নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আধাঁর শেষে আলো আসবেই

চাঙ্কু

অদ্ভুত আঁধার এক এসেছে এ পৃথিবীতে আজ, যারা অন্ধ সবচেয়ে বেশি আজ চোখে দেখে তারা;যাদের হৃদয়ে কোনো প্রেম নেই-প্রীতি নেই-করুনার আলোড়ন নেই পৃথিবী অচল আজ তাদের সুপরামর্শ ছাড়া।যাদের গভীর আস্থা আছে আজো মানুষের প্রতি,এখনো যাদের কাছে স্বাভাবিক বলে মনে হয়মহৎ সত্য বা রীতি, কিংবা শিল্প অথবা সাধনাশকুন ও শেয়ালের খাদ্য আজ তাদের হৃদয়। [অদ্ভুত আঁধার এক/জীবনানন্দ দাশ]

চাঙ্কু › বিস্তারিত পোস্টঃ

সুরের সাথে কথার সংঘর্ষে গান নামক বৃষ্টির ঝংকার

০৩ রা জানুয়ারি, ২০১১ সকাল ৯:৩৯

ইদানিং কান্ট্রি মিউজিক শুনতেছি অনেক। বিশেষ করে মির‍্যান্ডা ল্যাম্বার্টের গান প্লে করলে হেতেরে দেখুম নাকি হেতের গান শুনব তাই ভেবে টেনশন খাইতে হয়। তবে গান শোনার ক্ষেত্রে আমি হলাম সব খাদক টাইপের মানুষ। কিন্তু গত কয়েকদিন যাবত কান্ট্রি মিউসিক প্লে করলেই কেন জানি একটু পরেই ট্যাগোরের গান প্লে করতেছি যেন অনেকটা আলু ভর্তা ডালিম ভর্তা খাওয়ার মত। কি ভয়ানক !!! কিন্তু রবীন্দ্রসংগীত শুনলে যেই মানসিক শান্তি ও আনন্দ পাই, সেইটা অন্য কোন ভাষার কোন গান কিংবা কোন শিল্পী আমাকে দিতে পারে নাই।



এক সময় রবীন্দ্র আমার অসহ্য ছিল।স্কুলে থাকতে বাসায় টিভি ছিল না বলে রেডিও বেশী শোনা হত। কিন্তু তখন সকালে রেডিও অন করলেই শুনতাম উপস্থাপিকা বাজখাই গলায় বলছেন -

- এখন রবীন্দ্রসঙ্গীত প্লে করবেন অমুক খা, তমুক খান, আচার খান ব্লা ব্লা ।

কিরে বাবা !!! বাংলাতে কি সকালে শোনার জন্য অন্য কোন গান নাই ? তোদের রেডিও স্টেশনে অন্য কোন রেকর্ড না থাকলে স্টেশন বন্ধ করে দিয়ে বাসায় গিয়ে জামাই বউ মিলে বেলা বিস্কুট বানাইয়া খাইতে থাক। বেলা বিস্কুট না বানাইতে পারলে আঠা ময়দা দিয়ে লোফ বানা আর খা। একসময় দেখবি লোফ খাইতে খাইতে তোরাও লোফের মত ফুলে গেছিস। তারপরে একসময় ফুলতে ফুলতে ব্লাষ্ট হয়ে যাবি। আমরাও তোদের অত্যাচার থেকে নিস্তার পাব।



কয়েকবছর পরের এক বাদলা দিনে সন্ধ্যাবেলা টিভি অন করে দেখি রবীন্দ্র সঙ্গীত্যাচার শুরু হইছে। গানের কথাগুলা খেয়াল করেতো থ হওয়ার সাথে সাথে টিভির সামনে "দ" এর মত করে বসে পড়লাম।

এইরকম চমৎকার বাদলদিনের জন্য রবীদা এইরকম সুন্দর একটা গান লেখছে !!! একদম আমার মনের কথাগুলি যেন গানের মধ্যে। এই একটা গানের জন্য আমি তার আগের সব রবীন্দ্র সঙ্গীত্যাচারকে মাফ করে দিলাম। সেই গানটা ছিল



