![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমার প্রোফাইলের পুরোটাই অন্ধকার, আলো নেই |যৌবনে যন্ত্র শাসনের পুঁথিপাঠ কালে মনে বাসা বাধে দুরারোগ্য কর্কট রোগ, সেখান থেকেই দগদগে মানসিক ক্ষত | আজ তাই রুটি-রুজির দায়ে কোনো এক বিরান ভূমে নির্বাসিত, দেশে ভিক্ষে নেই | জীবন ধমনীর ভেতর থেকে কন্টাকীর্ণ ডালপালা টেনে হেচড়ে জুটে দুটো পয়সা, চিকিত্সার পথ্য| সংকীর্ণ হয়ে আসা অস্তিত্বে তাই অভুক্ত থাকা হয় অনেক প্রহর, সেখানে নিদ্রা, স্নান , ক্ষৌরকর্মের সময়, সুযোগ প্রায়শই নেই |দূর ভবিষ্যতে সুস্থতার সনদ নিয়ে দেশে ফিরলে, ততোদিনে হয়ত জীবনের চাহিদাশূন্য নির্বিকার কেউ একজন |
হিন্দু-খ্রিস্টান-বৌদ্ধরা একটা নিয়ম মেনেই তাদের ধর্ম পালন করেন । ধর্ম সেখানে অনেকেরই বিশ্বাস-ভক্তি-অনুসরণের বিষয় নয়, স্রেফ সামাজিক সংস্কৃতি। অসংখ্য-অগণিত হিন্দু দুর্গা পুজোতেও যান যদিও তাদের ঈশ্বরে এক রত্তি বিশ্বাস নেই। গো-মাংস ভোজীও হিন্দু আছেন অনেক। অর্থাৎ জন্মগতভাবে একটা ধর্মের উত্তরাধিকারী হয়েও তারা মূলত ধর্মহীন, অবিশ্বাসী। যিশুকে মানলে বা টেন কামান্ডমেন্টে বিশ্বাস থাকলে পশ্চিমে সমকামিতা ও ব্যভিচারের স্বর্গরাজ্য হওয়া অসম্ভব। তারা নামে বা পরিচয়ের খাতিরে খ্রিস্টান। জীবনে চার্চে না গিয়েও খ্রিস্টান ।এমনকি আমেরিক্যান খ্রিস্টানদের বড়দিনে চার্চে না যাওয়াটাই রীতি।
ধর্ম জিনিসটা এমনি এবং এভাবেই ধর্মকে মানতে হবে--- এরকম একটা আবহাওয়াও বৈশ্বিকভাবে প্রতিষ্ঠিত । উত্তরাধিকার সূত্রে হিন্দু-খ্রিস্টান-বৌদ্ধরা মনে করেন ধর্ম মানুষের সৃষ্টি, মানুষের মঙ্গলের জন্য। এখানে ভগবানের বেঁচে থাকাটা নিতান্তই মানুষের বিশ্বাসের উপর নির্ভরশীল।
কাজেই সবুজ কুমার দাস নিজের ঘরে ঠাকুরের ছবি রেখেও প্রাণভরে মা দুর্গাকে গালাগাল করতে পারেন । ডেভিড রোজারিও গলায় ফ্যাশেনেবল ক্রশের মালা চড়িয়ে--যীশুকে নিয়ে অশ্লীল কাব্য লিখতে পারেন ।
তাহলে মুসলিমরা কেন পারেনা? কেন পারবেনা? হিন্দু-খ্রিস্টান-বৌদ্ধরা একটা চাপও সৃষ্টি করে যে মুসলিমদেরও তাদের মত করেই ধর্মকে মানতে-পালতে হবে । আমরা আমাদের ভগবানকে গালাতে পারলে তোদের আল্লাহকে কেন গালাতে পারবোনা? ক্ষেপে ওঠেন হিন্দু-খ্রিস্টান-বৌদ্ধ সমাজ।
আমি শার্লি শ্লোগানের সাথে হিন্দু-বৌদ্ধ-খ্রিস্টান-ইহুদিরা (নেতানিয়াহু যেভাবে দৌড়ে গিয়ে প্যারিসে হাজির হয়েছেন) এক জোট । তারা চায় তাদের ধর্মকে তারা যেমন খেলো করে, মুসলিমদের বিশ্বাসকেও একই রাস্তায় নামিয়ে খেলো করার মৌলিক মানবাধিকার দিতে হবে।অথচ ইহুদি বিদ্বেষ মানে হিটলারকে সমর্থন দেয়ার মতই দন্ডনীয় অপরাধ গোটা বিশ্বে।
প্রয়াত হুমায়ুন আজাদের উক্তি হলো--
"ধর্ম কী এমন জিনিস যে তাকে রক্ষা করতে সচেষ্ট হতে হবে?"
