নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

পোকা মাকড়ের অস্তিত্ব নিয়ে কিছু দিন বেঁচে থাকা

.......অতঃপর মৃত্যুর প্রতীক্ষা

সাঈফ শেরিফ

আমার প্রোফাইলের পুরোটাই অন্ধকার, আলো নেই |যৌবনে যন্ত্র শাসনের পুঁথিপাঠ কালে মনে বাসা বাধে দুরারোগ্য কর্কট রোগ, সেখান থেকেই দগদগে মানসিক ক্ষত | আজ তাই রুটি-রুজির দায়ে কোনো এক বিরান ভূমে নির্বাসিত, দেশে ভিক্ষে নেই | জীবন ধমনীর ভেতর থেকে কন্টাকীর্ণ ডালপালা টেনে হেচড়ে জুটে দুটো পয়সা, চিকিত্সার পথ্য| সংকীর্ণ হয়ে আসা অস্তিত্বে তাই অভুক্ত থাকা হয় অনেক প্রহর, সেখানে নিদ্রা, স্নান , ক্ষৌরকর্মের সময়, সুযোগ প্রায়শই নেই |দূর ভবিষ্যতে সুস্থতার সনদ নিয়ে দেশে ফিরলে, ততোদিনে হয়ত জীবনের চাহিদাশূন্য নির্বিকার কেউ একজন |

সাঈফ শেরিফ › বিস্তারিত পোস্টঃ

পি এইচ ডি করতে কত বছর লাগে

১৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ ভোর ৪:২৬

এটা হতে পারে বেশ কঠিন প্রশ্ন । যারা যুক্তরাষ্ট্র-ক্যানাডাতে ডিগ্রি নিচ্ছেন তারা ভাল বুঝবেন। দেশে বসে এটা বুঝতে পারা কঠিন।



দেশের মানুষ দেখবে জাপান-কোরিয়া-ইংল্যান্ড-অস্ট্রেলিয়াতে ৩ বছরে পি এইচ ডি হয়ে যাচ্ছে, সেখানে ক্যানাডাতে লাগছে ৭ বছর। আত্মীয়-নিকটজনের কাছে প্রশ্নে সম্মুখীনও হতে হয় অনেককে। আবার যুক্তরাষ্ট্রে কোথাও কোথাও দেখবেন ২ বছর ৭ মাসে পি এইচ ডি করে ফেলার রেকর্ডও আছে।



অনেকগুলো কারণ নির্ভর করে, যেগুলো তুলে ধরার চেষ্টা করলাম।





১. মোটিভেশন। পি এইচ ডির জন্য আহামরি মাথা লাগেনা। মেধার চাইতে দরকার প্রবল ধৈর্য ও চোখ-কান বন্ধ করে কাজকে ভালোবেসে কাজ করে যাবার যোগ্যতা। মাস্টার্স করে লাখ ডলার কামানো বন্ধুদের দিকে তাকিয়ে হাপিত্যেশ করাদের জন্য এটা কঠিন কাজ। সোজা অর্থে লাগবে প্রবল মোটিভেশন। মোটিভেশন হারিয়ে চাকুরি খুজতে গেলে, দীর্ঘ হবে।



২. সুপারভাইজার হলো বউ বা গার্ল ফেন্ডের মত। ঝগড়া-তর্ক এটা না হলে বুঝবেন আপনি ঠিক মত এগোচ্ছেন না, অথবা অধ্যাপক আপনাকে জলে ভাসিয়ে দিয়েছেন, পাত্তা দিচ্ছেননা। অধ্যাপকের অভিরুচির উপর ৫০ ভাগ নির্ভর করে আপনি কবে ডিগ্রি পাবেন। অধ্যাপক বিভিন্ন রকমের হয়



