![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
শিক্ষা, টেকনোলোজী, সামাজিক অর্থনীতি ও রাজনীতি জাতিকে এগিয়ে নেবে।
মিডল ইস্টে একটা গল্প প্রচলিত আছে, কেয়ামত সন্নিকটে এসে গেছে; ইসরায়েল, সিরিয়া, জর্ডান এলাকায় ইহুদী ও খৃস্টানদের মিলিত শক্তির বিপক্ষে মুসলমান ও রাশিয়ানরা এক মহাযুদ্ধ করবে; এতে সেই এলাকার সবাই নিহত হবে। এই গল্পই কি সিরিয়ানদের ভীতু করে ফলেছে?
সিরিয়ার বর্তমান যুদ্ধ ভয়ানক, কারণ আরবরা মেরে ফেলার পর দেখে কাকে মারলো, কে মরলো। সেখানে বাশার ক্ষমতায় থাকর জন্য স্বদলবলে যুদ্ধ করে ৪ লাখের মত হত্যা করেছে, তার বিপক্ষ যুদ্ধ করছে অনেক গোত্র; কুর্দীরা যুদ্ধ করছে আইএস' ও বাশারের বিপক্ষে, সেখানকার সুন্নীরা আবার আইএস'এ যোগ দিয়েছে , শিয়ারা আইএস'এর বিপক্ষে; তুরস্ক যুদ্ধ করছে আইএস ও কুর্দীদের বিপক্ষে, আমেরিকা বাশারের বিপক্ষে, রাশিয়া বাশারের পক্ষে। যুদ্ধ ক্ষেত্র বলতে কিছুই নেই, নিজের ঘরে মানুষ খুন হচ্ছে সমর্থক হিসেবে।
সিরিয়ান সৈন্য বাহিনী বাশারকে সরায়ে দিয়ে, সিরিয়ার জন্য যুদ্ধ করলে, ও জনগণকে দেশের পক্ষে যুদ্ধ করতে ডাক দিলে তারা জয়ী হতে পারতো। জনগণের উচিত ছিল সেনাবাহিনীর সাথে যোগ দিয়ে দেশকে রক্ষা করা ও সেনাবাহিনীর মাঝে থেকে বাশারকে সরায়ে দেয়া।
দেশের মানুষ দেশের জন্য যুদ্ধ না করে শরণার্থী হয়ে যাচ্ছে বিনা চেস্টায়; দেশের খারারের অভাব; তাই তুরস্ক, ইরানে তারা অবস্হান করতে পারতো; মহিলা ও শিশুদের রেখে বাকীরা যুদ্ধ করতে পারতো।
কিন্তু তাদের মনে লোভ এসে গেছে, এই সুযোগে পশ্চিমে চলে যাওয়ার জন্য; তুরস্ক ও ইরান রিফিউজীদের রাখতে সক্ষম, তদুপরি জাতি সংঘ সব রকম সাহায্য করছে। সবকিছু ফেলে তারা পশ্চিমে পালাতে চাচ্ছে, ডুবছে, জমানো সব টাকা হিউম্যান ট্রাফিকারদের হাতে তুলে দিচ্ছে।
সোস্যাল মিডিয়ায় দেখা যাচ্ছে যে, বাংলাদেশের মানুষ তাদের মুসলামান ভাইদের পশ্চিমে শরনার্থী হওয়ার সুযোগ হওয়াতে পুরো বাংগালী জাতিে খুশীতে গদগদ; কিন্তু ভাবছে না যে, ৩০০০ বছরের সভ্যতার দেশকে কারা রক্ষা করবে!
মহিলা ও শিশুদের আশ্রয় দিয়ে জার্মানী মানবতার কাজ করছে, কিন্তু সাথে সাথে নিজের জন্য বিপদ ডাকছে, কিছুদিন পরেই বুঝতে পারবে।
১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:২৭
চাঁদগাজী বলেছেন:
প্রতি বছর, ৮০ মিলিয়ন কপি কুরান ছাপানো হয়; পুড়ে মুড়ে লাভ নেই; সিরিয়ানরা পালাচ্ছে তো পালাচ্ছে, দেশ কার জন্য রেখে যাচ্ছে কে জানে?
২| ১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:৩৮
জাতি_ধর্ম_বর্ণ বলেছেন: সৌদি আরবকে ঘিরে ওই পুরা এলাকাটাই হলো আমাদের মুসলমানদের পবিত্র যায়গা। ইসলাম ধর্মের প্রচারও ওখান থেকেই।
তো আল্লাহতালা সব অরাজক, অশান্তি ওখানেই কেন দিচ্ছেন, এটার উত্তর কি? শত শত বছর ধরে ওখানেই যত সমস্যা, ব্যাপার কি? তবে কি ধর্মে কোন গলদ আছে??
