![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
ঐ দূর থেকে দূরে, যেতে চাই অজানাতে...........। খুঁজে ফিরি তোমায়। কখনো পাই, কখনো হারাই........... তবুও আকাশ ছোঁয়া স্বপ্ন বুনে যাই............... ফেবুতে আমি, www.facebook.com/bonolota.sen.7923
কত সময় তো কত কিছু নিয়েই কথা হয়। আজকে নাহয় ছোট্ট একটা গল্প বলি।
গল্পের নাম কি দেব ভেবে পাচ্ছি না। তা যাকগে, সবাই বরং গল্পটাই পড়ুন.................
মেঘলার SSC পরীক্ষা শুরু হবে আর প্রায় দের কি দু মাস পর। তার প্রিপারেশন বেশ ভালোই বলা যায়। পড়ার ফাঁকে ফাঁকে প্রাকটিকেলের জমে থাকা ছবি গুলো আঁকিয়ে নিচ্ছে। এভাবেই সময় গুলো কেটে যাচ্ছে।
প্রতিদিন বন্ধুদের সাথে সে বেশ খানিকটা সময় ফোনে কথা বলে। তার খুব কাছের বন্ধুদের একজন হলো জুবায়ের। জুবায়ের মেঘলার চেয়ে দুই বছরের বড়, সে মাত্র শাবিপ্রবি তে EEE তে নতুন ভর্তি হয়েছে। হঠাৎ একদিন ফোনে জুবায়েরের সাথে কথা বলার সময়, জুবায়ের তার ভার্সিটির বন্ধু শোভন এর সাথে মেঘলার পরিচয় কিয়ে দেয়। শোভন আর জুবায়ের একসাথে একই ডিপার্টমেন্টে পড়ে। শোভনের সাথে কথা বলে মেঘলার বেশ ভালো লাগলো।
এরপর থেকে প্রতিদিন মেঘলা আর শোভন বেশ অনেকক্ষন ফোনে কথা বলতো। কিছুদন পর তারা বুঝতে পারলো, তাদের দুজনের প্রতি দুজনের ভালোলাগা খুব দ্রুত বেড়ে যাচ্ছে। তারা এও বুঝতে পারলো, এ ভালোলাগা টা অন্যরকম.................
দেখতে দেখতে ফেব্রুয়ারির ১ তারিখ থেকে মেঘলার SSC পরীক্ষা শুরু হয়ে গেলো। প্রত্যেকটা পরীক্ষাই সে বেশ ভালো ভাবে দিতে লাগলো। ১৪ তারিখ থেকে ২২ তারিখ পর্যন্ত বিশাল গ্যাপ থাকে।
ফেব্রুয়ারির ১৪ তারিখ বিকালে মেঘলা আর শোভন কথা বলছিল,
> এই কি করো তুমি?
> তেমন কিছু না। তোমার পরীক্ষা কেমন হলো?
> হয়েছে ভালোই.............
> হুম শুধু ভালো.......? নেক্সট পরীক্ষা কবে?
> ২২ তারিখ। ম্যাথ।
> হুম, ভালো ভাবে প্রাকটিস করো।
> আচ্ছা শোভন, আমরা কিন্তু একটা ব্যাপারে ক্লিয়ার না.....
> কোনটা?
> এই যেমন আমার বিষয়ে অনেক কিছু তুমি জানো না, তেমনি তোমার ব্যাপারেও আমি অনেক কিছু জানি না।
> বলা শুরু করো তাহলে।
> আমার ব্যাপারে কিছুই জানো না? জুবায়ের কিছু বলেনি?
> হয়তো একটু আকটু জানি। তবুও তোমার কাছ থেকে জানতে চাই।
> আমার লাইফ টা অন্য সবার মত না। আমার যখন সাড়ে তিন বছর বয়স তখন আমার আম্মু মারা যায়। এরপর প্রায় দুই, আড়াই বছরের জন্য আব্বু অ্যামেরিকাতে চলে যায়। আমার বেড়ে ওঠা বলতে গেলে একা একাই। আমি যখন ক্লাস এইটে পড়ি তখন আব্বুর আবার বিয়ে হয়। আসলে ফ্যামিলি যে কি, তা আমি আজও বুঝলাম না....................
