নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমি এম. বোরহান উদ্দিন রতন, জন্ম : বাংলাদেশের ফেনী জেলায় দাগনভুঁইয়া উপজেলায়, পেশায় একজন প্রফেশনাল আইটি স্পেশালিস্ট গ্রাফিক্স ডিজাইনার ও চিত্রশিল্পী । সেই সাথে সামাজিক, ক্রীড়া ও রাজনৈতিক সংগঠনের সাথে যুক্ত আছি ।

এম. বোরহান উদ্দিন রতন

মানুষ হয়ে ওঠাই বড় চ্যালেঞ্জ

এম. বোরহান উদ্দিন রতন › বিস্তারিত পোস্টঃ

বারবার ভোট ডাকাতির ফলে ভোট নিয়ে কারো উৎসাহ উদ্দীপনা নেই, নেই ভোটারদের উপস্থিতি !

২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৪:০৫

ক্ষমতাসীন ভোট ডাকাত মহল দেশের গণতান্ত্রিক ব্যবস্থাকে একদম ধ্বংস করে দিয়েছে, ২০০১ সাল থেকে ২০০৬ সালের বিএনপি সরকারের আমলে দেশে মেগা প্রজেক্ট হয়নি তা সত্য, তবে দেশের উন্নয়নের যাত্রা তখন থেকেই শুরু, তখনি আমরা তথ্যপ্রযুক্তির দিকে মনোযোগ দিই, এবং বিদ্যুৎ, শিক্ষা, ও আইনশৃঙ্খলার পরিস্থিতি , গণতান্ত্রিক ব্যবস্থা বর্তমানের চেয়ে হাজার গুণ ভালো ছিলো, ছোট বেলায় ভোট আসলে খুশি খুশি লাগতো, মনে হতো চারদিকে ঈদ ঈদ ভাব , মানুষ অন্তত ভোট তো দিতে পেরেছে তাদের পছন্দের নেতাকে।

২০০৮ সালের অনির্বাচিত ১/১১ সরকারের কাছে মুচলেকা দিয়ে বর্তমান ক্ষমতাসীনরা ক্ষমতায় বসে, সেই নির্বাচনের পর বর্তমান প্রধানমন্ত্রী সংবাদ সম্মেলন করে বলেছে আমরা একটু সিস্টেম করলেই বিএনপিকে সংসদের বাহিরে রাখতে পারতাম তা করিনি, সেই কথায় প্রমাণ হয়েছে ২০০৮ এর নির্বাচন থেকে মূলত ফ্যাসিবাদ কায়েম হয়েছে। তারপর থেকে যতো নির্বাচন হয়েছে সব নির্বাচনই প্রশ্নবিদ্ধ ও ভোট ডাকাতির নির্বাচন হয়েছে । দেশের মানুষ নির্বাচন আসলে আগে দেখো যেতো উৎসাহ উদ্দীপনা নিয়ে ভোট কেন্দ্রে উপস্থিত হয়ে ভোটাধিকার প্রয়োগ করতো, ২০১৪ সালের ৫ জানুয়ারির তামাশার নির্বাচনে দেখা গেছে ভোট কেন্দ্র ফাঁকা, বিভিন্ন গণমাধ্যমের রিপোর্ট অনুয়ায়ী ১১% ভোট কাস্ট হয়েছে, ভোট কেন্দ্রে ভোটারের চেয়ে কুকুরের আনাঘোনা বেশী ছিলো, সর্বশেষ ২০১৯ সালের জাতীয় নির্বাচনেও অভিনব পদ্ধতিতে ভোট ডাকাতি করার পর দেশের মানুষ নির্বাচন কমিশন ও নির্বাচন ব্যবস্থার প্রতি আস্থা হারিয়েছে, মানুষ মনে করে ভোট দিতে পারবে না বা পরিবেশ নাই, ভোট কেন্দ্রে ভোটের উপস্থিতি নাই, আছে কিছু ভোট ডাকাত সদস্য তারাই সীল মেরে ভোটদের কষ্ট কমিয়ে দিচ্ছে। আজকের প্রথম আলো সহ সব দৈনিকে এসেছে ঢাকা সিটি কর্পোরেশন নির্বাচনে ভোটার নাই, ব্যর্থ নিবাচন কমিশনার ও ডিএমপি নিজেই দাবি করেছে, গণতন্ত্রকে এইভাবে উলঙ্গ করে গণধর্ষণ করলে তো আর গণতান্ত্রিক ব্যবস্থা জর্জরিত হবেই।

