নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

লেখালেখি করতে ভালবাসি।

শেখ শাকিল হোসেন

লেখালেখি করতে ভালবাসি।

শেখ শাকিল হোসেন › বিস্তারিত পোস্টঃ

দ্য গার্ল অন দ্য ট্রেন

০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ১১:৫৬


রেলগাড়ি বরাবরই আমার কাছে একটা কৌতুহল,কখনও বা রহস্য। এই অদ্ভুত যানটি নিয়ে সেই ছোটবেলায় কতো কবিতা পড়ছি! আমাদের সাতক্ষীরা শহরে রেল না থাকা বরাবরই আমার কৌতুহলে নতুন মাত্রা যোগ করেছে৷ অনেকেই হয়ত বলবেন,রেলগাড়ি আমার কাছে দুধভাত! বাঙালি মাটির ঢিবি দেখলে যেমন পাহাড় দেখার আনন্দ পায়,ঠিক তেমনি দুধভাত আমার কাছে অমৃত লাগে।
.
আমি আজ লিখতে বসেছি আমার প্রথম রেল ভ্রমনের বৃত্তান্ত৷ যারা আমাকে ভালবাসেন,সামান্য কিছুতেও যারা সজীব প্রান খুঁজে পান,আশা রাখি তারা আমার অনূভুতি বুঝতে পারবেন।
.
ঢাকায় আছি বহুদিন হলো। দেখতে দেখতে রোজার ঈদ চলে আসলো,চলেও গেলো। কিন্তু, আমি পড়ে রইলাম ইট পাথরের এই শহরে। কুরবানির ঈদে বাড়ি ফিরবো এমন প্রতিশ্রুতি দিয়ে সবাইকে ম্যানেজ করলাম।
.
কুরবানির ঈদের মাত্র সপ্তাহ খানেক বাকি। ঠিক করলাম একটু আগে আগেই যাওয়া যাক। তবে,এবারের জার্নিটা ট্রেনে করার জন্য মনস্থির করলাম। রেলের প্রতি অতি উৎসাহের কারনে সেদিনই অনলাইনে রীতিমতো যুদ্ধ করে (ঈদের সময় টিকিট ক্রাইসিস থাকে) টিকিট কেটে ফেললাম। টিকিট হাতে ফেসবুকে টাটকা পোস্টও দিলাম! ক্যাপশন দিলাম, 'হিমুর সাথে ঈদের টিকিট!'
.
হিমুকে নিয়ে আমার আইডিয়া কম। এজন্য পোস্টের কমেন্টে সবাই আমাকে ভুয়া হিমু প্রমাণে সরব হলেন। সবাই সফলও হলেন! নাজমুল ভাইয়ের কমেন্টটা মনে আছে। উনি লিখেছিলেন, 'হিমুরা টিকিট কাটে না,এমনিতেই ট্রেনে চড়ে।' আমি উত্তরে লিখেছিলাম, 'বর্তমানের হিমুরা টিকিট কাটলেও বাসায় ফেলে যায়!'
.
এসব গেলো জার্নির এক সপ্তাহ আগের সমাচার। কমলাপুর রেলস্টেশন বাসা থেকে বেশ দূর। তার উপর ট্রেন ছাড়বে সকাল ৬ টায়!
.
নাজমুল ভাই কমলাপুরের ওদিকে থাকেন। জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের থেকে এবার স্নাতকোত্তর শেষ করলেন। অমায়িক এই মানুষটা আমার খুব প্রিয়। ভাই আমাকে আগের রাতে তার ওখানে চলে আসতে বললেন।
.
আপনারা যারা এ পর্যন্ত পড়েছেন, অনেকেই হয়ত ভাবছেন, এতো ভনিতা করার কী আছে? আমি আসলে আপনাদের জন্য এতো কথা লিখছি না। আমি আশাও করিনা কেউ তার মূল্যবান সময় নষ্ট করে আমার লেখা পড়বে। আমি নিজের জন্য লিখি,নিজের ভিতর যা চলে আসে তাই লিখি। এই জায়গাটাতে আমি এখনও পুরোপুরি স্বাধীন। অবশ্য, দু-একজন যারা আমার লেখা (পড়ুন অলেখা) পড়েন তাদের প্রতি কৃতজ্ঞতা।