--> তরুণ সহকারী অধ্যাপক, হাতে গণা ছাত্র । প্রবলভাবে চাইবে ছাত্রদের খাটিয়ে রস চিপে যত পারা যায় তুলে নিতে, কারণ নিজের টেনিউরশিপ নিশ্চিত করতে হবে। নতুন বলে ডিগ্রি দেবার ব্যাপারে প্রবল খুতখুতে থাকে, সবকিছু খুটিনাটি নিখুত রাখতে চায়। একটা ছাত্র কতটুকু করলে ডিগ্রি হবে সেটা নিয়ে একটা সংশয় থাকে। এদের ভাল দিক হলো ছাত্রের পাশাপাশি খাটবে, কাজে হাত দিবে। ভাল ছাত্র পেলে আর কথাই নেই, তার এবিডি হওয়া ঠেকিয়ে দিয়ে ধরে রাখার চেষ্টা করবে প্রবলভাবে। নতুন ছাত্রকে গড়ে তুলতে যথেষ্ট সময় ও ধৈর্য দিতে হয়।



--> বুড়ো অধ্যাপক: এরা গবেষণার চাইতে ম্যানেজার বা এডমিন জবে সময় দেন বেশি। জীবনে অনেক গবেষণা হলো আর কত? ডিপার্টমেন্টে ভাল প্রভাব প্রতিপত্তি থাকে বলে এবং নিজের পূর্ব অভিজ্ঞতা বলে সহজে ছাত্রের কাজের পরিধি নির্ধারণ ও নিশ্চিত করে দিতে পারে। ডিফেন্স কমিটি সদস্যদের উপর ভাল প্রভাব বিস্তার করতে পারে। কিন্তু গবেষণার কাজে ছাত্রদের একদম সময় দিবেনা। কাজের অগ্রগতি বিষয়ে ১০ হাজার ফুট উপরের ভিউ নিয়ে কথা বলবে। আর আপনি যদি বুড়োর একমাত্র ছাত্র হন, তাহলে কথাই নেই। পিতৃস্নেহে দেখবে আপনাকে, চাকুরি পাইয়ে দিবে, তাড়াতাড়ি পাশও করিয়ে দিবে।



আবার অনেক বুড়ো অধ্যাপক স্টেট-অব-দি-আর্টকে বিট করে ৫ টা ভালো পাব্লিকেশন ছাড়া ডিগ্রি দিবেনা এমন দাবি করে থাকে। আবার অনেক অধ্যাপক ছাত্র বের করা নিয়ে ব্যস্ত বিধায়--দুটো কনফারেন্সের উপরেই পি এইচ ডি দিয়ে দিতে পারেন ৩.৫ বছরেই। ব্রেন-কম্পিউটার ইন্টারফেসের কাজ গুলো জটিল-দুরহ-সময়সাপেক্ষ বিধায়--এই এলাকাতের এটা দেখা যায়।



৩. আপনার গবেষণার টপিক । যারা তাত্ত্বিক গবেষণা করেন, গণিত, পদার্থ, তাদের পাব্লিকেশ যেমন কম হয়, ডিগ্রি অর্জন প্রক্রিয়া হতে পারে আরো দীর্ঘায়িত। যারা ব্যবহারিক, এক্সপেরিমেন্টাল কাজ করেন, তাদের তথ্য-উপাত্ত যোগাড় করতে যা সময় লাগে, পাবলিকেশন হয় ধুমধাম। বায়োলজিক্যাল গবেষণায় বাংলাদেশের ৬৪ টা জেলার ৬৪ টা স্পেসিমেন নিয়ে ৬৪ টা পেপার করতে পারেন, যদি ফান্ড পান। কম্পিউটার সায়েন্সে দেখবেন যারা সফটওয়ার ভিত্তিক গবেষণা করেন ৩ বছরে কাজ শেষ, কিন্তু ম্যাথ ভিত্তিক এলগোরিদম নিয়ে গবেষণা করতে ৫-৬ বছর লেগে যাওয়া স্বাভাবিক।



