নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমি এম. বোরহান উদ্দিন রতন, জন্ম : বাংলাদেশের ফেনী জেলায় দাগনভুঁইয়া উপজেলায়, পেশায় একজন প্রফেশনাল আইটি স্পেশালিস্ট গ্রাফিক্স ডিজাইনার ও চিত্রশিল্পী । সেই সাথে সামাজিক, ক্রীড়া ও রাজনৈতিক সংগঠনের সাথে যুক্ত আছি ।

এম. বোরহান উদ্দিন রতন

মানুষ হয়ে ওঠাই বড় চ্যালেঞ্জ

এম. বোরহান উদ্দিন রতন › বিস্তারিত পোস্টঃ

জঙ্গিগোষ্ঠী হিযবুত তাওহীদ ও কাদিয়ানী কাফেরদের থেকে সাবধান

২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ রাত ৯:০৯

বাংলাদেশে খুলনা অঞ্চলের দিকে একটি উগ্রবাদী ইসলামের বিকৃতরূপী জঙ্গি সংগঠন আছে, তাদের থেকে সাবধান, তাদের সংগঠনের নাম হিজবুত তাওহিদ এদের সংগঠনের প্রধান ইয়াং একজন যুবক মাঝে মধ্যে স্যোসাল সাইট ও ইউটিউবে দেখা যায় অগ্নিঝরা বক্তব্য দিতে, এরা ইসলামকে লিখে “এসলাম” ঈমানকে লিখে এমান এদের মূল নেতার নাম বায়েজিদ পন্নি সে দিখি বিভিন্ন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হয়ে মোটিভেশনাল বক্তব্য প্রধান করে এবং অন্যরা করতালীতে বাহ্ বাহ দেয়।

কেয়ামতের আগে মুসলিমদের ঈমান রক্ষাই যে সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ তা লক্ষ্য করা যাচ্ছে, এদানিং পঞ্চগড়ের কাফের আহমদীয়া (নিজেকে শেষ নবী দাবি করা) কাদিয়ানী কাফেরদের আনাঘোনা বেড়েছে ইউটিউবে দেখলাম তারা আবার যুক্তিও দেখা, এদের যুক্তি শুনাও পাপ, কাদিয়নীদের যেখানে পাবেন সেখানে প্রতিহত করাই ঈমানী দায়িত্ব।

আর হিজবুত তাওহিদ জঙ্গীদের অভিলম্বে নিষিদ্ধ করার দাবি ঘোষনা করে জঙ্গীদের তালিকায় রাখা হোক । এবং বাংলাদেশের সকল বিজ্ঞ মুফতিদের নিয়ে কমিটি করে ইসলামী ফাউন্ডেশনের দায়িত্ব দেয়া হোক । এবং দেশের সকল মসজিদকে তারা নিয়ন্ত্রণ করবে, তারাই সকল ফতোয়া জারি করার ক্ষমতা রাখে, এবং জুমা সহ অন্য কোন জায়গায় মনগড়া বক্তব্য দেয়া থেকে বিরত রাখতে হবে । না হয় ইসলামী আকিদা টিকে রাখা কঠিন হবে ।

সেই সাথে দেশের সকল মাজারকে গুটিয়ে দিয়ে জাস্ট কবরটাকে রেখে কবরের ১০ হাত দূরে দেওয়াল দিয়ে ঘিরে শুধু জিয়ারতের ব্যবস্থা করে বাকি সকল ভন্ডামী বন্ধ করতে হবে। মাজারের পাশে থাকা মসজিদ সরিয়ে দিতে হবে । মাজার থেকে সকল দানবক্স সরিয়ে নিতে হবে। এবং মাজারের কোন ওরশ বা বার্ষিক অনুষ্ঠান করতে দেয়া যাবে না।

মুসলিমদের সখ্যতা থাকবে মুসজিদে মাজারে নয়, কবর জিয়ারত ছাড়া সেখানে কোন প্রকার ভন্ডামি করা শিরক শিরক শিরক।

আর আটরশি, মাইজভান্ডার, দেওয়ানবাগী, শয়তানবাগি, সহ যতো জুতাবাবা, উলঙ্গবাবা, গাঞ্জাবাবা, তালাবাবা , বিড়িবাবা ওমুক শাহ তমুক শাহ আছে সকলকে পাগলা গারদে নিয়ে মানসিক চিকিৎসা দিয়ে ইসলামী শিক্ষায় দিক্ষিত করতে হবে ।

কাফের কাদিয়ানীদের ভন্ডামীতে কেউ পা দিবেন না, কারণ বিশ্বনবীর পরে যে বা যারা নিজেকে নবী দাবি করবে তারা নিঃসন্দেহে কাফের এদের কোন যুক্তিও চলবে না ।।

মন্তব্য ১২ টি রেটিং +৪/-০

মন্তব্য (১২) মন্তব্য লিখুন

১| ২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ রাত ৯:২১

উম্মু আবদুল্লাহ বলেছেন: হিজবুত তো এমনিতেই নিষিদ্ধ। তারা ঠিক জংগী নয়, তবে রেসিস্ট। তাদের রেসিজম নিয়ে সবাইকে সতর্ক করা দরকার।

