নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সম্পদহীনদের জন্য শিক্ষাই সম্পদ

চাঁদগাজী

শিক্ষা, টেকনোলোজী, সামাজিক অর্থনীতি ও রাজনীতি জাতিকে এগিয়ে নেবে।

চাঁদগাজী › বিস্তারিত পোস্টঃ

মুক্তিযুদ্ধে বাংলাদেশ সরকারের কি পরিমাণ ক্ষতি হয়েছিল?

১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৫৮

মুক্তিযুদ্ধে বাংলাদেশ সরকারের একটা কানাকড়িও ক্ষতি হয়নি; কয়েক ট্রিলিয়ন ডলারের ক্ষতিটা সরকার পরিবারগুলোর ঘাঁড়ে তুলে দিয়েছিল; বরং সরকার ট্টিলিয়ন ট্রিলিয়ন ডলার মুল্যের একটা দেশ পেয়েছিল ১৬ই ডিসেম্বর, যে দেশটি ১৫ই ডিসেম্বরে ছিল পাকী সরকারের। শেখ সাহেব দেশের ক্ষতি দেখে জনসন্মুখে কেঁদেছিলেন, তখন মানুষ ভেবেছিল যে, পাকিস্তান বাংলাদেশের মানুষের যে ভয়ংকর ক্ষতি করে গেছে সরকার সেটা বহন করবে; পরে, এই ক্ষতিটা 'সরকার বহন না করাতে' পারিবারিক ক্ষতিতে পরিণত হয়, সরকারের ক্ষতি নয়।

১৬ই ডিসেম্বরে দেশকে সরকার যেভাবে পেয়েছে, সেটাই বাংলাদেশ; ১৫ই ডিসেম্বর অবধি যেসব সরকারী ভবন, সম্পদ, রাস্তাঘাট, ব্রীজ, বিদ্যুত লাইন, রেল লাইন ধ্বংস করেছে মুক্তি বাহিনী, ও শেষ দিন গুলোতে পাকী বাহিনী, সেগুলো ছিল পাকী সরকারের ক্ষতি ও জনতার ক্ষতি। ১৬ই ডিসেম্বর যে দেশটি পাওয়া গেছে, সেটাই নতুন বাংলাদেশ, সেটাতে ততকালীন সময়ে যা সম্পদ ছিলো সেটাই ততকালীন সরকারের সম্পদ।

যদি পাকী বাহিনী ভৈরবের ব্রীজটা না ভাংতো, সেটাও বাংলাদেশের সম্পদে যোগ হতে পারতো; কিন্তু পাকী বাহিনী ভাংগার আগে মুক্তি বাহিনী ঐ ব্রীজকে ভাংগার অনেক চেস্টা করেছেন, পারেননি, পাকী বাহিনী ব্রীজটিকে কড়া পাহারায় রেখে রক্ষা করেছিল; কারণ, উহা তখন পাকী সরকারের সম্পদ ছিল।

ততকালীন বাংলাদেশ সরকার সঠিকভাবে মানুষের মৃত্যুর হিসেবটা করেনি, করেছিলেন আনুমানিক; সম্পদের হিসেব মোটামুটি কিছুটা হয়েছিল, কারণ প্রথমদিকে মানুষ ভেবেছিলেন যে, সরকার হয়তো ক্ষতিপুরণ দেবে; সেই আশায় হিসেব দেয়া হয়েছিল সার্কেল অফিসার, থানায় ও ইউনিয়ন কাউন্সিলগুলোতে।

১৫ই ডেসেম্বর অবধি কয়জন সরকারী কর্মচারী প্রাণ হারায়েছিলেন কে জানে, এবং যেই সামান্য পরিমাণ সরকারী কর্মচারী প্রাণ হারায়েছিলেন, সবাই মোটামুটি পাকীদের হাতে প্রাণ হারিয়েছিলেন; পাকীরা তার ক্ষতি পুরণ দেয়নি; বাংলাদেশ সরকার ক্ষতি পুরণ দেয়ার কথা ভাবেনি।

সাধারণ মানুষের মৃত্যুর জন্য সরকার কোন ক্ষতিপুরণ দেয়নি, সরকার আর্থিক দিক থেকে ক্ষতিগ্রস্ত হয়নি; ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে পরিবারগুলো; এসব মানুষ মারা যাওয়ার কারণে, জনবলের অভাবে সরকারের কোন কার্যক্রম বন্ধ ছিলো কিনা?না, ছিলো না; ফলে, বিরাট সংখ্যক মানুষের মৃত্যুতে সরকারের কোন ক্ষতি হয়নি।

যুদ্ধে সবাই সমানভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়নি, সবাই স্বাধীনতা পে্য়েছেন; তাই ক্ষতিপুরণ দেয়ার দরকার ছিল, যাতে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারগুলো নতুন করে শুরু করার সুযোগ পেতো।

সরকার চালু হওয়ার পর, ক্যাশের অভাবে কোন সরকারী কর্মচারীকে চাটাই করতে হয়েছে? হয়নি; ফলে, সরকার তারল্যার অভাবেও ভোগেনি। ২/৩ মাসের ভেতর ভারত ও ফ্রান্স বাংলাদেশেকে প্রয়োজনীয় টাকা ছাপিয়ে দিয়েছিল। মানুষ সেই টাকা বেতন ও সরকারী বিল হিসেবে নিয়েছিল, নাকি স্বর্ণ দাবী করেছিল?

আমি এই ব্যাপারটা তুলে ধরছি, একটা ব্যাপার তুলে ধরার জন্য যে, বাংলাদেশ সরকার মানুষের কস্টকে কখনো নিজের করে নেয়নি, সেটা বুঝানোর জন্য।

মন্তব্য ৩৯ টি রেটিং +৩/-০

মন্তব্য (৩৯) মন্তব্য লিখুন

১| ১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৩৯

মেঘনা পাড়ের ছেলে বলেছেন: এই এঙ্গেলে চিন্তাটা নতুন। ফলো করছি কে কি বলেন

১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৪৪

চাঁদগাজী বলেছেন:


ফাইন্যান্সে এংগেল একটাই; ১৯৭২ সালে বাংলাদেশ সরকার, মোটামুটি রাজ্য জয়ের সেলিব্রেশনে ছিলেন; কোন কিছুই ঠিক মতো করেননি।

২| ১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:১৮

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
মদ্যপান, ... বিষন্নতা ..... অবশেষে একটি 'বালপোষ্ট'

১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:৪৩

চাঁদগাজী বলেছেন:

অর্থনৈতিক বৈষম্যতার কারণে ৭০/৭১ সালের ভোটে ও আন্দোলনে মানুষ যুক্ত হয়েছিল; সেই আন্দোলনকে আক্রমণ করে পাকীরা স্বাধীনতা যুদ্ধের সুচনা করে। যুদ্ধে সবাই সমানভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়নি, সবাই স্বাধীনতা পে্য়েছেন; তাই ক্ষতিপুরণ দেয়ার দরকার ছিল।

নতুন জাতির অর্থনৈীতি ও ফাইন্যান্স বুঝার মতো ক্ষমতা ৯০% মানুষের নেই; সেই কারণে, ফালু, মেজর মান্নান, শেখ সেলিম, কর্ণেল ফারুকেরা সব দখল করেছে, বসুন্ধরা মানুষের ও সরকারের জমি নিয়ে আবাসিক এলাকা গড়ছে, ঢাকা শরে মানুষ বাস করছে রেল লাইনের উপর; আপনারা যাচ্ছেন প্রাইভেট ইউনিভার্সিটিতে, আর গার্মেন্ট'স'এর মেয়েরা ১০ জন ১ রুমে ঘুমাচ্ছে।

আজ যা ঘটছে, একদিন সেটা বীজ বপন করা হয়েছিল।

৩| ১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:১১

আজাদ মোল্লা বলেছেন: সম্পূর্ণ নতুন চিন্তা ,
একটি সত্য কথা , সাধারণ মানুষ মারা পড়েছে আর সরকার হাতে তালি দিয়েছে ।
রক্ত যখন দিয়েছি আরও দিবো ,
সাথে সরকারের ফি তে লাফ করে যাবো ,
আমি না হয় আন্ডা পেলাম ।

