নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সম্পদহীনদের জন্য শিক্ষাই সম্পদ

চাঁদগাজী

শিক্ষা, টেকনোলোজী, সামাজিক অর্থনীতি ও রাজনীতি জাতিকে এগিয়ে নেবে।

চাঁদগাজী › বিস্তারিত পোস্টঃ

তাজুদ্দিন সাহেব নিজ সরকারের বড় অংশকে \'চাকুরীচ্যুত করলেন\' নীরবে

২০ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:০১

মুক্তিযুদ্ধের প্রথম সন্মুখ যুদ্ধ শুরু হয়েছে ২৭ শে মার্চ, চট্টগ্রামের কুমিরায়; পাকী বাহিনীর ৮৫ ট্রাক সৈন্য চট্টগ্রাম দখলের জন্য কুমিল্লা থেকে রওয়ান হয়ে, মিরসরাই শুভপুর ব্রীজে প্রথম বাধা অতিক্রম করে, কুমিরা পৌঁছলে, তারা বেংগল রেজিমেন্টের এ্যামবুশে পড়ে।

১৭ই এপ্রিল মুজিব নগরে বাংলাদেশ সরকার গঠিত হয়, তাজুদ্দিন সাহেব প্রধানমন্ত্রী; মন্ত্রী ও সেনা বাহিনীর লোকজন মিলে, প্রাথমিকভাবে যথাসম্ভব ১৫/১৬ জনকে নিয়ে সরকার গঠিত হয়; সেনা বাহিনীর প্রধান ওসমানী সাহেব; উনার অধীনে ২ জন জন চীফ অব স্টাফ ও ৪ জন সেক্টর কমান্ডার; পরে, সরকার কলকাতায় স্হানান্তরিত হয়, সরকারের পরিসর সামান্য বাড়ে; কিন্তু সেক্টরের সংখ্যা বেড়ে যায় দ্রুত এবং সেক্ররগুলোতে মুক্তিযো্দ্ধা বাড়তে থাকে ক্রমাগতভাব।

সর্বশেষ, সেক্টরের সংখ্যা ছিল ১১ টি; ১১ সেক্ররে, আনুমানিক মুক্তিযোদ্ধার সংখ্যা ছিল ১ লাখ ২০ হাজার।

কলকাতায় মন্ত্রীসভা, তার প্রশাসন, ১১টি সেক্টর, ও মুক্তিযোদ্ধারা মিলে সরকার।

যুদ্ধে প্রাণ দিয়েছেন ২২ হাজার মুক্তিযোদ্ধা; এই ২২ হাজারের মাঝে যারা ছিলেন বেংগল রেজিমেন্টের বা ইপিআর'এর সদস্য তাঁরা যুদ্ধের পরে, সরকারী সেনা বাহিনীর সদস্য হিসেবে গণ্য হয়েছেন; কিন্তু যাঁরা নতুন হিসেবে যোগ দিয়েছিলেন, তাঁদের কর্মচারী হিসেবে নেয়া হয়েছিল কিনা, আমি আজও জানি না; আপনারা কেহ জানলে জানাবেন।

বেংগল রেজিমেন্টে ও ইপিআর'এর বাহিরে যাঁরা (গ্রামের কৃষক, কৃষকের ছেলে, দিন মুজুর, ছাত্র) নতুন করে যোগ দিয়েছিলেন, তাঁরা ওসমানীর সেনা বাহিনীর অংশ হিসেবে বাংলাদেশে সরকারের অংশ ছিলেন; যুদ্ধের পর, তাঁদের অস্ত্র জমা নিয়ে বাড়ীতে পাঠানো হয়; এরপর আর কোনদিন ডাকেনি।

বেংগল রেজিমেন্ট ও ইপিআর'কে ক্যানটনমেন্ট ও ইপিআর হেড কোয়াটারে যোগ দিতে বলা হয়; কিন্তু অবশিস্ট মুক্তিযোদ্ধাদের আর ডাকা হয়নি; মোটামুটি ৮০ হাজার মুক্তিযোদ্ধা, যাঁরা সরকারের অংশ ছিলেন, নীরবে 'চাকুরীচ্যুত' হলেন।










মন্তব্য ৩৭ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (৩৭) মন্তব্য লিখুন

১| ২০ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:২১

রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: এটা বোধকরি ভুল হয়েছিলো । মুক্তিযোদ্ধারা সরকারে (সেনাবাহিনীতে) থাকলে সরকারের সীমাবদ্ধতা বুঝতেন, দেশ পুনর্গঠনে মনোনিবেশ করতে পারতেন । এত সংখ্যক মুক্তিযোদ্ধা সৈনিকের সাথে পাকিস্তান ফেরত সৈন্যরা গন্ডগোল পাকাতে পারতেন না । অবশ্য একটা বিষয় মাথায় রাখতে হবে, এত সংখ্যক সৈন্য রাখার মত সক্ষমতা নতুন সরকারের ছিলো কি না!