> হুম। আমার লাইফ অনেকটা তোমার মত। আমার যখন সাড়ে চার বছর বয়স তখন আমার আম্মু আমাকে ছেড়ে চলে যায়। আসলে আমার বাবা আর মার সম্পর্কটা ভালো ছিল না। এরপর থেকে কখনো আমি আমার মাকে একবারও দেখিনি। এমনকি এক সেকেন্ডের জন্যও তার সাথে আমার কোন যোগাযোগ হয়নি। মা চলে যাবার পর থেকে বাবাই আমার দেখাশোনা করতো। আমি যখন ক্লাস ফাইভে পড়ি, তখন আমার দাদা-দাদি জোর করে আমার বাবাকে বিয়ে করিয়ে দেয়। কিছুদিন পর বাবা বুঝতে পারে আমার স্টেপ মাদার আমাকে ভালো চোখে দেখে না। বাবা তাই ক্লাস সেভেনে আমাকে বরিশাল ক্যাডেট কলেজে ভর্তি করিয়ে দেয়। HSC এর পরে আমি ঢাকা ভার্সিটিতে Applied Physics এ চান্স পাই, তবুও আমি সিলেট চলে আসি যাতে বাসায় না থাকতে হয়। বাসা আমার একদম সহ্য হয় না, দম বন্ধ হয়ে আসে।
> তোমার মার কথা মনে পড়ে না?
> তার চেহারাই আমার মনে নাই..........
> কি বলো এসব..........!?!
> হুম। আচ্ছা একটা জরুরী কথা বলা দরকার..........
> কি?
> এটা অনেক দিন ধরেই বলতে চাচ্ছি। তিন শব্দের একটা বাক্য। আমার মনে হয় তুমি বুঝতে পারছো।
> না না, আমি এতকিছু বুঝি না। কি বলবা ঝটপট বলে ফেলো।
> না তুমিই বলে দাও...........
> না তুমি বলবা...............
[এভাবে কথা কাটাকাটি করতে করতে দুজন একসাথে I Love You বলে দেয়]
মেঘলা আর শোভন বেশ চুটিয়ে প্রেম করতে থাকে। প্রত্যেকদিন সকালে মেঘলা শোভনকে ফোন করে ঘুম ভাঙিয়ে দেয়। প্রতিদিন দুজনের ক্লাস, পরীক্ষা বাদে সারাদিনই একটু পর পর ফোনে কথা হয়। তারা তাদের প্রতিদিনের মজার মজার ঘটনাগুলো নিয়ে বেশ হাসাহাসি করে। লিখিত পরীক্ষা শেষ হয়ে যাবার পর একদিন শোভন মেঘলাকে কিছু কথা বলে,
> আমার মনে হয় আমার কাছ থেকে তোমার সরে যাওয়া দরকার। কথাটা তোমাকে পরীক্ষার পরই বলতে চেয়েছিলাম। তুমি খুব সুইট একটা মেয়ে। আমি চাই না তোমার লাইফটা নষ্ট হয়ে যাক।
> এসব কেন বলছো?
> তুমি আসলে যে মানুষটার হাত ধরতে চাচ্ছো, তার কোন হাতই নেই। আমি প্রচন্ড রকম ড্রাগ এডিক্টেড। প্রতিদিন গাঁজা খাই।
> শুনো তোমার মাথা গরম হয়ে আছে। তুমি হাত-মুখ ধুয়ে ঘুমাও, পরে কথা বলবো।
মেঘলা ফোন রেখে দেয়। তাদের সম্পর্ক ভালোই চলতে থাকে। পরীক্ষার পর ওদের দু, এক বার দেখাও হয়।
এক, দের মাস পর থেকে শোভন মেঘলার সাথে প্রচন্ড খারাপ ব্যবহার করতে থাকে। এভাবে তাদের মধ্যে ঝগড়া বারতে থাকে। একসময় মেঘলা মানসিক ভাবে ভেঙে পড়ে। তাদের সম্পর্ক শুরু হওয়ার পর থেকে মেঘলা প্রতি রাতে ঘুমোবার আগে শোভনকে একটা করে চিঠি লিখতো। সেই চিঠি গুলো দেখে সে আরো কষ্ট পেতো।
এরকম ভাবে দিন যাচ্ছিল। শোভন তাকে ভীষন ভাবে কষ্ট দিতে লাগলো। সবাইকে সে বলে বেড়াতে থাকলো, এই মেয়ে একটা সাইকো।
