নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সম্পদহীনদের জন্য শিক্ষাই সম্পদ

চাঁদগাজী

শিক্ষা, টেকনোলোজী, সামাজিক অর্থনীতি ও রাজনীতি জাতিকে এগিয়ে নেবে।

চাঁদগাজী › বিস্তারিত পোস্টঃ

বাংলাদেশ নিয়ে বিশ্ব ব্যাংক ক্লান্ত, তাই মধ্য-আয়ের দেশ বানায়ে দিয়েছে।

০৩ রা জুলাই, ২০১৫ রাত ১২:০৭

বাংলাদেশ দরিদ্র দেশ; কারণ ১৭ কোটীর মাঝে ১০/১১ কোটী মানুষের আয়ের ধারাবাহিক সঠিক পদ্ধতি নেই; এদের আয় থেকে এরা নিম্নতম মানের জীবনযাত্রাও ধারাবাহিককভাবে চালাতে পারে না। বাবা তরকারী বিক্রয় করে, বাচ্ছারা স্কুলে যাচ্ছে; কাল পেট্রোল বোমায় বাবা মারা গেলো, আগামী ২ মাসে বড় মেয়েটা বাসার চাকরাণী হবে। আজ দুবাই থেকে টাকা পাঠাচ্ছে, ২ মাস পরে জেলে, টাকা বন্ধ।

দেশের মধ্যবিত্ত কান্নাকাটি করছে; ছেলে বিএ পাশ করে চাকুরী পাচ্ছে না, মেয়ের হবু বর দুবাইতে চাকুরী করে, আসতে পারছে না, বিয়ে হচ্ছে না।

স্বয়ং শেখ হাসিনা বলছিল ২০২১ সালে বাংলাদেশ মধ্য আয়ের দেশ হবে; কিন্তু বিশ্ব ব্যাংক বলছে আজই হয়ে গেছে; ব্যাপারটা কি? ব্যাপারটা সহজ: পদ্মাসেতুর টাকা দিতে পারেনি বিশ্ব ব্যাংক বাংলাদেশকে, প্রোটোকল মানেনি বাংলাদেশ; আরো ৩৮টি প্রজেক্টে বাংলাদেশকে টাকা দিয়ে যাচ্ছে বিশ্ব ব্যাংক; আর প্রশাসন ও সরকার চুরি করছেই করছে; বিশ্ব ব্যাংক ক্লান্ত; এখন একটা বড় সার্টিফিকেট ধরায়ে দিয়েছে; আগের মত 'কমসুদে' টাকা দিয়ে চোর পোষা কমাতে চায় বিশ্ব ব্যাংক।

বিশ্ব ব্যাংকের যুক্তিও আছে; নিজ টাকায় যদি ৩ বিলিয়ন ডলারের সেতু করতে পার, তা'হলে তুমি অবশ্যই ধনী, তোমার মানুষ ধনী, কাযীর গাভীর দুধ খাও।
এখন থেকে বাংলাদেশ অনেক কম সুদের ঋণ পাবে না, রিলিফ কমে যাবে; হয়তো, অন্য দেশে রিলিফ পাঠাতে হবে; ধনী দেশের লোক পায়ে হেঁটে সাউথ আফ্রিকা গেলে মান সন্মান যাবে।

মন্তব্য ১৯ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (১৯) মন্তব্য লিখুন

১| ০৩ রা জুলাই, ২০১৫ রাত ২:০১

জেন রসি বলেছেন: তারা, ধনী আরো ধনী হচ্ছে এইটা পর্যবেক্ষণ করে। গরিব আরো গরিব হচ্ছে এটা তারা চোখ বন্ধ করে দেখে।

০৩ রা জুলাই, ২০১৫ রাত ২:০৩

চাঁদগাজী বলেছেন:

আমাদের মুহিত, ড: আতিয়ার চায় উনাদের শ্রেণী টাকার মালিক হোক; বাকীরা মালয়েশিয়া ও সৌদীতে কাজ করুক। বিশ্ব ব্যাংক সেই নীতিতে বিশ্বাস করে।

২| ০৩ রা জুলাই, ২০১৫ রাত ২:৪৭

মিছা মন্ডল ব্যাক বলেছেন: রিলিফ কমে যাবে

তার মানে আপনি চান বাংলাদেশ রিলিফ খাওয়া দেশ থাকুক?

