![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
শিক্ষা, টেকনোলোজী, সামাজিক অর্থনীতি ও রাজনীতি জাতিকে এগিয়ে নেবে।
আপনি যদি অর্থনীতির 'অ' বুঝেন, দেশের সাধারণ মানুষের অর্থর্নৈতিক দুরাবস্হা অনুমান করতে পারেন; তা'হলে আমার পোস্টের শিরোনামটি আপনার পরিচিত হতে পারে; বাক্যটি অবশ্যই বক্তার অর্থনৈতিক ধারণাকে পরিস্কার করে তুলে ধরেছে।
বাংলাদেশে এখনো বিদেশী বিনিয়োগ বলতে যা বুঝায়, তা'হলো সস্তা শ্রমের উপর লাভবান হওয়ার জন্য পোশাক শিল্পে কোরিয়ান ও হংকং, সিংগাপুরের চীনাদের বিনিয়োগ;চীনা ও কোরিয়ানরা ঘোলা জলে মাছ ধরে, ওদের বিনিয়োগে অনেক ফাঁকীবাজী আছে; ওরা দেশীয় দুস্টদের সাহায্য নিয়ে আমাদের সস্তা শ্রম, এনার্জি ও এক্সপোর্ট সুবিধা ব্যবহার করে আসছে।
দীর্ঘমেয়াদী উন্নত টেকনোলিজীতে বিনিয়োগ করে আমেরিকান ও জার্মানরা; তারা এখন বাংলাদেশে আসে না; তারা মুহিতকে বুঝে না; তারা দক্ষ শ্রমিক, টেকনিসিয়ান, ইনজিনিয়ার পায় না। জার্মান ও আমেরিকানরা এলে শ্রমিকেরাও কিছু পেতো, পকেটে টাকা যেতো, মাথায় বুদ্ধি বাড়তো।
চীনা পিনাদের কাজ করে মানুষ পয়সা পায়না, একই সাথে ক্রিমিনালে পরিণত হয়।
চীনা ও কোরিয়ানরা শ্রমিক ও সরকারকে ঠকায়। এই ঠকবাজরাও আজকাল বাংলাদেশে আসছে না।
বিনিয়োগ মানেই চাকুরী; বিনিয়োগ নাই, চাকুরী নাই, বেকার বাড়ছে।
ঠিক আছে, চীনা, কোরিয়ান, জার্মান, আমেরিকা কেহ আসছে না, না আসুক; দেশী বিনিয়োগের খবর কি?
আসলে আমাদের দেশী বিনিয়োগকারীরা চীনা ও কোরিয়ানদের থেকেও বড় ঘুঘু; তারা বিনিয়োগ থেকে লাভবান না হয়ে, বিনিয়োগের নাম ডাকাতিতে অভ্যস্ত; তারা প্রথমে ঋণ খেলাফী হয়ে জনগণের ও সরকারের ব্যাংক লুট করে; তারপর তারা পার্টি করা শুরু করে, আবার নতুন করে ঋণ পায়।
আসল বিনিয়োগকারী হওয়ার কথা সাধারণ জনতা; জনতাকে বিনিয়োগে আনতে ফাইন্যান্স জানতে হয়; ফাইন্যান্সের লোক বাংলাদেশে নাই।
১৯৯১ সাল থেকে শেখ হাসিনা ও খালেদা জিয়ার চক্রাকারে তান্ডব বিশ্বের বড় টেকনোলোজী কোম্পানীগুলোকে বাংলাদেশ থেকে দুরে রেখেছে; আর যেহেতু ইনটেল, আইবিএম, মটোরোলারা এদেশে আসেনি দক্ষ টেকনোলোজিক্যাল টেকনিসিয়ান এদেশে নেই।
সাধারণ মানুষকে বিনিয়োগে আনার কিছু উপায় আছে; আমাদিগকে নিজেদের জন্য চাকুরী সৃস্টি করতে সাধারণ মানুষকে বিনিয়োগে আনতে হবে
৩০ শে জুন, ২০১৫ সকাল ৯:২৯
চাঁদগাজী বলেছেন:
বিনিয়োগ, শিক্ষা, টেকনোলোজী, দেশের রাজনৈতিক অবস্হা, ফাইন্যান্স এর নিয়মাবলী সবই পরস্পরের সাথে যুক্ত; এগুলোর সমন্বয় হয়তো শেখ হাসিনা করতে পারবেন না; উনাকে বিদেশী এক্সপার্ট আনতে হবে।
২| ৩০ শে জুন, ২০১৫ সকাল ৯:৩৫
আমি মিন্টু বলেছেন: হুম বুঝিনা কেমনে কি চলবে
৩০ শে জুন, ২০১৫ বিকাল ৪:৫১
চাঁদগাজী বলেছেন:
মানুষের আয় বাড়তে হবে, অর্থনীতি যেন মানুষের মৌলিক অধিকার পুরণ করতে পারে।
৩০ শে জুন, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৫৪
চাঁদগাজী বলেছেন:
১৫ লাখ 'অদক্ষ শ্রমিক' যাবে মালয়েশিয়া; প্রতিদিন বিদেশ থেকে ১২ জনের লাশ আসবে; এটাও অর্থনীতি, মুহিতের, ড: আতিয়ারের অর্ঠনীতি।
৩| ৩০ শে জুন, ২০১৫ সকাল ১০:০১
ঢাকাবাসী বলেছেন: তারা দু.. অর্থনীতি না ব্ুঝলেও পচা মাগনা গম ..কয়েক'শ কোটি মাল বানাবার তরিকাটা ভালই বোঝেন!
৩০ শে জুন, ২০১৫ বিকাল ৪:৫৪
চাঁদগাজী বলেছেন:
সঠিক অর্থনৈতিক নিয়মাবলী না থাকাতে, কন্ট্রোল না থাকাতে, সরকার ও প্রশাসনের লোকেরা পুকুর চুরি করছে।
৪| ৩০ শে জুন, ২০১৫ সকাল ১০:৪১
শতদ্রু একটি নদী... বলেছেন: রংধনু নিয়া আপনার মত কি?
৩০ শে জুন, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৫৮
চাঁদগাজী বলেছেন:
কিছুটা ফিজিক্যাল ও বড় ধরণের মানসিক বিপর্যয় এ ধরণের সমস্যার মুল; সমাজ মানুষেরকে হতাশার মাঝে ঠেলে দিচ্ছে, মানুষ তাল মিলাতে পারছে না।
জাপানে জীবন ধরণের মান এত উন্নত ও ব্যয়বহুল হয়ে গেছে যে, মানুষ বিয়ে করতে পারছে না।
৫| ৩০ শে জুন, ২০১৫ দুপুর ১২:১৭
জুনায়েদ জুবেরী বলেছেন: ভালো তো, ভালো না
৩০ শে জুন, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৫৯
চাঁদগাজী বলেছেন:
শিক্ষিত মানুষেরা বিশ্বকে অধিক মানবিক করার জন্য কাজ করছে, আমাদেরকে তাদের কথা শুনতে হবে।
৬| ৩০ শে জুন, ২০১৫ দুপুর ১২:৫৯
গরল বলেছেন: দেশের অন্যান্য বিশ্ববিদ্যালয়ের কথা বাদ দিলাম, বুয়েট থেকে পাশ করে ইঞ্জিনিয়ার হয়ে মুষ্টিমেয় কিছু হয়ত মোবাইল অপারেটর গুলোতে ভাল চাকুরী পায় কিন্তু বাকিরা যেরকম অসম্মানজনক বেতনে চাকুরীতে ঢুকছে এতে করে খুব শীঘ্রই কেউ আর ইঞ্জিনীয়ারিং পড়তে আঘ্রয়ী হবে না। আর পর্যাপ্ত দক্ষ ইঞ্জিনীয়ার এবং টেকনিশিয়ান ছাড়া শিল্প বিপ্লব সম্ভব না। হাইটেক শিল্প বাদই দিলাম, আমার দেখা, বন্ধুর কোম্পানীতে তাইওয়ান থেকে টেকনিশিয়ান এনে নিটিং মেশিন মেরামত করতে হয় কারন বাংলাদেশী দুই ডিপ্লমা ইঞ্জিনীয়ারকে ট্রেনীং দেওয়া হলেও বেতন মাত্র বিশ হাযার টাকা হওয়ায় চাকূরী ছেড়ে চলে যায়। এই যখন দেশের অবস্থা, তবে অর্থনিতী অনেকটাই নির্ভর করে রেমিট্যান্স, কৃষি ও পোষাক শিল্পের উপর। শুধু এই তিন খাত দিয়ে কতদুর যাওয়া যাবে আমার মাথায় আসে না।