১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:২২

চাঁদগাজী বলেছেন:

এটা নতুন চিন্তা নয়; এটা ফাইন্যান্সিয়াল রুল।

মানুষ শেখ সাহেবকে ভোট দিয়েছিল একটি আশায়; যাক, সেই আশা আমাদেরকে যুদ্ধে নিয়ে যায়; যুদ্ধ হলে প্রাণের ক্ষতি হয়; প্রতিটি পরিবার সমভাবে প্রাণ দেয়নি, সম্পত্তি হারায়নি; কিন্তু সবাই স্বাধীনতা পেয়েছে; যারা স্বাধীনতার জন্য প্রাণ দিয়েছিলেন, তাদের ক্ষতিটি পরিবারের উপর ছেড়ে দেয়া ছিল মারাত্মকভাবে ভুল অর্থনীতির সুচনা।

৪| ১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:১০

গন্ধ গণতন্ত্র বলেছেন: বুঝলাম

১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:১৪

চাঁদগাজী বলেছেন:


ওকে

৫| ১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:২৭

াহো বলেছেন:

শেখ মুজিবুর রহমান : বন্দি থেকে বাদশা / টাইম সাময়িকী ১৭ জানুয়ারি ১৯৭২


রেইপড” বাংলাদেশের চিত্র
গত মার্চে পাকিস্তান সেনাবাহিনী ধ্বংসযজ্ঞ চালানোর পর বিশ্বব্যাংকের পরিদর্শকদের একটি বিশেষ টিম কিছু শহর প্রদক্ষিণ করে বলেছিলেন, ওগুলোকে দেখতে ভুতুড়ে নগরী মনে হয়। এরপর থেকে যুদ্ধ শেষ হওয়া পর্যন্ত এহেন ধ্বংসলীলার ক্ষান্তি নেই। ৬০ লাখ ঘরবাড়ি মাটির সঙ্গে মিশিয়ে দেওয়া হয়েছে এবং ২৪ লাখ কৃষক পরিবারের কাছে জমি চাষের মতো গরু বা উপকরণও নেই। পরিবহনব্যবস্থা পুরোপুরি ভেঙে পড়েছে। রাস্তাঘাট ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে, পুল-কালভার্টের চিহ্নও নেই এবং অভ্যন্তরীণ নৌ-যোগাযোগেও অনেক বাধাবিঘ্ন। এক মাস আগে পাকিস্তান সেনাবাহিনীর আত্মসমর্পণ পর্যন্ত দেশের ওপর নির্বিচার বলাৎকার চলেছে। যুদ্ধের শেষদিকে পাকিস্তানি মালিকানাধীন ব্যবসা প্রতিষ্ঠানগুলো (কার্যত প্রতিটি ব্যবসা ক্ষেত্রই পাকিস্তানিদের দখলে ছিল) তাদের সব অর্থ-সম্পদ পশ্চিম পাকিস্তানে পাচার করে দেয়। যুদ্ধ শেষে চট্টগ্রামে পাকিস্তান বিমানের অ্যাকাউন্টে মাত্র ১১৭ রুপি জমা পাওয়া গিয়েছিল। পাকিস্তান সেনাবাহিনী ব্যাংক নোট ও কয়েনগুলো ধ্বংস করে দেয়। ফলে সাধারণ মানুষ নগদ টাকার প্রকট সংকটে পড়ে। রাস্তা থেকে প্রাইভেটকারগুলো তুলে নেওয়া হয়, গাড়ির ডিলারদের কাছে থাকা গাড়িগুলো নিয়ে নেওয়া হয় এবং এগুলো নৌবন্দর বন্ধ হওয়ার আগমুহূর্তে পশ্চিম পাকিস্তানে পাচার করে দেওয়া হয়।
বাংলাদেশের বিদেশি মুদ্রা অর্জনের প্রধান উৎস পাট আনা-নেওয়া করা অভ্যন্তরীণ নৌ-যোগাযোগ প্রতিষ্ঠার আগপর্যন্ত সম্ভব হয়ে ওঠেনি। ধ্বংসপ্রাপ্ত চা বাগানগুলো আবার উৎপাদনে যেতে পারছিল না। এগুলোর উৎপাদিত অপেক্ষাকৃত নিম্নমানের চা বাজার ছিল মূলত পশ্চিম পাকিস্তান। এখন তাদের জন্য নতুন বাজার খুঁজে বের করা বাধ্যতামূলক হয়ে গিয়েছিল। বাংলাদেশের নতুন মুদ্রা ছাপানোরও দরকার হয় এবং তার চেয়েও গুরুত্বপূর্ণ ছিল এই টাকা ছাপানোর জন্য প্রয়োজনীয় স্বর্ণের জোগান নিশ্চিত করা। ঢাকার এক ব্যাংক কর্মকর্তা বললেন, 'আমাদের বৈদেশিক মুদ্রা প্রয়োজন।' এর অর্থ হলো বিদেশি মুদ্রা অর্জনকারী ও মিলে মজুদ হয়ে থাকা পাটের রফতানিকে সম্ভব করে তোলা জরুরি। ভারতীয় রুপির বিনিময় বা পূর্ব ইউরোপীয় মেশিনারির জন্য এ নগদ বিদেশি মুদ্রা দরকার তা কিন্তু নয়। বিদেশি সাহায্য, খাদ্য ত্রাণ ও যাতায়াত ব্যবস্থা পুনঃপ্রতিষ্ঠা, এসবই একসঙ্গে প্রয়োজন। একইসঙ্গে আমদানি হ্রাসও প্রয়োজন।
বাংলাদেশ পরিকল্পনা কমিশনের হিসাবটা আরও স্পষ্ট। তাদের হিসাবমতো, দেশকে ১৯৬৯-৭০-এর পর্যায়ে (তখন মাথাপিছু বার্ষিক আয় ছিল মাত্র ৩০ ডলার) নিয়ে যেতে হলে ৩০০ কোটি ডলার প্রয়োজন। স্বাধীনতার প্রাক্কালে ভারপ্রাপ্ত রাষ্ট্রপতি সৈয়দ নজরুল ইসলাম ও প্রধানমন্ত্রী তাজউদ্দীন আহমদের নেতৃত্বে পরিচালিত বাংলাদেশ সরকার মুদ্রাস্ফীতি নিয়ন্ত্রণের জন্য কিছু কঠোর নিয়ম-কানুন আরোপ করেছিল। এগুলোর মধ্যে ছিল : পাউন্ড-স্টার্লিংয়ের সঙ্গে রুপির অবমূল্যায়ন, সব বেতনের ওপর মাসে ১৪০ ডলার সিলিং নির্ধারণ ও বাঙালিদের ব্যাংক থেকে টাকা উত্তোলনের ওপর সীমা নির্ধারণ করে দেওয়া। এ ব্যবস্থা মধ্যবিত্ত শ্রেণীর ওপর মারাত্মক প্রভাব ফেলে। অথচ এরাই আওয়ামী লীগকে সমর্থন জুগিয়েছিল। কিন্তু তখন এর বিরুদ্ধে কোনো প্রতিবাদ লক্ষ্য করা যায়নি। বাঙালিরা সরকারের গৃহীত মাঝারিগোছের সমাজতান্ত্রিক পথকে সানন্দে মেনে নিয়েছিল তখন। গত সপ্তাহে নজরুল ইসলাম ঘোষণা করেন যে, শিগগিরই সরকার শোষণমুক্ত অর্থনীতি প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে ব্যাংক, বীমা, বিদেশি বাণিজ্য ও মৌলিক শিল্প প্রতিষ্ঠান জাতীয়করণ করবে।
এদিকে ভারতে শরণার্থী হিসেবে আশ্রয় গ্রহণ করা এক কোটি মানুষকে দেশে ফিরিয়ে আনাও কম ঝামেলার কাজ নয়। ভারতীয় কর্মকর্তারা গত সপ্তাহেই ঘোষণা করেন, ইতিমধ্যে বাংলাদেশ থেকে আসা ১০ লাখ শরণার্থী স্বদেশে ফিরে গেছে। এদের অধিকাংশই আশ্রয় নিয়েছিল পশ্চিমবঙ্গ ও ত্রিপুরায়। শরণার্থীরা যাতে স্বদেশে ফিরে যেতে উৎসাহী হয়, সে জন্য ভারত সরকার প্রত্যেক স্বদেশ গমনেচ্ছু বাংলাদেশি পরিবারকে অ্যালুমিনিয়ামের এক সেট হাঁড়ি-পাতিল ও বাসন-কোসন, কিছু তেল, কাঠ-কয়লা, চকোলেট, চাল-আটার দুই সপ্তাহের রেশন প্রদান করে। ফিরে আসা লোকজনের রাতে ঘুমানোর জন্য বাংলাদেশের অভ্যন্তরে স্থাপন করা হলো ট্রানজিট ক্যাম্প। তখন সরকার এ কাজে বিদেশি সাহায্য ও জাতিসংঘ সহায়তা প্রয়োজন বলে উল্লেখ করল। বন্দরে ইতিমধ্যেই কিছু সাহায্য এসে পড়েছিল। অপেক্ষা করা হচ্ছিল বিতরণ ব্যবস্থা পুনঃপ্রতিষ্ঠার।

