১| ৩১ শে জুলাই, ২০১৫ বিকাল ৩:২০

বাড্ডা ঢাকা বলেছেন: ভাই আমিও ঐই চিতমহলের বাসিন্দা হতে চাই তা আমাকে কি করতে হবে একটু বলি দিবেন ।

২| ৩১ শে জুলাই, ২০১৫ বিকাল ৩:২৮

প্রামানিক বলেছেন: চাঁদ গাজী ভাই আপনার লেখা পড়ে আমি মুগ্ধ হই। আপনি এত তথ্য সংগ্রহ করেন কি ভাবে? সব সময় দেখি বাস্তবতা নিয়ে কথা বলেন। এসব তথ্য আমার খুব ভাল লাগে।

৩| ৩১ শে জুলাই, ২০১৫ বিকাল ৩:৩৮

গোধুলী রঙ বলেছেন: বঙ্গদেশের মানুষের বাস্তবতার জ্ঞ্যান থেকে যে আবেগ বেশি। আমার বাড়ীও একেবারে সীমান্ত এলাকায়, আজো বাড়ী যাবার রাস্তায় এটেল মাটিতে পিছলা খেতে হয় বিদ্যুৎ তো দূর কি বাত। একটা সরকারী প্রাইমারী স্কুল নাই, আধা সরকারী একটা আছে তাও সেখানে ভালো শিক্ষক যায় না, সবাই তো আর সংগ্রাম করে বড় হতে পারে না।

পোস্টে প্লাস।

৪| ৩১ শে জুলাই, ২০১৫ বিকাল ৪:২৯

আজাদ মোল্লা বলেছেন: যাহারা ভারত বাসি হবে ।
তাহাদের অনেক ভালো হবে ।
সত্যি কথা ।
ভালো কাজ । অনেক ভালো ।

৫| ৩১ শে জুলাই, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৫৬

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: যে দেশই চয়েজ করুন ,তাদের যেন পস্তাতে না হয় , এই কামনা রইল ।

৬| ০১ লা আগস্ট, ২০১৫ দুপুর ১২:০৪

মিন্টুর নগর সংবাদ বলেছেন: গজী ভাই লন আমরাও দৌড়ের ওপর ভারত যাইগা । এ দেশে আমাগো কোন মূল্য নাই ।

৭| ০১ লা আগস্ট, ২০১৫ দুপুর ১:১৪

আহমেদ ফিরোজ. বলেছেন: ৯৭৯ জন বাংলাদেশের মধ্যে থেকেও ভারত চলে যেতে চেয়েছেন বা গিয়েছেন শুধু এই সুবিধা বিবেচনায় নয়, হাসিনার অবৈধ স্বৈরাচারী রাজত্বকে থু থু চিটিয়ে প্রত্যাখ্যান করেছেন। স্বাভাবিক সরকার থাকলে হয়তো তারাও বাংলাদেশেই থেকে যেতো।

৮| ০১ লা আগস্ট, ২০১৫ দুপুর ১:৫৮

ভিটামিন সি বলেছেন: দাদা, লিখেছেন ভালোই। তবে আমি এটাকে দেখছি একটু ভিন্নভাবে। বিষয়টা কি জানেন, ভারতের কোন এক পার্টি আছে না যারা আসামের সব বাংগালিকে বাংলাদেশে পাঠিয়ে দিতে চায়, তারা ক্ষমতায় আসলে দেখবেন ঠিকই এদের পুশব্যাক করবে। মরি কি বাঁচি বাংলাদেশে কিন্তু সেই সম্ভাবনা নেই। কারণ জাতি হিসেবেই আমরা অতিথীপরায়ন। তাছাড়া যারা সেখানে যাচ্ছেন তারা কি ওই দেশে গিয়েই কোন রাজকার্য পাবেন? বরং এই দেশে যে পেশা ছিল সেটা তারা সেখানে গিয়ে ফিরে পায় কিনা সেই সন্দেহ আছে। এখানে যে পরিমান জমি তাদের ছিলো সেই জমিই বা ভারত সরকার তাদের কোথা থেকে দিবে?? খুব বড়জোড় তাদের জন্য একটা কলোণী তৈরী করতে পারে কোন এক বিরাট জঙ্গলের কাছাকাছি। এই রকম ঘটনার উপর ভিত্তি লেখা একটা বই আমি পড়েছি। বইটার নাম মানুষের ঘড়বাড়ি, লেখক অতীন বন্দোপাধ্যায় খুব সম্ভবত। এই বইটি পড়লে বোঝতে পারবেন একটি ভাসমান ছিন্নমুল পরিবারের কোন জায়গায় স্থিতু হতে কেমন কষ্ট করতে হয়। বইটি পড়ার আমন্ত্রণ রইল। হ্যাঁ যারা গিয়েছেন তারা হয়তো ভোট দেবার অধিকার পাবেন, যেটা আমরা দেশের মুল অধিবাসী হয়েও হারিয়েছি। আর পারবেন কোহেলি, রায়নার চার ছক্কায় উল্লাসে লাফাতে।

