নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমি এম. বোরহান উদ্দিন রতন, জন্ম : বাংলাদেশের ফেনী জেলায় দাগনভুঁইয়া উপজেলায়, পেশায় একজন প্রফেশনাল আইটি স্পেশালিস্ট গ্রাফিক্স ডিজাইনার ও চিত্রশিল্পী । সেই সাথে সামাজিক, ক্রীড়া ও রাজনৈতিক সংগঠনের সাথে যুক্ত আছি ।

এম. বোরহান উদ্দিন রতন

মানুষ হয়ে ওঠাই বড় চ্যালেঞ্জ

এম. বোরহান উদ্দিন রতন › বিস্তারিত পোস্টঃ

ছাত্রলীগ-যুবলীগ যে হারে গনধর্ষণ করে যাচ্ছে কোনদিন....

০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ১:২৬



নোয়াখালীর সুর্বণচরে ধানের শীষে ভোট দেয়ার কারণে ৪০ উর্ধ্ব বয়সী ৪ সন্তানের জননীকে তার স্বামী সন্তাদের বেঁধে রেখে ১২ জন যুবলীগ ছাত্রলীগ কর্মী রাতভর গণধর্ষণ করেছে । তারপর ৪৮ ঘন্টা পর মাত্র ৫ জনকে গ্রেফতার করেছে , তাও মামলার এজাহারে মুল আসামীর নাম বাদ, এবং নির্যাতিতের স্বামী একজন সাধারণ সিএনজি চালক তিনি লিখাপড়া যানে না, সেই সুবাদে অভিযোগ পত্রে পুলিশলীগ লিখেছে পুর্ব
শত্রুতার জেরে ধর্ষণ করেছে। চিন্তা করছেন দেশের আইন কানুন বিচার এসব শুধু এখন বিএনপিও তাদের মিত্রদের জন্য ।
স্বাধীনতার স্বপক্ষের শক্তি দাবি করে সাত খুন করলেও তারা মাফ পায় নারী ধর্ষন করলেও মুক্তি পাবে অচিরেই ।

৫ জনকে গ্রেফতার করেছে তবে তাদের রিমান্ডে নেয়া হয়নি, এসব লোক দেখানো গ্রেফতার অনেক দেখেছে এদেশের মানুষ, সব আইন আদালত বাহিনী তো তৈরি হয়েছে বিএনপিনকে নির্মূল করার জন্য , স্বাধীনতার স্বপক্ষের শক্তির সাইনবোর্ড থাকলে কারো বিচার হবে না। দেশের মানুষ তা ভালো করে জানে। মাসুদা বাট্টীকে কটাক্ষ করায় সেখানে আইনের ফোর জি গতীতে প্রয়োগ দেখিছি, যদিও সেটা ছিলো একটা মানহানীর বিষয়, কিন্তু ১২ জন দলীয় সন্ত্রাসীরা যে কাজ করেছে আমি নিশ্চত ১৯৭১ সালের পাকিস্তানি হানাদারও এমন ঘৃণিত কাজ করেনি, ২ লক্ষ মা বোন কে তারা ধর্ষণ করেছিল। কিন্ত আজো এমন নিউজ বা কিছু পাইনি ১২ জন মিলে একজন ৪০ বছর বয়সি ৪ সন্তানের জননীকে গণধর্ষণ করা যায় , তা ভাবতেও গায়ের লোগ দাড়িয়ে যায় ! রাজবাড়ীতেও নারী ধর্ষিত হলো ধানের শীষে পক্ষে প্রচারণা চালানোর অপরাধে! সূত্র কালেরকন্ঠ 27-12-2018

ছাত্রলীগ, যুবগলীগ যে হারে নারী ধর্ষণ করে যাচ্ছে কোনদিন তাদের আপন মা বোন ধর্ষণ করে বসে সেটা নিয়ে আমি চিন্তিত !

মন্তব্য ১০ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (১০) মন্তব্য লিখুন

১| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ১:৩৩

তারেক ফাহিম বলেছেন: পুলিশ লিগ :(

২| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ১:৪১

শাহাদাত নিরব বলেছেন: ধর্ষকের আমার মাতৃ মায়া আছে নাকি ?
থাকলে এমন ঘৃণ্য কাজ করতেন না ।
তারা আইনের উর্ধে ।

৩| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ১:৫৪

কামরুননাহার কলি বলেছেন: এই পোষ্টটি চাঁদগাজী আঙ্কেল আর রাফা আঙ্কেল কে দেখার জন্য অনুরোধ করা হলো।

৪| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ১:৫৯

এ আর ১৫ বলেছেন: অনলাইন রিপোর্টার ॥ নোয়াখালীর সুবর্ণচরে চার সন্তানের জননীকে (৩২) গণধর্ষণের ঘটনায় আওয়ামী লীগের স্থানীয় নেতা ও ইউপি সদস্য রুহুল আমিনসহ দুইজনকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। রুহুল আমিন ধর্ষণের ঘটনায় মূল নির্দেশদাতা ছিলেন বলে জানা গেছে।