১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:৪৫
চাঁদগাজী বলেছেন:
আগে সমস্যা ছিল মরুভুমি, আয় নেই।
পরে তেল পাওয়া গেলে, সেটাকে হাতে গোনা কয়েকজন দখল করে, দুনিয়ার অপরাধ করে চলছে।
আরবেরা নিজের পরিবার ও গোত্র ব্যতিত বাকীদের সব সুযোগ সিবিধা কেড়ে নেয়; সেই কারণে, তেল থাকা সত্বেও পড়ালেখা হয়নি।
৩| ১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:৪৮
জাতি_ধর্ম_বর্ণ বলেছেন: তারমানে ওরা সব ধান্দাবাজ? ধর্ম বেইচা খায়?
আর আমাগো দ্যাশে অশান্তি ক্যান?? আমরাওতো ৯০% মুসলমান।
তাইলে যেহানেই মুসলমান সেহানেই সমস্যা ক্যান??
১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:৫৮
চাঁদগাজী বলেছেন:
প্রথম থেকেই পেছনে-পড়া এলাকায় ইসলাম প্রচার হয়েছে, এশিয়া ও আফ্রিকায়।
তারপর, ইউরোপ শিক্ষায় দীক্ষায় এগিয়ে যায়, কিন্তু এশিয়ার মুসলীম এলাকা, ও আফ্রিকার বৃহৎ এলাকা শিক্ষা থেকে বন্চিত হয়।
৪| ১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:৪৭
বকস মুজিব বলেছেন: ইউরুপে ইসলামের প্রছার সহজ হবে
১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:০৪
চাঁদগাজী বলেছেন:
ইউরোপিয়ানরা ভিক্ষুকদের থেকে কিছু শিখে বলে মনে হয় না।
৫| ১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:৫৬
প্রামানিক বলেছেন: রেষারেশি যুদ্ধ করেই আরব জাতি ধ্বংস হবে।
১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:১১
চাঁদগাজী বলেছেন:
বিশ্ব সামনে যাচ্ছে, ওরা পেছনের দিকে রওয়ানা হয়েছে; টাকা পয়সাও কোন কাজে লাগছে না। এবার সব ফেলে পালাচ্ছে!
৬| ১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ২:১৭
বিপরীত বাক বলেছেন: জনগণের উচিত ছিল সেনাবাহিনীর সাথে যোগ দিয়ে দেশকে রক্ষা করা ও সেনাবাহিনীর মাঝে থেকে বাশারকে সরায়ে দেয়া।
----------- এইটাই যদি পারতো তবে তো সিরিয়া কবেই বৃটেন আমেরিকার মত হতো।
কিন্তু তাদের মনে লোভ এসে গেছে, এই সুযোগে পশ্চিমে চলে যাওয়ার জন্য;
-------++++++ পশ্চিম না ইসলাম আজকে ভ্যানিশ হয়ে যেত।।
মহিলা ও শিশুদের আশ্রয় দিয়ে জার্মানী মানবতার কাজ করছে, কিন্তু সাথে সাথে নিজের জন্য বিপদডাকছে, কিছুদিন পরেই বুঝতে পারবে।
----+ ---- মুসলিম দের এই অভ্যাস ধর্মগত।। বিপদগ্রস্ত হয়ে বিধর্মী দের সাহায্য নিবে।। তারপর বিপদ কেটে বলবে সব তো আল্লাহ করেছে।। তুই কে?? আরও তোর সব মাল সম্পদ আমাকে দে।। কারণ তুই আল্লাহ র আইন মানিস না।।।
অথচ আল্লাহর আইন দিয়ে নিজেদের দেশটারে কি বানাইছে সেইটা বেমালুম ভুলে যাবে।।
আমি একবার এক হুজুর কে ৪০ হাজার টাকা ধার দিছিলাম।। এমনকি আমি অসুস্থ থাকায় তাকে ২০০০০ র চেক লিখেও দিয়েছিলাম।।
পরে টাকা চাই পাই না, পাইনা।। ভদ্রভাবেই চাই।।। পাই না।। একদিন রাস্তা দিয়ে যাচ্ছিলাম।। আড়চোখে খেয়াল উনি আমাকে দেখে অন্যদিকে সরে গেল।।। মন খারাপ হয়ে গেল।।
পরে ওনাকে মোবাইলে বলছিলাম হাসতে হাসতে,, টাকা দিতে পারছেন না ভাল। আমি তো আপনার সাথে খারাপ ব্যবহার করছি না। ভদ্রভাবেই চাই।। তা আমাকে দেখে ওভাবে সরে গেলেন যে!
উনি দেখি প্রচন্ড রেগে আমার সাথে কথা বলতে লাগলেন।। একপর্যায়ে যেটা বললেন তা হল, " টাকা আমি আল্লাহর কাছ থেকে নিয়েছি।। আল্লাহ কে ফেরৎ দেব। "'..
