নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সম্পদহীনদের জন্য শিক্ষাই সম্পদ

চাঁদগাজী

শিক্ষা, টেকনোলোজী, সামাজিক অর্থনীতি ও রাজনীতি জাতিকে এগিয়ে নেবে।

চাঁদগাজী › বিস্তারিত পোস্টঃ

হিলারি ক্লিনটন শক্ত ক্যানডিডেট ?

১৬ ই এপ্রিল, ২০১৫ রাত ৮:৫০

আমেরিকার প্রেসিডেন্ট হলো সারা পৃথিবীর প্রেসিডেন্ট। আগামী ৪ বছরে, আমাদের দেশ আমাদের নিজস্ব প্রেসিডেন্ট আবদুল হামিদ থেকে কোনভাবে প্রভাবিত হওয়ার সম্ভাবনা শুন্যের কোঠায়; আমরা হয়তো জানতে পারবো উনি কখন হাসপাতালে, বা কখন বাংলাদেশে; কিন্তু আগামী বছরগুলোতে আমরা আমেরিকান প্রেসিডেন্টের প্রভাব অবশ্যই অনুভব করবো।



২০১৬ সালে, আমেরিকায় নতুন প্রেসিডেন্ট নির্ভাচিত হবে; সেই প্রক্রিয়া শুরু হয়রছে; এবার প্রেসিডেন্ট পদের জন্য নির্বাচনে অংশ নেবে আমেরিকার যুদ্ধ দেবতা-পরিবার থেকে তৃতীয় বুশ, যা বিশ্বের জন্য হবে ভীতিকর।



আমেরিকার রাজনৈতিক দল ২টার মাঝে, আমি ব্যক্তিগতভাবে ডেমোক্র‌্যাটদের পছন্দ করি; এরা রিপাবলিকানদের মতো শুধু শক্তিতে বিশ্বাস করে না, তারা সাধারণ মানুষ ও অন্য জাতিসমুহের সৃজন ক্ষমতাকেও মুল্যায়ন করে। ওবামার পর, ডেমোদের পক্ষ থেকে সামনে এসেছে বিল ক্লিনটনের স্ত্রী হিলারী ক্লিনটন। হিলারী দীর্ঘদিন রাজনীতিতে থাকলেও তেমন কোন বিশেষ দক্ষতা দেখাতে সক্ষম হয়নি।



আমেরিকার সামনে বড় ২টি সমস্যা: সন্ত্রাস ও বিশ্ব অর্থনীতিতে আমেরিকার আদিপত্য কমে যাওয়া। আমেরিকা যদি এ সময় নেতৃত্বে না থাকে, সমস্যা শুধু বাড়বেই।



আমেরিকাকে নেতৃত্ব থেকে দুরে রাখার আশায় চীনারা ব্যাংক ইতয়াদি খুলছে; তা ভালো; নেতৃত্ব দেবে কে? চীনাদের কাছে সবাই ব্যাংগ বিক্রয় করতে আগ্রহী, কিন্তু নেতা হওয়ার মত গুণ চীনাদের নেই। বিনা নেতায় বিশ্ব চলবে না।



বিশ্বের যুদ্ধবাজরা বুশের জন্য অপেক্ষা করে আছে।



হিলারীর বড় আশা, মেয়েরা ভোট দিবে; তা'হয়তো দেবে; কিন্তু একা মেয়েদের ভোটে নির্বাচিত হওয়ার সম্ভাবনা নেই; দক্ষিণের পুরুষেরা মহিলাদের প্রেসিডেন্ট পদে দেখতে চায় না।

মন্তব্য ১৬ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (১৬) মন্তব্য লিখুন

১| ১৬ ই এপ্রিল, ২০১৫ রাত ৮:৫৫

তপ্ত সীসা বলেছেন: আগামী ১২ বছরে রিপাবলিকানরা আইতে পারবোনা, লিখ্যা গেলাম এইখানে।

১৬ ই এপ্রিল, ২০১৫ রাত ৯:০৪

চাঁদগাজী বলেছেন:


