন্য সম্পত্তি বা পুত্র-কন্যার মত দাস-দাসীও পারিবারিক একটি শ্রেণী যার গার্জিয়ান বা মালিক থাকতো।

৩. কিভাবে দাস-দাসী বানানো হইত?
-- প্রাচীন সভ্যতাগুলোতে দাস দাসী বাজারে কেনাবেচা হইত। মূলত বিভিন্ন যুদ্ধে বন্দিদেরকে শাসকগণ দাস-দাসী বানাইতেন এবং বাজারে বিক্রি করতেন। মুসলিম শাসকগণ এই ধারণা ধীরে ধীরে বিলুপ্ত করেন। মুসলিম সম্রাজ্য বহুদূর ছড়িয়ে পড়লেও অমুসলিমদের দাস বানানো হইনি। ভারতীয় মহাদেশেও বিজয়ের পর মুসলিম শাসকরা এদেশের অধিবাসীদের দাস বানায়নি।

৪. কিভাবে দাসী পাব?
-- দাসপ্রথা বিলুপ্ত হওয়ায় বর্তমানে কোন দাসী পাবেননা।

৫. কাউকে টাকার বিনিময়ে দাসী বানিয়ে সেক্স যাবে কি?
-- না যাাবেনা। মুতা বিয়ে সহ জাহেলিয়াতী মোট ৪ ধরণের বিয়ে ছিল। মুতা বিয়ে মানে টাকার বিনিময়ে বা চুক্তি করে নির্দিষ্ট সময়ের জন্য বিয়ে, সহজভাষায় প্রস্টিটিউশন। ইসলাম আবির্ভাব হবার পরে শরীয়াহ মানে বর্তমানে যেটা প্রচলিত সেটা বাদে বাকী সবগুলো বিয়ে অবৈধ করা হয়েছে।

৬. আইআইএস নামের জঙ্গি সংগঠন যে সেক্স জিহাদ চালায় সেটা কি ধর্ম সম্মত?
-- জ্বি না। জঙ্গি ধারণানাই অনৈসলামিক। এরা ইসলামের নামে বড় বড় অপকর্ম করে বেড়ায় যা ইসলামে না কোনদিন ছিল না আছে। জিহাদ বা যুদ্ধ যে বিধিমালা অনুসারে করা বৈধ তার কোনটাই এইসব সংগঠন মানেনা। এরা সন্ত্রাসী ছাড়া আর কিছু নয়। বাংলাদেশ গনতান্ত্রিক দেশি এজন্য বিরোধী দলের কার্যালয়ের সামনে বালুর ট্রাক রাখলে সেটাও গণতন্ত্রের অংশ- এটা যেমন ভন্ড যুক্তি তেমনি, মুসলিম দেশের একজন চাকরানীকে দাসী বানাইছে, সুতরাং এটা ইসলাম সম্মত- এই যুক্তিও ভন্ডামী।

২৬ শে জুলাই, ২০১৫ রাত ৯:২৪

বীরেশ রায় বলেছেন: ইসলাম ধর্মে দাস-দাসীর সংজ্ঞা কি এবং ইসলাম ধর্মের মাঝে দাস-দাসীকে কিভাবে ব্যবহা্রের নির্দেশ দেয়া হয়েছে সেটা সম্পর্কে ইসলাম বিষেশজ্ঞ রাই ভালো জানেন।আর আমার লেখায় আমি একটি বারও ইসলাম ধর্মকে উল্লেখ করি নাই আমি মধ্যপ্রাচ্যের পুরুষ চরিত্রের ধর্মের কথা বলেছি । আর লিংক দিয়েছি আইএস সংগঠনের পুরুষদের চরিত্র বোঝাতে তারা কি মধ্য প্রাচ্যের পুরুষ না? আর সৌদি ,কাতার, আরব আমিরাত, ইরাক, ইয়েমেন এসব দেশে বাংলাদেশ থেকে নারী গৃহকর্মী গিয়ে কি অবস্থায় ছিল কিংবা আছে সেটা তো আর আমাদের কারোরই অজানা নয়! মধ্য প্রাচ্যের পুরুষদের এই অযাচারের কথা বলায় আপনারা অনেকই এমন ভাবে তেড়ে এসে আক্রমণ করছেন যেন তারা আপনাদের মায়ের পেটের ভাই!!!! Please Don’t Take This Blog Post with Islamic communal sentiment!!!