আমি লা জওয়াব।। ওই মুহুর্তে আমি যদি রেসপন্স করতাম তাহলে আমি ধর্মবিদ্রোহী আখ্যা পে য়ে পরে খুন হতাম।।।
৭| ১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ২:২৮
চাঁদগাজী বলেছেন:
" উনি দেখি প্রচন্ড রেগে আমার সাথে কথা বলতে লাগলেন।। একপর্যায়ে যেটা বললেন তা হল, " টাকা আমি আল্লাহর কাছ থেকে নিয়েছি।। আল্লাহ কে ফেরৎ দেব। "'..
-যাক, টাকাটা পেয়েছেন তো?
যেসব শরনার্থী ওখানে যাচ্ছে, তারা মোটামুটি আর সিরিয়ায় ফিরবে না।
৮| ১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ দুপুর ২:১৭
অপু দ্যা গ্রেট বলেছেন: মুক্তি যুদ্বের সময় অনেকেই দেশ ছেড়েছে পরে তারা ফিরে এসেছে । তারাও হয়ত আসবে । তবে সবার দেশ ছাড়ার পক্ষে আমি নই । তাদের অধিকার আদায়ের জনয় লড়াই করা উচিত ।
১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:২১
চাঁদগাজী বলেছেন:
ভারতের অবস্হা ভালো থাকলে ১ কোটী শরণার্থীর মাঝে ৫০ লাখ থেকে যেতো; সিরিয়ার ১০ পরিবার ফেরত আসবে।
৯| ১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:০২
রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: এ সমস্যার সমাধান দেখছিনা । সিরিয়ানরা দিশেহারা হয়ে পড়েছে । অাসাদ যদিও নির্মম, কিন্তু সে যদি ক্ষমতা ছাড়ে তার দেশের অবস্থা ইরাক, লিবিয়ার মত হয়ে যাবে । সব অশান্তির গোঁড়া অামেরিকা, সৌদি ও তাদের মিত্ররা ।
১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:২০
চাঁদগাজী বলেছেন:
সব অশান্তির মুলে আরবের মগজ; এরা নিজ গোত্রের বাহিরের লোকের ক্ষতি করে বেড়ায়।
মানুষকে শিক্ষা থেকে বন্চিত করেছে, শাসন ক্ষমতায় আসতে দেয়নি; সেই কারণে ইরাক, লিবিয়া ও সিরিয়ার এই অবস্হা।
বাকীদেরও এই অবস্হা হবে; কারণ, ইরান চায়, সুন্নী ও ওহাবীদের পতন হোক।
১০| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ১:২৬
সচেতনহ্যাপী বলেছেন: না চাইলেও গাদ্দাফীর কথা মনে করে দেখুন।। আবার গৃহযুদ্ধের প্রাক্যালের বাসারের কথাই।।
তাইতো আজ এরা নিজের মাংস নিজেরাই খাচ্ছে(নূসরা ফ্রন্টের একযোদ্ধাকে সরকারী সেনার বুক চিরে কলিজা খাবার ভিডিও)।।
আসলে সিরিয়ার জনগন "ছায়ার সাথে যুদ্ধ" করছে তাও কি.....।।সিরিয়ার গৃহযুদ্ধ,শুধুই পশ্চিমাদের ষড়যন্ত্র না ধর্মীয় গোড়ামীও ???
১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ৩:২১
চাঁদগাজী বলেছেন:
বিশ্ব রাজনীতি ও স্হানীয় রাজনীতির সাথে ধর্ম আর পেরে উঠবে না; যারা ধর্মের নামে রাজনীতি করতে চায়, তারা হেরে যাবে ।
১১| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সকাল ৭:২৮
এক্সট্রাটেরেস্ট্রিয়াল স্বর্ণা বলেছেন:
On the bus, going home. Not feeling so well.
১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:৩৯
চাঁদগাজী বলেছেন:
রেস্ট নিন, মাঠে হাঁটেন, পড়াকে হালকেভাবে নেন।
১২| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:৫৬
জেকলেট বলেছেন: ইতিহাস থেকে যাটুকু জানা যায় এই অঞ্চলের মানুষেরা বারবার ধর্ম পরিবর্তন করেছে কিন্তু দেশ ছাড়েনি। কি পরিমান বিপদের মুখে এরা দেশ ছাড়তে বাধ্য হয়েছে চিন্তা করেন।
১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:২৯
চাঁদগাজী বলেছেন:
এখ মানুষের জীবনের স্টানডার্ড উপরে চলে গেছে; আরবেরা তেল থাকা সত্বেও তা পাচ্ছে না, ফলে ইউরোপে ভিক্ষুক হওয়াই ভালো।
©somewhere in net ltd.
১|
১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:২০
জাতি_ধর্ম_বর্ণ বলেছেন: খৃষ্টানদের দিয়ে কোরাণ পোড়ানো, খৃষ্টানদের কাছে সিরিয় মুসলিমদের পাঠানো, মক্কায় ক্রেন ফেলে হাজীদের মেরে ফেলা ইত্যাদির মতো এটাও আল্লাহর একটি খেলা।
সবই তার ইচ্ছা। কারো কিছু করার নেই।