০৩ রা জুলাই, ২০১৫ রাত ৩:০০

চাঁদগাজী বলেছেন:


আমার আর আপনার চাওয়া কিছুই না, সরকার যা চায়, বিশ্ব ব্যাংক ও উহার সমগোত্রীয় অর্গেনাইজেশন সেভাবে দেশকে সাহায্য করে।

আপনি ভুল ধরণের প্রশ্ন করেছেন।

৩| ০৩ রা জুলাই, ২০১৫ রাত ২:৫৯

কলাবাগান১ বলেছেন: ধনী দেশের লোক পায়ে হেঁটে সাউথ আফ্রিকা গেলে মান সন্মান যাবে।

০৩ রা জুলাই, ২০১৫ সকাল ৮:৪১

চাঁদগাজী বলেছেন:

দেশ ভয়ংকর অসুবিধায় আছে। দেশের অবস্হা এখন ভালো, কখন খারাপের দিকে যাবে বলা মুশকিল।

৪| ০৩ রা জুলাই, ২০১৫ রাত ৩:২৪

মিছা মন্ডল ব্যাক বলেছেন: ওকে ফাইন আপনি কি চান সেটা ক্লিয়ার করে বলেন?

০৩ রা জুলাই, ২০১৫ সকাল ৮:৪৪

চাঁদগাজী বলেছেন:

দেশকে নিজেরা সঠিক পদক্ষেপ নিয়ে সঠিক মধ্য-আয়ের দেশে পরিণত করা উচিত ১০ বছরের মাঝে।

৫| ০৩ রা জুলাই, ২০১৫ রাত ৩:৩১

সচেতনহ্যাপী বলেছেন: আজ আমাদের মানে প্রবাসীদের রেমিটেন্স বন্ধ হলে দেশ দরিদ্রতম হিসাবে পরিগনিত হবে।। তাই না??

০৩ রা জুলাই, ২০১৫ সকাল ৮:৪৫

চাঁদগাজী বলেছেন:

হার্ড কারেন্সী থাকবে না, মোটামুটি আফগানিস্তান হয়ে যাবে।

৬| ০৩ রা জুলাই, ২০১৫ সকাল ৯:১০

কলাবাগান১ বলেছেন: দেশ দরিদ্রতম হিসাবে পরিগনিত হলে অনেকই দেখি খুশী হবে। নিম্ন-মধ্যবিত্ত হলেও কেন নিম্ন তা নিয়ে লেবু কচলানোর লোকের অভাব নাই।

০৩ রা জুলাই, ২০১৫ বিকাল ৪:০৪

চাঁদগাজী বলেছেন:

প্ল্যান অনুসারে মানুষের শিক্ষা ও চাকুরী না হলে জাতি নিজ পায়ে দাঁড়াতে পারে না; সৌদী, মালয়েশিয়া, সাউথ আফ্রিকার চাকুরী করে মানুষ মধ্য আয়ে যেতে পারবে না; কারণ ২/৩ কোটী লোক কাজ না করে, রেমিটেন্সের টাকায় বাজার করে চলছে, উনারা জিডিপি'তে কোন অবদান রাখছে না।