পাগলা হাওয়ার বাদল-দিনে

পাগল আমার মন জেগে ওঠে॥

চেনাশোনার কোন বাইরে যেখানে পথ নাই নাই রে

সেখানে অকারণে যায় ছুটে॥

ঘরের মুখে আর কি রে কোনো দিন সে যাবে ফিরে।

যাবে না, যাবে না--

দেয়াল যত সব গেল টুটে॥

বৃষ্টি-নেশা-ভরা সন্ধ্যাবেলা কোন বলরামের আমি চেলা,

আমার স্বপ্ন ঘিরে নাচে মাতাল জুটে--

যত মাতাল জুটে।

যা না চাইবার তাই আজি চাই গো,

যা না পাইবার তাই কোথা পাই গো।

পাব না, পাব না,

মরি অসম্ভবের পায়ে মাথা কুটে॥



পাগলা হাওয়ার বাদল দিনে



সেই থেকে শুরু। আমার যাপিত জীবনের অনেক পরিবর্তন হয়েছে কিন্তু বরীন্দ্রসঙ্গীতপ্রীতির একটুও পরিবর্তন হয় নাই। জীবনের প্রত্যকটা মুহুর্ত আমি উপভোগ করেছি রবীন্দ্রসঙ্গীতের সাথে। যখনই আমার খুব ইন্সপাইরেশন তখন আমি শুনি -



আগুনের পরশ-মণি ছোঁয়াও প্রাণে

এ জীবন পূণ্য করো দহন-দানে



আমার এই দেহখানি তুলে ধরো

তোমার ওই দেবালয়ের প্রদীপ করো

নিশিদিন আলোক-শিখা জ্বলুক গানে

আগুনের পরশ-মণি ছোঁয়াও প্রাণে



আঁধারের গায়ে গায়ে পরশ তব

সারারাত ফোটাক তারা নব নব

নয়নের দৃষ্টি হতে ঘুচবে কালো

যেখানে পড়বে সেথায় দেখবে আলো

ব্যথা মোর উঠবে জ্বলে ঊর্ধ্ব-পানে

আগুনের পরশ-মণি ছোঁয়াও প্রাণে ।



আগুনের পরশমনি ছোঁয়াও প্রানে





স্কুলে থাকতে আমাগো এক বন্ধুর উপরে অন্য স্কুলের প্রেম নামক এক ঠাডা পড়ার কারনে একদিন আমারে কয়-

-দোস্ত, আমারে একটা চিঠি লেখে দে।

তখন পর্যন্ত আমার চিঠির লেখার দৌড় বাইরে থাকা আংকেল আর কাজিন পর্যন্ত। তাকে বললাম -

- তুই যদি ওই মেয়ের হাতের থাপ্পর খাইতে চাস, তাইলে আমি সানন্দে তোকে চিঠি লেখে দিব। তবে তুই যদি সত্যিই ওই মেয়ের সাথে কুটুস কুটুস করে পার্কে বসে বাদাম খাইতে চাস , তাইলে সব চেয়ে ভাল হয় পার্কের কোন বাদাম বিক্রেতা মামাকে দিয়ে চিঠিটা লেখানো। এইসব ব্যাপারে তারা সবার চেয়ে বেশী অভিজ্ঞ কারন সবই তারা নিজের চোখে দেখে । তাদের চিঠি লেখার সময় কল্পনার আশ্রয় নিতে হপে না।



শেষমেষ তার পাগলামিতে আমি বিরক্ত হয়ে তাকে একটা রবীন্দ্রসঙ্গীত লেখে দিয়ে বললাম-

- ওই মেয়ে যদি রোমান্টিক হয় তাইলে তোর আর কিছু বলতে হবে না। তবে সে যদি রোমান্টিক না হয় তাইলে তোর কপালে খারাবি আছে দোস্ত।