.
রাত ৮ টা! বাসে বসে আছি। গন্তব্য দয়াগঞ্জ, নাজমুল ভাইয়ের বাসা৷ ঢাকার জ্যামের হিস্ট্রি কারোর অজানা নয়। যেতে আমার দু-তিন ঘণ্টা লাগবে। অর্ধেকের বেশি পথ চলে এসেছি। ফেসবুকে ঢুকেই নাজমুল ভাইয়ের সেই কমেন্টটা চোখে পড়লো। মূহুর্তেই আবিষ্কার করলাম আমি টিকিট বাসায় ফেলে এসেছি। কিএক্টাবস্থা! সেদিন বলেছিলাম,হিমুরা টিকিট বাসায় ফেলে যায়,কাকতালীয়ভাবে সেটাই হলো! অবশ্য এজন্য নিজেকে আমি হিমু দাবি করছি না! নাজমুল ভাইকে কল দিয়ে বললাম সবকিছু। বাসায় কল দিলাম। সিউর হলাম সত্যি সত্যিই আমি টিকিট ফেলে গেছি ড্রয়ারে। বাস থেকে সুযোগ বুঝে লাফিয়ে পড়লাম। মাঝপথ থেকে বাসায় ফিরতে হচ্ছে! ছোটবেলায় 'মনভোলা পন্ডিত' নামে একটা গল্প পড়েছিলাম। গল্পের সেই চরিত্র এখন আমি,আমি হিমু নই।
.
বাসায় ফিরে এসেছি টিকিট নিতে। ঘড়ির কাঁটায় সময় এখন দশটা! দু'দুটো ভারী ব্যাগ নিয়ে হাঁটছি,বাসস্ট্যান্ড যেতে হবে। টিকিট নিয়ে আমার দয়াগঞ্জ যেতে হবে,সকালে ট্রেন।
.
নাজমুল ভাই লোক পাঠিয়েছেন। ভাইয়ের বাসায় গেলাম। জমপেশ খাওয়া দাওয়া হলো। ভাইকে ভোরে ডেকে দিতে বলে ঘুমিয়েছি। ভাই রাতে ঘুমালেন না। সম্ভবত ঘুমালে ডেকে দিতে পারবেন না,এজন্য।
.
এখনও ফজরের আজান দেয়নি। গোসল-টসল সেরে ফেলেছি৷ ভাই রিকশা করে দিলেন। সকাল হবে হবে করছে।
.
স্টেশনে বসে আছি। আমার মতো অনেকেই আছে। লক্ষ্য করলাম এখানে খুব মশার উৎপাত। সময়টা এমন যখন ডেঙ্গু আতঙ্কে পুরো শহর! কিছুটা আগে আসায় আমি পুরো স্টেশন ঘুরে ঘুরে দেখছি। ছ'টা বাজলো,কিন্তু ট্রেন আসার নাম নেই।
.
ঝিকঝিক আওয়াজ শুনতে পাচ্ছি,সাথে সাইরেন। হ্যাঁ,ট্রেন চলে এসেছে। অনলাইনে সিট বুকিং দেবার সুবিধা হচ্ছে চাহিদা মতো পছন্দের সিট পাওয়া যায়। ট্রেন ছেড়ে দিয়েছে। সুন্দরবন এক্সপ্রেসের সেকেন্ড ক্লাসে জানালার ধারের একটা সিটে বসে আছি।
ট্রেন চলছে... ঝিক,ঝিক,ঝিক!
.
জানালা দিয়ে মুখ বের করলাম। আমার ঠিক দুই সিট সামনে একটা মেয়ে বসেছে। বয়স কতোই বা হবে? এই ধরেন ১০-১২ বছর। জানালা দিয়ে মুখ বের করে আছে।
.
আমি হেডফোনে গান শুনছি- 'স্বপ্ন যাবে বাড়ি আমার!'
যখন বাড়িতে ফিরে তখন এটা শুনতে শুনতেই পথ ফুরিয়ে যায়। যদিও এখনও কোনোদিন স্বপ্ন নিয়ে বাড়িতে ফিরতে পারিনি। তারপরও, গানটা আমার অদ্ভুত ভালো লাগে। বিশেষ করে এই সিচুয়েশনে।
.
জানালায় মুখ বাড়িয়েছি। সামনের পিচ্চি মেয়েটা বোধহয় একটু বেশিই চঞ্চল। জানালায় মাথা বের করেই আছে। তার মাথার চুলগুলো উড়ছে। অপূর্ব সুন্দর লাগছে। অবশ্য, মেয়ের বয়স হিসেবে তাকে পিচ্চি বললেও বুঝলাম এই মেয়ে মোটেও পিচ্চি নয়। কি ড্যাব ড্যাব করে তাকাচ্ছে!