http://www.somewhereinblog.net/blog/fix/29222987

১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:৪৬

চাঁদগাজী বলেছেন:

ক্ষতির ব্যাপারে একমত; ক্ষতিটা কার, সরকারের, নাকি পরিবারের?

৬| ১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:৩০

াহো বলেছেন:

যুদ্ধবিদ্ধস্থ বাংলাদেশ-১৯৭১, নতুন প্রজন্ম এবং প্রাসংগিক অসম্পূর্ণ-আলোচনা



For nearly nine months Pakistani soldiers routinely raped Bengali women, razed houses and shot unarmed villagers in a campaign of terror designed to intimidate and pacify East Pakistan.

মুক্তিযুদ্ধে আমাদের ক্ষয়ক্ষতি ও পাকিস্থান হানাদারদের বর্বরতা নিয়ে টাইম ম্যাগাজিনের সার সংক্ষেপ। নিরস্ত্র মানুষের উপর অস্ত্রধারী পাকিস্থানী হায়নারা ঝাপিয়ে পড়বার কারণে যে বর্বরতা সবাই দেখেছিল তা বর্তমান প্রজন্মের অনেকের কাছেই বানানো গল্প বলে মনে হতে পারে, বা বিশ্ব-ভাতৃত্ববোধের চলমান জেহাদের বিরুদ্ধে “পাকিস্থানী মুসলিম ভাইদের” বিরুদ্ধে “ভারতের-দালালদের” একধরণের ষড়যন্ত্র বলেও মনে হতে পারে অনেকের কাছে। তবে ক্রমবর্ধমান “ভাতৃত্ববোধের” কারণে সেই গণহত্যা ও বর্বরতার দায় এতটুকুও লীন হবার নয়।


https://www.amarblog.com/udvraanto/posts/156933

১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:৪৮

চাঁদগাজী বলেছেন:


এগুলো তো নতুন করে প্রমাণের দরকার নেই, এগুলো সাড়ে ৭ কোটী মানুষের জানা ছিল; কিন্তু কোটার জন্য সরকার কি কিছু হারায়েছে, নাকি পরিবারগুলোকে ক্ষতিটা বহন করতে হয়েছে?

৭| ১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:৩২

াহো বলেছেন:
মার্চ ১৯৭১ এর বর্বরতম আক্রমণের পরই বাংলাদেশে আসা তদানীন্তন বিশ্বব্যাংকের বিশেষ টিমের ভাষ্যমতে “কিছু শহর ছিল পারমানবিক আক্রমণের শিকার”-এর মতন।

উক্ত রিপোর্ট অনুযায়ী, পাকিস্থানী সেনাবাহিনী কর্তৃক চালিত ধ্বংসযজ্ঞ ক্রমবর্ধমান ছিল্প এবং যুদ্ধের দীর্ঘ নয় মাসে প্রায় ৬০ লক্ষ ঘড়-বাড়ি ধ্বংস করা হয়। পাশাপাশি, যুদ্ধের ভয়াবহতার কারণে প্রায় ১৪ লক্ষ গৃহস্থ-পরিবার নিজেদের গৃহপালিত পশু এবং আবাদের সরজঞ্জামাদি ফেলে রেখেই পালিয়ে যায়। প্রসংগত, এসব পরিবার যদি পুণরায় তাদের ভিটে-মাটিতে ফিরে আসে তাহলে তাদের ঘড়-বাড়ি মেরামতের পাশাপাশি সাধারণ চাষাবাদ শুরু করতেও প্রয়োজনীয় যন্ত্রপাতি ও গবাদি পশু, সার ও বীজ এধরণের নানান সহায়তা দরকার! আর এই পুণর্বাসনের জন্য অবশ্যই প্রয়োজন সরকারের পক্ষ থেকে নিরবিচ্ছিন্ন যোগান এবং প্রত্যক্ষ সহযোগীতা, যা যুদ্ধোত্তর বাস্তবতায় বহির্বিশ্বের সহায়তা ছাড়া ছিল একটি অসম্ভব কল্পনা।

স্বাধীন বাংলাদেশের অর্থনৈতিক ব্যবস্থাকে ভেঙে দিতে পাকিস্থানী সেনাবাহিনীর পরিকল্পিত বর্বরতার কথাও উঠে আসে টাইম ম্যাগাজিনের আর্টিক্যালে-

The rape of the country continued right up until the Pakistani army surrendered a month ago. In the last days of the war, West Pakistani-owned businesses—which included nearly every commercial enterprise in the country—remitted virtually all their funds to the West. Pakistan International Airlines left exactly 117 rupees ($16) in its account at the port city of Chittagong. The army also destroyed bank notes and coins, so that many areas now suffer from a severe shortage of ready cash. Private cars were picked up off the streets or confiscated from auto dealers and shipped to the West before the ports were closed.


এধরণের পরিকল্পিত ধ্বংসযজ্ঞের কারণে সৃষ্ট সমস্যা সম্পর্কে টাইম ম্যাগাজিনের মূল্যায়ন—

Bangladesh must also print its own currency and, more important, find gold reserves to back it up. "We need foreign exchange, that is, hard currency," says one Dacca banker. "That means moving the jute that is already at the mills. It means selling for cash, not in exchange for Indian rupees or East European machinery.

It means getting foreign aid, food relief, and fixing the transportation system, all at the same time. It also means chopping imports."

১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:৪৯

চাঁদগাজী বলেছেন:


আপনি বোধ হয়, কিছু পড়েন না

৮| ১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:০৪

াহো বলেছেন:

অাপনার বন্ধু



http://www.genocidebangladesh.org/


এদের চিনুন

মুক্তিযুদ্ধের বিপক্ষের শক্তি ও পাকিস্তানের দোসররা যা বলেছে ও করেছে


এপ্রিল ১৯৭১

ঢাকায় নাগরিক শান্তি কমিটি গঠিত – দৈনিক পাকিস্তান- এপ্রিল ১১, ১৯৭১
মিছিলে নেতৃত্ব দেন গোলাম আযম ও নিজামী – দৈনিক সংগ্রাম -এপ্রিল ১৩, ১৯৭১
পাকিস্তান রক্ষার জন্য গোলাম আযমের মোনাজাত – দৈনিক সংগ্রাম -এপ্রিল ১৩, ১৯৭১