তা'হলে ভালো হবে; যুদ্ধ দেবতা তৃতীয় বুশ এসে গেলে বিশ্বে ভয়ংকর সমস্যা দেখা দিবে। কিন্ত সমস্যা হচ্ছে, হিলারীকে সামনে আনার মতো কোন বড় গুণ উল্লেখ করার মতো নেই।

২| ১৬ ই এপ্রিল, ২০১৫ রাত ১০:৪৬

প্রামানিক বলেছেন: হিলারীর বড় আশা, মেয়েরা ভোট দিবে; তা'হয়তো দেবে; কিন্তু একা মেয়েদের ভোটে নির্বাচিত হওয়ার সম্ভাবনা নেই; দক্ষিণের পুরুষেরা মহিলাদের প্রেসিডেন্ট পদে দেখতে চায় না।

বাংলাদেশের অবস্থা দেখলেই বোঝা যায় মহিলারা দেশের উন্নয়নের চেয়ে সতীনের ঝগড়া করতে বেশি পছন্দ করে।

১৬ ই এপ্রিল, ২০১৫ রাত ১০:৫৬

চাঁদগাজী বলেছেন:



হিলারী যদি প্রেসিডেন্ট হয়, তাকে আমেরিকা চালাটে হবে; এবং তারপর পুরো পৃথিবীকে চালানোর চেস্টা করতে হবে।

শেখ হাসিনা ও খালেদা জিয়া ইতিহাসে সাক্ষী হয়ে থাকবে যে, একবিংশ শতাব্দীতে বাংগালীরা কত বড় অশিক্ষিত ছিল।

৩| ১৭ ই এপ্রিল, ২০১৫ রাত ১২:৪৭

সচেতনহ্যাপী বলেছেন: কিছু ঘটনা হিলারীকে ব্যাকফুটে ফেলে দেবে।। প্রথমটা ব্যক্তিগত সার্ভার ব্যবহার এবং কমিটি জানার পর পুলো মেইল ডিলিট করা।। দ্বিতীয়তঃ বেনগাজীতে রাষ্ট্রদুত হত্যার আগে পরের ঘটনাবলী।। তৃতীয়তঃ মধ্যপ্রাচ্যের নুতন রূপরেখার বাস্তবায়ন।। (যা ইহুদী লবীর প্রচন্ড বিরোধীতার মুখে পড়বে)।। তবে এবারই তার শেষ সুযোগ।। বাহুল্যে যোগ করছি মনিকা কেলেঙ্কারীর সময়ে ক্লিনটনকে সমর্থনের কারনেই তার এই সুযোগ পাওয়া।।
ভেবে দেখুন বারাক ওবামা কেমন করেই হঠাৎ উঠে এলো।। এবারও যে কেউ আসবে না,তার নিশ্চয়তা কি??
তবে এটা ঠিক যে,হিলারী শক্ত প্রতিদ্বন্ধী।।

১৭ ই এপ্রিল, ২০১৫ রাত ১:১৩

চাঁদগাজী বলেছেন:

আপনার ভাবনাগুলো লজিক্যাল; এখন ই-মেইলের ব্যাপারটা ব্যাখ্যা করতে হবে।

হিলারী হলে, প্যালেস্টাইন হওয়ার সম্ভাবনা বাড়বে।

প্রাইমারীতে সেই টিকবে। ভোটের ব্যাপারটা বুঝার জন্য অপেক্ষা করতে হবে।

৪| ১৭ ই এপ্রিল, ২০১৫ রাত ১:৫৭

সচেতনহ্যাপী বলেছেন: ধন্যবাদ চাদঁগাজী।। আমি লক্ষ্য করেছি ,যদি আপনি অনলাইনে থাকেন তাহলে মন্তব্যের উত্তর সাথে সাথেই দিয়ে দেন।। আমার হিসাবে "সঠিক মূল্যায়ন করা মন্তব্যটিকে"।।
কারন কমবেশি সবারই আগ্রহ থাকে এব্যাপারে।। আবারো ধন্যবাদ।।