.
এতো ছোট একটা মেয়েকে আমি 'মায়াবী' ট্যাগ দিলে আপনাদের রোষানলে পড়বো নাকি? পড়লে পড়লাম। তবুও বলবো,বড্ড বেশিই মায়াবী তুমি। এতো অল্প বয়সী কাউকে আমার কোনোদিন এতোটা ভালো লাগেনি।
.
নাহ! এই মেয়ে দেখছি আমাকে লজ্জায় ফেলে দিচ্ছে। আমি জানালায় একটু মুখ বাড়াতেই দেখছি সে ড্যাবড্যাব করে আমার দিকে তাকাচ্ছে,সাথে হৃদয়ে ঝড় তোলা হাসি! কে তুমি বলোতো? কোথায় তোমার বাড়ি? আমি ওকে দেখে লজ্জা কেনো পাচ্ছি? আমি না পুরুষ মানুষ! পুরুষ মানুষ কী লজ্জা পাই নাকি! স্বজাতি মন্ডলে নিজের গ্রহনযোগ্যতা হারিয়ে ফেললে চলবে কেনো?
.
উহ,তার দিকে তাকাতেই সংকোচ বোধ হচ্ছে। ১০-১২ বছরের একটা মেয়ের ভিতরও কাউকে বিব্রত করার অদ্ভুত ক্ষমতা আছে৷ আমি বিব্রত হচ্ছিও।
.
আমি বিব্রত হলেও বেশ ভালোই লাগছে। সে লুকিয়ে লুকিয়ে পেছন ফিরে আমাকে দেখছে। আমিও অবশ্য তাকে দেখছি। তবে,লুকিয়ে লুকিয়ে না। পুরুষ মানুষ লুকোচুরি করলে চলবে কেনো?
.
এতো দূরের জার্নি,কিন্তু সময় এতো দ্রুত কেনো যাচ্ছে? সুন্দর সময়গুলো কি দ্রুত চলে যায়? দেখতে দেখতে কতোগুলো স্টেশন চলে গেলো! মেয়েটার লুকোচুরি থামছেই না! তার সাথে তার পরিবার আছে। হয়তো তাদেরকে বুঝতে না দেবার জন্য এই প্রচেষ্টা।
.
যমুনা সেতু পার হচ্ছি। নদীর দু'ধারে দু'রকমের পানি দেখে মেয়েটা খুব অবাক হয়েছে। তার চঞ্চলতা দেখে আঁচ করতে কষ্ট হয়নি।
.
ঘোষণা হলো সামনে স্টেশনে বেশ কিছুক্ষণ বিরতি থাকবে। আমি স্টেশর আসতেই ট্রেন থেকে নেমে পড়লাম। কিছুক্ষণ পর ট্রেন হঠ্যাৎ করে ছেড়ে দিলো। আমি দৌড়ে ট্রেনে উঠলাম। কিন্তু নিজের সিট খুঁজে পাচ্ছি না। অন্য কোচে উঠে পড়েছি!
.
অরেক খোঁজাখুঁজির পর সিট খুঁজে পেয়েছি। ওহ,ভালো কথা!! সেই মেয়েটা কোথায়? সামনেই আছে দেখলাম। কিন্তু, একি সেই মেয়ে? তার চঞ্চলতা কোথায় গেলো? চুপচাপ নিজের সিটে বসে আছে। এতক্ষণ আমাকে না পেয়ে কি আমার উপর রাগ করেছে? উহু,কিসব অবান্তর চিন্তাভাবনা পেয়ে বসেছে আমাকে। অপরিচিত একটা মেয়ে,যার নামটা পর্যন্ত আমি জানি না,তার জন্য মূহুর্তেই এতো অনূভুতি কিভাবে তৈরি হলো? আমার মন খারাপ হয়ে গেলো! আচ্ছা, ওর নিরবতায় আমার মন খারাপ কেনো হবে? আমি কি ওর প্রেমে-ট্রেমে পড়েছি?
.
ঘণ্টাখানেক পর মেয়েটা জানালায় মুখ বাড়ালো। আমার দিকে চোখ পড়তেই কী একটা রিএ্যাক্ট করলো রাসেল ভাই,আমি আপনাকে বোঝাতে পারবো না! আমার আর বুঝছি বাকি রইলো না যে,তার নিরবতার কারণ আমি! আমার বোঝা সঠিক নাও হতে পারে,তবে এতে প্রাণ আছে। যে প্রাণ মনে সাময়িক উৎফুল্লতা আনে,কাউকে খুব আপন করে তোলে।