আপনারাও গানটা খুব ভাল করে জানেন। গানটা ছিল-



ওপারে তুমি রাঁধে এইপারে আমি

মাঝ নদী বহে রে

ওপারে তুমি শ্যাম এইপারে আমি

মাঝ নদী বহে রে ।।



ওপারে তোমার বাঁশি যে বাজে

এই পারে আমি মরি যে লাজে

ওপারে তোমার নূপুরও বাজে

এই পারে আমার নাই মন কাজে

মাঝ নদী নিরবে বহে

কূল কেমনে ভাঙ্গেরে ।।



ও পারে তুমি রাঁধে এইপারে আমি

ও পারে তুমি শ্যাম এইপারে আমি

মাঝ নদী বহে রে ।।



ওপারে তুমি রাঁধে এপারে আমি



তবে আফসুসের কথা হল সেই চিঠিটা পেয়ে ওই মেয়ে নাকি মহা ক্ষ্যাপা ক্ষেপছিল। গানটা শুনে কয় -

-- এই কোন চিঠি হল নাকি !!! এইডাতো গান। তাও গানের মাঝে নদী আসল কোথা থেকে !! আমাদের এলাকায়তো কোন নদী নাই। বড়জোর রাস্তার কথা আসতে পারত ।

পরে শুনছিলাম যে সেই মেয়ে ও তার বান্ধবীরা নাকি -

"টুপুরটাপুর বৃষ্টি পড়ে

তোমার কথা মনে পড়ে"

টাইপ কোবতে পছন্দ করত। সো সেও মনে মনে এই রকম কিছু আশা করছিলাম। টাপুরটুপুর বৃষ্টির জায়গায় একেবারে নদী এসে যাওয়ার আমার বন্ধুকে "না" করে দিছে।



শেষে একটা কমন আফসুসিত গপ্প কই।

সদ্য বিবাহিত একশিল্পীর বউ রাগ করে বাপের বাড়ি চলে গেছে। সেই শিল্পী কিছু বুঝতে না পেরে সিনিয়র এক বন্ধুর কাছে গেছে উপদেশের জন্য।

সিনিয়র বন্ধু সব শুনে বলল-

তুমি কি সুখী হতে চাও নাকি নিজের আত্নমর্যাদা বজায় রেখে শিল্পচর্চা করতে চাও ?

- আত্নমর্যাদা বজায় রেখে শিল্পচর্চা করতে চাই এবং একই সাথে সুখীও হতে চাই।

- না, দুইটা একসাথে কখনও হবে না। তুমি যদি সুখী হতে চাও তাহলে তোমার বউ যা বলবে সেটাই মেনে চলবা, এমনকি সে ভুল কিছু বললেও সেটা মেনে চলবা। আর যদি তুমি তোমার আত্নমর্যাদা বজায় রেখে শিল্পচর্চা করতে চাও , তাইলে তোমার বউকে আর বাপের বাড়ি থেকে আনার দরকার নাই :):D

মন্তব্য ৪৯ টি রেটিং +১৬/-০

মন্তব্য (৪৯) মন্তব্য লিখুন

১| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০১১ সকাল ৯:৫৯

সুলতানা শিরীন সাজি বলেছেন:
এক সময় রবীন্দ্র আমার অসহ্য ছিল।
"এইরকম চমৎকার বাদলদিনের জন্য রবীদা এইরকম সুন্দর একটা গান লেখছে !!! একদম আমার মনের কথাগুলি যেন গানের মধ্যে। এই একটা গানের জন্য আমি তার আগের সব রবীন্দ্র সঙ্গীত্যাচারকে মাফ করে দিলাম। সেই গানটা ছিল ........

পাগলা হাওয়ার বাদল-দিনে"

তোমার দেয়া গান গুলো বলে দিচ্ছে রবীন্দ্রনাথ এখন তোমার কতটুকুন হৃদয়ের কাছাকাছি।
আজ সকালে একটা লেখা লিখেছি রবীন্দ্রনাথ কে নিয়ে।
শুরুটা হলো
"রবীন্দ্রনাথ !
রবীন্দ্রনাথ !
রবীন্দ্রনাথ !
রবীন্দ্রনাথকে তোমার ভারী হিংসা"।
খুব ভালো লাগলো তোমার লেখা এবং গান..........
কান্ট্রি মিউজিক এত শুনি। বাসায় সবাই জানে আমার হাতে টিভির রিমোট মানেই সেই চ্যানেল ৪৩।:)
ভালো থেকো চাঙ্কু পিচ্চি।
মাঝে নদী গানটা অনেকদিন পর শুনছি.......
শুভকামনা নতুন বছরের।

