নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সম্পদহীনদের জন্য শিক্ষাই সম্পদ

চাঁদগাজী

শিক্ষা, টেকনোলোজী, সামাজিক অর্থনীতি ও রাজনীতি জাতিকে এগিয়ে নেবে।

চাঁদগাজী › বিস্তারিত পোস্টঃ

পশ্চিমের "ফ্রি-থিংকিং" পুর্বে এসে মুক্তমনা হচ্ছে?

০১ লা এপ্রিল, ২০১৫ রাত ৮:৪৩

রেনেসাঁ ও ফরাসী বিপ্লব পশ্চিমের মানুষের ভাবনা, ধারনা, সংস্কৃতিকে বিরাটভাবে প্রসারিত করে; পশ্চিম তাদের ভাবনাকে ও ধরণাকে ক্রমাগতভাবে নতুন উচ্চতায় নিতে থাকে; এতে তারা জ্ঞান, বিজ্ঞান ও টেকনোলোজীতে দ্রুত এগিয়ে যায়। বিজ্ঞানের সুক্ম ধরণাকে মানুষের মাঝে পালন করার জন্য তারা স্কুল, কলেজ, বিশ্ব বিদ্যালয় প্রতিস্টা করে; কঠিন বিষয়গুলোকে বুঝার জন্য রিসার্চ শুরু করে।



পশ্চিমের এই মহান প্রচেস্টা তাদের আগের প্রতিস্ঠিত ভাবনাগুলোকে নতুন করে 'রিফাইন' করে সঠিক লজিকের উপর প্রতিস্ঠিত করেছে। তারা বই লেখা ও লাইব্রেরী প্রতিস্ঠার মাধ্যমে নতুন জ্ঞানকে সাধরণ মানুষের নাগালের মাঝে নিয়ে যায়। শিক্ষিত মানুষদের ভাবনা, ধরণা, জ্ঞানকে বুঝার জন্য প্রথম শর্ত ছিল লিখতে ও পড়তে পারা; পশ্চিম মানুষকে শিক্ষিত করার জন্য ক্রমাগতভাবে চেস্টা করে যাচ্ছে।



পশ্চিম থেকে জ্ঞান বিজ্ঞান অন্যেরা আহরণ করে উপকৃত হচ্ছে; কিন্তু পুর্বের মানুষের জন্য ভাষা, সংস্কৃতি ও সমাজ ব্যবস্হা এখনো সমস্যা হয়ে আছে। পশ্চিমের মানুষের ভাবনা, ধারণা, জ্ঞান, বিজ্ঞান যত স হজে ভাষান্তরিত হচ্ছে, সংস্কৃতির কারণে অত সহজে গৃহিত হচ্ছে না।



ফলে, পশ্চিমের "ফ্রি-থিংকিং" পুর্বের এক এলাকায় এসে "মুক্তমনা" নাম ধারণ করলেও নিজকে পুরোপুরি বিকশিত করতে পারেনি; কারণ পুর্ব এখনো এত ভার বহনের জন্য প্রস্তুত নয়।



মন্তব্য ৩৯ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (৩৯) মন্তব্য লিখুন

১| ০১ লা এপ্রিল, ২০১৫ রাত ৯:০৪

কাউন্টার নিশাচর বলেছেন: ফাউল লেখা

০১ লা এপ্রিল, ২০১৫ রাত ৯:১৯

চাঁদগাজী বলেছেন:


পড়ালেখা না থাকলে, সব কিছুই ফাউল মনে হবে। আপনার লেখা পড়ে দেখলাম।

২| ০২ রা এপ্রিল, ২০১৫ রাত ১:৩০

নিউটনিয়ান বলেছেন: সবারই নিজস্ব মতামত থাকতেই পারে। স্বাধীন চিন্তাই হচ্ছে মুক্তমনা বা ফ্রি থিংকিং যাই বলি না কেনো। কাউকে আক্রমন করে কথা বলা মুক্তমনাদের কাজ না। লজিকেল আর আক্রমণাত্মক মতামত সম্পূর্ণ ভিন্ন জিনিস।

