নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

https://www.facebook.com/md.pialuddin

blackant

মানুষ যা বিস্বাস করে তা অনুশরণ করে না কিংবা করতে পারে না, এই দ্বিধা নিয়ে পথ চলা তোমাদের মতই এই আমি

blackant › বিস্তারিত পোস্টঃ

রঙ্গিন ঝালর (ছোট গল্প )

১১ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ৮:৩৪

টুলির শ্বশুর এসেছে । টুলির বাবা কাঁধের গামছা
নামিয়ে হাত কচলাতে লাগল । মুখ ও ঠোটের রগগুলো কেঁপে কেঁপে উঠছিলো । কিছু বলতে
যাচ্ছিলো কিন্তু ভেতর থেকে বের হচ্ছে না ।

টুলির শ্বশুর বিভিন্ন অঙ্গভঙ্গিমায় রাহাতের সাথে টুলির দুর্ব্যবহারের নমুনা ফিস ফিস করে বলতেই থাকলো । টুলির সাথে রাহাতের বিয়ে হয়েছে সাত মাস । দাবিদাওয়া ছিলনা । টুলির চেহারা মিষ্টি , সেসব কথা উঠেনি ।

'বেয়ায় এবার যা হয় একটা কিছু করেন । ভাবলাম
মুবায়েলেই বলি ,আবার ভাবলাম মুখ দিইয়া কথা
বুলি ,মুখের দর্শণ না দিই তবে কথার স্বাদ
পাল্টাইয়া যায় । আর আপনারাও কি চিন্তা
করেন না করেন !'

'ঘটনা কিছু না , সকালে রাহাত মিয়া বলল , নাকের
মইদ্দে মুনে হয় বরণ হয়ছে দেখোতো টুলি ।
টুলি মা নাকি হাত দিয়া নাক সরায়া দিতে গেছে আর নাকের ডগাই লাগছে ঠাপ , কেমুন !
আমি আর কি বুইলবো বুলেন । এসব সমইস্যার
আমি কয়দিন সমাধান দিব ?'কথা বলতে বলতে
ঘেমে উঠেছিল টুলির শ্বশুর । টুলির মা তাল পাখা দিয়ে বাতাস করতেছিলো আপত্তি জানিয়ে ছিনিয়ে নিল সে । ততক্ষনে টুলির দাদাকে
উপস্থিত করা হয়েছে ।
তিনি ঘটনার অর্ধেক শুনে রায় দিলেন 'মাইয়ারে ভূতে পাইছে ।
তা না হইলে এমুন .........।'চিন্তাজড়িত কন্ঠে বলেন তিনি ।
"স্বামী বড় স্বজন
স্বামীরে ভজ মন ,
তবেই পাইবা তুমি খোদা দরশন "
বলেই মাথা দুলাতে লাগলেন । টুলির দাদা দবির
শেখ মেট্রিকুলেশন পাশ । বাংলা - ইংরেজী সব
বিষয়ের পন্ডিত বলেই মনে হয় । তবু অসংস্কার -
কুসংস্কার তার প্রিয় বিষয় ।তছাড়া ,যে সংস্কার পুর্বপুরুষ দিয়ে যায় তা ভোলা যায় না ।

দবির শেখ কে চেয়ার দেয়া হয়েছিল ,টুলির বাবা
তার পাশে মাটিতেই বসে পড়ল ।


আলোচনা শেষ করতে করতে ঝিঁঝিঁ পোকা ডাকা
শুরু করেছে । উতসুক প্রতিবেশীরা কয়েকজন
এসেছিল । টুলির শ্বশুর ততক্ষনাত আলোচনা
থামিয়ে দিয়েছে । বিনয় আর মিষ্টি কথায় বিদায়
করেছে ।' পারিবারিক 'অতি গোপনীয় ।

