নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সম্পদহীনদের জন্য শিক্ষাই সম্পদ

চাঁদগাজী

শিক্ষা, টেকনোলোজী, সামাজিক অর্থনীতি ও রাজনীতি জাতিকে এগিয়ে নেবে।

চাঁদগাজী › বিস্তারিত পোস্টঃ

ভিসা পেলে কোথায় যাবেন, মক্কা, দামেসক, নাকি নিউইয়র্ক?

১১ ই এপ্রিল, ২০১৫ বিকাল ৫:৪৮

ব্রুকলীনের চার্চ-মেকডোনাল্ডে বাংগালী এলাকায় ৮০০ গজের মাঝে ৪টি মসজিদ; সবচেয়ে বড়টি ৪ তলা, দাম হবে ৮/১০ মিলয়ন ডলার; সবচেয়ে ছোটটি দো'তালা বাড়ী। বড় মসজিদে ২০০০ লোক হয় তারাবীতে।



ছোট মসজিদটি এভেনিউ সি'এর উপর, মেকডোনাল্ডে ও ডাহিলের মাঝে; এ মসজিদটি করেছেন মাত্র একজন লোক; তিনি প্রথমে ঘরটি ভাড়া নিয়েছিলেন; পরে ক্রয় করেছেন; কোন কমিটি নেই, উনিই ইমাম, উনিই চালান। উনার আসল পরিচায়, বাংলাদেশে বিএনপি'র ক্যাডার ছিলেন; ব্যারিস্টার মওদুদের লোক, মার্ডার কেইসে পড়ার পর, মওদুদ কিভাবে ভিসা যোগাড় করে দেন। নিউইয়র্কে আসার পর, কনস্ট্রাকসনে দৈনিক কাজ করতেন; মাতাল অবস্হায় পুলিশ আটকায়; বের হওয়ার পর, ঘর ভাড়া করে, ইমাম হয়ে নামাজ পড়ানোর শুরু করেন। ইমাম সাহেব আমেরিকান মহিলাকে বিয়ে করে সিটিজেন হয়েছেন; দেশ থেকে আগের বউকে এনেছেন; ২ জনকে আলাদা বাড়ী কিনে আলাদা রেখেছেন।



আপনি মক্কা যান, মসজিদ করার চেস্টা করে দেখেন, তখন বুঝতে পারবেন, আপনি কোন ধরণের মুসলমান। আরবী মেয়েকে বিয়ে করে সিটিজেন হওয়ার চেস্টা করেন, তখন আপনার মুসলমানিত্বের পরীক্ষা হবে।



ছোট মসজিদের ইমাম এখনকার আমেরিকান কাউন্সিল মহিলাকে সম্প্রতি দাওয়াত করে মসজিদে এনেছিলেন; কাউন্সিল মহিলা উনাকে সাহায্য করার কথা বলেছেন।



আপনাকে যদি মক্কা ও নিউইয়র্কের ভিসা দেয়, আপনি কোথায় যাবেন? ভিসা না পেলে, চাইলে দামেস্ক যেতে পারেন, বাড়ীঘর ফ্রি; বিয়েও করতে পারবেন কয়েকটা।







মন্তব্য ৭ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৭) মন্তব্য লিখুন

১| ১১ ই এপ্রিল, ২০১৫ বিকাল ৫:৫৭

মায়াবী রূপকথা বলেছেন: গরম ভালোলাগেনা। শীতল দেশেই থাকতে চাই।

১১ ই এপ্রিল, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:০৪

চাঁদগাজী বলেছেন:



জানি

২| ১২ ই এপ্রিল, ২০১৫ রাত ৩:১০

এক্সট্রাটেরেস্ট্রিয়াল স্বর্ণা বলেছেন:
আই মিস ইউ।

১২ ই এপ্রিল, ২০১৫ ভোর ৫:০১

চাঁদগাজী বলেছেন:



ভাবছিলাম আপনাকে খোঁজার জন্য একটা পোস্ট দেবো; পরে ভাবলাম, ঠিক হবে কিনা।

সবকিছু মিলে আপনি কেমন আছন? আশাকরি ভালো আছেন।

৩| ১২ ই এপ্রিল, ২০১৫ বিকাল ৫:০৫

চাঁদগাজী বলেছেন:


আপনার পড়ালেখা কেমন চলছে?

৪| ১৩ ই এপ্রিল, ২০১৫ রাত ১১:৪৪

চাঁদগাজী বলেছেন: এবারের মেয়রের ভোটে বিপুল দামে ভোট ক্রয় বিক্রয় হচ্ছে। ভোট বিক্রেতারা কমপক্ষে ৪ জনের কাছে ভোট বিক্রয় করতে পারবে। ভুমিদস্যু ও ব্যাংক ডাকাতদের (ঋণ খেলাপি) হাতে টাকার অভাব নেই!