.
সময়টা মন্দ যাচ্ছে না। চোখাচোখি, হাসাহাসি, লুকোচুরি -এইতো বেশ! আমার গন্তব্য দৌলতপুর। ওখানে বন্ধু প্রণবের বাসায় একরাত থাকবো,তারপরের দিন বাড়ি যাবো। নিজের সিদ্ধান্ত পাল্টে ফেললাম। ট্রেন যতদূর যাবে,আমি ততদূর যাবো।
.
আমার মনে হচ্ছে, মেয়েটি আমার উপর রেগে আছে। আমার কি 'সরি' বলা উচিত? কেনো বলবো সরি? নাহ,আমার দ্বারা এসব হবেনা। অবশ্য সরি বলার সুযোগও নেই।
.
ভিতরটা কেমন নিশপিশ করছে। নিজের কাছে হেরে গেলাম৷ সরি এবার বলতেই হবে। ব্যাগ থেকে কলম বের করে হাতের পাতায় 'SORRY' লিখলাম। তারপর, হাত জানালা দিয়ে বের করে রাখলাম। সে পড়ার চেষ্টা করছে দেখলাম,তবে বুঝবি পারলো না বোধ হয়।
.
ফোনের 'ফটো এডিটর' এ্যাপ আছে। সেখানে সাদা ব্যাকগ্রাউন্ডে লাল কালিতে বড় করে 'SORRY' লিখলাম। ফোনের ব্রাইটনেস ফুল করে দিয়ে জানালার বাইরে ধরে রাখলাম। সে হা করে তাকিয়ে আছে আমার দিকে! কি সে চাহনি! সেকি আমাকে কিছু বলকে চাই?
.
অনেক কিছুই হয়তো বলা থেমে আছে। কিন্তু, ট্রেন থেমে নেই৷ ট্রেন এগিয়ে চলছে,গাছপালা পেছনে ছুটছে। মেয়েটা হাত দিয়ে গাছ থেকে পাতা ছেঁড়ার চেষ্টা করলো। কয়েকবার ব্যর্থ হবার পর সাফল্য আসলো। সে পাতাগুলো আমার দিকে জানালা দিয়ে ছুঁড়ে দিলো। যেহেতু আমি ওর পেছনে, কিছু পাতা আমার মুখে এসে লাগলো! গ্রিন সিগনাল!
কি হচ্ছে এসব? কি বলে এটাকে?
.
মেয়েটার চঞ্চলতা হঠাৎ বেড়ে গেলো! আমি ইশারায় তার মোবাইল নম্বরটা চাইলাম। সিটের ফাঁকা দিয়ে সে নির্বাক চোখে আমার দিকে রইলো। বুঝতে বাকি রইলো না। ১০-১২ বছরের একটা মেয়ের থেকে মোবাইল নাম্বার আশা করা চরম বোকামি! আমি বোকা,এমন বোকামি আমি প্রতিনিয়তই করি। আচ্ছা, আমার নাম্বারটা তাকে দিলে কেমন হয়? মানিব্যাগ থেকে বিশ টাকার একটা নোট বের করলাম। সেখানে নিজের নাম্বারটা লিখলাম। ভাবলাম,এই টাকাটা সামহাউ তার কাছে দিবো৷ হয়তো নিচে ফেলে দেবো সে তুলে নিবে।
.
কিন্তু,আমি পারিনি। সময়,সুযোগ কোনোটাই আমার ছিলো না৷ কুষ্টিয়ার পোড়াদহ স্টেশনে মেয়েটা পরিবারসহ নেমে গেলো! নেমে যাবার সময় সে করুণ দৃষ্টিকে আমার দিকে তাকাচ্ছিল! সে তাকায়,আমিও তাকায়...যতদূর চোখ যায়!
.
আজ চার মাস হয়ে গেলো। আমি তাকে মনে রেখেছি। আচ্ছা, সেকি আমার কথা মনে রেখেছে?
.
আজও চোখ বন্ধ করলে মনে হয় আমি ট্রেনে বসে আছি,সামনের সিটে মেয়েটা বসে আছে! আমার দিকে ড্যাবড্যাব করে তাকিয়ে আছে। এই তাকানো বড্ড ভয়ঙ্কর, মূহুর্তেই মন তছনছ করে দেয়। আমি তাকে জিজ্ঞেস করলাম- ওগো অপরিচিতা,তোমার নামটা বলবে?
- Shakil Hosen