'শেষ- মেষ সিদ্ধান্ত এই যে ,আপনার বাড়িতেই
ভাসান গানের আসর । ১৩ বৈশাখ '।
'যুগ যামানা বড় পালটাইছে বুঝলেন , বাচ্চারা
পর্যন্ত মুবায়েলে ন্যংটো নাচ দেখে । ভাসান
গানের শোরাতা পাইবেন কিনা সেইডা আগে দেখেন' ।
বলল টুলির শ্বশুর ।
টুলির মা মুখে কাপড় দিয়ে খাবার ব্যবস্থা করতে
চলে গেল । দবির শেখের অবশ্য খুব উতসাহ
দেখা গেল । বৃদ্ধ মানুষ একটা উপলক্ষ পেলে
বড় ভাল সময় কাটে । গল্প গুজবের দুটো লোক
পাওয়া যায় । টুলির বাবাকে নির্ভয় দিয়ে বলল
'শোন বড়ব্যটা তোর টুলির এবার বুদ্ধি হবেই ।
ভাসান গানের তিন নম্বর পালায় বেহুলা বালির যে
কান্দন তা দেখে গাছের পাতা ঝইরা পড়ে আর এ
ত তোর টুলির মন । গলিবেই গলিবে । বড়
সউয়ামী ভক্ত হবে তর টুলি । দেখিস না হয় , আমার কথা ফলে কি না ফলে '। আরও কিছু
বলার ইচ্ছা ছিল কিন্তু কেও হুঁ -না সাড়াও দিচ্ছে না দেখে থেমে গেলেন তিনি ।

বাঙ্গালী মুসলমান হয়েছে সাত-আট পুরুষ আগে
কিন্তু হিন্দু সংস্কৃতি ভুলতে পারেনি | মুসলিম
সংস্কৃতিও যোগ হয়েছে । সব বড় বড় সংস্কৃতির চাপ সমাল
দিয়ে এ থাকে কিনা তাই এখন শঙ্কা ।


(১) সাপে কাটা রোগীর বিষ নামছে না ,
ওঝার নির্দেশে দিতে হবে "পদ্মপুরাণ " গানের মানসা |
(২) গোয়ালের গরু অসুখে দমাদম মরছে , "মানিক পীরের গান " |
(৩) খুব বড় বটের গাছটা কাটতে হবে জ্বীনের বাদশাকে খুশী রাখতে "মাদার গান " |
(৪) নতুন বিয়ে দেয়া ছেলে - মেয়ের মিল হচ্ছে না " ভাসান গান "(পদ্মপুরাণের অন্য রূপ ) |
ইত্যাদি ।

বিশ্বায়ন আর প্রযুক্তি রাবনের মত গ্রাস করে চলেছে এগুলোকে ।
তবু গ্রাম্য দু -একজন মূর্খ যুবকের মুখে এখোনো শোনা যায় -
" আগে জদি জানতাম আমি তুমি মানিক পীর '
আগে দিতাম দুগ্ধ কলা পাছে দিতাম ক্ষির ।।
ওও হ ।।রে ওহরে ..."।।

টুলিদের বাড়িতে ১৩ই বৈশাখ এসেছে যথা
নিয়মে । বাড়ির বাইরে ঝলমলে সামিয়ানা টঙিয়ে চকির অবকাঠামোয় মাটির সিঁড়ি দিয়ে
মঞ্চ বানানো হয়েছে । ভাসান শিল্পী সবাইকে
পাওয়া যায়নি । যারা এসেছে তাদের নতুন গামছা
, নগদ তিনশ করে টাকা ও নেভী সিগারেট দিতে
হয়েছে ।

সস্তা মেকাপে পুরুষ ছোকরারা মেয়ে সেজে
"ভেংটি সাপের লেজটা কাটা , ভেংটি সাপের
লেজটা কাটা "টাইপ তালে নাচতে লাগল । মঞ্চের
চারিদিকে খই -মুড়ির ডালায় নাড়ু ,সন্দেশ ,
বাতাসা ,কলা ,দুর্বা ঘাস ,প্রভৃতি শোভা পেতে
লাগল ।
সাথে ধূপের ধোয়া কুন্ডলী পাকিয়ে উঠল । ঢোলের তালে হ্যাচাক বাতির কেরসিন পোড়ার শব্দও শোনা গেল না ।কিন্তু শ্রোতাদের ভীড় গানের চেয়ে বাদাম ,জিলাপীর
দোকানে বেশি জমে উঠল । টুলি আর রাহাতের
পাশাপাশি দুটি চেয়ার পাতা হয়েছে মঞ্চের খুব কাছাকাছি ।
কালো পাড়ের টকটকে গোলাপী শাড়ী ও ছোট্ট
কালো টিপের সরল সাজে আপুর্ব এক কিশরী
রাহাতের পাশে গিয়ে বসল ।