নুরুল আমিনের নেতৃত্বে শান্তি কমিটির প্রতিনিধি দল পূর্ব পাকিস্তানের গভর্ণর টিক্কা খানের সাথে দেখা করে নাগরিকদের মধ্যে স্বাভাবিক অবস্থা ও শান্তি প্রতিষ।ঠায় অগ্রগতির কথা অবহিত করেন এবং সশস্ত্র বাহিনীর প্রতি তাদের সমর্থন পুন:ব্যক্ত করেন। – ঢাকায় নাগরিক শান্তি কমিটি গঠিত – দৈনিক পাকিস্তান- এপ্রিল ১৭, ১৯৭১
ভারত মুসলমানদের হিন্দু বানাতে চাচ্ছে তাই পাকিস্তানি সেনাবাহিনী নৃশংসতা চালিয়ে যাচ্ছে বলে গুজব ছড়াচ্ছে – মৌলবী ফরিদ আহমেদ – – দৈনিক সংগ্রাম -এপ্রিল ১৬, ১৯৭১
‘যেখানে তথাকথিত মুক্তিবাহিনী আলবদর সেখানেই’ এই স্লোগান নিয়ে কুখ্যাত বদর বাহিনী গঠিত হয় ২২ এপ্রিল, ১৯৭১ -দৈনিক পাকিস্তান, পূর্বদেশ -এপ্রিল ২২/২৩, ১৯৭১
সশস্ত্র বাহিনীকে সাহায্যে করার আহ্বান – আহ্বায়ক শান্তি কমিটি– দৈনিক পাকিস্তান -এপ্রিল ২৩, ১৯৭১
মে ১৯৭১

নয়া সাম্রাজ্যবাদ নস্যাত করার জন্য শাহ আজিজের আহ্বান– দৈনিক পূর্বদেশ ৫ মে, ১৯৭১
শান্তি কমিটির তৎপরতা, মুন্সিগন্জে পাক সেনাদের বিপুল সম্বর্ধনা – দৈনিক পূর্বদেশ ১২ মে, ১৯৭১
সামরিক সরকার ২৫ মার্চ রাত্রে পাকিস্তানকে ধ্বংসের হাত থেকে রক্ষা করেন; তিনি শ্রী তাজউদ্দিন হয়ে গেছেন – দৈনিক সংগ্রাম ৮ মে, ১৯৭১
আল্লাহু আকবরের জায়গায় জয় বাংলা দখল করে নিয়েছে – দৈনিক সংগ্রাম ১২ মে, ১৯৭১
শান্তি কমিটির আবেদন : দেশের শত্রুদের মোকাবেলা করুন – দৈনিক পূর্বদেশ ১৮ মে, ১৯৭১
শান্তি কমিটির আবেদন -পাকিস্তানের শত্রুদের ধরিয়ে দেয়ার জন্যে সামরিক বাহিনীকে সহায়তা করুন – দৈনিক আজাদ/পূর্বদেশ মে, ১৯৭১
যে কোন মূল্যে ভারতের চক্রান্ত নস্যাৎ করব -মওলানা আশরাফ আলী – দৈনিক আজাদ, ১৯ মে, ১৯৭১
জামাতে ইসলামী সেক্রেটারী জেনারেল রহমতে এলাহী বলেন- নতুন করে নির্বাচন চাই – দৈনিক পূর্বদেশ, ২৪ মে, ১৯৭১
অতি সম্প্রতি আমাদের দেশের একদল লোক হিন্দুদের সাথে যোগ দিয়েছে – পাকিস্তানের দুশমনদের নিশ্চিন্হ করার আহ্বান – মওলানা সিদ্দিক আহমেদ – দৈনিক আজাদ, ২৪ মে, ১৯৭১
জামাতের নেতা মওলানা ইউসুফ খুলনার শাহজাহান আলী রোডে অবস্থিত আনসার ক্যাম্পে ৯৬ জন জামাত কর্মী নিয়ে প্রথম রাজাকার বাহিনী গড়ে তোলেন – দৈনিক পাকিস্তান/আজাদ, ২৫-২৭ মে, ১৯৭১
জুন, ১৯৭১

বিশুদ্ধানন্দ মহাথেরো, হাফেজ্জী হুজুর ও মাওলানা মওদুদী বললেন মুজিব বিচ্ছন্নতাবাদী
মওদুদীর বক্তব্য -শেখ মুজিবের দল গুন্ডামী ও মারামারী করে নির্বাচনে জয়ী হয় -পাকিস্তানী বাহিনীর হস্তক্ষেপ যৌক্তিক– দৈনিক পাকিস্তান, জুন ৬, ১৯৭১
মুজিবের বিচ্ছন্নতাবাদী আন্দোলন জনতা সমর্থন করেনি – মাওলনা মওদুদী – দৈনিক সংগ্রাম ৭ জুন, ১৯৭১
মীর জাফর কারা? – সম্পাদকীয় – দৈনিক সংগ্রাম ৮/৯ জুন, ১৯৭১
তাজুদ্দিন ও তোফায়েলসহ অন্যান্যদের ফৌজদারী আদালতে বিচার করা হবে – দৈনিক সংগ্রাম ১০ জুন, ১৯৭১
শান্তি কমিটির দায়িত্ব ও কর্তব্য- দুস্কৃতিকারী গেরিলাদের গেরিলা স্টাইলে নির্মুল করা; ভারত ফেরত হিন্দুরা কড়া পাকিস্তান ভক্ত -সম্পাদকীয় – দৈনিক সংগ্রাম ১৩/১৪ জুন, ১৯৭১
সরকারী প্রেসনোটে পহেলা বৈশাখ নববর্ষের ছুটি বাতিল, ২৪০টি রাস্তার নামকরন হিন্দু থেকে মুসলিম করন, ৬৯টি বই নিষিদ্ধ– হিন্দুরা মুসলমানদের অস্তিত্ব বিলোপের কাজ করেছে – এই সংবাদে দৈনিক সংগ্রামের উপসম্পাদকীয় জুন, ১৯৭১
বিভিন্ন স্খানে শান্তি কমিটর সভা – ভারত ও তাবেদারদের বিরুদ্ভে প্রতিরোধের দৃঢ় সংকল্প – দৈনিক পাকিস্তান ১৭ জুন, ১৯৭১
পূর্ব পাকিস্তানীরা সর্বদাই পশ্চিম পাকিস্তানী ভাইদের সাথে একত্রে বসবাস করবে – গোলাম আযম দৈনিক সংগ্রাম -২৯শে জুন, ১৯৭১
লাহোরে সাংবাদিক সম্মেলনে অধ্যাপক গোলাম আজম:
“শেখ মুজিব প্রকাশ্যে কখনও স্বাধীনতার জন্যে চিৎকার করেন নি বরং মওলানা ভাষানীই বিচ্ছিন্নতাবাদের দাবী তোলেন। পূর্ব পাকিস্তানের অখন্ডতা বজায় রাখতে সামরিক হস্তক্ষেপ ছাড়া উপায় ছিল না।”

– দৈনিক সংগ্রাম -২৯শে জুন, ১৯৭১

জুলাই ১৯৭১

জয় বাংলা স্লোগানে পূর্ব পাকিস্তানের আকাশ বাতাস কলুষিত হয়েছে। ধর্ম নিরপেক্ষদের ধর্ম বিরোধী অত্যাচার। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ময়দানে রাজাকারদের ক্ষূদ্র অস্ত্র দিয়ে গুলী চালানোর ট্রেনিং দেয়া হচ্ছে – দৈনিক সংগ্রাম – ১-৫ জুলাই, ১৯৭১
জামাত সাধারণ সম্পাদক আব্দুল খালেকের আহ্বান- গ্রামে গ্রামে রক্ষীদল গঠন করুন – দৈনিক পাকিস্তান ৩রা জুলাই ১৯৭১
জনগণ এখন স্বেচ্ছায় রাজাকার ট্রেনিং নিচ্ছে – জামাত নেতা আব্দুল খালেক – দৈনিক সংগ্রাম ৯ জুলাই, ১৯৭১
৭০ এর নির্বাচন প্রত্যক্ষভাবে ঘর ভাঙার নির্লজ্জ চক্রান্ত – দৈনিক সংগ্রাম সম্পাদকীয় ১২ জুলাই, ১৯৭১
পূর্ব পাকিস্তানের বাঙ্গালীদের জীবনের নিরাপত্তা নেই একথা ভিত্তিহীন – ড: সাজ্জাদ হোসেন – দৈনিক পাকিস্তান ৯ জুলাই, ১৯৭১
বরিশালের শান্তি কমিটির সভায় আব্দুর রহমান বিশ্বাসের বক্তৃতা – দৈনিক সংগ্রাম ১৮ জুলাই, ১৯৭১
সেনাবাহিনী কুখ্যাত শহীদ মিনারটি ধ্বংস করে মসজিদ গড়েছে – দৈনিক সংগ্রাম সম্পাদকীয় ১৬ জুলাই, ১৯৭১
ফজলুল কাদের চৌধুরী – পূর্ব পাকিস্তানের পরিস্থিতির উন্নতি হচ্ছে – দৈনিক পাকিস্তান ১৮ জুলাই, ১৯৭১
ক্ষমতা হস্তান্তরে প্রেসিডেন্টের ফর্মূলা বর্তমান সংকটের একমাত্র সমাধান, শেখ মুজিবের বিচার শূরুর আবেদন – জামাত অস্থায়ী আমীর মীর তোফায়েল মোহাম্মদ – দৈনিক পাকিস্তান ২৪ জুলাই, ১৯৭১
আলেমদের প্রতি সশস্ত্র বাহিনীর সাথে সহযোগিতার আহ্বান – দৈনিক পাকিস্তান ২৬ জুলাই, ১৯৭১
সামরিক আইনে রাজাকারদের যে কোন লোককে গ্রেফতার করার ক্ষমতা প্রদান– রাজাকারদের অত্যাচার বৃদ্ধি
আগস্ট ১৯৭১