অথবা তসলিমা নাসরিনের নিরাপরাধ উক্তি--
"আমি ইসলামের বিরোধীতা করিনি, সমালোচনা করেছি মাত্র, কোন কিছুই সমালোচনার উর্ধ্বে থাকবেনা।"
কাজেই এই বাক স্বাধীনতা বিষয়ে হিন্দু-খ্রিস্টান-বৌদ্ধরা ফ্রান্সের সাথেই থাকবেন সেটার কারণ ধর্ম বিদ্বেষ না বলে বলা হবে বাক স্বাধীনতা। আমি কেন আমার পাশের বাড়ির মুসলিম ছেলেটির মাতা-পিতার চরিত্র হনন করবো, সেই প্রশ্ন তোলা এখানে অন্যায়। কারণ পিতা মাতাই আসল ভগবান, আকাশের ভগবান কল্পনা মাত্র, তাকে নিয়ে যা খুশি করা যায় ।
১০ জন খুনির জন্য দেড় বিলিয়ন মুসলিমকে নাকে খত দেবার আদেশ রুপার্ট মারডক তো প্রথম দেননি। এটা বহু পুরনো পন্থা ও দাবি। হিটলার যেমন গোটা কতেক ইহুদিদের হঠকারীতার কারণে সমস্ত ইহুদিদের দায়ী করে নির্মূল করতে চেয়েছিলেন ---সেরকমই সাম্প্রদায়িক হুংকার।
ফ্রান্সের মৃত পুলিশটি যখন মুসলিম বলে সনাক্ত হলো, সেখানেও ঘৃণা দিয়ে দিল্লি থেকে লেখা হলো
"এই পুলিশটি তার সন্ত্রাসী ভাইদের সাহায্য করে কার্টুনিস্টদের খুনে সহায়তা করেছে।"
সাম্প্রদায়িক ঘৃণাটা তাই শুধু ছাগু, জামাত, সন্ত্রাসী কেন্দ্রীক থাকেনা। বাস্তবে-ফেইসবুকে অনেক মুসলিম বন্ধু আছে, উঠাবসা আছে কিন্তু ইসলাম ধর্মকে আমি মনে প্রাণে ঘৃণা ও সভ্যতার জন্য হুমকি মনে করি ---এমন মানুষ এই উপমহাদেশে অসংখ্য। অর্থাৎ ধার্মিককে নয়, ধর্মকে ঘৃণা করো।
পশ্চিমাদের হঠকারিতা, বর্ণবাদ, অত্যাচার, অবিচারের সত্য কথা গুলো সাহস করে বলছেন, বলে চলেছেন পশ্চিমেরই প্রতিথযশা আত্মসম্মানবোধ সম্পন্ন বুদ্ধিজীবী--যারা মুসলিম নন ।
আর মুসলিমরা?
অন্যের খুনের বদলা দিতে মুসলিমরা সারকোজি-নেতানিয়াহু-ওবামার পায়ে পড়ে গড়াগড়ি দিয়ে কেঁদে বলছে,
"মাফ করে দেন প্রভু, ভুল বুঝবেন না, ইসলাম শান্তির ধর্ম, ইসলাম মানে শান্তি।"
সভ্যতার সংঘাত বুঝি একেই বলে।
১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৫ সকাল ৯:২৮
সাঈফ শেরিফ বলেছেন: পড়েছি। মঞ্জুরুল হক একজন মুসলিম । সে হিসেবে তার এসব আবেগী, ধর্ম ভিত্তিক যুক্তিকে অনেকেই 'অন্ধ' বলে বর্জন করবেন । ধন্যবাদ ।
২| ১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৫ সকাল ৯:৫৩
আসফি আজাদ বলেছেন: শিরোনামের সাথে আলোচনার সম্পর্কটা ঠিক ধরতে পারলাম না। আপনি কি বলতে চাইছেন পায়ে পড়ে গড়াগড়ি না দিয়ে প্রভুদের চোখে আঙ্গুল দিয়ে দেখিয়ে দিতে?
