![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
শিক্ষা, টেকনোলোজী, সামাজিক অর্থনীতি ও রাজনীতি জাতিকে এগিয়ে নেবে।
পার্টি-প্রধান থাকা অবস্হায় ৩৪ বছর রাজনীতি করার সুযোগ শেখ হাসিনা ব্যতিত কেহ পেয়েছে বলে ইতিহাস নেই; কাছাকাছি যারা আছে, উনারাও তথাকথিত বাংগালী রাজনীতিবিদ: খালেদা জিয়া ও জেনারেল এরশাদ।
অবশ্য, গত ৩৪ বছর কেটেছে খালেদা জিয়া, জামাত ও এরশাদের বিপক্ষে সংগ্রাম করে; সেই সংগ্রামকে রাজনীতি বলা কঠিন হবে; মনে হয়, এখন শেখ হাসিনা সেই তথাকথিত রাজনৈতিক শক্তিগুলোর লাগাম ধরতে পেরেছে; এখ চাইলে সে রাজনীতি করার চেস্টা করে দেখতে পারে।
শেখ হাসিনা রাজনীতিতে আসার কথা ছিল না; ১৯৭৫ সালের হায়েনারা ঘরের বউকে রাজনীতিবিদ বানায়েছে; যে মহিলা ৬ বছর বাবার কবরটাও দেখতে পায়নি, সে মহিলার রাজনীতি নিশ্চয় ক্লিনটনের রাজনীতির মতো হওয়ার কথা নয়; এবং ৬ বছর পর, হায়েনাদের সংখ্যা ক্রমাগতভাবেই বেড়ে চলছিল।
সেসব হায়েনারা আজও ভেড়ার চামড়া পরে বাংলার বুকে 'ঘণতন্ত্র' কায়েম করেই চলছে।
বাংলাদেশকে হায়েনামুক্ত করতে হলে মানুষের জন্য রাজনীতি করতে হবে শেখ হাসিনাকে; খালেদা জিয়ার পতন ঘটাতে লেগেছে ৩২ বছর; সময় তো হাতে থাকছে না বেশী; এখন দরকার মানুষের জন্য পড়ালেখা, চাকুরী, বাসস্হান ও চিকিৎসার রাজনীতি করা।
১৩ ই জুন, ২০১৫ ভোর ৫:২৯
চাঁদগাজী বলেছেন:
উনি মনে হয়, অজগরের বিপক্ষে যুদ্ধে ব্যস্ত ছিলেন; গণতন্ত্র মনতণ্ত্র নিয়ে ভাবার সময় কোথায়?
২| ১৩ ই জুন, ২০১৫ ভোর ৬:১২
জহুরুল কাইয়ুম বলেছেন: গণতন্ত্র নিয়ে না ভাবলে কিসের বুলি আওরাচ্ছেন আপনি?
১৩ ই জুন, ২০১৫ সকাল ৮:২১
চাঁদগাজী বলেছেন:
গণতন্ত্র, আপনি আবার এত কঠিন শব্দ শুনলেন কোথায়? মনে রাখতে পারবেন তো ২/৩ দিন?
৩| ১৩ ই জুন, ২০১৫ সকাল ৭:০০
চাঁনপুইরা বলেছেন: ভাই জহুরুল চুপ থাকেন, আমাদের গাজী ভাইয়ের ' সুখী সমৃদ্ধ বাংলাদেশের স্বপ্ন' কিন্তু হাসিনাকে ঘিরেই।
১৩ ই জুন, ২০১৫ সকাল ৭:১০
চাঁদগাজী বলেছেন:
হাসিনাকে নিয়ে আমার কোন আশা নেই, উনার সময় শেষ, উনি হায়েনার গলায় রশি লাগায়েছে; আপনাদের হাতে দেশ তুলে দেবেন, আপনারা সামনে নেবেন।
৪| ১৩ ই জুন, ২০১৫ সকাল ৭:০২
চাঁদগাজী বলেছেন:
গণতন্ত্র, আপনি আবার এত কঠিন শব্দ শুনলেন কোথায়? মনে রাখতে পারবেন তো ২/৩ দিন?
৫| ১৩ ই জুন, ২০১৫ সকাল ৭:১৮
চাঁনপুইরা বলেছেন: গনতন্ত্র যদি হয় কঠিন শব্দ তাহলে আপনার হাসিনাতন্ত্রটা কি একটু বুঝিয়ে বলবেন কি জনাব 'চামচা'গাজী।
১৩ ই জুন, ২০১৫ সকাল ৮:২৩
চাঁদগাজী বলেছেন:
বাংগালীরা অংক, সায়েন্স, পলিটিক্যাল সায়েন্স, অর্থনীতি বুঝে না; ফলে, গণতন্ত্র বুঝা তাদের পক্ষে সম্ভব হয়নি এখনো।
১৩ ই জুন, ২০১৫ রাত ১০:৪২
চাঁদগাজী বলেছেন:
লেখার শুরু করেন।
৬| ১৪ ই জুন, ২০১৫ সকাল ৯:৫৪
ঢাকাবাসী বলেছেন: ভালই বলেছেন।
১৪ ই জুন, ২০১৫ বিকাল ৫:১৯
চাঁদগাজী বলেছেন:
শেখ হাসিনা ক্ষমতাকে ধরতে সক্ষম হয়েছে সম্প্রতি; এখন তাকে সঠিকভাবে ব্যবহার করতে পারলে জাতি উপকৃত হবে, যদি জাতির জন্য ব্যব হার না করে, তা'হলে সমস্যা আছে সামনে।
৭| ১৪ ই জুন, ২০১৫ সকাল ১০:০২
আমি মিন্টু বলেছেন: চমৎকার লেখা সে গণতন্ত্রই হোক আর মুজিব তন্ত্রই হোক ভালো লাগলো ভাই গাজী ।
১৪ ই জুন, ২০১৫ বিকাল ৫:২১
চাঁদগাজী বলেছেন:
শেখ মুজিব কম বুঝতেন, তা তিনি নিজে প্রমাণ করে গেছেন।
শেখ হাসিনাকে বুঝতে হবে যে, বিশ্ব সামনে যাচ্ছে, বাংলা সামনে যেতে না পারলে মানুষ সাগরে ভাসবে।
৮| ১৪ ই জুন, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৫৯
চাঁদগাজী বলেছেন: গুজরাট হত্যার নায়ক মোদী ও আদভানী; আমেরিকা মোোদীর বিপক্ষ নিয়েছিল, বিশ্বের অন্য কেহ সে রকম ব্যবস্হা নেয়নি; ভারতের প্রধানমন্ত্রী হওয়ায় আমেরিকা মোদীর উপর ওদের অবস্হান বদলায়েছে। বাংলাদেশের ও পাকিস্তানের মানুষের জিনের মাঝে ভারত বিদ্বেষ আছে; ভারত-বিদ্বেষ ও গুজরাট হত্যাকে যোগ করে যদি মোদী চরিত্রের উপর আলোকপাত করা হয়, বাংলাদেশ ও পাকিস্টানে সবচেয়ে অনাকাংকিত ব্যক্তি মোদী; সেই মোদী কিভাবে বাংলাদেশ মাতালো?