৯| ০১ লা আগস্ট, ২০১৫ দুপুর ২:০০

আহমেদ ফিরোজ. বলেছেন: খালেদা থাকলেই যে ভালো হতো তা তো বলছিনা। খালেদাও স্বৈরাচারী হতে পারেন। আমি বলছি যেই সরকারই হোক জনগনের ভোটে নির্বাচিত হয়ে সুশাসন প্রতিষ্ঠা রাখলে তারা বাংলাদেশেই থাকতো। হোক সেটা আওয়ামী লীগ।

১০| ০১ লা আগস্ট, ২০১৫ দুপুর ২:৫৭

প্রবাসী ভাবুক বলেছেন: যারা বাংলাদেশের অভ্যন্তরে ভারতীয় ছিটমহলে ভারতীয় নাগরিকত্ব গ্রহণ করছে তারা ঐ দেশে গিয়ে সাময়িক সহায়তা পেলেও পরবর্তীতে ভাসমান মানুষ হয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা বেশি৷ কারণ সরকার আজীবন সহযোগিতা করবে না৷ তারা ছিটমহলে থাকায় শিক্ষাদীক্ষা ও বিশাল দুনিয়ার বাস্তব জীবন সম্পর্কে ওয়াকিবহাল নয়৷ সম্পূর্ণ ভিন্ন পরিবেশে টিকে থাকাটা কঠিনই হবে বলে মনে হয়৷

যে সংসারটি ভাঙ্গছে সেই পুরুষের ভাই ছিটমহল বিনিময় আন্দোলনের ভারতপন্থী একটি কমিটির সভাপতি৷ তারা ভারতের সাথে মেশার জন্য দীর্ঘদিন আন্দোলন করায় এলাকায় তাদের রাজাকার বলে ডাকে সবাই৷ তারা থাকতে চাচ্ছিল কিন্তু রাজাকার উপাধি নিয়ে থাকলে তাদের বৈষম্যের শিকার হওয়ার ভয়েই ভারত যাচ্ছে৷ আর মহিলাটি জন্মগতভাবে বাংলাদেশী৷ ছিটমহলবাসীর সাথে বিয়ে হয়েছিল৷ দুই সন্তান ও আত্মীয় স্বজনের সাথে সে থাকতে চায় ভাসমান জীবনের অধিকারী না হয়ে৷ যাইহোক এটা অবশ্যই হৃদয়বিদারক৷

১১| ০২ রা আগস্ট, ২০১৫ সকাল ৯:০৯

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: অনেক মুসলমান তারা হয়তো সংখ্যালঘু হয়ে যাওয়ার ভয়ে ভারতে যেতে সাহস করেনি। অন্যথায় ভারতকে পছন্দ না করার আর কি কারণ থাকতে পারে।

১২| ০৭ ই আগস্ট, ২০১৫ দুপুর ১২:৩০

আর জে নিশা বলেছেন: ব্যুরোক্রেটরা ঢাকার বাইরে ও দেশ আছে, সেটা বুঝার মত দক্ষ নয়। সীমান্তের মানুষ অসহায়; সরকার ও ওদের জন্য কিছু করে না। - আমি বলতে চেয়েছিলাম আপনি লিখে দিলেন আমার অনেক আগেই ।

দুঃখে জর্জরিত - বলতে পারেন কি এই একটি কথা কাদেরকে বলা যায় “আবার তোরা মানুষ হো” সাত্য যদি সম্ভব হতো !!!

১৩| ০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১২:১৫

সৌরভ আনসারী বলেছেন: আপনি বোধহয় কখনো সিট বাসীকে দেখেন নাই। তারা অনেক আগে থেকেই মূল বাসীদের সাথে অনেক রিলেটেড ছিল শুধু রাজনীতি বাদ দিয়ে। শিক্ষায় তারা কখনোই পিছিয়ে নাই। আর সুবিধার কথা বলছেন??? সরকার তাদের এলাকার কী কী করছে, সেটা একবার দেখে আসলে এসব কথা বলতেন না।

১৪| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৩:০৫

সূর্য্য আমি! বলেছেন: নীলক্ষেত সার্টীফাইড আগাছা গাজী ছাগুর জন্য আবার কাঠালপাতা

১৫| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৩:০৬

সূর্য্য আমি! বলেছেন: নীলক্ষেত সার্টীফাইড আগাছা গাজী ছাগুর জন্য আবার কাঠালপাতা