০৩ রা জানুয়ারি, ২০১১ সকাল ১০:২৮

চাঙ্কু বলেছেন: ইদানিং আমার সকালই শুরু হয় কান্ট্রি দিয়ে :) :D
কিন্তু বার বার রবীদার কাছে ফিরে আসি।

আপনাকেও নতুন বছরের শুভেচ্ছা।
ভাল থাকবেন।

২| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০১১ সকাল ১০:১৭

টানজিমা বলেছেন: জেডা, গান শুনা ভালা না। আললায় গোনা দেয়।... :-< |-) |-)

০৩ রা জানুয়ারি, ২০১১ সকাল ১০:২৯

চাঙ্কু বলেছেন: তালি পরে জেডা আমার এখন কি হপে ? :( :( :( :((

৩| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০১১ দুপুর ১:৪০

তানভীরসজিব বলেছেন: গান শুনা ভালো ..............

০৩ রা জানুয়ারি, ২০১১ রাত ৮:০৪

চাঙ্কু বলেছেন: কিন্তু উর্পে যে টাঞ্জুপা বলল গান শোনা ভাল না ? :(

৪| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০১১ দুপুর ১:৪১

তানভীরসজিব বলেছেন: গান শুনা ভালো ..............

৫| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০১১ রাত ৮:১৮

মেহবুবা বলেছেন: ছোটবেলঅ মিলল না তোমার সাথে ।
ছোটবেলায় প্রথম বুঝতে শিখেছি , বিভিন্ন সূর শুনে কান পেতেছি ।
রবীন্দ্রপ্রভাব অস্বীকার করবার উপায় নেই । সে দাড়িওয়ালা বুড়ো ভীষন ক্ষমতায় সব বলে বুঝিয়ে দিয়ে রেখেছে । শুধু নেবে আর নেবে ।

কি ব্যাপার ? তুমি আমাকে দেখে গান দিতে শুরু করছো ?
আমি দেবো আরো বেশী ।

০৩ রা জানুয়ারি, ২০১১ রাত ৮:৩৪

চাঙ্কু বলেছেন: দাড়িওয়ালা বুড়োর গানগুলো না থাকলে আমাদের যে কি হত !! জীবনের সুন্দর সুন্দর মূহুর্তগুলো যে কিভাবে উপভোগ করতাম !!!! দাড়িওয়ালা বুড়োর প্রতি অসীম কৃতজ্ঞতা।

ঠিক আছে তুমি আরও বেশী বেশী করে গান দাও আর আমি পোষ্ট দেওয়াই বন্ধ করে দিপ :) :D । আগামীকাল থেকে খুব বেশী ব্যাস্ত হয়ে যাব, তখন মনে হয় না কয়েকমাসেও একটা পোষ্ট দিব :D

তোমার পিচ্ছিরা ভাল আছে ? দুই পিচ্ছিরে কইবা আমার হয়ে জনস্বার্থে রেসিপি পোষ্টাইতে :)

৬| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০১১ রাত ১১:১০

জুন বলেছেন: ছোটোবেলায় আসলে অনেকেরই রবীন্দ্র সংগীত ভালোলাগেনা, কারন অর্থটা বুঝতে সমস্যা হয়।
কিন্ত একবার মিনিংটা বুঝতে পারলে তখন আর ছাড়তে পারেনা চাংকু।

০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১১ ভোর ৫:০৩

চাঙ্কু বলেছেন: হ্যা, ছোটবেলায় অনেকেই রবীন্দ্রসঙ্গীতের মিনিংটা বুঝতে পারে না , এই জন্য দেখতেও পারে না :D

৭| ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১১ ভোর ৫:২৪

অনন্ত দিগন্ত বলেছেন: রবীন্দ্র সংগীত আমারো এক সময়ের দুই চোখের বিষ ছিলো , তখন ইংরেজী আর হিন্দী ছাড়া অন্য কোন গান শোনা ই হতো না , আর এখন ... মুগ্ধ হয়ে শুধু শুনতেই থাকি :)

০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১১ ভোর ৫:৪০

চাঙ্কু বলেছেন: হিন্দী গান আমি কখনও তেমন একটা শুনি নাই। তবে আমি আংরেজী গান শুনার আগে রবীন্দ্রসঙ্গীত শোনা শুরু করছিলাম। মেটালিকা, গানস ও রোজেজ এর মত ব্যান্ডগুলা টিনেজ বয়সে রক্তে আগুন ধরালেও রবীন্দ্রসঙ্গীতের মত মানসিক প্রশান্তি দিতে পারে না। আফসুস

৮| ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১১ সকাল ৮:৪২

নাআমি বলেছেন: বুদ্ধি হবার পর থেকেই গানই আমার সবচেয়ে প্রিয় বন্ধু,
তার উপর রবি ঠাকুর আমার চলার সন্গী হয়ে গেছে....