মিরপুর মডেল একাডেমি উচ্চ বিদ্যালয়ে পাঁচটি ভোটকেন্দ্র। মোট বুথের সংখ্যা ১৯। ভোটার সংখ্যা ভোটার নয় হাজার ১৬৩। ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের (ডিএনসিসি) ১১ নম্বর ওয়ার্ডের এই স্কুলের পাঁচ কেন্দ্রে দুপুর ১২টা পর্যন্ত ভোট পড়েছে ১৫৮টি।

তথ্যসূত্র প্রথম আলো ২৮-০২-২০১৯

ভোটাররা আগ্রহ হারিয়ে ফেলছে

মন্তব্য ১৪ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (১৪) মন্তব্য লিখুন

১| ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৪:২৫

অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য বলেছেন: বিএনপির সময়ের দুয়েকটা উন্নয়ন প্রকল্পের নাম জানতে চাই। খাম্বা ব্যবসা আর জঙ্গি উৎপাদন ছাড়া আর কিছু তো আমার চোখে পড়ে নি।

২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৫:০২

এম. বোরহান উদ্দিন রতন বলেছেন: কর্ণফূলী সেতু চট্টগ্রাম, চট্টগ্রাম শাহ আমানত বিমান বন্দর, রেল স্টেশনকে আধুনিকায়ক করা, প্রতিটি সড়ক ও মহাসড়ককে প্রসস্থ করা সহ সারাদেশের গ্রাম গঞ্জের রাস্তা পাকা করণ ১ম বিএনপিই শুরু করেছে । সারাদেশে বিদ্যুৎ পৌছে দেয়া, শিক্ষাঙ্গনকে নকল মুক্ত করা, সন্ত্রাস দমনে র‌্যাব গঠন করা, সারাদেশে নারীদের বিনামূল্যে পড়ালিখার সুযোগ দেয়া। প্রবাসে বন্ধ থাকা সকল দেশের ভিসা খুলে দেয়া। অনেক উন্নয়নই হয়েছে, আর পদ্মাসেতুর জনক হাসিনা নয়, তা তত্ত্বাবধায় সরকারই পদক্ষেপ নিয়েছিলো, এবং প্রথম বাজেটও তারা ঘোষণা করেছিলো ইউকিপিডিয়াতে দেখুন । বিএনপির আমলে গ্রামীন জনপদে স্থানীয় সরকার / এলজিইডির অধিনেই বেশী উন্নয়ন হয়েছে ।

২| ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৫:২৬

চাঁদগাজী বলেছেন:



আপনি বলেছেন, " সন্ত্রাস দমনে র‌্যাব গঠন করা, "।

-আপনি বলেছেন যে, বিএনপি'র বেগম জিয়া র‌্যাব গঠন করেছেন, এবং সেটা ভালো! র‌্যাবের হাতে কি পরিমাণ বিএনপি-কর্মীর প্রাণ গেছে? ওদের হাতে আপনার প্রাণ হারানোর শতকরা হার কতটুকু? আপনি বেশ ভয়ংকর বুদ্ধিহীন মানুষ

৩| ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৫:২৭

123456789happy বলেছেন: এহেন পুষ্টে সামু ব্লগ আবারো বন্ধ হইবার উপক্রম

০৩ রা মার্চ, ২০১৯ দুপুর ২:৫০

এম. বোরহান উদ্দিন রতন বলেছেন: সামু বন্ধ হয়ে যাবে তাই কি সত্য তুলে ধরা যাবে না? তো সামু থেকে আর লাভ কি ? বন্ধ হলে আরেকটি বিকল্প সাইট খুলে তারপর লিখবো

৪| ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৫:৩৯

অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য বলেছেন: কোন সড়ক আর মহাসড়ক প্রশস্ত করা হয়েছিলো? আর কয় মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদন করা হয়েছিলো?