৭| ০৩ রা জুলাই, ২০১৫ রাত ৮:৫৭

ভোরের সূর্য বলেছেন: মজার বিষয় কালকেই একটা খবর দেখলাম যে বাংলাদেশ সরকার দেশের ৬৪% দরিদ্র মানুষের সামাজিক নিরাপত্তা দিতে বেশ কয়েকটি কার্যক্রম চালু রেখেছে। যেখানে সরকার নিজেই স্বীকার করেছে যে দেশে ৬৪% দরিদ্র সেখানে কিভাবে নিম্ন মধ্য আয়ের দেশ হয়।আসল কারন হচ্ছে প্রবাসী যারা কষ্ট করে টাকা পাঠান তাদের বদৌলতে এই সম্মান কিন্তু তারা ১কোটি মানুষ কিন্তু বাকি ১৫ কোটি মানুষের কি অবস্থা? সেটা আমরা সবাই জানি।
বিশ্বব্যাংকের ছক অনুযায়ী কোনো দেশের মাথাপিছু আয় ১২,৭৩৬ ডলার হলে তাকে উচ্চ আয়ের দেশ ধরা হয়। অথচ অতি সাম্প্রতি গ্রীস আইএমএফ এর কাছ থেকে মাত্র ১,৮ বিলিয়ন ইউরো লোন নিয়ে সেটা শোধ করতে পারেনি। খুব শীঘ্রই এই দেশ টি দেউলিয়া হবার সম্ভাবনা রয়েছে। কিন্তু মজার বিষয় হচ্ছে গ্রীসের মাথা পিছু আয় ১৮৮৬৩ ডলার!!!! যা কিনা ১২,৭৬৩ ডলার থেকেও অনেক বেশী।মানে অতি উচ্চ আয়ের দেশ!!!!।
শেখ হাসিনা আবার বলেছেন যে পুরোপুরি মধ্য আয়ের দেশ হতে বাংলাদেশের ২০২১ সালও লাগবেনা।তার আগেই হয়ে যাবে!!!!!!!!!
মাশাল্লাহ বাগাড়ম্বর কম না.........
অবশ্য উনি মনে হয় ঠিকই বলেছেন কেননা আওয়ায়মীলীগ,যুবলীগ,ছাত্রলীগ এবং এর অংগসংগঠন সবারই ভাল ইনকাম হবে ২নাম্বারী করে তাতে তারা আওয়ামী জনগোষ্ঠী হিসেবে এই টার্মেই মানে ২০১৮সালের মধ্যেই মধ্য আয়ের দেশের লোক হিসেবে পরিচিতি পাবে।
বাংলাদেশ মাথাপিছু আয়ের দিক থেকে সার্ক মানে মূল ৭টি দেশের মধ্যে ৬ষ্ঠ। মানে বাংলাদেশের নীচে আছে শুধু নেপাল। এই ৭টি দেশের মধ্যে সবচেয়ে বেশী আয় মালদ্বীপের। তারা অলরেডী উচ্চ মধ্য আয়ের দেশ এবং যেখানে বাংলাদেশ থেকে মানুষ শ্রম দিতে যায়। আর শ্রীলংকা উচ্চ মধ্য আয়ের দেশের খুব কাছাকাছি(প্রায় ৪০০০ডলার মানে ৪১২৫ডলার থেকে মাত্র ১২৫ ডলার দূরে)এমনকি ছোট্ট ভুটান যারা নাকি ভারত দারা বেষ্টিত তাদের মাথাপিছু আয় বাংলাদেশের দিগুন। আমরা যদি স্বচ্ছল হই তাহলে অবশ্যই খুশি হব। বাংলাদেশের মানুষের যদি আর্থসামাজিক অবস্থার উন্নতি হয় তাহলে খুব ভাল কিন্তু এভাবে শুভংকরের ফাঁকি দিয়ে নয়।

০৪ ঠা জুলাই, ২০১৫ রাত ২:০৬

চাঁদগাজী বলেছেন:


শেখ হাসিনা অংক ও অর্থনীতি বুঝেন বলে আমার মনে হয় না।

বর্তমানে, উনার সাথে যাদের দেখা হয়, সবার অবস্হা ভালো।

দেশকে উন্নত করতে হলে বড় জনসংখ্যার আয়ের ব্যবস্হা করতে হবে; সেটা মুহিত জানে না।

৮| ০৩ রা জুলাই, ২০১৫ রাত ৮:৫৮

ঢাকাবাসী বলেছেন: বিবিএস বিভাবে বানিয়েছে তার কোনো উপাত্ত নেই। যতদুর জানি তাদের সিস্টেম হলো গড় করা। এখন আপনার আয় বছরে ১২ লাখ আর আমার বছরে দুলাখ সো এভারেজে দাঁড়াল প্রত্যেকের (১২+২)/২= ৭ লাখ! দুনিয়ার নিকৃস্টতম আমলাদের বাস এদেশে!