১৭ ই এপ্রিল, ২০১৫ ভোর ৫:৩৪

চাঁদগাজী বলেছেন:


ব্লগারদের ব্যাপারে আমি খুবই আশাবাদী

৫| ১৭ ই এপ্রিল, ২০১৫ ভোর ৫:৩৩

শ্রাবণধারা বলেছেন: ইন্টারেসটিং আলোচনা । সচেতনহ্যাপী ভাইয়ের কমেন্টও বেশ আগ্রহ নিয়ে পড়লাম। আমেরিকার রাজনীতি সম্পর্কে তেমন ধারণা নেই, তবে অফিসে এক কট্টর রিপাবলিকানের সাথে কাজ করতে করতে খুব সামান্য একটা ধারনা তৈরি হয়েছে । মনে হয়েছে আমেরিকায় যারা কনজারভেটি- কিছুটা ধার্মিক বা গোরা জাতীয়তাবাদী - তারা বোধহয় অধিকাংশই রিপাবলিকান । এদের বোধহয় আর্থিক, সামাজিক ভিত্তি গড়পরতা ডেমোক্রাটদের চেয়ে অনেক শক্ত । ইহুদী লবি এবার রিপাবলিকান প্রর্থীকে সাপোর্ট করার সম্ভাবনাই বেশি, যদি না ডেমোক্রাটরা কোন ম্যাজিক দেখায় । সৃজনীশক্তির লড়াইয়ে ডেমোক্রাটরা যাদু দেখাতে পারলে আমেরিকার বুদ্ধিবৃত্তিক সমাজ এবং তরুনেরা ডেমোক্রাট প্রর্থীকে জিতিয়ে দেবে , কিন্তু হিলারীর মধ্যে সেই ক্যারিসমা আছে বলে মনে হয় না ।

১৭ ই এপ্রিল, ২০১৫ ভোর ৫:৪৩

চাঁদগাজী বলেছেন:


"কিন্তু হিলারীর মধ্যে সেই ক্যারিসমা আছে বলে মনে হয় না । "

-এখানেই ব্যাপারটা; ক্যারিসমা যা আছে উহা বিল ক্লিনটনের কাছে।

খারাপ দিক হলো, রিপাবলিকানরা জয়ী হলেও কোনভাবে চলতো; কিন্তু যদি যুদ্ধ-দেবতাদের তৃতীয়জন জয়ী হয়, বিশ্বের খবর হবে।

১৭ ই এপ্রিল, ২০১৫ ভোর ৫:৫০

চাঁদগাজী বলেছেন:


আপনি এগুলোর উপর লিখুন; আপনার লেখা পড়ার লোক আছে।

৬| ১৭ ই এপ্রিল, ২০১৫ বিকাল ৪:২১

শ্রাবণধারা বলেছেন: লেখক বলেছেন: "এখানেই ব্যাপারটা; ক্যারিসমা যা আছে উহা বিল ক্লিনটনের কাছে।"
চাদঁগাজী ভাই, বিল ক্লিনটনের যে ক্যারিশমা ছিল, সেই ধারার ক্যারিশমা হিলারীর মধ্যেও অনেকটা আছে, খুব সম্ভব সেসময়ে সেই ক্যারিশমা ছিল তাদের যৌথ প্রযোজনা । কিন্তু সেটা বুড়ো হয়ে গেছে, বারুদে ড্যাম ধরেছে , আর এর মধ্যে দুনিয়ার বয়সও বেড়েছে।