২০ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:২৯

চাঁদগাজী বলেছেন:

"অবশ্য একটা বিষয় মাথায় রাখতে হবে, এত সংখ্যক সৈন্য রাখার মত সক্ষমতা নতুন সরকারের ছিলো কি না! "

-আপনি মনে হয়, বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্ণর ছিলেন, সেই সময়? একটু পড়ালেখা করেন ঠিকভাবে!

প্রশ্ন, আপনি কেন ভাবছেন, সেই ৮০ হাজার মুক্তিযোদ্ধা 'সৈন্য' হতো? সেই ৮০ হাজার সব যায়গায় কাজ করতে পারতেন; তাঁরা কি সেক্রেটারিয়েটে কাজ করতে পারতেন না?

আপনাদের ভাবনাশক্তি খুবই দুর্বল

২০ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৩৭

চাঁদগাজী বলেছেন:


আপনার কাছে প্রশ্ন, " যুদ্ধা চলাকালীন ৯ মাস মুক্তিযোদ্ধাদের কি বেতন দিয়েছিলেন তাজুদ্দিন সাহেব?"

২| ২০ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৩৯

দেবজ্যোতিকাজল বলেছেন: কতজন ভারতীয় সৈন সে যুদ্ধে মারাগিয়েছিল সে হিসাবটা কত? আমি 71 উপর বেশ কিছু বই পড়েছি, তাতে পায়নি ৷ তুমি কি জানো?

২০ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৪৫

চাঁদগাজী বলেছেন:

৭ হাজার

৩| ২০ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৪৯

দেবজ্যোতিকাজল বলেছেন: হিসাবটা কি ঠিক বলেছ তো?

২০ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:০২

চাঁদগাজী বলেছেন:


কবরে গিয়ে প্রশ্ন করে, আলাদাভাবে জেনে নিন।

৪| ২০ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৫১

রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: মুক্তিযোদ্ধাদের যেহেতু সামরিক প্রশিক্ষণ ছিলো, তাই সেনাবাহিনীতে যোগ হওয়ার বিষয়টাই মাথায় এসেছে; অন্য বিষয় অাসেনি (ভাবনা শক্তি দুর্বল কিনা) । অাপনি যেটা বলেছেন, সেটাই যথোপযুক্ত তাঁরা সেক্রেটারিয়েটে কাজ করতে পারতেন ।
যুদ্ধের সময় তো বেতনের প্রশ্ন উঠেনি । স্বাধীন দেশ অার যুদ্ধাবস্থা তো এক কথা না!

২০ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৫৭

চাঁদগাজী বলেছেন:

যাঁরা প্রাণ দিয়েছেন, জীবনকে বাজি রেখে যুদ্ধ করেছেন, ৯ মাস বেতন নেননি; তাঁরা ৯ বছরও বিনা বেতনে কাজ করতে পারতেন।

৫| ২০ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৫৩

রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: পাকবাহিনীর কতজন সৈন্য মারা পড়েছিলো, সে হিসেবটা কি অাপনার জানা অাছে?

৬| ২০ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৫৮

চাঁদগাজী বলেছেন:

মনে হয়, ২১ হাজার।

৭| ২০ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:১২

দেবজ্যোতিকাজল বলেছেন: পাকি 21 হাজার সৈনকে কারা মেরেছিল

২০ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:১৮

চাঁদগাজী বলেছেন:


শুনলাম, আপনি মেরেছেন।

পাকীরা মারা গেছে মুক্তিযোদ্ধাদের সাথে ৯ মাসের যুদ্ধে, ও ভারতীয়দের সাথে ১৩ দিনের যুদ্ধে; সেখানে রাজাকারও অন্ত্ভুক্ত