০২ রা এপ্রিল, ২০১৫ রাত ২:১৯

চাঁদগাজী বলেছেন:


"ফ্রি থিংকিং" এর বিষয় জ্ঞান, বিজ্ঞান; ধর্ম নিয়ে ভাবার কোন দরকার আছে বলে মনে হয় না।

৩| ০২ রা এপ্রিল, ২০১৫ রাত ২:০৯

শ্রাবণধারা বলেছেন: বাংলাদেশে ফ্রি থিংকিং নয়, বর্তমানে গুম থিংকিং এবং চাপাতির কোপ থিংকিং এর অবস্থা চলছে ।

আপনার মত লোক যখন প্রশ্ন করেন "কোন সুনাগরিক গুম হয়েছেন?" তখন এটাকে বলে "গুম থিংকিং" । গুম থিংকাররা "হরতালকারীকে" / বিরোধী রাজনৈতিক দলকে / মতাদর্শকে/ অনুসারীকে গুম করা অনুমোদন করে ।

আর সামু ব্লগ "চাপাতির কোপ থিংকারে ভর্তি" । এরা মনে করে ধর্মের অবমাননা করা আর সেই অবমাননাকারীকে বীভৎস, পাশবিকভাবে চাপাতি দিয়ে কুপিয়ে, পিটিয়ে, মস্তক ছিন্ন করে মেরে ফেলা সমান অপরাধ, অতএব এটাকে তারা অনুমোদন করে ।

০২ রা এপ্রিল, ২০১৫ রাত ২:১৫

চাঁদগাজী বলেছেন:

আপনি ভালোভাবে সবকিছু লক্ষ্য করছেন, আমি আপনার ধরণাশক্তিকে বড় হিসেবে দেখছি।

যাদের আন্দোলনে 'পেট্রোল বোমা' পড়ে, তারা তো রাজনৈতিক দলের লোক নন; তারা সুনাগরিক নন। সালাহ উদ্দিন তো রাজনীতি করতো না; এরা ডাকাত। অন্য ডাকাতরা তাদের গুম করলে, মেরে ফেললে সাধারন মানুষের জন্য ভালো; কারণ মানুষ নিজে তা পারছে না।

৪| ০২ রা এপ্রিল, ২০১৫ রাত ২:৩৫

শ্রাবণধারা বলেছেন: ডাকাত দিয়ে ডাকাত মারার এই শর্টকাট রাস্তাটা যে আমাদের জন্য কত বড় বিপদ নিয়ে আসছে, তা কোন ভাবে, কোন এক সময়ে বিএনপি ক্ষমতায় গেলেই আমরা হারে হারে টের পাব । দেশটা নরক হয়ে উঠবে ।

০২ রা এপ্রিল, ২০১৫ রাত ৩:১৩

চাঁদগাজী বলেছেন:

বিএনপি আর সহজে ক্ষমতায় যেতে পারবে না; গেলেও খালেদা জিয়া ইতয়াদি থাকবে না।

৫| ০২ রা এপ্রিল, ২০১৫ রাত ২:৩৯

মাসূদ রানা বলেছেন: @চাঁদগাজী ভায়া,
পশ্চিমাদের ফ্রি থিংকিং বলতে আপনি কি বুঝিয়েছেন ? কিংবা পশ্চিমাদের ফ্রি থিংকিং এর বেস কি, একটু ব্যাক্ষা করলে ভালো হতো :)

০২ রা এপ্রিল, ২০১৫ রাত ৩:১১

চাঁদগাজী বলেছেন:

পশ্চিমের ফ্রি-থিংকিং এর মুল হচ্ছে জ্ঞান, ও ক্রমাগত রিসার্চ; তাদের ফ্রি-থিংকিং, ফরাসী বিপ্লবের পরে আর ধর্মের সাথে সাংঘর্ষিক হয়নি; কারণ, ততদিনে ধর্ম অনেক পেছনে পড়ে গেছে। যারা ধর্ম কর্ম নিয়ে আছে, থাকুক; তারা রাস্ট্র ও সমাজকে কোনভাবে প্রভাবিত করতে পারছে না আর ওখানে।