বুদ্ধিবৃত্তিক পৃথিবী চায় নতুন নতুন চিন্তা, মতবাদ এবং আশাবাদ, অনেকটা হকিংয়ের স্টিং থিউরি বা ইউনিফায়েড গ্রাণ্ড থিউরির মত কিছু একটা, যা বৈশ্বিক প্রক্ষাপটে আমেরিকার অবস্থানকে গ্রহনযোগ্যভাবে ব্যাখা করবে, ভবিষ্যত সম্পর্কে কোন শ্রেণি বা গোষ্ঠির মধ্যে ক্ষতির আশংকা না করে সাধারনের মধ্যে আশাবাদ জাগাবে, আর সাথে তেল-গ্যাস লবি, আর্মস লবি, ইহুদী লবি, ইত্যাদি লবির সমর্থনের বিষয়টা তো আছেই ।

১৭ ই এপ্রিল, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৪১

চাঁদগাজী বলেছেন:


ঠিকই বলেছেন যে, সময় বিরাট ফ্যাক্টর; সময়ের সাথে বিলের ক্যারিসমারও প্রভাব কমে গেছে।

হকিং'এর ভাবনাকে বিশ্ব-রাজনীতি ও বিশ্ব অর্থনীতির তত্ব হিসেবে প্রতিস্ঠিত করার কথা কোন আমেরিকান বা ইউরোপিয়ান রাজনীতিবিদ এখনো বলছে না; ফলে, মনে হচ্ছে, এই বিরাট ভাবনার লোকেরা এখনো সামনে আসেনি; তারা সামনে এলে, মানুষ বিশ্বকে অনেক শান্তিময় করে তুলতে পারবে।

৭| ১৮ ই এপ্রিল, ২০১৫ বিকাল ৪:১৯

চাঁদগাজী বলেছেন: আগামী কয়েক বছরের মাঝে প্রতিস্ঠিত বাংগালী লেখকদের বই পড়ার মতো লোক পাওয়া যাবে না; কারণ, বেশীর ভাগ পাঠক চাইবেন 'চলমান সময়ের' উপর লেখা; সে হোক কবিতা, গল্প, প্রবন্ধ, উপন্যাস, সায়েন্স, টেকনোলোজী, রাজনীতি, অর্থনীতি, ইতিহাস; এমনকি মানুষ ৫/১০ বছর আগের ঘটনাকেও জানতে চাইবে না; পড়ার সাথে সাথে, পাঠক লেখাকে নিজের মনের সাথে মিলিয়ে দেখবে; মত মিললে, লেখককে জানাবে; আর লেখকের সাথে একমত না হলে, লেখকের কাছে ব্যাখা দাবী করবে; লেখক যদি স্বল্প সময়ের মাঝে জবাব না দেয়, সেই লেখক হারিয়ে যাবে। বইয়ের কপাল খারাপ, বই থেকে ব্লগ জনপ্রিয় হয়ে যাবে খুবই কম সময়ের মাঝে।

ব্লগ নিজকে গড়ে তুলছে, ব্লগ নিজেই লেখক বাছাই করবে; ব্লগ আকার ধারণ করছে; শীঘ্রই ব্লগই হবে সাহিত্য ভান্ডার।

এমহুর্তে, বাংলা ব্লগে বেশী আসছে কবিতা; কবিতাকে নিয়ে বাংগালীদের একটু দুর্বলতা আছে, কবিতায় নিজের ইমোশান সহজে প্রকাশ করা যায়, মনে হচ্ছে। যেহেতু, ব্লগে এখন তরুণদের ভীড়, এবং তরুণদের সবকিছুতে ইমোশান আছে, ব্লগে এখন কবিতা বেশী আসছে; এই প্যাটার্ণ বেশ কিছু সময় চলতে থাকবে; কবিতার পাঠক যখন তৈরি হবে, তখন হয়তো কবির সংখ্যা কমে আসবে; কারণ, কবিরা হলো জাতির ও সমাজের মস্তিস্ক, দুর্বল মস্তিস্ক টিকে না।