কয়দিন পর শোভন মেঘলাকে ফোনে, ফেসবুকে ব্লক করে দেয়। মেঘলা তখন পাগলের মত ফেসবুকে SUST এর স্টুডেন্টদেরকে এড করতে থাকে, শোভনের খোঁজ পাওয়ার চেষ্টা করতে থাকে।
ইরাজ নামের SUST এর এক স্টুডেন্টের সাথে ফেসবুকে মেঘলার পরিচয় হয়। সে শোভনের চেয়ে এক বছরের সিনিয়ার, CSE তে পড়ে।
মেঘলা প্রতিদিন ইরাজের কাছে শোভনের খবর জানতে চায়। কিন্তু ইরাজ শোভনের খবর দিতে পারে না।
ধীরে ধীরে ইরাজের সাথে মেঘলার ফোনে যোগাযোগ হতে থাকে। একসময় মেঘলাকে ইরাজ ভালোবেসে ফেলে। কোন এক অদৃশ্য কারনে মেঘলা ইরাজের প্রতি কিছুটা দূর্বল হয়ে যায়।
সেটা ছিল ২১শে ফেব্রুয়ারির রাত। মেঘলা ইরাজকে একটা ব্যাঙের গল্প বলতে থাকলো। এই গল্পের মাঝখানেই কেমন করে যেন তারা দুজন দুজনকে প্রপোজ করে ফেলে। ধীরে ধীরে তাদের মধ্যে সুন্দর একটা ভালোবাসার সম্পর্ক তৈরী হয়।
মার্চ এর ৯ তারিখ ইরাজ মেঘলার সাথে দেখা করতে আসে। তখন সে পাঁচ দিন ঢাকায় থাকে। তাদের সময় গুলো বেশ দারুন কেটে যায়।
তাদের সম্পর্ক দিনকে দিন অনেক ভালো হতে থাকে। এরপর এপ্রিলে পহেলা বৈশাখের সময়ও ইরাজ মেঘলার সাথে থাকে।
এভাবে প্রায় প্রতি মাসেই তাদের দেখা হতো।
হঠাৎ করে মেঘলার মনে হতে থাকলো ইরাজ অনেক পাল্টে যাচ্ছে। ও আগে এমন ছিল না।
অক্টোবর মাসে ইরাজ মেঘলার সাথে দেখা করতে আসে। বেশ ভালোই সময় কাটছিল। তারা একসাথে শপিং করতো, ঘুরে বেড়াতো, খাওয়া-দাওয়া করতো।
সেবার মেঘলা ভাবলো ইরাজকে একটু বাজিয়ে দেখবে যে সে সত্যিই তাকে ভালোবাসে কিনা।
ইরাজ যেদিন সিলেট চলে যাবে, সেদিন বিকেলে মেঘলা, ইরাজ, আর মেঘলার দুজন বন্ধু একসাথে ঘুরতে বেড়িয়েছে।
হঠাৎ করে মেঘলা বললো, "ইরাজ তোমাকে আর আমার ভালো লাগে না। আমাদের ব্রেকাপ করা দরকার।"
তখন সাথে সাথে মেঘলার এক বন্ধু বললো, "কেন সমস্যা কি?"
তখন মেঘলা খুব ঢং করে বললো, "আমি শোভনকে খুব মিস করছি। I think Shovon is perfect for me"
ইরাজ তখন খুব স্বাভাবিকভাবে বললো, "রাস্তা ক্লিয়ার আছে যেতে পারো। তুমি আমার বিয়ে করা বৌ না যে তোমাকে আটকাবো।"
একথা বলেই ইরাজ মোবাইল বের করে মেঘলাকে ফেসবুকে ব্লক করে দিলো।
মেঘলা ভাবতেও পারেনি ইরাজ কখনো এমন করবে। যতক্ষন তারা একসাথে ছিল, মেঘলা একবারও ইরাজের সাথে কথা বলেনি।
বাসায় আসার পর মেঘলা অনেকবার ইরাজকে ফোন করে, কিন্তু সে ফোন ধরে না। পরদিনও মেঘলা ইরাজকে বহুবার ফোন করে, ইরাজ তখনও ফোন ধরে না।
প্রচন্ড কষ্টে মেঘলার মনে হতে থাকে, তাকে কেউ বুঝতে চেষ্টা করে না, ভালোবাসা পৃথিবীর সবচেয়ে বাজে জিনিষ।
কয়েকদিনে মেঘলা অনেক পাল্টে গেলো। সে বাসায় চুপচাপ তার রুমের ভেতর থাকতো। ফোন আসলে কথা বলতো না। কোন বন্ধুদের সাথে যোগাযোগ রাখতো না।
একদিন হঠাৎ কাউকে কিছু না বলে মেঘলা বাসা থেকে বের হয়ে যায়। এরপর থেকে মেঘলাকে আর খুঁজে পাওয়া যায়নি। কেউ জানেও না সে বেঁচে আছে না মরে গেছে...................