৪. টপিকের সাথে আপনার পূর্ব পরিচিতি

যার আন্ডারে মাস্টার্স করলেন তার আন্ডারেই পি এইচ ডি করলে ৩ বছরেই সম্ভব । অর্থাৎ একই গবেষণাগারে হলে মাস্টার্স-পি এইচ ডি বাবদ

৫ বছর, স্বাভাবিক। কিন্তু এক দেশে মাস্টার্স করে যদি আবার নতুন কোন টপিকে, নতুন দেশে, নতুন বসের কাছে পি এইচ ডি করেন, সেটা সর্ব সাকুল্যে মাস্টার্স-পি এইচ ডি বাবদ ৬-৭ বছর নিবেই। মানুষ ঝামেলা এড়াতে তাই মাস্টার্সের জায়গাতেই পি এইচ ডি করতে বসে যায়।



বাংলাদেশে যে ধরনের গবেষণা হয়, পশ্চিমে তা এতটাই ভিন্ন হতে পারে যে আপনি তার নাম শুনেননি কোনদিন। ব্যাকগ্রাউন্ড বিল্ড করতে তখন সময় লাগে ১-২ বছর। ভাগ্য ভাল থাকলে দেখা যাবে আপনি বাংলাদেশে যে বিষয়ে কাজ করছেন, হুবহু সেই বিষয়ে আমেরিকার একজন অধ্যাপক কাজ করছেন, একই জায়গায় পাবলিশ হচ্ছে । সেক্ষেত্রে ৩ বছরেই পি এইচ ডি সম্ভব।



৫. আগের ছাত্রের করে যাওয়া চালু কাজ টেনে নেয়া

আগের ছাত্রের করে যাওয়া কাজ যদি ভাল রপ্ত করতে পারেন (কারণ সব রসদ হাতের কাছেই পাচ্ছেন, সেই ছাত্রের ফোন নম্বরসহ), খুব সহজেই গবেষণার নতুন ইস্যু বের করে (সুপারের অভিজ্ঞতা আপনাকে সাহায্য করবে অনেক), শেষ করা যাবে। কিন্তু যদি এমন ফিল্ডে কাজ করতে বসেন, যেটা আপনার অধ্যাপক কোন দিন করেননি, ল্যাবেও করা হয়নি, শূণ্য থেকে নিজে পড়ে পড়ে দাড় করাতে অনেক সময় লেগে যেতে পারে। আপনার দাড় করিয়ে যাওয়া সেটাপের সুফল পাবে আপনার ল্যাবের পরবর্তী প্রজন্ম। সেটা দিয়ে ফান্ড তুলবে আপনার সুপারভাইজার ।



৬. দেশ।



সম্পূর্ণ সম্মান রেখেই বলি : আমেরিকা-ক্যানাডা বনাম জাপান-অস্ট্রেলিয়া-ইংল্যান্ডের মাঝে যথেষ্ঠ তফাৎ আছে।



আমেরিকা-ক্যানাডাতে মাস্টার্স করে আসা একজনের পি এইচ ডি পেতে কম-বেশি এই বাড়তি কাঠ খড় পুড়াতে হয়, যেটা অন্য দেশে হয়না।



--> ৪ ঘন্টার তাত্তীক পরীক্ষায় যাচাই করা হবে আপনার আন্ডার গ্রাডের ভিত্তি কত মজবুত। পাশ মার্ক ৬০%. ২য় বার ফেল করলে বাড়ি ফিরে যান।

--> ১০ টা গবেষণার উপাদান সমৃদ্ধ গ্রাজুয়েট লেভেল এর কোর্স। ৩০ ক্রেডিট। জি পি এ তিনের নিচে গেলে বাড়ি ফিরে যান।



--> হতে পারে দুটো অতি সাম্প্রতিক জার্নালের কাজ কপি করে তার ভাল-মন্দ বিশ্লেষণ করতে হবে আপনার থিসিস কমিটির সামনে। পাশ/ফেল।