ব্লগে ধর্মীয় পোস্টের সংখ্যা দেখলে বুঝতে অসুবিধা হয় না যে, তরুণদের ধর্মীয়-জ্ঞান জ্যামিতিক হারে বৃদ্ধি পাচ্ছে; ধর্মীয় লেখকেরা বাংলা, আরবী, ইংরেজীতে 'কোটেশন' দিয়ে, ধর্মের ব্যাখ্যা করে যাচ্ছেন; কুরান, হাদিসের আয়াত, অর্থ ব্যাখ্যা করছেন ধর্মীয় পন্ডিতদের থেকে বেশী গুরুত্ব দিয়ে। তবে, সায়েন্স, টেকনোলোজী, অর্থনীতির তুলনায় ধর্মীয় পোস্টের আধিক্য একটা বিষয়কে পরিস্কার করে তুলছে যে, ধর্ম সহজে শেখা যায়, ধর্ম নিয়ে লিখতে সহজ, ধর্ম নিয়ে আলোচনা সহজ।

সায়েন্স, টেকনোলোজী, রাজনীতি, অর্থনীতি কঠিন বিষয়; এগুলোতে পোস্টের সংখ্যা ও মান দেখলেই বুঝা যাচ্ছে যে, জ্ঞানের এসব শাখা বাংগালীদের জন্য এখনো বেশ দুরূহ।

৮| ১৮ ই এপ্রিল, ২০১৫ বিকাল ৫:৪৮

চাঁদগাজী বলেছেন: টিএসসি'তে যারা মেয়েদের উপর হামলা করেছে, তারা আইন, সমাজ, সরকার কাউকে ভয় পায় না; এরা ছাত্র নামধারী মাফিয়া; আজকের মেয়র প্রাথীরা, কমিশনার প্রাথীরা একদিন এ রকমই ছিলো; তখন সংখ্যায় কম ছিলো; আজকে তারা সংখ্যায় বেশী; তাই টিএসিতে সবার সামনে হামলা করেছে।

দেশের গত ৯০ দিনের তান্ডবে এরা জড়িত ছিল; কারা পেট্রোল বোমা মেরেছে, কারা গাড়ী ভেংগেছে, কারা টনে টনে বিয়ার ও মদ খাচ্ছে; কারা ইয়াবা কাচ্ছে ব্যবসা করছে, কারা পেনসিডিল খাচ্ছে? এরাই।

এরাই আমাদের ইউনিভার্সিটিগুলোতে পড়ালেখা হতে দিচ্ছে না; এরা সরকারের বাহিনী, বিরোধীদলের বাহিনী; এরা পানির মতো টাকা আয় করে, ব্যয় করে, ড্রিংক করে, মেয়েদের গায়ে হাত দেয়; সরকার, প্রশাসনের সবাই এই শক্তিকে জানে; জাতিও জানে; শুধু জাতি কস্ট পাচ্ছে যে, তাদের সামনে সামান্য কয়েকজন তরুণ এসব করছে, আর তারা অসহায়; টিএসসি'তে গণপিটুনীতে যদি এরা মারা যেতো, এতো ক্ষোভ থাকতো না; যেহেতু এদের ভয়ে মানুষ চুপ, তাই এটো ক্ষোভ।

সরকার ও বিরোধীরা এদের কাজে লাগায়ে ক্ষমতায় যায়; এরা সুযোগ নেবেই।

আগামীবারও এটা ঘটবে, হয়তো টিএসসি বা অন্য জায়গায়; তার জন্য তৈরি থাকতে হবে; এদের ধ্বংস করা কিছুই না।






৯| ২৩ শে এপ্রিল, ২০১৫ রাত ১:২৯

সচেতনহ্যাপী বলেছেন: দ্বিতীয় কথায় সম্পূর্ন একমত।। সব সরকারের সময়েই এদের চাহিদা মেটে না।। সুতরাং.....আশাও করি না।।
যেখানে বিজিবি বা বিএসএফ প্রধানের বক্তব্যই এক হয়ে মিলেমিশে যায়,সেখানে.......।।
এখন আশায় আছি নূতন দৃশ্যের অপেক্ষায়।।
আর কয়েকজনই কোটি মানুষকে শাসন করে, এটা ভুলে গেলে চলবে না।।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.