৮| ২০ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:৩২

দেবজ্যোতিকাজল বলেছেন: তুমি ভুল ইতিহাস বই পড়েছ ৷ কেননা ততকালিন প্রসাশন বিভাগ পাকিদের হাতে ছিল ৷ মুক্তিযোদ্ধাদের হাতে তেমন অস্ত্র ছিল না ৷আর তার জন্যই 30 লাখ মানুষ মরেছে ৷ পাকিরা ভেবেছিল শহরের লোকগুলোকে মেরে গ্রামে হানা দিবে ৷ কিন্তু তা আর তাদের হয়ে ওঠেনি ভারতীয় সৈনদের জন্য ৷ ভারতীয় সৈন যুদ্ধ লাগার কিছুদিন পর থেকেই তারা লুঙ্গি পরে যুদ্ধ করেছে ৷ আমি 15 বছর একটি বডার লাগুয়া গ্রামে ছিলাম ৷ সেখানে আমি 71 যুদ্ধ সম্পর্কে অনেক তথ্য শুনেছি ৷ ভারতীয় বডার সিকুরিটিরা তারা তাদের পোষাক ছেড়ে লুঙ্গি পরে তারা যুদ্ধে গিয়েছে ৷

২০ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:৩৯

চাঁদগাজী বলেছেন:

আপনি ততটুকু শুনেছেন, যতটুকু আপনি বুঝতে পারেন।

৯| ২০ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:৫৩

এই আমি সেই আমি বলেছেন: মাঠে ঘাঠে যারা যুদ্ব করল স্বাধীনতার পর তাদের কোন হিল্যে হলোনা । কিন্তু যারা মুক্তিযুদ্বের নয় মাস বহাল তবিয়তে পাকি সরকারের চাকুরী করল , ঘৃত মাখন খেল তারাই বহাল হল প্রশাসনে । বলা হল দেশ গড়ার জন্য তাদের অভিজ্ঞতাকে কাজে লাগানো হবে ।
কিন্ত তারা দেশে ফিরে এসে বাংলাদেশের দৈন্য দশা নিয়ে বিদ্রূপ শুরু করল । মিলিটারিরা কাকুলে তাদের নিকট অতীতের সোনালি স্মৃতি গুলি রোমন্থন করত । সাধারণ্যে তারা এমনও বলতে থাকল পাকিস্তানই ভাল ছিল । শুরু করল নানা চক্রান্ত । বাম চৈনিক আর স্বাপ্নিক পুরুষরা মিলে শুরু করল সদ্য স্বাধীন দেশে খাণ্ডব নৃত্য। এই সমস্ত ইতিহাস এখন সবারই জানা।।পরিনাম ১৫ ই আগস্ট ।ভূমিটার তো আর পাকিস্তান নামকরণ করা যায়না কিন্তু মননে মেধায় যাতে এটা পাকিস্তান হয় সে চেষ্টা চলতে লাগল ।
আফসোস এক মুক্তিযোদ্বার হাত ধরেই ঘটতে লাগল এই পাকিস্তানিকরন।

২০ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:০০

চাঁদগাজী বলেছেন:

আপনি কালের সাক্ষী হয়ে আছেন।
তাজুদ্দিন সাহেব ও শেখ সাহেব নিজের লোকদের রাস্তায় রেখে, ঘরে এনেছিলেন সাপ।

১০| ২০ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:৫৪

দেবজ্যোতিকাজল বলেছেন: আমি 71 সম্পর্কে বইও কিছু বইও পড়েছি ৷
তারপর 71 টিভির সুবাদে এবার অনেক কিছুই জানলাম ৷ আমি নিয়মিত 71 টিভি দেখি ৷ জয়তুতেও অনের গৌরবময় ঘটনা শুনেছি ভারতীয় সৈন্যদের সম্পর্কে ৷

২০ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:০৩

চাঁদগাজী বলেছেন:

ভালো, বই পড়েন।

আমি বই লিখিনি, আপনাকে কস্ট করে পড়তে হবে না। আমার ১৫/২০ লাইন আপনাকে সাহায্য করছে কিনা সেটা দেখেন।

১১| ২০ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:২৭

আজাদ মোল্লা বলেছেন: আমার মনে হয় , দেশ আজকে যে দিন দেখছে তার জন্য পুরো পুরি সেখ সাহেব দায়ী , রাজাকার আলবদর আলসাম ও সরকারি আমলা দেরকে নির্দিষ্ট জায়গায় রেখে ফায়ার ।

২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১২:৪৩

চাঁদগাজী বলেছেন:


শেখ সাহেব মুক্তিযোদ্ধাদের বিরাট অবদান ঠিক মতো বুঝতে পেরেছিলেন কিনা, বুঝা যায়নি।

তিনি কেন যে ভেবে দেখেননি, এই মুক্তিযোদ্ধারাই উনার ঘনিস্ঠ লোকজন, সরকার এদের দ্বারাই চালানোর দরকার, তাও বুঝা যায়নি।