আমাদের এখানে এখনো সংঘর্ষ হচ্ছে; কারণ, ধর্ম এখনো রাস্ত্র ও সমাজকে প্রভাবিত করছে।

আমাদের এখানে যারা জ্ঞানকে প্রসারিত করতে চায়, তাদেরকে অবশ্যই অন্যদের সাথে যাতে সংঘর্ষ না হয়, সেদিকে খুবই মন দিটে হবে।

৬| ০২ রা এপ্রিল, ২০১৫ রাত ৩:১৪

নরাধম বলেছেন:
পশ্চিমের ফ্রি-থিংকিং কিতা? পশ্চিমে তো অনেক বছর আছি, কই এই বস্তুর হদিস তো পেলাম না। বলবেন কোথায় পাব তারে?

০২ রা এপ্রিল, ২০১৫ রাত ৩:২৩

চাঁদগাজী বলেছেন:


বারট্রান্ড রাসেলের বইতে, স্টিফেন হকিং এর বইতে, জিন টিরোলের বইতে, এডাম স্মিথের বইতে, মার্ক্সের বইতে।

৭| ০২ রা এপ্রিল, ২০১৫ সকাল ৮:২০

মস্টার মাইন্ড বলেছেন: ধর্ম মানুষকে যে জ্ঞান দেয় সেটা যে মুর্খ এর মাথায় ঢুকে না তারা কয় ফ্রি থিংকিং বা মুক্ত চিন্তা। এরা বোকা ছাড়া কিছুই নয়।

০২ রা এপ্রিল, ২০১৫ সকাল ৮:৩৯

চাঁদগাজী বলেছেন:


ফ্রি থিংকিং হলো পশ্চিমের ভাবনা; ওরা পৃথিবীর জ্ঞানী লোক। ধর্ম নিয়ে কোন অসুবিধায় নেই ওরা; ধর্ম ধর্মের যায়গায়, পিরিয়ড।

৮| ০২ রা এপ্রিল, ২০১৫ সকাল ৯:৪৯

এম এ আহাদ.... বলেছেন: বাংলাদেশি নাস্তিকরা ধর্ম অবমাননা কোন ধরনের ফ্রি থিংকিং কার হতে চায়।পশ্চিমি ফ্রি থিংকিং কার নাস্তিকরাতো কোন ধর্ম অবমাননা করে না।তাদের বিশ্বাস নিয়ে তারা বসে থাকে।বাংগালি নাস্তিকদের মত ধর্মকে নিয়ে বাজে নোংরামি লিখা লেখি করে না।

০২ রা এপ্রিল, ২০১৫ বিকাল ৪:১৪

চাঁদগাজী বলেছেন:


নাস্তিকতা ইত্যাদি আপনার সমস্যা; আমি ওগুলো নিয়ে সময় নস্ট করতে চাই না।

৯| ০২ রা এপ্রিল, ২০১৫ সকাল ১০:০৮

নতুন বলেছেন: সমস্যা হইলো দেশে ফ্রী থিংকিংএর মোকাবেলায় চাপাতি থিংকিং চলতেছে দেশে...

০২ রা এপ্রিল, ২০১৫ বিকাল ৪:১৫

চাঁদগাজী বলেছেন:


প্ল্যান করে, দেশের মানুষকে অশিক্ষিত করে রাখলে, আগাছায় দেশ ভরে যায়; সরকারগুলো মানুষকে শিক্ষিত হতে দেয়নি।