এটা পড়ে অনেকেই হয়তো বোর হয়েছেন। তবে একটা অনুরোধ সবার কাছে, এভাবে যেন আর কোন মেঘলা আমাদের কাছ থেকে হারিয়ে না যায়................................
২৪ শে অক্টোবর, ২০১২ ভোর ৪:৫৬
বনলতা মুনিয়া বলেছেন: ধন্যবাদ ভাইয়া
২| ২৪ শে অক্টোবর, ২০১২ ভোর ৫:২০
রোমান সৈনিক বলেছেন: আহারে ফেসবুক
২৫ শে অক্টোবর, ২০১২ রাত ২:৪২
বনলতা মুনিয়া বলেছেন:
৩| ২৪ শে অক্টোবর, ২০১২ ভোর ৬:০৬
তন্ময়০১৩ বলেছেন: সে যেখানেই থাকুক, ভালো থাকুক।
২৫ শে অক্টোবর, ২০১২ রাত ২:৪৩
বনলতা মুনিয়া বলেছেন: আমিও চাই সে ভালো থাকুক
৪| ২৪ শে অক্টোবর, ২০১২ ভোর ৬:০৯
ইন২বাংলা বলেছেন:
হঠাৎ করে মেঘলা বললো, "ইরাজ তোমাকে আর আমার ভালো লাগে না। আমাদের ব্রেকাপ করা দরকার।"
তখন সাথে সাথে মেঘলার এক বন্ধু বললো, "কেন সমস্যা কি?"
তখন মেঘলা খুব ঢং করে বললো, "আমি শোভনকে খুব মিস করছি। I think Shovon is perfect for me"
লাইফটা কি মাছের বাজার নাকি !!
২৫ শে অক্টোবর, ২০১২ রাত ২:৪৪
বনলতা মুনিয়া বলেছেন: মেঘলা জানতে চেয়েছিল ইরাজ তাকে আসলে কতটুকু বোঝে, কতটুকু ভালোবাসে। এর বেশী কিছুই না
৫| ২৪ শে অক্টোবর, ২০১২ ভোর ৬:৩৩
জালিস মাহমুদ বলেছেন: হুম............।
২৫ শে অক্টোবর, ২০১২ রাত ২:৪৫
বনলতা মুনিয়া বলেছেন:
৬| ২৪ শে অক্টোবর, ২০১২ সকাল ৮:২৬
বুনো বলেছেন: শোভন হয়ে হারিয়ে গিয়েছিলাম, কিন্তু ইচ্ছে ছিল কোন একসময় মেঘলার কাছে আবার ফিরে যাব। কিন্তু দুঃখজনক ভাবে মেঘলা আর ইরাজের বিয়ে হয়ে গেল
যাই হোক, ভালো লেগেছে গল্পটা +++
২৫ শে অক্টোবর, ২০১২ রাত ২:৪৭
বনলতা মুনিয়া বলেছেন: মেঘলা কখনো শোভনেরও হয়নি, ইরাজেরও হয়নি। ওরা দুজন শুধু মেয়েটার আবেগ আর ভালোবাসা নিয়ে খেলেছে।
৭| ২৪ শে অক্টোবর, ২০১২ সকাল ৮:৩৩
সরলতা বলেছেন: ডিজিটাল ভালোবাসা!
তবে ইদানীংকালের ভালুবাসা অবশ্য এরকম-ই। ফেসবুকে ব্লক মানেই প্রেম শেষ।
ভাল লিখেছেন মুনিয়া। হ্যাপি ব্লগিং!
২৫ শে অক্টোবর, ২০১২ রাত ২:৪৮
বনলতা মুনিয়া বলেছেন: এইধরনের ভালোবাসাই ছেলে-মেয়ে গুলোকে শেষ করে দিচ্ছে
৮| ২৪ শে অক্টোবর, ২০১২ সকাল ১০:২৯
আমিনুর রহমান বলেছেন: এখন কেমন যেন ভালোবাসায় গভীরতা কমে গেছে। এখন ভালোবাসা একটা স্ট্যাটাস হয়ে দাঁড়িয়েছে। কারো সাথে প্রেম করা দরকার তাই প্রেম করে যাচ্ছে ............
