![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
শিক্ষা, টেকনোলোজী, সামাজিক অর্থনীতি ও রাজনীতি জাতিকে এগিয়ে নেবে।
দেশের অর্ধেক মানুষও এখনো উচ্চ শিক্ষা পায়নি, ১৯৭২ সাল থেকে মানুষকে শিক্ষার বাহিরে রাখা হয়েছে; এখন মানুষের আর্থিক অবস্হা কিছু ভালো হয়েছে; অশিক্ষিত মা-বাবাও তাদের ছেলেমেদের পড়াতে চায়; নিজেরা পড়ার সুযোগ পায়নি জীবনে; এখন তাদের ছেলেমেয়েদেরও পড়তে দিচ্ছে না শেখ হাসিনার সরকার।
উনি নিজে ১০টার মতো অনারারি ডক্টরেট পেয়েছেন, উনার আর কিছুর প্রয়োজন থাকার কথা নয়; যেসব ছেলেমেয়ে পড়ে নিজের পায়ে দাঁড়াতে চাচ্ছে তাদেরকে কেন সুযোগ দেয়া হচ্ছে না?
২০০৯ সাল থেকে শেখ হাসিনা ক্ষমতায়, সরকারী মেডিক্যাল কলেজে কেন মাত্র ৩৫০০ সীট? এবছর ৮৩ হাজার ছেলেমেয়ে ডাক্তারীতে ভর্তি হতে চেয়েছে; কেন কমপক্ষে, ১০ হাজারের জন্য সীট নেই? মা-বাবা তো টাকা নিয়ে বসে আছে।
১টা আউট-করা প্রশ্ন যদি পরিবার ১৫ লাখ টাকায় কিনে, তারা তাদের বাচ্ছার জন্য অবশ্যই কোটী টাকা খরচ করবে; কেন শেখ হাসিনার পিএইচডি মাথায় এই সামান্য অংক ঢুকে না?
উনি এখন গেছেন জাতি সংঘে বক্তৃতা দিতে; আমাকে মাফ করবেন, ওখানে উনার কথা শোনার জন্য কেহ বসে নেই; উনার দরকার ছিল, এখন দেশে বসে, রাতারাতি সীটের সংখ্যা বাড়ানোর জন্য কাজ করা; উনি গেছেন কি এক পুরস্কার আনতে; কার কি কাজে লাগবে সেটা? কাজের থেকে অকাজ নিয়ে বেশী ব্যস্ত।
পরিবেশের জন্য উনার জরিমানা হওয়ার দরকার; উনার অফিসের সামনে দিয়ে ভাংগা গাড়ী ধুঁয়া উড়ায়, আর উনাকে পরিবেশের জন্য পুরস্কার দিচ্ছে! উনার দরকার ছিল,এই বছর মেডিক্যালে ৭ হাজার নতুন সীটের ক্যাপাসিটি বাড়ানো।
২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:৫৫
চাঁদগাজী বলেছেন:
অনারারী ডক্টরেট কোন কাজ দেয় না; উনার দরকার সামুর পোস্ট পড়া, তখন ভাবনার লেবেল ডক্টরেটদের মতো হয়ে যাবে উনার।
উনি চাকুরী বাকুরী কিছুই দিটে পারবেন না; তাই, কমপক্ষে সবাইকে পড়ার সুযোগ দিতে হবে।
২| ২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:৫৫
প্রামানিক বলেছেন: ১টা আউট-করা প্রশ্ন যদি পরিবার ১৫ লাখ টাকায় কিনে, তারা তাদের বাচ্ছার জন্য অবশ্যই কোটী টাকা খরচ করবে; কেন শেখ হাসিনার পিএইচডি মাথায় এই সামান্য অংক ঢুকে না?
কঠিন প্রশ্ন।
২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ১২:০২
চাঁদগাজী বলেছেন:
হোসনী মোবারকের মতো, উনি কেবল মাধ্যমিক শিক্ষা নিয়ে ব্যস্ত; ২০০ বছর আগের থেকে বাংগালীদের দরকার ছিল উচ্চ-শিক্ষা; উনার মতো অনারারী হলে তো সবাইকে আওয়ামী লীগের সভাপতি হতে হবে; কাজ কাম কে করবে?
৩| ২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ২:৩৬
সচেতনহ্যাপী বলেছেন: শুধু শুধু মা-বাবা তো টাকা নিয়ে বসে আছে,বলছেন কেন?? বলুন কেন অল্প খরচে পড়ার সুযোগ পাচ্ছে না।। আর কোন পিতামাতাই চাইবে যদি অল্পখরচে তাদের সন্তানদের শিক্ষিত করতে পারলে অযথাই টাকা ঢালবে??