আমার কিছু প্রিয় গানের একটি...

eka mor ganer tori...SRABONI SEN

০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১১ সকাল ৮:৪৭

চাঙ্কু বলেছেন: আমার আবার প্রিয় বন্ধু হল বই। বই শেষ করতে না পারার জন্য কত রাত যে না ঘুমিয়ে কাটাইছি !!!!

গানটা সব সময় চমৎকার কিন্তু এই গানের ভিডিওটা আমি আগে দেখি নাই। খুব সুন্দর ভিডিও। তোমাকে অনেক অনেক রবীন্দ্রবাদ :)

৯| ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১১ সকাল ৯:০০

শাইকী রীয়ানন বলেছেন: আগুনের পরশ-মণি ছোঁয়াও প্রাণে
এ জীবন পূণ্য করো দহন-দান


হে জীবন , হে বিনম্র আলোর খেলা ...।

খুব ভালো লাগলো আপনার ভাবনা।

০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১১ সকাল ৯:০৫

চাঙ্কু বলেছেন: আপনিও দেখি রবীন্দ্রপ্রেমে মজেছেন :D

আগুনের পরশ-মণি ছোঁয়াও প্রাণে
এ জীবন পূণ্য করো দহন-দান

আমার খুব প্রিয় একটা গান।
আপনার মন্তব্য পেয়ে খুব ভাল লাগছে।
ভাল থাকবেন।

১০| ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১১ রাত ১১:২৪

জিসান শা ইকরাম বলেছেন:
রবীন্দ্রসঙ্গীত পোকা আমি। শুনি ছোটবেলা হতে। শুনবো আরো কতবছর কে জানে ?
ভালো লাগলো পোষ্টটি।
শুভকামনা :)

০৫ ই জানুয়ারি, ২০১১ ভোর ৬:৫০

চাঙ্কু বলেছেন: আমিও। আরো কতবছর শুনবো কে জানে ? আফসুস

থ্যাঙ্কু ।

১১| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০১১ রাত ৯:০৩

সজল শর্মা বলেছেন: +++++++++++

০৯ ই জানুয়ারি, ২০১১ ভোর ৪:১০

চাঙ্কু বলেছেন: থ্যাঙ্কু

১২| ০৭ ই জানুয়ারি, ২০১১ সকাল ৭:২১

কাকঁন বলেছেন: খুব ভালো লাগলো লেখা এবং গান + +

০৭ ই জানুয়ারি, ২০১১ সকাল ৯:২০

চাঙ্কু বলেছেন: থ্যাঙ্কু কাঁকন। অনেক পরে তোমাকে দেখে ভাল লাগছে।

১৩| ০৭ ই জানুয়ারি, ২০১১ সকাল ৯:২৯

আলী আরাফাত শান্ত বলেছেন: গান বাজনায় দিওয়ানা ছিলাম সেই আদিম যুগ থেকেই!

০৭ ই জানুয়ারি, ২০১১ সকাল ৯:৩১

চাঙ্কু বলেছেন: হ, আমিও। গান আর বইয়ের সংগ ছাড়তে পারলাম না । আফসুস

১৪| ০৭ ই জানুয়ারি, ২০১১ সকাল ৯:৩৭

আলী আরাফাত শান্ত বলেছেন: তুমার জন্য আপসুসই!

আর কতকাল পইরা থাকবা বইদেশে বিদেশে
দিনের পর দিন পার হবে তুমার আপসুস আর বাশে!