১৫| ২৬ শে জুলাই, ২০১৫ রাত ১১:০৩

মাসূদ রানা বলেছেন: মধ্য প্রাচ্যের পুরুষদের এই অযাচারের কথা বলায় আপনারা অনেকই এমন ভাবে তেড়ে এসে আক্রমণ করছেন যেন তারা আপনাদের মায়ের পেটের ভাই!!!!

বীরেশ,মুসলমানদের সম্পর্কে আপনার ধারনা দূর্বল । তাই হয়তো জানেন না, আমরা মুসলমানরা আপন মায়ের পেটের ভাইয়ের চাইতেও আপন ........... কাছের ।

পোস্ট, কমেন্টে না বুঝে অনেক আবোল তাবোল কথা বলেছেন, এখনো বলে যাচ্ছেন........... এবার এখানের সবার কাছে আপনার ক্ষমা চাওয়া উচিত।


১৬| ২৭ শে জুলাই, ২০১৫ রাত ১২:০৫

কর্ণেল সামুরাই বলেছেন: আপনার পোস্টের টাইটেল, বিষয়বস্তু, কমেন্ট এবং রেফারেন্স কোনটার সাথে কোনটা মিলনাই। একেক সময় একেক বিষয় টেনে নিয়ে এসেছেন যেটা ভুল মেসেজ দিতে যথেষ্ট। আপনি যদি পরিষ্কার কোন মেসেজ দিতে চান লেখা ও কমেন্ট হওয়া উচিত পরিষ্কার

মধ্যপ্রাচ্যের পুরুষদের কাছে যৌন দাসীদের দ্বারা যৌন কামনা নিবৃতি কোন পাপ কাজ নয়, এটা তাদের কাছে ধর্ম স্বীকৃত একটি বৈধ ব্যাপার!!
--
এই সুবিধাভোগী শোষক শ্রেণির মানুষগুলো কখনো থাকে ধর্মের পতাকা তলে কিংবা কখনো থাকে রাজনৈতিক ছত্রছায়ায়।
--
আগের দাস-দাসী ছিল এক বারেই ক্রয়কৃত যা সারা জীবন গায়ে-গতরে কাজ করে দিত আর একালে দাস-দাসীরা কাজ করে দিনে দিনে/মাসে মাসে কিংবা ৬মাস/বছরে বেতন নেয় এই যা পার্থক্য!! মানে নতুন বোতলে পুরাতন মদই!!
--

হুট করে কোনকিছু ধর্ম টেনে আনবেন না বিশেষত ধর্ম যেটা করতে বলেনি তার দোষ ধর্মের উপর দেবেননা। আর সামগ্রীকভাবে কি ঘটে তার উপর ভিত্তি করে লিখবেন ব্যতীক্রম কি ঘটে সেটার উপর নয়। আপনার স্টাইল অনুসরণ করে লিখেতে গেলে নিচের বিষয়গুলোকেও সত্য ভাবতে হবে-

১. বাংলাদেশে পরিমল কর্তৃক ছাত্রীরা ধর্ষিত। ধর্মীয় ছায়াতলে বেড়ে উঠা অসংখ্য পরিমলদের জন্য বাংলাদেশের ছাত্রীরা নিরাপদ নয়। [লিংক]
২. ৫ বছরের বালিকা ভারতের পন্ডিত দ্বারা মন্দিরে ধর্ষিত। মন্দির থেকে সাবধান! [লিংক]

উপরের টাইপের লেখাগুলো হচ্ছে আপনার এই পোষ্টের মত। উপরের টাইটেলগুলোতে যেমন চুলকানী উদ্রেকের যথেষ্ট ‍উপকরণ আচে, আপনার লেখা ও কমেন্টেও আছে।