১০| ০২ রা এপ্রিল, ২০১৫ সকাল ১০:১৩

এম এ আহাদ.... বলেছেন: মাস্টার মাইন্ডের পশ্নের উত্তর দিতে গিয়ে আপনি ধর্মকে পিরিয়ড এর সাথে তুলনা করেছেন।এতেই বুঝা যায় আপনি ধর্ম বীদেশি নাস্তিক।নাস্তিকে বিশ্বাস করে যারা,তাদের বিশ্বাস নিয়ে আমরা আস্তিকরাতো বাঝে মন্তব্য করি না।তারা নাস্তিকরা কেনো আমাদের ধর্ম বিশ্বাস নিয়ে নোংরামি মন্তব্য করবে।যারা নাস্তিক তাদের পরিবার লোকদের অসিযত করে যাওয়া উচিত মৃতুর পড় তাদের অন্তিম সংস্তকার তাদের বিশ্বাস মত সারা জিবন যেটার অনুসরন করছে সে ভাবে করতে।কেনো ধর্মের অনুষরন মেনে তাদের অন্তিম সংস্তাকার করতে হবে।মৃতুর পড় কেনো তরা ধর্মের কাছে হেরে যাবেন।আপনারা যারা নাস্তিক আছেন তারা আওয়াজ তুলুন মৃতুর পড় আপনারা যেনো হেরে না যান।

০২ রা এপ্রিল, ২০১৫ বিকাল ৪:১৭

চাঁদগাজী বলেছেন:


"পিরিয়ড" মানে "এটাই শেষ কথা"।

১১| ০২ রা এপ্রিল, ২০১৫ সকাল ১১:৩৮

শ্রাবণধারা বলেছেন: ভাই এম এ আহাদ, ইংরেজী পিরিয়ড "Period" মানে হচ্ছে "Full stop (.)", অযথা কে নাস্তিক, কে ধর্ম বিদ্দেষী, এই নিয়ে পড়ে না থেকে লেখাপড়া করুন, মানুষ হয়ে উঠুন ।

০২ রা এপ্রিল, ২০১৫ বিকাল ৪:১৯

চাঁদগাজী বলেছেন:



এম এ আহাদ.... সাহেব পড়ালেখা থেকে দুরে আছেন।

১২| ০২ রা এপ্রিল, ২০১৫ দুপুর ১২:২৪

শ্রাবণধারা বলেছেন: চাঁদগাজী ভাই, পশ্চিমের "ফ্রি-থিংকিং" এর অনেক আগে থেকেই আমাদের এই উপমহাদেশে ""ফ্রি-থিংকিং" এর প্রচলন ছিল । অমর্ত সেনের " The Argumentative Indian" বইটা পড়ে দেখতে পারেন । তার বইয়ে একটা মজার ঘটনা আছে । সেন সাহেব যখন হাইস্কুলের ছাত্র তখন স্কুলে এক ধর্মীয় শিক্ষক তাদের " গীতা " পড়াতেন । গীতায় ভগবান কৃষ্ণ একের পর এক যুক্তি দিয়ে অর্জুনকে যুদ্ধ কারার জন্য প্ররোচিত করছেন । তখন সেন সাহেব তার সেই ধর্মীয় শিক্ষককে জিজ্ঞেস করলেন, ভগবান কৃষ্ণের এইসব যুক্তির বিরুদ্ধে সে পাল্টা যুক্তি দিতে বা সমালোচনা করতে পারে কি না? ধর্মীয় শিক্ষক উত্তর করলেন, ইচ্ছা করলে সে এটা করতে পারে, তবে অবশ্যই যথাযত শ্রদ্ধার সাথে ।
সমস্যা হলো মুসলিম সংস্কৃতিতে সম্ভবত যুক্তি এবং পাল্টা যুক্তি বা আলোচনা / সমালোচনার ব্যাপারটা নেই । কোন মাদ্রাসার ছাত্র যদি ধর্মীয় বিষয় গুলো নিয়ে সন্দেহ প্রকাশ করে বা প্রশ্ন করে, তাহলে হয়ত তাকে মাদ্রাসা থেকে পিটায় বের করে দেওয়া হবে ।

০২ রা এপ্রিল, ২০১৫ বিকাল ৪:১২

চাঁদগাজী বলেছেন:


অমর্ত সেনের বইটি পড়ার চেস্টা করবো।

অমর্ত সেন যখন স্কুলে পড়তেন, তখন ভারতে হয়তো ৩০/৪০ ভাগ লোক পড়ালেখা জানতেন; পশ্চিমে তখন প্রা্য ১০০% মানুষ ভালো পড়ালেখা জানতেন।

পশ্চিম আজ ২০০/৩০০ বছর পড়ালেখায় সামনে আছে।

১৩| ০২ রা এপ্রিল, ২০১৫ দুপুর ১২:৩০

শ্রাবণধারা বলেছেন: ঠিক একই ভাবে আমাদের যারা ধর্ম নিয়ে সমালোচনা করে, তাদের মধ্যেও শ্রদ্ধা বোধের বালাই তো দূরের কথা, অশ্রদ্ধা কারাটাই তাদের লক্ষ থাকে । কোন "Constructive criticism" নয়, তাদের লক্ষ থাকে অপমান করা, অপদস্ত করা, গালি দেওয়া । তসলিমা নাসরিন এবং হুমায়ুন আজাদ এর উৎকৃষ্ট উদাহরন ।

১৪| ০২ রা এপ্রিল, ২০১৫ দুপুর ১২:৪০

বিদগ্ধ বলেছেন:
পূর্ব এখনও এত ভার বহন করতে পারে না।

এর কারণ হলো হলো আমাদের মধ্যে কোন ধারণা আসলে/ জন্ম নিলে, তাতে অতিমাত্রায় উচ্ছ্বসিত হয়ে পড়ি। বিষয়টি নিয়ে এতই মেতে থাকি আর এতই উত্তেজিত থাকি যে, পাশাপাশি কোন সরলরৈখিক ধারণাকে বিচার করতে চাই না। মনে করি, কেবল আমিই বিষয়টি জেনেছি, বাকি সব বোকা ও অজ্ঞ। এর ফল হলো উশৃঙ্খল মতামত এবং অন্যের মনোভাবের প্রতি অশ্রদ্ধা।

০২ রা এপ্রিল, ২০১৫ বিকাল ৪:২১

চাঁদগাজী বলেছেন:


অনেক সমস্যার মাঝ আপনার বর্ণিত সমস্যাগুলোও বিদ্যমান

১৫| ০২ রা এপ্রিল, ২০১৫ দুপুর ১:১৪

এম এ আহাদ.... বলেছেন: মিঃ শ্রাবণধারা,পিরিয়ড এর বাংলা প্রতি শব্দ কাল বা সময়।আর আমাদের সমাজে পিরিয়ড মেয়েদের রক্ত শ্রাব এর সময় কালকে পিরিয়ড নামে পরিচিত।চাদগাজী ধর্মকে পিরিয়ড এর সাথে তুলনা করেছেন আমার মনে হয়েছে।লেখাপড়ার কথা যখন নল্লেন,তাই বললাম আপনেতো লেখা পড়া করেছেন তবে মনে হয় আমার শিক্ষিত হতে পাড়েনি।গালাগালি আর যুক্তি পাল্টা যুক্তির মধ্য আপনারা পার্থক্য বুঝেন না।করেন গালাগালি আর বলেন যুক্তি দিচ্ছি,ধর্ম ভীদেশি লেখা লেখি করে বলেন মুক্ত মনা।আর কোন মদ্রাশার ছাত্র আজ পর্ঝন্ত সন্দেহ প্রকাশ করেনি,কারন কুরান হাদিস নিয়া যারাই পড়ে এমনকি অন্য ধর্মের লোক ও সত্য তাদের সামনে প্রকাশ হয়ে যায়।

১৬| ০২ রা এপ্রিল, ২০১৫ দুপুর ২:০৭

শ্রাবণধারা বলেছেন: এম এ আহাদ বলেছেন " গালাগালি আর যুক্তি পাল্টা যুক্তির মধ্য আপনারা পার্থক্য বুঝেন না । "

