নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
বাংলাদেশের মিডিয়া প্রচার করছে ভোট ডাকাত স্বৈরাচার সরকারকে নাকি যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনার্ল্ড ট্রাম্প অভিনন্দন জানিয়েছে। তার প্রমাণ হিসেবে মিডিয়া ট্রাম্পের পাঠানো এই চিঠিটা দাখিল করেছে। তবে তারা মনে হয় শেখ হাসিনাকে লেখা চিঠিটা পড়ে দেখেনি, বা পড়লেও বুঝতে পারেনি। এই চিঠিতে কোথাও "অভিনন্দন" শব্দটাই নাই। চাইলে আপনারাও খুঁজে দেখতে পারেন।
অনেক গুরুত্বপূর্ণ কিছু কথা এই চিঠিতে আছে তা এই মিডিয়াগুলো সযত্নে এড়িয়ে গেছে। দেখুন দ্বিতীয় প্যারার শেষ আর তৃতীয় প্যারার শুরুতে কী বলা আছে।
ট্রাম্প বলছে হাসিনাকে, "আপনি মানবাধিকার, ব্যক্তির মত প্রকাশের অধিকার এবং গণতান্ত্রিক প্রতিষ্ঠান রক্ষার বিষয়ে আপনার অঙ্গীকারকে নবায়িত করবেন।" তার মানে এইটা রক্ষিত হইতেছে না এবং আপনি তা রক্ষা করার অঙ্গীকার আবার করুন।
এখানেই শেষ নয়। ট্রাম্প বলছে, "আপনার এই অঙ্গীকার ডিসেম্বর ৩০ এর নির্বাচন নিয়ে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের স্বতন্ত্র তদন্তের আহ্বানের আলোকে 'বিশেষভাবে গুরুত্বপুর্ণ'। বিরোধী দলের উপরে ও তাদের সমর্থকদের উপরে নিপীড়ন, সাংবাদিকদের নির্যাতনের যে চলমান রিপোর্টগুলো আসছে তা নির্বাচনকে এবং বাংলাদেশের আন্তর্জাতিক সন্মানকে কলংকিত করছে।"
২| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ২:৩৪
তারেক ফাহিম বলেছেন: আমাদের প্রধানমন্ত্রীর অনেক কিছুই নজরে আসে না।
২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ২:৪৪
এম. বোরহান উদ্দিন রতন বলেছেন: সে আমাদের প্রধানমন্ত্রী নয়, সে তার দলের প্রধানমন্ত্রী, আমরা প্রধানমন্ত্রী হিসেবে মানি না ।
৩| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৩:৪৬
সিগন্যাস বলেছেন: বাংলাদেশের গলাকাটা সংবিধানের ফলই আজকের রাজনীতি। যে কেউ চিরকাল দেশের প্রধানমন্ত্রী থাকতে পারে যা কিনা রাজতন্ত্রের বা একনায়ক তন্ত্রের সমান।শেখ মুজিব এইধরনের সংবিধান তৈরি করে জাতির সর্বনাশ করে গেছেন।
৪| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৩:৫৫
চাঁদগাজী বলেছেন:
চিঠি পাবার পর থেকে ভয়ে শেখ হাসিনা খাওয়া দাওয়া ছেড়ে দিয়েছেন।
২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৪:৩২
এম. বোরহান উদ্দিন রতন বলেছেন: ভয় মুজিবও পায়নি...
৫| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:৩৪
বাংলার মেলা বলেছেন: আমাদের প্রধানমন্ত্রী ট্রাম্পকে থোড়াই কেয়ার করে, যতদিন মোদি আছে, ততদিন আর টেনশন নাই।
©somewhere in net ltd.
১| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ২:০২
রাজীব নুর বলেছেন: আই লাভ ইউ ট্রাম্প।