ভালো থাকবেন।
নতুন গল্পের অপেক্ষায় রইলাম
২৫ শে অক্টোবর, ২০১২ রাত ২:৫০
বনলতা মুনিয়া বলেছেন: ধন্যবাদ ভাইয়া।
৯| ২৪ শে অক্টোবর, ২০১২ দুপুর ২:৩৯
ঘুড্ডির পাইলট বলেছেন: জুবায়ের , শোভন , ইরাজ , ভালোই তো ! মেঘলা তো অনেক গুলানের লগে প্রেম করতো।
তারপর আবার হারায়া যাওনের আকাম খান করছে। এর লাইগাই ছুড মাইয়াগোর ফেবু চালাইতে দেওন ঠিক না।
২৫ শে অক্টোবর, ২০১২ রাত ২:৫২
বনলতা মুনিয়া বলেছেন: জুবায়ের শুধু মেঘলার বন্ধু ছিল। শোভন আর ইরাজ মেঘলার ভালোবাসার অবমর্যাদা করেছে
১০| ২৫ শে অক্টোবর, ২০১২ দুপুর ২:৪৫
সৌহার্দ্য ইকবাল বলেছেন:
ভাল লেগেছে।
২৫ শে অক্টোবর, ২০১২ দুপুর ২:৫১
বনলতা মুনিয়া বলেছেন: ধন্যবাদ
১১| ২৫ শে অক্টোবর, ২০১২ বিকাল ৫:৪৯
নুর ফ্য়জুর রেজা বলেছেন: টিনএজে মেয়েরা অনেক আবেগী থাকে। এই আবেগই তাদের কপালে দু:খ ডেকে আনে। মেয়েদের সম্পর্কের ব্যাপারে আরও সাবধান হওয়া উচিত। (জ্ঞান বোধহয় বেশিই দিয়ে ফেললাম
)
২৬ শে অক্টোবর, ২০১২ রাত ২:৫৯
বনলতা মুনিয়া বলেছেন: তা ঠিক। আর গল্পের চরিত্রের মতন কিছু বিষধর ছেলের কারনে মেয়েগুলোর এ অবস্থা হয়
১২| ২৫ শে অক্টোবর, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:২৮
সুজন_৮৮ বলেছেন: মেয়েটার এমন করাটা ঠিক হয়নি..................... কারণ ইরাজ তাকে অনেক ভালবাসতো তাই সে মেঘলার মুখে শোভনের নাম শুনতে পারে নাই............ আপনি বুজবেন কিনা জানি না কিন্তু এ ব্যাপার টা অনেক কষ্টের............ আমার সাথে এরকম হয়েছে কিন্তু আমি তাকে ছেড়ে দেইনি............ কিন্তু কষ্ট লাগে মাজে মাজে যখন মনে হয় ও হয়তো আমাকে ভালবাসে না............ কাল রাতে ও একটা ঘটনা ঘটেছে ......... সেটা জানতে চাইলে পরতে পারেন নিচে লিঙ্ক দিচ্ছি......
Click This Link
২৬ শে অক্টোবর, ২০১২ রাত ৩:০২
বনলতা মুনিয়া বলেছেন: তা বুঝলাম। কিন্তু মেয়েটা শুধু দেখতে চেয়েছিল ইরাজ তাকে কতটুকু বোঝে আর ভালোবাসে
১৩| ২৬ শে অক্টোবর, ২০১২ ভোর ৪:২০
স্বপনবাজ বলেছেন: মেঘলা নাম দেন গল্পের! ইরাজের জন্য মায়া হচ্ছে, আবার হচ্ছেনা! সবচেয়ে রহস্য জনক জিনিস ভালবাসা পেয়ে ও হারালো, অবশ্য এত ছোট মানসিকতার ইরাজ তার যোগ্য নয়! মেঘলা বেচে থাক মেঘে মেঘে! ভালো লাগলো, ঈদ মোবারক!
আমার ব্লগে ঘুরে আসার নিমন্ত্রণ, সাথে মেঘলা কে নিয়ে আসবেন!
২৭ শে অক্টোবর, ২০১২ রাত ১২:৪৮
বনলতা মুনিয়া বলেছেন: মেঘলা হয়ে গেছে মেঘে ভাসা পরী..............
আচ্ছা ভাইয়া আসবো
১৪| ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১২ রাত ১২:২৫
আশরাফুল ইসলাম দূর্জয় বলেছেন:
সুন্দর।
আপনার লিখা প্রথম পড়লাম।
লিখতে থাকুন, শুভকামনা।
০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১২ দুপুর ২:৫১
বনলতা মুনিয়া বলেছেন: ধন্যবাদ
আশা করি আমার লেখা আরো পড়বেন
©somewhere in net ltd.
১|
২৪ শে অক্টোবর, ২০১২ ভোর ৪:৫৩
অপরিচিত লেখক বলেছেন: মেঘলা মেঘে মিশে থাক, যেখানেই থাকুক ভালো থাক মেঘলা, পড়লাম, গল্পের নাম দেন "মেঘলা"