১৭| ২৭ শে জুলাই, ২০১৫ রাত ২:৪৮

অন্ধের যষ্ঠী বলেছেন: মায়ের পেটের ভাইয়ের চেয়েও বেশী??!! ইসলামে কি কোথায় এভাবে বলা আছে? মায়ের চেয়ে মাসীর দরদতা বেশী হয়ে গেল না? ইসলামে যে ভ্রাতৃত্বের কথা বলা আছে সেটা প্রতীকি ভ্রাতৃত্ব। কোন মুসলমান অন্যায় করলে তাকে কখনই ভ্রাতৃত্বের অজুহাতে দায় মুক্ত করা যাবে না। আর মুসলমানদের মধ্যে এত ভালোবাসা থাওলকে পাকিস্তান কিভাবে আমাদের ৭১ এ আক্রমন করে? কিভাবে মাসের পর মাস এদেশের লাখ লাখ নিরীহ মানুষ হত্যা করে? কিভাবে চৌদি আরব সহ সমগ্র মুসলিম বিশ্ব তাদের এই নরহত্যা আর ধর্ষনকে সমর্থন করে? কেন তারা এতদিন পরও এই নির্লজ্জতার জন্য ক্ষমা চায়নি? নাকি এখন আপনি বলবেন যে এগুলা কিছুই ঘটেনি, সবই মিডিয়ার সৃষ্টি? হুম? এত টান থাকলে আরব দেশগুলো আলাদা কেন? কেন তাদের বর্ডারে সশস্ত্র পাহারা থাকে? আর অসভ্য আরবদের ইসলাম কিছু দিন লাইনে রেখেছিল এখন তারা আবার বেলাইনে চলে গেছে। এদেশ থেকে যারা সেদেশে যায় তাদেরকে আরবরা কেনা দাসের মতই মনে করে। এটা কোন মিডিয়ার সৃষ্টি নয় বরং সেখানে ত্থাকা বাংলাদেশীদের বাস্তব অভিজ্ঞতা। @মাসুদ রানা

১৮| ২৭ শে জুলাই, ২০১৫ রাত ৩:১১

নতুন বলেছেন: মধ্যপ্রাচ্যে বাহিরের দেশ থেকে আগত নারী শ্রমিকের অন্যতম ব্যবহার হল যৌন দাসী বা Sex Slave হিসেবে। মধ্যপ্রাচ্যের পুরুষদের কাছে যৌন দাসীদের দ্বারা যৌন কামনা নিবৃতি কোন পাপ কাজ নয়, এটা তাদের কাছে ধর্ম স্বীকৃত একটি বৈধ ব্যাপার!! আমরা গলা ফাটিয়ে লাভ কি!?

খুব বেশি একঘেয়ে হয়ে গেলো না বক্তব্য?

আমাদের দেশের কাজের মেয়ে দের কি পরিমান যৌনহয়রানি হতে হয় সেইটা মাথায় আছে????

আমাদের দেশে কতমেয়ে পতিতাবৃত্তি করছে???

তাদের ৯৯.৯৯% ই পুরুষের যৌনলালসার স্বীকার এবং তাদের বেচে দিয়েছে পতিতালয়ে???

মধ্যপ্রাচ্যের দেশে কাজের সুবাধে ভাল মন্দ সব রকমের মানুষই দেখি প্রতিদিন। তাই গনহারে কাউকে খারাপ বলার যায়না কখনোই।

১৯| ২৭ শে জুলাই, ২০১৫ দুপুর ১২:৪৬

জেকলেট বলেছেন: @ লেখক: আপনি তো চোখ থাকিতেও অন্ধ বা আপনি ইচ্ছে করেই এই রকম করছেন। আপনি আমর কমেন্টসের রিপ্লাই যা দিলেন তা থেকে মনে হয় আপনি এই মোডে আছেন কইছি তো কইছি কার কি??? এই রকম মনভাব নিয়া ব্লগিং করতে আইসেননা।

আপনর সাথে ব্লগিং করাই বৃথা। ভালো থাকবেন

২০| ০১ লা নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ৯:০৫

ইমরান আশফাক বলেছেন: আশা করি এরপর পোস্ট দেওয়ার পূর্বে অন্তত: নূন্যতম পড়াশুনা করে অত:পর পোস্ট দেবেন। ইসলামের প্রতি বিদ্বেষপূর্ন ধারনা আপনার যুক্তিগুলিকে খোড়া করে রেখেছে।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.