১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৫ সকাল ১০:৩৭
সাঈফ শেরিফ বলেছেন: কথায় কথায় ইসলামকে শান্তির ধর্ম বলাটা এতটাই ক্লিশে হয়ে গিয়েছে যে এটা অর্থহীন হীনমন্যতা ছাড়া আজকাল কিছুই দিচ্ছেনা।
৩| ১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৫ সকাল ১০:১০
মন্জুরুল আলম বলেছেন: চমত্কার বিশ্লেষণ। এই ঘটনার পর থেকে এপর্যন্ত অল্প দু'য়েকটি লেখাই পেলাম যেগুলো আসল কাহিনী'র কিছুটা হলেও তুলে ধরেছে। আর বাকিগুলো সবই গড়াগড়ি খাচ্ছে, কে কত বেশি আবেগ চাটতে পারে যেন তার প্রতিযোগীতায় নামছে।
১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৫ সকাল ১০:৩৮
সাঈফ শেরিফ বলেছেন: ধন্যবাদ।
৪| ১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ৯:৪৬
আমি তুমি আমরা বলেছেন: লেখাটার সাথে পুরোপুরি না হলেও কিছু অংশে সহমত। দশজন খুনির জন্য সমস্ত মুসলমান জাতিকে সন্ত্রাসী বলা আর কতিপয় ইহুদির হঠকারিতার জন্য পুরো ইহুদী জাতির বিরুদ্ধে হিটলারের আগ্রাসন আসলে একই।
১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ১:৩১
সাঈফ শেরিফ বলেছেন: কোন কোন পয়েন্টে দ্বিমত, কেন দ্বিমত, জানলে প্রীত হতাম।
৫| ১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ২:১৩
শ্রাবণধারা বলেছেন: আপনার অনেক লেখাই চিন্তাশীল এবং তা যৌক্তিক আলোচনার দাবি রাখে । কিন্তু গুটিকয় মুসলিমদের অসহিষ্ণুতাকে ডিফেন্ড করতে গিয়ে "হিন্দু-খ্রিস্টান-বৌদ্ধরা একটা চাপও সৃষ্টি করে যে মুসলিমদেরও তাদের মত করেই ধর্মকে মানতে-পালতে হবে । আমরা আমাদের ভগবানকে গালাতে পারলে তোদের আল্লাহকে কেন গালাতে পারবোনা? ক্ষেপে ওঠেন হিন্দু-খ্রিস্টান-বৌদ্ধ সমাজ।" এইসব তত্ত্ব, উট্ভট বলেই মনে হলো ।
কোন ধর্মই অসহিষ্ণুতার শিক্ষা দেয় না, বা তাকে সমর্থন করে না । কিন্তু আজ বোধহয় স্বীকার করার সময় এসেছে যে অন্য যে কোন ধর্মাবলম্বীদের থেকে মুসলমানরাই সবচেয়ে বেশি অসহিষ্ণু । এর সঠিক কারণ কি তা আমার সম্পূর্ন জানা নেই । কিন্তু ভেবে দেখুন এদেরই একদল একসময় আলেকজান্দ্রিয়ার পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ লাইব্রেরী পুড়িয়ে দিয়েছিল । এদের সমাজই তুলনামুলক বিচারে বাক স্বাধীনতা, শিক্ষা, মুক্ত চিন্তায় পশাৎপদ । এদের সমাজের মোল্লাতন্ত্র ধর্মের নামে অমানবিক অন্ধকারকেই ডেকে নিয়ে এসেছে ।
১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৫ ভোর ৬:২১