পাক সেনারা আমাদের ভাই, তারা জেহাদী চেতনায় উজ্জীবিত – মতিউর রহমান নিজামী – দৈনিক সংগ্রাম ৩রা আগস্ট, ১৯৭১
সেনাবাহিনী আওয়ামী লীগের চক্রান্ত ব্যর্থ করে দেয়– দৈনিক সংগ্রাম ৭ই আগস্ট, ১৯৭১
পাকিস্তান টিকলেই এদেশের মুসলমানরা টিকবে, দুনিয়ার কোন শক্তিই পাকিস্তানকে নিশ্চিহ্ন করতে পারবে না। গ্রামে গন্জের প্রতিটি এলাকা থেকে শত্রুর চিন্হ মুছে ফেলার আহ্বান – নিজামী -দৈনিক সংগ্রাম ৫ই আগস্ট, ১৯৭১
পাকিস্তান অখন্ডতা ও সংহতি সংরক্ষণ এ্যাকশন কমিটি গঠন – দৈনিক সংগ্রাম ৯ই আগস্ট, ১৯৭১
তাদের এজেন্ডা:
× উর্দু একমাত্র রাষ্ট্রভাষা, বাংলা সাইনবোর্ড ইত্যাদি অপসারন, রোমান হরফে বাংলা লেখার আহ্বান।
× কাফের কবি কাজী নজরুল ইসলামের রচনা বর্জন।
× পূর্ব পাকিস্তানের রেডিও টিভিতে শতকরা ৫০% অনুষ্ঠান উর্দুতে হবে।
× জাতীয় স্বার্থে উচ্চপদ থেকে বাঙালী অফিসারদের অপসারন করতে হবে।
× রাজাকার বাহিণীর বেতন এবং শান্তি কমিটির ব্যয় নির্বাহের জন্যে হিন্দু সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত করতে হবে।
× তিনমাসের জন্যে বিদেশী সাংবাদিকদের বহিস্কার করতে হবে।

তথাকথিত বাংলাদেশ আন্দোলনের সমর্থকরা ইসলাম, পাকিস্তান ও মুসলমানদের দুশমন – গোলাম আযম – দৈনিক সংগ্রাম ১২ই আগস্ট, ১৯৭১
দুস্কৃতকারীদের এর পরিণাম ফল ভোগ করতে হবে – মতিউর রহমান নিজামী – দৈনিক সংগ্রাম ১২ই আগস্ট, ১৯৭১
পাকিস্তান ভূখন্ডের নাম নয় একটি আদর্শের নাম – মতিউর রহমান নিজামী – দৈনিক সংগ্রাম ১৬ই আগস্ট, ১৯৭১
পাকিস্তানের শত্রুর মোকাবেলার আহ্বান – নুরুল আমীন, গোলাম আযম, শফিকুল ইসলামদৈনিক সংগ্রাম
পাকিস্তান অর্থ পবিত্র স্থান – গোলাম আজম– দৈনিক সংগ্রাম সম্পাদকীয় ১৬/১৮ই আগস্ট
জামাতের একজন সদস্যও পূর্ব পাকিস্তানে বাংলাদেশ আন্দোলনে নিজেদের কোন ক্রমেই জড়িত করেনি – মওলানা আব্দুর রহিম – দৈনিক সংগ্রাম ১৮-২১ আগস্ট
আনসার অর্ডিন্যান্স বিলুপ্ত করে রাজাকার অর্ডিন্যান্স জারিদৈনিক ইত্তেফাক, ২২শে আগস্ট, ১৯৭১
ঐক্যবদ্ধ পাকিস্তান ছাড়া অন্য কোন সমাধান গ্রহণযোগ্য নয় – মাহমুদ আলীদৈনিক আজাদ, ২৪শে আগস্ট, ১৯৭১
পাকিস্তানকে যারা বিচ্ছিন্ন করতে চায়- তারা ইসলামকেই উৎখাত করতে চায় – নিজামী
সশস্ত্র বাহিনী পাকিস্তান রক্ষা করেছে – গোলাম আজম– দৈনিক সংগ্রাম ২৭ আগস্ট, ১৯৭১
হিন্দু ভারতের নিরপেক্ষ আদর্শের প্রচারক আওয়ামী লীগ – দৈনিক সংগ্রাম সম্পাদকীয় ৩০ আগস্ট, ১৯৭১
নোয়াখালীর পল্লীতে জনসভা পাকিস্তানের সংহতি রক্ষার আহ্বান– দৈনিক আজাদ, ২৯শে আগস্ট, ১৯৭১
অধ্যাপক আতিকুজ্জামানের বক্তৃতা: পাকিস্তান কেয়ামত পর্যন্ত ঐক্যবদ্ধ থাকবে -দৈনিক আজাদ, ৩০শে আগস্ট, ১৯৭১
দেশে পূর্ণ স্বাভাবিক অবস্খা কায়েম না হওয়া পর্যন্ত ক্ষমতা হস্তান্তর অর্থহীন – আব্দুর রহিমদেনিক সংগ্রাম, ২৯শে আগস্ট, ১৯৭১
নিজামী ও গোলাম আজম – দৈনিক সংগ্রাম
সেপ্টেম্বর ১৯৭১

বিচ্ছিন্নতাবাদী রাজনৈতিক দল নিষিদ্ধ ঘোষনার দাবী – গোলাম আযম দেনিক পাকিস্তান, ২রা সেপ্টেম্বর, ১৯৭১
বীরশ্রেষ্ঠ মতিউর রহমান বিশ্বাসঘাতক – মিনহাজ শহীদ – দেনিক সংগ্রাম, ১ম সেপ্টেম্বর, ১৯৭১
বীরশ্রেষ্ঠ মতিউর রহমান ভারতীয় এজেন্ট – দেনিক সংগ্রাম

রেজাকার ও বদর বাহিনীর মরনাঘাত
পাক সেনানায়করা রেজাকারদের কৃতিত্ব আনন্দিত ও গর্বিত
অপবাদ মূলত সামরিক সরকারকেই দেয়া হচ্ছে