ঈদ মোবারক।।
২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ২:৪৯
চাঁদগাজী বলেছেন:
ঈদের শুভেচ্ছা।
বাংলাদেশে এক ডাকাত শ্রেণী বের হয়েছে, এরা ১৫ লাখ টাকায় আউট-হওয়া প্রশ্ন কিনেছে; তারপরও হয়তো বচ্ছা পড়ার সুযোগ পাবে না; কিন্তু এদের পরানো উচিত; সেটার ভার নেয়ার দরকার ছিলো শেখ হাসিনার; বুঝার দরকার ছিলো, কেন মানুষ এত টাকা ঢেলে দিচ্ছে।
৪| ২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ১২:৫৬
রাফা বলেছেন: আমরা কিনি বলেই ওরা বিক্রি করে।আমাদের নিজেদের মানসিকতা বদলাতে হবে প্রথমে।যে ছেলেটা ডাক্তারি পরতে যাবে সে এত অসৎ কেনো?
সব কিছু সরকার করে দিবে-এই ভুল ধারণা থেকে বের হবো কবে আমরা!
২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ১:০৩
চাঁদগাজী বলেছেন:
সবকিছু সরকার করছে না; ড: মহিউ্দ্দিন আলমগীর করছে, ছাত্রলীগের লিয়াকত শিকদার করছে, ড: হান্নান করছে; ওখানে গার্রমেন্টস কর্মীর মেধাবী ছেলেকে পাঠান, সম্ভব হলে।
সরকারের অন্ততপক্ষে মেডিক্যালের সীট এ বছর ৭০০০ থেকে ১০,০০০ করার দরকার ছিল; সময় আসবে, এত ছেলেমেয়ে ডাক্তারী পড়বে না; এবার পড়তে চেয়েছিল।
৫| ২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:১৬
এহসান সাবির বলেছেন: ঈদের শুভেচ্ছা।
ভালো থাকুন সুস্থ থাকুন।
শুভ কামনা রইল।
২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:৫১
চাঁদগাজী বলেছেন:
আপনার জন্যও ঈদের শুভেচ্ছা রলো; সফল হউন।
৬| ২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১:০০
স্ট্রিঙ্গার বলেছেন: নতুন এবং পুরাতন ব্লগারদের জন্য আজকে বিশেষ নাটকের সুচনা পর্বে হাজির করবো একজন সিতারা-এ-ছাগু পদকপ্রাপ্ত বাল ক্যাটাগরীতে নিজেকে উন্নীত করতে সাফল্যের সাথে সক্ষম হওয়া সেলিব্রিটি বালগার পাদ্গাজী কে। যারঃ
প্রধান খাদ্যঃ কাঠালপাতা (পাকিস্তানী ঔরসজাত নামীদামী ছাগল বইলা কথা। প্রিয় না হইয়া যাবে কই?)
প্রধান শখঃ যেইখানে সেইখানে ল্যাদানো (ছাগলের যা কাজ, সর্বজনবিদিত)
প্রিয় ডাকঃ বকবক চকচক (ব্লগে এই ডাক না দিলে উনার পেটে গ্যাসের সমস্যা হয় )
প্রিয় সঙ্গীনিঃ জনৈকা মুরগী (তাই উনি কমেন্টে থাইকা থাইকাই মুরগী শব্দটি ব্যবহার করেন প্রেয়সী মুরগীকে মনে করার আপ্রান চেষ্টায়। পোস্টকারী সবাই উনার চোখে ধরা দেয় মুরগী রুপে)
প্রিয় শব্দঃ পায়খানা ( যেই জিনিসটা উনি মুখে নিয়া বইসা থাকেন, মুখ দিয়া উগড়ান এবং আরেকটা অন্যতম প্রিয় শব্দ। পায়খানা না হইলে উনার চলেই না । কথায় আছে, যার মনে যা, ফাল দিয়া উঠে তা। )
স্বেচ্ছাশ্রমের ভিত্তিকে নিরলসভাবে করা কাজঃ বানান ভুল ( এই বানান ভুল ধরার কাজেও উনি বিশেষ পারদর্শী, আর এইটা ধরানর কাজেও উনি একের পর এক ভুল বানান পশ্চাদদেশ দিয়া প্রসব করতেই থাকেন। )