সরকারকে সরকারী কাজ করতে হয়, তাই হয়তো গুজরাটকে সরকার পেছনের পাতায় নিয়ে গেছে; কিন্তু যারা গায়ে পড়ে মোদীর সাথে কথা বলতে চেয়েছে, দেখা করার জন্য লাইন দিয়েছে, অনুমতি চেয়েছে, দেখা করে ধন্য হয়েছে, তারা কোন সরকার?
বংগবন্ধু হলে, মোদীর বক্তৃতায় উপস্হিত ছিলেন "বাংলাদেশের সব বড় মাথা"; এই বড় মাথাদের ১জনও কেন মিডিয়ায় এসে বললো না যে, আমি গুজরাট হত্যার নায়কের কথা শুনতে চাইনা, আমি আমার নিমন্ত্রণ পত্র ফিরিয়ে দিলাম।
২০০২ সালে, যেই মোদীর বিপক্ষে খালেদা জিয়ার সরকার ও বাংলাদেশের মানুষ ফুঁসে উঠেছিল; ২০১৫ সালে তা কোথায় গেলো? সেই খালেদা জিয়া দেখা করলো, মানুষ প্রয়োজনের বেশী আগ্রহ দেখালো, রহস্যটা কোথায়?
৯| ১৫ ই জুন, ২০১৫ ভোর ৫:৫৩
চাঁদগাজী বলেছেন: দক্ষিণ আমেরিকার অবারিত মাঠ, সুউচ্চ পর্বতমালা, দীর্ঘ নদী, সবুজ-সোনা আভোগাদো, কনডর পাখী, সোনা-ফলা মাটি চে'কে বিমোহিত করেছিল; সেই মহাদেশের মানুষের দারিদ্রতা, মানুষের অশিক্ষা, আমেরিকা-প্রীতি চে'কে দু:খিত করেছিল।
চে দেখেছিলেন, চিলির টিনের কারখানার মালিক আমেরিকান, কলম্বিয়া- ব্রাজিলের কলা বাগানের মালিক আমেরিকান, ডমিনিকানোর সব আভোগাদো বাগানের মালিক আমেরিকান, সব ওয়াইনারী আমেরিকানদের; সবখানে কাজ করে দক্ষিণ আমেরিকার লোকেরা; বেতনে ঘর চলে না, বাইরও চলে না।
স্কুল নেই, কলেজ নেই; চামচাদের ছেলেমেরা পড়ে নিউইয়র্কে, কালিফোরনিয়ায়, মাদ্রিদে। কৃষকের ছেলেরা নাম লিখতে পারে না, এন্ডিজ'এর লোকেরা জানে না যে, মানুষ বর্ণমালা আবিস্কার করেছে।
আকাশে উড়ে উড়োজাহাজ, বেকারেরা জড়ো হয়ে দেখে, যেতে চায় আমেরিকা, ভিসা পায় না; অবশেষে আলাউদ্দিনের চেরাগের খোঁজে পায়ে হেঁটে রওয়ানা হয় হাজার মাইল; একদিন স্বপ্বের দেশে আসে, কাজ করে, বিনা চিকিৎসায় মরে, অবৈধ।
দক্ষিণ আমেরিকায় রাজ প্রাসাদ তৈরি করে আমেরিকানরা থাকে, স্হানীয়রা সবকিছু যোগাড় দেয়, মেয়ারা প্রভুদের মন ভালো রাখার জন্য কাপড় খোলে।
চে যুদ্ধ করেছে রাইফেল হাতে, শুরু করেছিল কিউবা থেকে; রাইফেল হাতেই মানুষের জন্য প্রাণ দিয়েছে; রেখে গেছে দরিদ্র মানুষের জন্য স্বপ্ন ও ভাবনা।
আমাদের শিক্ষিত বেকারেরা তাদের এই বন্ধুকে জানলে, একদিন পথ খুঁজে পাবে অবশ্যই; তারা বেকার থাকবে না।
©somewhere in net ltd.
১|
১৩ ই জুন, ২০১৫ রাত ৩:৪৪
মোহাম্মদ জামিল বলেছেন: ইহা গনতন্ত্র না কি পরিবার তন্ত্র?