১২| ২০ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:৩৯

রাফা বলেছেন: স্বাধীনতা ঘোষণা করার পর প্রথম সন্মুখ যুদ্ধ বা প্রতিরোধ করেছিলো রাজারবাগ পুলিশ লাইনের পুলিশ আর তৎকালীন পিলখানার ইপিআর।সেটা ২৬ মার্চ রাত ১২টার পরেই যখন ক্যান্টনমেন্ট থেকে বেরিয়ে পাক সেনা বাহিনী আক্রমণ করে।আর নির্মম হত্যাকান্ড ঘটিয়েছিলো ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে।

ধন্যবাদ,চাঁদ গাজী।

২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১২:৩৯

চাঁদগাজী বলেছেন:

সেটাই তা'হলে ১ম যুদ্ধ।

অবশ্য আক্রমণ প্রতিহত, বা প্রতি-আক্রমণও বলা যেতে পারে।
কুমিরার এমব্যুশ ছিল প্ল্যান করে যুদ্ধ

১৩| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১২:৪০

সচেতনহ্যাপী বলেছেন: যুদ্ধের পর, তাঁদের অস্ত্র জমা নিয়ে বাড়ীতে পাঠানো হয়; এরপর আর কোনদিন ডাকেনি। ফলাফল বিরূপ প্রতিক্রিয়ায় তাদের মাঝে জন্ম হয় তীব্র হতাশা।। এরই কারনে পরবর্তি সময় গুলিতে ব্যাংক ডাকাতি,রাহাজানি,ছিনতাই এবং অবৈধ অস্ত্রের ব্যবহার।। ঠিক এই সুযোগটিই নিয়েছিলো কয়েকটি রাজনৈতিক দল।। যারা মুখরোচক শ্লোগানের মাধ্যমে এইসব হতাশাগ্রস্থদের সুন্দরভাবে ব্যবহার করে নিজেদের পথ তৈরী করে।। আর ওরা দিয়েছে পথে-ঘাটে রক্ত,মরেছে রাজপথে,ব্রিজের তলে অথবা পুলিশের গুলিতে।। কারো কিছু হয়েছে কি??[/sb
বেতনের আশায়তো কেউ যুদ্ধ করে নি।। করেছে দেশের জন্য।। সেখানে বললে মুক্তিযোদ্ধারা দেশ সঠিক পথে না আসা পর্যন্ত বিনাবেতনে বা অর্ধেকেও হাসিমুখে এগিয়ে আসতো।।

২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১২:৪৮

চাঁদগাজী বলেছেন:


যাঁরা যুদ্ধ করতে গিয়েছিলেন, তাঁরা বেতন, চাকুরীি ইত্যাদি বুঝতেন না।
এঁরা সরকারের অংশ ছিলেন।

একটা ভুল ধরণা ছিল যে, নতুন সরকারের হাতে সম্পদ ছিল না।

১৪| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১২:৪৫

সচেতনহ্যাপী বলেছেন: ভারতীয় সৈন যুদ্ধ লাগার কিছুদিন পর থেকেই তারা লুঙ্গি পরে যুদ্ধ করেছে ৷ এটা একজনের নয়।। এখানে যতজন ভারতীয়দের সাথে আলাপ হয়েছে,সবারই একই ধারনা।। কারন একটাই হতে পারে,ওদের সরকারের নীরব প্রচারনা।। যাতে আমাদের যুদ্ধ হেয় হয়ে তাদের সাহায্যই মুখ্য হয়ে উঠে।।

২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১২:৫১

চাঁদগাজী বলেছেন:


আমি এ ধরণের প্রচার ১ম শুনছি। এগুলো ইন্দিরা গান্ধীর সময় ছিল না; এখন কোথা থেকে এসেছে কে জানে!

১৫| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ২:৫১

প্রবাসী পাঠক বলেছেন: মুক্তিজোদ্ধারা বেতনের আশায় জুদ্ধ করেনি। কিন্তু প্রবাসি সর্কারের সবাই কিন্তু বেতন পেতেন, সাধিন বাংলা বেতার এর সম্প্রচার দু দিন বন্ধ ছিল বেতনের জন্য, সাধিন হবার পর জোদ্ধাদের চেয়ে তাদের মুল্যায়ন বেশি করা হয়

২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৩:০৬

চাঁদগাজী বলেছেন:


মুক্তিযোদ্ধারাই সবচেয়ে মুল্যবান শক্তি ছিল, এটা বুঝতে পারেনি ততকালীন সরকার। জাতিও সরকারকে অনুসরণ করেছে