০৪ ঠা জুলাই, ২০১৫ ভোর ৪:০১

চাঁদগাজী বলেছেন:


এ ধরণের হিসেব স্ট্যাটেসটিক্যালী জাতির গড় অবস্হান বুঝার জন্য; এতে অর্থনীতির স্বাস্হ্য বুঝার চেস্টা করা হয় না।

দেশ কত আয় করে, সেটা আসল বিষয় নয়, সেটা দ্বারা নাগরিকের স্বাচ্ছন্দ আসে সেটাই আসল; বাংলাদেশে বড় অংশের স্বাচ্ছন্দ ক্রমেই কমছে।

৯| ০৪ ঠা জুলাই, ২০১৫ রাত ৮:২৮

ভোরের সূর্য বলেছেন: আপনার একথা খুব ঠিক যে মানুষের কাজের সংস্থান করতে হবে। কিন্তু সরকারের এদি নজর আছে কি? থাকবেই বা কিভাবে। তারাতো ব্যস্ত ১৬০০কোটি টাকা দিয়ে ২০বছরের পুরাতোন সাবমেরিন কেনা নিয়ে অথচ এই টাকা দিয়ে মানবসম্পদ উন্নয়ন করা যেত। কিছুদিন হল সমুদ্র পথে মানব পাচার নিয়ে কথা হচ্ছে এ সমইয় দেখলাম শেখ হাসিনা ৪০০কোটি টাকা বরাদ্দ দিয়েছে কোষ্ট গার্ড কে যাতে তারা উন্নত যন্ত্রপাতি,জাহাজ কিনতে পারে মানব পাচার ঠেকাতে অথচ মানব পাচার যাতে না হয় সেই জন্য এই টাকা দিয়ে কোন উন্নয়নমূলক প্রকল্প করা যেত কিন্তু সেদিকে খেয়াল নাই।
রোগ হলে অসুখ সারানোর চেয়ে বরং কিভাবে রোগ যাতে না হয় সেই ব্যবস্থা করা উচিৎ। এত যে মানব পাচার হচ্ছে আমরা শুধু শুনছি কিভাবে মানব পাচারকারিদের ধরা যায় সেই কথা কিন্তু সেই মানুষগুলো যারা সমুদ্র পথে দেশের বাইরে যাচ্ছে তাদের নিয়ে কোন কথা শুনেছেন? কেন যাচ্ছে বা কিভাবে তাদের যাওয়া ঠেকানো যায় বা তাদের কাজের কোন সংস্থান সেই নিয়ে কোন পরিকল্পনা?

০৫ ই জুলাই, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:০৯

চাঁদগাজী বলেছেন:


বাংলাদেশের আর্মির জন্য নতুন অস্ত্র সস্ত্র কেনা অপরাধের সামিল। পুরান অস্ত্র সস্ত্র সবাই রিলিফ দেয়।

১০| ০৬ ই জুলাই, ২০১৫ দুপুর ১২:৩৭

চাঁদগাজী বলেছেন: এশিয়া থেকে যারা গত ৪০ বছরের মাঝে আমেরিকা, কানাডা, ইউরোপ ও অস্ট্রেলিয়ায় অভিবাসী হয়ে এসেছেন, তাদের প্রথম জেনারেশন ও দ্বিতীয় জেনারেশনের মাঝে বেশ বড় পরিবর্তন বিরাটভাবে চোখে পড়ে; এই পরিবর্তন শারীরিক, মানসিক, শিক্ষা, সংস্কৃতি ও আচরনে; এবং সবকিছুই ভালোর দিকে।