উপরে তো সেই পার্থক্যটা নিয়েই লিখলাম । বললাম যে আমাদের দেশে "Constructive criticism" এর জায়গাটা নেই । একদিকে আছে ধর্মের সব ধারনা / সিদ্ধান্তকেই প্রশ্নহীন অন্ধ ভাবে মেনে নেওয়ার সংস্কৃতি আর ঠিক উল্টাদিকে আছে শ্রদ্ধাহীন গালাগাল কারী । একথা শুধু ধর্মের জন্য প্রযোজ্য নয়, রাজনীতি, সমাজনীতি সব ক্ষেত্রে । আপনি হয় বালপন্থী আম্লীগ অথবা চোরে খলিফা তারেক ভক্ত । আপনি কখনও চ্যালেন্জ্ঞ করেন না আপনি বিশ্বাস করেন এবং মেনে নেন । আপনি হয় অন্ধ ধার্মিক অথবা অন্ধ নাস্তিক, হয় অন্ধ বাল-সেনা নয় জামাত-সেনা । অফিসের কাজেও আপনি তাই - আপনি মনে করেন সকল উন্নতির চাবিকাঠি বসকে তেল মারা । ক্ষমতাবানকে আপনি দেবতার মত ভক্তি করেন আর গরিব, দুর্বলকে সুযোগ পেলেই লাথি মারেন । আপনি কখনো প্রশ্ন করেন না, আপনি জানেন যে সবই নিয়তি, আপনি মেনে নেন ।

১৭| ০২ রা এপ্রিল, ২০১৫ বিকাল ৪:২৩

চাঁদগাজী বলেছেন:


আলোচনার জন্য সবাইকে ধন্যবাদ; আমরা ধীর গতিতে এগুচ্ছি; "সবার জন্য শিক্ষাই" আমাদের সাহায্য করবে।

১৮| ০৩ রা এপ্রিল, ২০১৫ রাত ১:০১

শ্রাবণধারা বলেছেন: সবার জন্য শিক্ষাটাই যথেষ্ট নয় । বাংলাদেশে তথাকথিত শিক্ষিতেরাই সবচেয়ে বেশি চোর, বেশি স্বার্থপর । বাঙালীর শিক্ষা বাঙালীকে উদারতা, মহত্তের শিক্ষায় শিক্ষিত করতে পারেনি । শিক্ষা বাঙালীর মধ্যে শুধু লোভটাকেই বাড়িয়েছে, তার সাধনাকে বাড়ায়নি । পশ্চিমা শিক্ষায় শিক্ষিত হয়ে সে পশ্চিমের ভোগটাকে নিয়েছে তার কর্মটাকে নেয়নি, তার যুক্তিবোধ, তার নৈব্যক্তিক চিন্তা বা অবজেক্টিভিটি, বহুত্ববাদ বা ডায়ভারসিটিকে নেয়নি । তবে হ্যা, পশ্চিমা শিক্ষা পদ্ধতি যুক্তি, অভিজ্ঞতা, পরীক্ষন, অনুসন্ধানের চর্চা যদি আমাদের দেশের এবং সব দেশের শিক্ষার মূলনীতি হয়, তবে হয়ত ভোগী এবং স্বার্থপর মনুষের সংখ্যা বেড়ে গেলেও জঙ্গির সংখ্যা কমবে ।

০৩ রা এপ্রিল, ২০১৫ রাত ১:২১

চাঁদগাজী বলেছেন:


শিক্ষিতরা অন্যদের শোষণ করেছে; কিন্তু তবউ শিকষাই হবে সমাধান।

১৯| ০৩ রা এপ্রিল, ২০১৫ সকাল ১০:৩১

আরণ্যক রাখাল বলেছেন: আমাদের বিজ্ঞান শিক্ষা যদি বাড়ে, তবে আর ধর্ম নিয়ে মারামারি করতে হবে না

০৩ রা এপ্রিল, ২০১৫ বিকাল ৫:০০

চাঁদগাজী বলেছেন:



মানুষ যদি সঠিকভাবে শিক্ষিত হয়, সমস্যার সমাধান হবে।

২০| ০৩ রা এপ্রিল, ২০১৫ সকাল ১১:৫৮

সোহেল মাহমুদ বলেছেন:
সুন্দর লিখেছেন। সহমত।

নতুন বলেছেন: সমস্যা হইলো দেশে ফ্রী থিংকিংএর মোকাবেলায় চাপাতি থিংকিং চলতেছে দেশে...