০৭ ই জানুয়ারি, ২০১১ সকাল ৯:৪০

চাঙ্কু বলেছেন: কথা সত্য :( :(

১৫| ০৭ ই জানুয়ারি, ২০১১ সকাল ৯:৪৩

আলী আরাফাত শান্ত বলেছেন:
শান্ত সদাই কয় সত্য
করেনা কাউরে বিভ্রান্ত!

০৮ ই জানুয়ারি, ২০১১ সকাল ৭:৫১

চাঙ্কু বলেছেন: কুবিতা ভালা হইছে :P

১৬| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০১১ সকাল ১০:২৫

নাআমি বলেছেন: নতুন কোনো লেখা পাইলামনা আপনার.....আফসুস :(

সুন্দর গানটা পাঠায় জানতে পারলামনা কেমন.....আফসুস :((

০৮ ই জানুয়ারি, ২০১১ সন্ধ্যা ৬:৪৬

চাঙ্কু বলেছেন: লেখাতাম পারি নাতো। কিতা কইরতাম ? আফসুস

বৃষ্টির গান ? আপনি নিজে গেয়ে শুনান। তাইলে কমু কিরাম হইছে :P

১৭| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০১১ সন্ধ্যা ৭:০৫

ভাঙ্গন বলেছেন: নাডা চাঙ্কু জেডার মত আমিও রেডিও বাংলাদেশ' এর উচ্চাঙ্গ সংগীত আর রবীন্দ্রনাথের পূজাপর্ব বা এজাতীয় সা-রে-গা-মা কিছু গান শুনে রবীন্দ্রসংগীত সর্ম্পকে ভীতসন্ত্রস্ত হয়ে পড়েছিলাম।
কিন্তু হঠাৎ কোন একদিন 'কৃষ্ণকলি আমি তারে বলি' শুনে পুরাই টাস্কিত।
ওমা! এই লোক কি গান লিখে। 'ভেঙ্গে মোর ঘরের চাবি...আমারও পরানে যাহা চায়/অসংখ্য অগুনতি! এসব গান শুনতে শুনতে আজকে আমি পুরা রবীন্দ্র সংগীতের কেতাব কিনে রেখেছি!!

...............
তারপর সে-ই যে গুরু...
আন্ডার মেট্রিক থেকে শুরু....

০৮ ই জানুয়ারি, ২০১১ সন্ধ্যা ৭:১৩

চাঙ্কু বলেছেন: ভেঙ্গে মোর ঘরের চাবি গানডার ভিডিওটা আহামরি কিছু না কিন্তু আমার কাছে কেন জানি জানি খুব ননাফসুসিতভাবে ভাল লাগে। আফসুস

প্রিয় রবীন্দ্রসংগীতের কথা লেখে শেষ করা যাপে না জেডা। রবীদার এক একটা গান শোনা নিয়ে আমি মনে হয় একটা করে পোষ্ট দিতে পারপ। কত স্মৃতি !!!!


তারপর সে-ই যে গুরু...
আন্ডার মেট্রিক থেকে শুরু.

এইডা কি কুন চান্তেকীয় কাহানি ? :P

১৮| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০১১ সন্ধ্যা ৭:১৮

স্বপ্নডানা বলেছেন: যদি তোর ডাক শুনে কেউ না আসে, তবে একলা চলো রে...

গানটা ভাল লাগেনি আগে। সেদিন এই গানের একটা লাইন শুনলাম। লাইনটা হলো, "আপন বুকের পাজর জ্বালিয়ে দিয়ে একলা জ্বলো রে"।

কিসের আর ভালো না লাগা। শুনতে শুনতে শুন্তেইয়াছি।

আমারো পরাণো যাহা চায়...এইটা একটা গান হলো?

ঘটনাক্রমে একটা লাইন শুনলাম, "আমি তোমারই বিরহে রহিব বিলীন, তোমাতে করিবো বাস...দীর্ঘ দিবস দীর্ঘ রজনী, দীর্ঘ বরষ মাস"...

সেই থেকে গুরু...তুমিই আমার গুরু!