৩০ শে জুন, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:০২
চাঁদগাজী বলেছেন:
বর্তমানে ৪ কোটী ছাত্র আছে; ওদের সঠিকভাবে কাজে লাগাতে হলে, সঠিক প্ল্যান করার জন্য ৪০০/৫০০ জন পিএইচডি'কে দায়িত্ব দেয়ার দরকার।
৭| ৩০ শে জুন, ২০১৫ বিকাল ৪:০৫
বাগসবানি বলেছেন: আমাদের দেশে যে পরিমান রেমিট্যান্স আসে প্রতিবছর, শুধু পোশাক রপ্তানি করে যে আয় হয়, যেখানে মোবাইল কোম্পানিগুলো এত অফার দেয়ার পরও বিশাল প্রফিট করতে পারে বা সারাবছর দেশে অস্থিতিশীলতা বজায় থাকার পরও সবার ব্যবসা বাণিজ্যে কোনো ঘাটতি দেখা না দিয়ে লাভ ই লাভ, জনগণের যে অংশটা ট্যাক্স দেয়, পাবলিক উন্নয়নের জন্য বিশাল অংকের লোন নামক যে জিনিস নেয়া হয়, সেগুলোর সবগুলোই মন্ত্রী, আমলা থেকে শুরু করে সরকারী কর্মচারী লুটেপুটে খাওয়ার পর, দেশের যদি কংকাল টা শুধু অবশিষ্ট থাকে, সেটাই অনেক। আমজনতাও চোখে কালা একখান চশমা পরে, নিজের স্বল্পমেয়াদী লাভেই খুশী। বাকি সব গোল্লায় যাক 'আমার তাতে কি!' অবস্থা। চোখে মুখে অনবরত মিথ্যাও বলে, আবার হাদিস কুরআনের উপদেশবাণীও দেয়।
যাই হোক, লোকজনকে যে হারে সারাবছর শপিং আর রেস্টুরেন্টে হাপুসহুপুস খাইতে দেখা যায়, তাতে মনে হয় না আমাদের অর্থনৈতিক মন্দা বলে কোনো জিনিস আছে!
৩০ শে জুন, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:০৫
চাঁদগাজী বলেছেন:
জাতির নামে ২৭ বিলিয়ন ডলার ঋণ নিয়ে সমপরিমাণ টাকা চুরি করেছে প্রশাসন।
জীবনের মান নীচু হওয়ায় সবাই খাবার পাচ্ছে, কিন্তু শান্তি নেই।
৮| ৩০ শে জুন, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:০৪
শতদ্রু একটি নদী... বলেছেন: ভালো বিশ্লেষন। আলাদা কিছু বলার নাই। বিনিয়োগ বাড়াইতে ইন্ডিয়ার বর্তমান নীতি অনুসরন করা যাইতে পারে।
৩০ শে জুন, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৩৫
চাঁদগাজী বলেছেন:
ভারতকে অনুসরণ করা যেতে পারে দেশীয় টেকনোলোজী গড়তে; ফাইন্যান্সে ভারত ভালো করছে না; দরিদ্রদের হাতে জমানো টাকাগুলো মোটামুটি "আলস" ভারতেও!
