নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সম্পদহীনদের জন্য শিক্ষাই সম্পদ

চাঁদগাজী

শিক্ষা, টেকনোলোজী, সামাজিক অর্থনীতি ও রাজনীতি জাতিকে এগিয়ে নেবে।

চাঁদগাজী › বিস্তারিত পোস্টঃ

প্রাণ ভিক্ষা না দেয়ার পেছনে \'খালেদা জিয়া একটা বড় ফ্যাক্টর\'

২২ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:৩১

এই পোস্টটাকে সামনের পাতা থেকে সরিয়ে দেয়া হয়েছে...

আধুনিক শিক্ষিত মানুষ মৃত্যুদন্ডের বিপরিতে অবস্হান নিয়েছে; সর্বাধিক বড় শাস্তি হলো যাবজ্জীবন, সভ্যরা এটা প্রতিস্ঠিত করার জন্য আইনী প্রচেস্টা চালাচ্ছে। নিউইয়র্ক রাজ্যের জনপ্রিয় বিখ্যাত গভর্নর মারিও কুমো 'মৃত্যুদন্ডের' বিপক্ষে অবস্হান নিয়ে ১৯৯৪ সালে, প্রায় অপরিচিত জর্জ পাটাকীর কাছে পরাজিত হয়; পাটাকী 'মৃত্যুদন্ডের" পক্ষে ছিল।

প্রেসিডেন্ট আবদুল হামিদকে অনেকে অনেক শ্রদ্ধা করেন, তিনি নাকি নরমপন্হি; নরমপন্তি হলে, গতকাল কেন, কমপক্ষে একজনের হলেও প্রাণদন্ড রহিত করেননি তিনি? প্রাণদন্ড রহিত মানে শাস্তি মওকুফ নয়!

আমার ভাবনা, উনি খালেদা জিয়া ও বিএনপি'কে একটা ফ্যাক্টর হিসেবে নিয়েছেন; ভাবনায় হয়তো ছিলো, যদি ক্ষমতার রদবদল হয়, খালেদা জিয়া, বা অন্য কারো নেতৃত্বে বিএনপি ক্ষমতায় আসে, আসমাীকে মুক্ত করে দেবে।

আমার এই ধরণা যদি সঠিক হয়, প্রাণদন্ড বহাল রাখছেন 'খালেদা জিয়া ফ্যাক্টর'।

আমি মনেকরি, আমার ধরণা সঠিক; কারণ, খালেদা জিয়া ও বিএনপি এ বিচারের বিপক্ষে ছিল; তবে, তারা ডিপ্লোমেটিক ভাষা ব্যবহার করেছে, বলেছে, "সুবিচার হচ্ছে না"। ক্ষমতার রদবদল হলে, সুবিচারের জন্য আবার বিচার করার ব্যবস্হা হতো, সেই বিচারের ফলাফল আপনারা অনুমান করতে পারছেন।

বিএনপি'র প্রতিস্ঠাতা জেনারেল সাহেব সাজাপ্রাপ্ত ও বিচারাধীন সকল যুদ্ধাপধাীকে মুক্ত করে দিয়েছিল। এটা যে ২য় বার ঘটবে, তার ১০০% গ্যারান্টি আছে।

যুদ্ধাপরাধের বিচার করা প্রতিটি সরকারের দায়িত্ব ছিল; খালেদা জিয়ার সময় বিচার হলে, জামাত অবশ্যই সুবিচার পেতো বলেই খালেদা জিয়ার কথায় বুঝা যাচ্ছে; কিন্তু তিনি তো বিচার করেননি; তা'হলে, উনিই নিজে জামাত ও যুদ্ধাপরাধীদের সুবিচার থেকে বন্চিত করেছেন; মৃত্যুদন্ডেও উনার ছায়া থাকছে।












মন্তব্য ২৩ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (২৩) মন্তব্য লিখুন

১| ২২ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:৩৬

জাবির হোসেন বলেছেন: কিছু কওয়ার নাই

স্বামি বিদেশ

২২ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:৩৯

চাঁদগাজী বলেছেন:

আমার ধরণা প্রেসিডেন্ট হবেন, দেশের সবচেয়ে বিদ্যান ও কর্মঠ ব্যক্তি; একজন রোগী কি করে এত বড় পোস্টে চাকুরী করেন? তিনি কিভাবে প্রাণ ভিক্ষা দেবেন? উনার প্রাণ রক্ষার জন্য সিংগাপুর যেতে হয় মাসে কয়েকবার!