পাকিস্তানকে ধ্বংস করতে পারবে না
পাকিস্তানের প্রতিরক্ষা দিবসে গোলাম আজম ও মতিউর রহমান নিজামী
ছাত্রসংঘ কর্মীরা পাকিস্তানের প্রতি ইঞ্চি জায়গা রক্ষা করবে – মতিউর রহমান নিজামী
যশোহরে ছাত্রনেতা মতিউর রহমান নিজামীর মন্তব্য : পাতা ১, পাতা ২ – দৈনিক সংগ্রাম – ১৫ই সেপ্টেম্বর, ১৯৭১
আল্লাহ তাদের লাঞ্জিত করেছেন- মতিউর রহমান নিজামী : পাতা ১, পাতা ২
পাকিস্তান হাসিলের লক্ষ্য বাস্তবায়িত না হওয়ায় বর্তমান সংকটের কারণ – আব্বাস আলী খান -দৈনিক সংগ্রাম – ২০শে সেপ্টেম্বর, ১৯৭১
যশোহরের রাজাকার সদর দফতরে মতিউর রহামন নিজামী : পাতা ১, পাতা ২
জামাত বাঙ্গালী জাতীয়তাবাদ মেনে নিতে রাজী নয় : গোলাম আজম – দৈনিক পাকিস্তান ২৬শে সেপ্টেম্বর, ১৯৭১
বিপদগামী তরুণদের সঠিক পথ দেখান : জেনারেল নিয়াজী -দৈনিক পাকিস্তান ২৮শে সেপ্টেম্বর, ১৯৭১
গণতন্ত্র পুণ: প্রতিষ্ঠাই দেশকে ঐক্যবদ্ধ রাখার পূর্বশর্ত : নূরুল আমীন

সংবর্ধনা সভায় গোলাম আযমের ভাষণ – দৈনিক সংগ্রাম ২৬শে সেপ্টেম্বর, ১৯৭১
নিউইয়র্কে এ.টি. সাদী – বাংলাদেশ আন্দোলন ইসলাম বিরোধী ষড়যন্ত্র -দৈনিক পাকিস্তান ২৭শে সেপ্টেম্বর, ১৯৭১
আব্বাস আলী খান, মতিউর রহমান নিজামীর বক্তব্য
অক্টোবর ১৯৭১

শান্তি কমিটি সদস্যরা ব্যক্তিগত শত্রুতা ও রাজনৈতিক স্বার্থ হাসিল করছে
রেজাকার বাহিনীর হাতে ভারী অস্ত্র দেবার আহ্বান

আব্বাস আলী খান, আখতার উদ্দীন আহমদ, ওবায়দুল্লাহ মজুমদার ও গোলাম আজম বলেন
স্বাধীন বাংলা জিগিরের উদ্দেশ্য মুসলমানদের হিন্দু বানানো – দৈনিক সংগ্রাম সম্পাদকীয়, ১০ অক্টোবর, ১৯৭১
তথাকথিত মুক্তিবাহীনির শতকরা ৯০ জন হিন্দু – দৈনিক সংগ্রাম সম্পাদকীয়, ১৩ অক্টোবর, ১৯৭১
আব্বাস আলী খান, ইউসুফ বলেন
জামাতে ইসলামী নিরলসভাবে শান্তি কমিটির সাথে কাজ করে যাচ্ছে – গোলাম আজম
দেশটা আল্লাহর ফজলে টিকে গেল
বায়তুল মোকাররম প্রাঙ্গণে গণজমায়েতে অধ্যাপক গোলাম আজম, ভুট্রো বিচ্ছিন্নতাবাদের পথ প্রশস্ত করছে
ভারতের প্রচারণা চ্যালেঞ্জের সম্মুখীন হয়েছে – শাহ আজিজ– দৈনিক পাকিস্তান ২৫শে অক্টোবর, ১৯৭১
জসীম উদ্দীন আহমেদ, আলী আহসান মুহাম্মদ মুজাহিদ, মওলানা ইউসুফ, ড: মালেক প্রমুখ বলেন
৬ নেতার যুক্ত বিবৃতি– দৈনিক ইত্তেফাক, ২৭শে অক্টোবর, ১৯৭১
দুস্কৃতিকারীদের গুলিত শান্তি কমিটির সদস্য আহত : পাতা ১, পাতা ২, পাতা ৩
নভেম্বর ১৯৭১

রেজাকারদের হাতে ৪ ভারতীয় চর খতম– দৈনিক সংগ্রাম, ৫ নভেম্বর, ১৯৭১
প্রেসিডেন্ট সকাশে নূরুল আমীন : রাজাকারদের সংখ্যা বৃদ্ধি ও তাদের আরো অস্ত্র দেয়ার সুপারিশ পাতা ১, পাতা ২
হয় শহীদ নয় গাজী
আলী আহসান মোহাম্মদ মুজাহিদ ও আব্দুল খালেক বলেন
প্রদেশব্যাপি বদর দিবস পালিত -দৈনিক সংগ্রাম ১০ নভেম্বর, ১৯৭১
ভারত আক্রমণ করলে কোলকাতা ও দিল্লীতে নামাজ পড়বো – আব্বাস আলী খান– দৈনিক সংগ্রাম ১০ নভেম্বর, ১৯৭১
আল বদর বাহিনীর অভিযান: ৪০ মুক্তিযোদ্ধা গ্রেফতার– দৈনিক সংগ্রাম ১১ নবেম্বর, ১৯৭১
বদর দিবসে বায়তুল মোকাররমে জনসভা: ভারতীয় সাম্রাজ্যবাদ মোকাবেলার আহ্বান
বদর দিবসের ডাক-দৈনিক সংগ্রাম ১২ নভেম্বর, ১৯৭১
রাজস্ব মন্ত্রীর সাতক্ষীরা রেজাকার শিবির পরিদর্শন– দৈনিক সংগ্রাম ১৩ নভেম্বর, ১৯৭১
বিভিন্ন স্খানে বদর দিবস পালিত -দৈনিক সংগ্রাম ১৪ নভেম্বর, ১৯৭১
পাকিস্তান বিরোধী আন্দোলন ধ্বংস করতে হবে – জাামাতে ইসলামী
সেনাবাহিনীর পরেই রাজাকারদের স্থান
৯৩ জন বাঙালী সিএসপি, ৪২ জন ইপিসিএস, এবং ৪ জন অধ্যাপকের ১৪ বছর সশ্রম কারাদন্ড ও সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত
কিছু রাষ্ট্রদ্রোহী কলকাতা থেকে বাবুদের ডেকে নিয়ে এসেছে
গোলাম আজম শেখ মুজিবের জায়গা দখল করতে সবই করে যাচ্ছেন
পাক সেনাবাহিনীর সহায়তায় বদর বাহিনী গঠিত হয়েছে – নিজামী
বদরবাহিনী হিন্দুস্তানকে খতম করবে -নিজামী
রাজাকারদের জাতীয় বীর বলা উচিৎ
দুস্কৃতিকারীদের চক্রান্ত বানচাল করার আহ্বান – জামায়াত
প্রধানমন্ত্রীর পদ পূর্ব পাকিস্তানকে দিতে হবে – গোলাম আজম
জনগণের সরকার প্রতিষ্ঠাই আমাদের লক্ষ্য – গোলাম আজম
পাকিস্তান আল্লাহর ঘর – মতিউর রহমান নিজামী
আওয়ামী লীগের যে পরিণতি হয়েছে ভুট্টোরও সে পরিণতি হবে – গোলাম আজম
আত্মরক্ষার জন্য আক্রমণাত্মক ভূমিকা গ্রহণ করতে হবে – গোলাম আযম – দৈনিক সংগ্রাম, ২৪ নভেম্বর, ১৯৭১
দেশপ্রেমিক জনগণ যুদ্ধের জন্য প্রস্তুত – গোলাম আযম – দৈনিক সংগ্রাম, ২৮ নভেম্বর, ১৯৭১
নেতৃবৃন্দের বজন্সকঠোর ঘোষণা : পাতা ১, পাতা ২ – দৈনিক সংগ্রাম, ৩০ নভেম্বর, ১৯৭১
আক্রান্ত হলে জেহাদ ফরজ হয়ে যায় – মওদুদী
রবিন্দ্র মার্কা লারেলাপ্পা গান
ডিসেম্বর ১৯৭১

১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:১৫

চাঁদগাজী বলেছেন:


বিশ্ব ব্যাংক বাংলাদেশকে নীচু সুদে ৩ বিলিয়ন দিতে চেয়েছিল, তাজুদ্দিন সাহেব নেয়নি; উনি অর্থনীতি বুঝতেন না; তখন বিদেশী মুদ্রার ভীষণ দরকার ছিলো।