আমেরিকা, কানাডা্য় জন্ম নেয়া চীনা ও কোরিয়ান ছেলেমেয়েরা শারীরিক দিক থেকে তাদের মাতাপিতার চেয়ে অনেক বেশী স্বাস্হ্যবান, অধিক এনারজেটিক, সুন্দর; এরা পড়ালেখায় এত ভালো যে, স্হানীয় আমেরিকানদের জন্য এরা বিরাট চ্যালেন্জ; সাংস্কৃতিক দিক থেকে এরা প্রো-আমেরিকান, স্হানীয় ভাষার প্রতি এদের খুবই আগ্রহ; এদের সামান্য সমস্যা হচ্ছে, এরা সাদা আমেরিকান ব্যতিত অন্য আমেরিকানদের প্রতি কিছুটা বর্ণবাদী; এরা এদের প্রথম জেনারেশন থেকে হাজারগুনে সৎ; চাইনীজ ও কোরিয়ান প্রথম জেনারেশনের কাছে 'সততা' শব্দটা অজানা।

বাংগালী, ভারতীয় ও পাকিস্তানী ইমিগ্র‌্যান্টদের মাঝে সবচেয়ে ভালো করছে ভারতীয়রা, তারপরেই বাংলাদেশ ও পাকিস্তানী ছেলেমেরা; ভারতীয়রা বেশ আগে থেকেই এদেশে আসছে, তারা ২ সংকৃতি ধরে রাখতে সক্ষম হচ্ছে মোটামুটিভাবে; পড়ালেখায় এরা অনেক ভালো, কিন্তু অন্য ছেলেমেয়েদের থেকে কিছুটা স্বার্থপর, নিজেদের মাঝে থাকার প্রবনতা আছে; এরাও মটামুটি ২ ভাষায় কথা বলতে পারে, আচরণে এরা ভদ্র, তবে ভারতীয় চাপ থেকে যাচ্ছে এখনো।

বাংলাদেশীরা সবেমাত্র আসছে, এখানে জন্ম নেয়া ছেলেমেয়েদের সংখ্যা এখনো কম; তবে, বাংলাদেশে জন্ম নিয়ে এখানে বড় হচ্ছে, তাদের সংখ্যা বেশী; এরা পড়ালেখায় ভালো, মা-বাবাদের আলোচনা সন্তানদের পড়ালেখা নিয়েই; তবে, মা-বাবারা এদের বাংলা সংস্কৃতি থেকে মসজিদের দিকে নিয়ে যাচ্ছে বেশী; ফলে, তারা স্হানীয় আমেরিকানদের সাথে বেড়ে উঠার সুযোগ থেকে বেশ বন্ছিত হচ্ছে; এতে সমস্যা হবে কিছুটা।

পাকিস্তানী দ্বিতীয় জেনারেসন পড়ালেখায় ভালো করছে, তবে অন্য এশিয়ানদের তুলনায় শেষের কাতারে; এরা বেশ সমস্যায় আছে, প্রথম জেনারেশন পাকিস্তানীরা সৎ ও ধার্মিক বলে মনে হয় না; কিন্তু তারা চায় যে, তাদের ছেলেমেয়েরা ধার্মিক ও সৎ হোক, সেজন্য তারা এদের মসজিদ মুখী করে তোলে; ফলাফল এখনো বুঝা যাচ্ছে না। কিছু পাকিস্তানী ছেলেমেয়ের ব্যাপারে স্হানীয় আমেরিকানরা সন্দেহ পোষন করে।

আরব থেকে আগত ইহুদী, খ্রীস্টান ও মুসলমানেরা সম্পুর্ণ ভিন্ন পন্হায় তাল মিলাচ্ছে এসব দেশে; ইউরোপে আরবেরা ভালো করেনি; আরবের খৃস্টান ও ইহুদীরা ইউরোপ পছন্দ করে না; তারা আমেরিকা বেশী পছন্দ করে। ইহুদীরা অল্প সময়ে ইহুদী সমাজের সাথে মিশে যায়; তারা মুল আমেরিকান স্কুলে পড়ে না। খৃস্টানরা স্হানীয়দের চেয়ে ভালো করছে; তারা স হজে আমেরিকান আচরণ শিখে ফেলে ও মুলস্রোতের সাথে মিশে যায়।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.