০৮ ই জানুয়ারি, ২০১১ রাত ৮:১৮

চাঙ্কু বলেছেন: রবীন্দ্রসংগীত আসলে সুরের চেয়ে কথার জন্যই বেশী সুন্দর। সুরের জন্য হল নজরুল সংগীত। নজরুল সঙ্গীতে সুরের যত বৈচিত্র্য আছে, রবীন্দ্রসঙ্গীত কিন্তু অত বৈচিত্র্য নাই। আফসুস । গানের কথার দিকে খেয়াল করে না বলে অনেকেই ছোটবেলায় রবীন্দ্রসংগীত ভাল পায় পায় না।

ভাঙ্গাপার মত আমিঅ কই -
তারপর সে-যে গুরু
আন্ডার-মেট্রিক থেকে রবীন্দ্রসংগীত শোনা শুরু:)

১৯| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০১১ রাত ৮:১২

ভাঙ্গন বলেছেন: তারপর সে-যে গুরু
আন্ডার-মেট্রিক থেকে রবীন্দ্রসংগীত শোনা শুরু:)

০৮ ই জানুয়ারি, ২০১১ রাত ৮:১৯

চাঙ্কু বলেছেন: আমি মনে করছিলাম এইডা হপে

তারপর সে-যে গুরু
আন্ডার-মেট্রিক থেকে চান্তেকসংগীত শোনা শুরু:) :P :P

২০| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০১১ রাত ১০:৪৩

পল্লী বাউল বলেছেন: জেডা তুমি এমনিতেই ছোড মানুষ, তুমারে ধন্যবাদ দিয়া আর ছোড করলাম্না।

০৮ ই জানুয়ারি, ২০১১ রাত ১০:৫৮

চাঙ্কু বলেছেন: ঠিক আছে । তুমি আমারে মনে করছ সেটাই আমার জন্য অনেক।

আইজকা কি আফসুস খাইছ নাকি জেডীর পিডানি খাইছ ? :P

২১| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০১১ ভোর ৪:২৯

নাআমি বলেছেন: ঠিক আছে,লিখে,শুর দিয়ে রেডি করছি...

আর আপনে যা লিখেন,তাই এনজয় করি,তাই লিখে যান...

পারিনা বইলেন না,তাইলে.আফসুস!!

০৯ ই জানুয়ারি, ২০১১ ভোর ৪:৪২

চাঙ্কু বলেছেন: ঠিক আছে। তুমি লিখে, সুর দিতে, গেয়ে গানটা আমারে সেন্ড করে পাঠিয়ে দাও :P আমি মেইল বক্স থেকে খোঁজ দ্যা সার্চ দিয়ে খুজে নেব। আর এই মধ্যে আমিও হাবিজাবি লিখে ফেলবো।

আমারে শরম দাও কেনু ? আমার লেখা ভাল লোকজনের ভালা লাগার কথা না। নাডামি ছাড়া অন্য কিছু লেখতে পারি না । আফসুস

২২| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০১১ রাত ৮:০১

আলী আরাফাত শান্ত বলেছেন: চামকু কিরাম আচো?

০৯ ই জানুয়ারি, ২০১১ রাত ৮:২৫

চাঙ্কু বলেছেন: চামকু কিতা !! বেদ্দপ পোলাপাইন

২৩| ১০ ই জানুয়ারি, ২০১১ রাত ১:১৬

শূণ্য উপত্যকা বলেছেন: গান নিয়ে লেখা লাগসে ভালা। :)

১০ ই জানুয়ারি, ২০১১ রাত ১:২০

চাঙ্কু বলেছেন: ঠিক আছে। ঠ্যাঙ্কু :)

২৪| ১৩ ই জানুয়ারি, ২০১১ সন্ধ্যা ৭:১৭

কুন্তল_এ বলেছেন: একসময় আমারও রবীন্দ্রসংগীত হজম হতো না, এখনতো ...। আসলে বয়স একটা ফ্যাক্টর মনে হয়। :)

১৪ ই জানুয়ারি, ২০১১ রাত ৩:৫৯

চাঙ্কু বলেছেন: কথা সত্য ।

২৫| ১৩ ই জানুয়ারি, ২০১১ রাত ১০:২৪

আলী আরাফাত শান্ত বলেছেন: তুমি বড়ই আদ্দপের পুলা এই কথা তুমি নিজেই বিশ্বাস করপানা!

১৪ ই জানুয়ারি, ২০১১ রাত ৩:৫৯

চাঙ্কু বলেছেন: :P :-*

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.