৫| ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:০৩

পাঠকের প্রতিক্রিয়া ! বলেছেন: খুব বিদ্রোহী হয়ে গিয়েছিস???X(

এসব দলকানা, জাবরকাটা ব্লগার অনেক দেখেছি।
বাংলাদেশের সাধারণ নির্বাচন, ফেব্রুয়ারি ১৯৯৬; ২১শে আগষ্ট, জজমিয়া, খাম্বা, নাইকো.... এসব নিয়ে কে বলবে???

[এমনিতেই ব্লগের দিনকাল খারাপ যাচ্ছে। আশাকরি পোস্ট দিতে সতর্ক থাকবেন। অন্তত কয়েক সপ্তাহ। এমন কিছু লিখবেন না যাতে পুরো ব্লগিং-এর উপর কোন খারাপ ইফেক্ট পড়ে। ]

০৩ রা মার্চ, ২০১৯ দুপুর ২:৫৩

এম. বোরহান উদ্দিন রতন বলেছেন: তোর ব্যবহার সংযত কর না হয় পিতৃপরিচয় দিয়ে আমার মুখামুখি হও আমি তোর সাহস দেখতে চাই

৬| ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:১০

ইনাম আহমদ বলেছেন: টাইপিং মিসটেক বলে একটা বস্তু আছে। একটা নির্দিষ্ট সীমা পর্যন্ত কারও হাতের লেখায় হালকা বানান ভুলের মতো টাইপিংয়েরও ভুল সহ্য করা যায়। তবে সেটা যদি মাত্রাতিরিক্ত হয়ে যায় তো বুঝতে হবে লেখকের ভাষাজ্ঞানে সমস্যা আছে।
আপাতত আপনার লেখার মান বা যোগ্যতা নিয়ে প্রশ্ন তোলার কোনও এক্তিয়ার আমার নেই, সেটা ব্লগ কর্তৃপক্ষ বুঝবেন। তবে একটা কথা বলতে পারি, আপনার ব্লগ পড়লে আপনার লাইন বোঝাটা খুব বেশী কঠিন না। অতিরিক্ত বানানদোষে দুষ্ট, বাংলা ভাষা লেখার একটা বিশেষ ধরণ, আর আপনার হাস্যকর পোস্টসমূহের বিষয়বস্তু দিয়ে আপনাকে দাড়িওয়ালা ছাগল সম্প্রদায়ের অন্তর্ভুক্ত হিসেবে বুঝতে খুব বেশী সমস্যা হয়না।
পোস্টের ব্যপারে কিছু বলার নেই, হাস্যকর কিছু জিনিসপত্র দিয়ে এজেন্ডা ছড়ানোর ব্যর্থ প্রচেষ্টা। এগুলোর জন্য সামু আপাতত ব্লকলিস্টে, যদিও সেটা দুঃখজনক।
মতপ্রকাশের স্বাধীনতা ব্যপারটা শিক্ষিত সমাজের জন্য উপযুক্ত, আপনাদের মতো আবালগোত্রীয়দের মতপ্রকাশের জ্বালায়ই আজ আমাদের প্রিয় ব্লগের বন্ধ হওয়ার দশা।

০৩ রা মার্চ, ২০১৯ বিকাল ৩:১১

এম. বোরহান উদ্দিন রতন বলেছেন: নিজেকে কি মনে করছ? আর তোর যোগ্যতা নিয়ে তুই থাক আবা ১ বছর ৩ মাস ব্লগ ব্যবহার করে তাকে ৭ জনে ফলো করছে সে আবার নিজেকে অতি পন্ডিত দাবি করে ছি !

