![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
শিক্ষা, টেকনোলোজী, সামাজিক অর্থনীতি ও রাজনীতি জাতিকে এগিয়ে নেবে।
আধুনিক সমাজ ব্যবস্হায়, রাস্ট্র চালনায় সরকারী দল ও বিরোধী দলের মাঝে সংলাপ হয় পার্লামেন্টে; বিএনপি ও আওয়ামী লীগ যখন সরকার ও বিরোধী দলে অবস্হান করছিল, তাদের মাঝে পার্লামেন্টের নিয়ম অনুযায়ী সংলাপ ইত্যাদি ঘটেনি; কারণ, বিরোধী দল হিসেবে, আও্য়ামী লীগ ও বিএনপি সব সময় 'পার্লামেন্ট ত্যাগ করেছে'; এখন বিএনপি বিরোধী দলে নেই; ফলে, সংলাপ করতে চাইলেও হবে না। আর সংলাপ হয়, যখন প্রতিপক্ষগুলো মোটামুটি সমান বলের অধিকারী হয়; অসম বলের মাঝে যা হয়, উহাকে বলা হয় সন্ধি।
বিএনপি ও আওয়ামী লীগ এখন যেভাবে পরস্পরের সাথে যুক্ত, এখানে সংলাপের কিছু নেই; কারণ, এরা পরস্পরকে পরাজিত করে আসছে 'ষড়যন্ত্রের' মাধ্যমে, সেই চেস্টা এখনো থামেনি; এই ২ দলের মাঝে রাজনৈতিক প্রতিযোগীতা ছিল না, ছিল ষড়যন্ত্রের প্রতিযোগীতা; আওয়ামী লীগ নিশ্চয় সংলাপ করে বলবে না যে, "ঠিক আছে, শেখ সাহেবকে মারার কারণে, আওয়ামী লীগকে এই এই সুযোগ দিতে হবে; অথবা, শেখ হাসিনার উপর একবার গ্রেনেড মেরেছ, আর মারতে পারবে না; অথবা ঠিক আছে, শেখকে মেরেছে, শেখ হাসিনাকে গ্রেনেড মেরেছ, কিন্তু জনতার দিকে চেয়ে, আমরা সব ভুলে জনতার স্বার্থে রাজনীতি করবো"। আওয়ামী লীগ ও বিএনপি'র মাঝে যে সমস্যা বিরাজ করছে, সেগুলো সংলাপের বিষয় নয়, সেগুলো 'সন্ধির' বিষয়।
উপরে উপরে, সংলাপের ক্থা বলে বিএনপি নিজকে রাজনীতির গুরু হিসেবে ও রাজনীতিতে বিশ্বাসী দল হিসেবে চালিয়ে যেতে চাচ্ছে; তারা ভালো করে জানে যে, শেখ হাসিনা ও খালেদা জিয়া এসব কিছুতে বিশ্বাস করে না; এদের দুইজন ৩৪/৩৩ বছর করে বাংলাদেশ চালিয়ে এসেছে, এ ব্যাপারে এরা পাকা, এরা জানে লাথি মেরে কিভাবে কাঁঠাল পাকাতে হয়।
বিএনপি ও আও্য়ামী লীগ যে ধরণের পদ্ধতি অনুসরণ করে দেশ চালায়, সেখানে তাদের মাঝে বিরাট মিল আছে; ওদের রাজনীতি একই ফল দেয়; তারা পরস্পরের সম্পুরক; ফলে, তাদের মাঝে সন্ধি হবে, সেটা ড: এমাজুদ্দিন, মওদুদ, রিপন বা মির্জার কথায় হবে না; এই ধরণের সন্ধি ইত্যাদি তারা সম্পন্ন করে থাকে তাদের বিদেশী গুরুদের মাধ্যমে।
০৮ ই নভেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৩৬
চাঁদগাজী বলেছেন:
১৯৭৫ সাল থেকে আমাদের রাজনীতিতে পশ্চিম ঢুকে গেছে।
সবাই অনুভব করছে, দেশজ শক্তির উত্থান দরকার। কিন্তু যারা এখন, রাজনীতির মাঠ দখল করে আছে, তারা চেস্টা করছে, যাতে নতুন কেহ আসতে না পারে; ফলে, কঠিন হবে, কিন্তু সম্ভব।