৯| ৩০ শে জুন, ২০১৫ রাত ১০:৪৫
প্রামানিক বলেছেন: ভাল বিশ্লেষণ। ধন্যবাদ
৩০ শে জুন, ২০১৫ রাত ১১:১৪
চাঁদগাজী বলেছেন:
আমাদের মানুষকে মালয়েশিয়ার কাছে ও আরবদের কাছে দাস হিসেবে বিক্রয় করে সরকার, প্রশাসন ও আদম ব্যাপারীরা খুশী।
১০| ৩০ শে জুন, ২০১৫ রাত ১১:৩৮
মহাকাল333 বলেছেন: পোশাক শিল্পে কোরিয়ান ও হংকং, সিংগাপুরের চীনাদের বিনিয়োগ;চীনা ও কোরিয়ানরা ঘোলা জলে মাছ ধরে, ওদের বিনিয়োগে অনেক ফাঁকীবাজী আছে; ওরা দেশীয় দুস্টদের সাহায্য নিয়ে আমাদের সস্তা শ্রম, এনার্জি ও এক্সপোর্ট সুবিধা ব্যবহার করে আসছে।ভাই, দারুন বলেছেন।শ্রীলঙ্কানরাও বাংলাদেশে একি কাজে ব্যস্ত। পোশাক শিল্পে কাজ করতে গিয়ে এটা হাড়ে হাড়ে টের পাচ্ছি। আপনার সাথে সহমত।
০১ লা জুলাই, ২০১৫ রাত ১:১৪
চাঁদগাজী বলেছেন:
শ্রী লংকানদের কেন রাখা হয়েছে, আমাদের মানুষ এতদিনে নিশ্চয় ওদের থেকে বেশী দক্ষ!
১১| ০১ লা জুলাই, ২০১৫ রাত ১২:৩৬
শতদ্রু একটি নদী... বলেছেন: ওরা দেশি টেকনোলজিতে কতদুর যাবে জানিনা, তবে দক্ষ জনবল গড়ে নিচ্ছে। ধরেন ভারতে একটা ফ্রিজ কিংবা গাড়ি বিক্রি করবেন, তাহলে সেটার জন্য কারখানা ভারতেই হওয়া লাগবে। রেডিমেড অবস্থায় আনতে গেলে যা ট্যাক্স আছে তা দিয়া কেনার কথা চিন্তাও করতে পারবেননা। এজন্য অনেক কারখানা গড়ে উঠছে ওইখানে, যেইখানে স্থানীয় লোক কাজ করে দক্ষতা অর্জন করতেছে। ওদের বাজার বড় এটা সুবিধা, আমাদেরটাও খুব ছোট না। চেন্নাইতে টেস্ট ইকুইপমেন্ট বানানোর ফ্যাক্টরীর দক্ষতা দেখে অবাক হইছি।
০১ লা জুলাই, ২০১৫ রাত ১:১৩
চাঁদগাজী বলেছেন:
সেটা বাংলাদেশেও হওয়া উচিত ছিল; এখন করতে হবে।
১২| ০১ লা জুলাই, ২০১৫ সকাল ৭:০৫
রামন বলেছেন:
বাংলাদেশ ব্যাংকের দেয়া তথ্য বিবরণীতে জানা যায়, দেশের ব্যাংকগুলোতে তারল্যের কোন কাটতি নেই৷ প্রচুর অলস অর্থ সেখানে পরে আছে ৷ তাছাড়া এ দেশের শ্রমমূল্য অপেক্ষাকৃত কম। এরপরও বিনিয়োগকারীগণ কেন এগিয়ে আসছে না তার অনেক কারণ আছে৷ আমি স্বল্প পরিসরে কয়েকটি কারণ বলি৷ আমাদের দেশে বিনিয়োগ বান্ধব পরিবেশ সৃষ্টি না হওয়ার পেছনে প্রশাসনিক ও আমলাতান্ত্রিক জটিলতা অনেকাংশে দায়ী। এই স্থানে বিনিয়োগকারীর মামার জোর না থাকলে এবং উপযুক্ত উৎকোচ দিয়ে আমলাদের সন্তষ্ট না করতে পারলে তাকে ঘাটে ঘাটে নাকানি চুবানি খেতে হয়৷এসব সংঘবদ্ধ দুস্কৃতিকারী আমলাদের ষড়যন্ত্রে পড়ে অনেক ক্ষেত্রে বেচারা বিনিয়োগকারী লোকসান দিয়ে নিঃস্ব হয়ে যায়৷ দেশে বিনিয়োগ বৃদ্ধি না হওয়ার আরও একটি কারণ হলো, দেশের পরিকল্পনাহীন