প্রিয় পোষাকঃ বাল ছাল (বাল ছাল বলতে বলতে আর ছিড়তে ছিড়তে উনার সব বাল ছালই উঠাইয়া ফেলছেন। সেইটা দিয়া বানাইয়া ফেলছেন পোষাক। উনি খুব প্রকৃতিপ্রেমীও কিনা। )
প্রিয় যুগঃ বর্বর + প্রস্তর যুগ (উনার ধারনা ব্লগারেরা প্রায় সবাই বর্বর যুগে বাস করে। নিজে সেইযুগের মায়া কাটাইতে পারেন নাই তো, তাই বোধ হয় )
প্রিয় ধারনাঃ ব্লগের সবাই গর্ধব, মগজবিহীন। ( পাকী বীর্য্য পরিপুর্ন মগজ দিয়া অন্যের মগজের আন্দাজ লাভ করা উনার পক্ষে অসম্ভব কিনা )
মুক্তিযুদ্ধের কিছু ব্যাপার সম্পর্কে ঐতিহাসিক দাবীঃ ক্রেক প্লাটুন ম্লাটুন সম্প্রতি যুক্ত করা শব্দ, এইসব কিছু ছিলো না। (এবং রুমির মাথায়ও নাকি মগজ ছিলো না, তাই মারা গেছেন )
জেড ফোর্স বলে স্বাধীনতা যুদ্ধে কিছু ছিল না। উহা আগস্টেই বাতিল হয়। ( যা উনার মত নীলক্ষেত সার্টিফায়েড কিছু ছাগু ছাড়া আর কেউ জানতো না। কারন উনি নিজেরেও জেডের মুক্তিযোদ্ধা দাবী করেন। যেই ফোর্স ছিলই না উনার মতে, ওই ফোর্সের মুক্তিযোদ্ধা হয় কিভাবে? )
শেখ সাহেব মুক্তিযোদ্ধাদের অবদান বুঝতে পারেন নাই। (সবকিছু যেহেতু এই ছাগু বুইঝা বইসা ছিলো, অন্যরা বুঝবার মত কিছু বাদ রাখেন নাই তো উনি )
হ্যা ভাইলোগ, ইনি সেই বিখ্যাত ইস্টার কালাকার বলগার পাদগাজী, যার এক পোস্টের পর পর আমাদের জনপ্রিয় আরেক ব্লগার হাসান ভাই লিখেছিলেন শ্বাশত এক বানী যার বাইরে উনার ব্লগিঙ্গকে অন্য কোন উপমায় বিশেষিত করবার কথা আপাতত মাথায়ই আসতেছে না।
"
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
মদ্যপান, ... বিষন্নতা ..... অবশেষে একটি 'বালপোষ্ট'
"
হ্যা ভাইয়েরা আমার, বোনেরা আপনার, আপনাদের সামনে ধীরে ধীরে উপস্থাপন করা হবে নাটকের পরবর্তী পর্ব সমুহ। সংক্ষিপ্ত পরিচিতির বাইরে যার মাধ্যমে আপনারা জানতে সক্ষম হবেন ধর্ম সম্পর্কে উনার বিখ্যাত উক্তিসমুহ। কিভাবে কবিতা পইড়া উনি বইলা দিতে পারেন কারো চেহারা গাধার মতন, আওয়ামীরা জানতে পারবেন উনি তাদের নেত্রী হাসিনা সম্পর্কে কি বলছেন, খালেদার ব্যাপারে আমার কোন বক্তব্য নাই, একটূ ঢু দিলেও এই ব্যাপারে ভালোই জানবেন। এই ব্যাপারে উনি ভালোই লিখেন, উপভোগ্য।
অপেক্ষায় থাকুন। স্টে টিউনড ফর দ্যা নেক্সট এপিসোড
©somewhere in net ltd.
১|
২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:২৯
ভবোঘুরে বাউল বলেছেন: "উনি এখন গেছেন জাতি সংঘে বক্তৃতা দিতে; আমাকে মাফ করবেন, ওখানে উনার কথা শোনার জন্য কেহ বসে নেই; উনার দরকার ছিল, এখন দেশে বসে, রাতারাতি সীটের সংখ্যা বাড়ানোর জন্য কাজ করা; উনি গেছেন কি এক পুরস্কার আনতে; কার কি কাজে লাগবে সেটা? কাজের থেকে অকাজ নিয়ে বেশী ব্যস্ত।
পরিবেশের জন্য উনার জরিমানা হওয়ার দরকার; উনার অফিসের সামনে দিয়ে ভাংগা গাড়ী ধুঁয়া উড়ায়, আর উনাকে পরিবেশের জন্য পুরস্কার দিচ্ছে!"------- জটিল কথা কইছেন ভাই। সাহসী কথাগুলো অনেক ভালো লাগলো।