২| ০৮ ই নভেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:১৬
প্রামানিক বলেছেন: আওয়ামীলিগ বিএনপিসহ সব দল যদি কল্যানকর সন্ধি করে সেটা দেশের জন্য মঙ্গলজনক হবে।
০৮ ই নভেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:২১
চাঁদগাজী বলেছেন:
সেটাও কল্যানকর হবে না; কারণ, সেই সন্ধিতে আসল পক্ষের কেহ থাকবে না; আসল পক্ষ হচ্ছে 'জনতা'।
তবে, ওদের ভেতর সন্ধি হবে; কারণ, শেখ হাসিনার কিছুটা দুর্বলতা আছে ছেলের ব্যাপারে।
৩| ০৮ ই নভেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:১৫
অগ্নি সারথি বলেছেন: কি জানি কি হবে জানিনা।
০৮ ই নভেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:২১
চাঁদগাজী বলেছেন:
শেখ হাসিনাকে মানুষের জন্য যুগান্তকারী প্রোগ্রাম নিতে হবে; শুধু তাতেই মিলিটারী পার্টি বিএনপি'র পতন হবে।
শেখ হাসিনা মানুষের জন্য তেমন কোন বিরাট প্রোগ্রাম নিচ্ছে না; অনেকটা বিএনপি'র নীতি অনুসরণ করছে অর্থনীতিতে; ফলে, বিএনপি থেকে যাচ্ছে।
৪| ০৮ ই নভেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:৩৮
কিরমানী লিটন বলেছেন: স্বপ্ন যখন ঘুমিয়ে পড়ে
ইচ্ছে তখন ঘাসফড়িং,
কেনাবেচার দর দামেতে
বিবেক বোধের হয় ফিটিং।
আকাশ জুড়ে উড়ছে শকুন
শোকের মিছিল নিত্য,
বাংলাদেশের কপাল পুড়ে
নীল বেদনায় চিত্ত।
চিতায় পুড়ে দেশের হৃদয়
শান্তিরা সব ত্রিশুলে,
দ্রোহের অনল পুড়ায় দুচোখ
রুখতে অসুর সমূলে।
ধুকে মরা দিন শেষে
রুখে দেয়া শপথে,
এসো মিলি রাজপথে
অধিকার দাবীতে। - বিবেকের সূর্যোদয় হোক-প্রিয় স্বদেশের আকাশে,অনেক শুভকামনা প্রিয় গাজী ভাইয়ের জন্য ...
০৮ ই নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:১৯
চাঁদগাজী বলেছেন:
কবিতায় ন্যায় ও অধিকর প্রতিস্ঠার দৃঢ় বাসনা প্রকাশ পেয়েছে; মানুষ তাদের অঢিকর প্রতিস্ঠা করবেই, হয়তো সময় লাগবে।
৫| ০৯ ই নভেম্বর, ২০১৫ রাত ২:৪৪
নিমগ্ন বলেছেন: ১৯৭৫ নয় ১৯৭২ থেকেই বাংলাদেশের রাজনীতির ঘুঁটি বিদেশীদের হাতে।
০৯ ই নভেম্বর, ২০১৫ রাত ২:৫৬
চাঁদগাজী বলেছেন:
আমার মনে হয়, ১৯৭২ কেহ শেখ মুজিবকে নিজেরদের অধীনে নেয়ার কথা ভাবেনি।
©somewhere in net ltd.
১|
০৮ ই নভেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৩২
রুদ্রছায়া বলেছেন: বিদেশী ও সাম্রাজ্যবাদী শক্তিই বাংলাদেশের রাজনীতি দখল করেছে। এই দুই দল সাম্রাজ্যবাদী প্রতিদ্বন্দ্বী দেশের দুইটা এজেন্ট মাত্র। বাংলাদেশী রাজনীতি করার ক্ষেত্রে দেশজ শক্তির উত্থান দরকার। যারা সত্যিকার বাংলাদেশী হিসেবে গর্বিত হবে।