ও অপর্যাপ্ত অবকাঠামো। এই সেক্টরকে উন্নত ও আধুনিক পর্যায়ে নিয়ে আসার বিষয়ে কোন সরকারই সাফল্য অর্জন করতে পারেনি । বিনিয়োগ বৃদ্ধির জন্য আরেকটি বাধা হচ্ছে উচ্চ মূল্যের সুদ৷ বিনিয়োগ বাড়াতে হলে বর্তমান সুদের হার ডাবল ডিজিট থেকে কমিয়ে আনা ছাড়া গতান্তর নেই। সুদের হার সহনীয় পর্যায়ে নিয়ে আসার জন্য বাংলাদেশ ব্যাংককে নীতি প্রনয়ন করে আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোর উপর নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠা করতে হবে৷ একথা বলা অনিস্বীকার্য যে, বিনিয়োগের ক্ষেত্র তৈরী করতে হলে শিক্ষিত লোকের যত না প্রয়োজন তার চেয়ে বেশি প্রয়োজন ক্ষুদ্র বিনিয়োগকারীর আগমন। দেশের বড় বড় ব্যবসা বানিজ্য শিল্প প্রতিষ্ঠানের অক্সিজেন হচ্ছে ক্ষুদে বিনিয়োগকারীগণ। কাজেই এদেরকে বাদ দিয়ে বড় ধরনের অর্থনীতির পরিকল্পনা বা চিন্তা করা আকাশ কুসুম কল্পনা। ধন্যবাদ।
০১ লা জুলাই, ২০১৫ বিকাল ৪:১৬
চাঁদগাজী বলেছেন:
সঠিক কথা বলেছেন।
আপনার মতো যাঁরা ভাবেন, যাঁরা এ সমস্যাগুলো সমাধান করতে পারবেন, তাঁদের নিয়ে বিনিয়োগ সেল গঠন সম্ভব।
১৩| ০১ লা জুলাই, ২০১৫ দুপুর ১২:৩৬
বেদনার বালুচরে বলেছেন: ”বিনিয়োগ বাড়েনি, অর্থনীতি ভাল” শিরোনামটা সম্ভবত: কটাক্ষ করে বলেছেন। অথবা আমাদের অর্থিক মজুত অত্যন্ত সবল, এই অর্থে বলেছেন। বাংলাদেশের মত অত্যন্ত ঘণবসতিপূর্ন দেশে বিনিয়োগ না বাড়লে অর্থনীতি কখনো সবল হতে পারেনা। বিনিয়োগ না বাড়ার কারন হিসেবে অনেকে মন্তব্যে অনেক কারন বলেছেন। আরো যে দু’একটা কারন রয়েছে সেগুলোর মধ্যে প্রধান হচ্ছে সন্ত্রাস-চাঁদাবাজী এবং আরেকটা হচ্ছে এদেশে জমির স্বল্পতা। এজন্য বিশেষত: বিদেশি বিনিয়োগকারীরা এগিয়ে আসছেনা।
বিনিয়োগ বাড়লে এদেশের যে শ্রেণিটার ভাল হবে সবচাইতে বেশি, সেই তরুন সমাজ যতদিন না জাগবে, যতদিন তাদেরকে জাগানোর প্রক্রিয়া দেশের বিজ্ঞ-বিদগ্ধজণ কর্তৃক গ্রহন করে আক্ষরিক অর্থেই দেশে সুশাসন প্রতিষ্ঠার চেষ্টা করা না হবে, ততদিন এদেশে বিনিয়োগ বাড়বেনা এবং অর্থনীতিও শক্তিশালী হবেনা।
০১ লা জুলাই, ২০১৫ বিকাল ৪:১৯
চাঁদগাজী বলেছেন:
বাক্যটা মুহিতের।
আপনার ভাবনা সঠিক; এগুলো সরকার করবে না, আমাদের করতে হবে।
©somewhere in net ltd.
১|
৩০ শে জুন, ২০১৫ সকাল ৯:২৪
কলাবাগান১ বলেছেন: দক্ষ/শিক্ষিত কর্মী না থাকলে বিনিয়োগ করতে কে আসবে? আমাদের দেশের প্রাইভেট 'বিশ্ববিদ্যালয়'/মাদ্রাসা/পাবলিক শিক্ষা দিয়ে তো ইনটেল চলবে না বড় জোর ফেসবুক চালানো যায় ।