এশার আজানের জন্য গান কিছুক্ষন বন্ধ রাখা
হয়েছিল , এ সময় মেয়ে সাজা ছোকরাদের
সিগারেট ফুকতে দেখে টুলি অবাক হল,রাহাতের
দিকে ঝুকে এসে কি যেন জিজ্ঞেস করল |
রাহাত শব্দ করে হাসতে গিয়েও নিজেকে সামলে
নিল ।
মেয়ে সাজা এই ছোকরারা যে ,ছেলে তুমি জান না?

কি? পাল্টা প্রশ্ন করল টুলি ।

আবার ঢোল কাঁশির তালে শুরু হল তৃতীয়
পালার গান |
ইস, এই মেয়ে-সাজা ছোকরারা যে , ছেলে এটাই
জানে না টুলি |
সে গ্রামের মেয়ে বটে, রঙ্গিন ঝালরের এতো কাছে
এসে দেখার সুযোগ ত তার হয়নি ।
আর কতই বা বয়স তার ।

রাহাত প্রতিজ্ঞা করে ,টুলির উপর সে আর রাগ করবে না ।


ভাসান গানের এ পর্যায়ে লক্ষিন্দরকে সাপে কাটবে । মনসা (পদ্মা) সাজা ছোকরাটি
ঝমক ঝমক ,ঝম ঝম তালে নাগিন নৃত্য করে চলেছে ।
পোড়া মাটির সরায় ধূপ ছিটিয়ে , বাতাস দিয়ে ধোয়া বাড়ানো হয়েছে |
সুরভিত ধোয়া ।
শ্রোতারা এবার জিলাপীর দোকানওয়ালা ছেড়ে
মঞ্চ ঘিরে ধরেছে । সবার আগ্রহ এই
বিশেষ পর্বে ।
অনেকক্ষন নাগিন নৃত্য হয় |
উপস্থিত সবাইকে টুলি চিনেনা ঠিকই , কিন্তু
সকলেই তার গাঁয়ের কিংবা পাশের গাঁয়ের |
শ্রোতারা নাগিন নৃত্য শুধু দেখছে না । মায়া মায়া
চোখে টুলির দিকেও তাকাচ্ছে । সে চোখের ভাষা বলছে - তুমি ভূতে পাওয়া,
তুমি আমাদের দলে নও । তুমি ভূতের দলে ।

নাগিন নৃত্যকারিনী ' মনসা 'এবার মঞ্চ ছেড়ে এসে
টুলিকে ঘিরে ধরল । সাপের মত দেহ বাঁকিয়ে
নাচতে লাগল |
টুলি লজ্জায় লাল হয়ে গেল । দেহের সব রক্ত কান
ফুটে বের হতে চাইছে । কান্নার ঢেউ চেপে
আসছে । সে কাঁদবে না , কিছুতেই না |
কিন্তু এ অপমান আর কতক্ষন !


মনসা আবার মঞ্চে ফিরে এসেছে । বেহুলা -লক্ষিন্দর রাজকীয় পোষাকে , সোনালী চাদরে ঢাকা ।
যেহেতু তারা মঞ্চে শুয়ে আছে , সুতরাং মঞ্চকেই
লোহার বাসর কল্পনা করতে কারোও অসুবিধা
হচ্ছে না ।

ধুপের ধোয়া বাড়িয়ে দেয়া হল । হিস হিসস শব্দ
করে মনসা লক্ষিন্দরের পায়ে ছোবল দিল । মনষা অদৃশ্য (প্রস্থান ) হয়ে গেছে |
আকস্মিকভাবে ঢোল কাঁশীর রাগ থেমে গেল |
লক্ষিন্দর এবার জেগে উঠে । মোটা বাঁশির দুখিনী
সুরের সাথে কন্ঠ মিলায় -,
"বিষে অঙ্গ আমার জর জর ,
উঠো বেওলা বালি আমায় ধর ধর |
কি নাগে দংশিল আমায় ,কালনাগিন হে .........।।"
বেহুলা জাগল না ।
বার বার সুরে টান দিতে দিতে এক সময়
বেহুঁস হয়ে পড়ে যায় ।