২| ২২ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:৫০

আহমেদ জী এস বলেছেন: চাঁদগাজী ,




ঠিক ...... ঠিক ....

২২ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:৫৩

চাঁদগাজী বলেছেন:


স্যরি, চৌধুরী ও মুজাহিদ পরিবার; প্রাণ ভিক্ষাও সম্ভব হয়নি হয়তো তৃতীয় কারণে!

৩| ২২ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:৫৫

Nazmul Haque Naju বলেছেন: আমার মনে হয় প্রান ভিক্ষা দেওয়া উচিত ছিল,যেহেতু উনারা এটা চেয়েছিল।

২২ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:৫৮

চাঁদগাজী বলেছেন:

আমিও তাই মনে করি।

৪| ২২ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:৫৪

মোঃ-আনারুল ইসলাম বলেছেন: আমি আজও কনফিউজড তারা কি সত্যি আবেদন করেছিল?

২২ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:১১

চাঁদগাজী বলেছেন:

এটা সঠিকাবে বলা মুশকিল হবে; তবে, পরিবার ব্যতিতও জেল প্রশাসনের দায়িত্ব আসামীর ইচ্ছানুসারে প্রাণ ভিক্ষার জন্য আবেদন করা।

সরকারের প্রতি অনেক মানুষের আস্হা না থাকাতে, এ ধরণের মতামতের জন্ম নিয়েছে।

৫| ২২ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:৩২

মোঃ-আনারুল ইসলাম বলেছেন: আপনাকে আবার অচে নিল নাকি?

৬| ২২ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:৩৫

চাঁদগাজী বলেছেন:

এখনো নেয়নি মনে হয়, আমি এমন কিছু লিখি না যে, যা মানুষের অধিকারের বাহিরে যায়; আমার কাছে জাতি বড়, দেশ বড়।

২২ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:৩৬

চাঁদগাজী বলেছেন:


দেখলাম, আপনি লিখছেন না; ব্যস্ত

৭| ২২ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:৫৯

মোঃ-আনারুল ইসলাম বলেছেন: ব্যস্ত

৮| ২৩ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১২:২৩

সচেতনহ্যাপী বলেছেন: এই সংক্ষিপ্ত জীবনে মৃত্যু দেখেছি অনেক।। তবে এখন মৃত্যু (প্রতিপক্ষ বা বিরোধী) আগের সেই পৈশাচিক আনন্দ আনে না।। এখন যেকোন মৃত্যুই আগে ভাবতে শেখায় নিহতের স্ত্রী-সন্তান আর নিকটাত্মীয়দের কথা।। কেমনে কাটছে এই শোকবিহ্বল দিনগুলি।। আমার পরিবারের মতই কি??

২৩ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১:৪০

চাঁদগাজী বলেছেন:


বাংগারীরা ফাঁসির জন্য যেমন অধীর ছিল, মনে হচ্ছে, জাতী মানসিক সমস্যায় ভুগছে। এমনকি, জামাত-বিএনপি'র লোকেরাও অস্হির হয়ে অপেক্ষা করছিলো।

৯| ২৩ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ৩:৫৬

চাঁদগাজী বলেছেন:

১৯৪৭ সালে পাকিস্তান স্বাধীন হওয়ার পর, সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য ঘটনা ছিল, ১৯৫৮ সালে মিলিটারী 'ক্যু করে আইয়ুব খানের ক্ষমতা দখল। কলোনী থেকে বের হয়ে মানুষ ভেবেছিল যে, আলাউদ্দিনের প্রদীপের গুণে, তারা শায়েস্তা খানের আমলে চলে যাবে; ২০০ বছরের কলোনীর পর, রাজতন্ত্রের মানুষ কলমের এক খোঁচায় গণতন্ত্রে চলে এলেন, যা নাগরিকেরা বুঝতেন না। শেরে বাংলা ব্যতিত কারো দেশ চালানোর মতো দক্ষতা ছিল না।

মাত্র ১১ বছর গণতন্ত্রে থাকা

১০| ২৩ শে নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ৭:৩৩

রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: মোবাইল দিয়ে ব্লগ চালাচ্ছি, তাই প্রতিউত্তর দিতে পারছি না বলে অান্তরিকভাবে দুঃখিত । ল্যাপটপ দিয়ে ঢুকতে পারা মাত্রই উত্তর দেবো ।

২৩ শে নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ৮:২৫

চাঁদগাজী বলেছেন:


ওকে

১১| ২৩ শে নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১:২৮

নতুন বাঙ্গাল বলেছেন: সাকা মুজাহিদের ফাসির আগে পরের আপনার কয়েকটা পোস্ট পরে কেন যেন আপনাকে অস্হির মনে হচ্ছে। মানে, আপনার স্বাভাবিক চিন্তাধারার সাথে ঠিক এগুলা যায়না। আপনি, ফাঁসির জন্য বাংগালীর অস্হিরতার কারন বুঝতে ভুল করছেন। আসলে দেশের মানুষ এই ফাসির আগের বিভিন্ন ঘটনা প্রবাহের কারনে এই বিষয়টার একটা চট জলদি সমাধান চাইছিল।মানে সবার ধারনা ছিল এটার একটা সুরাহা হলে অন্তত তারা চলমান অস্হিরতা থেকে মুক্তি পাবে। পাশাপাশি এই দুই ব্যক্তি ও তাদের পরিবারের দম্ভ ও নানামুখি ততপরতায় দেশের মানুষ দেখার অপেক্ষায় ছিল কার কত হেডম, মানে খেলায় কে জয়ী হয় সরকার না এরা। পাশাপাশি সরকার ও বিষয়টাকে তাদের কতৃত্বের চ্যালেন্জ হিসাবে দেখে এবং নানা অঘটনের মধ্যে, হঠাত খালেদা দেশে আসার ঘোষনায় সরকার ধরে নেয় এটা বিলম্বিত হলে , খালেদা জামাত ও সাকার পরিবারের সাথে লেনদেন এর মাধ্যমে নতুন কোন অঘটন ঘটানোর চেস্টা করতে পারেন, তাই সব মিলিয়ে সরকার ও এই ঝামেলা তারাতারি শেষ করাটা উত্তম মনে করে। আর যেহেতু বিষয়টা এই দুই পরিবার অন্য লেভেল এ নিয়ে গেছিল, তাই ফাসি দেয়া ছাড়া সরকারের অন্য যেকোন উদ্যোগ সরকারের পরজায় হিসাবে কাউন্ট হত, অতএব সরকার চ্যালেন্জ টা নিয়েই ঝামেলা মিটিয়ে ফেলেছে। এখন দেখবেন এই সপ্তাহের মধ্যেই বাংগালী সব ভুলে নতুন কিছুতে মনেযোগ দিবে।
শেষ কথা : বাংগালী জাতি হিসাবে থ্রিল বেশ পছন্দ করে , আর শেখ হাসিনা সেই থ্রিলের মজা বেশ ভালো ভাবেই দিচ্ছেন জাতিকে।

২৩ শে নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:৪৫

চাঁদগাজী বলেছেন:


সরকার মানুষকে থ্রিলে রাখার পথ বেছে নিয়েছে; কারণ তারা ভাবছে যে, খালেদা জিয়া একটা শক্তি; আসলে খালেদা জিয়া নিজের অপরাধের ভারে নিজে ন্যুয়ে গেছে অনেক আগে; সে লন্ডনে গিয়ে শেখ হাসিনার লোকদের সাথে বসেছিল বলে মনে হচ্ছে; তারা জয় ও তারেকের ভবিষ্যত নিয়ে অগ্রসর হচ্ছে।

১২| ২৪ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১২:১২

বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: টক শোতে গর্ব করে একজন বলছিল যে, প্রাণভিক্ষা সম্পূর্ণ রাষ্ট্রপতির এখতিয়ার। প্রধানমন্ত্রীর সাথেও পরামর্শ করা লাগে না। কিন্তু আসলেই কি আমাদের রাষ্ট্রপতি গুলোর সেই রকম দৃঢ়তা দেখানোর মত মেরুদন্ড আছে?

২৪ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ২:০৪

চাঁদগাজী বলেছেন:


প্রেসিডেন্ট আবদুল হামিদের নিজস্ব মতামত আছে বলে আমার মনে হয় না।

১৩| ৩০ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ২:৩১

বাংলার ফেসবুক বলেছেন: আসলে খালেদার নিজের পায়ের নিচে মাটি নাই ওনি কি বলবে আর কি করবে হাসিনি আপু সেটা বোঝার অপেক্ষায় নাই।

৩০ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ২:৪৭

চাঁদগাজী বলেছেন:


বাংলাদেশের অর্ধেকের বেশী মানুষ খালেদা জিয়াকে চায় না, শেখ হাসিনা নিজ প্রয়োজনে খালেদা জিয়াকে রাখবে আরো অনেকদিন।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.