১৬| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ ভোর ৬:২৪

ভ্রান্ত বিলাস বলেছেন: ভুল না চাপ ? তাজুদ্দিন সাহেব আমাদের কিছু বাংলাদেশী অফিসার্স যারা পাকিস্থানে ট্রেনিং নিছেন আর কিছু কালসাপ পরে মীরজাফর হিসেবে আত্মোপ্রকাশ করছে তাহাদের মধ্যে কিছুর চাপে এই অর্ন্তভূক্তি করতে পারেন নাই। এইটা রাজনৈতিক ব্যার্থতা।

২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ ভোর ৬:৩১

চাঁদগাজী বলেছেন:


তাজুদ্দিন সাহেবের উপর কোন চাপ থাকলে, সেটার মোকাবেলা শুধু মুক্তিযো্দ্ধারাই করতে পারতেন; উনাকে বাঁচিয়েও রাখতে পারতেন শুধু মুক্তিযোদ্ধারা।

১৭| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ৭:৩০

ভ্রান্ত বিলাস বলেছেন: বাবা মুক্তিযোদ্ধা সেই হিসাবে অল্প সল্প জানার সুযোগ হইছে। স্বাধীনতা যুদ্ধের কিছু আগে বাবা বি.এসসি শেয করে। স্বাধীনতা যুদ্ধের পর সরাসরি ক্যাপ্টেন পদে ঢোকার সুযোগ দেওয়া হয়। অনেকে নিছে অনেকেই নেই নাই। আমার বাবা না নেওয়ার দলে। রেগুলার আর্মির অনেকেই এইটা পছন্দ করে নাই। আমাদের জিয়া ভায়া তো এই ব্যাপারে বেশ সতেজ ছিলেন। মুক্তিবাহিনির সর্বাধিনায়ক কর্নেল আতাউল গনি ওসমানী কে নিয়াও জিয়ার সমস্যা ছিলো। কর্নেল আতাউল গনি ওসমানী রিটায়ার্ড, তাই জিয়ার কমান্ড মানতে সমস্যা হইতো। এই রকোম অনেক ছিলো।

আজ ঘটোনা এমন হবে মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের কেউ ভাবেনি। আর মুক্তিযোদ্ধারা সৈনিক হবার মানসিকতা নিয়ে যুদ্ধ করে নাই। দেশের বিপদে আগায়া আসছে আবার উদ্ধার করে যার যার কাজে ফেরোত গেছে। আজ মুক্তিযুদ্ধের পরবর্তি ইতিহাস দেখে আমাদের মনে হ্য় অনেক কিছুই তখন ঠিক হয় নাই। রাগ লাগে, ক্ষোভ হয়।

২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ৭:৫৫

চাঁদগাজী বলেছেন:

আমি প্রথম শুনলাম যে, যুদ্ধের পর কাউকে কাউকে কমিশনে যোগ দিতে বলা হয়েছিল।

" দেশের বিপদে আগায়া আসছে আবার উদ্ধার করে যার যার কাজে ফেরোত গেছে। "

-যার যার কাজে ফেরত গেছে, দিন মুজের, চাষীর ছেলেদের কি এমন 'যার যার কাজ ছিলো'?
-তাহলে, পরে কেন অনেকে রিকসা চালায়েছে, দিন মুজুরের কাজ করেছে, দারিদ্রতায় ভুগেছে সারা জীবন?

আপনাদের মুক্তিযোদ্ধা পরিবারের জন্য শুভেচ্ছা, আপনার বাবার জন্য সন্মান রলো।

১৮| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১২:৫০

জেন রসি বলেছেন: আপনি যা বলেছেন তা পড়ে মনে হল আপনি আইউব খানের ভাবশিষ্য ছিলেন! তার রবীন্দ্র সংগিত শুনলে চুলকানি শুরু হইত! আপনার শুরু হয় পোস্ট পড়লে! অন্যের কমেন্ট দেখলে আপনার হিংসা হয় এটা আগে বলতেন! সমস্যা নাই! এখন থেকে আমরা কয়েকজন মিলে সবসময় আপনার পোস্টে কমেন্ট করব! :)

৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:০৩

চাঁদগাজী বলেছেন:


ভালো

১৯| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:০৯

খোচাবাবা এন্ড বুইড়া খচ্চর বলেছেন:







২০| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:১১

খোচাবাবা এন্ড বুইড়া খচ্চর বলেছেন:









[img|http://s3.amazonaws.com/some

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.