--> প্রোপোজাল ডিফেন্স। এটা সবাই দেয়। ২ ঘন্টার মামলা হতে পারে।



--> চূড়ান্ত ডিফেন্স।



তারপরেও কেউ যদি বলে ওমুক তো ৩ বছরে অস্ট্রেলিয়া থেকে পি এইচ ডি করে ফেলেছে, কী বলবেন? ৭ বছরে পি এইচ ডি করা লোকজন হয়তো পার্ট টাইম জব করে টাকা কামিয়েছেন, অথবা এত পাব্লিকেশ করেছেন যে জাতীয়-আন্তর্জাতিক পুরষ্কার পেয়েছেন। ব্যতিক্রম আছে।



মনে রাখবেন পরিশ্রম বৃথা যাবেনা, আপনার অভিজ্ঞতা, শ্রম ও সময় একদিন কাজে লাগবেই। ৩ বছরে ঝটপট পিএইচ ডি করা আর ৬ বছর গাধার খাটুনি করে করার মাঝে অর্জনের ফারাক থাকবেই। কষ্ট করলে, কেষ্ট মিলে --কথাটা মনে হয় ভুল না।



মন্তব্য ১৩ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (১৩) মন্তব্য লিখুন

১| ১৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ ভোর ৬:০৭

ঢাকাবাসী বলেছেন: শুনেছি এদেশে একবছরে পাওয়া যায়!

১৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ সকাল ৯:৩৮

সাঈফ শেরিফ বলেছেন: মুক্তিযুদ্ধের ভুয়া সনদ মিললে, পি এইচ ডিরও মিলতে পারে।

২| ১৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ সকাল ৮:৫৫

কলাবাগান১ বলেছেন: "বায়োলজিক্যাল গবেষণায় বাংলাদেশের ৬৪ টা জেলার ৬৪ টা স্পেসিমেন নিয়ে ৬৪ টা পেপার করতে পারেন"

এরকম পেপার করে কয়জন আমেরিকার বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ডিগ্রী পেতে পারেন বলে আপনি মনে করেন....... সবাই কে কি আপনার মত এমন প্রেজুডিসড মনে করেন? ..... এখানে কোয়ালিটি নট কোয়ান্টিটি মেটারস।

১৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ সকাল ৯:২৬

সাঈফ শেরিফ বলেছেন: আমেরিকাকে কিন্তু আলাদাভাবে সরিয়ে রেখেছি। বাংলাদেশিদের বায়োলজির গবেষণা গুলো এমন দেখেই বললাম ।

৩| ১৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ সকাল ৮:৫৮

তোমোদাচি বলেছেন: পি এইচ ডি নিয়ে এনালাইছিস ভাল লাগল।
তবে দেশ নিয়ে কম্পেরিজনে কিছুটা দ্বিমত আছে।

আমেরিকা-কানাডায় ডিগ্রি করিনি তাই সেটা নিয়ে কোন মন্তব্য করব না; তবে জাপান সম্পর্কে বলি আমার বা আমার সমসাময়িক কারো শরীরে রস থাকা পর্যন্ত ডিগ্রী পেয়েছে এমন দেখিনি। সব রস উতসরগ করেই তবে ডিগ্রি পেতে হয়েছে।

আসলে ডিগ্রী কয় বছরে হবে সেটা শুধু দেশ নয়, আরো কিছু বিসয়ের উপর নির্ভর করে , যেমন ...
উইনিভারসিটির কুয়ালিটি,
প্রফেসর এর মেজাজ,
রিসারস টপিক,
ছাত্রের মেধা/ পরিশ্রম,
পারট টাইম জব ... ইত্যাদি

১৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ সকাল ৯:২৯

সাঈফ শেরিফ বলেছেন: আমি তফাৎ গুলো তুলে ধরলাম। শুধু গবেষণার জন্য রস বের করে যদি ডিগ্রি হতো, তাহলে ভাল। কিন্তু নর্থ আমেরিকাতে বাড়তি যে কাঠ খড় গুলো পোড়াতে হয়, তার একটা তালিকা দিলাম। সেই কারণে দীর্ঘ হয় ডিগ্রি প্রাপ্তি।

অন্য পয়েন্টগুলো কম বেশি আলোচনা করেছি। ধন্যবাদ।

৪| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ৮:৩২

আরমিন বলেছেন: সব কিছুর উর্ধে হলো মোটিভেশন, এটাই সবচেয়ে জরুরী, কাজ আর সবকিছুর চেয়ে বেশী ভালো না বাসলে ৭ বছরে কেনো, জীবনেও শেষ করা সম্ভব নাহ!

৫| ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ৮:৫৬

লিখেছেন বলেছেন: not sure why people wants to spend the best productive life of his / her life on university's isolated ivory toer. Sorry for writing in English

০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ৯:১১

সাঈফ শেরিফ বলেছেন: That's a valid question. I tried to convince myself with some answers. You may say it's a degree to develop philosophical aptitude in an individual, to make him more 'innovative' than simply just 'productive'. It teaches us how to think out of the box, how to pose a rational question, how to delve into a problem for solution. PhD students and graduates are the lead players in expanding the knowledge and possibilities which may not be tangible like a product or profit. Every successful production and profit has a long and painstaking history of research.

৬| ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ৯:২১

লিখেছেন বলেছেন: Oh, so are doing Ph.D. Probably I have hit the bee's hive. No just joking. I do respect the Ph.d.s for their dogged pursuit of knowledge, but it could be sometimes a double edged sword because, many of the stuffs you learn and spend so much time into delving deeper and deeper becomes obsolete within a few years of getting your diploma. I am talking about Ph.D.s in Bangladesh, not the North American residents who surely gets more opportunities for upgradation of skills. But I still hold my basic premise that, it could be more useful for the society to have its brightest minds in the workforce rather than in elitist academia where people have more proclivity to indulge in mindless debate on abstract issues

০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৫ সকাল ৮:১৮

সাঈফ শেরিফ বলেছেন: That's a good concern! Learning things today will eventually get obsolete. The whole point of doing PhD is NOT to make you expert of one area or topic. One of the prominent professors in the US once said to his students "If you do a PhD in nuclear physics and spend the rest of your life in nuclear Physics, that's probably the worst PhD anyone can do." PhDs are meant to be philosophers NOT mechanic or technician that a typewriter expert would get obsolete at the advent of computer keyboards. Bangladesh has no culture of research, especially when professors are involved in politics. Therefore, pursuing a PhD is no more than a title in Bangladesh. Don't worry about the bee's hive, we are also taught to appreciate questions. :)

৭| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ১১:২৫

আরমিন বলেছেন: Escaping comment is rude! Better u delete my comment! Thanks.

৮| ৩১ শে অক্টোবর, ২০১৬ সকাল ৭:৪৯

রাবেয়া ইসলাম মুনিয়া বলেছেন: আসসালামুয়ালাইকুম ব্রাদার সাইফ শেরিফ।
আমি একটা বেসরকারি বিশ্ব বিদ্যালয়ে মাইক্রোবায়োলজি তে পড়ছি প্রথম বর্ষে।
পি এইচ ডি এর জন্য এপ্লাই করতে হলে কমপক্ষে কত সি জি পি এ পাওয়া লাগে অনার্স এবং মাস্টার্সে ?
আর বেসরকারি বিশ্ব বিদ্যালয় থেকে যারা বের হয় তাদের পি এইচ ডি করার জন্য কোনও স্কলারশিপের সুযোগ কি আছে?
আর নিজ টাকায় করতে হলে কেমন খরচ হতে পারে?
এসব ব্যাপারে আমার কোনও ধারনাই নেই।
তাই জিজ্ঞাসা করছি।
জাযাকাল্ললাহু খাইরান

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.