২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ রাত ৯:২৫

এম. বোরহান উদ্দিন রতন বলেছেন: যদি নিষিদ্ধই হয়, তবে তারা প্রকাশ্যে ইউটিউবে অনুষ্ঠান করে ভিডিও কেমনে করছে? তাদের দলীয় নেতার নাম বায়েজিদ পন্নি, আপনি েইউটিউবে গিয়ে তাদের সম্প্রতি অনুষ্ঠানের ভিডিও দেখতে পাবেন, এদের একটা পত্রিকাও ছাপা হয়, তা সন্দুরি নারীদের দিয়ে বিক্রি করে তারা । পত্রিকাটির নাম বজ্র কণ্ঠ

২| ২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ রাত ১০:৪৮

রাজীব নুর বলেছেন: মুসলিম বা হিন্দু বড় কথা নয়। আগে সবাই মানুষ। তারপর ধর্ম।

৩| ২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ রাত ১০:৫৮

মাহমুদুর রহমান বলেছেন: আল্লাহ সকল ফিতনা ফাসাদ থেকে আমাদের হেফাজত করুক।আমীন।

৪| ২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ রাত ১১:৪৫

ইনাম আহমদ বলেছেন: ভাইজান গাঁজা মনে হয় বেশী টাইনা ফেলসেন। আস্তে আস্তে। পরে পইড়া মাথা ফাটায়ে ফেলবেন।

৫| ২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ রাত ২:৫৪

ইফতেখার ভূইয়া বলেছেন: মাহমুদুর রহমান বলেছেন: আল্লাহ সকল ফিতনা ফাসাদ থেকে আমাদের হেফাজত করুক।আমীন।

৬| ২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সকাল ৮:১৬

মৃত্যু হবে একদিন বলেছেন: ইসলামী ফাউন্ডেশনের সভাপতি কি বিজ্ঞ আলিম ?

৭| ২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সকাল ৮:২৫

মৃত্যু হবে একদিন বলেছেন: রাজীব নুর বলেছেন: মুসলিম বা হিন্দু বড় কথা নয়। আগে সবাই মানুষ। তারপর ধর্ম।

মহান আল্লাহ তায়লা পবিত্র কোরান পাকে বলেছেন, '' মানুষ জম্ম গ্রহন করে ফিতরাতের উপর''। ফিতরাত বলতে ইসলাম ধর্মকে বুঝায়। অর্থাৎ প্রতিটা মানুষই জম্ম গ্রহন করে মুসলিম হিসাবে।পরে বয়স বাড়ার সাথে মানুষ তার রঙ পাল্টায়।মানুষ যখন বড় হতে থাকে, তখন সে পরিবার, গোষ্টি ও জাতি হিসাবে নিজের পরিচয় বহন করে।

৮| ২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৫:৪২

আরোগ্য বলেছেন: ভালো পোস্ট। ইসলামকে সহিহভাবে প্রচার করতে হবে।

জানিনা ব্লগের কি হবে। কিভাবে পোস্ট দিবো, পড়বো? এ কেমন জুলুম?

৯| ২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৫:৫৪

বাংলার মেলা বলেছেন: এসলাম বা এমান - এগুলো উর্দু শব্দ। যারা উর্দুতে ওয়াজ করে, তারা এই শব্দগুলো প্রায়ই উচ্চারণ করে - এতে আমি সমস্যার কিছু দেখিনা। বাংলাদেশে ৯০% মানুষ আল্লাহকে আল্লা বলে।

তবে পীর মাজার দরবারীদেরকে লাইনে আনা খুব কঠিন কারণ বর্তমান সরকার এন্টি কওমী হিসেবে এদেরকে ব্যাকিং দিচ্ছে। বাংলাদেশে টোটাল মুসলিমের ১০% এই টাইপ।

১০| ২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ রাত ৮:২৪

উম্মু আবদুল্লাহ বলেছেন: আপনি হয়ত সামহোয়ার বন্ধের জ্বালায় মন্তব্যের জবাব দিতে পারছেন না। হ্যা, হিজবুত অনেক দিন থেকেই বাংলাদেশে নিষিদ্ধ। এ নিয়ে তখন অনেক লেখালেখি হয়েছিল। বৃটেনে এখনও হিজবুত বৈধ সংগঠন কারন বৃটিশ বাক স্বাধীনতা পৃথিবীর সবচেয়ে সবচেয়ে বড় বাক স্বাধীনতা। সেখানে যেমন সালমান রুশদী রয়েছে, তেমনি হিজবুত তাহরীর রয়েছে। কিন্তু বাংলাদেশের প্রেক্ষাপট আলাদা। ছোট একটি ১৮ কোটি মানুষের দেশে এতটা বাক স্বাধীনতা দেয়া যায় না কারন এটা জন নিরাপত্তার জন্য ঝুকিপূর্ন। যার ফলে বাংলাদেশে হিজবুতের রেসিজম যেমন নিষিদ্ধ, তেমনি নিষিদ্ধ অভিজিতের নাস্তিকতার নামে নবীরাসুলদের নিয়ে বিদ্বেষমূলক অপপ্রচারনা। অন্তত এই বিষয়টিতে সরকার সঠিক পথে রয়েছে। ধর্মীয় ইস্যুতে একটি ভারসাম্যমূলক অবস্থান নেয়াই কাম্য।

১১| ২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ রাত ৮:৩৪

উম্মু আবদুল্লাহ বলেছেন: এই পোস্ট এতবার পঠিত হল কি করে? বিশেষত সামহোয়ার যেখানে বন্ধ?

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.