আজ বৃহস্পতিবার ভোর ৫টার দিকে সদর উপজেলার চরওয়াফদা ইউনিয়ের ৪নং ওয়ার্ডের সেনবাগ ইটভাটা থেকে তাদের গ্রেফতার করা হয়।

গ্রেফতার হওয়া অপরজন হলেন সুবর্ণচর এলাকার আবুল কাশেমের ছেলে বেছু (২৮)।

নোয়াখালী জেলা পুলিশ সুপার মো. ইলিয়াছ শরীফ গ্রেফতারের বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, এ নিয়ে মোট পাঁচজনকে গ্রেফতার করা হলো।

উল্লেখ্য, গত রবিবার রাতে চরজুবলী ইউনিয়নের মধ্যম বাগ্যা গ্রামের সোহেল, হানিফ, স্বপন, চৌধুরী, বেচু, বাসু, আবুল, মোশারেফ ও ছালাউদ্দিন এক নারীর বসত ঘর ভাঙচুর করে। এক পর্যায়ে তারা ওই নারীর স্বামী ও মেয়েকে বেঁধে রেখে তাকে ঘরের বাইরে নিয়ে গণধর্ষণ করে ও পিটিয়ে আহত করে। পরদিন ওই নারী ও তার স্বামীকে ২৫০ শয্যার নোয়াখালী জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। এ ঘটনায় ভুক্তভোগীর স্বামী ৯ জনকে আসামি করে চরজব্বার থানায় মামলা দায়ের করেন।

সুবর্ণচরে গণধর্ষণের ঘটনায় ইউপি সদস্যসহ গ্রেফতার ২

৫| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ২:০৩

এ আর ১৫ বলেছেন: জনকন্ঠ -- ০৩/০১/২০১৯
অনলাইন রিপোর্টার ॥ নোয়াখালীর সুবর্ণচরে চার সন্তানের জননীকে (৩২) গণধর্ষণের ঘটনায় আওয়ামী লীগের স্থানীয় নেতা ও ইউপি সদস্য রুহুল আমিনসহ দুইজনকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। রুহুল আমিন ধর্ষণের ঘটনায় মূল নির্দেশদাতা ছিলেন বলে জানা গেছে।

আজ বৃহস্পতিবার ভোর ৫টার দিকে সদর উপজেলার চরওয়াফদা ইউনিয়ের ৪নং ওয়ার্ডের সেনবাগ ইটভাটা থেকে তাদের গ্রেফতার করা হয়।

গ্রেফতার হওয়া অপরজন হলেন সুবর্ণচর এলাকার আবুল কাশেমের ছেলে বেছু (২৮)।

নোয়াখালী জেলা পুলিশ সুপার মো. ইলিয়াছ শরীফ গ্রেফতারের বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, এ নিয়ে মোট পাঁচজনকে গ্রেফতার করা হলো।

উল্লেখ্য, গত রবিবার রাতে চরজুবলী ইউনিয়নের মধ্যম বাগ্যা গ্রামের সোহেল, হানিফ, স্বপন, চৌধুরী, বেচু, বাসু, আবুল, মোশারেফ ও ছালাউদ্দিন এক নারীর বসত ঘর ভাঙচুর করে। এক পর্যায়ে তারা ওই নারীর স্বামী ও মেয়েকে বেঁধে রেখে তাকে ঘরের বাইরে নিয়ে গণধর্ষণ করে ও পিটিয়ে আহত করে। পরদিন ওই নারী ও তার স্বামীকে ২৫০ শয্যার নোয়াখালী জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। এ ঘটনায় ভুক্তভোগীর স্বামী ৯ জনকে আসামি করে চরজব্বার থানায় মামলা দায়ের করেন।

৬| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ২:১২

স্বপ্নীল ফিরোজ বলেছেন: আ‌মি ক্রস ফায়ার চাই। প্রচ‌লিত বিচার এখা‌নে চাই না। ক্রস ফায়ার করা হোক।

৭| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ২:১২

রাজীব নুর বলেছেন: এই পরিবারটি বড় অসহায়। সরকারের দলের কেউ গিয়ে দেখা করেছে তাদের সাথে?

৮| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ২:৪৪

বলেছেন: এটা কোন ব্যাপার না --- এটাও উন্নয়ন

৯| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৩:১৬

পলাশবাবা বলেছেন: যে দেশে রেকর্ড সংখ্যাক মৃত্যুদন্ডপ্রাপ্ত আসামী দলীয় পরিচয়ে রাষ্ট্রপতি ক্ষমা পেয়ে খালাস পেয়ে যায় সে দেশে এসব দলীয় পিশাচদের গ্রেফতার কে নাটক বলা টা কি ভুল হবে। আপনার মেয়ে কে এরা ধর্ষন করলে আপনি কি আশা করেন যে আপনি বিচার পাবেন - @এ আর ১৫

১০| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৩:৪০

মিঠু পারভেজ বলেছেন: ধর্ষিত কি শুধুই ৪ সন্তানের জননী হইছে নাকি পুরা দেশবাসি?

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.