মন্তব্য ৫ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৫) মন্তব্য লিখুন

১| ০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ সকাল ৯:৩২

রাজীব নুর বলেছেন: আপনার পোষ্ট আমি পুরোটাই পড়লাম।
খুব একটা ভনিতা করেন নি।
কোথা থেকে দয়াগঞ্জ যাওয়ার বাসে উঠলেন?
১০/১২ বছরের মেয়েটা আপনার দিকে তাকিয়ে ছিল কারন- আপনি হয়তো দেখতে তার চাচার মতোণ অথবা ছোট মামার মতোন।

পোষ্টের সাথে দুই একটা ছবি দিলে ভালো হতো।

০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ সকাল ১০:৪৫

শেখ শাকিল হোসেন বলেছেন: প্রথমত আপনাকে ধন্যবাদ এই অলেখাটি পড়ার জন্য। গাবতলী থেকে বাসে উঠেছিলাম। আমার অন্তত মনে হয়নি মেয়েটি আমাকে তার মামা/চাচা ভেবেছে। ছবি তুলেছিলাম,তবে আপলোড দেবাটা সমীচীন মনে করিনি।

২| ১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:২৫

পদ্মপুকুর বলেছেন: লেখাটাতো ভালোই লাগলো, রাজীব নুর যেমনটা বলেছেন, কোনো ভনিতা করেননি। কিন্তু অ্যাতো কম ভিউ কেনো, প্রথম পেইজে যায় না আপনার লেখা?

৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ২:২৯

শেখ শাকিল হোসেন বলেছেন: ধন্যবাদ। ভিউ বাড়াতে টিপস দিনতো।

৩| ২৭ শে মার্চ, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:২৯

ইসিয়াক বলেছেন: বেশ ভালো লাগলো।
হ্যাপি ব্লগিং

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.