৭| ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ রাত ৮:৫৩

উম্মু আবদুল্লাহ বলেছেন: বিএনপি আমলে অবকাঠামোগত উন্নয়ন কম হয়েছিল। কিন্তু জিডিপি প্রবৃদ্ধি ছিল অনেক বেশী - প্রায় সাড়ে ছয় শতাংশ। দুর্নীতি হলেও বিএনপি আমল প্রবৃদ্ধির হার বাড়ার ঈর্ষনীয় শুরুটা রেখে যায়। আওয়ামী লীগ আমলের প্রথম দিকে তা আবারো কমে যায় ৫ শতাংশের ঘরে। এখন আবার বাড়ছে প্রায় সাড়ে ৭ শতাংশ হারে। খুব দ্রুতই ভারতের সমকক্ষ হবে প্রবৃদ্ধি। বাংলাদেশের আরো একটি ভাল দিক হল আওয়ামী লীগ বিএনপি এমনকি জাতীয় পার্টিও সমাজকল্যানমূলক পদক্ষেপগুলোতে প্রচুর খরচ করে। যার ফলে প্রবৃদ্ধির একটি অংশ দ্বারা প্রান্তিক জনগোষ্ঠী ্উপকৃত হয়। ভারতের ক্ষেত্রে এই কথাটি বলা যায় না।

প্রবৃদ্ধিতে বাংলাদেশ অনেক আগেই পাকিস্তানকে ছাড়িয়ে গিয়েছে। এখন তাদের প্রতিপক্ষ হচ্ছে ভারত। ভারতকে পেছনে ফেলাটা এখনো বাকী। অবশ্য সামাজিক উন্নয়নে ভারতকে পেছে ফেলেছে বাংলাদেশ অনেক অনেক আগে। সম্ভবত বিএনপি আমলেই।

পদ্মা সেতুর মত মেগা প্রজেক্ট না থাকলেও প্রবৃদ্ধি মানে হল কর্ম সংস্থান। তাই বিএনপির ২০০১ - ২০০৬ আমল দুর্নীতির কালিমায় কলংকিত হলেও ছিল অর্থনৈতিক উন্নতির প্রথম সোপান। কিন্তু বাংলাদেশের মানুষ চায় সুশাসন যা ২০০৮ এর নির্বাচনে প্রতীয়মান হয়েছে বিএনপির ভরাডুবির কারনে। সেই নির্বাচন নিয়ে তত্বাবধায়ক সরকারের ব্লু প্রিন্ট থাকতে পারে, কিন্তু কারচুপির কোন বিশ্বাস্য প্রমান আজতক কেউ উপস্থাপন করতে পারে নি।

আপনার লেখা কি করে এতবার পঠিত হয়! পোস্ট দেয়ার সাথেই সাথেই দেখি হিট কাউন্টার হাজারের উপরে।

৮| ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ রাত ৯:৩০

মাহমুদুর রহমান বলেছেন: :||

৯| ০১ লা মার্চ, ২০১৯ ভোর ৪:০১

বিষন্ন পথিক বলেছেন: বালির দেশ থেকে বের হয়ে আসুন, মাথার ভেতর বালির স্তর, হালকা সিমেন্ট আর পানি ঢোকাতে পারেন কিনে দেখেন।

০৩ রা মার্চ, ২০১৯ দুপুর ২:৫২

এম. বোরহান উদ্দিন রতন বলেছেন: আপনার মাথায় সব ডায়মন্ড, ভাই এই বয়সে এই বালির স্তর দিয়ে যেটুকু সফলতা ধরা দিয়েছে তা অর্জন করতে আপনার মতো মানুষের শতবর্ষ চলে যাবে ।

১০| ০১ লা মার্চ, ২০১৯ দুপুর ১:৫৮

রাজীব নুর বলেছেন: ভোটাররা উচিত শিক্ষা দিয়ে দিয়েছে।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.