এবার বেহুলার পাট , বেহুলা উঠে দেখে স্বামীর
নিথর দেহ পড়ে আছে । সর্প দংশনে মুখমন্ডল
নীল ।
শুরু হয় বেহুলার লাঞ্ছনা -গঞ্জনার আর দুঃখের পালা।
প্রাণ রক্ষার জন্য মৃত স্বামীকে নিয়ে কলার ভেলায়
গঙ্গায় ভাসে । সর্গপুরী পর্যন্ত পৌছাতে , সিমাহীন
কষ্ট । আহ ! স্বামীর জন্য কি কষ্ট !
চাদ সওদাগর কোন সাহায্য দেয়নি । অসতী
অপবাদ দিয়েছে ।

বেহুলা তাই এবার দর্শকদের কাছ থেকে সাহায্য
(টাকা) আদায় করতে নেমেছে । এই পর্বটা
শিল্পীদের বানানো |
টুলি- রাহাতকে ঘিরে বেহুলা চরিত্রের ছোকরাটি নাচে ,গায় , টাকা
তুলে ।


বিরক্তে- লজ্জায় টুলির মরে যেতে ইচ্ছা করে ।
কাঁদতে ইচ্ছা হয় , প্রচন্ড । কিন্তু সে এত দুর্বল
নয় , কিছুতেই কাঁদবে না ।
বেহুলাবালির উপদ্রপ চলতেই থাকে । একসময়
অজান্তেই টুলি লজ্জার শেষ সীমায় পৌছায় । দু
চোখ বেয়ে জলধারা নামে । বৈশাখের গুমসি
রাতে চারিদিকে জয় হর্ষ উঠে ।
'জয় বেহুলা ,জয় বেহুলা ।'
কারণ উদ্দেশ্য সফল হয়েছে|
টুলির চোখে পানি এসেছে |
টুলির মন গলেছে । স্বামীভক্তি বুঝতে পেরেছে ।
টুলির বাবার ঠোটে বাঁকা হাসির রেখা দেখা যায় ।
লাল গনগনে শিখায় হ্যাচাক বাতির কাঁচ গলে পড়ে | একটা দমকা বয়ে যায় । দপ করে খসে পড়ে হ্যাচাক বাতির ছাইএর ফিলামেন্ট ।টর্চের আলো ফেলা হয় টুলির মুখে , ছোকরার মুখে । টুলি এবার শব্দ করে কেঁদে উঠে ।
অনেক দুর থেকে সেই শব্দের সাথে আরেকটা
শব্দ পরিস্কার শোনা যায় ।
ও বেওলা , গোহ বালি গোওওও
..................।।

মন্তব্য ২১ টি রেটিং +৪/-০

মন্তব্য (২১) মন্তব্য লিখুন

১| ১১ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ১০:৪৫

সুমন কর বলেছেন: লাইনগুলো এমন ভেঙে ভেঙে গেল কেন ? পড়তে অসুবিধা হয় !!

২| ১১ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:৪৭

চাঁদগাজী বলেছেন:


আবহমান, পেছনে পড়ে থাকা বাংলার মানুষ

৩| ১১ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ২:০৮

কেউ নেই বলে নয় বলেছেন: ভালো লেখা। তবে পড়তে অসুবিধা হচ্ছিলো আসলেই। কিভাবে লিখেন বলেন তো? আমিতো চাইলেও এইভাবে সরু করে দিতে পারবোনা। ফেবু থেকে কপিপেস্ট নাতো আবার?

৪| ১১ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ২:৫৭

blackant বলেছেন: আন্তরিক ভাবে দুঃখিত ভাই । আমার আইফোন দিয়েই লিখেছি ত ,এই আজিব পচা ফোনের কৃত্তি -কালাপ আমার কাছে সন্দেহ ঠেকছে । কম্পুটারের কি বোর্ডটা অসুস্থ । দোয়া কি জিয়ে । .!

৫| ১১ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:১০

blackant বলেছেন: তাদের কথা ভাবার অবকাশ আমাদের সত্যিই নাই । তবে যতদিন গ্রামে ছিলাম অনেক কিছুই বুঝতে পারিনি এই সরল মানুষদের । এখন যখন দুরে । খুব অনুভব হয় । এই অনুভব থেকেই , একটা সত্য অবলম্বনে লেখার চেষ্টা করেছি । মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ ।

৬| ১১ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:১৮

blackant বলেছেন: Not at all brother.

