![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
শিক্ষা, টেকনোলোজী, সামাজিক অর্থনীতি ও রাজনীতি জাতিকে এগিয়ে নেবে।
কিছু অতি উৎসাহী বাংগালী শেখ সাহেবের নামে মুক্তিযোদ্ধা একে খন্দকারের বিরুদ্ধে মামলা করে, উনাকে অকারণে হেস্তনেস্ত করে, শেখ হাসিনার সুদৃস্টিতে পড়ার চেস্টা করছে; কোন সঠিক বুদ্ধিমান মানুষ শেখ হাসিনার সুদৃস্টিতে পড়ার চেস্টা করে বলে আমার মনে হয় না।
কোন এক ব্যুরোক্রেট ইসহাক সাহেব ব্রাম্মণবাড়ীয়ার আদালতে একে খন্দকারের বিপক্ষে মামলা করেছেন; ব্যুরোক্রেটদের সম্পর্কে আমাদের খারাপ মনোভাব আছে, উনারা দেশের সম্পদ চুরি ডাকাতী করে যাচ্ছেন নিয়মিতভাবে; সবচেয়ে বড় কথা, ১৯৭৫ সালে শেখ সাহেবের মৃত্যুর পেছনে ব্যুরোক্রেটদের হাতও ছিল। এখনও ব্যুরোক্রেটরা মুক্তিযুদ্ধের জাল সার্টিফিকেট বানায়।
১৯৭১ সালে, সাড়ে ৭ কোটী বাংগালীর মাঝে ৬ কোটী ছিলেন শেখ সাহেবের পক্ষে; এবং তাদের থেকে মাত্র ১ লাখ ২০ লাখ হাতে অস্ত্র নিয়েছিলেন; এঁদের ভেতরে, ২য় ব্যক্তিই একে খন্দকার। মুক্তিযোদ্ধা একে খন্দকার থেকে শেখ সাহেবকে আজকে কেহ বেশী ভালোবাসে, এসব বাজে কথা।
মুক্তিযোদ্ধা খন্দকার ব্যুরোক্রেট ফুরোক্রেট নন, ছাত্রলীগ, যুবলীগ, ফুবলীগের কেহ নন; উনি মুক্তিযোদ্ধা; উনি কোন ভুল করে থাকলে, দেশের মুক্তিযোদ্ধারা দেখবেন; মুক্তিযোদ্ধারা উনাকে বলতে পারবেন উনার বই শোধরাতে বা ফেলে দিতে।
মুক্তিযোদ্ধাগণ ব্যতিত, অন্য কেহ একে খন্দকারকে কেহ কিছু বলার সাহস রাখা ঠিক হচ্ছে না। শেখ হাসিনা থেকে খুঁদকুটা পাবার আশায়, এক মুক্তিযোদ্ধাকে হেস্তনেস্ত করার চেস্টা রুখে দেয়া হবে।
১৭ ই মার্চ, ২০১৫ সকাল ৮:০৪
চাঁদগাজী বলেছেন:
মুজিবের তো যুদ্ধ করার কথা নয়, উনি যো্দ্ধাদের নেতা, মানুষের নেতা।
২| ১৭ ই মার্চ, ২০১৫ সকাল ৭:৩৬
আরণ্যক রাখাল বলেছেন: হয়ত কিন্তু আমার জানা মতে ৭ই মার্চ তিনি দেশেই ছিলেন না তবে তিনি এসব লিখতে গেলেন কেন? মতি সাহেবের হাত ছিল মনে হয়
১৭ ই মার্চ, ২০১৫ সকাল ৮:১০
চাঁদগাজী বলেছেন:
উনি যা লিখেছেন, তাতে শেখ সাহেবের অবস্হানের কিছু বদলাচ্ছে না; তৎকালীন পরিস্হিতে যা ঘটেছে, আজ তা সিমুলেটেড করার দরকার নেই। শেখ সাহেব যা করেছেন, যা বলেছেন সবই বাংলাদেশের জন্য। খন্দকার সাহেব যা করেছিলেন, সবই বাংলাদেশের জন্য; ফলে, সবকিছুই সম্পুরক।
মতি ফতি কাউকে খন্দকার হিসেবে আনেন বলে মনে হয় না। উনার জন্য শেখ সাহেবই বড়; তবে, ছাত্রলীগ বা বর্তমান আওয়ামী লীগ শেখ সাহেবকে বুঝেন, এ কথা মোটেই সঠিক নয়; শেখ সাহেব সম্পর্কে ওদের ছোট মগজের ছোট ভবনা; শেখ সাহেব মুক্তিযোদ্ধাদের কাছে সব কালেই অপরিসীমভাবে বড়।
৩| ১৭ ই মার্চ, ২০১৫ দুপুর ১২:২৮
আব্বাস বলেছেন: ব্যক্তিগত মতামত যে কারও থাকতে পারে, সেটা একজন অমুক্তিযোদ্ধারও থাকতে পারে। তার তথ্য ও মতামত সবার পছন্দ নাও হতে পারে, সেটার সুস্থ সমালোচনা করার অধিকার সবার আছে, কিন্তু হুমকি-ধামকি, মামলা করা, মুক্তিযোদ্ধার খেতাব কেড়ে নেয়া টাইপ কথাবার্তা ভয়াবহ রকমের মানসির বৈকল্যের লক্ষণ। এসবে বর্তমান বাংলাদেশে পুরস্কার পাওয়া যায়, বাতাস দিয়ে আগুন জোরালো করা হয়, তাই এই চর্চা, এই সংস্কৃতি বাড়ছে।
১৭ ই মার্চ, ২০১৫ বিকাল ৩:৫৬
চাঁদগাজী বলেছেন:
চোর ডাকাতেরা তাদের তত্বকে প্রাতিস্ঠানিকরূপ দিয়েছে দেশে।
মুক্তিযোদ্ধাকে মামলায় ফেলে শেখ হাসিনা থেকে খুঁদ-কুটা পেতে চাচ্ছে এক ব্যুরোক্রেট।
৪| ১৮ ই মার্চ, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৫৯
শতদ্রু একটি নদী... বলেছেন: কথাগুলা ভাল্লাগছে। কিন্তু খন্দকার সাহেবরে আমার এক বিশেষ কারনে পছন্দ না। এয়ারফোর্সে রাজনীতি ঢুকাইছেন উনি। ক্যান ঢুকাইছেন, উনিই জানেন।
১৮ ই মার্চ, ২০১৫ রাত ৮:২১
চাঁদগাজী বলেছেন:
যারা আমাডের মিলিটারীকে নস্ট করে, রাজনীতি ঢুকায়েছেন, তারা অবশ্যই ক্রাইম করেছেন; আমি খন্দকারের বিষয়ে জানি না; উনাকে জানি শুধু মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে।
©somewhere in net ltd.
১|
১৭ ই মার্চ, ২০১৫ ভোর ৬:০৯
সাঈফ শেরিফ বলেছেন: মুজিব যুদ্ধ করেননি, জিয়া যুদ্ধ করেছেন---এই কুযুক্তিতে কে বড়?