বাংলাদেশে ২০০১ সালে, আনুমানিক ২ কোটীর বেশী ভোট বিক্রয় হয়েছে; সাত কোটী ভোটের মাঝে ২ কোটী ভোট বিক্রয় হলে বাকী ৫ কোটী ভোটের কোন মুল্য নেই; কারণ বিক্রিত ২ কোটী ভোট রেজাল্ট বদলায়ে দিয়েছে। ২০০৮ সালেও প্রায় ৩ কোটী ভোট বিক্রয় হয়েছে; সেবারও রেজাল্ট কিছুটা বদলেছে; কিন্তু প্রার্থীদের ভোটের পার্থক্য বেশী হওয়ায় সেবাবের বিক্রীত ভোট বেশী প্রভাব ফেলতে পারেনি; এবং সেই ভোটে, আওয়ামী লীগের কেনা ভোট নিজেদের বাক্সে আনতে সক্ষম হয়েছে; সাথে সাথে মনে হয়, জামাতের অনেক কেনা ভোট বিএনপি, জামাতের বাক্সে যায়নি।

খালেদা জিয়া ৩৩ বছর বিএনপি'র সভাপতি; দলে কাকে রাখবেন, কে নমিনেশন পাবে, মিটিং এ কে থাকবে সবই তিনি ঠিক করেন; যারা ১৯৮২ সাল থেকে খালেদা জিয়াকে বুঝতে পারেননি, গত ৩ মাসে হয়তো বুঝতে পেরেছেন যে, উনার কোন বুদ্ধি বা দক্ষতা নেই। উনার বুদ্ধিমত্তা থাকলে উনি অফিসে ৩ মাস ঘুমাতেন না, ছেলের মৃতদেহ অফিস থেকে কবরে পাঠাতেন না; এবং অবরোধ শব্দটা ব্যবহার করে এত লোকের মৃত্যু ও দগ্ধ হওয়ার অপরাধে অপরাধী হতেন না।

উনি যখন গণতণ্ত্রের কথা বলেন, নিশ্চয় বুঝতে হবে যে, উনার মগজ আসলে অত বড় নয়। উনি আসলে ডিক্টেটরশীপ চালায়েছেন সব সময়।

বাংলাদেশের ৪৪ বছরের মাঝে ৪০ বছরই পঁচা ডিক্টেটরশীপ চলে আসছে।

শেখ হাসিনা ২০০৮ সালে ভোট পাওয়ার পর থেকে মিলিটারী, পুলিশ ও প্রশাসনে নিজের প্রভাব বিস্তার করতে সমর্থ হয়েছে; কিন্তু তারপরেও বেশ চাপের মাঝে আছে; কারণ, এই প্রশাসনের একাংশ সহজেই উল্টে যেতে পারে। মনে হচ্ছে, শেখ হাসিনা সহজে ক্ষমতা ছাড়বে না; আরেক সমস্যা হলো, ছাড়বে কার কাছে? এরশাদ বা বিএনপি অবশ্যই তার চেয়ে অনেক খারাপ অবস্হায় আছে।

শেখ হাসিনার কথাবার্তায় অনেক বাল্যখিল্যতা আছে; এবং ডিক্টেটরশীপের উপস্হিতি বুঝা যাচ্ছে। ডিক্টেটরশীপের লক্ষণ গুলো স্পস্ট হচ্ছে সময়ের সাথে।

বাংলাদেশের ৪৪ বছরের মাঝে ৪০ বছরই পঁচা ডিক্টেটরশীপ ছিল।

যেহেতু, ভোটারদের বিরাট অংশ সহজেই ভোট বিক্রয় করে, এবং নামে মাত্র গণতন্ত্রের কারণে কোনভাবেই উপকৃত হয় না, তা,হলে গণতান্ত্রিক সরকারের জন্য প্রাণ দিয়ে কি হবে?

ডিক্টেটরশীপ চালু হয়েছে, এটাই কিছুকাল থাকুক, যতক্ষণ মানুষ নিজেই গণতন্ত্রের জন্য প্রস্তুত না হয়, যতক্ষণ অবধি মানুষ ভোট বিক্রয় বন্ধ না করে। ১০% এর বেশী ভোট বিক্রয় হলে, ফলাফল বদলে যাবে সব সময়।




৫| ১৭ ই এপ্রিল, ২০১৫ রাত ১০:০৯

চাঁদগাজী বলেছেন: চেংগিস ও নেপোলিয়নের সম্পদ ও জ্ঞানের সমন্ময়

চেংগিস ১২শ শতাব্দীতে গোবি মরুভুমির বাসিন্দা ছিলেন; চাষবাস জানতেন না: শিকার ও গোত্র চালানোর মতো জ্ঞানের অধিকারী ছিলেন। শিকারের জ্ঞানকে যুদ্ধ-দক্ষতায় ও যুদ্ধ-জ্ঞানে রূপ দেন তিনি; জীবনে কয়েক মিলিয়ন মাইল দখল করেন; কয়েক মিলিয়নকে হত্যা করেন; এই মহা যুদ্ধ ও মহাযজ্ঞ সেই সময়ের মানুষের জন্য অপরিসীম দু:খ বয়ে এনেছিল।

১৯শ শতাব্দীর এক প্রতিভাবান ফরাসী যোদ্ধা ও সম্রাট নিজের মেধা পরীক্ষা করে দেখার জন্য হয়তো রাশিয়া আক্রমণ করেছিলেন; ের বাহিরে উনার রাশিয়া আক্রমণ করার অন্য কোন সঠিক কারণ ছিল না; কারণ, উনার সম্পদের অভাব ছিল না এবং উনি জ্ঞানের পুজারী ছিলেন; এ দুটোর সমন্ময় করতে পারলে তিনি প্রা্য ৭ লাখ সৈন্য নিয়ে রাশিয়ার বিপক্ষে যুদ্ধ যাত্রা করতেন না, বরং জীবনকে উপভোগ করতেন।

আজকের সভ্যতায়, আমেরিকা সম্পদ ও জ্ঞানের সমন্ময় সাধন করতে পেরেছে অনেকটা: তাদের প্রাকৃতিক সম্পদ আছে, জ্ঞান বিকাশের সর্বাত্মল চেস্টা চালানো হচ্ছে। সম্পদ ও জ্ঞানের সমন্ময় সাধনের পরও, অশান্তি থেকে যাচ্ছে; সেটা সঠিক

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.