নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
দেশের গণতন্ত্রকে নির্বাসনে পাঠিয়ে দিয়ে বারবার হেফাজতের সাথে আপোস করে অবৈধ ক্ষমতা টিকিয়ে রাখার সময় মনে হয়নি দেশের নিয়ন্ত্রণ ক্রমশ উগ্রপন্থীদের নিয়ন্ত্রণে যাচ্ছে।
যেখানে ক্ষমতার অপপ্রয়োগ হবে, গণতন্ত্র ও মানুষের বাকস্বাধীনতা খর্ব হবে, সেখানেই উগ্রবাদ, ও বিচ্ছিন্নতাবাদের উত্থান হবে, এটা খুব কমন কথা।
মধ্যরাতে ভোট ডাকাতির যে একটা ফল বাংলাদেশ পেতে যাচ্ছে তার অশনিসংকেত এতোমধ্যে দৃশ্যমান হয়েছে।
একদিকে কাওমী জননী, অন্যদিকে তাদের গুলি করে হত্যা, তারা এদেশেরই নাগরিক, তাদের জীবনের মূল্য নেই কেন? গুলি করা ছাড়া দেশের আইনশৃঙ্খলা বাহিনী কি কোনকিছুই নিয়ন্ত্রণ করার সক্ষমতা নেই?কথায় কথায় গুলি কি সকল কিছুর সমাধান?
এক মোশতাক কারাগারে মারা যাবার পর সারাদেশে আন্দোলন সংগ্রাম হয়েছে আমিও সরব ছিলাম, কিন্তু ২০ জন যুবককে প্রকাশ্যে গুলি করে হত্যা করা হলো অনেককে চুপ থাকতে দেখেছি। কেন মাদরাসার ছাত্ররা কি মানুষ না?
এখন কাওমী জননী ও তাদের দলের লোকদের কাছে আবার হেফাজতের নেতাকর্মীরা খারাপ হলো কিভাবে?
মাদরাসায় পশু জবাইয়ের জন্য ব্যবহৃত দেশীয় ছুরি পাওয়া অস্বাভাবিক কিছু নয়। বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে প্রায় সব হুজুরকে কম বেশি পশু জবাই করতে দেখা যায়।
তবে নিজ দলের কর্মীদের হাতে যে মরনাস্ত্র বন্দুক তুলে দিয়েছেন তার বিচার আগে করতে হবে, তারপর না হয় এই ছুরি রাখার অপরাধের বিচার করা যাবে।
২| ০২ রা এপ্রিল, ২০২১ রাত ৯:৫৩
চাঁপাডাঙার চান্দু বলেছেন: নির্মম হত্যাকান্ডগুলোকে চাপা দিতে বারবার ভাঙচুর, সম্পদ নষ্ট হবার কথা টেনে আনা হচ্ছে। অথচ স্বাধীনতা উত্তর বাংলাদেশে আওয়ামী লীগের মতো জাতীয় সম্পদের বিনষ্ট জাসদ, বিএনপি, জামাত, নিরাপদ সড়ক আন্দোলনের শিক্ষার্থী কেউই করেনি। শুধু বিএনপির দুই মেয়াদে সাড়ে ৩শ দিন হরতাল ডেকে জ্বালাও পোড়াও আন্দোলন করেছে আওয়ামী লীগ, সীমাহীন ধ্বংসযজ্ঞ চালিয়ে দেশের অর্থনীতি অচল করে রেখেছে মাসের পর মাস।
তারা কথায় কথায় বলে হুজুরেরা রক্ত পিপাসু। অথচ আজ পর্যন্ত তাদের কুপাকুপির একটা ভিডিও পেলাম না। জব্দ হওয়া ৫১০টা ছুরির একটাও দ্বিতীয় প্রজন্মের মুক্তিযোদ্ধাদের মত বিশ্বজিতের উপর প্রয়োগ করলো না। তাই তারা দেশের স্বাধীনতা বিরোধী অপশক্তি, হেলমেট বাহিনী চেতনার শক্তি!!
একটা নতুন জাতের সাইকো লীগের সৃষ্টি হইছে। 'পায়ু' শব্দটা ছাড়া হেফাজতের বিরুদ্ধে একটা লাইন লিখতে পারে না। এইটা একটা লজ্জার ব্যাপার যে হুজুরেরা স্বীকার করে না যে মাদ্রাসায় যৌন নির্যাতন ঘটে না। ক্যাথলিক চার্চেও এই সমস্যা আরও প্রকট হয়েছিল, পরে কবুল করে পদক্ষেপ নেওয়াতে অনেকটাই কাটিয়ে উঠেছে তারা। কিন্তু এর জন্য বিশ্বের কোথাও ক্যাথলিসিজম নিষিদ্ধ করা হয় না, যেটা বাংলাদেশে মোদির সন্তানগুলো কওমি মাদ্রাসার বিরুদ্ধে চাচ্ছে।
৩| ০২ রা এপ্রিল, ২০২১ রাত ১১:১৫
নেওয়াজ আলি বলেছেন: সত্য বলা মহাপাপ। ভাসুরের নাম নেওয়া গুনাহ তাই চুপ থাকা ভালো
©somewhere in net ltd.
১| ০২ রা এপ্রিল, ২০২১ রাত ৯:০৬
রাজীব নুর বলেছেন: মেঘ দেখে কেউ করিসে নে ভয়, আড়ালে তার সূর্য হাসে।