সাঈফ শেরিফ বলেছেন: আপনি আপনার ধর্মীয় দুষ্টিকোণটা দিলেন । কেন উদ্ভট মনে হলো সেটা বললেন না, ভিন্ন প্রসঙ্গে চলে গেলেন।
এর কারণ একটাই । মুসলিমরা যেভাবে, যত অনুপাতে, সংখ্যায়, আন্তিরকতার সাথে তাদের ধর্ম মানে, পালন করে এবং বিশ্বাস করে অন্যরা কেউ ধারের কাছেও করেনা ।ব্যাপারটা লেখাতেই বলেছি।
পশ্চিমারা বাবা-মাকে তেমন ভক্তি করেনা, পুবের মানুষেরা যেমন করে। পশ্চিমে বাবা-মার কিছু হলে কিছু যায় আসেনা, কিন্তু পুবে মার জন্য বিদ্যাসাগর নদী পাড়ি দেয়।
ধর্মকে সরাসরি সৃষ্টা প্রদত্ত হিসেবে যত মুসলিম বিশ্বাস ও ভক্তি করেন, তত সংখ্যক অন্য ধর্মে পাবনে না। ধর্ম জিনিসটা মুসলিমদের কাছে মা-বাবার চাইতে গুরুত্বপূর্ণ। শুক্রবারে যত মানুষের ঢল নামে মসজিদে, ৩০ দিন উপোস থাকে যত মুসলিম, সে তুলনায় ধর্ম মানা লোক ভিন্ন ধর্মে নগন্যই ।
কারণ হিন্দু-বৌদ্ধ-খ্রিস্টানরা ধরেই নিয়েছে ধর্ম করা শুধু পুরোহিতের ব্যাপার, সাধারণ মানুষের কর্ম না। আবার সাধারণ মানুষ ধর্মকে মানুষের সৃষ্টি মনে করেই ধর্মীয় অনুষ্ঠানে যায়। তাদের ভক্তি ও পারস্পেক্টিভ গড়পরতার মুসলিমের থেকে সম্পূর্ণ আলাদা ।
আপনারা যারা ভারতে থাকেন সবাই মনে করেন মুসলিমরা আরব থেকে এসে লুটে পুটে ভারতবর্ষের সর্বনাশ করেছে। কাজই মুসলিম বিদ্বেষটা সেখানে অনেক গভীরে প্রথিত, অনেকটা অন্ধভাবেই।
পারস্পেকটিভটা না বুঝলে আই এম শার্লি বলা খুবই সহজ। আপনাদের দোষ দেইনা।
১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৫ ভোর ৬:৩৪
সাঈফ শেরিফ বলেছেন: শ্রাবণধারা বলেছেন: হুম ভস, দুনিয়াটা ঈশ্বর নামক কোন বড়বাবু চালাচ্ছে না , আপনার মত জ্ঞানী ছোটবাবুরাই চালাচ্ছে !!!
গুটিকতেক মুসলিম নয়, আপনি খেয়াল করবেন, আই এন শার্লি বলা মুসলিমই পাওয়া যাচ্ছেনা। তার মানে কি এই তারা সবাই হত্যার সমর্থক? তার মানে সবাই অসহিষ্ণু? বটে! কিন্তু কেন? সেটাই বলার চেষ্টা করছি এখানে্
আপনি তো বিশ্বাসই করেননা, কাজেই অন্যের বিশ্বাসে এক রত্তি সম্মান থাকবে এটাও আশা করিন। আপনার জন্য আই এম শার্লি ঠিক আছে।
৬| ১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৫ সকাল ৮:১৭
আসফি আজাদ বলেছেন: শ্রাবণধারা বলেছেন: "কিন্তু আজ বোধহয় স্বীকার করার সময় এসেছে যে অন্য যে কোন ধর্মাবলম্বীদের থেকে মুসলমানরাই সবচেয়ে বেশি অসহিষ্ণু । "
মজা তো! একজন লোককে ক্রমাগত খুঁচিয়ে যাবে কিছু লোক তাতে সমস্যা নেই; কিন্তু যখনই সে প্রতিবাদ করবে/প্রতিক্রিয়া দেখাবে সে হয়ে যাবে অসহিষ্ণু! বেশ মজা তো!