৭| ১১ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:২৯

কালনী নদী বলেছেন: যদিও লিখাটি পড়তে একটু কষ্ঠ হইছে তারপরও আপনার লিখনীতে সত্যিকারের গ্রামবাংলার রুপ সুন্দর করে ফুটে আসছে। আরো এমন লেখা আপনার কাছ থেকে আশা করি :)

৮| ১১ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:৪৭

blackant বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ । আল্লাহ আমার জন্য সময় কবুল করলে লেখার ইচ্ছা আছে ।

৯| ১১ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:১৫

সুলতানা রহমান বলেছেন: দুইবার পড়লাম। কিছু আঞ্চলিক শব্দ বুঝতে অসুবিধা হয়েছে। কিন্তু গল্পটাই বুঝতে পারিনি।

১০| ১১ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:৩৩

blackant বলেছেন: হতে পারে আপনি গ্রামীন মানুষের জীবন কাছ থেকে দেখার সুযোগ কখনই পান নি কিংবা হিন্দু ধর্মের প্রচলিত "বেহুলা লক্ষিন্দর " কাহিনী জানেন না । এমন যে কোন একটা কারনে দুর্বধ্য লাগতে পারে । ধন্যবাদ , ধন্যবাদ দুইবার পড়ার জন্যবাদ ।

১১| ১১ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৪৫

রাজিয়া সুলতানা বলেছেন: বুঝতে কষ্ট হয়েছে। এখনো পুরোপুরি বুঝে উঠতে পারিনি। তবে লেখার 'ঢঙে' মানে 'লেখনির' কারণে গল্পটা ভালো লেগেছে।

১২| ১১ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:২৫

সোহানী বলেছেন: ভালোলাগা সহ +++++

১৩| ১১ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:২৫

blackant বলেছেন: ধন্যবাদ ।

১৪| ১১ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:৫৮

মাকড়সাঁ বলেছেন: ভালোলাগা

১৫| ১২ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ ভোর ৫:৫৫

blackant বলেছেন: শুনে আমার ভাল লাগল মাঁকড়সা ভাই । কৃতজ্ঞতা ।

১৬| ১২ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ৮:২০

আরজু পনি বলেছেন:

লেখায় মাল-মসলা আছে দারুন...
কিন্তু একটু গোছানো, লাইনের বিন্যাস এই লেখাটাকে অসাধারণ রুপ দিতে পারতো ।
আপনার লেখা আগে পড়িনি সম্ভবত ।

আপনি খুব ভালো গল্প লিখিয়ে হতে পারবেন আশা করা যাচ্ছে ।

অনেক শুভকামনা রইল ।

১৭| ১২ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ৮:২৩

আরজু পনি বলেছেন: আরেকটা কথা যারা মন্তব্য দিচ্ছেন তাঁদের মন্তব্যের বক্সেরই ডানকোনায় দেখেন সবুজ তীর আছে জবাব দেবার জন্যে (না পেলে ফুল ভার্সনে পাবেন...ব্লগ পেজের একেবারে নিচে ফুল ভার্সন অপশনটা পাবেন) ওতে জবাব দিলে সবাই আপনার জবাবের নোটিফিকেশন পাবেন।
ভালো থাকুন ।

১৮| ১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১২:৪৮

বর্ণিল হিমু বলেছেন: আমি বুঝেছি, গল্প ভালো লাগছে.......!

১৯| ১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১২:৫৫

গেম চেঞ্জার বলেছেন: লেখাটি ভালই লাগল। ১৭ নং কমেন্টে আরজুপনি আপা যে নির্দেশনা দিয়েছেন সেটা অনুসরণ করাটা উচিত।

এ ব্যাপারটা চিত্রসহ পাবেন এই পোস্টে।

২০| ১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ২:৪৩

প্রবঞ্চিত যুবক বলেছেন: কি বলব? এক কথায় অসাধারণ

২১| ০৭ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১:৪৩

কালনী নদী বলেছেন: আপনার কোন খবর নাই? অনুসরণে রাখলাম ভাই! আশা করি আবার ফিরে আসবেন।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.