আপনি অনেক কাট পেস্ট করেন, কিন্তু পোস্টের ভাষ্য বুঝেন না।

৯| ১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:০৯

াহো বলেছেন:

স্বাধীনতার পর চরম খাদ্য সমস্যায় জর্জরিত ও ধ্বংসপ্রায় বাংলাদেশ শূন্য থেকে তার যাত্রা শুরু করে নি, শুরু করেছিলো শূন্যেরও যথেষ্ঠ নীচ থেকে; শূন্য ট্রেজারী, বিধ্বস্থ অবকাঠামো এবং সীমাহীন খাদ্য সমস্যা ইত্যাদি ইত্যাদি বাংলাদেশকে চরমভাবে পর্যদূস্ত করেছে শুরুর দিনগুলোতে।

উল্ল্যেখ্য যে, দীর্ঘদিনের বৈষম্যমূলক নীতি ও পাকিস্থানী শোষণের কারণে যুদ্ধের পূর্বেও বাংলাদেশের অবস্থা খুব একটা সুখকর ছিল না। এসব বৈষম্যকে উপজীব্য করেই এসেছিল ৬-দফা, যা পরবর্তীতে বাঙালির মুক্তির সনদ হিসেবে বিবেচিত হয় এবং ক্রমেই তা আমাদেরকে স্বাধীনতার দিকে এগিয়ে নিয়ে যায়। পাশাপাশি, প্রাকৃতিক দূর্যোগ সবসময়ই আমাদেরকে আক্রান্ত করেছে— এক্ষণে ১৯৭০ এর প্রলয়ংকারী ঘুর্ণিঝড়ের ক্ষয়ক্ষতিকেও আমাদের বিবেচনায় রাখতে হবে। কারণ, সেই ক্ষয়ক্ষতি পুষিয়ে উঠবার আগেই বর্বর পাকিস্থানী ও তাদের দোসররা তদানীন্তন আর্থ-সামাজিক ও রাজনৈতিক জীবনকে চরমভাবে ক্ষতিগ্রস্থ করে, যার কিছু বর্ণণা উপরোক্ত অসমাপ্ত আলোচনা থেকেই অনুমান করে নেওয়া যায়
https://www.amarblog.com/udvraanto/posts/156933

১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:১১

চাঁদগাজী বলেছেন:


আমিও ছিলাম বাংলাদেশে। সেই সময় সারা পৃথিবী বাংলাদেশকে সাহায্য করতে চেয়েছিল।

সরকার ৭২ ও ৭৩ সাল অলসভাবে কাটায়েছে।

১০| ১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:১৯

দেবজ্যোতিকাজল বলেছেন: তিরিশ লক্ষ মানুষ

১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:৩৫

চাঁদগাজী বলেছেন:

এটা অনুমান।
সরকারের উচিত ছিল, এবং পরিবারগুলোর প্রতি সরকারের দায়িত্ব ছিল সঠিক সংখ্যা বের করে ক্ষতিপুরণ দেয়া।
যুদ্ধের ক্ষতিপুরণ দেয়ার দরকার ছিল, তাতে পুরো জাতি ক্ষতিটাকে বহন করতো।

১১| ১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:২১

াহো বলেছেন:
লেখক বলেছেন:

মুক্তিযুদ্ধে বাংলাদেশ সরকারের একটা কানাকড়িও ক্ষতি হয়নি; কয়েক'শ বিলিয়ন ডলারের ক্ষতিটা সরকার পরিবারগুলোর ঘাঁড়ে তুলে দিয়েছিল; বরং সরকার ট্টিলিয়ন ট্রিলিয়ন ডলার মুল্যের একটা দেশ পেয়েছিল ১৬ই ডিসেম্বর, যে দেশটি ১৫ই ডিসেম্বরে ছিল পাকী সরকারের। শেখ সাহেব দেশের ক্ষতি দেখে জনসন্মুখে কেঁদেছিলেন, তখন মানুষ ভেবেছিল যে, পাকিস্তান বাংলাদেশের মানুষের ভয়ংকর ক্ষতি করে গেছে সরকার সেটা বহন করবে; পরে, এই ক্ষতিটা 'সরকার বহন না করাতে' পারিবারিক ক্ষতিতে পরিণত হয়, সরকারের ক্ষতি নয়।


জবাব

নিরস্ত্র মানুষের উপর অস্ত্রধারী পাকিস্থানী হায়নারা ঝাপিয়ে পড়বার কারণে যে বর্বরতা সবাই দেখেছিল তা বর্তমান প্রজন্মের অনেকের কাছেই বানানো গল্প বলে মনে হতে পারে, বা বিশ্ব-ভাতৃত্ববোধের চলমান জেহাদের বিরুদ্ধে “পাকিস্থানী মুসলিম ভাইদের” বিরুদ্ধে “ভারতের-দালালদের” একধরণের ষড়যন্ত্র বলেও মনে হতে পারে অনেকের কাছে। তবে ক্রমবর্ধমান “ভাতৃত্ববোধের” কারণে সেই গণহত্যা ও বর্বরতার দায় এতটুকুও লীন হবার নয়।

১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:৩৩

চাঁদগাজী বলেছেন:


ততকালীন জেনারশন জাতির জন্য ভলনটিয়ার হয়ে, পাকী বাহিনীকে পরাজিত করেছিলেন, সেটা জাতি বুঝে; জাতির রাজাকারের ভুমিকাও বুঝে।

আমি যেটা বলছি সেটা কিছুতেই আপনার তন্টেনায় ধরা পড়ছে না।

যুদ্ধের ক্ষতিপুরণ দেয়ার দরকার ছিল, তাতে পুরো জাতি ক্ষতিটাকে বহন করতো।

১২| ১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:২২

াহো বলেছেন:

স্বাধীন বাংলাদেশের অর্থনৈতিক ব্যবস্থাকে ভেঙে দিতে পাকিস্থানী সেনাবাহিনীর পরিকল্পিত বর্বরতার কথাও উঠে আসে টাইম ম্যাগাজিনের আর্টিক্যালে-

The rape of the country continued right up until the Pakistani army surrendered a month ago. In the last days of the war, West Pakistani-owned businesses—which included nearly every commercial enterprise in the country—remitted virtually all their funds to the West. Pakistan International Airlines left exactly 117 rupees ($16) in its account at the port city of Chittagong. The army also destroyed bank notes and coins, so that many areas now suffer from a severe shortage of ready cash. Private cars were picked up off the streets or confiscated from auto dealers and shipped to the West before the ports were closed.


“পাকিস্থানী মুসলিম ভাইদের” বিরুদ্ধে “ভারতের-দালালদের” একধরণের ষড়যন্ত্র বলেও মনে হতে পারে অনেকের কাছে। তবে ক্রমবর্ধমান “ভাতৃত্ববোধের” কারণে সেই গণহত্যা ও বর্বরতার দায় এতটুকুও লীন হবার নয়।

১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:২৮

চাঁদগাজী বলেছেন:


আপনি নতুন কিছু কাট পেস্ট করেন, এগুলো আমি জানি।

ক্ষতি আমি সঠিকভাবে নিরুপণ করেছি, দরকারী অংকও জানি; আমি বলছি যে, সরকার ক্ষতিটাকে মানুষের ঘাঁড়ে তুলে দিয়েছে; আপনি পোস্ট পড়বেন, এতে আপনার কস্ট কমে যাবে।

১৩| ১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:৩৪

াহো বলেছেন:


লেখক বলেছেন:
আমিও ছিলাম বাংলাদেশে। সেই সময় সারা পৃথিবী বাংলাদেশকে সাহায্য করতে চেয়েছিল।
সরকার ৭২ ও ৭৩ সাল অলসভাবে কাটায়েছে।


জবাব

বল্গে কেউ বলে না অামি রাজাকারের ছেলে

১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:৩৬

চাঁদগাজী বলেছেন:

আপনারা পড়ালেখা করার সুযোগ পাননি, হয়তো 'ছাত্রনেতা' ছিলেন।

১৪| ১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:৩৯

দেবজ্যোতিকাজল বলেছেন: বলা সহজ ৷ বয়স কত? বাস্তববাদী হও

১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:৪৪

চাঁদগাজী বলেছেন:

আপনি পেছনে পড়ে যাওয়া মানুষ।

আপনি শেখ সাহেব, ৬ দফা, মুক্তিযোদ্ধা 'দের ব্যাপারে কিছু বুঝেন বলে মেন হয় না।

১৫| ১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:৪৯

দেবজ্যোতিকাজল বলেছেন: মুক্তিযোদ্ধা যুদ্ধ করেছিল দেশকে বাচানর জন্য ৷ ঠ্যাংগে জোড় না থাকলে শরীর দিয়ে কি হবে ৷

২০ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১:১৫

চাঁদগাজী বলেছেন:


আপনার জন্য ব্লগিং সোজা হবে না; এটা আলোচানর যায়গা; কিছু জানলে বলেন, না জানলে অকারণে সময় নস্ট না করাই ভালো।

১৬| ২০ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:৩৪

রানা আমান বলেছেন: চিন্তার নতুন দিক । ভালো একটা লেখা পেলুম । লেখক, আপনাকে ধন্যবাদ ।

২০ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:৩৮

চাঁদগাজী বলেছেন:


ওকে

১৭| ২২ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ ভোর ৬:৪৯

চাঁদগাজী বলেছেন:

ব্লগে ব্লগারদের গ্রেইডিং করার দায়িত্ব আমি কখনো নেবো না; কারণ, গ্রেইডিং করতে হলে, নিজকে আগে সেই স্তরে উঠতে হয়; আমি সেই স্তরে নেই; আসলে, কোন ব্লগার সেই স্তরে আছে বলে আমি বিশ্বাস করি না।

এটা ঠিক যে, বাংগালী লেখকদের সেরা লেখা ব্লগ থেকেই আসছে ও ভবিষ্যতে ক্রমাগত রিফাইনমেন্টের ভেতর গিয়ে লেখাগুলো আরো পরিপুর্ণতা পাবে, ব্লগারেরা আরো অর্থবহ লেখা প্রকাশ করবেন। ব্লগে, সব ধরণের লেখা আসে, সাহিত্য, সায়েন্স, টেকনোলোজী, রাজনীতি, ভ্রমন, জীবন দর্শন,

১৮| ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১:৫৩

নতুন বাঙ্গাল বলেছেন: আপনার কাছ থেকে এই লেভেল এর চিন্তা আশা করি নাই। আসলে আপনি কি মিন করতে চেয়েছেন? যেখানে পুরো দেশের রাস্তাঘাট সবকিছু বিব্ধস্ত, একটা কানা কড়ি ছিল না রিজার্ভে, কোন খাদ্যশস্য ছিলনা গুদামে ,সেখানে সরকারি ক্ষতি বলতে আপনি কি বুঝাতে চাচ্ছেন? জনগনের ক্ষতিটাই তো সরকারে ক্ষতি। লাইক মনে করেন বন্গবন্ধু যুদ্ধ শেষে যদি আজকের বাংলাদেশ পেতেন , তাহলে ওনার পক্ষে দেশ চালানো কত সহজ হত। মানে ৭১ এর প্রেক্ষিতে, ওনার কাছে লোকজন খাবার,কম্বল এমনকি থাকার মত একটা আশ্রয় আশা করত, বাট আজকে কেউ সরকারের কাছে খাবার,কম্বলের জন্য লাইনে দাড়ায় না। তাই সরকার অন্য কিছু ভাতা দিতে পারছে।

আবার খালেদার পেট্রল আন্দোলনে মরছে সাধারন মানুষ, গাড়ি পুরছে ব্যবসায়ীদের, ব্যাবসা বানিজ্য বন্ধ ছিল সাধারন মানুষের বাট সেটা কি সরকারি ক্ষতি ছিল না। মানে তখন সরকারকে সবকিছু ঠিক রাখতে বেশি খরছ করতে হয়েছে, আবার রাজস্ব কম পেয়েছে।পাশাপাশি ক্ষতিগ্রস্তদের সহায়তা করতে হয়েছে, সব মিলিয়ে সরকারের ক্ষতি ছিল সেখানে।

আসলে সরকারের কোন কিছুই তো নিজের না, মানে আপনি আজকে যখন শেখ হাসিনার সমালোচনা করে লিখেন তখন বলেন জনগনের টাকা হাসিনা দরবেশ,আলু, ফালুকে খাওয়াচ্ছে , আর ৭১ এর ক্ষতি নিয়ে বলবেন সরকারের কোন ক্ষতি নাই।তবে হ্যা ১৫ ডিসেম্বরের আগে তো বাংলাদেশ ছিল না সো বলতে পারেন সেই হিসাবে পাকি সরকারের ক্ষতি.বাট দেশটা তো আমাদের ছিল , তাই ক্ষতি টাও আমাদের।এখানে বৃটিশ সরকার, পাকি সরকার যাকিছু করেছে সব আমাদের সম্পদ চুরি করে তার সমান্য ব্যায় করেছে, তাই আমাদের দেশের ক্ষতি যুদ্ধে যা কিছু ধংস্ব হয়েছে তার চেয়েও বেশি।

১৯| ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:৪৮

চাঁদগাজী বলেছেন:



এগুলো ফাইন্যানসিয়াল সুত্র।

সরকার মুলত কোন ক্ষতিপুরণ দেয়নি সেই সময়, ফলে মানুষের ক্ষতি সরকারের ক্ষতিতে পরিণত হয়নি, জাতির ক্ষতিতে পরিণত হয়নি, হয়েছে পরিবারের ক্ষতি।

'৯১ দিনের পেট্রোল বোমার সময়' সরকার যতটুকু ক্ষতিপুরণ দিয়েছে, সেটা জাতীয় ক্ষতি।

২০| ২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১:৪৪

খোঁচা বাবা বলেছেন: নীলক্ষেত সার্টীফায়েড মুক্তিযোদ্ধা পাকী জারজ বেজন্মা ছাগু গাজী, তোর লাইগা কাঁঠালপাতা। প্রান ভইরা খা। ;) =p~



২১| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ৭:৩৬

ভীমরুলের হুল বলেছেন: হে মহান রাম্পাঠা । এখন থেকে ব্লগীয় হিট দিয়ে আপনার তাওয়া গরম রাখা হবে

আঙ্কেল, আপনি তো সাহসী এবং বিশিষ্ট চোদনভস্কি ব্লগার ।

আঙ্কেল,আপনার চরিত্রের আসল রূপ বুঝার জন্য উত্তরগুলো দরকার ।

আপনার নিকট আমার প্রশ্ন, সঠিক উত্তর দিবেন ।

১। আঙ্কেল, আপনি কি যৌন ক্ষুধা মেটানোর জন্য বেশ্যার কাছে যান ?
২। আপনি কি এখনো হস্ত মৈথুন করেন ?
৩। আপনার অলস সময় কাটে কিভাবে? ব্লগিং করাকালীন আপনি কি মাল খান ?

২২| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ৭:৩৬

ভীমরুলের হুল বলেছেন: হে মহান রাম্পাঠা । এখন থেকে ব্লগীয় হিট দিয়ে আপনার তাওয়া গরম রাখা হবে

আঙ্কেল, আপনি তো সাহসী এবং বিশিষ্ট চোদনভস্কি ব্লগার ।

আঙ্কেল,আপনার চরিত্রের আসল রূপ বুঝার জন্য উত্তরগুলো দরকার ।

আপনার নিকট আমার প্রশ্ন, সঠিক উত্তর দিবেন ।

১। আঙ্কেল, আপনি কি যৌন ক্ষুধা মেটানোর জন্য বেশ্যার কাছে যান ?
২। আপনি কি এখনো হস্ত মৈথুন করেন ?
৩। আপনার অলস সময় কাটে কিভাবে? ব্লগিং করাকালীন আপনি কি মাল খান ?

২৩| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:৩৬

রংহেডেড বলেছেন: হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
মদ্যপান, ... বিষন্নতা ..... অবশেষে একটি 'বালপোষ্ট'

** এপিক

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.