৭| ১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ১২:০৭
শ্রাবণধারা বলেছেন: " আপনারা যারা ভারতে থাকেন সবাই মনে করেন মুসলিমরা আরব থেকে এসে লুটে পুটে ভারতবর্ষের সর্বনাশ করেছে। কাজই মুসলিম বিদ্বেষটা সেখানে অনেক গভীরে প্রথিত, অনেকটা অন্ধভাবেই। "
আপনার এই অংশটা পড়ে, আপনার সম্পর্কে একটা ধারনা পেলাম ।
" হুম ভস, দুনিয়াটা ঈশ্বর নামক কোন বড়বাবু চালাচ্ছে না , আপনার মত জ্ঞানী ছোটবাবুরাই চালাচ্ছে !!! "
এই কথাটা যে উপহাস করে লেখা এটাও বুঝতে পারছেন না দেখে আপসোস করছি । তবে ঐ পোস্টের লেখক কিন্তু সেটা বুঝতে পেরেছে এবং আপনার মতই আক্রমনাত্বক কথাও বলেছে ।
আমি বাংলাদেশি মুসলমান - বিশ্বাসে এবং পালনেও মুসলমান । ভারতে নয় এই মুহূর্তে খোদ মিডিল ইস্টে আছি । আমার সম্পর্কে আপনার অনুমান অন্য ধর্ম সম্পর্কে এবং অন্য ধর্মের মানুষ সম্পর্কে আপনার অনুমানের মতই ভ্রান্ত ।
আমার ধর্ম বিশ্বাস এতটাই প্রবল যে অন্য ধর্মের লোক আমার ধর্মকে গালি দিলেও তাদের দিকে তেড়ে মারতে যাইনা এবং এটাকে বর্বরতাই মনে করি । আমার ধর্ম বিশ্বাস মুক্ত চিন্তার কষ্টি পাথরে যাচাই করা তাই মুক্ত চিন্তা, বাক স্বাধীনতা, সমালোচনা এমন কি বিদ্রূপকেও আমি ভয় পাই না । অন্যের বিদ্রুপ, ভৎসনাকে আমি আমার আত্ম উন্নতির প্রভাবক ভাবতেই পছন্দ করি । আপনার জন্য শুভকামনা ।
৮| ১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ১২:২৬
শ্রাবণধারা বলেছেন: " আসফি আজাদ বলেছেন: মজা তো! একজন লোককে ক্রমাগত খুঁচিয়ে যাবে কিছু লোক তাতে সমস্যা নেই; কিন্তু যখনই সে প্রতিবাদ করবে/প্রতিক্রিয়া দেখাবে সে হয়ে যাবে অসহিষ্ণু! বেশ মজা তো! "
নিরস্ত্র মানুষকে কর্টুন আকার অপরাধে গুলি করে মারা যদি আপনার প্রতিবাদ /প্রতিক্রিয়ার ধরণ হয় তাহলে আমি "Terrified, mortified. petrified, stupefied" এবং খুব সম্ভব আপনার সাথে আমার কোন কথাই চলতে পারে না ।
৯| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৫ সকাল ১১:৫৮
আসফি আজাদ বলেছেন: @ শ্রাবণধারা, একটা কথা আছে না ''অসির চেয়ে মসি শক্তিশালী'। আসলেও কিন্তু তাই! 'Weapons of Mass Destruction' কিন্তু মসিরই সৃষ্টি। সেই সৃষ্টির পথ ধরে মধ্যপ্রাচ্যে কত মিলিয়ন মানুষ (মানুষই তো!) মরে গেল, তার খবর কে রাখে? এই মানুষগুলো কি অসির আঘাতে মারা গেছে, না মসির আঘাতে?
একটু খুড়ে তো দেখুন! তার পর না হয় বলুন এই অসহিষ্ণুতার সব উৎস কিছু নিরস্ত্র মানুষের আঁকা কার্টুন।
"Terrified, mortified. petrified, stupefied" যা খুশি হোন, কিন্তু হবার আগে খুড়ে কি পেলেন, অনুগ্রহ করে জানিয়ে যাবেন কিন্তু।
ভালো থাকুন।
©somewhere in net ltd.
১|
১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৫ সকাল ৯:২৫
গণ্ড মূর্খ বলেছেন: Click This Link