০৩ রা এপ্রিল, ২০১৫ বিকাল ৪:৫৯

চাঁদগাজী বলেছেন:



যাদের ভুল পড়ানো হচ্ছে, তারা চাপাতি দিতে জীবন চালাবে।

২১| ০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৫ রাত ১১:০২

ওয়ালী আশরাফ বলেছেন: রেঁনেসা কিংবা পশ্চিমি যে শিক্ষা সভ্যতার গুণ গাইছেন, এর জন্মদাতা বা আলোকবর্তিকা কে জানেন?
যে ইউরোপের শিক্ষায় শিক্ষিত হতে এত মরিয়া তারা কোত্থেকে তা অর্জন করেছে, সেটা কি জানেন?? এক কথায় উত্তর সেটা হলো, মুসলিম সভ্যতা।

স্পেনের প্রতিটি ঘরে ঘরে যখন জ্বলছিল জ্ঞানের অনির্বাণ দ্বীপশিখা ইউরোপ তখন পশুত্ব আর বর্বরতার আঁধারে নিমজ্জিত। ইউরোপের অধিকাংশ মানুষ যখন পশুর চামডা়য় লজ্জা নিবারণ করত। রাত্রিযাপন করত গর্তে আর জঙ্গলে, স্পেন তখন বিজ্ঞান আর শিল্পকে পরিপূর্ণতায় পৌঁছে দিচ্ছিল। ইউরোপে যখন অক্ষরজ্ঞান সম্পন্নদের হাতে গোনা যেত, স্পেন তখন এমন মানুষ খুঁজে পাওযা় যেত না যার ঘরে গ্রন্থাগার নেই। এ হচ্ছে সেই স্পেন যা ছিল আরবদের আন্দালুস। যার শান শওকত আজো কিংবদন্তী হযে় আছে। এই সেই জাবাল উত তারেক যেখানে নোঙর করা ছিল তারিক বিন জিযা়দের জাহাজ। এই তো কর্ডোভা তৃতীয় আব্দুর রহমানের দরবার এখানে এসে থমকে যেত দুনিযা়র বড় বড় রাজদূত। যে মহান জাতি ঘাম ঝডা় শ্রম দিযে় এর মাটিতে এনেছে জীবন, খুনের ফোযা়রায় একে করেছিল সৌন্দর্যমন্ডিত। যাদের কারণে স্পেন হযে়ছিল আলোকবর্তিকা, আজ তাদের যোগ্য উত্তরসূরী নেই বলেই বর্তমান মুসলমানদের এত দুর্দশা।

আসুন অনবরত চেষ্টা সাধনার মাধ্যমে সেই মুসলিম সভ্যতাকে আবার ফুটিয়ে তুলি।

২২| ০৬ ই এপ্রিল, ২০১৫ ভোর ৫:১৪

চাঁদগাজী বলেছেন:


তুর্কীরা ওখানে বেশকিছুদিন রাজত্ব করেছিল।

এর বাইরে বাকী সব রূপকথা।

২৩| ০৬ ই এপ্রিল, ২০১৫ বিকাল ৫:২৪

মাসূদ রানা বলেছেন: আমাদের এখানে এখনো সংঘর্ষ হচ্ছে; কারণ, ধর্ম এখনো রাস্ত্র ও সমাজকে প্রভাবিত করছে।

হাহাহাহা ....... ভালো বলেছেন @চাঁদগাজী ভায়া । তা আপনি কি বলতে চাচ্ছেন যে সমাজকে ধর্মের প্রভাব থেকে মুক্ত করা সম্ভব হলেই কেবল সমাজকে উন্নত করা,সমাজে মানবিকতা প্রতিষ্ঠা করা সম্ভব হবে ?

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.